-
সোমবার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে সূচকের কিছুটা নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার। তবে লেনদেনে বেশ ভালো গতি দেখা যাচ্ছে। প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মাত্র ২১ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক কমেছে ২ পয়েন্ট। আর লেনদেনে হয়েছে ৩০০ কোটি টাকার কিছু বেশি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পাশাপাশি অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) দাম বাড়ার তুলনায় কমার তালিকায় রয়েছে বেশি প্রতিষ্ঠান। সেই সঙ্গে কমেছে মূল্যসূচক। এর আগে গত সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে তিন কার্যদিবস ঊর্ধ্বমূখী থাকে শেয়ারবাজার। এর মধ্যে সপ্তাহের শেষ দুই কার্যদিবসেই সূচক বাড়ে। আর ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির কারণে চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার শেয়ারবাজারে লেনদেন বন্ধ থাকে। এ পরিস্থিতিতে সোমবার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের তুলনায় ২২ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের শুরুতে দেখা দেওয়া এই বড় উত্থান স্থায়ী হয়নি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1910672080.jpg[/IMG]
-
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বুধবার মূল্য সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে। আজ ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর অপরিবর্তিত রয়েছে। এদিন বেলা ১০টা ২৫ মিনিট পরযন্ত ডিএসইতে ২৫৩ কোটি ২৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিএসই প্রধান বা ডিএসইএক্স সূচক ১৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৪৬৯ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪২০ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক দশমিক ৯৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৩১০ পয়েন্টে। আজ ডিএসইতে ৩০৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৯৮টির, কমেছে ৩৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬৬টির।
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে। আজ সিএসইতে ২ কোটি ৩২ লাখ ৮৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1637911007.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে সূচকের বেশ অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে। তবে লেনদেনে বেশ ভালো গতি রয়েছে। সেই সঙ্গে দাম কমার তুলনায় বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। অবশ্য দাম বাড়া বা কমার তুলনায় দাম অপরিবর্তিত থাকার তালিকায় রয়েছে বেশি প্রতিষ্ঠান। প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৪০ শতাংশের বেশি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এরপরও প্রধান মূল্যসূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। আর লেনদেন হয়েছে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পাশাপাশি অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেরও (সিএসই) মূল্যসূচকে অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে। তবে এ বাজারটিতেও দাম কমার তুলনায় দাম বাড়ার তালিকায় বেশি প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
এর আগে গত সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে তিন কার্যদিবস ঊর্ধ্বমূখী থাকে শেয়ারবাজার। এর মধ্যে সপ্তাহের শেষ দুই কার্যদিবসেই সূচক বাড়ে। তবে চলতি সপ্তাহের প্রথম লেনদেনের দিন বা সোমবার বড় দরপতন হয়। ডিএসইর প্রধান সূচক ১১৯ পয়েন্ট পড়ে যায়। পরের কার্যদিবস মঙ্গলবার লেনদেনের শুরুতে সূচকের বড় উত্থান হলেও শেষ পর্যন্ত সূচক বাড়ে ১ পয়েন্টের কম। সেই সঙ্গে লেনদেন কমে দুই মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে যায়। আর বুধবার লেনদেন কমে দুই মাস পর হাজার কোটি টাকার কম লেনদেন হয়। এ পরিস্থিতিতে বৃহস্পতিবার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় প্রায় সবকটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসই’র প্রধান সূচক আগের দিনের তুলনায় প্রায় ১০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের ১৪ মিনিটের মাথায় ডিএসই’র প্রধান সূচক বাড়ে ১৪ পয়েন্ট। তবে এরপর বেশকিছু প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম কমে যায়। এতে লেনদেনের আধাঘণ্টার মাথায় ডিএসই’র প্রধান সূচক ৫ পয়েন্ট কমে যায়। তবে অল্প সময়ের মধ্যে আবার সূচক বাড়তে দেখা যাচ্ছে। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১০টা ৮ মিনিটে ডিএসইতে ১০৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৫১টির। আর ১২৮টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতে ডিএসই’র প্রধান সূচক বেড়েছে ৪ পয়েন্ট। তবে অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ৩ পয়েন্ট। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক দশমিক ৮১ পয়েন্ট কমেছে। এ সময় পর্যন্ত ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৪২ কোটি ৩৭ লাখ টাকা।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৭ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হয়েছে ২ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেওয়া ৮৭ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯টির, কমেছে ১৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টির।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/946819928.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেই লেনদেনে ভালো গতি রয়েছে। পাশাপাশি দাম কমার তুলনায় দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৪৫ শতাংশের বেশি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্য সূচক বেড়েছে ১৬ পয়েন্ট। আর লেনদেনে হয়েছে ২০০ কোটি টাকার বেশি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পাশাপাশি অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) মূল্যসূচকে ঊর্ধ্বগতি প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। এ বাজারটিতেও দাম কমার তুলনায় দাম বাড়ার তালিকায় বেশি প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় প্রায় সবকটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের তুলনায় ১৬ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের চার মিনিটের মাথায় ডিএসইর প্রধান সূচক বাড়ে ২২ পয়েন্ট।
এরপর সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা কিছুটা কমে। লেনদেনের ১৬ মিনিটের মাথায় ডিএসইর প্রধান সূচক বাড়ে ৬ পয়েন্ট। অবশ্য এরপর সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা আবার বাড়তে দেখা যাচ্ছে। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১০টা ১০ মিনিটে ডিএসইতে ১২৭টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৫৯টির। আর ১৩৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতে ডিএসইর প্রধান সূচক বেড়েছে ২৫ পয়েন্ট। তবে অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই-৩০ সূচক বেড়েছে ৭ পয়েন্ট। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। এ সময় পর্যন্ত ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৬৭ কোটি ৬০ লাখ টাকা।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1730384832.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩৩ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হয়েছে দুই কোটি ২১ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭০ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৫টির, কমেছে ১৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬টির।
-
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে দাম কমার তুলনায় দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। পাশাপাশি লেনদেনে কিছুটা ভালো গতি দেখা যাচ্ছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ২৮ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে ৫ পয়েন্ট। আর লেনদেনে হয়েছে ২৫০ কোটি টাকার বেশি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পাশাপাশি চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)-ও মূল্যসূচকে নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। এ বাজারটিতেও দাম বাড়ার তুলনায় দাম কমার তালিকায় বেশি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় প্রায় সবকটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের তুলনায় ১০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের ৫ মিনিটের মাথায় ডিএসইর প্রধান সূচক বাড়ে ১৭ পয়েন্ট। এরপর সূচক নিচের দিকে নামতে থাকে। লেনদেনের আধাঘণ্টা পার হতেই ঋণাত্মক হয়ে পড়ে সূচক। লেনদেনের ৩৫ মিনিটের মাথায় ডিএসইর প্রধান সূচক ৭ পয়েন্ট কমে যায়। অবশ্য এরপর আবার সূচক বাড়তে দেখা যাচ্ছে। ডিএসইতে ৮৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৮১টির। আর ১৫৪টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1441706910.jpg[/IMG]
এতে ডিএসইর প্রধান সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই-৩০ সূচক বেড়েছে ১ পয়েন্ট। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়েছে। এ সময় পর্যন্ত ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৪ কোটি ৭ লাখ টাকা।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৪ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪ কোটি ১৯ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০০ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৮টির, কমেছে ২৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টির।
-
দরপতন আতঙ্কের মধ্যদিয়ে সপ্তাহের তৃতীয় কর্মদিবস মঙ্গলবারও (১৮ অক্টাবর) দেশের পুঁজিবাজারে লেনদেন হয়েছে। ফলে বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বিক্রির চাপে এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক কমেছে ১২ পয়েন্ট। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক কমেছে ৪১ পয়েন্ট পয়েন্ট। সূচকের পাশাপাশি কমেছে লেনদেন হওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
আজ ডিএসইতে ৩৬৯টি প্রতিষ্ঠানের মোট ১৩ কোটি ২৪ লাখ ১৬ হাজার ২৩২টি শেয়ার ও ইউনিট কেনাবেচা হয়েছে, যার মূল্য ১ হাজার ৫ কোটি ৯৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ২৯৭ কোটি ৮৩ লাখ ১৪ হাজার টাকা। অর্থাৎ আগের দিনের চেয়ে লেনদেন কমেছে। ৪৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে, কমেছে ১০০টির। অপরিবর্তিত রয়েছে ২২০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। লেনদেন হওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমায় ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১২ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৪০০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। প্রধান সূচকের পাশাপাশি ডিএসইএস শরিয়াহ সূচক দশমিক ৬ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪০৬ পয়েন্টে এবং ডিএস-৩০ সূচক দশমিক ১০ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ২৭৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আজ লেনদেনের শীর্ষে ছিল ওরিয়ন ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেডের শেয়ার। দ্বিতীয় স্থানে ছিল ওরিয়ন ইস্টার্ন হাউজিংয়ের শেয়ার। তৃতীয় স্থানে ছিল জেএমআই সিরিঞ্জের শেয়ার। এরপর যথাক্রমে লেনদেনের শীর্ষে ছিল বেক্সিমকো লিমিটেডর শেয়ার, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, বাংলাদেশ মনোস্পুল পেপার ম্যানুফ্যাকচারিং, জেএমআই হসপিটাল, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন এবং বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমের শেয়ার।
সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৪১ পয়েন্ট কমে ১৮ হাজার ৮৫৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এই বাজারে ২০০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ৩৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে, কমেছে ৮০টির। অপরিবর্তিত রয়েছে ৮৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দর। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪১ কোটি ৬৫ লাখ ৬৩ হাজার ৮৪২ টাকার শেয়ার। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৬৯ কোটি ৬৩ লাখ ৯ হাজার টাকার শেয়ার।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/946819928.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় ডিএসইর লেনদেন কমেছে।
[ATTACH=CONFIG]18396[/ATTACH]
আমরা যদি ঢাকা স্টক মার্কেটের নিউজ গুলো ফলো করি তবে দেখতে পাবো গতকাল মঙ্গলবার চলতি সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সিংহভাগ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিটদর অপরিবর্তিত থাকলেও লেনদেন কমেছে। একই সঙ্গে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে। তবে অন্য দুই সূচকের সামান্য উত্থান হয়েছে। বাজার পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, গতকাল লেনদেনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। গতকাল দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১২ দশমিক ৩১ পয়েন্ট বা দশমিক ১৯ শতাংশ কমে ছয় হাজার ৪০০ দশমিক ৭০ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসইএস বা শরিয়াহ সূচক দশমিক ০৬ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ৪০৬ দশমিক ৮৩ পয়েন্টে অবস্থান করে। আর ডিএস৩০ সূচক দশমিক ১০ পয়েন্ট বেড়ে দুই হাজার ২৭৭ দশমিক ৪৪ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসইতে লেনদেন হয় ১ হাজার ৫ কোটি ৯৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ২৯৭ কোটি ৮৩ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ হিসাবে লেনদেন কমেছে ২৯১ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। এদিন ১৩ কোটি ২৪ লাখ ১৬ হাজার ২৩২টি শেয়ার ১ লাখ ৮১ হাজার ১৬৮ বার হাতবদল হয়। লেনদেন হওয়া ৩৬৯ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৪৯টির, কমেছে ১০০টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ২২০টির দর। অন্যদিকে সিএসইতে গতকাল সিএসসিএক্স মূল্যসূচক ২৪ দশমিক ৬৬ পয়েন্ট বা দশমিক ২১ শতাংশ কমে ১১ হাজার ৩০০ দশমিক ৮৭ পয়েন্টে এবং সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৪১ দশমিক ১৮ পয়েন্ট বা দশমিক ২১ শতাংশ কমে ১৮ হাজার ৮৫৪ দশমিক ১৭ পয়েন্টে অবস্থান করে। গতকাল সর্বমোট ২০০টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৩৬টির কমেছে ৮০টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৮৪টির দর। সিএসইতে এদিন ৪১ কোটি ৬৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৬৯ কোটি ৬৩ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট।
-
দরপতনের বৃত্তে আটকে গেছে শেয়ারবাজার। প্রতিদিনই লেনদেনে অংশ নেওয়া যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ছে, কমছে তার থেকে বেশি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। এতে বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ করা পুঁজি ধারাবাহিকভাবে কমে চলেছে। দাম কমতে কমতে অর্ধেকের বেশি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম ফ্লোর প্রাইসে (দাম কমার সর্বনিম্ন সীমা) চলে এসেছে। এতে অনেকে লোকসানে শেয়ার বিক্রির চেষ্টা করলেও ক্রেতা না থাকায় বিক্রি করতে পারছেন না। ফলে একদিকে বিনিয়োগকারীদের লোকসানের পাল্লা ভারি হচ্ছে, অন্যদিকে বাড়ছে হতাশা। আগের কার্যদিবসের ধারাবাহিকতায় চলতি সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবারও প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) মূল্যসূচকের পতন হয়েছে। এর মাধ্যমে চলতি সপ্তাহের চার কার্যদিবসেই শেয়ারবাজারে দরপতন হলো। আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসেও শেয়ারবাজারে দরপতন হয়। ফলে টানা পাঁচ কার্যদিবস দরপতন হলো।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/946819928.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের প্রথম চার কার্যদিবস টানা দরপতনের পর শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। একই সঙ্গে দাম বাড়ার তুলনায় দাম কমার তালিকায় রয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। পাশাপাশি লেনদেনে ধীরগতি দেখা যাচ্ছে। বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর) দিনের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ২০ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট। আর লেনদেনে হয়েছে ২০০ কোটি টাকার কম। অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) মূল্যসূচকের নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। একই সঙ্গে দাম বাড়ার তুলনায় দাম কমার তালিকায় রয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় প্রায় সবকটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের তুলনায় ৯ পয়েন্ট বেড়ে যায়।
তবে বেশি সময় সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকেনি। লেনদেনের ২০ মিনিটের মাথায় ডিএসইর প্রধান সূচক ১৭ পয়েন্ট কমে যায়। অবশ্য এরপর আবার সূচক উপরের দিকে উঠতে দেখা যাচ্ছে। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সকাল ১০টা ৮ মিনিটে ডিএসইতে ৫৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৬৬টির। আর ১৫৬টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতে ডিএসইর প্রধান সূচক কমেছে ১ পয়েন্ট। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে দশমিক ৯৫ পয়েন্ট। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক দশমিক শূন্য ৪ পয়েন্ট কমেছে। এ সময় পর্যন্ত ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২০৩ কোটি ২৯ টাকা।
অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৬ পয়েন্ট কমেছে। লেনদেন হয়েছে ১ কোটি ২১ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেওয়া ৫৭ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ১২টির, কমেছে ২৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির। এর আগে সপ্তাহের প্রথম চার কার্যদিবস শেয়ারবাজারে টানা দরপতন হয়। এতে চার কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান মূল্যসূচক ১০৪ পয়েন্ট কমেছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/285319702.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
একদিন সূচকের সামান্য উত্থান আর চার দিন সূচক পতনের মাধ্যমে অক্টোবর মাসের আরও একটি সপ্তাহ পার করেছে দেশের পুঁজিবাজার। বিদায়ী সপ্তাহে সূচক এবং অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। তাতে বিনিয়োগকারীদের বাজার মূলধন অর্থাৎ পুঁজি কমেছে চার হাজার ৩২ কোটি ৪১ হাজার ৯৮১ টাকা। তবে লেনদেন কিছুটা বেড়েছে। সাপ্তাহিক বাজার বিশ্লেষণে এ চিত্র দেখা গেছে।
বাজারের চিত্রে দেখা গেছে, গত সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার লেনদেনের শুরুতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মূলধন ছিল ৭ লাখ ৭৩ হাজার ৯৩৯ কোটি টাকা। আর শেষ দিন বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে মূলধন ছিল ৭ লাখ ৬৯ হাজার ৯০৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ টাকার অংকে পুঁজি কমেছে ৪ হাজার ৩২ কোটি টাকা। শতাংশের হিসাবে মূলধন কমেছে দশমিক ৫২ শতাংশ। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) একই অবস্থায় লেনদেন হয়েছে।
[ATTACH=CONFIG]18411[/ATTACH]
বিদায়ী (১৬-২০ অক্টোবর) সপ্তাহে পুঁজিবাজারে মোট পাঁচ কর্মদিবস লেনদেন হয়েছে। এ পাঁচ দিনের মধ্যে সপ্তাহের প্রথম চার কর্মদিবস দরপতনের মাধ্যমে লেনদেন হয়েছে। এরপর সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে লেনদেন হয়েছে সূচকের বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে। আলোচিত এ সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৮৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ৪১টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে, কমেছে ১৭১টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭৪টির।
-
ফের টানা দরপতনের ধারায় শেয়ারবাজার। নতুন ৩৪টিসহ গতকাল রোববার দিনের লেনদেন শেষে ফ্লোর প্রাইসে নেমে আসা শেয়ার সংখ্যা ২৭৯টিতে দাঁড়ায়, যা তালিকাভুক্ত মোট শেয়ারের প্রায় ৭২ শতাংশ। অধিকাংশ শেয়ার ফ্লোর প্রাইসে নেমে আসার পরও সর্বশেষ সাত কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসইতে প্রধান মূল্য সূচক ১৫৬ পয়েন্ট হারিয়েছে। সূচক পতনের হার প্রায় আড়াই শতাংশ।
সূচক পতনের মূল কারণ হলো- সাম্প্রতিক সময়ে যেসব শেয়ারের অস্বাভাবিক দরবৃদ্ধির ওপর ভর করে সূচক বেড়েছিল, এখন সেসব শেয়ারের দরও কমতে শুরু করেছে। গতকাল ডিএসই-এক্স সূচক ৪৮ পয়েন্ট হারিয়ে ৬৩৪৪ পয়েন্টে নেমেছে। বেক্সিমকো লিমিটেড, ওরিয়ন ফার্মা, জেএমআই হসপিটাল রিক্যুইজিট, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ এবং কহিনূর কেমিক্যালসের কারণে সূচক হারিয়েছে ২২ পয়েন্ট।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/668538903.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে বড় উত্থান প্রবণতা দেখা দিয়েছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বাড়ার পাশাপাশি বেড়েছে সবকটি মূল্যসূচক। তবে লেনদেনে ধীরগতি দেখা যাচ্ছে। প্রথম আধঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৫ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে প্রায় ৪০ পয়েন্ট। আর লেনদেনে হয়েছে ১০০ কোটি টাকার কিছু বেশি।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশিসংখ্যক প্রতিষ্ঠান। অবশ্য দুই বাজারেই দাম বাড়া বা কমার তুলনায় দাম অপরিবর্তিত থাকা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেশি। এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের তুলনায় ৫ পয়েন্ট বেড়ে যায়।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/122250295.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকে দেখা দিয়েছে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা। লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বাড়ার পাশাপাশি বেড়েছে সবকটি মূল্যসূচক। সেই সঙ্গে লেনদেনে ভালো গতি দেখা যাচ্ছে। প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৪ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে প্রায় ২০ পয়েন্ট। আর লেনদেন হয়েছে প্রায় দেড়শ কোটি টাকা।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। অবশ্য দুই বাজারেই দাম বাড়া বা কমার তুলনায় দাম অপরিবর্তিত থাকা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেশি।
এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসই’র প্রধান সূচক আগের দিনের তুলনায় ১৫ পয়েন্ট বেড়ে যায়। তবে লেনদেনের সময় পাঁচ মিনিট পার হতেই বেশ কয়েকটি কোম্পানির শেয়ার দাম কমে যায়। এতে কমে আসে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা। এমনকি লেনদেনের ১৬ মিনিটের মাথায় ডিএসই’র প্রধান সূচক ঋণাত্মক হয়ে পড়ে। অবশ্য এরপর আবার সূচক বাড়তে থাকে। লেনদেনের আধাঘণ্টার মাথায় ডিএসই’র প্রধান সূচক প্রায় ২০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। কিন্তু এরপর সূচক আবার কমতে দেখা যাচ্ছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1915881371.jpg[/IMG]
-
লেনদেন শুরু হয়েছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসইতে। আজ সকাল ১১টায় দিনের লেনদেন শুরু হয়। যদিও অন্যান্য দিনের মত আজ সকাল সাড়ে ৯টায় দিনের লেনদেন শুরুর কথা ছিল। বিলম্বে লেনদেন শুরু হওয়ায় স্বাভাবিক লেনদেন শেষ হওয়ার সময়ও কিছুটা পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। অন্যান্য দিন স্বাভাবিক লেনদেন শেষ হয় দুপুর ১টা ৫০ মিনিটে। আজ তা শেষ হবে দুপুর আড়াইটায়। তাছাড়া ক্লোজিং সেশনের লেনদেন চলবে আরও ৫ মিনিট।
টানা তিন কার্যদিবস ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর দেশের শেয়ারবাজারে আবার বড় দরপতন হয়েছে। এদিকে লেনদেন শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ৩১৪ শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড লেনদেনে এসেছে। এর মধ্যে ৫৭টি দর বেড়ে কেনাবেচা হতে দেখা গেছে। বাকিগুলোর মধ্যে ৮৫টি দর হারিয়ে এবং ১৭২টি দর অপরিবর্তিত অবস্থায় কেনাবেচা হচ্ছে। দুপুর ১২টায় অধিকাংশ শেয়ার দর হারিয়ে কেনাবেচা হওয়ার প্রেক্ষাপটে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩৬ পয়েন্ট হারিয়ে ৬৩৪১পয়েন্টে অবস্থান করতে দেখা গেছে।
প্রথম ঘণ্টা পর্যন্ত এ বাজারে ৩৪৫ কোটি ৮৯ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1390557351.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
ইন্সুরেন্স সেক্টর নিয়ে আলোচনা।
2021 সালের মার্চ থেকে ইন্সুরেন্স একটা বড় মুভমেন্ট করে 2022 সালের জুন প্রর্যন্ত চলমান থাকে। মার্কেট এ বিভিন্ন PSI দিয়ে বাজার এ পাবলিক শেয়ার এ আকর্ষণীয় ভাবে বাই করতে থাকে। এখন বাজার এ ইন্সুরেন্স এর মানি ফলও নাই। ইন্সুরেন্স এ মামুরা বের হয়ে গেছে , সাধারণ বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করে ভুগছে। আগামী দুই ফিনান্সিয়াল কোয়াটার প্রর্যন্ত ইন্সুরেন্স গুলা একুমুলেশন হয়ে কিছু শেয়ার হয়ে কিছু ইন্সুরেন্স Price করবে। তবে সব গুলা না।
[ATTACH=CONFIG]18474[/ATTACH]
-
চেক নগদায়ন হওয়ার আগেই শেয়ার কেনার সুযোগ দেওয়ার পর শেয়ারবাজারে মূল্যসূচক বাড়ার পাশাপাশি লেনদেনের গতি বেড়েছে। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (৩ নভেম্বর) লেনদেনের শুরুতে মূল্যসূচকে কিছুটা অস্থিরতা থাকলেও লেনদেনে বেশ ভালো গতি ছিল। প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩০ শতাংশের বেশি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে ১২ পয়েন্ট। আর লেনদেন ছুঁয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। একই সঙ্গে দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। অবশ্য দুই বাজারেই দাম বাড়া বা কমার তুলনায় দাম অপরিবর্তিত থাকা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেশি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1036490681.jpg[/IMG]
-
টানা গত চার কার্যদিবস ঊর্ধ্বমুখী ছিল দেশের শেয়ারবাজার। কিন্তু চলতি সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (৭ নভেম্বর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সবকটি মূল্যসূচক কমেছে। সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। মূল্যসূচক ও লেনদেন কমার পাশাপাশি দুই বাজারেই যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে, তার থেকে কমেছে বেশি। অবশ্য দাম বাড়া বা কমার তুলনায় দাম অপরিবর্তিত থাকা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যাই বেশি। দাম অপরিবর্তিত থাকা এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম ফ্লোর প্রাইসে (দাম কমার সর্বনিম্ন সীমা) আটকে রয়েছে। বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের তুলনায় ২ পয়েন্ট বেড়ে যায়। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই বড় হয় দরপতনের তালিকা। যা অব্যাহত থাকে লেনদেনের শেষ পর্যন্ত।
ফলে দরপতনের তালিকা বড় হওয়ার পাশাপাশি সবকটি মূল্যসূচক কমে দিনের লেনদেন শেষ হয়। লেনদেন শেষে ডিএসইতে মাত্র ৪৮ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার তালিকায় নাম লেখায়। বিপরীতে দাম কমে ৯৮টির। আর ২০৮টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
এতে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ২২ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৩৯৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় ১২ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ২৪৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় ৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪০১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সবকটি মূল্যসূচক কমার পাশাপাশি ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ আগের কার্যদিবসের তুলনায় কমেছে। দিনভর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ২৩৫ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ২৭৫ কোটি ৩১ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন কমেছে ৪১ কোটি ৬৬ লাখ টাকা।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/179946998.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ৩৯ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ২২ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেওয়া ২৩৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৪৯টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৬৫টির এবং ১২১টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/726033873.jpg[/IMG]
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস (বুধবার) লেনদেনের শুরুতে মূল্যসূচকে নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে লেনদেনে ধীরগতি রয়েছে। পাশাপাশি দাম বাড়ার তুলনায় দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ১৫ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক কমেছে ১২ পয়েন্ট। আর লেনদেন হয়েছে ২০০ কোটি টাকার কম।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)-ও প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে মূল্যসূচক নিম্নমুখী রয়েছে। সেই সঙ্গে দাম কমার তালিকায় রয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় প্রায় সবকটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের তুলনায় ৪ পয়েন্ট বেড়ে যায়।
লেনদেনের শুরুতে দেখা দেয়া এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা প্রথম ১২ মিনিট অব্যাহত থাকে। তবে এরপর একের পর এক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম কমতে থাকে। এতে দেখতে দেখতে ঋণাত্মক হয়ে পড়েছে সূচক।
-
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস বড় দরপতনের পর দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (১৪ নভেম্বর) লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেইসঙ্গে লেনদেনে ধীরগতি রয়েছে। প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ১৭ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক কমেছে ৬ পয়েন্ট। আর লেনদেন হয়েছে প্রায় ২০০ কোটি টাকা। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে মূল্যসূচক নিম্নমুখী রয়েছে। সেইসঙ্গে দাম বাড়ার তুলনায় দাম কমার তালিকায় রয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান।
অবশ্য দুই বাজারেই দাম বাড়া বা কমার তুলনায় দাম অপরিবর্তিত থাকা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেশি। এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম ফ্লোর প্রাইসে (দাম কমার সর্বনিম্ন সীমা) আটকে রয়েছে। ক্রেতা না থাকায় যাদের কাছে এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট আছে তারা বিক্রি করতে পারছেন না। এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম কমার মাধ্যমে। ফলে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের তুলনায় ৫ পয়েন্ট কমে যায়।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/778375895.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সবকটি মূল্যসূচকের বড় পতন হয়েছে। এর মাধ্যমে চলতি সপ্তাহের প্রথম দুই কার্যদিবসেই শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের বড় পতন হলো।মুল্যসূচক কমার পাশাপাশি শেয়ারবাজারে দেখা দিয়েছে লেনদেন খরা। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন কমে ৩০০ কোটি টাকার ঘরে নেমে গেছে। সেই সঙ্গে দুই বাজারেই দাম বাড়ার তুলনায় দাম কমার তালিকায় স্থান করে নিয়েছে বেশিসংখ্যক প্রতিষ্ঠান। অবশ্য দাম বাড়া বা কমার তুলনায় দাম অপরিবর্তিত থাকা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যাই বেশি। দাম অপরিবর্তিত থাকা এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম ফ্লোর প্রাইসে (দাম কমার সর্বনিম্ন সীমা) আটকে রয়েছে। ফ্লোর প্রাইসে আটকে থাকা এসব প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগকারীরা ক্রেতার অভাবে তাদের কাছে থাকা শেয়ার বিক্রি করতে পারছেন না।
বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, সোমবার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের তুলনায় ৫ পয়েন্ট কমে যায়। লেনদেনের শুরুতে দেখা দেওয়া এই নিম্নমুখী প্রবণতা লেনদেনের শেষ পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। এমনকি লেনদেনের শেষদিকে সূচকের পতনের মাত্রা বেড়ে যায়। ফলে মোটামুটি বড় পতন দিয়েই দিনের লেনদেন শেষ হয়। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে মাত্র ১৩ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৭২টির। আর ২১৯টির দাম অপরবর্তিত রয়েছে। এতে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ২৪ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ১৯০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর *দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় ২ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ১৭৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় ৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৩৪২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
সবকটি মূল্যসূচক কমার দিনে ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ আগের কার্যদিবসের তুলনায় কমেছে। দিনভর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫১ কোটি ৯০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ৪২২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন কমেছে ৭০ কোটি ৯৮ লাখ টাকা।
বাজারটিতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে জেনেক্স ইনফোসিসের শেয়ার। কোম্পানিটির ৪৭ কোটি ৯১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ওরিয়ন ফার্মার ২৪ কোটি ৭ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ১৯ কোটি ২৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে নাভানা ফার্মা। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- ইস্টার্ন হাউজিং, বসুন্ধরা পেপার, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল , বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন, আমরা নেটওয়ার্ক, পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্স এবং সামিট এলায়েন্স পোর্ট।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1566037456.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ৬১ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ১৩ কোটি ১৪ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেওয়া ১৩৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৩টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৫০টির এবং ৭১টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ২৪ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ১৯১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এর আগের কার্যদিবসে যা ছিল ৬ হাজার ২১৫ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইর ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ গতকাল ৩ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ১৭৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এর আগের কার্যদিবসে যা ছিল ২ হাজার ১৮০ পয়েন্টে। শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস গতকাল দিন শেষে ৬ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৩৪৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এর আগের কার্যদিবসে যা ছিল ১ হাজার ৩৪৯ পয়েন্টে। গতকাল সূচকের পতনে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা ছিল জেনেক্স ইনফোসিস, ওরিয়ন ফার্মাসিউটিক্যাল , সোনালী পেপার, বসুন্ধরা পেপার ও ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেডের শেয়ারের।
ডিএসইতে গতকাল ৩৫১ কোটি ৯০ লাখ টাকার সিকিউরিটিজ লেনদেন হয়েছে। যেখানে আগের কার্যদিবসে লেনদেন ছিল ৪২২ কোটি ৮৯ লাখ টাকা। গতকাল এক্সচেঞ্জটিতে লেনদেন হওয়া ৩০৪টি কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও করপোরেট বন্ডের মধ্যে দিন শেষে দর বেড়েছে ১৩টির, কমেছে ৭২টির, আর অপরিবর্তিত ছিল ২১৯টি সিকিউরিটিজের বাজারদর। খাতভিত্তিক লেনদেনচিত্রে দেখা যায়, গতকাল ডিএসইর মোট লেনদেনের ২৩ দশমিক ৩০ শতাংশ দখলে নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে তথ্যপ্রযুক্তি খাত। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২০ দশমিক ৭০ শতাংশ দখলে নিয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাত। ১০ দশমিক ৩০ শতাংশ লেনদেনের ভিত্তিতে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে জীবন বীমা খাত। গতকাল পুঁজিবাজারে চামড়া খাতে সবচেয়ে বেশি দশমিক শূন্য ৪০ শতাংশ ইতিবাচক রিটার্ন এসেছে। অন্যদিকে ৬ দশমিক ৮০ শতাংশ নেতিবাচক রিটার্নের ভিত্তিতে শীর্ষে ছিল কাগজ ও মুদ্রণ খাত।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/39623506.jpg[/IMG]
-
শেয়ারবাজারে বেশ কিছুদিন ধরে চলছে মন্দাভাব। বাজারের এ অবস্থার মধ্যেও মাত্র তিন মাসে তিন গুণের বেশি বেড়েছে কক্সবাজারের রয়েল টিউলিপ হোটেলের মালিকানা প্রতিষ্ঠান সি পার্ল বিচ রিসোর্টের শেয়ারের দাম। শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ভালো কোম্পানির শেয়ার যখন দিনের পর দিন সর্বনিম্ন মূল্যস্তর বা ফ্লোর প্রাইসে আটকে আছে, তখন একটানা বেড়েই চলেছে সি পার্ল রিসোর্টের শেয়ারের দাম। টানা উত্থানের ফলে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম তালিকাভুক্তির পর সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠে গেছে। দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল দিন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮৪ টাকা ৪০ পয়সায়। ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, গত ২৩ আগস্টে কোম্পানিটির শেয়ারের বাজারমূল্য ছিল ৫৮ টাকা। গতকাল মঙ্গলবার দিন শেষে তা বেড়ে তিন গুণ হয়ে গেছে। সি পার্ল রিসোর্টের শেয়ারের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি শুরু হয় মূলত গত সেপ্টেম্বর থেকে। এরপর কয়েক দিন বাদ দিলে একটানা বেড়েছে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম। এ মূল্যবৃদ্ধিকে অস্বাভাবিক বলছেন বাজার–সংশ্লিষ্টর । তাঁরা বলছেন, এভাবে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বাড়লেও নিয়ন্ত্রক সংস্থার পক্ষ থেকে তদন্তের কোনো উদ্যোগই নেওয়া হয়নি। এ কারণে কারসাজিকারীরা ইচ্ছেমতো দাম বাড়াচ্ছেন। [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/174126713.png[/IMG]
অক্টোবর থেকে টানা দাম বাড়তে শুরু করলেও এর পেছনে মূল্য সংবেদনশীল কোনো তথ্য ছিল না। ১২ অক্টোবরে এসে কোম্পানিটি গত জুনে সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে। এর আগেই কোম্পানিটির শেয়ারের দাম দ্বিগুণেরও বেশি বেড়ে ১৫০ টাকার কাছাকাছি পৌঁছে যায়। এরপর ১৩ অক্টোবর এসে কোম্পানিটি গত জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সেখানে কোম্পানিটি জানায়, উল্লিখিত প্রান্তিকে তাদের মুনাফায় বড় ধরনের উল্লম্ফন হয়েছে। তাতে আরেক দফা বাড়তে শুরু করে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম।ডিএসইতে গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ছয়ে উঠে আসে। এদিন এককভাবে কোম্পানিটির প্রায় ১২ কোটি টাকার শেয়ারের হাতবদল হয়। আর দাম বেড়েছে প্রায় ৫ শতাংশ বা ৮ টাকা ৩০ পয়সা।
বাজার–সংশ্লিষ্টর বলছেন, বিএসইসির পক্ষ থেকে তদন্তের উদ্যোগ নেওয়া হলে কোম্পানিটির শেয়ারের বড় ধরনের কারসাজির প্রমাণ মিলবে। আরও আগে এ উদ্যোগ নেওয়া দরকার ছিল। তাহলে দামের উল্লম্ফন দেখে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা কোম্পানিটির শেয়ারে খুব বেশি আকৃষ্ট হতেন না। এদিকে কোম্পানিটির সর্বশেষ নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনের হিসাবে এটির মূল্য আয় অনুপাত বা পিই রেশিও দাঁড়িয়েছে ৩০০-এর ওপরে। সর্বশেষ অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনের ভিত্তিতে পিই রেশিও বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৬-এ। বিশেষজ্ঞরা বলেন, যে কোম্পানির পিই রেশিও যত বেশি সেই কোম্পানি বিনিয়োগের জন্য তত বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। তাই কোম্পানির শেয়ারের মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে সমান্তরালভাবে আয় না বাড়লে ওই শেয়ারে বিনিয়োগের ঝুঁকি বাড়তে থাকে।
-
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকে বেশ অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে। একইসঙ্গে লেনদেনে বেশ ধীরগতি রয়েছে। তবে দাম কমার তুলনায় দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। রোববার (২৭ নভেম্বর) প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ২৮ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে এক পয়েন্ট। আর লেনদেন হয়েছে ৫০ কোটি টাকার কিছু বেশি। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে মূল্যসূচক ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে। একইসঙ্গে দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1431515180.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (২৮ নভেম্বর) লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকে বেশ অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে। একই সঙ্গে লেনদেনে বেশ ধীরগতি রয়েছে। পাশাপাশি দাম বাড়ার তুলনায় দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। প্রথম ঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ১৩ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। আর লেনদেন হয়েছে ১০০ কোটি টাকার কিছু বেশি। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) প্রথম ঘণ্টার লেনদেনে মূল্যসূচক নিম্নমুখী রয়েছে। একই সঙ্গে দাম কমার তালিকায় রয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/174126713.png[/IMG]
অবশ্য দুই বাজারেই দাম বাড়া বা কমার তুলনায় দাম অপরিবর্তিত থাকা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেশি। এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম ফ্লোর প্রাইসে (দাম কমার সর্বনিম্ন সীমা) আটকে রয়েছে। ক্রেতা না থাকায় যাদের কাছে এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট আছে তারা বিক্রি করতে পারছেন না। এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম কমার মাধ্যমে। ফলে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের তুলনায় ৫ পয়েন্ট কমে যায়।
-
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে লেনদেনে বেশ ধীরগতি দেখা যাচ্ছে। তবে লেনদেনে অংশ নেওয়া যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম কমেছে, বেড়েছে তার থেকে বেশি। প্রথম ঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ২০ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক কমেছে ৩ পয়েন্ট। আর লেনদেন হয়েছে ৮০ কোটি টাকার বেশি। তবে অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) প্রথম ঘণ্টার লেনদেন সূচক ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে। সেই সঙ্গে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। অবশ্য এ বাজারটিতেও লেনদেনে ধীরগতি দেখা যাচ্ছে। দুই বাজারে মূল্যসূচক দুই চিত্র থাকলেও দাম বাড়া বা কমার তুলনায় দাম অপরিবর্তিত থাকা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেশি। এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম ফ্লোর প্রাইসে (দাম কমার সর্বনিম্ন সীমা) আটকে রয়েছে। ক্রেতা না থাকায় যাদের কাছে এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট আছে তারা বিক্রি করতে পারছেন না।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/316820113.jpg[/IMG]
-
পতনের বৃত্তে আটকে যাওয়া দেশের শেয়ারবাজারে গতকাল মঙ্গলবারও মূল্যসূচকের পতন হয়েছে। সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেন ও বেশির ভাগ কম্পানির শেয়ারের দাম। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক কমেছে ১২ পয়েন্ট। অন্য পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক কমেছে ২০ পয়েন্ট। ফলে বুধ, বৃহস্পতি, রবি, সোম ও মঙ্গলবার টানা পাঁচ কার্যদিবস দরপতন হলো। ডিএসইর তথ্য মতে, গতকাল বাজারে ৩১৪টি প্রতিষ্ঠানের চার কোটি ছয় লাখ ৫১ হাজার ৫১৯টি শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে। টাকার অঙ্কে যার পরিমাণ ৩২২ কোটি ৪১ লাখ ১৭ হাজার টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৪৫৬ কোটি ৯৬ লাখ ৭৯ হাজার টাকা।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/132078474.jpg[/IMG]
-
৪২ শতাংশ সিকিউরিটিজের ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার
পুঁজিবাজারের টানা দরপতন ঠেকাতে এ বছরের ৩১ জুলাই থেকে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের দরের ওপর ফ্লোর প্রাইস (শেয়ারদর কমার সর্বনিম্ন সীমা) আরোপ করেছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। সাম্প্রতিক সময়ে পুঁজিবাজারের লেনদেন কমে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এবার ১৬৯টি কোম্পানি ও ফান্ড বা ৪২ শতাংশ সিকিউরিটিজের ওপর থেকে ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার করা হয়েছে। গতকাল বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করা হয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1514120325.jpg[/IMG]
বিএসইসির আদেশে বলা হয়েছে, এ বছরের ২৮ জুলাই জারি করা ফ্লোর প্রাইস আরোপসংক্রান্ত নির্দেশনা ১৬৯ কোম্পানি ও ফান্ডের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না। এসব সিকিউরিটিজের দর কমার ক্ষেত্রে ১ শতাংশ সার্কিট ব্রেকার আরোপ করা হয়েছে। এতে একদিনে সর্বোচ্চ ১ শতাংশ পর্যন্ত কমতে পারবে এসব সিকিউরিটিজের দর। অন্যদিকে এ কোম্পানি ও ফান্ডগুলোর শেয়ারদর বাড়ার ঊর্ধ্বসীমা ২০১৯ সালের ১৪ নভেম্বর জারি করা নির্দেশনা অনুসারে কার্যকর হবে। এ নির্দেশনা অনুসারে দর ২০০ টাকা পর্যন্ত ১০ শতাংশ হারে সার্কিট ব্রেকার প্রযোজ্য হবে। দর ২০০ টাকার ওপর হলে এবং ৫০০ টাকা পর্যন্ত ৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ সার্কিট ব্রেকার থাকবে। ৫০০ টাকার বেশি এবং ১ হাজার টাকা পর্যন্ত দর থাকলে সেক্ষেত্রে সার্কিট ব্রেকার হবে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ। দর ১ হাজার টাকার বেশি এবং ২ হাজার টাকা পর্যন্ত ৬ দশমিক ২৫ শতাংশ হারে সার্কিট ব্রেকার আরোপ করা হবে। দর ২ হাজার টাকার ওপরে থাকলে এবং ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত সার্কিট ব্রেকার হবে ৫ শতাংশ। আর দর ৫ হাজার টাকার বেশি হলে ৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ হারে সার্কিট ব্রেকার আরোপ করা হবে। আজ থেকেই এ আদেশ কার্যকর হবে এবং পরবর্তী নির্দেশনা দেয়ার আগ পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে।
-
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারি) পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন বেড়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, মঙ্গলবার ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ১৩ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ২০৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৪ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১৩৫৭ ও ২১৯৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন ডিএসইতে ৪৬২ কোটি ৫২ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/775588003.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (১২ জানুয়ারি) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসইতে) যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বেড়েছে, কমেছে তার দ্বিগুণের বেশি। এরপরও বাজারটিতে বেড়েছে প্রধান মূল্যসূচক। আর লেনদেন হয়েছে পাঁচশ কোটি টাকার বেশি। এর মাধ্যমে টানা দুই কার্যদিবস ডিএসইতে পাঁচশ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হলো। ডিএসইতে মতো অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) বেড়েছে মূল্যসূচক। সেইসঙ্গে এ বাজারটিতেও দাম বাড়ার থেকে দাম কমার তালিকায় স্থান করে নিয়েছে বেশি প্রতিষ্ঠান। অবশ্য দুই বাজারেই দাম বাড়ার থেকে কমার তালিকায় রয়েছে বেশি প্রতিষ্ঠান। [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/174126713.png[/IMG]
এদিন লেনদেন শুরুর দিকে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম কমে যায়। এতে লেনদেনের সাত মিনিটের মাথায় ডিএসইর প্রধান সূচক ৬ পয়েন্ট কমে যায়। লেনদেনের পুরো সময়জুড়েই দরপতনের তালিকা বড় থাকে। এরপরও দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে ৫২ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১১১টির। আর ১৭১টির দাম অপরবর্তিত রয়েছে।
-
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (১৬ জানুয়ারি) পুঁজিবাজারে সূচকের ওঠানামার মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক সামান্য কমলেও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বেড়েছে।
তবে আজ উভয় বাজারে লেনদেন বেড়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, সোমবার ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৪ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ২৪৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহ সূচক ২ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৬ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১৩৬২ ও ২২০১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন ডিএসইতে ৭১৩ কোটি ৭৬ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে, যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ২ কোটি টাকা বেড়েছে। আগের দিন ডিএসইতে ৭১১ কোটি ২৯ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছিল। সোমবার ডিএসইতে ৩৫২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৬১টি কোম্পানির, কমেছে ১১৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর।
এদিন লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো- জেনেক্স, বিএসসি, বসুন্ধরা পেপার, অরিয়ন ফার্মা, জেএমআই হসপিটাল, বিডিকম, ইন্ট্রাকো, ইস্টার্ন হাউজিং, নাভানা ফার্মা ও সী পার্ল বিচ।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/877639518.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক সিএএসপিআই সোমবার ৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৪৪০ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২০২টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৪০টির, কমেছে ৬৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৯৭টি কোম্পানির শেয়ার দর। সোমবার সিএসইতে ১৭ কোটি ২৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ২ কোটি টাকার লেনদেন বেড়েছে। আগের দিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১৫ কোটি ৬২ লাখ টাকার।
-
লেনদেন খরার বৃত্ত থেকে কিছুটা হলেও বেরিয়ে এসেছে দেশের শেয়ারবাজার। লেনদেনের গতি বাড়ায় আগের দুই কার্যদিবসের মতো সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবারও (১৭ জানুয়ারি) লেনদেনের আধাঘণ্টার মধ্যে একশ কোটি টাকার ওপরে লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের গতি বাড়ায় মূল্যসূচকেও ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার দেখা মিলছে। ফলে কিছুটা হলেও স্বস্তি ফিরছে শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। আর বাজার সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন কিছুদিন আগে নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়া কিছু বিনিয়োগকারী আবার বাজারে সক্রিয় হয়েছেন। বড় বিনিয়োগকারীরা নিয়মিত লেনদেনে অংশ নেওয়ায় লেনদেনের গতি বেড়েছে। সেইসঙ্গে কিছু প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তেও দেখা যাচ্ছে। তবে, শেয়ারবাজারে পুরোপুরি গতি এখনো ফিরেনি। যে কারণে প্রতিদিনই অর্ধেকের বেশি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম অপরিবর্তিত থাকতে দেখা যাচ্ছে। দাম অপরিবর্তিত থাকা এসব প্রতিষ্ঠানের বেশিরভাগ ফ্লোরপ্রাইসে (সর্বনিম্ন দাম) আটকে রয়েছে। যাদের কাছে এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার রয়েছে তারা বিক্রির চেষ্টা করেও ক্রেতার অভাবে ব্যর্থ হচ্ছেন।
বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, মঙ্গলবার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বাড়তে দেখা যাচ্ছে। ১০টা ৪২ মিনিটে ডিএসইতে ৯০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৬৯টির। আর ১৩৭টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতে ডিএসইর প্রধান সূচক বেড়েছে ১৬ পয়েন্ট। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই-৩০ সূচক বেড়েছে ৫ পয়েন্ট। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক বেড়েছে ৪ পয়েন্ট। এ সময় পর্যন্ত ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৭০ কোটি ৬১ লাখ টাকা। [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/936742091.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (২৪ জানুয়ারি) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বেড়েছে কমেছে তার থেকে বেশি। এরপরও সবকটি মূল্যসূচকের বড় উত্থান হয়েছে। সেইসঙ্গে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেনের শুরুর কয়েক মিনিটের মধ্যে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বেড়ে যায়। এতে লেনদেনের আধাঘণ্টার মাথায় ডিএসইর প্রধান সূচক প্রায় ২০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর বেশকিছু প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম কমে যায়। তবে তা সূচকের বড় উত্থান আটকাতে পারেনি। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে ৭১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১০১টির। আর ১৭৮টির দাম অপরবর্তিত রয়েছে। এরপরও ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ২৭ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ২৯১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় ১৫ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ২২৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় ৭ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৩৭২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। দিনভর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৬০৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ৫০৯ কোটি ৬২ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন বেড়েছে ৯৮ কোটি ৫ লাখ টাকা।
[IMG]https://forex-bangla.com/attachment.php?attachmentid=17308&d=1649024457[/IMG]
ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের শেয়ার। কোম্পানিটির ৪৫ কোটি ৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা জেনেক্স ইনফোসিসের ৩৮ কোটি ৪০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ২২ কোটি ২৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে আমরা নেটওয়ার্ক। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে— জেমিনি সি ফুড, সি পার্ল বিচ রিসোর্ট, ইস্টার্ন হাউজিং, মেঘনা লাইফ ইনস্যুরেন্স, ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন, ইউনিক হোটেল এবং বসুন্ধরা পেপার।
-
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (২৫ জানুয়ারি) লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। একই সঙ্গে লেনদেনে বেশ ভালো গতি রয়েছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বেড়েছে। প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩০ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে ১৪ পয়েন্ট। আর লেনদেন হয়েছে প্রায় ১৫০ কোটি টাকা। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেন সূচক ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে। লেনদেনেও বেশ ভালো গতি দেখা যাচ্ছে। এ বাজারটিতেও দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক প্রায় ২০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের প্রথম আধাঘণ্টাজুড়েই সূচকের এই ঊর্ধ্বমূখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1398608128.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (২৬ জানুয়ারি) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতে মূল্যসূচকের নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা গেলেও শেষ পর্যন্ত সবকটি সূচক বেড়েছে। তবে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। সেই সঙ্গে দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। দেশের অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সবকটি মূল্য সূচক কমেছে। সেই সঙ্গে লেনদেনে অংশ নেওয়া যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে, তার চেয়ে কমেছে বেশি। তবে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/715275482.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার (২৯ জানুয়ারি) পুঁজিবাজারে সূচকের মিশ্র প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন কমেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, রোববার ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৭ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ২৮৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহ সূচক ২ পয়েন্ট কমে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১৩৭১ ও ২২৩১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন ডিএসইতে ৪৮৯ কোটি ১৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে, যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে প্রায় ১৬ কোটি টাকা কমেছে। আগের দিন ডিএসইতে ৫০৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছিল। রোববার ডিএসইতে ৩৪৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ২৬টি কোম্পানির, কমেছে ১৪২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর। এদিন লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো- বসুন্ধরা পেপার, জেনেক্স, ইস্টার্ন হাউজিং, আমরা নেটওয়ার্কস, সী পার্ল, ইউনিক হোটেল, অলিম্পিক, বিএসসি, সামিট অ্যালাইন্স ও শাইনপুকুর সিরামিক। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক সিএএসপিআই রোববার ৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৫৭০ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ১৪৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ২৫টির, কমেছে ৫৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দর। রোববার সিএসইতে ৬ কোটি ৫৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে ১৫ টাকার লেনদেন কমেছে। আগের দিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ২১ কোটি ৩৯ লাখ টাকার।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/247639938.jpg[/IMG]
-
তিনদিন দরপতনের পর আজ সপ্তাহের চতুর্থ কর্মদিবস বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি) উত্থানে ফিরেছে দেশের পুঁজিবাজার। এদিন দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক বেড়েছে ২৬ পয়েন্ট।
সূচকের পাশাপাশি বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। তবে কমেছে লেনদেন হওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম। সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার থেকে তৃতীয় কর্মদিবস মঙ্গলবার পর্যন্ত টানা তিন দিন দরপতন হয়েছে। অর্থাৎ টানা তিন দিন পর আজ পুঁজিবাজারে উত্থান হয়েছে।
ডিএসইর তথ্য মতে, বুধবার সূচক বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে দিনের লেনদেন শুরু হয়। যা অব্যাহত ছিল সকাল ১১টা পর্যন্ত। এরপর শুরু হয় সূচক শেয়ার বিক্রির চাপ, শুরু হয় সূচকের ওঠানামা। যা অব্যাহত ছিল লেনদেনের শেষ সময় পর্যন্ত। এ দিন বাজারে ৩৩০টি প্রতিষ্ঠানের ৮ কোটি ৬৫ লাখ ৫৮ হাজার ৫১৫টি শেয়ার ও ইউনিট কেনা-বেচা হয়েছে। এ কেনা-বেচা থেকে মোট লেনদেন হয়েছে ৫৮০ কোটি ৬৭ লাখ ৭৫ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিট। আগের কর্মদিবসে মঙ্গলবার লেনদেন হয়েছিল ৫৭৩ কোটি ৯ লাখ ৫২ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিট। অর্থাৎ আগের কর্মদিবসের চেয়ে লেনদেন কিছুটা বেড়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2144677836.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। রোববার (১২ ফেব্রুয়ারি) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেনও কমেছে।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, রোববার ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ২৭ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ২৫৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৫ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১০ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১৩৬৫ ও ২২২৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এ দিন ডিএসইতে ৪৭০ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে প্রায় ১৩৮ কোটি টাকা কমেছে। আগের দিন ডিএসইতে ৬০৮ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছিল।
রোববার ডিএসইতে ৩২১টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১১ কোম্পানির, কমেছে ১৬৪ এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪৬ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর।
এদিন লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো- জেনেক্স, শাইনপুকুর সিরামিক, অলিম্পিক, বিএসসি, অরিয়ন ইনফিউশন, সান লাইফ ইন্স্যুরেন্স, জেমেনি সি ফুড, সি পার্ল, অরিয়ন ফার্মা ও ইস্টার্ন হাউজিং।
[ATTACH=CONFIG]19177[/ATTACH]
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ৫৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৪৭৮ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ১২৩টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১৩টির, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২ কোম্পানির শেয়ার দর।
সিএসইতে ৮ কোটি টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৬ কোটি টাকার লেনদেন কমেছে। আগের দিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১৪ কোটি ২১ লাখ টাকার।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]19186[/ATTACH]
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের ওঠানামার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এদিন লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টা পর অর্থাৎ বেলা ১১টার দিকে ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ২৫৭ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসইর শরীয়াহ্ সূচক ১ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১৩৬৬ ও ২২২৬ পয়েন্টে রয়েছে। এ সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ১০১ কোটি ৭৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। সোমবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৮টির, কমেছে ১০৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮৭টি কোম্পানির শেয়ার।
এদিন বেলা ১১টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো- জেনেক্স, বিএসসি, অলিম্পিক, অরিয়ন ইনফিউশন, সোনালি পেপার, শাইনপুকুর সিরামিক, ইস্টার্ন হাউজিং, জেমেনী সী ফুড, সী পার্ল ও বসুন্ধরা পেপার।
এর আগে সোমবার লেনদেন শুরুর প্রথম ১০ মিনিটে ডিএসইএক্স সূচক বাড়ে ৬ পয়েন্ট। সকাল ১০টা ২০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে ২ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সূচকের গতি নিম্নমুখী দেখা যায়। লেনদেন শুরুর ৩০ মিনিট পর সকাল সাড়ে ১০টায় মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ৪ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ২৫১ পয়েন্টে অবস্থান করে। অপরদিকে লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টা পর বেলা ১১টায় সিএসইর সিএএসপিআই সূচক ৫ পয়েন্ট কমে ১৮ হাজার ৪৭৩ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়।
এদিন বেলা ১১টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২ কোটি ১ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ সময়ের মধ্যে ১৫টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ১৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪টি কোম্পানি শেয়ারের দর।
-
মঙ্গলবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সবকটি মূল্যসূচক কমেছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বেড়েছে, কমেছে প্রায় তার ছয়গুণ বেশি প্রতিষ্ঠানের। পাশাপাশি কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বেড়েছে, কমেছে তার থেকে বেশি। ফলে এ বাজারটিতেও ডিএসইর মতো মূল্যসূচক কমেছে। তবে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ।
দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে মাত্র ২৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৪৩টির। আর ১৪৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এরপরও ডিএসইর প্রধানসূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ১৪ পয়েন্ট কমে ছয় হাজার ২৫৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
অন্য দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় পাঁচ পয়েন্ট কমে দুই হাজার ২২৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় তিন পয়েন্ট কমে এক হাজার ৩৬৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। দিনভর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪৩৩ কোটি ১০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ৪৩৫ কোটি ৪১ লাখ টাকা। সেই হিসাবে লেনদেন কমেছে দুই কোটি ৩১ লাখ টাকা।
ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার। কোম্পানিটির ৩১ কোটি ২৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা জেনেক্স ইনফোসিসের ২৯ কোটি ৪৪ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ২৭ কোটি ৫৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন।
এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- জেমিনি সি ফুড, অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার, শাহিনপুকুর সিরামিকস, সি পার্ল বিচ রিসোর্ট, ওরিয়ন ফার্মা, বিডকম অনলাইন এবং ওরিয়ন ইনফিউশন।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1784799641.jpg[/IMG]
অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ৩৬ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ১২ কোটি ৬১ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেওয়া ১২৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৬টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৬৭টির ও ৪৪টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
পুঁজিবাজারে দরপতন যেন থামছেই না। শেয়ার বিক্রির চাপে লেনদেন কমে ৪০০ কোটি টাকার ঘরে নেমে এসেছে। মঙ্গলবারের মতো সপ্তাহের চতুর্থ কর্মদিবস বুধবারও (১৫ ফেব্রুয়ারি) দেশের পুঁজিবাজারে দরপতন অব্যাহত রয়েছে। এদিন দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক কমে ১১ পয়েন্টে নেমেছে। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক কমেছে ২৭ পয়েন্ট। সূচকের পাশাপাশি কমেছে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম এবং লেনদেন।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1003392212.jpg[/IMG]
সিএসইতে সোমবার সূচক সামান্য বৃদ্ধির পর মঙ্গল ও বুধবার টানা দুদিন দরপতন হল। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার ফ্লোর প্রাইসে আটকে থাকার পাশাপাশি আস্থা সংকটের কারণে পুঁজিবাজারে লেনদেন ক্রমাগতভাবে কমছে।
ডিএসইর তথ্যমতে, আজ বুধবার বাজারটিতে ৩১০টি প্রতিষ্ঠানের ৫ কোটি ২৯ লাখ ৫ হাজার ২৬০টি শেয়ার ও ইউনিট কেনা-বেচা হয়েছে। এ কেনা-বেচা থেকে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৩১ কোটি ৪৯ লাখ ৫৮ হাজার টাকা। আগের কর্মদিবস মঙ্গলবার লেনদেন হয়েছিল ৪৩৩ কোটি ১০ লাখ ৩৯ হাজার টাকা। অর্থাৎ আগের কর্মদিবসের চেয়ে লেনদেন কিছুটা কমেছে। এদিন ডিএসইতে লেনদেনকৃত কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ২৭টি কোম্পানির শেয়ারের, বিপরীতে কমেছে ১৩৭টি আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪৬টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। অর্থাৎ ৫ গুণ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। অধিকাংশ খাতের শেয়ারের দাম কমায় ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১১ দশমিক ১৫ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ২৪৫ পয়েন্টে।