ডজি কেন তৈরী হয় ?

যখন কোন ট্রেডের ওপেনিং প্রাইস এবং ক্লোজিং প্রাইস এক হয়ে যায়, তখন ক্যান্ডেলস্টিক যে গাঠনিক রূপ ধারন করে তাকে জাপানী ভাষায় ডজি ক্যান্ডেলস্টিক বলে। সংক্ষেপে ডজি বলা হয়। যখন ট্রেডিং মার্কেটে বায়ার এবং সেলার এর মদ্যে আস্থাহীনতা সৃষ্টি হয়, তখনই এই ডজি ক্যান্ডেলস্টিক গঠিত হয় এবং মার্কেটের ভিন্ন ভিন্ন পরিস্তিতির কারনে অনেকত রুপে গঠিত হয়।

মার্কেট যখন আপ ট্রেন্ডে থাকে তখন বোঝা যায় সবাই বাই দিচ্ছে এবং দাম বেড়ে চলছে। একটা সময় আসবে যখন বাই করতে করতে সবাই ক্লান্ত হয়ে যাবে আর কেউ বাই করতে চাইবে না েএবং বাই ট্রেড দিবে না। শুধু তাই নয়, যারা আগে বাই করেছিল তাদের অনেকে সেল ট্রেড দিয়ে দিবে, ফলে দাম আর বাড়বে না, মার্কেটের ওপেনিং প্রাইস এবং ক্লোজিং প্রাইস একই বা প্রায় সমান হয়ে যাবে

লাভ যদি কোনও ক্ষতির পরিমাণের চেয়ে কম হয় তবে অবশ্যই লাভটি আরও ভাল। তবে আমরা ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করে ছোট মুনাফায় খুশি হতে পারি না, এ কারণেই আমরা আরও লাভের আশায় ঝুঁকিটি রাখি। আর তার কারণেই লাভের বদলে হেরে যাই। মনে রাখবেন যে একবার ভাই কিছুটা লাভ করলে সে তার প্রয়োজনের চেয়ে বেশি পায়। তাই কোনও ক্ষতির তুলনায় শুরুতে সামান্য লাভ করার চেষ্টা করুন।

যখন কোন ট্রেডের ওপেনিং প্রাইস এবং ক্লোজিং প্রাইস এক হয়ে যায়, তখন ক্যান্ডেলস্টিক যে গাঠনিক রূপ ধারন করে তাকে জাপানী ভাষায় ডজি ক্যান্ডেলস্টিক বলে, এক কথায় ডজি তৈরি করব ফরেক্স মার্কেট খুব ভালো করে এনালাইসিস করার জন্য । মার্কেট যে সময় উপরে অবস্থান করবে ততক্ষন বাই ট্রেড দিতে হবে আর নিচে থাকলে সেল দিতে হবে । যখন ফরেক্স মার্কেটের ওপেনিং প্রাইস এবং ক্লোজিং প্রাইস একই থাকবে তখন সে অবস্থাকে ডজি বলে ।

ডোজই এর মানে হল মার্কেট এখন Neutral অর্থাৎ মার্কেট এ বায়ার অথবা সেলার কারো আধিপত্য নেই, এই ডোজই বিশেষ গুরত্ত বহন ক্রে যখন একে support, resistant এ দেখা যায়, ডোজই এর পরের কেন্দেল টি দেখে আপনাকে শিদ্ধান্ত নিতে হবে যে আপনি বাই নিবেন নাকি সেল।

মার্কেট যখন আপ ট্রেন্ডে থাকে তখন বোঝা যায় সবাই বাই দিচ্ছে এবং দাম বেড়ে চলছে। একটা সময় আসবে যখন বাই করতে করতে সবাই ক্লান্ত হয়ে যাবে আর কেউ বাই করতে চাইবে না েএবং বাই ট্রেড দিবে না। শুধু তাই নয়, যারা আগে বাই করেছিল তাদের অনেকে সেল ট্রেড দিয়ে দিবে, ফলে দাম আর বাড়বে না, মার্কেটের ওপেনিং প্রাইস এবং ক্লোজিং প্রাইস একই বা প্রায় সমান হয়ে যাবে

মার্কেটের মুভমেন্ট যখন চাহিদার কারনে আস্তে আস্তে উপরের দিকে উঠতে থাকে তখন মূলত অনেক ট্রেডারই বাই ট্রেড অর্ডার করে থাকেন এবং এক সময় মার্কেট অনেক উপরে উঠে যাওয়ার দরুন আর কোন ট্রেডার বাই ট্রেড অর্ডার করার উপর ফরসা করতে পারে না এবং দেখা যায় তাদের অনেকেই সেই সময় সেল ট্রেড অর্ডার করে থাকেন যার ফলে দেখা যায় মার্কেটের ওপেনিং প্রাইজ খন বাই দিতে দিতে ট্রেডার বুঝতে পারে যে ফরেক্স মার্কেট হয়ত এবার নিচের দিকে নামতে থাকে তখন সেল ট্রেড ওপেন করে রাখে কিন্তু যদি মুদ্রা মাজার তখন অপরিবর্তন থাকে তখন বাই এবং সেলের মাঝে সাম্যতা রাখার জন্য ডজি তৈরি করা হয়ে থাকে ।

অসাধারণ ভাই,আজকে নতুন কিছু। এ ধরনের পোষ্ট খুব ভাল লাগে।এ ধরনের পোষ্ট শিক্ষনিয় পোষ্ট।ফোরাম ফরেক্স এর বিশাল সমু। ফোরামের মাধ্যমে ফরেক্স এর অনেক কিছু শেকা । তার জন্য শুধু আগ্রহ থাকা দরকার।

মার্কেটে যখন মুভিং এভারেজ উপরের দিকে উঠবে তখন সবাইকে বাই ট্রেড ওপেন করার জন্য নির্দশ দিবে এবং যখন নিচে নামতা থাকবে তখন সেল দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেবে। মার্কেট যে সময় উপরে অবস্থান করবে ততক্ষন বাই ট্রেড দিতে হবে আর নিচে থাকলে সেল দিতে হবে। যখন ফরেক্স মার্কেটের ওপেনিং প্রাইস এবং ক্লোজিং প্রাইস একই থাকবে তখন সে অবস্থাকে ডজি বলে।

কোন ট্রেডের ওপেনিং প্রাইস এবং ক্লোজিং প্রাইস এক হয়ে যায়, তখন ক্যান্ডেলস্টিক যে গাঠনিক রূপ ধারন করে তাকে জাপানী ভাষায় ডজি ক্যান্ডেলস্টিক বলে। সংক্ষেপে ডজি বলা হয়। যখন ট্রেডিং মার্কেটে বায়ার এবং সেলার এর মদ্যে আস্থাহীনতা সৃষ্টি হয়, তখনই এই ডজি ক্যান্ডেলস্টিক গঠিত হয় এবং মার্কেটের ভিন্ন ভিন্ন পরিস্তিতির কারনে অনেকত রুপে গঠিত হয়।