-
নতুন ট্রেডারদের জন্য সঠিক ভলিউম নির্বাচন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণত, ০.০১ বা ০.০২ লট দিয়ে ট্রেড শুরু করা উচিত, কারণ এটি ঝুঁকি কমায় এবং মানসিক চাপ হ্রাস করে। ট্রেডিংয়ের সময় বাজারের অবস্থা বিবেচনা করা উচিত; যদি বাজার খুব বেশি অস্থির হয়, তবে ছোট ভলিউমে ট্রেড করা উত্তম।
একটি ভালো পরিকল্পনার অংশ হিসেবে, ট্রেডিং স্ট্রাটেজি অনুযায়ী প্রতি ট্রেডে ১% থেকে ২% পর্যন্ত মূলধন ঝুঁকি নেয়া উচিত। অর্থাৎ, $১০০০ মূলধন হলে, প্রতি ট্রেডে $১০-$২০ ঝুঁকিতে রাখা উচিত। নিয়মিত মার্কেট বিশ্লেষণ, সঠিক স্টপ লস এবং টেক প্রফিট স্থাপন করার মাধ্যমে ট্রেডিং অভিজ্ঞতা আরও উন্নত করা সম্ভব। সময়ের সাথে সাথে ভলিউম বাড়ানোর সুযোগও রয়েছে, যখন আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পায়।
-
নতুন ট্রেডারদের জন্য ভলিউম নির্বাচনের ক্ষেত্রে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে। প্রথমত, আপনি যে ধরনের ট্রেডিং করছেন (যেমন: স্ক্যাল্পিং, ডে ট্রেডিং, সুদীর্ঘ ট্রেডিং) সেটি মনে রাখতে হবে। স্ক্যাল্পিংয়ে সাধারণত খুব ছোট ভলিউম দিয়ে দ্রুত লাভ নেয়া হয়, যেখানে ডে ট্রেডিংয়ে কিছুটা বেশি ভলিউম হতে পারে।
দ্বিতীয়ত, মানসিক অবস্থার উপরও গুরুত্ব দিতে হবে। নতুন ট্রেডাররা অনেক সময় অতিরিক্ত উত্তেজিত হয়ে যান, ফলে ভুল সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। সুতরাং, ছোট ভলিউমে ট্রেড করলে ভুল থেকে শিখতে পারবেন এবং আর্থিক ক্ষতি কমবে।
তৃতীয়ত, প্রাথমিকভাবে ডেমো একাউন্টে ট্রেড করার মাধ্যমে অভিজ্ঞতা অর্জন করা উচিত। এর মাধ্যমে মার্কেটের প্রবণতা বুঝতে পারবেন এবং সঠিক ভলিউমে ট্রেড করার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারবেন। সর্বশেষে, নিয়মিত শিক্ষা গ্রহণ এবং ট্রেডিংয়ের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে জানার চেষ্টা করুন, যা আপনাকে দীর্ঘমেয়াদে সফল ট্রেডার হতে সাহায্য করবে।
-
নতুন ট্রেডারদের জন্য সঠিক ভলিউম নির্বাচন করার সময় কয়েকটি মূল বিষয় মনে রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমত, বাজারের অস্থিরতা ও প্রবণতা সম্পর্কে সচেতন থাকা জরুরি। যখন বাজার অস্থির থাকে, তখন ছোট ভলিউমে ট্রেড করাই শ্রেয়। এছাড়া, আপনার ট্রেডিং স্ট্রাটেজি অনুসারে ভলিউম নির্ধারণ করা উচিত। স্ক্যাল্পিংয়ের ক্ষেত্রে কম সময়ের মধ্যে লাভ নেয়া হয়, যেখানে ডে ট্রেডিংয়ে কিছুটা বেশি ভলিউম নেয়ার সুযোগ থাকে।
দ্বিতীয়ত, মানসিক স্বাস্থ্যও গুরুত্বপূর্ণ। নতুন ট্রেডাররা অনেক সময় আবেগের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন, যা তাদের আর্থিক ক্ষতির কারণ হতে পারে। তাই, শুরুতে ছোট ভলিউম ব্যবহার করলে ভুল থেকে শিক্ষা নিতে সুবিধা হয়।
তৃতীয়ত, ডেমো একাউন্টে অভ্যাস করা ট্রেডারদের জন্য একটি কার্যকরী উপায়। এটি আপনাকে মার্কেটের ধরণ বুঝতে এবং সঠিক ভলিউমে ট্রেড করার অভ্যাস গড়ে তুলতে সাহায্য করবে। এছাড়া, ট্রেডিং পরিকল্পনা তৈরি করা এবং তা মেনে চলা অত্যন্ত জরুরি। প্রতিটি ট্রেডে একটি সঠিক স্টপ লস ও টেক প্রফিট সেট করা উচিত।
অবশেষে, ট্রেডিংয়ে ধারাবাহিকতা ও শিক্ষা নেওয়া একটি সফল ট্রেডারের অন্যতম চাবিকাঠি। অভিজ্ঞতা অর্জন করার সাথে সাথে ভলিউম বাড়ানো যেতে পারে, তবে সতর্কতার সাথে।
-
নতুনদের জন্য ট্রেডিং ভলিউম ছোট রাখা সবসময়ই ভালো, কারণ এতে ঝুঁকি কম থাকে। সাধারণত ০.০১ থেকে ০.০৫ লট দিয়ে শুরু করাই নিরাপদ। এভাবে ছোট লটে ট্রেড করলে বড় ক্ষতির সম্ভাবনা কম থাকে এবং প্রাথমিক পর্যায়ে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা শেখা যায়। এছাড়া ট্রেডিংয়ের সময় লিভারেজ কম ব্যবহার করাই ভালো, যাতে মাকেটে হঠাৎ পরিবর্তন হলে বড় লোকসান না হয়। এইভাবে ধীরে ধীরে দক্ষতা বাড়ানো উচিত এবং অভিজ্ঞতা বাড়ার সাথে সাথে লট সাইজ ও ভলিউম বাড়ানো যায়।
-
নতুন ট্রেডারদের জন্য প্রাথমিকভাবে ০.০১ থেকে ০.০৫ লট (মাইক্রো লট) দিয়ে ট্রেড শুরু করা বুদ্ধিমানের কাজ। ছোট লটে ট্রেড করলে বাজারের ওঠানামায় ক্ষতির পরিমাণও ছোট থাকে, ফলে মানসিক চাপ কম থাকে এবং শেখার সুযোগ বেশি থাকে। লট সাইজ ছোট রাখলে ট্রেডিং স্ট্রাটেজি পরীক্ষা ও মূল্যায়ন করা সহজ হয়।
এছাড়া লিভারেজ যতটা সম্ভব কম রাখা ভালো, যেমন ১:১০ বা ১:২০। লিভারেজ বেশি হলে প্রায়ই ঝুঁকি বেড়ে যায়, যা নতুন ট্রেডারদের জন্য বিপদজনক হতে পারে। ধীরে ধীরে বাজারের গতিবিধি বুঝে এবং নিজের দক্ষতা বাড়ানোর সাথে সাথে লট সাইজ সামান্য করে বাড়ানো যেতে পারে। এই পদ্ধতিতে ঝুঁকি কম থাকবে এবং ধীরে ধীরে আত্মবিশ্বাসও তৈরি হবে।
-
নতুন ট্রেডারদের জন্য ছোট লট সাইজে ট্রেড শুরু করা যেমন ০.০১, ০.০২ বা ০.০৩ লট বেছে নেওয়া সবচেয়ে নিরাপদ পদ্ধতি। এতে করে তারা ছোট ক্ষতির মধ্য দিয়ে বাজারের ওঠানামার সাথে মানিয়ে নিতে পারে। মাইক্রো লট ব্যবহার করলে বাজারের বিভিন্ন প্যাটার্ন বোঝা এবং কৌশল পরীক্ষা করা সহজ হয়, যা নতুনদের শেখার ক্ষেত্রে সহায়ক।
লট সাইজের পাশাপাশি রিস্ক ম্যানেজমেন্টের দিকে মনোযোগ দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। যেমন, একটি নির্দিষ্ট ট্রেডে মূলধনের ১-২% এর বেশি বিনিয়োগ না করাই উত্তম। এভাবে নতুনরা বড় ক্ষতি এড়িয়ে নিজের পোর্টফোলিও ধরে রাখতে সক্ষম হবে। সঠিক রিস্ক ম্যানেজমেন্ট এবং ধৈর্য ধরে ট্রেড করলে প্রাথমিক পর্যায়ে নিরাপদে লাভের সম্ভাবনা তৈরি হয়।
-
নতুন ট্রেডারদের জন্য প্রথম দিকে ছোট লটে ট্রেড করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ০.০১ থেকে ০.০৫ লটের মধ্যে ট্রেড শুরু করলে ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয় এবং বড় ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা কমে যায়। এভাবে ধীরে ধীরে বাজারের প্রবণতা বুঝতে শেখা যায় এবং ট্রেডের প্রতিটি ধাপ আরও আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে নিতে পারেন।
এছাড়া, রিস্ক ম্যানেজমেন্টে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো স্টপ লস এবং টেক প্রফিটের সঠিক ব্যবহার। প্রতিটি ট্রেডে স্টপ লস সেট করা উচিত যেন বড় ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। ট্রেডিংয়ের সময় ইমোশন বা আবেগ নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং শুধুমাত্র যুক্তিসঙ্গত কৌশল ব্যবহার করাও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতে করে আপনি সহজে ট্রেডিংয়ের অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন এবং দীর্ঘমেয়াদে সফল হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হবে।
-
নতুন ট্রেডারদের জন্য মাইক্রো লট দিয়ে শুরু করা কেন গুরুত্বপূর্ণ তা বুঝতে হবে। সাধারণত ০.০১ বা ০.০২ লটের মতো ছোট লটে ট্রেডিংয়ের মাধ্যমে তারা আস্তে আস্তে ঝুঁকির অভিজ্ঞতা নিতে পারেন এবং সেই সঙ্গে বাজারের প্রবণতা বুঝতে পারেন। এতে বড় ধরনের ক্ষতি বা মানসিক চাপে পড়ার আশঙ্কা কম থাকে, ফলে শেখার আগ্রহও টিকে থাকে।
এছাড়া রিস্ক ম্যানেজমেন্ট ও ক্যাপিটাল প্রোটেকশনের ওপর জোর দেওয়া উচিত। যেমন, প্রতিটি ট্রেডে মূলধনের ১-২% এর বেশি বিনিয়োগ না করা এবং স্টপ লস ও টেক প্রফিট লেভেল ব্যবহার করা। নিয়মিত ট্রেডিং জার্নাল রাখার মাধ্যমে নিজের ভুল এবং সাফল্য বিশ্লেষণ করা যেতে পারে। এভাবে ছোট লটের মাধ্যমে ট্রেডিংয়ে অভ্যস্ত হয়ে যাওয়ার পর ধীরে ধীরে বেশি লটে বা বেশি ভলিউমে ট্রেড শুরু করা যাবে।