-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৬ আগস্ট
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1950670286.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরে ওঠা শুরু করে তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1702-এর লেভেল টেস্ট করে, যা ইউরো ক্রয় করার জন্য সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। তবে, এই পেয়ারের মূল্য উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পায়নি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নতুন আবাসন বিক্রয় সূচকের পতন সত্ত্বেও, মার্কিন মুদ্রা শুক্রবার ফেডের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলের বক্তব্যে ডোভিশ বা নমনীয় অবস্থান গ্রহণের ইঙ্গিতের পর হওয়া সমস্ত দরপতন পুনরুদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে। মার্কেটের বিনিয়োগকারীরা সম্ভবত মুদ্রাস্ফীতি এবং সুদের হার উচ্চ পর্যায়ে ধরে রাখার বিষয়ে আরও দৃঢ় অবস্থান প্রত্যাশা করেছিলেন, কিন্তু পাওয়েল সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে সতর্ক পদক্ষেপের প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেন। প্রাথমিকভাবে, এই সতর্ক অবস্থান বিনিয়োগকারীদের মধ্যে অসন্তোষ তৈরি করেছিল, যারা আশঙ্কা করেছিল যে ফেড হয়তো সুদের হার কমানো শুরু করতে পারে। তবে বিশ্লেষণে দেখা গেছে যে এই বিষয় নিয়ে আলোচনা এখনো বাস্তবিক অর্থে নীতিমালা নমনীয়করণের পর্যায়ে পৌঁছায়নি। আজ ইউরোজোন থেকে কোনো অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না, যা EUR/USD পেয়ারের মূল্যের সামান্য কারেকশনের সুযোগ তৈরি করছে। তবুও, এই পেয়ারের মূল্যের শক্তিশালী ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সম্ভাবনা কম, বরং নির্দিষ্ট রেঞ্জের ভেতরে ট্রেডিং হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। দৈনিক কৌশল হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1684-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1652-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1684-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র কারেকশনের অংশ হিসেবে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1629-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1652 এবং 1.1684-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/261878086.jpg[/IMG]
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1629-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1598-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ এই পেয়ারের মূল্য নিম্নমুখী হতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1652-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1629 এবং 1.1598-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4mYthJh
-
২৭ আগস্ট কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1526820980.jpg[/IMG]
মঙ্গলবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ: EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট মঙ্গলবার মূলত সাইডওয়েজ চ্যানেলের মধ্যে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং পরিলক্ষিত হয়েছে, কারণ তেমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়নি। আগের বিশ্লেষণে আমরা উল্লেখ করেছিলাম যে দিনের একমাত্র উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন — মার্কিন ডিউরেবল গুডস বা টেকসই পণ্যের অর্ডারের ফলাফল — কেবল তখনই মার্কেটে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে যদি মূল ফলাফল পূর্বাভাস থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে ভিন্ন হয়। বাস্তবে, জুলাইয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অর্ডার 2.8% হ্রাস পেয়েছে, যেখানে 2.5% থেকে 4.0% হ্রাস পাওয়ার পূর্বাভাস দেয়া হয়েছিল। ফলে প্রকৃত ফলাফল পূর্বাভাসের মধ্যেই থাকায় মার্কেটে কোনো প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়নি। সামগ্রিকভাবে, এই পেয়ারের মূল্য একটি নতুন ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা গঠনের প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে, তবে বিনিয়োগকারীরা এখনই সক্রিয়ভাবে এই পেয়ার ক্রয়ের দিকে ঝুঁকছে না। এটির কারণ হতে পারে কোনো উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না এবং ট্রেডাররা ডলারের ভবিষ্যত নির্ধারণ করবে এমন ইভেন্টগুলোর জন্য অপেক্ষা করছে। তবে আমাদের দৃষ্টিতে, ডলারের ভাগ্য ইতোমধ্যেই নির্ধারিত হয়েছে। যেভাবেই হোক, এই পেয়ারের মূল্য এখনো 1.1655–1.1666 এরিয়া ব্রেক করতে পারছে না, যার মানে ইউরোর সম্ভাব্য দর বৃদ্ধির প্রবণতা সাময়িকভাবে স্থগিত রয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1793494966.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট মঙ্গলবার 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে দুটি যথেষ্ট মানসম্মত সেল সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল, তবে দিনের পুরোটা সময় জুড়ে অস্থিরতার মাত্রা বেশ কম ছিল। ফলে সর্বোচ্চ, কয়েক ডজন পিপস আয় করা সম্ভব ছিল। মূল্য 1.1655–1.1666 এরিয়া থেকে দুইবার রিবাউন্ড করেছিল, যা শর্ট পজিশন ওপেন করার সুযোগ দেয়। শেষ সিগন্যালটি সন্ধ্যায় গঠিত হয়েছিল এবং স্টপ লস ব্রেকইভেনে সেট করে ট্রেডটি আজকে পর্যন্ত হোল্ড করে রাখা সম্ভব ছিল।
বুধবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, এখনও EUR/USD পেয়ারের মূল্যের এই বছরের শুরু থেকে গঠিত ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা পুনরায় শুরু হওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। ফ্ল্যাট মুভমেন্ট শেষ হয়েছে এবং একটি নতুন বুলিশ প্রবণতা তৈরি হচ্ছে, অন্যদিকে মার্কিন ডলারের ক্ষেত্রে মৌলিক ও সামষ্টিক প্রেক্ষাপট এখনও নেতিবাচক। তাই আগের মতোই, মার্কিন মুদ্রা কেবল টেকনিক্যাল কারেকশনের উপর নির্ভর করতে পারে। বুধবার, আবারও স্বল্প মাত্রার অস্থিরতার সাথে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, কারণ আজকের তেমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট নেই। এই পেয়ারের মূল্য 1.1655–1.1666 এরিয়া ব্রেক করার পর এবং সেখান থেকে রিবাউন্ড হওয়ার পর স্থানীয় পর্যায়ে 1.1571 লেভেলের দিকে দরপতনের প্রত্যাশা করা যেতে পারে। 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হলো: 1.1198–1.1218, 1.1267–1.1292, 1.1354–1.1363, 1.1413, 1.1455–1.1474, 1.1527, 1.1552–1.1563–1.1571, 1.1655–1.1666, 1.1740–1.1745, 1.1808, 1.1851, 1.1908। বুধবারের ক্যালেন্ডারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোজোন—কোনো দিক থেকেই উল্লেখযোগ্য ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হবে না বা কোনো প্রতিবেদনও প্রকাশিত হবে না, তাই অস্থিরতার মাত্রা কম থাকার সম্ভাবনাই বেশি। এর মানে হলো, কার্যকর ট্রেডিং সিগন্যাল থাকলেও মুনাফার পরিমাণ সীমিত হতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/47gTrCC
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৮ আগস্ট
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1734847615.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি সবেমাত্র শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করে তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1599-এর লেভেল টেস্ট করেছিল। এটি ইউরো কেনার জন্য সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছে। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য 1.1635-এর লক্ষ্যমাত্রার দিকে বৃদ্ধি পেয়েছে। এর আগের দিন মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভ কর্মকর্তাদের বক্তব্য স্পষ্টভাবে ইঙ্গিত দিয়েছে যে সেপ্টেম্বরের বৈঠকে একটি প্রাণবন্ত আলোচনা হতে পারে, যেখানে সুদের হার হ্রাসের মাধ্যমে মুদ্রানীতি নমনীয় করার সিদ্ধান্ত নেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ ধরনের মন্তব্য ডলারের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে এবং ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি ঘটিয়েছে। স্বল্পমেয়াদে, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট বিভিন্ন বিষয়ের ওপর নির্ভর করবে, যার মধ্যে রয়েছে ফেড ও ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত, সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফল এবং বৈশ্বিক ভূ-রাজনৈতিক ঘটনা। বিনিয়োগকারীদের সতর্ক থাকার এবং সম্ভাব্য বিভিন্ন পরিস্থিতি বিবেচনা করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। দিনের প্রথমার্ধে, ইউরোজোনে বেসরকারি খাতের ঋণ প্রদান এবং M3 মানি সাপ্লাই সূচক সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে। কিছুক্ষণ পরে, ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক (ECB) মুদ্রানীতি বিষয়ক বৈঠকের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করবে। এই সূচকগুলো ইউরোপীয় অর্থনৈতিক পরিস্থিতি মূল্যায়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ব্যবসা ও ভোক্তা ঋণ প্রদানের বৃদ্ধি অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের ত্বরান্বিত হওয়ার এবং ভোক্তা ব্যয় বৃদ্ধির ইঙ্গিত দিতে পারে। আর M3 মানি সাপ্লাইয়ের সম্প্রসারণ অর্থনীতিতে বেশি অর্থ প্রবাহিত হওয়াকে নির্দেশ করে। বিশ্লেষক ও বিনিয়োগকারীরা ইসিবির প্রতিবেদনটিও নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবেন। এই প্রতিবেদনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ মতামত ও আলোচনার বিস্তারিত তথ্য থাকবে, পাশাপাশি বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ও সম্ভাব্য নীতিমালা সংক্রান্ত দিকনির্দেশনার মূল্যায়ন থাকবে। সম্ভাব্য সুদের হার সমন্বয় সংক্রান্ত সংকেতগুলোর দিকে সবচেয়ে বেশি মনোযোগ দেওয়া হবে। এই প্রতিবেদনের প্রতি ইউরোর প্রতিক্রিয়া নির্ভর করবে প্রকৃত ফলাফল ট্রেডারদের প্রত্যাশার সাথে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ তার ওপর। প্রত্যাশার চেয়ে শক্তিশালী ফলাফল ইউরোকে সহায়তা করতে পারে, যা ইউরোপীয় অর্থনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আশাবাদ প্রতিফলিত করবে। বিপরীতে, দুর্বল ফলাফল ইউরোর ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে, যা ট্রেডারদের ইসিবির ভবিষ্যৎ পদক্ষেপের ব্যাপারে প্রত্যাশা সংশোধন করতে বাধ্য করবে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/933396812.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1675-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1652-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1675-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে।গুরুত্বপূর্ ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1632-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1652 এবং 1.1675-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1632-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1606-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে।গুরুত্বপূর্ ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1652-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1632 এবং 1.1606-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/3UPYand
-
২৯ আগস্ট কীভাবে GBP/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
বৃহস্পতিবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ: GBP/USD পেয়ারের 1H চার্ট বৃহস্পতিবার, GBP/USD পেয়ারের মূল্য প্রায় পুরো দিন একটি সংকীর্ণ রেঞ্জে ছিল, অস্থিরতার মাত্রা খুবই সীমিত ছিল। দ্বিতীয় প্রান্তিকের মার্কিন জিডিপি প্রতিবেদনের (দ্বিতীয় অনুমান) ফলাফল পর্যন্তও মার্কিন ডলারকে সহায়তা করতে পারেনি। আমাদের পূর্বাভাস অনুযায়ী, ট্রেডাররা মূলত এই প্রতিবেদনকে উপেক্ষা করেছে, কারণ দ্বিতীয় অনুমান সবগুলোর মধ্যে সবচেয়ে কম গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং, যদিও মার্কিন অর্থনীতি 3.3% হারে প্রবৃদ্ধি প্রদর্শন করেছে, সবাই বুঝতে পারছে যে এটি কেমন ধরনের প্রবৃদ্ধি এবং এর অর্থ কী। আমাদের মতে, প্রথমত, ইউরো এবং পাউন্ডের মূল্যের ফ্ল্যাট মুভমেন্ট অব্যাহত থাকতে পারে। দ্বিতীয়ত, এখনো মাঝারি-মেয়াদী ডলারের দর বৃদ্ধির কোনো ভিত্তি নেই। সামনে এমন কোনো ইভেন্টও নেই যা মার্কিন মুদ্রাকে সমর্থন করতে পারে। শুক্রবারও সামষ্টিক অর্থনৈতিক পটভূমির প্রভাব দুর্বলই থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে, যদিও বেশ কিছু প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে। তবে, ট্রেডাররা স্পষ্টতই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে নতুন মুদ্রাস্ফীতি এবং শ্রমবাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদনের জন্য অপেক্ষা করছে, যাতে ১৭ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠেয় ফেডের বৈঠকের ফলাফল ব্যাপারে আরও সঠিক পূর্বাভাস তৈরি করা যায়।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/729562443.jpg[/IMG]
GBP/USD পেয়ারের 5M চার্ট 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে বৃহস্পতিবার চারটি অভিন্ন ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। পেয়ারটির মূল্য 1.3518–1.3532 এরিয়া থেকে চারবার রিবাউন্ড করেছে, যা সাইডওয়েজ চ্যানেলের উপরের সীমানা হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। আমরা এখনো এই পেয়ারের মূল্যের কোনো শক্তিশালী নিম্নমুখী মুভমেন্ট দেখিনি, তবে সিগন্যালগুলো ভুল ছিল না এবং কোনো লোকসানও হয়নি। সুতরাং, আজ এই পেয়ারের দরপতনের ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকতে পারে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1689106007.jpg[/IMG]
শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, GBP/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতার সমাপ্তির এবং একটি নতুন ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা শুরু হওয়ার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। মৌলিক বা সামষ্টিক অর্থনৈতিক পটভূমি এখনও মার্কিন ডলারের ক্ষেত্রে তেমন একটা ইতিবাচক হয়নি যা এটির আরও শক্তিশালী মূল্য বৃদ্ধির সম্ভাবনাকে ন্যায্যতা দিতে পারে। সুতরাং, আগের মতোই, আমরা কেবল এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার প্রত্যাশা করছি। বাণিজ্য যুদ্ধের উত্তেজনা বৃদ্ধি, ইউক্রেনে সামরিক উত্তেজনার প্রশমন, অথবা ফেডের ওপর ট্রাম্পের চাপ সম্পর্কিত যেকোনো খবর মার্কিন মুদ্রার নতুন দরপতনের সংকেত হতে পারে। শুক্রবার, GBP/USD পেয়ারের মূল্যের একটি নতুন নিম্নমুখী প্রবণতা শুরু হতে পারে, কারণ মূল্য 1.3518–1.3532 এরিয়া থেকে চারবার রিবাউন্ড করেছে। তবে একই সময়ে, এই এরিয়া ব্রেক করে মূল্য ঊর্ধ্বমুখী হলে সেটি আরও ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সম্ভাবনার ইঙ্গিত দেবে এবং 1.3574–1.3590 লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে নতুন লং পজিশন ওপেন করার সুযোগ তৈরি হবে। 5-মিনিট টাইমফ্রেমে বর্তমানে ট্রেডিংয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হলো: 1.3102–1.3107, 1.3203–1.3211, 1.3259, 1.3329–1.3331, 1.3413–1.3421, 1.3466–1.3475, 1.3518–1.3532, 1.3574–1.3590, 1.3643–1.3652, 1.3682, 1.3763। শুক্রবার যুক্তরাজ্যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনের প্রকাশনা বা ইভেন্ট নির্ধারিত নেই। যুক্তরাষ্ট্রে PCE এবং কনজিউমার সেন্টিমেন্ট সূচক প্রকাশিত হবে, পাশাপাশি ব্যক্তিগত আয় এবং ব্যয় সংক্রান্ত প্রতিবেদনও প্রকাশিত হবে।
Read more: https://ifxpr.com/45PEne9
-
ইউরো এবং পাউন্ডের বিপরীতে মার্কিন ডলার ধারাবাহিকভাবে দুর্বল হচ্ছে
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1734572446.jpg[/IMG]
শুক্রবার, মার্কিন পারসোনাল কনজাম্পশন এক্সপেন্ডিচার (PCE) সূচকের ফলাফল অর্থনীতিবিদদের পূর্বাভাস অতিক্রম করতে ব্যর্থ হওয়ার পর মার্কিন ডলার আরও দরপতনের শিকার হয়েছে, যা ফেডারেল রিজার্ভকে এ মাসেই সুদের হার হ্রাসের আরও এক ধাপ কাছে নিয়ে এসেছে। এখন সবকিছু নির্ভর করছে মার্কিন শ্রমবাজারের সংক্রান্ত প্রতিবেদনের উপর। বহু অর্থনীতিবিদের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগস্ট মাসে নিয়োগদাতারা নতুন কর্মী নিয়োগে খুব একটা আগ্রহ দেখাননি, যার ফলে বেকারত্বের হার প্রায় চার বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছাতে পারে। এটি শ্রমবাজারের স্থবিরতার সরাসরি প্রমাণ হিসেবে বিবেচিত হবে। অর্থনীতিবিদরা ধারণা করছেন যে আগস্টে প্রায় 75,000 নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে, যেখানে বেকারত্বের হার বেড়ে 4.3%-এ পৌঁছাতে পারে। টানা চার মাস ধরে কর্মসংস্থান সৃষ্টির সংখ্যা 100,000-এর নিচে থাকলে তা 2020 সালের মহামারির পর থেকে সবচেয়ে দুর্বল ফলাফল হিসেবে চিহ্নিত হবে। তবে কেবল প্রতিবেদনের ফলাফল বিবেচনা না করে এই পরিস্থিতির কারণগুলো বিশ্লেষণ করাও জরুরি। বিশেষজ্ঞরা একাধিক বিষয়ের দিকে ইঙ্গিত দিয়েছেন, যার মধ্যে ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং শুল্ক সংক্রান্ত অনিশ্চয়তা অন্যতম। অনেক কোম্পানি, বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসা খাতের প্রতিষ্ঠানগুলো, সতর্ক অবস্থান গ্রহণ করেছে এবং সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি স্পষ্ট না হওয়া পর্যন্ত কর্মী নিয়োগ সম্প্রসারণে দেরি করছে। ফেডারেল রিজার্ভের কঠোর অবস্থান শ্রমবাজারের উপর চাপ সৃষ্টি করছে। এজন্যই শুক্রবার শ্রম দপ্তর থেকে প্রকাশিতব্য কর্মসংস্থান সম্পর্কিত প্রতিবেদন ফেডের নীতিনির্ধারকদের সেপ্টেম্বরের বৈঠকের আগে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন হিসেবে বিবেচিত হবে। ইতোমধ্যেই ফেডের কয়েকজন কর্মকর্তা উল্লেখ করেছেন যে সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ধীরগতির নিয়োগ প্রক্রিয়া এই বছর কমিটির প্রথম সুদের হার হ্রাস বাস্তবায়নের জন্য যথেষ্ট কারণ হতে পারে। এই সপ্তাহে ট্রেডাররা ফেডের কর্মকর্তাদের বক্তব্যের বিশ্লেষণ চালিয়ে যাবেন, যার মধ্যে রয়েছেন সেন্ট লুইসের আলবার্তো মুসালেম, নিউইয়র্কের জন উইলিয়ামস এবং শিকাগোর অস্টান গুলসবী। কর্মসংস্থানের প্রবৃদ্ধি শক্তিশালী করতে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শুল্ককে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করার চেষ্টা করছেন, যার মাধ্যমে তিনি বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে, দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ উৎসাহিত করতে এবং গুরুত্বপূর্ণ পণ্য ও উপকরণের দেশীয় উৎপাদনকে প্রণোদিত করতে চান। এছাড়াও, ফেডারেল আপিল কোর্ট ট্রাম্পের বেশিরভাগ শুল্ককে বেআইনি হিসেবে ঘোষণা করেছে ও উল্লেখ করেছে যে জরুরি আইন প্রয়োগ করে তিনি তার ক্ষমতার সীমা ছাড়িয়েছেন। তবে, বিচারকরা মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত শুল্ক বহাল রাখার অনুমতি দিয়েছেন। ফলে মার্কেটের ট্রেডাররা মার্কিন প্রশাসনের পরবর্তী পদক্ষেপের দিকে নজর রাখবে। আসন্ন ছুটির কারণে সংক্ষিপ্ত সপ্তাহে প্রকাশিতব্য অন্যান্য প্রতিবেদনের মধ্যে রয়েছে ইনস্টিটিউট ফর সাপ্লাই ম্যানেজমেন্ট কর্তৃক আগস্টে পরিচালিত উৎপাদন এবং সেবা খাতের সমীক্ষা। বৃহস্পতিবার প্রকাশিতব্য সরকারি প্রতিবেদনে পণ্য ও সেবা খাতে জুলাই মাসের বাণিজ্য ঘাটতির তীব্র বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে, কারণ প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী শুল্ক বৃদ্ধির আগে আমদানির পরিমাণ ব্যাপকভাবে বেড়েছিল।
বর্তমান টেকনিক্যাল চিত্র EUR/USD: ক্রেতাদের এখন এই পেয়ারের মূল্যকে 1.1715 লেভেল ব্রেক করাতে হবে। কেবল তখনই পেয়ারটির মূল্য 1.1750 লেভেল টেস্ট করার লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারবে। সেখান থেকে 1.1780-এর দিকে মূল্যের মুভমেন্টের সম্ভাবনা রয়েছে, যদিও বড় বিনিয়োগকারীদের সহায়তা ছাড়া এটি করা বেশ কঠিন হবে। চূড়ান্ত লক্ষ্যমাত্রা হলো 1.1820 লেভেল। যদি এই পেয়ারের মূল্য মূল্য হ্রাস পায়, তবে আমি কেবলমাত্র মূল্য 1.1685 লেভেলের আশেপাশে থাকা অবস্থায় বড় ক্রেতাদের সক্রিয়তার প্রত্যাশা করব। যদি সেই লেভেলে কোনো ক্রেতারা সক্রিয় না হয়, তবে পুনরায় এই পেয়ারের মূল্যের 1.1655 লেভেলের টেস্ট হওয়ার জন্য অপেক্ষা করা উচিত হবে, অথবা 1.1630 থেকে লং পজিশন ওপেন করার কথা বিবেচনা করা যেতে পারে।
GBP/USD: পাউন্ডের ক্রেতাদের এই পেয়ারের মূল্যের নিকটতম রেজিস্ট্যান্স 1.3540 ব্রেক করাতে হবে। কেবল তখনই মূল্যের 1.3565-এর দিকে যাওয়ার সম্ভাবনা উন্মুক্ত হবে, যার ব্রেকআউট করে উপরের দিকে যাওয়া চ্যালেঞ্জিং হবে। চূড়ান্ত লক্ষ্যমাত্রা হলো 1.3590। যদি পেয়ারটির মূল্য হ্রাস পায়, তবে মূল্য 1.3495 লেভেলে থাকা অবস্থায় বিক্রেতারা মার্কেটের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চেষ্টা করবে। এই রেঞ্জ ব্রেক করা হলে তা ক্রেতাদের নিয়ন্ত্রণে গুরুতর আঘাত হানবে এবং GBP/USD পেয়ারের মূল্যকে 1.3470 লেভেলে নামিয়ে আনবে, যেখান থেকে 1.3440 পর্যন্ত দরপতন প্রসারিত হতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/426Wfi7
-
-
USD/JPY: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৩ সেপ্টেম্বর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/697427368.jpg[/IMG]
জাপানিজ ইয়েনের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের বেশ খানিকটা নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 148.38-এর লেভেল টেস্ট করে, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমাবদ্ধ করেছিল। এই কারণে আমি ডলার বিক্রি করিনি। তবে, 147.97 লেভেল থেকে বাউন্সের পর চলমান প্রবণতার সাথে সঙ্গতি রেখে এই পেয়ার ক্রয় করার পর, যেটির কথা আমি আমার পূর্বাভাসে উল্লেখ করেছিলাম, মার্কেট থেকে 50 পয়েন্টেরও বেশি মুনাফা করা সম্ভব হয়েছে। দিনের দ্বিতীয়ার্ধে যুক্তরাষ্ট্রের উৎপাদন খাত সংক্রান্ত প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশের প্রেক্ষাপটে USD/JPY পেয়ারের মূল্যের কারেকশন ঘটেছে। তবে অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রভাবে ডলারের সাময়িক দরপতন USD/JPY পেয়ারের মূল্যের পরিলক্ষিত শক্তিশালী ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাকে বদলাতে পারেনি। USD/JPY পেয়ারের মূল্য বৃদ্ধির প্রধান কারণ হচ্ছে মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভ ও জাপানের ব্যাংকের মুদ্রানীতির পার্থক্য। ফেড মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কঠোর অবস্থান অব্যাহত রেখেছে, অন্যদিকে জাপানের কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃক বছর শেষভাগে সুদের হার বৃদ্ধির ব্যাপারে ট্রেডারদের প্রত্যাশা থাকা সত্ত্বেও এখনো ব্যাংকটি নমনীয় নীতি বজায় রেখেছে। আজ জাপানের পরিষেবা খাতের PMI সূচক 53.1-এ শক্তিশালী প্রবৃদ্ধির তথ্য ইয়েনকে সহায়তা করেছে। 50 পয়েন্টের উপরের ফলাফল এই খাতের সম্প্রসারণ নির্দেশ করে এবং জাপানি অর্থনীতির অবস্থার জন্য আশাবাদ তৈরি করেছে। পরিষেবা সূচকের এই উন্নতি ইয়েনভিত্তিক ঝুঁকি গ্রহণের প্রবণতার জন্য ইতিবাচক। উল্লেখযোগ্য যে পরিষেবা খাতের PMI একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক, কারণ এটি ভোক্তা চাহিদার প্রবণতা, ব্যবসায়িক মনোভাব এবং দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি প্রতিফলিত করে। ইতিবাচক ফলাফল অর্থনৈতিক কার্যক্রম বৃদ্ধির ইঙ্গিত দেয়, যা কর্মসংস্থান বৃদ্ধি এবং পরিবারিক আয়ের উন্নতির জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করে। দৈনিক কৌশল হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর গুরুত্ব দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1848462654.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 149.35-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 148.80-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছালে আমি USD/JPY পেয়ার কেনার পরিকল্পনা করছি। এই পেয়ারের মূল্য প্রায় 149.35-এর লেভেলে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করব এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করব (এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি)। USD/JPY পেয়ারের মূল্যের কারেকশন এবং উল্লেখযোগ্য পুলব্যাকের সময় এই পেয়ার ক্রয় করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 148.46-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি USD/JPY পেয়ার কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 148.80 এবং 149.35-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 148.46-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেলে পৌঁছানোর পর USD/JPY পেয়ার বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা এই পেয়ারের দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 147.97-এর লেভেল, যেখানে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, সেই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস রিবাউন্ডের আশা করছি। এই পেয়ারের মূল্য যতটা সম্ভব উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় এটি বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময় 148.80-এর লেভেলে পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি USD/JPY পেয়ার বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 148.46 এবং 147.97-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/46bmLs6
-
USD/JPY: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৪ সেপ্টেম্বর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1540325573.jpg[/IMG]
জাপানিজ ইয়েনের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচের দিকে নামা শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 148.46-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ডলার বিক্রির সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। ফলস্বরূপ, এই পেয়ারের মূল্য 147.97-এর লক্ষ্যমাত্রার দিকে নেমে যায়। মার্কিন শ্রম পরিসংখ্যান ব্যুরোর কর্মসংস্থানের সুযোগ ও শ্রমিক পরিবর্তন সংক্রান্ত প্রতিবেদনের হতাশাজনক ফলাফল প্রকাশের পর জাপানি ইয়েনের দর ডলারের বিপরীতে কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রকাশিত ফলাফল মার্কেটের বিনিয়োগকারীদের জন্য অপ্রত্যাশিত ছিল এবং তা ফেডারেল রিজার্ভের ভবিষ্যৎ মুদ্রানীতি সংক্রান্ত প্রত্যাশার পুনর্মূল্যায়নের দিকে নিয়ে গেছে। কর্মসংস্থানের সুযোগ হ্রাস শ্রম চাহিদার হ্রাসের ইঙ্গিত দিচ্ছে, যা মার্কিন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সম্ভাব্য মন্থরতার সংকেত বহন করছে। একই সঙ্গে শ্রমিক পরিবর্তনের বৃদ্ধি—অর্থাৎ কর্মীরা আরও ঘন ঘন চাকরি পরিবর্তন করছে—সাধারণত শ্রমবাজারের স্থিতিশীলতা নিয়ে অনিশ্চয়তা এবং আরও ভালো সুযোগের চাহিদা প্রতিফলিত করে। তবে, উল্লেখযোগ্য যে USD/JPY পেয়ারের মূল্যের দীর্ঘমেয়াদী গতিশীলতা বিভিন্ন উপাদান নির্ধারণ করবে। এর মধ্যে রয়েছে ফেডের ভবিষ্যৎ সুদের হার সম্পর্কিত সিদ্ধান্ত, যুক্তরাষ্ট্র ও জাপান উভয়ের অর্থনৈতিক সূচক এবং সার্বিক বৈশ্বিক ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতি। দৈনিক কৌশল হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর গুরুত্ব দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 148.80-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 148.37-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছালে আমি USD/JPY পেয়ার কেনার পরিকল্পনা করছি। এই পেয়ারের মূল্য প্রায় 148.80-এর লেভেলে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করব এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করব (এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি)। USD/JPY পেয়ারের মূল্যের কারেকশন এবং উল্লেখযোগ্য পুলব্যাকের সময় এই পেয়ার ক্রয় করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 148.11-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি USD/JPY পেয়ার কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 148.37 এবং 148.80-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/124545458.jpg[/IMG]
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 148.11-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেলে পৌঁছানোর পর USD/JPY পেয়ার বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা এই পেয়ারের দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 147.64-এর লেভেল, যেখানে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, সেই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস রিবাউন্ডের আশা করছি। এই পেয়ারের মূল্য যতটা সম্ভব উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় এটি বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময় 148.37-এর লেভেলে পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি USD/JPY পেয়ার বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 148.11 এবং 147.64-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/464z8pM
-
USD/JPY: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৫ সেপ্টেম্বর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1428578751.jpg[/IMG]
জাপানিজ ইয়েনের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 148.45-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ডলার কেনার জন্য সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য 30 পিপসেরও বেশি বৃদ্ধি পায়। আজ মজুরি বৃদ্ধি সংক্রান্ত প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল এবং জাপানের লিডিং ইকোনমিক ইন্ডিকেটরস ইনডেক্স প্রকাশিত হয়েছে, যেগুলোর ফলাফল ইয়েনকে সহায়তা করেছে। মজুরি বৃদ্ধি ভোক্তা আস্থার উন্নতি এবং ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধিকে প্রতিফলিত করে, যা টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। অন্যদিকে, লিডিং ইন্ডিকেটরস ইনডেক্স ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক কার্যকলাপ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ ধারণা প্রদান করে এবং অর্থনীতির সম্ভাব্য পরিবর্তনের পূর্বাভাস দিতে সহায়তা করে। প্রকাশিত পরিসংখ্যানগুলোর ফলাফল ইঙ্গিত দিয়েছে যে জাপানের অর্থনীতি এখনো পুনরুদ্ধারের লক্ষণ দেখাচ্ছে। তবে, এসব ইতিবাচক প্রতিবেদনের মাধ্যমে ইয়েনের মূল্যের যে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা তৈরি হয়েছে তা হয়তো স্বল্পস্থায়ী হবে, কারণ সামনে গুরুত্বপূর্ণ মার্কিন শ্রমবাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যা পুরো পরিস্থিতির পরিবর্তন ঘটাতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/634271429.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 148.65-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 148.30-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছালে আমি USD/JPY পেয়ার কেনার পরিকল্পনা করছি। এই পেয়ারের মূল্য প্রায় 148.65-এর লেভেলে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করব এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করব (এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি)। USD/JPY পেয়ারের মূল্যের কারেকশন এবং উল্লেখযোগ্য পুলব্যাকের সময় এই পেয়ার ক্রয় করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 148.08-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি USD/JPY পেয়ার কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 148.30 এবং 148.65-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 148.08-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর USD/JPY পেয়ার বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা এই পেয়ারের দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 147.76-এর লেভেল, যেখানে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, সেই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস রিবাউন্ডের আশা করছি। এই পেয়ারের মূল্য যতটা সম্ভব উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় এটি বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময় 148.30-এর লেভেলে পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি USD/JPY পেয়ার বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 148.06 এবং 147.76-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/466t2Fo