-
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের বেশ অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে লেনদেনে ধীরগতি রয়েছে। পাশাপাশি দাম বাড়ার তালিকায় যে কয়টি প্রতিষ্ঠান নাম লিখিয়েছে তার থেকে বেশি দাম কমার তালিকায় রয়েছে। প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ২১ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক কমেছে ৩ পয়েন্ট। আর লেনদেন হয়েছে ৫০ কোটি টাকার কিছু বেশি।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে সূচক নিম্নমুখী রয়েছে। সেই সঙ্গে এ বাজারটিতেও লেনদেনে ধীরগতি দেখা যাচ্ছে। পাশাপাশি দাম বাড়ার থেকে দাম কমার তালিকায় বেশি প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের শুরুতে দেখা দেওয়া এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা প্রথম ১০ মিনিট অব্যাহত থাকে। এতে লেনদেনের ১০ মিনিটের মাথায় ডিএসইর প্রধান সূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে যায়।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1662319432.png[/IMG]
-
শেয়ার বিক্রির চাপের মধ্যদিয়ে সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার (১৯ জানুয়ারি) দেশের পুঁজিবাজারে লেনদেন হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক কমেছে ৪৪ পয়েন্ট। সূচকের পাশাপাশি কমেছে লেনদেন ও অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম। এর ফলে বৃহস্পতিবার সূচক বৃদ্ধির পর রোববার পুঁজিবাজারে দরপতন হয়েছে। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে মাত্র ২৮৫ কোটি টাকা। যা গত এক মাস ১১ দিনের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন। এর আগে গত ৮ জানুয়ারি ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ২৮৪ কোটি ২০ লাখ ৩ হাজার টাকা। ডিএসইর তথ্যমতে, রোববার বাজারটিতে ৩০৮টি প্রতিষ্ঠানের ৩ কোটি ৭১ লাখ ৭৯ হাজার ৯৪২টি শেয়ার ও ইউনিট কেনা-বেচা হয়েছে। এ কেনা-বেচা থেকে মোট লেনদেন হয়েছে ২৮৫ কোটি ১৫ লাখ ৭৬ হাজার টাকা। আগের কর্মদিবস বৃহস্পতিবার লেনদেন হয়েছিল ৩৪০ কোটি ৩৩ লাখ ১ হাজার টাকা। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১৮টি কোম্পানির শেয়ারের, বিপরীতে কমেছে ১৪৮টির, আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৩২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/958819714.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বৃহস্পতিবার লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৫ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ২১২ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ২ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১৩৫৬ ও ২২২১ পয়েন্টে রয়েছে। এ সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ৩৪ কোটি ৯৯ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। বৃহস্পতিবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১১টির, কমেছে ১১৫ টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ৬৭টি কোম্পানির শেয়ার।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো- সী পার্ল, বিএসসি, রূপালি লাইফ, জেনেক্স, জেমেনী সী ফুড, ইন্ট্রাকো, আমরা নেটওয়ার্কস, বসুন্ধরা পেপার, শাইনপুকুর সিরামিক ও এপেক্স ফুট।
এর আগে, আজ লেনদেন শুরুর প্রথম ৫ মিনিটে ডিএসইএক্স সূচক কমে ২ পয়েন্ট। সকাল ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে ১ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সূচকের গতি নিম্নমুখী দেখা যায়। লেনদেন শুরুর ২০ মিনিট পর সকাল ১০টা ২০ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ২১৪ পয়েন্টে অবস্থান করে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1320362265.jpg[/IMG]
অপরদিকে লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ৬ পয়েন্ট কমে ১৮ হাজার ৩৫৪ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। এদিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ সময়ের ৫টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ১৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪টি কোম্পানি শেয়ারের দর।
-
টানা দরপতন আর লেনদেন খরার বৃত্তে আবদ্ধ হয়ে পড়েছে দেশের শেয়ারবাজার। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার দেশের শেয়ারবাজারে বড় ধরনের দরপতন হয়েছে। এ পতনের বাজারে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে মাত্র চারটি প্রতিষ্ঠান। সেই সঙ্গে লেনদেন হয়েছে ২৫০ কোটি টাকার কম। এর আগে গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া চার কার্যদিবসেই শেয়ারবাজারে দরপতন হয়। ফলে শেষ কার্যদিবসেই শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীদের দরপতন দেখতে হলো। শেয়ারবাজারে এমন দরপতন হওয়ায় রোববার মতিঝিলের রাস্তায় নেমে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন সাধারণ বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পাশাপাশি অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) বড় দরপতন হয়েছে। বাজারটিতে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লেখাতে পেরেছে মাত্র ২টি প্রতিষ্ঠান। সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/888412923.jpg[/IMG]
এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যেই শেয়ারবাজারে বড় দরপতনের আভাস পাওয়া যায়। লেনদেন শুরু হতেই একের পর এক প্রতিষ্ঠানের দরপতন হতে থাকে। ফলে লেনদেনের আধাঘণ্টার মাথায় ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ৭ পয়েন্ট কমে যায়। লেনদেনের সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে পতনের মাত্র। এক পর্যায়ে দুপুর পৌনে ১টার দিকে ‘বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ’র ব্যানারে বিনিয়োগকারীদের একটি দল ব্রোকারেজ হাউজ ছেড়ে রাস্তায় নেমে আসেন। মতিঝিলে অবস্থিত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের আগের কার্যালয়ের সামনে এক ঘণ্টার বেশি সময় অবস্থান নিয়ে তারা দরপতনের প্রতিবাদ জানান। ব্রোকারেজ হাউজ ছেড়ে বিনিয়োগকারীরা রাস্তায় নেমে আসলেও দরপতনের ধারা অব্যাহত থাকে। ফলে মূল্যসূচকের বড় পতন দিয়েই শেয়ারবাজারের লেনদেন শেষ হয়।
দিনের লেনদেন শেষে মাত্র চারটি প্রতিষ্ঠান দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৪৯টির। আর ১৩১টির দাম অপরবর্তিত রয়েছে। এ ধ্বংসস্তূপের মধ্যে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লেখাতে পারা চার প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে- আলহাজ্ব টেক্সটাইল, বাটা সু, প্রগতি লাইফ ইনস্যুরেন্স এবং রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স।
অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের দরপতন হওয়ায় ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ২৩ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ১৮২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় ৬ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ২১৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় ৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৩৫০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
সবকটি মূল্যসূচক কমলেও ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে। অবশ্য লেনদেন ২৫০ কোটি টাকার নিচে রয়েছে। দিনভর বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ২৩১ কোটি ৪১ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ২২২ কোটি ৯৯ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ৮ কোটি ৪২ লাখ টাকা। এ লেনদেন খরার বাজারে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে শাইনপুকুর সিরামিকসের শেয়ার। কোম্পানিটির ১৭ কোটি ৫১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা জেনেক্স ইনফোসিসের ১৬ কোটি ৪৮ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ১৫ কোটি ৩৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে সি পার্ল বিচ রিসোর্ট।
এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন, ওরিয়ন ফার্মা, আমরা নেটওয়ার্ক, আলহাজ্ব টেক্সটাইল, ওরিয়ন ইনফিউশন, জেমিনি সি ফুড এবং ইস্টার্ন হাউজিং।
-
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন বেড়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, সোমবার ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ১৭ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ১৯৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৫ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১৩৫৬ ও ২২১৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
[IMG]https://forex-bangla.com/attachment.php?attachmentid=17379&d=1649263497[/IMG]
এদিন ডিএসইতে ২৬১ কোটি ৭৩ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৩০ কোটি টাকা বেড়েছে। আগের দিন ডিএসইতে ২৩১ কোটি ৪১ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছিল। সোমবার ডিএসইতে ৩১০টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৬টি কোম্পানির, কমেছে ৯৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর। এদিন লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো— বিএসসি, জেনেক্স, সী পার্ল, এডিএন টেলিকম, শাইনপুকুর সিরামিক, ইস্টার্ন হাউজিং, মুন্নু এগ্রো, জেমেনী সী ফুড, ইন্ট্রাকো ও আলহাজ্ব টেক্সটাইল।
-
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (১ মার্চ) লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেইসঙ্গে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। পাশাপাশি লেনদেনে ভালো গতি দেখা যাচ্ছে। তবে, এর মধ্যেও প্রায় ১০০ প্রতিষ্ঠান ক্রেতা সংকটের মধ্যে পড়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দিনের সর্বনিম্ন দামে বিপুল বিক্রির আদেশ এলেও ক্রয় আদেশের ঘরশূন্য হয়ে পড়েছে। শেয়ারবাজারে এমন ক্রেতা সংকট দেখা দেওয়া নিয়মিত ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সপ্তাহের প্রথম দুই কার্যদিবস ২০০ বেশি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের ক্রয় আদেশের ঘরশূন্য হয়ে পড়ে। আর তৃতীয় কার্যদিবসে ক্রয় আদেশের ঘরশূন্য হয়ে পড়ে পৌনে ২০০ প্রতিষ্ঠানের। একদিকে, ক্রয় আদেশের ঘরশূন্য হয়ে পড়া, অন্যদিকে দিনের সর্বনিম্ন দামে এসব প্রতিষ্ঠানের বিপুল বিক্রির আদেশ আসায় যাদের কাছে এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট আছে তারা তা বিক্রি করতে পারছেন না। এমন ক্রেতা সংকট দেখা দেওয়ায় লেনদেনেও ধীরগতি দেখা যাচ্ছে। সপ্তাহের প্রথম দুই কার্যদিবস প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩০০ কোটি টাকার কম লেনদেন হয়। তবে, তৃতীয় কার্যদিবসে লেনদেন বেড়ে ৪০০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যায়। এমন পরিস্থিতিতে বুধবার ডিএসইতে লেনদেনের শুরুতে মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেইসঙ্গে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। পাশাপাশি লেনদেনে ভালো গতি দেখা যাচ্ছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1095805539.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে সূচক ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে। এ বাজারটিতেও লেনদেনে ভালো গতি দেখা যাচ্ছে। আর দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৪ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হয়েছে ৬১ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেওয়া ৪১ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ২২টির, কমেছে ৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১১টির।
-
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সবকটি মূল্যসূচকের বড় উত্থান হয়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠানের দাম। পাশাপাশি লেনদেনের পরিমাণও বেড়েছে। ডিএসইতে লেনদেন বেড়ে সাড়ে ছয়শ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে, যা প্রায় একমাসের মধ্যে সর্বোচ্চ।
মূল্যসূচকের বড় উত্থানের পাশাপাশি লেনদেন বাড়লেও এদিন তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের ক্রেতা সংকট দেখা যায়। ক্রেতা সংকটে পড়ে লেনদেনের শেষ দিকে প্রায় দুইশ প্রতিষ্ঠানের ক্রয় আদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়ে। অন্যদিকে দিনের সর্বনিম্ন দামে এসব প্রতিষ্ঠানের বিপুল বিক্রির আদেশ আসে। ফলে যাদের কাছে এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট রয়েছে ক্রেতা সংকটে তারা তা বিক্রি করতে পারেননি। এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই মূল্যসূচকের বড় উত্থানের আভাস পাওয়া যায়। প্রায় সবকটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে লেনদেন শুরু হওয়ায় প্রথম মিনিটেই ডিএসই’র প্রধান সূচক ১০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের শুরুতে দেখা দেওয়া এই বড় উত্থান প্রবণতা লেনদেনের শেষ পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। এমনকি লেনদেনের সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বাড়ে। সেই সঙ্গে বড় হয় দাম বাড়ার তালিকা।
দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে ১৫২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লেখাতে পেরেছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৪টির। দাম অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭৪টির। দাম বাড়ার তালিকায় থাকায় ৭টির দাম দিনের সর্বোচ্চ পরিমাণ বেড়েছে। এছাড়া ৩ শতাংশের ওপরে দাম বেড়েছে ৭৪টির। এর মধ্যে ৩৪টির দাম বেড়েছে ৫ শতাংশের ওপরে। এমন বাজারেও ১৭৮টি প্রতিষ্ঠানের ক্রেতা সংকট দেখা দেয়। ক্রেতা সংকটে পড়া এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৭৪টি আগে থেকেই ফ্লোর প্রাইসে আটকে রয়েছে। ৩টি প্রতিষ্ঠানের দাম কমে নতুন করে ফ্লোর প্রাইসে এসে ঠেকেছে। আর একটির দাম দিনের সর্বোচ্চ পরিমাণ কমেছে।
এতে দিনের লেনদেন শেষে ডিএসই’র প্রধান সূচক ডিএসই-এক্স আগের দিনের তুলনায় ৩৬ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ২৫০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় ৯ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ২২৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় ৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৩৬২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সবকটি মূল্যসূচক বাড়ার পাশাপাশি ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণও বেড়েছে। দিনভর বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৬৬২ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ৪২৭ কোটি ৭২ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন বেড়েছে ২৩৪ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। এর মাধ্যমে ৮ ফেব্রুয়ারির পর ডিএসইতে সর্বোচ্চ লেনদেন হলো।
টাকার অঙ্কে বাজারটিতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের শেয়ার। কোম্পানিটির ৪৮ কোটি ১২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা জেনেক্স ইনফোসিসের ৩৭ কোটি ৪৯ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ২৭ কোটি ২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে এডিএন টেলিকম। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- সি পার্ল বিচ রিসোর্ট, ইস্টার্ন হাউজিং, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ, লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ, বসুন্ধরা পেপার, ওরিয়ন ফার্মা এবং শাহিনপুকুর সিরামিকস।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1887654102.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ১২০ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ১৬ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৪৯টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১০৮টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ২৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪টির দাম।
-
সপ্তাহের প্রথম দুই কার্যদিবস ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (৭ মার্চ) লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে সূচকের বেশ অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে। তবে লেনদেনে ভালো গতি দেখা যাচ্ছে। বাজারটিতে প্রায় ১০০ প্রতিষ্ঠান ক্রেতা সংকটের মধ্যে পড়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দিনের সর্বনিম্ন দামে বিপুল বিক্রির আদেশ এলেও ক্রয় আদেশের ঘরশূন্য হয়ে পড়েছে। একদিকে ক্রয় আদেশের ঘরশূন্য হয়ে পড়া, অন্যদিকে দিনের সর্বনিম্ন দামে এসব প্রতিষ্ঠানের বিপুল বিক্রির আদেশ আসায় যাদের কাছে এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট আছে তারা তা বিক্রি করতে পারছেন না। [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/107866241.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেইসঙ্গে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। পাশাপাশি লেনদেনে ভালো গতি দেখা যাচ্ছে।
-
ক্রেতা সংকটের মধ্যে পড়েছে দেশের শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত অর্ধেকের বেশি প্রতিষ্ঠান। ফলে বড় দরপতন দিয়ে সপ্তহ শুরু করেছে শেয়ারবাজার। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার (১২ মার্চ) সবকটি মূল্যসূচকের বড় পতনের পাশাপাশি কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। সেই সঙ্গে দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। দিনের সর্বোচ্চ পরিমাণ দাম কমে বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ফ্লোর প্রাইসে (সর্বনিম্ন দাম) এসে ঠেকেছে। ফলে ফ্লোরে আটকানো প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা আরও বড় হয়েছে। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) নতুন করে ফ্লোর প্রাইসে এসে ঠেকেছে ৩১টি প্রতিষ্ঠান। ফ্লোর প্রাইসে আটকে যাওয়া এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট বিক্রি করতে পারছেন না বিনিয়োগকারীরা। প্রতিদিন দিনের সর্বনিম্ন দামে বা ফ্লোর প্রাইসে এসব প্রতিষ্ঠানের বিপুল পরিমাণ শেয়ার ও ইউনিট বিক্রির আদেশ আসছে। বিপরীতে শূন্য পড়ে থাকছে ক্রয় আদেশের ঘর। ফলে যারা দিনের সর্বনিম্ন দামে বিক্রির চেষ্টা করছেন তাদের সিংহভাগ ব্যর্থ হচ্ছেন। এতে শেয়ারবাজারের লেনদেনেও নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1781668054.jpg[/IMG]
অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ৫৪ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন অংশ নেওয়া ১৪৯টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১০টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৬৪টির এবং ৭৫টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২০ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ৯ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।
-
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে লেনদেনে বেশ ভালো গতি রয়েছে। পাশাপাশি দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। তবে এর মধ্যেও প্রায় একশ প্রতিষ্ঠান ক্রেতা সংকটে পড়েছে।
প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৪৮ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। আর লেনদেন হয়েছে প্রায় একশ কোটি টাকা। অবশ্য এরপরও বাজারটিতে প্রায় ১০০ প্রতিষ্ঠান ক্রেতা সংকটের মধ্যে পড়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দিনের সর্বনিম্ন দামে বিপুল বিক্রির আদেশ আসলেও ক্রয় আদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়েছে। একদিকে ক্রয় আদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়া, অন্যদিকে দিনের সর্বনিম্ন দামে এসব প্রতিষ্ঠানের বিপুল বিক্রির আদেশ আসায় যাদের কাছে এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট আছে- তারা তা বিক্রি করতে পারছেন না।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/970346216.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। তবে এ বাজারটিতে লেনদেনে কিছুটা ধীরগতি দেখা যাচ্ছে। এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক ১ হয়ে পড়ে। লেনদেনের শুরুতে দেখা দেয়া এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা প্রথম আধাঘণ্টা জুড়েই অব্যাহত থাকে এবং সময়ের সঙ্গে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী বাড়তে দেখা যাচ্ছে। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১০টা ৩৬ মিনিটে ডিএসইতে ১০৭টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৯টির। আর ৯৭টির দাম অপরিবর্তিত। এর মধ্যে ক্রয় আদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়েছে ৮৩ প্রতিষ্ঠানের।
-
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার (১৯ মার্চ) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। এদিন লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৪ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ২২৪ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসইর শরীয়াহ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১৩৫৭ ও ২২২১ পয়েন্টে রয়েছে। এ সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ৫৩ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। রোববার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৮টির, কমেছে ৪০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৯৪টি কোম্পানির শেয়ার।এদিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো-রূপালী লাইফ, সী পার্ল, ইস্টার্ন হাউজিং, মেঘনা লাইফ, এডিএন টেলিকম, আরডি ফুড, বেঙ্গল থার্মোপ্লাস্টিক, মেট্রো স্পিনিং, আমরা নেটওয়ার্কস, অলিম্পিক, আলহাজ্ব টেক্সটাইল ও জেমেনী সী ফুড।
এর আগে রোববার লেনদেন শুরুর প্রথম ৫ মিনিটে ডিএসইএক্স সূচক বাড়ে ৫ পয়েন্ট। সকাল ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে আরও ২ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। লেনদেন শুরুর ২০ মিনিট পর সকাল ১০টা ২০ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ২ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ২২৩ পয়েন্টে অবস্থান করে।
[IMG]https://forex-bangla.com/attachment.php?attachmentid=17586&d=1650535926[/IMG]
অপরদিকে লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএএসপিআই সূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৮ হাজার ৩৪৪ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়।এদিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৬৬ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ সময়ের মধ্যে ৮টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দর।
-
একদিন পর ফের দেশের পুঁজিবাজারে দরপতন হয়েছে। সপ্তাহের চতুর্থ কর্মদিবস বুধবার (২২ মার্চ) শেয়ার বিক্রির চাপে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।
সূচকের পাশাপাশি উভয় বাজারে কমেছে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম। একইসঙ্গে কমেছে লেনদেনও। এর ফলে মঙ্গলবার উত্থানের পর বুধবার বাজারে ফের দরপতন হলো। সপ্তাহের প্রথম দুই কর্মদিবস রোববার ও সোমবার দরপতন হয়েছিল। এ নিয়ে চলতি সপ্তাহের প্রথম চার কর্মদিবসের মধ্যে তিন কর্মদিবস দরপতন দেখল পুঁজিবাজার। ডিএসইর তথ্যমতে, আজ বুধবার শেয়ার বিক্রির চাপে দিনভর সূচক পতনের মধ্যদিয়ে লেনদেন হয়েছে। এদিন ডিএসইতে মোট ৪ কোটি ৬৯ লাখ ৩৮ হাজার ১২৩টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এতে লেনদেন হয়েছে ৩২৮ কোটি ৪৮ লাখ ৬৩ হাজার টাকা। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৩৪৯ কোটি ৬১ লাখ ৬২ হাজার টাকা। অর্থাৎ দিনের ব্যবধানে লেনদেন কিছুটা কমেছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1707113796.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) পুঁজিবাজারে সূচক বাড়ার মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন কমলেও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বেড়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, বৃহস্পতিবার ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৮ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ২১৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১৩৫৩ ও ২২১৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন ডিএসইতে ২৮৬ কোটি ৯৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে, যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে প্রায় ৪২ কোটি টাকা কমেছে। আগের দিন ডিএসইতে ৩২৮ কোটি ৪৮ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছিল।
বৃহস্পতিবার ডিএসইতে ৩০৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭টি কোম্পানির, কমেছে ৮২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর। এদিন লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো- সী পার্ল, ইস্টার্ন হাউজিং, আরডি ফুড, শাইনপুকুর সিরামিক, বিএসসি, রূপালী লাইফ, আলহাজ্ব টেক্সটাইল, জেনেক্স, ফাইন ফুড ও অলিম্পিক।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/876194127.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক সিএএসপিআই বৃহস্পতিবার ২৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৩৭৪ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ১১৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৪২টির, কমেছে ৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৫টি কোম্পানির শেয়ার দর। বৃহস্পতিবার সিএসইতে ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে ৪ কোটি টাকার লেনদেন বেড়েছে। আগের দিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৭ কোটি ৯৭ লাখ টাকার।
-
1 Attachment(s)
শেয়ারবাজারের লেনদেনের খরা কিছুতেই কাটছে না। এক দিন বাড়ে তো অন্যদিন আবার তলানিতে। বেশ কিছুদিন ধরে এভাবেই চলছে শেয়ারবাজার। দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেন আজ মঙ্গলবার আবারও ৩০০ কোটি টাকার নিচে নেমেছে। আজ ঢাকার বাজারে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ২৭২ কোটি টাকা, যা গতকালের চেয়ে ১৮ শতাংশ বা ৪৬ কোটি টাকা কম। গতকাল সোমবার এ বাজারে লেনদেন ৩০০ কোটি ছাড়িয়েছিল।
[ATTACH=CONFIG]19392[/ATTACH]
-
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম এক্সচেঞ্জে সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে। বৃহস্পতিবার লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১২ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ২০৯ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক ৩ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১৩৫১ ও ২২০৯ পয়েন্টে রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ১১৭ কোটি ৪০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1878676877.jpg[/IMG]
বৃহস্পতিবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৮টির, কমেছে ১৮টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ১১১টি কোম্পানির শেয়ার। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানিগুলো- জেমেনী সী ফুড, আমরা নেটওয়ার্কস, জেনেক্স, ইস্টার্ন হাউজিং, ইউনিক হোটেল, বিএসসি, এডিএন টেলিকম, সী পার্ল, লিগ্যাসি ফুট ও বিডিকম। এর আগে আজ লেনদেন শুরুর প্রথম ৫ মিনিটে ডিএসইএক্স সূচক বাড়ে ৯ পয়েন্ট। সকাল ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে আরো ২ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। লেনদেন শুরুর ২০ মিনিট পর সকাল ১০টা ২০ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ১২ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ২০৯ পয়েন্টে অবস্থান করে।
অপরদিকে লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ১১ পয়েন্ট বেড়ে ১৮ হাজার ২৮৯ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। এদিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ সময়ের ২১টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ৬টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১২টি কোম্পানি শেয়ারের দর
-
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার (২ এপ্রিল) পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন কমেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, রোববার ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ১০ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ২১৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৩ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১৩৫২ ও ২২০৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এদিন ডিএসইতে ৫৩১ কোটি ৮৩ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে, যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১৩৫ কোটি টাকা কমেছে। আগের দিন ডিএসইতে ৬৬৬ কোটি ৮৩ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছিল। রোববার ডিএসইতে ৩২৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৩টির কোম্পানির, কমেছে ৪৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর। এদিন লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো- জেনেক্স, বিএসসি, ইস্টার্ন হাউজিং, ইন্ট্রাকো, অরিয়ন ফার্মা, আমরা নেটওয়ার্কস, ইউনিক হোটেল, আরডি ফুড, সী পার্ল ও এডিএন টেলিকম।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1360113037.jpg[/IMG]
-
দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (৩ এপ্রিল) লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। মূল্যসূচক বাড়ার পাশাপাশি বেশ ভালো গতি রয়েছে লেনদেনে। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সবকটি মূল্যসূচক ঊর্ধ্বমুখী। সেই সঙ্গে দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। পাশাপাশি লেনদেনে ভালো গতি রয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/184213556.jpg[/IMG]
ব্যাংক কোম্পানি (সংশোধন) আইন ২০২৩-এর খসড়া মন্ত্রিসভায় চূড়ান্ত অনুমোদনের পর থেকেই ঊর্ধ্বমুখী ধারায় রয়েছে শেয়ারবাজার। গত কয়েকদিনের মতো সোমবার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে। লেনদেনের প্রথম আধা ঘণ্টাজুড়েই দাম বাড়ার প্রবণতা অব্যাহত থাকে। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১০টা ৪৮ মিনিটে ডিএসইতে ৭১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৩৬টির। আর ১৪৯টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
এতে ডিএসইর প্রধান সূচক বেড়েছে ৫ পয়েন্ট। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই-৩০ সূচক বেড়েছে ১ পয়েন্ট। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক বেড়েছে দশমিক ৪১ পয়েন্ট। এসময় পর্যন্ত ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৭৬ কোটি ১২ লাখ টাকা।
-
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (৪ এপ্রিল) পুঁজিবাজারে সূচকের সামান্য পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন বাড়লেও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) কমেছে।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, মঙ্গলবার ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৩ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ২০৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহ সূচক ২ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১৩৪৬ ও ২২০৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এদিন ডিএসইতে ৬৪৬ কোটি টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে প্রায় ৭১ কোটি টাকা বেড়েছে। আগের দিন ডিএসইতে ৫৭৫ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছিল।
মঙ্গলবার ডিএসইতে ৩২৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৮টি কোম্পানির, কমেছে ৬৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর।
আজ লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো— জেমেনী সী ফুড, আমরা নেটওয়ার্কস, ইস্টার্ন হাউজিং, আলহাজ্ব টেক্সটাইল, জেনেক্স, বিএসসি, শাইনপুকুর সিরামিক, ইউনিক হোটেল, রূপালী লাইফ ও এডিএন টেলিকম।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1444838987.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ১০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৩০৫ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ১২৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ২৮টির, কমেছে ৪৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫০টির কোম্পানির শেয়ার দর।মঙ্গলবার সিএসইতে ৭ কোটি ৩১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৪ কোটি টাকার লেনদেন কমেছে। আগের দিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১১ কোটি ৮৪ লাখ টাকার।
-
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। মূল্যসূচক বাড়ার পাশাপাশি দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। সেই সঙ্গে বেশ ভালো গতি দেখা যাচ্ছে লেনদেনে। প্রথম আধা ঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে ১১ পয়েন্ট। আর লেনদেন হয়েছে ২০৭ কোটি টাকা। দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ৩০ শতাংশ প্রতিষ্ঠান।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/816179682.jpg[/IMG]
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সবকটি মূল্যসূচক ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে। সেই সঙ্গে দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। পাশাপাশি লেনদেনে ভালো গতি রয়েছে। শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের শুরুতে এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা প্রথম ঘণ্টাজুড়েই অব্যাহত রয়েছে।
-
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সবকটি মূল্যসূচক কমার পাশাপাশি দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক কমেছে ১ পয়েন্ট। আর লেনদেন হয়েছে একশ কোটি টাকার বেশি। দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ১৭ শতাংশ প্রতিষ্ঠান। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ৪ পয়েন্ট। লেনদেন হয়েছে ১ কোটি ৫১ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৮ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫টির, কমেছে ১৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৯টির।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/701031714.jpg[/IMG]
-
ফের টানা দরপতনে দেশের শেয়ারবাজার। সেই সঙ্গে কমছে লেনদেনের গতি। সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান মূল্যসূচক কমেছে। সেই সঙ্গে দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। এর মাধ্যমে চলতি সপ্তাহের তিন কার্যদিবসেই শেয়ারবাজারে দরপতন হলো। এমন টানা দরপতনের সঙ্গে উভয় বাজারে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। ডিএসইতে লেনদেন কমে সাড়ে চারশ কোটি টাকার নিচে চলে এসেছে। এতে বাজারটিতে নয় কার্যদিবসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেনের ঘটনা ঘটলো।
সূচক ও লেনদেন কমার পাশাপাশি ডিএসইতে গত কয়েক কার্যদিবসের মতো তালিকাভুক্ত অর্ধেকের বেশি প্রতিষ্ঠান ক্রেতা সংকটে পড়ে। ক্রেতা সংকটে পড়ে নতুন করে আরও ১৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম ফ্লোর প্রাইসে (সর্বনিম্ন দাম) চলে এসেছে। এতে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৮ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম ফ্লোর প্রাইসে আটকে থাকে। অর্ধেকের বেশি প্রতিষ্ঠান ক্রেতা সংকটে পড়ার দিনে ডিএসইতে মাত্র ৩৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লেখাতে পেরেছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৭৮টির এবং ১৮৩টির দাম অপরিবর্তিত। দাম বাড়ার তালিকায় নাম লেখানো একটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম দিনের সর্বোচ্চ পরিমাণ বেড়েছে। বিপরীতে ১৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম দিনের সর্বোচ্চ পরিমাণ কমেছে।
এতে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ৫ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ১৯৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় ১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৩৪২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। তবে বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় ১ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ১৯৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এদিকে দিনভর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪৪২ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ৪৬৯ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন কমেছে ২৬ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। লেনদেন শুধু আগের কার্যদিবসের তুলনায় কমেনি, গত ৩০ মার্চের পর বাজারটিতে সর্বনিম্ন লেনদেন হয়েছে। এ লেনদেন খরার বাজারে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে আমরা নেটওয়ার্কের শেয়ার। কোম্পানিটির ২৯ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজের ২৯ কোটি ২৮ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ২৪ কোটি ২৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- ইস্টার্ন হাউজিং, জেমিনি সি ফুড, জেনেক্স ইনফোসিস, সি পার্ল বিচ রিসোর্ট, এডিএন টেলিকম, বিচ হ্যাচারি এবং বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1235691403.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ১৮ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন অংশ নেওয়া ১৩১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২২টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৪৬টির এবং ৬৩টির দাম অপরিবর্তিত। লেনদেন হয়েছে ৬ কোটি ৮ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ১০ কোটি ৬৮ লাখ টাকা।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/812758492.jpg[/IMG]
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে লেনদেনে ভালো গতি রয়েছে। পাশাপাশি দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। প্রথম ঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে ৫ পয়েন্ট। লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৫ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বেড়েছে। লেনদেন হয়েছে প্রায় ২০০ কোটি টাকা।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সবকটি মূল্যসূচক ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে। সেই সঙ্গে দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। তবে এ বাজারটিতে লেনদেনে ধীরগতি রয়েছে। এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের শুরুতে দেখা দেওয়া এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা প্রথম ঘণ্টাজুড়েই অব্যাহত রয়েছে।
-
দেড় মাস পর ঢাকার শেয়ারবাজার ডিএসইতে টাকার অঙ্কে শেয়ার কেনাবেচার পরিমাণ ৭০০ কোটি টাকা পার করেছে। মঙ্গলবার এ বাজারে লেনদেন হওয়া শেয়ারের বাজারমূল্য ছিল ৭১৩ কোটি টাকা। এর আগে গত ৬ মার্চ ৭২৭ কোটি টাকা মূল্যের শেয়ার কেনাবেচা হয়। যদিও এরপর ধারাবাহিকভাবে কমে গত ২৮ মার্চ ২৭২ কোটি টাকায় নামে। অপেক্ষাকৃত ভালো মৌলভিত্তির শেয়ারে মার্জিন ঋণ পাওয়ার নীতি শিথিল করার কারণে লেনদেন বাড়তে পারে শেয়ারবাজারসংশ্লি ্টদের কেউ কেউ মনে করছেন। আইডিএলসি সিকিউরিটিজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাইফুদ্দিন সমকালকে বলেন, দীর্ঘ সময় ধরে বাজার মন্দার মধ্যে চলছিল। এর মধ্যে ইতিবাচক কিছু পেলে তা আঁকড়ে ধরে নতুন করে স্বপ্ন দেখেন বিনিয়োগকারীরা। ভালো শেয়ারে মার্জিন ঋণ নীতিমালা শিথিল করার ইস্যুটি হয়তো তেমনই কিছু। অবশ্য বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউসের কর্মকর্তারা জানান, বাংলাদেশের শেয়ারবাজারের খুব ভালো শেয়ার হিসেবে বিবেচিত, তার সবই ফ্লোর প্রাইসে পড়ে আছে। এগুলোর মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) ৪০-এর অনেক নিচে। যেমন– স্কয়ার ফার্মার পিই রেশিও মাত্র পৌনে ৯। ৫০ পিই রেশিও পর্যন্ত মার্জিন ঋণ পাওয়া যাবে– এ নীতি এসব শেয়ারের ক্ষেত্রে কোনো প্রভাব ফেলেনি। গতকালও এসব শেয়ারের সামান্য লেনদেন হয়েছে। নতুন নীতির কারণে ঋণ সুবিধা মিলবে বিএসআরএম লিমিটেড, সাইফ পাওয়ারটেক, আমান কটন ফাইব্রস ও আমান ফিডের শেয়ারে। কিন্তু যেগুলোর পিই রেশিওই নেই, সেগুলোর দর বাড়ছে।
গতকাল ডিএসইতে দরবৃদ্ধির শীর্ষ পাঁচ কোম্পানির মধ্যে প্রথম চারটিরই কোনো পিই রেশিও নেই, কারণ এগুলো সর্বশেষ প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদনে লোকসানের তথ্য দিয়েছে। শেয়ার চারটি হলো– হেইডেলবার্গ সিমেন্ট, এমারেল্ড অয়েল, আরামিট সিমেন্ট ও বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম। অথচ এ চার শেয়ারের দর পৌনে ১০ থেকে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। সার্বিক হিসাবে গতকাল ৩৪২ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৮৩টির, কমেছে ৫৩টির এবং অপরিবর্তিত থেকেছে ২০৬টির দর।
ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১১ পয়েন্ট বেড়ে ৬২৬৩ পয়েন্টে উঠেছে। সূচকের এ অবস্থান গত ১৩ ফেব্রুয়ারির পর সর্বোচ্চ। একক কোম্পানি হিসেবে গতকালও লেনদেনের শীর্ষে ছিল ইউনিক হোটেলের শেয়ার।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/487900520.jpg[/IMG]
-
বিত্র ঈদুল ফিতর পরবর্তী সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবারও (২৭ এপ্রিল) পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এই নিয়ে টানা চার কার্যদিবস সূচকের উত্থান হলো। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন বাড়লেও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) কমেছে। আজ ডিএসইর লেনদেন সাড়ে ৯শ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। গত সোমবার, মঙ্গলবার ও বুধবারও পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান হয়। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, বৃহস্পতিবার ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৭ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ২৭৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়ে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১৩৬২ ও ২২০৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন ডিএসইতে ৯৬৭ কোটি ৬৯ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ২০২ কোটি টাকা বেড়েছে। আগের দিন ডিএসইতে ৭৬৫ কোটি ৩৩ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছিল।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1945798426.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (২ মে) পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন বেড়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, মঙ্গলবার ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৮ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ২৭০ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৭ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৩ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১৩৬৭ ও ২২০৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এদিন ডিএসইতে ৮৫১ কোটি ৬৯ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে, যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১৫৮ কোটি টাকা বেড়েছে। আগের দিন ডিএসইতে ৬৯৩ কোটি ১৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছিল।
মঙ্গলবার ডিএসইতে ৩৩৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৮টি কোম্পানির, কমেছে ৫০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০১টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর।
এদিন লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো- অলিম্পিক, ইস্টার্ন হাউজিং, ইউনিক হোটেল, সী পার্ল, লাফার্জহোলসিম, নাভানা ফার্মা, বসুন্ধরা পেপার, জেনেক্স, আমরা নেটওয়ার্কস ও এপেক্স ফুট।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/886835947.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক সিএএসপিআই মঙ্গলবার ২০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৪৭২ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ১৮৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৫৯টির, কমেছে ৩৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮৯টি কোম্পানির শেয়ার দর। মঙ্গলবার সিএসইতে ৭ কোটি ৯৬ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে ১ কোটি টাকার লেনদেন বেড়েছে। আগের দিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৬ কোটি ৬১ লাখ টাকার।
-
1 Attachment(s)
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (৯ মে) পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন বেড়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, মঙ্গলবার ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ১১ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ২৭৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহ সূচক ২ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১৩৬৯ ও ২২০০ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন ডিএসইতে ৮৩১ কোটি ২৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৭২ কোটি টাকা বেড়েছে। আগের দিন ডিএসইতে ৭৫৯ কোটি ৫১ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছিল।
মঙ্গলবার ডিএসইতে ৩৫৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭টি কোম্পানির, কমেছে ৫৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর।
এদিন লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো— লাফার্জহোলসিম, ইন্ট্রাকো, অগ্নি সিস্টেম, এপেক্স ফুটস, জেমেনী সী ফুড, বিএসসি, আইটি কনসালটেন্ট, বিডিকম, বিচ হ্যাচারি ও সী পার্ল।[ATTACH=CONFIG]19416[/ATTACH]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ২৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৫০৪ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ১৯০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৬৩টির, কমেছে ৪১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮৬টির কোম্পানির শেয়ার দর।
মঙ্গলবার সিএসইতে ১৬ কোটি ৪১ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৬ কোটি টাকার লেনদেন বেড়েছে। আগের দিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১০ কোটি ১০ লাখ টাকার।
-
1 Attachment(s)
সপ্তাহের শুরুর দিন আজ রোববার লেনদেনের প্রথম দেড় ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের তিনটি সূচকই নিম্নমুখী। ডিএসইএক্স সূচকের পতন হয়েছে ১১ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট, ডিএসইএস সূচকের পতন হয়েছে ৩ দশমিক ৬ পয়েন্ট আর ডিএস ৩০ সূচকের পতন হয়েছে ৩ দশমিক ৯ পয়েন্ট। বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, সম্প্রতি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে বেশ কিছু শেয়ারের দাম অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে। সেগুলোর দাম কমে যাওয়ার কারণে বাজারে সামগ্রিকভাবে নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের তথ্যে দেখা গেছে, আজ সবচেয়ে বেশি দাম কমেছে সি পার্লের। লেনদেনের শুরুতে এই কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল ২১২ টাকা। বেলা ১১টা ৩৪ মিনিটে এই শেয়ারের দাম ছিল ১৯২ টাকা। দাম কমেছে ৮ দশমিক ৭১ শতাংশ। অথচ সম্প্রতি এই কোম্পানির শেয়ারের দাম অস্বাভাবিক হারে বেড়েছিল। [ATTACH=CONFIG]19421[/ATTACH]
সেই সঙ্গে দাম কমেছে জেমিনি সি ফুডের। লেনদেনের শুরুতে এই কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল ৮৮২ টাকা। বেলা ১১টা ৩৪ মিনিটে এই শেয়ারের দাম ছিল ৮৪৫ টাকা। দাম কমেছে ৭ দশমিক ৩২ শতাংশ। এই দুটি কোম্পানির শেয়ারের দাম সম্প্রতি অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধির কারণে অনেক বিনিয়োগকারী এই দুটি শেয়ারে বিনিয়োগ করেছিলেন। কিন্তু আজ সে দুটির দাম কমে যাওয়ার কারণে অনেকে শেয়ার বিক্রি করতে পারেননি, যার প্রভাব সামগ্রিকভাবে বাজারের ওপর পড়েছে।
আজ দিনের প্রথম দেড় ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ২৪৬ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের শীর্ষে ছিল বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন বা বিএসসি। এদিকে দাম কমলেও লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আছে জেমিনি সি ফুড।
-
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (১৫ মে) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এদিন লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৭ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ২৭১ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসইর শরীয়াহ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১৩৭১ ও ২১৮৯ পয়েন্টে রয়েছে। এ সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ১৩৮ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। সোমবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৯টির, কমেছে ২৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১০৭টি কোম্পানির শেয়ার।
এদিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো- জেমেনী সী ফুড, সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল, বিএসসি, এপেক্স ফুডস, অগ্নি সিস্টেম, সী পার্ল, পেপার প্রোসেসিং, রূপালি লাইফ, মিডল্যান্ড ব্যাংক ও ইউনিক হোটেল।
এর আগে সোমবার লেনদেন শুরুর প্রথম ৫ মিনিটে ডিএসইএক্স সূচক বাড়ে ১ পয়েন্ট। সকাল ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে আরও ৫ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচকের গতি নিম্নমুখী দেখা যায়। লেনদেন শুরুর ২০ মিনিট পর সকাল ১০টা ২০ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ১০ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ২৭৩ পয়েন্টে অবস্থান করে। অপরদিকে লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএএসপিআই সূচক ১৯ পয়েন্ট বেড়ে ১৮ হাজার ৪৮৬ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়।
এদিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ কোটি ১০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ সময়ের মধ্যে ২৭টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ১৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/218939329.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (২৪ মে) লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। একই সঙ্গে লেনদেনে বেশ ভালো গতি রয়েছে। পাশাপাশি দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট। দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ৫০ শতাংশের বেশি প্রতিষ্ঠান। আর লেনদেন হয়ে গেছে ২০০ কোটি টাকার।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/557451897.jpg[/IMG]
-
বিমার শেয়ারেই ৩০০ কোটি টাকার লেনদেন। বিমা খাতের শেয়ারের বিক্রির চাপে সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস সোমবার (২৯ মে) দেশের পুঁজিবাজারে সূচকের নিম্নমুখী প্রবণতায় লেনদেন হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক আগের দিনের চেয়ে কমেছে ৭ পয়েন্ট। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক কমেছে ৪ পয়েন্ট। সূচকের পাশাপাশি এদিন দাম বাড়ার চেয়ে কমেছে লেনদেন হওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। তবে যথারীতি এদিনও প্রায় ২০০ কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত ছিল। ফলে বড় দরপতন থেকে রক্ষা পেয়েছে পুঁজিবাজার। সূচক পতনের দিনে ডিএসইতে ১ হাজার ১৭৪ কোটি ৫৬ লাখ ১০ হাজার টাকা লেনদেন হয়েছে। যা চলতি বছরের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন। এর আগের দিন রোববার সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ১৭৪ কোটি ৫৮ লাখ ২৫ হাজার টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের। এদিন পৌনে ১২শ কোটি টাকার মধ্যে বিমা খাতের ৫৭টি শেয়ারে লেনদেন হয়েছে ২৯৯ কোটি ৩২ লাখ টাকার বেশি। অর্থাৎ প্রায় ৩০০ কোটি টাকা।
ডিএসইর তথ্যমতে, সোমবার দিনভর সূচক ওঠানামার মধ্যদিয়ে ৩৮০ প্রতিষ্ঠানের মোট ২৩ কোটি ৯৯ লাখ ৮২ হাজার ৫৬৭ শেয়ার ও ইউনিট কেনা-বেচা হয়েছে। এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৭ দশমিক ১৪ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৩৩২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1461316492.jpg[/IMG]
ডিএসইর অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরীয়াহ সূচক ১ দশমিক ৩৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৩৬৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসই ৩০ সূচক ১ দশমিক ৮ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ১৯৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ছিল ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশনের শেয়ার। এরপর সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে বসুন্ধরা পেপার মিলসের শেয়ার। পরের তালিকায় রয়েছে লাফার্জহোলসিমের শেয়ার। এছাড়া শীর্ষ ১০-এ ছিল যথাক্রমে- সি পার্ল হোটেল অ্যান্ড স্পা, ইউনিকি হোটেল, মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, নাভানা ফার্মা, আমরা টেকনোলজিস এবং সানলাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেডের শেয়ার।
অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক ৪ পয়েন্ট কমে ১৮ হাজার ৬৮১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এদিন সিএসইতে ২২৭টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৭টির, কমেছে ৭৩টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ৯৭টির দাম।
দিন শেষে সিএসইতে ১২ কোটি ৪৫ লাখ ৩ হাজার ৯৮৬ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১৯ কোটি ২৮ লাখ ৭০ হাজার ৮৫১ টাকার।
-
গুজবের কারণে গতকাল মঙ্গলবার শেষ ঘণ্টায় শেয়ারবাজারে লেনদেনে বড় ধরনের দরপতনের ঘটনা ঘটে। তবে সেই রেশ কাটিয়ে আজ বুধবার সকাল থেকে ইতিবাচক ধারায় শুরু হয়েছে লেনদেন। প্রথম দুই ঘণ্টা পর্যন্ত সেই ধারা অব্যাহত রয়েছে। আজ সকাল থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) তিনটি সূচকেই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা গেছে। এর মধ্যে দুপুর ১২টা পর্যন্ত প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট। এ ছাড়া ডিএসইএস সূচক বেড়েছে ২ দশমিক ৭৪ পয়েন্ট এবং ডিএস ৩০ সূচক বেড়েছে ১ দশমিক শূন্য ৫ পয়েন্ট। বুধবার লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ২ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৩১৮ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ১ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১৩৭৩ ও ২১৮৯ পয়েন্টে রয়েছে। এ সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ১৪০ কোটি ১১ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট।[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/747410132.jpg[/IMG]
বুধবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৬টির, কমেছে ৭০টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ৮৮টি কোম্পানির শেয়ার।
বুধবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো- মেঘনা লাইফ, ইন্ট্রাকো, সোনালি লাইফ, প্রগতি লাইফ, জেমেনী সী ফুড, আলিফ ইন্ডাস্ট্রি, রূপালি লাইফ, নাভানা ফার্মা, লাফার্জহোলসিম ও লিগ্যাসি ফুটওয়্যার।
এর আগে আজ লেনদেন শুরুর প্রথম ৫ মিনিটে ডিএসইএক্স সূচক বাড়ে ১০ পয়েন্ট। সকাল ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে আরও ৪ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। লেনদেন শুরুর ৩০ মিনিট পর সকাল সাড়ে ১০টায় সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৭ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৩৩৩ পয়েন্টে অবস্থান করে। অপরদিকে লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ২৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৮ হাজার ৬৯৩ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়।
এদিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৬৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ সময়ের ২৫টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৩টি কোম্পানি শেয়ারের দর।
-
1 Attachment(s)
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখীতার দেখা মিলেছে। দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সবকয়টি মূল্যসূচক বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। তবে ডিএসইতে দাম বাড়ার থেকে দাম কামার তালিকায় বেশি প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৮ জুন) শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসই’র প্রধান সূচক ১২ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের ১১ মিনিটের মাথায় সূচকটি বাড়ে ১৯ পয়েন্ট। তবে বেলা ১১টার পর বেশকিছু প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম কমে যায়। এতে এক পর্যায়ে সূচক ঋণাত্মক হয়ে পড়ে।
অবশ্য লেনদেনের শেষদিকে আবার দরপতনের তালিকা থেকে কিছু প্রতিষ্ঠান বেরিয়ে আসে। এতে একদিকে দাম বাড়ার তালিকা বড় হয়। অন্যদিকে সবকয়টি সূচক বেড়ে দিনের লেনদেন শেষ হয়। একই সঙ্গে বাড়ে লেনদেনের পরিমাণ।
দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে সব খাত মিলিয়ে ৮২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৯৭টির। এছাড়া ১৬৬টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
এতে ডিএসই’র প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ১৩ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৩৫২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ আগের দিনের তুলনায় ৩ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ৩৭৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় ৩ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ১৯২ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সবকয়টি মূল্যসূচক বাড়ার পাশাপাশি ডিএসইতে বেড়েছে লেনদেনের গতি। বাজারটিতে দিনভর লেনদেন হয়েছে এক হাজার ৬৩ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ৭৮২ কোটি ৮০ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ২৮০ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার। কোম্পানিটির ৪৩ কোটি ৯৭ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশনের লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ১২ লাখ টাকার। ৩৭ কোটি ৪২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স।
[ATTACH=CONFIG]19547[/ATTACH]
-
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দরপতনের পর দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে লেনদেনে বেশ ভালো গতিও রয়েছে। পাশাপাশি দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে ৮ পয়েন্ট। দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ৪৫ শতাংশ প্রতিষ্ঠান। লেনদেন হয়েছে প্রায় ২০০ কোটি টাকা। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সবকটি মূল্যসূচক ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে। সেই সঙ্গে দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। এ বাজারটিতেও লেনদেনে ভালো গতি রয়েছে। এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসই’র প্রধান সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে যায়।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/874823530.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহ পার না হতেই আবারও বড় দরপতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। গতকাল সোমবার ফ্লোর প্রাইসের ওপরে থাকা প্রায় ৮২ শতাংশ শেয়ারের দর কমেছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স হারিয়েছে প্রায় ৩১ পয়েন্ট। যদিও ফ্লোর প্রাইসের ওপরে থাকা শেয়ারগুলো ফ্রি-ফ্লোট মার্কেট শেয়ারের ৩০ শতাংশেরও কম। গত ৬ জুনও সূচকের পতন হয়েছিল ৪০ পয়েন্টের বেশি। এমন দরপতনের জন্য আয়কর আইন নিয়ে নানা বিভ্রান্তিকে দায়ী করছেন কেউ কেউ। তবে বীমা খাত, বিশেষ করে জীবন বীমা কোম্পানিগুলো শেয়ার বিক্রি করে মুনাফা তুলে নেওয়ার প্রবণতায় পুরো বাজার নেতিবাচক ধারায় গেছে বলে মনে করেন শীর্ষ কয়েকজন ব্রোকার। [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/630055191.gif[/IMG]
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সমকালকে বলেন, নতুন আয়কর আইনের কারণে ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের মূলধনি মুনাফায় কর বসানোর কথা বলা হয়েছে। তবে আইনটি পাস হলেও ২০১৫ সালের ১ জুলাই জারি করা এ সংক্রান্ত এসআরওটি বহাল থাকবে। নতুন আইনের একটি ধারায় তা সুস্পষ্ট করা হয়েছে। শেয়ারবাজার ‘জুয়াড়ি চক্র’ এ নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াতে পারে বলে মনে করেন তিনি। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের এ নিয়ে উদ্বিগ্ন না হওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।
-
টানা চার দিন দরপতনের পর অবশেষে সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে সূচক বাড়ল পুঁজিবাজারে। তবে দুই মাস পর লেনদেন নেমে গেল পাঁচশ কোটি টাকার নিচে। বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রি করে দিতে চাইছেন। তবে কম দামেও ক্রেতার দেখা মিলছে না। ঈদুল ফিতরের আগে থেকে একটু একটু করে গতি ফিরতে থাকা পুঁজিবাজারের এই ‘উল্টো যাত্রা’ বিনিয়োগকারীদের আবার হতাশ করছে। আগের চার দিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৭৮ পয়েন্ট। আগের দুই মাস ধরে একটু একটু করে গতি ফেরা বাজারে তৈরি হওয়া স্বপ্ন এই চার দিনের পতনেই ‘ফিকে’ হয়ে যায়।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1331866865.jpg[/IMG]
-
মুদ্রানীতি ঘোষণার পরপরই গতি ফিরল শেয়ারবাজারে। কয়েক দিন ধরে মুদ্রানীতি আতঙ্কে শেয়ারবাজারে লেনদেন কমে গিয়েছিল। এরপর গতকাল বাজার আবার ছন্দে ফিরেছে। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩৩ পয়েন্ট বেড়েছে। আর লেনদেন আগের দিনের চেয়ে ১১৫ কোটি টাকা বেড়েছে। সামনে ঈদুল আজহার ছুটি শুরু হবে। তার আগে বিনিয়োগকারীদের অনেকেই হয়তো বাজার থেকে মুনাফা তুলবেন। তাই বেশির ভাগ বিনিয়োগকারী অল্প কয়েক দিনে বাড়তি কিছু মুনাফার আশায় বাজারে সক্রিয় হয়েছেন।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1937464664.jpg[/IMG]
-
ঈদুল আজহার পর সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার (২ জুলাই) পুঁজিবাজারে সূচকের মিশ্র প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন কমেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, রোববার ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ১ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৩৪৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১৩৭৬ ও ২১৯১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন ডিএসইতে ৫১৫ কোটি ৭৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে, যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে প্রায় ২৫৫ কোটি টাকা কমেছে। আগের দিন ডিএসইতে ৭৭০ কোটি ৪৩ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছিল। রোববার ডিএসইতে ৩৬৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৮০টি কোম্পানির, কমেছে ১১৬টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর। এদিন লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো- ফুওয়াং সিরামিক, খান ব্রাদার্স, ইন্ট্রাকো, রূপালি লাইফ, মেঘনা লাইফ, অ্যাডভেন্ট ফার্মা, প্রাইম লাইফ, সিমটেক্স, জেএমআই হসপিটাল ও ডোমেনেজ স্টিল।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক সিএএসপিআই রোববার ৩২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৭৩৪ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ১৮৯টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৭৮টির, কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৩টি কোম্পানির শেয়ার দর। রোববার সিএসইতে ১১ কোটি ৫৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে ২৩ কোটি টাকার লেনদেন কমেছে। আগের দিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৩৪ কোটি ৪০ লাখ টাকার।
-
ঈদুল আজহার পর সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (৫ জুলাই) পুঁজিবাজারে সূচকের মিশ্র প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন বেড়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, বুধবার ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিসইএক্স ২ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৩৩৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১ হাজার ৩৭৪ ও ২ হাজার ১৯২ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এদিন ডিএসইতে ৮৯০ কোটি ৬৯ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে, যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ২৯০ কোটি টাকা বেশি। আগের দিন ডিএসইতে ৬০০ কোটি ২৮ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছিল।
বুধবার ডিএসইতে ৩৭২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে ৮৩টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে, কমেছে ১০৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮০টির দর। এদিন লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো- ফুওয়াং ফুড, ড্রাগন সোয়েটার, সি পার্ল, ম্যাকসন স্পিনিং, খান ব্রাদার্স, বিবিএস, অক্সিজেন অ্যাসোসিয়েট, ডেল্টা লাইফ, জেএমআই হসপিটাল ও আলিফ ইন্ডাস্ট্রি।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৭২৭ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাতবদল হওয়া ২২৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৬৯টির শেয়ারদর বেড়েছে, কমেছে ৬৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৯১টির।
বুধবার সিএসইতে ২১ কোটি ৪৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৩ কোটি টাকা বেশি। আগের দিন সিএসইতে ১৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/730215084.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
ঢাকার শেয়ারবাজারে আজ সূচকের উত্থানপতন হচ্ছে। দিনের লেনদেনের প্রথম ৪৫ মিনিট পর্যন্ত সূচক ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর কিছুটা পতন হয়। এরপর ১১টা ২০ মিনিটের পর সব কটি সূচকই ঊর্ধ্বমুখী ধারায় ফিরে আসে। তবে আজ অনেক কোম্পানির শেয়ারের দাম কমলেও লেনদেনে গতি আছে। ঈদুল আজহার ছুটির পর যেসব কোম্পানি ফ্লোর প্রাইস বা সর্বনিম্ন মূল্যস্তর থেকে বেরিয়ে এসেছিল, গত কয়েক দিন সেই সব কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে। কিন্তু আজ সেই সব কোম্পানির শেয়ারের মূল্য সংশোধন হয়েছে। এতে অনেকে যেমন শেয়ার বিক্রি করে দিচ্ছেন, তেমনি অনেকে কিনছেনও। সে কারণে লেনদেনে গতি আছে।
[ATTACH=CONFIG]19721[/ATTACH]
-
ঈদের পর থেকে প্রতিদিনই লেনদেন বাড়তে বাড়তে এবার হাজার কোটি টাকার ঘর অতিক্রম করেছে। তবে এক মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ এই লেনদেনের দিন হাসিমুখে ছিলেন না বিনিয়োগাকারীরা। ঢালাও দরপতন হয়েছে পুঁজিবাজারে। সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস সোমবার সকালে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে শেয়ারদর বেড়ে গিয়েও শেষ বেলায় বিক্রয়চাপে দরপতন হয়। সূচকে প্রভাব ফেলে বড় মূলধনী এমন শতাধিক কোম্পানি ফ্লোর প্রাইসে আটকে থাকার মধ্যেও ১৩ পয়েন্ট পতনে আর্থিক ক্ষতিই হয়েছে বিনিয়োগকারীদের। [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/69142052.jpg[/IMG]
এমন কোনো খাত ছিল না যেখানে দরপতন হয়নি। সকালে বেড়ে গিয়ে দিন শেষে পতনে এক দিনেই ক্ষতির শিকার হয়েছে বিনিয়োগকারীরা। এক দিনে শেয়ারের সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ দরপতন বা উত্থান সম্ভব। তবে সকালে বেড়ে গিয়ে পরে দরপতনের কারণে এক দিনেই ১০ শতাংশের বেশি টাকা হারিয়েছেন বহু বিনিয়োগকারী। দরপতনের দিনটিতে লেনদেনে সবাইকে ছাড়িয়ে গেছে খাদ্য খাত। আগের কয়েক দিন শীর্ষে থাকা বস্ত্রকে তৃতীয় স্থানে নামিয়ে এনেছে তারা। দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে মাসের পর মার তলানিতে পড়ে থাকা বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত।
ঈদুল ফিতরের পর বাজারের নিয়ন্ত্রকের ভূমিকায় থানা বীমা খাতের আরও পতন হয়েছে। লেনদেনের হিসাবে চতুর্থ অবস্থানে থাকা এই খাতটি আরও তলানিতে নেমেছে।