-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1382446069.jpg[/IMG]
সপ্তাহের শেষ দিন সূচক বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩৯ দশমিক ৬০ পয়েন্ট বা দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়ে পাঁচ হাজার ১১ দশমিক ২৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এই সূচক এক বছরের মধ্যে বেশি। সবশেষ গত বছরের ৮ সেপ্টেম্বর ডিএসইএক্স সূচক ছিল পাঁচ হাজার ৩৩ দশমিক ৭৯ পয়েন্ট। এ বাজারে বৃহস্পতিবার এক হাজার ২৪ কোটি ৫৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়; আগের কর্মদিবসে এক হজার ৭৭ কোটি ৯৮ লাখ লেনদেন হয়েছিল। ডিএসইতে এদিন লেনদেন হয়েছে ৩৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৯০টির, কমেছে ১১৭টির। অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১২ দশমিক ০৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে এক হাজার ১৫৮ দশমিক ৫৩ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৩ দশমিক ৩৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে এক হাজার ৭৪০ দশমিক ২৩ পয়েন্টে।
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১০০ দশমিক ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ২৯৫ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৭১ শতাংশ বেশি।
সিএসইতে ২৯ কোটি ২২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে; আগের লেনদেন হয় ৩৮ কোটি ৮২ লাখ টাকার শেয়ার। বৃহস্পতিবার এ বাজারে লেনদেন হয়েছে ২৭৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১১৯টির, কমেছে ১৩২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টির দর।
-
সপ্তাহের প্রথম দিন সূচক ও লেনদেন বেড়েছে বাংলাদেশের দুই শেয়ারবাজারে। রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৮২ দশমিক ৭৬ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৬৫ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ৯৪ দশমিক ০৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এই সূচক প্রায় সাড়ে ১২ মাসের মধ্যে বেশি। এর আগে ২০১৯ সালের ২৯ অগাস্ট সূচক ছিল ৫ হাজার ৯৫ দশমিক ৭৭ পয়েন্ট। এ বাজারে বুধবার ১ হাজার ৩২৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ১ হজার ২৪ কোটি ৫৫ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২২৬টির, আর কমেছে ১০৬টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১২ দশমিক ১৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৭০ দশমিক ৬৬ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৬ দশমিক ৬৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৭৫৬ দশমিক ৮৯ পয়েন্টে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1177560039.jpg[/IMG]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২৩৯ দশমিক ৪২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ৫৩৪ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় ১ দশমিক ৬৭ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ৪৭ কোটি ৯৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ২৯ কোটি ২২ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৮৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৭৭টির, কমেছে ৮৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টির দর।
-
1 Attachment(s)
পাঁচ হাজার পয়েন্টের মাইলফলক অতিক্রম করার পর শেয়ারবাজারের সূচক ও লেনদেনে যেন নতুন করে গতি এসেছে। তাতে সূচকের বড় উত্থান হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে। লেনদেনেও ছিল বেশ গতি। দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স গতকাল রোববার এক দিনেই ৮৩ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৬৫ শতাংশ বেড়েছে। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচকটি বেড়েছে ২৩৯ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৬৭ শতাংশ। বড় উত্থানের ফলে ঢাকার বাজারের প্রধান সূচকটি গতকাল দিন শেষে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৯৪ পয়েন্টে। এক বছরের বেশি সময় পর সূচকটি এ উচ্চতায় উঠেছে। এর আগে সর্বশেষ গত বছরের ২৯ আগস্ট ডিএসইএক্স সূচকটি ৫ হাজার ৯৬ পয়েন্টের সর্বোচ্চ উচ্চতায় ছিল। সেখান থেকে নামতে নামতে এ সূচকটি গত মার্চে ৩ হাজার ৬০০ পয়েন্টে নেমে গিয়েছিল।
[ATTACH=CONFIG]12228[/ATTACH]
-
সপ্তাহের চতুর্থ দিন সূচক ও লেনদেন বেড়েছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৬ দশমিক ২৬ পয়েন্ট বা দশমিক ৩২ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ১১৬ দশমিক ৮১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এই সূচক এক বছরের মধ্যে বেশি। সবশেষ গত বছরের ২৮ অগাস্ট ডিএসইএক্স সূচক ছিল পাঁচ হাজার ১৩৯ দশমিক ৯৯ পয়েন্ট। এ বাজারে বুধবার ১ হাজার ১৪৭ কোটি ২৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৯৯৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৮৫টির, আর কমেছে ১২০টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৫১টির দর।
ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১ দশমিক ৭৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৬৮ দশমিক ৮৪ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ২ দশমিক ৭৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৭৬৪ পয়েন্টে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1274814016.jpg[/IMG]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৬০ দশমিক ৩০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ৫৮৭ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক শূণ্য ৪২ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ৩৫ কোটি ১৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ২৬ কোটি ১৩ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৮২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৪টির, কমেছে ৯০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টির দর।
-
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) পুঁজিবাজারে সূচক কমেছে। একইসঙ্গে এ দিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেনও কিছুটা কমেছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, বৃহস্পতিবার ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ১২ পয়েন্ট কমে পাঁচ হাজার ১০৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ দিন অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরীয়াহ সূচক ৫ পয়েন্ট কমে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১১৬৩ ও ১৭৬১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। বৃহস্পতিবার ডিএসইতে এক হাজার ১৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১৩৪ কোটি টাকা কম। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল এক হাজার ১৪৭ কোটি ২৫ লাখ টাকার। বৃহস্পতিবার ডিএসইতে ৩৫৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৭টি কোম্পানি কমেছে ২১০টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর।বৃহস্পতিবার লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো- মুন্নু সিরামিক, ব্রাক ব্যাংক, বেক্সিমকো ফার্মা, ডেল্টা হাউজিং, নিটল ইন্স্যুরেন্স, বেক্সিমকো লিমিটেড, আইএফআইসি ব্যাংক, লংকাবাংলা, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স ও সায়হাম কটন।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1518675633.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এ দিন ১৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৫৭৩ পয়েন্টে। বৃহস্পতিবার সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৭৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৮৯টির, কমেছে ১৪৭টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টির কোম্পানির শেয়ার দর। বৃহস্পতিবার সিএসইতে ২৭ কোটি ৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে ৮ কোটি টাকা কম। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৩৫ কোটি ১৮ লাখ টাকার।
-
1 Attachment(s)
একটা কোয়াটারলি হিসাব করলাম, তিন মাসের ব্যবধানে মার্কেটে কি কি হয়েছে। আমাদেরে ইনডেক্স রিটার্ন দিয়েছে ২৮.৮৪ %, ৩৯৬১.৯০ পয়েন্ট থেকে ৫১০৪.৬৫ পয়েন্টে ইনডেক্স অবস্থান করেছে, তাহলে আমরা পেলাম ইনডেক্স মুভ করেছে ১১৪২.৭৫ পয়েন্ট, এই মুভমেন্ট এর মধ্যে অনেকেই অনেক বেশি মুভ দিয়েছে , যা ইনডেক্স থেকে অনেক অনেক গুন বেশি, এখন প্রশ্ন আসতেই পারে কারা ইনডেক্স থেকে এই বেশি মুভ দিয়েছে ... তার উত্তর খুজে বের করতে গিয়ে যা দেখলাম।*মার্কেট যদি কারেকশন হয় তাহলে কি হতে পারে,প্রাকৃতিক ভাবে যদি চিন্তা করি তাহলে কি হয় , সাধারণত ঝড় আসলে কি হয় ... বেশি ক্ষতি কাদের হয় , ঝড় আসলে বড় গাছপালার উপর ই প্রভাব বেশি ফেলে থাকে । তাহলে যারা বেশি বেড়েছে তাদের উপর কি বেশি প্রভাব পরতে পারে ?*নাকি যারা বেশি বাড়েনাই তাদের উপর বেশি প্রভাব পরতে পারে ? এবার আশি অন্য ভাবনায় । মার্কেট যদি এখান থেকে আবার নতুন করে উপরের দিকে উঠতে চায় বা উঠতে থাকে তাহলে কাদের বাঁড়ার সম্ভাবনা আছে ...? যারা ইতিমদ্ধে বেশি বৃদ্ধি পেয়ে বসে আছে , তাদের বাঁড়ার সুযোগ বেশি আছে ? নাকি যারা এখন ও বেশি বাড়েনাই তাদের বাঁড়ার সুযোগ বেশি আছে ? তাহলে এবার আশি কে বেশি ঝুকিতে/সেইফ আছে? যারা ইতিমদ্ধে বেশি বৃদ্ধি পেয়ে বসে আছে ? নাকি যারা এখন ও বেশি বাড়েনাই ? এবার আপনারাই নিজেদের মত নিজেরাই বিচার বিশ্লেষণে বসে জান
[ATTACH=CONFIG]12302[/ATTACH]
-
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে ঝুঁকি কমাতে শেয়ারের সূচকের অবস্থান বিবেচনায় মার্জিন ঋণের সুযোগকে চার ধাপে ভাগ করে নিয়মে সংশোধন এনেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা। সোমবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এ বিষয়ে একটি নির্দেশনা জারি করেছে। পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের বিপরীতে ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার সুযোগকে মার্জিন ঋণ বলা হয়। এখন বিনিয়োগের ৫০ শতাংশ মার্জিন ঋণ নেওয়া যায়। অর্থাৎ কারো ১ টাকা বিনিয়োগ থাকলে তিনি ৫০ পয়সা ঋণ নিতে পারেন।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/139867330.jpg[/IMG]
নতুন নিয়মে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্সের অবস্থান যত কম হবে মার্জিন ঋণের সুযোগ ততো বাড়বে। সূচক যতো উপরের দিকে উঠতে থাকবে ঋণের সুযোগ ততো কমতে থাকবে।শুরুর ধাপে ডিএসইএক্স ৪ হাজার পয়েন্টের নিচে থাকলে বিনিয়োগের অনুপাতে ১০০ শতাংশ ঋণ নেওয়া যাবে। অর্থাৎ কারো ১ টাকার বিনিয়োগ থাকলে তিনি শেয়ার কিনতে আরও ১ টাকা ঋণ নিতে পারবেন।দ্বিতীয় ধাপে ডিএসইএক্স ৪ হাজার থেকে ৫ হাজার পয়েন্টের মধ্যে থাকলে ৭৫ শতাংশ মার্জিন ঋণ পাবেন বিনিয়োগকারী। অর্থাৎ ১ টাকার বিনিয়োগে ৭৫ পয়সা ঋণ মিলবে। তৃতীয় ধাপে ডিএসইএক্স ৫ হাজার থেকে ৬ হাজার পয়েন্টের মধ্যে থাকলে বিনিয়োগের ৫০ শতাংশ ঋণ মিলবে। অর্থাৎ ১ টাকার বিনিয়োগে ৫০ পয়সা মার্জিন ঋণ নেওয়া যাবে। চতুর্থ ধাপে ডিএসইএক্স ৬ হাজার পয়েন্টের উপরে থাকলে বিনিয়োগের ২৫ শতাংশ ঋণ নেওয়া যাবে। অর্থাৎ তখন ১ টাকার বিনিয়োগে মাত্র ২৫ পয়সা মার্জিন ঋণ পাবেন বিনিয়োগকারী।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/22342969.jpg[/IMG]
সপ্তাহের চতুর্থ দিন বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারেই সূচক এবং লেনদেন বেড়েছে। বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ২ দশমিক ০৩ পয়েন্ট বা দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৯৭২ দশমিক ১৩ পয়েন্ট হয়েছে। এ বাজারে ৮৮১ কোটি ৮১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয় এদিন, যা আগের কর্মদিবসে ৭২৯ কোটি ৯২ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৭৪টির, কমেছে ১৩৭টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৫টির দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1034260595.jpg[/IMG]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই এদিন ১১ দশমিক ৮৪ পয়েন্ট বা দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ বেড়ে ১৪ হাজার ১৮১ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে ২১ কোটি ২২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে এদিন, যা আগের দিন ১৭ কোটি ১৬ লাখ টাকা ছিল। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৯৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে ১৩৬টির দর বেড়েছে, ১১২টির কমেছে এবং ৪৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
সপ্তাহের শেষ দিন বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারেই সূচক সামান্য বেড়েছে। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৬ দশমিক ৬৫ পয়েন্ট বা দশমিক ১৩ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৯৭৮ দশমিক ৭৮ পয়েন্ট হয়েছে। এ বাজারে বুধবার ৮৮০ কোটি ৫২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৮৮১ কোটি ৮১ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৭২টির, কমেছে ১২৮টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৬টির দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/695535952.jpg[/IMG]
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৩৭ দশমিক ৮০ পয়েন্ট বা দশমিক ২৭ শতাংশ বেড়ে ১৪ হাজার ২১৯ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে এদিন ২৭ কোটি ৪৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ২১ কোটি ২২ লাখ টাকা। এ বাজারে লেনদেন হওয়া ২৮১টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফাণ্ডের ইউনিটের মধ্যে দর বেড়েছে ১৫১টির, কমেছে ৯২টির এবং ৩৮টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
সপ্তাহের দ্বিতীয় দিন দেশের দুই পুঁজিবাজারে সূচক বেড়েছে, তবে লেনদেন কমেছে। সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩২ দশমিক ০১ পয়েন্ট বা দশমিক ৬৪ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ৩ দশমিক ৬৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে সোমবার ৮৭৯ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ১ হাজার ৩৪ কোটি ৪২ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৪টির, কমেছে ১৫১টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ৫১টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৯ দশমিক ৪৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৩১ দশমিক ০৬ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ২১ দশমিক ৮২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৭১২ দশমিক ৬১ পয়েন্টে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1283160973.jpg[/IMG]
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১১২ দশমিক ৫৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ২৯৯ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৭৯ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ২০ কোটি ১০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৩১ কোটি ৪২ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৭৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৩৩টির, কমেছে ১০৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টির দর।