-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৪ জুন
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1139408874.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের উল্লেখযোগ্য নিচে নেমে গিয়েছিল, তখন EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.1395 এর লেভেল টেস্ট করে, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করে দেয়। এই কারণেই আমি ইউরো বিক্রি করিনি। ইউরোপীয় অর্থনীতি বর্তমানে একটি জটিল পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছে, যার পেছনে রয়েছে মার্কিন ডলারের মূল্যের শক্তিশালী মুভমেন্ট। ডলার শক্তিশালী হওয়ার প্রধান দুটি কারণ হলো ইউরোজোনে মুদ্রাস্ফীতির হার হ্রাস এবং ট্রাম্প প্রশাসনের সুরক্ষাবাদী নীতি। যদিও মূল্যস্ফীতি হ্রাস পেলে সেটি দীর্ঘমেয়াদে অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক, তবে স্বল্পমেয়াদে এটি ইউরোর দুর্বলতার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ট্রাম্প স্টিল ও অ্যালুমিনিয়াম আমদানির ওপর শুল্ক দ্বিগুণ করে ৫০% করার সিদ্ধান্ত নেয়ায় এটি বিশেষভাবে কারেন্সি মার্কেটে নেতিবাচক মনোভাব তৈরি করেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় উৎপাদনকারীদের সুরক্ষার জন্য নেওয়া এই ধরনের পদক্ষেপ ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ অন্যান্য বাণিজ্য অংশীদারদের পাল্টা পদক্ষেপ গ্রহণে উৎসাহিত করতে পারে, যা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য দ্বন্দ্ব বাড়িয়ে কারেন্সি মার্কেটে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করতে পারে। এই প্রেক্ষাপটে, আগামীকালের বৈঠকে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অত্যন্ত সুনির্দিষ্ট ও সমন্বিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা অপরিহার্য, যাতে ইউরোজোনের অর্থনীতিকে স্থিতিশীল রাখা যায় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ইউরোপীয় কোম্পানিগুলোর প্রতিযোগিতামূলক অবস্থান বজায় থাকে। সুরক্ষাবাদী নীতির নেতিবাচক প্রভাব মোকাবেলায় আর্থিক এবং রাজস্ব নীতির সমন্বয়ে কার্যকর পদক্ষেপ প্রয়োজন, যাতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ইউরোপীয় অর্থনীতির প্রতি আস্থার পুনঃস্থাপন সম্ভব হয়। আজ ইউরোজোনে সার্ভিসেস PMI এবং কম্পোজিট PMI প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যেগুলোর ইউরোর ওপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করতে পারে। বিনিয়োগকারীরা এই সূচকগুলোর দিকে নিবিড়ভাবে নজর রাখছে, কারণ এগুলো ইউরোজোনের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ অন্তর্দৃষ্ট প্রদান করে এবং ভবিষ্যতের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির গতিপথ সম্পর্কে পূর্বাভাস দিতে সহায়তা করে। যদি PMI প্রতিবেদনের ফলাফল প্রত্যাশার চেয়ে হতাশাজনক হয়, তাহলে সেটি ইউরোজোনে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হ্রাসের আশঙ্কা আরও জোরালো করবে এবং ইউরো বিক্রির প্রবণতা আরও বেড়ে যেতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের দিকে মনোযোগ দিব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1418-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1382-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1418-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরো ক্রয় করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1355-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1382 এবং 1.1418-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1355-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1317-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। PMI সূচকের তীব্র পতন পরিলক্ষিত হলে ইউরো বিক্রির প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1382-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1355 এবং 1.1317-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/3HnpBRO
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৬ জুন
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1273058767.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের অনেক নিচে অবস্থান করছিল, তখন EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.1511 -এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যার ফলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনা সীমিত হয়ে যায়। এই কারণেই আমি ইউরো বিক্রি করিনি। আমি মার্কেটে এন্ট্রির জন্য আর কোনো যথার্থ এন্ট্রি পয়েন্ট পাইনি। ইউনিভার্সিটি অব মিশিগান থেকে প্রকাশিত কনজিউমার সেন্টিমেন্ট ইনডেক্সের ইতিবাচক ফলাফল পরিলক্ষিত হলেও, মার্কিন ডলার ইউরোর বিপরীতে শক্তিশালী হতে ব্যর্থ হয়েছে। প্রত্যাশিতভাবেই, মার্কেটের ট্রেডাররা অন্যান্য আরও গুরুত্বপূর্ণ ভূ-রাজনৈতিক অগ্রগতির দিকেই মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করেছে। একই সময়ে, চলমান পরিস্থিতির মাঝেও ইউরোর মূল্য স্থিতিশীলতা প্রদর্শন করছে। ইউরোর ক্ষেত্রে সমর্থন এসেছে এই প্রত্যাশা থেকে যে, ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক (ইসিবি) আর্থিক নীতিমালা নিয়ে সতর্ক ও পর্যবেক্ষণমূলক অবস্থান গ্রহণ করবে। আজ দিনের প্রথমার্ধে মূলত ইতালির মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনের নজর দিতে হবে। মধ্যাহ্নের দিকে জার্মানির কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান জোয়াকিম নাগেলের একটি বক্তব্য নির্ধারিত আছে। ইতালির কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স বা ভোক্তা মূল্য সূচক অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ, তবে এটি ইউরোজোনের সামগ্রিক প্রেক্ষাপটে সীমিত প্রভাব ফেলবে বলে মনে হচ্ছে। অন্যদিকে, বুন্ডেসব্যাংকের প্রেসিডেন্ট জোয়াকিম নাগেলের বক্তব্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। জার্মানি এবং ইউরোজোনের সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি, সুদের হার সংক্রান্ত নীতিমালা ও অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে তার মন্তব্যগুলো ট্রেডারদের মনোভাব এবং ইউরোর মূল্যের ওপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। তবে, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অস্থিরতা এবং ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা বিবেচনায়, এখন এমনকি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বক্তব্যের গুরুত্বও গৌণ হয়ে যেতে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1163253375.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1634-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1570-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1634-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। যদিও, আজ ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি পাওয়া কঠিন হবে বলে মনে হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1532-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1570 এবং 1.1634-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1532-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1469-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ যেকোনো সময় এই পেয়ার বিক্রির প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1570-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1532 এবং 1.1469-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/3FYfN0k
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৭ জুন
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1888561940.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1588 এর লেভেল টেস্ট করে, যা ইউরো ক্রয়ের জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। এর ফলে এই পেয়ারের মূল্য 30 পিপস বৃদ্ধি পেয়েছে। গতকাল ইউরো ইতালির মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদনের ফলাফল থেকে কিছুটা সহায়তা পেয়েছিল, কিন্তু ক্রেতারা মার্কেটের নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে ব্যর্থ হয়—যা মূলত ইরান–ইসরায়েল সামরিক সংঘাতের কারণে হয়েছে—যার ফলে এই পেয়ারের ওপর দ্রুত চাপ ফিরে আসে। আজ, যদি জার্মানি এবং ইউরোজোন থেকে (ZEW ইনস্টিটিউটের) প্রকাশিতব্য অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফল ইতিবাচক হয়, তবে ইউরো সহায়তা পেতে পারে। মার্কেটের ট্রেডাররা বর্তমান পরিস্থিতি সূচক এবং ব্যবসায়িক মনোভাব সূচকের দিকেই বিশেষভাবে নজর দেবে, যাতে অঞ্চলটির ভবিষ্যৎ প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা মূল্যায়ন করা যায়। ইতিবাচক ফলাফল অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের ইঙ্গিত দিতে পারে এবং ইউরোর প্রতি আস্থা জোরদার করতে পারে। তবে, যদি ZEW থেকে প্রকাশিত প্রতিবেদনের ফলাফল প্রত্যাশা অনুযায়ী না আসে, তাহলে ইউরো চাপের মধ্যে পড়তে পারে। ব্যবসায়িক পরিস্থিতির হতাশাবাদী মনোভাব অর্থনৈতিক মন্দার উদ্বেগ সৃষ্টি করতে পারে এবং ইউরোপীয় মুদ্রায় বিনিয়োগের আগ্রহ কমাতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে বিনিয়োগকারীরা মার্কিন ডলারের মতো নিরাপদ বিনিয়োগের দিকে ঝুঁকতে পারে। বুন্ডেসব্যাংকের মাসিক প্রতিবেদনটিও গুরুত্ব বহন করবে। বিশেষজ্ঞরা জার্মানির অর্থনীতির বর্তমান অবস্থা এবং সম্ভাব্য মুদ্রানীতিগত পরিবর্তন বিশ্লেষণ করবেন। যদি কোনো কঠোর নীতির ইঙ্গিত বা মূল্যস্ফীতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ পায়, তাহলে তা ইউরোর মূল্যে প্রভাব ফেলতে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1634-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1573-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1634-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1551-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1573 এবং 1.1634-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1551-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1491-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1573-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1551 এবং 1.1491-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/3HGxbXR
-
১৯ জুন কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/556553442.jpg[/IMG]
বুধবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বুধবার, EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা অব্যাহত ছিল। তবে, ফেডারেল রিজার্ভের বৈঠকের ফলাফল প্রকাশের পর মার্কিন ডলারের দর পুনরায় ঊর্ধ্বমুখী হতে শুরু করে। বর্তমানে, ডলার সামান্য শক্তিশালী হয়েছে, এবং ফেডের বৈঠকের ফলাফলকে "নীরস" ছাড়া অন্য কিছু বলা যায় না। আর্থিক নীতিমালার ক্ষেত্রে কোনো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। মূল সুদের হার অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে, জেরোম পাওয়েল আবারও "অপেক্ষা ও পর্যবেক্ষণের" অবস্থানের কথা বলেছেন, এবং ডট প্লটে আগামী দুই বছরের জন্য প্রত্যাশিত সুদের হারে খুব সামান্য পরিবর্তন দেখানো হয়েছে। ফলে, টানা দ্বিতীয় দিন ধরে বেশ অস্পষ্ট কারণে ডলারের মূল্য ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছে। মনে করিয়ে দিচ্ছি যে, ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রত্যেক বৈঠকে সুদের হার কমিয়েছে তবুও ডলারের দর বাড়েনি। এমনকি ফেড 2025 সালের প্রতিটি বৈঠকে সুদের হার অপরিবর্তিত রাখলেও ডলারের দর বৃদ্ধি পায়নি। তাই আমরা এখনও মনে করি না যে মার্কিন মুদ্রার অত্যন্ত হতাশাজনক সময়কাল শেষ হয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1416875340.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে, বুধবার অত্যন্ত এলোমেলো মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে। শুরুতেই, ফেডের বৈঠকের ফলাফল ঘোষণার আগে, এই পেয়ারের মূল্য সম্পূর্ণরূপে ফ্ল্যাট রেঞ্জে আটকে ছিল। ফলে, যেসব সিগন্যাল তৈরি হয়েছিল, তার বেশিরভাগই ভুল ছিল। 1.1513 লেভেলের আশেপাশে গঠিত প্রথম দুটি সিগন্যাল ভুল ছিল, তাই পরবর্তী সব সিগন্যাল উপেক্ষা করা উচিত ছিল। দিনের শেষে এই লেভেল সংশোধন করে 1.1527 করা হয়েছে। বৃহস্পতিবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে, যা ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বায়িত্ব নেয়ার পর শুরু হয়েছিল এবং সম্ভবত পরবর্তী প্রেসিডেন্ট দায়িত্ব গ্রহণের আগ পর্যন্ত এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকবে। আপাতত, কেবলমাত্র ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট এই বাস্তবতাই ডলারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতার বজায় রাখার জন্য যথেষ্ট। এমনকি ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সামরিক সংঘাতও ডলারের সার্বিক পরিস্থিতি তেমন প্রভাব ফেলেনি। মার্কিন প্রেসিডেন্ট অব্যাহতভাবে হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন, চূড়ান্ত শর্ত আরোপ করছেন, শুল্ক আরোপ করছেন বা বাড়াচ্ছেন এবং ইরানের সঙ্গে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ফলে, মার্কেটের ট্রেডাররা প্রতিদিন ডলার বিক্রি না করলেও, তারা মধ্যমেয়াদে ডলার কেনার ব্যাপারেও খুব একটা আগ্রহ দেখাচ্ছে না। বৃহস্পতিবার, হয়তো EUR/USD পেয়ারের দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে, যদিও ফেডের গতকালের বৈঠকের ফলাফল এখনো পুরোপুরিভাবে এই পেয়ারের মূল্য নির্ধারণে প্রতিফলিত হয়নি। একটি ট্রেন্ডলাইন গঠিত হয়েছে, তবে আমরা এই সম্ভাবনা সম্পূর্ণভাবে উড়িয়ে দিচ্ছি না যে ডলার ইতোমধ্যে পূর্বের নিম্ন লেভেলে—তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন লেভেলের কাছাকাছি—ফিরে যেতে পারে, এমনকি আজই এটি ঘটতে পারে। বৃহস্পতিবার ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য প্রাসঙ্গিক লেভেলগুলো হলো: 1.1132–1.1140, 1.1198–1.1218, 1.1267–1.1292, 1.1354–1.1363, 1.1413–1.1424, 1.1474–1.1481, 1.1527, 1.1561–1.1571, 1.1609, 1.1666, 1.1704, 1.1802। বৃহস্পতিবারের ক্যালেন্ডারে একমাত্র উল্লেখযোগ্য ইভেন্ট হলো ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দের দুটি বক্তব্য অনুষ্ঠিত হবে। আমরা মনে করি, এই ইভেন্টগুলো মার্কেটে বড় কোনো প্রভাব ফেলবে না, এবং ট্রেডাররা সম্ভবত ফেড ও ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের বৈঠকের ফলাফলের প্রতিক্রিয়ার দিকেই মনোযোগ ধরে রাখবে।
Read more: https://ifxpr.com/4ld0yPV
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২০ জুন
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1440005833.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরের দিকে উঠা শুরু করে তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1484 এর লেভেল টেস্ট করে, যা ইউরো কেনার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। তবে, এরপর পেয়ারটির মূল্য বৃদ্ধি পায়নি, যার ফলে এই ট্রেড থেকে লোকসান হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে কোনো অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশের কথা না থাকায় এবং একাধিক এক্সচেঞ্জে ছুটি থাকার কারণে ইউরো মার্কিন ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী হয়েছিল। তবে, এটিকে দীর্ঘমেয়াদী প্রবণতার পরিবর্তন হিসেবে দেখা ঠিক হবে না। এটি সম্ভবত বর্তমান বাজার পরিস্থিতির কারণে একটি স্বল্পমেয়াদি উন্নতি। মধ্যপ্রাচ্যে ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতির অবনতি ঘটলে দ্রুত ডলারের চাহিদা ফিরে আসতে পারে, তাই ইউরোর মূল্যের স্থায়ী বুলিশ প্রবণতার আশা করা সময় এখনও আসেনি। আজ ট্রেডাররা জার্মানির প্রোডিউসার প্রাইস ইনডেক্স বা উৎপাদক মূল্য সূচক (PPI), ইউরোজোনের বেসরকারি খাতের ঋণের প্রবণতা, এবং অঞ্চলটির ভোক্তা আস্থা সংক্রান্ত প্রতিবেদনের উপর মনোযোগ দেবে। অন্য কিছু কম গুরুত্বপূর্ণ হলেও উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদনের মধ্যে রয়েছে M3 মানি সাপ্লাইয়ের পরিবর্তন এবং ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অর্থনৈতিক বুলেটিন। ভোক্তা আস্থা সূচকের উপর বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হবে—সূচকটির পতন ঘটলে সেটি পারিবারিক অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগকে প্রতিফলিত করতে পারে, যা ভোক্তাদের মধ্যে ব্যয় করার প্রবণতা কমিয়ে দিতে পারে এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে মন্থর করতে পারে। বেসরকারি ঋণের প্রবণতাও নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হবে। ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে ব্যবসায়িক আস্থা এবং বিনিয়োগ বৃদ্ধির ইঙ্গিত করতে পারে, যা একটি ইতিবাচক অর্থনৈতিক সংকেত। তবে, অতিরিক্ত দ্রুত ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে সেটি অর্থনীতিকে অস্থিতিশীল করে তুলতে পারে এবং অ্যাসেট বাবলের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। জার্মানির উৎপাদন মূল্য সূচক বা PPI মূল্যস্ফীতি নির্ধারণে একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক, যা ব্যবসায়িক খরচের চাপ এবং সেই খরচ গ্রাহকের উপর চাপিয়ে দেওয়ার সামর্থ্য সম্পর্কে ধারণা দেবে। এই সূচকটি ঊর্ধ্বমুখী হলে সেটি ভোক্তা মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকার সংকেত দিতে পারে। সবশেষে, ইসিবির অর্থনৈতিক বুলেটিন ইউরোজোনের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে বিস্তৃত ধারণা দেবে এবং সম্ভবত ভবিষ্যতের মুদ্রানীতি সম্পর্কেও ইঙ্গিত দেবে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের দিকে মনোযোগ দেব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1571-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1533-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1571-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1514-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1533 এবং 1.1571-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1514-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1486-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1533-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1514 এবং 1.1486-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4667dHn
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৩ জুন
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1091460339.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচের দিকে যাওয়া শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1510 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো বিক্রির জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। তবে, এই পেয়ারের উল্লেখযোগ্য কোনো দরপতন দেখা যায়নি। ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা মূলত মার্কেটে তেমন প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেনি, এবং ডলারের বিপরীতে ইউরোর প্রাথমিক দরপতন দ্রুতই পুনরুদ্ধার হয়। ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনার সময়েও মার্কেটে এখন অপ্রত্যাশিতভাবে স্থিতিশীলতা দেখা যাচ্ছে, কারণ এমন ঘটনাগুলো হয়তো আংশিকভাবে আগে থেকেই এই পেয়ারের মূল্যের উপর প্রভাব বিস্তার করে ফেলেছে। বিনিয়োগকারীরা এই হামলাকে সীমিত পরিসরের মনে করতে পারেন এবং এটি বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সম্পর্ককে বড় ধরনের ক্ষতির দিকে ঠেলে দেবে—এমন আশঙ্কা করেননি। আজ ইউরোজোনের ম্যানুফ্যাকচারিং বা উৎপাদন সংক্রান্ত PMI প্রতিবেদনের ফলাফলের প্রভাবে এই পেয়ারের ওপর চাপ তৈরি হতে পারে, যা দিনের প্রথমার্ধে প্রকাশিত হবে। এই সূচকগুলোর প্রতি ট্রেডাররা অত্যন্ত সংবেদনশীল, কারণ এগুলো অর্থনৈতিক পরিস্থিতির প্রাথমিক সংকেত হিসেবে ধরা হয়। ম্যানুফ্যাকচারিং PMI-এর পতন মানে হতে পারে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির গতি শ্লথ হওয়া, নতুন অর্ডার কমে যাওয়া এবং ইউরোপীয় উৎপাদকদের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার অবনতি। এমন পরিস্থিতিতে বিনিয়োগকারীরা নিরাপদ বিনিয়োগের দিকে ঝুঁকতে পারে, ফলে একটি নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে মার্কিন ডলার শক্তিশালী হয়ে উঠতে পারে। তবে, অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক সূচকের বিষয়েও নজর দেওয়া জরুরি। ইউরোজোনের সার্ভিসেস বা পরিষেবা সংক্রান্ত PMI-ও সামগ্রিক অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি গঠনে সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। যদি পরিষেবা খাতে স্থিতিশীল প্রবৃদ্ধি দেখা যায়, তবে তা উৎপাদন খাতে মন্থরতার নেতিবাচক প্রভাবকে ছাপিয়ে ইউরোকে সমর্থন দিতে পারে। এছাড়া, ইউরোজোন কম্পোজিট PMI-এর প্রতিও ঘনিষ্ঠ নজর রাখা হবে, যা ম্যানুফ্যাকচারিং এবং সার্ভিসেস সূচকের গড়। এই সূচকের ফলাফল ইউরোজোন অর্থনীতি সম্পর্কে সবচেয়ে বিস্তৃতভাবে মূল্যায়ন প্রদান করে। যদি এটি ৫০ পয়েন্টের ওপরে থাকে, তাহলে তা মাঝারি গতির হলেও ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধির ইঙ্গিত দেবে, যা ইউরোর দরপতনের সম্ভাবনাকে সীমিত করতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করবো।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1571-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1521-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1571-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1499-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1521 এবং 1.1571-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1499-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1458-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1521-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1499 এবং 1.1458-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/3Ganq3M
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৪ জুন
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/895865025.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডিংয়ের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1483-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো কেনার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছে। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য 1.1537-এর লক্ষ্যমাত্রার দিকে বৃদ্ধি পায়। আজ দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে, তবে এর জন্য জার্মান ব্যবসায়িক আস্থা সূচকের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশের প্রয়োজন হবে। জার্মানির শক্তিশালী সামষ্টিক অর্থনৈতিক পরিসংখ্যান প্রকাশিত হলে ইউরোর মূল্য আরও একবার অতিরিক্ত ঊর্ধ্বমুখী মোমেন্টাম পাবে। বিনিয়োগকারীরা এটিকে ইউরোজোনের ইঞ্জিন হিসেবে পরিচিত জার্মানির অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার সংকেত হিসেবে দেখবে। এটি ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সমর্থনের সক্ষমতার ওপর আস্থা বাড়াতে পারে। তবে, যদি প্রকাশিত প্রতিবেদনের ফলাফল প্রত্যাশার চেয়ে কম হয় বা ক্রিস্টিন লাগার্দে অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন, তাহলে ইউরোর ওপর চাপ তৈরি হতে পারে। মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতির কারণেও এই পেয়ারের মূল্যের আরও একটি শক্তিশালী বুলিশ মুভমেন্ট তৈরি হতে পারে, যেখানে সামরিক সংঘাতের তীব্রতা ধীরে ধীরে হ্রাস পাচ্ছে। যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেয়া হলে তা মার্কেটের জন্য ইতিবাচক খবর হবে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1575234630.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1684-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1627-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1684-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1597-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1627 এবং 1.1684-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1597-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1554-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1627-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1597 এবং 1.1554-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4kUwpoS
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৫ জুন
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/840155348.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডিংয়ের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1621-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো ক্রয় করার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলে এই পেয়ারের মূল্য মাত্র 12 পিপস বেড়েছিল, তারপরই ইউরোর চাহিদা কমে যায়। এই পেয়ারের মূল্য মাসিক উচ্চতার কাছাকাছি থাকা অবস্থায় খুব কম সংখ্যক ক্রেতাই এটির ক্রয়ের ক্ষেত্রে আগ্রহ দেখিয়েছিল। যদিও ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েল গতকাল সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা নিয়ে সরাসরি কোনো মন্তব্য করেননি, তবে তিনি জোর দিয়ে বলেছিলেন আরও প্রতিবেদন প্রয়োজন—যাতে বোঝা যায়, শুল্ক বৃদ্ধির ফলে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির গতি ত্বরান্বিত হবে কি না। পাওয়েল উল্লেখ করেন, পরিস্থিতি অনুকূলে থাকার মুদ্রানীতি দ্রুত নমনীয় করা হবে। এই অস্পষ্ট অথচ আশাব্যঞ্জক অবস্থান ফাইন্যান্সিয়াল মার্কেটে আশাবাদের ঢেউ সৃষ্টি করে। বিনিয়োগকারীরা ফেডের দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার ইঙ্গিতকে ঝুঁকিপূর্ণ অ্যাসেটসহ ইউরো ক্রয়ের জন্য সবুজ সংকেত হিসেবে দেখেছে। আজ গুরুত্বপূর্ণ কোনো অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত না হওয়ায় EUR/USD-এর মূল্যের স্থিতিশীলতা এবং ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে। এই পেয়ারের দর বৃদ্ধিতে সম্ভাব্য বিরতি পরবর্তী দর বৃদ্ধির জন্য সূচনালগ্ন হিসেবেও কাজ করতে পারে, কারণ বর্তমান টেকনিক্যাল ইন্ডিকেটরগুলোর বিশ্লেষণে ইতিবাচক প্রবণতাই প্রতিফলিত হচ্ছে। তবে সম্ভাব্য ঝুঁকিগুলোর কথাও মনে রাখতে হবে। অপ্রত্যাশিত রাজনৈতিক বিবৃতি বা ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা এই পেয়ারের মূল্যের বর্তমান গতিপথ বদলে দিতে পারে। তাই মৌলিক প্রেক্ষাপটের দিকে সজাগ দৃষ্টি এবং মার্কেট সেন্টিমেন্টে পরিবর্তনের প্রতি দ্রুত প্রতিক্রিয়াই সফলতার চাবিকাঠি হিসেবে কাজ করবে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপরই মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1670371731.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1684-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1634-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1684-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1602-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1634 এবং 1.1684-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1602-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1531-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1634-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1602 এবং 1.1531-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/45zLrvz
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৬ জুন
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2006117978.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডিংয়ের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের বেশ উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1622-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যার ফলে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনা সীমিত হয়ে পড়ে। এই কারণে, আমি ইউরো কিনিনি এবং এই ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টটি কাজে লাগাতে পারিনি। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলের প্রতি আরও বেশি অসন্তুোষ প্রকাশ করেছেন, যার ফলে ইউরোর বিপরীতে মার্কিন ডলার দুর্বল হয়েছে। ফেডের প্রধানের বিরুদ্ধে ট্রাম্প পুনরায় সমালোচনা করায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাতন্ত্র্যতা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। এ ধরনের মৌখিক অভিযোগ এমন একটি নজির স্থাপন করেছে যা মুদ্রানীতির প্রতিষ্ঠিত নীতিমালাকে দুর্বল করছে এবং এর দীর্ঘমেয়াদি কার্যকারিতা নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করছে। তবে উল্লেখযোগ্য যে, প্রথম মেয়াদেও ট্রাম্প পাওয়েলের কর্মদক্ষতা নিয়ে অসন্তুষ্ট ছিলেন এবং প্রায়শই ফেডের সমালোচনা করতেন। মার্কিন রিয়েল এস্টেট খাত—যা ঐতিহ্যগতভাবে মার্কিন অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ সূচক হিসেবে বিবেচিত—গতকাল মন্দার লক্ষণ দেখিয়েছে। নতুন আবাসন নির্মাণ শুরু ও আবাসন বিক্রির হ্রাস ভোক্তা কার্যক্রমের হ্রাস এবং বিনিয়োগ পরিস্থিতির অবনতি নির্দেশ করে। বাণিজ্য যুদ্ধ ও ভূরাজনৈতিক অনিশ্চয়তার সাথে মিলে এই আবাসন খাতের দুর্বল ফলাফল অর্থনৈতিক মন্দার ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে তোলে, যার ফলে বিশ্লেষকরা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস সংশোধন করে নিম্নমুখী করছেন। আজকের দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর মূল্য আরো ঊর্ধ্বমুখী হতে পারে, কারণ একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন হিসেবে জার্মানিতে জুন মাসের GfK কনজিউমার ক্লাইমেট ইনডেক্স প্রকাশিত হবে। এই সূচকটি জার্মানির ভোক্তাদের মনোভাব প্রতিফলিত করে, যা ইউরোজোনের বৃহত্তম অর্থনীতির সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ সংকেত প্রদান করতে পারে। যদি সূচকটির মান পূর্বাভাসের চেয়ে বেশি হয়, তাহলে এটি ইউরোপীয় অর্থনীতির স্থিতিশীলতার প্রতি আস্থা জোরদার করতে পারে এবং এর ফলে ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা সমর্থন পেতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের দিকে দৃষ্টি দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2080004564.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1741-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1690-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1741-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1665-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1690 এবং 1.1741-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1665-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1623-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ার বিক্রয়ের প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1690-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1665 এবং 1.1623-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/46dB4ha
-
২৭ জুন কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
বৃহস্পতিবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বৃহস্পতিবার, EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মূলত সাইডওয়েজ মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে, যদিও সামান্য ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা গেছে। ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অটুট রয়েছে। এই সপ্তাহে, অত্যন্ত অপ্রচলিত পদ্ধতিতে ইউরোর ট্রেড করা হয়েছে, যেখানে ট্রেডাররা একটি অস্বাভাবিক মৌলিক প্রেক্ষাপটের মধ্যে ট্রেডিং কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন। স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে, সপ্তাহের প্রথমার্ধে মার্কেটে "মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ বন্ধ করো এবং নোবেল পুরস্কার জেতো" এই বিষয়টিই বেশি প্রাধান্য পেয়েছে, যেখানে ডোনাল্ড ট্রাম্প সংঘাত থামাতে যা যা সম্ভব সব করেছেন। শেষ পর্যন্ত, সংঘাত সাময়িকভাবে থেমেছে, তবে যেকোনো সময় তা আবার শুরু হতে পারে। ট্রেডাররা যৌক্তিকভাবেই সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে ডলার এখনো ধরে রাখার মতো কিছু নয়—বিশেষত যখন ভূ-রাজনৈতিক ঝুঁকি হ্রাস পেয়েছে এবং নিরাপদ বিনিয়োগের আর প্রয়োজন নেই। সপ্তাহের দ্বিতীয়ার্ধে, পরিস্থিতি পাল্টে যায়। নতুন আলোচ্য বিষয় হয় "পাওয়েলকে বরখাস্ত করো, ফেডের সমালোচনা করো"। স্বাভাবিকভাবেই, পাওয়েল বরখাস্ত হবেন না—কারণ এই সিদ্ধান্ত কেবল কংগ্রেসের এখতিয়ারভুক্ত, আর ট্রাম্প কংগ্রেসের সাথে কাজ করতে পছন্দ করেন না। ট্রেডাররা এই নতুন "পাওয়েল বরখাস্ত হবে কি হবে না" নাটক দেখেছে এবং আবার ডলার বিক্রি করা শুরু করেছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1542548824.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট বৃহস্পতিবার ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে, বেশ অস্থিরতার সাথে ট্রেডিং করা হয়েছে, কারণ মার্কেটে সাইডওয়েজ কনসলিডেশন এবং আকস্মিকভাবে এই পেয়ার ক্রয়ের প্রবণতা পরিলক্ষিত হয়েছে, যার মাঝে তেমন কোনো ধারাবাহিকতা ছিল না। এই ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টগুলো সকল ক্ষেত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদনের সাথে সম্পর্কিত ছিল না। গতকাল বেশ কয়েকটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল, তবে মূল লেভেলটি 1.1700 থেকে সরিয়ে 1.1740-এ নির্ধারণ করা হয়েছে। উল্লেখযোগ্য যে, বর্তমান লেভেলগুলো কিছুটা পুরাতন, কারণ এখন এই পেয়ারের মূল্য তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লেভেলে অবস্থান করছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/458945045.jpg[/IMG]
শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘন্টাভিত্তিক চার্টে, এখনও EUR/USD পেয়ারের মূল্যের সেই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে যা ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার পর শুরু হয়েছিল, এবং সম্ভবত যতক্ষণ না নতুন একজন প্রেসিডেন্ট দায়িত্ব গ্রহণ করেন ততক্ষণ এই প্রবণতা চলমান থাকবে। বাস্তবিক অর্থে, ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট এই তথ্যটাই ডলারের দরপতন হওয়ার জন্য যথেষ্ট। এমনকি যখন ট্রাম্পের পক্ষ থেকে কোনো খবর থাকে না, তার মানে এই নয় যে ডলারের দরপতন হবে না। শুক্রবার, EUR/USD পেয়ারের মূল্য আরও ঊর্ধ্বমুখী হতে পারে, যেখানে নির্দিষ্ট কোনো কারণের প্রয়োজন নেই। উল্লেখযোগ্য কোনো বড় ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হবে না, তাই ট্রেডিংয়ের জন্য টেকনিক্যাল সিগন্যাল ব্যবহার করা যেতে পারে। ৫ মিনিটের চার্ট অনুযায়ী ট্রেডিংয়ের জন্য বিবেচনাযোগ্য লেভেলগুলো হলো: 1.1132–1.1140, 1.1198–1.1218, 1.1267–1.1292, 1.1354–1.1363, 1.1413, 1.1455–1.1474, 1.1527, 1.1561–1.1571, 1.1609, 1.1666, 1.1740, 1.1802, 1.1851। শুক্রবার তুলনামূলকভাবে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনগুলোর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কোর পিসিই প্রাইস ইনডেক্স বা এবং মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রকাশিতব্য কনজিউমার সেন্টিমেন্ট ইনডেক্স সংক্রান্ত প্রতিবেদন তুলে ধরা যায়।
Read more: https://ifxpr.com/4lbHH8r