-
1 Attachment(s)
এক মাস পর লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছুঁয়ে ফেলার পরদিনের হোঁচট কাটিয়ে গতি ফিরেছে পুঁজিবাজার। সাড়ে চার ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে সাড়ে আটশ কোটি টাকার বেশি শেয়ার কেনাবেচা করেছেন বিনিয়োগকারীরা। দরপতন আর দর বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির সংখ্যা প্রায় কাছাকাছি হলেও সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট। ঈদের ছুটি শেষে টানা ছয় কর্মদিবস বেড়ে গত সোমবার লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যায়। তবে সেদিন ঢালাও দরপতন বিনিয়োগকারীদের বিভ্রান্ত করে। মঙ্গলবার ঢালাও পতন থামলেও লেনদেন কমে যায় ৪০ শতাংশ। সেদিন হাতবদল হয় ৬৪৫ কোটি টাকার কিছু বেশি। সপ্তাহের চতুর্থ কর্মদিবসে ঢাকায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপির পাল্টাপাল্টি সমাবেশে রাজনৈতিক উত্তেজনার মধ্যেও পুঁজিবাজারে শেয়ারের ক্রয়চাপ ছিল বেশি। প্রথম আধা ঘণ্টাতেই সূচক বেড়ে যায় ১৭ পয়েন্ট। বেলা সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ওই পর্যায়ে থেকেই হচ্ছিল লেনদেন। তবে শেষ দুই ঘণ্টায় সেখান থেকে কিছুটা কমে যায়। তারপরও সোমবার ১৩ পয়েন্ট পতনের ধাক্কা কাটিয়ে মঙ্গলবার ২ পয়েন্ট এবং তার পরদিন আরও বেশি বাড়ায় স্বস্তিতে বিনিয়োগকারীরা। আগের দুই দিনের ধারাবাহিকতায় লেনদেনে আবার সেরা খাদ্য খাত। এই খাতে দরপতনের চেয়ে দর বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির সংখ্যাই ছিল বেশি। আবারও নেতৃত্বে মিনোরি বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণে থাকা দুই কোম্পানি ফুওয়াং ফুডস ও এমারেল্ড অয়েল। ঈদের পর লাফ দেওয়া বস্ত্র খাত ধীরে ধীরে আগ্রহ হারাচ্ছে, কমছে লেনদেন। টানা কয়েক সপ্তাহের মন্দাভাব কাটিয়ে বীমা খাতে আগ্রহ ফের বাড়ছে। দুই দিনের ব্যবধানে চতুর্থ অবস্থান থেকে দ্বিতীয় অবস্থানে উঠে এসেছে। তৃতীয় অবস্থানে ছিল ওষুধ ও রসায়ন খাত। বস্ত্র নেমেছে চতুর্থে। দর বৃদ্ধির দিক দিয়ে বিবিধ এবং ওথ্য প্রযুক্তি খাতেও দিন ভালো গেছে। ব্যাংক খাত ‘ঘুমিয়ে’ থাকলেও গত বছর লভ্যাংশ না দেওয়া রূপালী ব্যাংকের শেয়ারদর আরও বেড়েছে। সব মিলিয়ে বেড়েছে ৯২টি কোম্পানির শেয়ারদর, কমেছে ৯১টির, ১৮৭টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে আগের দিনের দরে। সব মিলিয়ে হাতবদল হয়েছে ৩৭০টি কোম্পানির আর ক্রেতা ছিল না ১৯টি কোম্পানির।
[ATTACH=CONFIG]19773[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
ঢাকার শেয়ারবাজারে আজ মূল্যবৃদ্ধিতে বিমা খাত এগিয়ে ছিল বিমা খাত। লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় বেশ কয়েকটি বিমা কোম্পানি আছে আজ। ফলে লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় বিমা কোম্পানিও আছে কয়েকটি। বিমা খাত মূল্যবৃদ্ধিতে এগিয়ে থাকলেও লেনদেনের শীর্ষে আছে ফুওয়াং ফুডস; এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে শেয়ারবাজারে লেনদেনে আধিপত্য করছে এই কোম্পানি, যদিও আজ তার দাম কমেছে। এ ছাড়া আজকের বাজারে অন্যতম দিক হলো, ফুওয়াং ফুড, লুবরেফ, অ্যাসোসিয়েট অক্সিজেনসহ যেসব কোম্পানির শেয়ারের দাম গত কয়েক দিন ধরে অস্বাভাবিকভাবে বাড়ছিল, আজ দিনের প্রথমভাগে এসব কোম্পানির শেয়ারের দাম কিছুটা কমেছে। আজ বেলা ১১টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত ঢাকার শেয়ারবাজারে লেনদেনের শীর্ষে থাকা ফুওয়াং ফুডসের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৫০ কোটি ৬০ লাখ টাকার। দ্বিতীয় স্থানে আছে খান ব্রাদার্স; এই কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪৯ কোটি ২৬ লাখ টাকার। তৃতীয় স্থানে আছে ওরিয়ন ইনফিউশন; এই কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২১ কোটি ৪৫ লাখ টাকার।
[ATTACH=CONFIG]19794[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (১৮ জুলাই) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এদিন লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৫ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৩৬৬ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসইর শরীয়াহ সূচক ২ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১৩৮৯ ও ২২০১ পয়েন্টে রয়েছে। এ সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ১৮৪ কোটি ৯০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। মঙ্গলবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৬টির, কমেছে ৪৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১২০টি কোম্পানির শেয়ার। এদিন সকাল সাড় ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো- মিডল্যান্ড ব্যাংক, আরডি ফুড, খান ব্রাদার্স, ফুওয়াং ফুড, লিগ্যাসি ফুটওয়্যার, আজিজ পাইপ, রূপালি লাইফ, এলআরবিডি ও অরিয়ন ইনফিউশন।
[ATTACH=CONFIG]19800[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (২০ জুলাই) পুঁজিবাজারে সূচকের ওঠানামার মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন বেড়েছে।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, বৃহস্পতিবার ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ১ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৩৬৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৪ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৩ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১৩৮৩ ও ২১৯৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন ডিএসইতে ৯৪৭ কোটি ২ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে, যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৭০ কোটি টাকা বেড়েছে। আগের দিন ডিএসইতে ৮৭৭ কোটি ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছিল।
বৃহস্পতিবার ডিএসইতে ৩৬৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬টি কোম্পানির, কমেছে ৯৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর। এদিন লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো- ফুওয়াং ফুড, আরডি ফুড, ইয়াকিন পলিমার, সিটি জেনারেল ইন্সুরেন্স, লাফার্জহোলসিম, সী পার্ল, সিমটেক্স, মিডল্যান্ড ব্যাংক, খান ব্রাদার্স ও এলআরবিডি।
[ATTACH=CONFIG]19813[/ATTACH]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক সিএএসপিআই বৃহস্পতিবার ১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৭৭৮ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২১৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৬০টির, কমেছে ৬৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮৬টি কোম্পানির শেয়ার দর। বৃহস্পতিবার সিএসইতে ১৯ কোটি ২৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৯ কোটি টাকার লেনদেন বেড়েছে। আগের দিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১০ কোটি ৫৩ লাখ টাকার।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2129873786.jpg[/IMG]
শেয়ার বিক্রির চাপে সূচক পতনের মধ্য দিয়ে সপ্তাহের তৃতীয় কর্মদিবস মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) দেশে পুঁজিবাজারে লেনদেন হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক কমেছে ৬ পয়েন্ট। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক কমেছে ১২ পয়েন্ট। সূচকের পাশাপাশি দাম বাড়ার বিপরীতে কমেছে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম। এর ফলে টানা চার কর্মদিবস পুঁজিবাজারে দরপতন হলো। তবে তার আগে গত বুধবার পুঁজিবাজারে উত্থান হয়েছিল। ডিএসইর তথ্য মতে, আজ বাজারে ৩৫৮টি প্রতিষ্ঠানের মোট ১৩ কোটি ৬৫ লাখ ৭৬ হাজার ৯৫৭টি শেয়ার ও ইউনিট কেনা-বেচা হয়েছে। এতে লেনদেন হয়েছে ৬৬০ কোটি ৯৫ লাখ ২৮ হাজার টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৬৩৩ কোটি ৪৯ লাখ ৩৭ হাজার টাকা। আগের দিনের চেয়ে লেনদেন কিছুটা বেড়েছে।
-
1 Attachment(s)
সপ্তাহের প্রথম দিনে আজ ঢাকার শেয়ারবাজারে মূল্যবৃদ্ধির শীর্ষে আছে বিমা খাত। এই খাতের বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম আজ দাম বেড়েছে। আজ লেনদেনের বিশেষ একটি দিক হলো, অনেক দিন পর দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে আলহাজ্ব টেক্সটাইল এবং চতুর্থ স্থানে আছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন। নতুন করে এই কোম্পানি দুটি আজ লেনদেনের শীর্ষ পাঁচ কোম্পানির তালিকায় উঠে এসেছে। গত কয়েক সপ্তাহের ধারাবাহিকতায় আজও লেনদেনের শীর্ষে ফুওয়াং ফুডস। এ ছাড়া আজ বিমা খাত ছাড়াও মূল্যবৃদ্ধিতে এগিয়ে আছে খাদ্য ও সিমেন্ট খাত। অন্যান্য খাতের মধ্যে কেউ মূল্যবৃদ্ধিতে এককভাবে এগিয়ে না থাকলেও কিছু কোম্পানির দাম বেড়েছে, বেশির ভাগেরই দাম অপরিবর্তিত। এগুলোর দাম সর্বনিম্ন মূল্যস্তরে আটকে আছে।
[ATTACH=CONFIG]19864[/ATTACH]
-
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার দেশের শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখিতার দেখা মিলেছে। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সবকটি মূল্যসূচক বেড়েছে। সেই সঙ্গে ডিএসইতে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। তবে দাম বাড়ার থেকে দাম কমার তালিকায় রয়েছে বেশি প্রতিষ্ঠান। আগের দিনের মতো আজও মূল্যসূচক ঊর্ধ্বমুখী রাখতে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছে তথ্যপ্রযুক্তি বা আইটি খাত এবং খাদ্য খাতের প্রতিষ্ঠানগুলো। অপরদিকে দাম কমার তালিকায় নেতৃত্ব দিয়েছে গত কয়েক মাস ধরে শেয়ারবাজারে আলোচনায় থাকা বিমা খাত। এ খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার দামে ঢালাও পতন হয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/962728106.jpg[/IMG]
-
কয়েক দিনের দরপতনে ফ্লোর প্রাইস বা সর্বনিম্ন দরের শেয়ার সংখ্যা ফের বেড়েছে। বুধবার এ সংখ্যা ২১৯টিতে উন্নীত হয়েছে। বর্তমানে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ৩৯২টি। এর মধ্যে ৫৬ শতাংশ শেয়ার এখন ফ্লোর প্রাইসে। সাম্প্রতিক সময়ের শেয়ারদর পর্যালোচনায় দেখা গেছে, গত এক মাসে এ সংখ্যা বেড়েছে ৩০টি। গত ৬ জুলাই ফ্লোর প্রাইসে পড়ে থাকা শেয়ার সংখ্যা ১৮৯টিতে নেমে এসেছিল। ব্রোকারেজ হাউসের কর্মকর্তারা জানান, জুনে শেয়ারদর বৃদ্ধির ধারা ছিল। ভালো কিছু শেয়ারও ফ্লোর প্রাইস ছেড়ে বের হয়ে আসছিল। এতে আশাবাদী হয়ে কেউ কেউ বিনিয়োগও শুরু করেন। এখন তারা আবার লোকসানে পড়েছেন এবং বিনিয়োগ আটকে গেছে।[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/321965375.jpg[/IMG]
পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বীমা ছাড়া বড় সব খাতেই ফ্লোর প্রাইসে থাকা শেয়ার তুলনামূলক বেশি। ব্যাংক খাতের ৩৫ কোম্পানির মধ্যে ২৯টি, আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতের ২৩ কোম্পানির মধ্যে ২১টি, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতের ২৩ কোম্পানির মধ্যে ১৭টি এবং বস্ত্র খাতের ৫৮ শেয়ারের মধ্যে ৪৩টি ফ্লোর প্রাইসে পড়ে আছে দীর্ঘদিন ধরে। তবে বীমা খাতের ৫৭ শেয়ারের মধ্যে মাত্র ৭টি ফ্লোর প্রাইসে। ৩৬টি মেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে ৩৪টিই ফ্লোর প্রাইসে। সাত কোম্পানি নিয়ে গড়া সিমেন্ট খাতের ফ্লোর প্রাইসে পড়ে থাকা শেয়ার মাত্র দুটি। তথ্য-প্রযুক্তি খাতের ১১টির মধ্যে দুটি, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য খাতের ছয়টির মধ্যে একটি এবং কাগজ ও ছাপাখানা খাতের ছয়টির মধ্যে মাত্র একটি ফ্লোর প্রাইসে।
ফ্লোর প্রাইসে শেয়ার বাড়তে থাকায় সার্বিক শেয়ার লেনদেনও কমছে। বুধবার ডিএসইতে ৬৩৯ কোটি টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে। জুলাই মাসে কোনো কোনো দিন হাজার কোটি টাকারও বেশি মূল্যের শেয়ার কেনাবেচা হয়েছিল।
সার্বিক হিসাবে বুধবার ডিএসইতে ৭৮ শেয়ারের দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৮৭টির দর কমেছে। অপরিবর্তিত ছিল ১৬৪টির দর। ক্রেতার অভাবে ৬৩টির কেনাবেচা হয়নি। একক কোম্পানি হিসেবে দরবৃদ্ধির শীর্ষে ছিল সিভিও পেট্রেকেমিক্যাল।
-
1 Attachment(s)
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার (৬ আগস্ট) পুঁজিবাজারে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন ও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন কমেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, রোববার ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিসইএক্স ১৪ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৩১৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৪ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৮ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১৩৬৮ ও ২১৪৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন ডিএসইতে ৪১৭ কোটি ৬৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৬৮ কোটি টাকা কমেছে। আগের দিন ডিএসইতে ৪৮৫ কোটি ৭৩ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছিল। [ATTACH=CONFIG]19924[/ATTACH]
রোববার ডিএসইতে ৩৩৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯টি কোম্পানির, কমেছে ১৩৪টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬০টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর। এদিন লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠানগুলো-ফুওয়াং ফুড,জেএমআই হসপিটাল, লিগ্যাসি ফুট, খান ব্রাদার্স, আলিফ ইন্ডাস্ট্রি, মেট্রো স্পিনিং, সী পার্ল, এমারেল্ড অয়েল, সোনালি লাইফ ও জেমেনি সী ফুড। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ২৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৬৬৫ পয়েন্টে।
এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ১৫৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৩১টির, কমেছে ৭৫টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫০টির কোম্পানির শেয়ার দর। রোববার সিএসইতে ৩ কোটি ৯৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে ১৫ কোটি টাকার লেনদেন কমেছে। আগের দিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১৮ কোটি ৩১ লাখ টাকার।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2087542108.jpg[/IMG]
টানা তিন কর্মদিবস দরপতনের পর সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (৮ আগস্ট) পুঁজিবাজারে উত্থান হয়েছে। দিনভর সূচক ওঠা-নামা শেষে এদিন দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক বেড়েছে ১৫ পয়েন্ট। আরেক বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক বেড়েছে ৩৮ পয়েন্ট। দাম কমার বিপরীতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ায় এদিন সূচকের দামও বেড়েছে। তবে লেনদেন কমেছে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার, রোববার ও সোমবার টানা তিন কর্মদিবস পুঁজিবাজারে দরপতন হয়। সূচক বাড়ায় শেয়ার বিক্রির আদেশ কমেছে, ফলে আজ লেনদেন কমে হয়েছে।
ডিএসইর তথ্য মতে, আজ বাজারে ৩৩৭টি প্রতিষ্ঠানের মোট ৭ কোটি ৯৪ লাখ ৮৪ হাজার ২৭৭ শেয়ার ও ইউনিট কেনা-বেচা হয়েছে। এতে লেনদেন হয়েছে ৩৮৫ কোটি ৭৩ লাখ ৫ হাজার টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৪৬৮ কোটি ৫০ লাখ ৯ হাজার টাকা। অর্থাৎ আগের দিনের চেয়ে লেনদেন কমেছে।
এদিন দাম বেড়েছে ১১০টি কোম্পানির শেয়ারের, বিপরীতে কমেছে ৫২টির, আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭৫টির। ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৫ দশমিক ৯১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৩১৫ পয়েন্টে। ডিএসইর অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরীয়াহ সূচক ৪ দশমিক ৮২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৩৭১ পয়েন্টে। ডিএস-৩০ সূচক ১০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১৪৮ পয়েন্টে। আজ ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ছিল রয়েল টিউলিপ সি পার্ল রিসোর্ট অ্যান্ড স্পার শেয়ার। দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগের শেয়ার। তৃতীয় স্থানে ছিল সোনালী পেপারে শেয়ার।
এরপরের তালিকায় যথাক্রমে রয়েছে– ফু-ওয়াং ফুড, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, আরডি ফুড, এমারাল্ড অয়েল, জেএমআই হসপিটাল, দেশবন্ধু পলিমার, লাফার্জহোলসিম ও রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের শেয়ার।
আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক ৩৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৬৬২ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে ৮৭টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৪টির, কমেছে ১৯টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টির দাম।
-
1 Attachment(s)
শেয়ারবাজারের লেনদেন ও সূচক যেন তলানির দিকে ছুটছে। এতে বাজারে আতঙ্কে বিক্রি শুরু হয়েছে। ফলে লেনদেন হওয়া বেশির ভাগ শেয়ারের দরপতন ঘটছে। তাতে কমছে সূচক। দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল বুধবারও বড় দরপতন হয়েছে। এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩৬ পয়েন্ট কমে চার মাস আগের অবস্থানে ফিরে গেছে। আর লেনদেন ফিরে গেছে সাড়ে চার মাস আগের অবস্থানে।
ডিএসইতে গতকাল লেনদেন কমে ৩৫২ কোটি টাকায় নেমেছে। এর আগে গত ২৮ মার্চ এ বাজারে সর্বনিম্ন ২৭২ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল। গত পাঁচ কার্যদিবস শেয়ারবাজারে টানা দরপতন ঘটেছে। এর মধ্যে গত দুই দিনে ডিএসইর প্রধান সূচকটি ৬৭ পয়েন্ট বা ১ শতাংশের বেশি কমে হয়েছে ৬ হাজার ২২১ পয়েন্ট। এর আগে ডিএসইএক্স সূচকটি চলতি বছরের ১৬ এপ্রিল ৬ হাজার ২১৬ পয়েন্ট ছিল।
[ATTACH=CONFIG]19990[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (২৪ আগস্ট) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের মিশ্র প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এদিন লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ২৭৪ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসইর শরীয়াহ সূচক ১ বেড়ে পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১৩৬৩ ও ২১২৮ পয়েন্টে রয়েছে। এ সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ৫৬ কোটি ২ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। বৃহস্পতিবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৭২টির, কমেছে ৫০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮১টি কোম্পানির শেয়ার।
[ATTACH=CONFIG]20025[/ATTACH]
-
আজ ঢাকার শেয়ারবাজারে প্রথম এক ঘণ্টায় যেসব কোম্পানির লেনদেন হয়েছে, তার বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেনেও গতি আছে। তবে প্রথম ঘণ্টার পর তিনটি সূচকের মধ্যে দুটি সূচক কমেছে। প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন ১০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।
আজও দেখা যাচ্ছে, যেসব কোম্পানি লেনদেনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে, সেগুলো ঠিক বিনিয়োগকারীদের আকর্ষণ করার মতো নয়। কয়েক মাস ধরে লেনদেনের শীর্ষে আছে ফু ওয়াং ফুড; দ্বিতীয় স্থানে আছে এমারেল্ড অয়েল; তৃতীয় স্থানে আছে খান ব্রাদার্স। এর মধ্যে খান ব্রাদার্সের উৎপাদন বন্ধ; এমারেল্ড অয়েলের উৎপাদন কার্যক্রম আংশিক চলছে। ফু ওয়াং ফুডের উৎপাদনও পুরোপুরি সচল নয়। অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে, যেসব কোম্পানির উৎপাদন আংশিক বা পুরোপুরি বন্ধ, সেই সব কোম্পানির শেয়ারই লেনদেনের শীর্ষে আছে।
ভালো মৌল ভিত্তিসম্পন্ন অনেক কোম্পানির শেয়ারের দাম মূল্যস্তরে আটকে আছে। অথচ লেনদেনে নিম্ন বা মাঝারি মানের কোম্পানির দাপট দেখা যাচ্ছে। সে কারণে বিনিয়োগকারীরা বাজারের বিষয়ে আগ্রহী হচ্ছেন না; নতুন বিনিয়োগ আসছে না। বাজারে বেশ কিছুদিন ধরে তাই মন্থর অবস্থা দেখা যাচ্ছে।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, ইদানীং যেসব কোম্পানির শেয়ার নিয়ে কারসাজি ঘটছে, সেই সব কোম্পানির শেয়ার লেনদেনের তালিকায় শীর্ষে উঠে আসছে। কিন্তু নিয়ন্ত্রক সংস্থা এ বিষয়ে ব্যবস্থা না নেওয়ার কারণে বিনিয়োগকারীরা বাজার বিমুখ হচ্ছেন। দিনের প্রথম এক ঘণ্টা ছয় মিনিট লেনদেনের পর বাজারের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১ দশমিক ৪৯ পয়েন্ট; ডিএসইএস কমেছে শূন্য দশমিক ১৫৭ পয়েন্ট; ডিএস ৩০ সূচক বেড়েছে শূন্য দশমিক ৫১ পয়েন্ট।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1593340665.jpg[/IMG]
-
দেশের প্রধান দুই শেয়ারবাজারে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) আজ মঙ্গলবার সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। তবে, আজ সিএসইতে রেকর্ড ৫৩৩ কোটি ১৫ লাখ ৫ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে। আজ ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৯ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৩১৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ব্লুচিপ সূচক ডিএস৩০ শূন্য দশমিক ৭১ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ১৪৪ পয়েন্ট হয়েছে এবং শরীয়াহ সূচক ডিএসইএস শূন্য দশমিক ০৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৩৭২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আজ ডিএসইতে ৮৯টি কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে, ৬৮টির কমেছে এবং ১৮৩টির শেয়ারদর অপরিবর্তিত ছিল। এদিন ডিএসইতে মোট ৭৩৪ কোটি ৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। গত কর্মদিবসে যা ছিল ৫৭৭ কোটি ৫ লাখ টাকা।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1150251638.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্যে গত বুধবার পুঁজিবাজার বন্ধ থাকায় বিদায়ী সপ্তাহে চার কর্মদিবস লেনদেন হয়েছে। সেপ্টেম্বর মাসের এ প্রথম সপ্তাহে দুই কর্মদিবস উত্থান আর দুই কর্মদিবস পতনের মধ্যদিয়ে লেনদেন হয়েছে। এ সময়ে দাম কমার বিপরীতে বেড়েছে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দর। ফলে বিদায়ী সপ্তাহে বেড়েছে লেনদেন ও সূচক। আর তাতে বিনিয়োগকারীদের বাজার মূলধন অর্থাৎ পুঁজি বেড়েছে চারশ কোটি টাকা।
[ATTACH=CONFIG]20091[/ATTACH]
-
দিনভর অস্থিরতার মধ্য দিয়ে অক্টোবরের প্রথম কর্মদিবস রোববার (১ অক্টোবর) পুঁজিবাজারে লেনদেন হয়েছে। বিমা, খাদ্য, বস্ত্র, ওষুধ ও প্রকৌশল খাতের শেয়ারের দাম কমায় এদিন দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক কমেছে ১৯ পয়েন্ট। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক কমেছে ২৭ পয়েন্ট। এদিন ডিএসইতে ৩৭টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে, বিপরীতে কমেছে ১২০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। অর্থাৎ দাম কমার বিপরীতে বেড়েছে তিনগুণ কোম্পানির শেয়ারের দাম। আর তাতে দেশের পুঁজিবাজারে বড় দরপতন হয়েছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশের ওপর আরোপিত যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতির ইস্যুতে দরপতন হয়েছে। মূলত বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। নতুন করে আরও ভয়ানক ভিসা নীতি দিতে যাচ্ছে মার্কিন সরকার। এই ভয় ও আতঙ্কে বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রি করে বাজার থেকে টাকা তুলে নিচ্ছেন। ফলে দরপতন হয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/197098537.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস সোমবারও (৯ অক্টোবর) পুঁজিবাজারে সূচক পতন হয়েছে। এদিন ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ১০৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম। অর্থাৎ দাম বাড়ার পরিবর্তে তিনগুণ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। এদিন দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক কমেছে ৭ দশমিক ৬২ পয়েন্ট। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক কমেছে ৭ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেনও। এর আগের দিন রোববার ডিএসইতে সূচক পতন হয়েছিল ২৪ পয়েন্ট। অপর বাজার সিএসইর সূচক কমেছে ৫৪ পয়েন্ট।ডিএসইর দেওয়া তথ্য মতে, সোমবার ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৭ দশমিক ৬২ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ২২৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। প্রধান সূচকের পাশাপাশি অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস শরীয়াহ সূচক ১ দশমিক ১৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২৫০ পয়েন্টে। ডিএস-৩০ সূচক দশমিক ৩৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১৩১ পয়েন্টে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1814106541.jpg[/IMG]
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1144785473.jpg[/IMG]
সপ্তাহের তৃতীয় কর্মদিবস মঙ্গলবারও (১৭ অক্টোবর) দিনভর সূচক ওঠানামার মধ্য দিয়ে দেশের পুঁজিবাজারে লেনদেন হয়েছে। বিমা খাতের শেয়ারের দাম কমার দিনে দাপট দেখিয়েছে খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের শেয়ার। তাতেই এদিন দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক বেড়েছে ৮ পয়েন্ট। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক বেড়েছে ২৫ পয়েন্ট।সূচকের পাশাপাশি বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণও। এর ফলে রোববার দরপতনের পর সোম ও মঙ্গলবার দুই কর্মদিবস পুঁজিবাজারে উত্থান হলো। এদিন খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ২১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ১১টির, কমেছে ৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম। খাদ্য খাতের পাশাপাশি আইটি, প্রকৌশল এবং ওষুধ ও রসায়ন খাতের শেয়ারও পুঁজিবাজারে উত্থানের ক্ষেত্রে অবদান রেখেছে।
ডিএসইর তথ্য মতে, মঙ্গলবার ডিএসইতে ৩১৬টি প্রতিষ্ঠানের ৯ কোটি ৩৪ লাখ ৯৫ হাজার ১৫৯টি শেয়ার, মিউচুয়াল ফান্ড এবং বন্ডের হাত বদল হয়েছে। তাতে ডিএসইর লেনদেন হয়েছে ৫৭২ কোটি ২১ লাখ ৫১ হাজার টাকা। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৪৮৬ কোটি ৭ লাখ ৬৭ হাজার টাকা।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1454118374.jpg[/IMG]
এক দিনের ছুটি শেষে গতকাল বুধবার দেশের পুঁজিবাজারে কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় লেনদেন হয়েছে। প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সব কয়টি মূল্যসূচক বেড়েছে। বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। এর আগে গত সপ্তাহের শেষ চার কার্যদিবসে টানা ঊর্ধ্বমুখী থাকে পুঁজিবাজার। মূল্যসূচক বাড়ার পাশাপাশি বাড়ে লেনদেনের গতি। তবে চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস দরপতন হয়। যদিও দ্বিতীয় কার্যদিবসে এসে আবার ঊর্ধ্বমুখী ভাব দেখা যায়। পরদিন মঙ্গলবার দুর্গাপূজা উপলক্ষে লেনদেন বন্ধ ছিল। গতকাল বুধবার লেনদেন শুরু হয় বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বাড়ার মাধ্যমে। এতে শুরুর দিকে ডিএসইর প্রধান সূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের শুরুতে দেখা দেওয়া এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা লেনদেনের শেষ পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। তবে শেষ ঘণ্টার লেনদেনে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম কমে যায়।