সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স বুঝতে পারেন

হ্যা ভাই আমি সাপোর্ট এবং রিজিসটেন্স খুব সহজেই বুঝতে পারি । এক্ষেত্রে আপনাকে যেটা করতে হবে মার্কেটের মধ্যে সর্বোচ্চ সুয়িং হাই এবং সুয়িং লো তে হরিজন্টাল লাইন টেনে দিবেন, এখন এভাবে যতগুলো টানা যায় ঠিক ততগুলোই টানবেন । দ্বিতীয়ত মার্কেটের মধ্যে চেনেল টেনে আপনি সাপোর্ট রিজিসটেন্স বের করতে পারেন । আর এভাবেও যদি না পারেন তাহলে ফিবনাসি রিট্রেসমেন্ট দিয়ে আপনি খুব সহজেই এ কাজটা করতে পারবেন আশা করা যায় ।

সাপোর্ট এবং রেজিষ্ট্যান্স এর মাধ্যমে মার্কেট এনালাইসিস করার সুবিধা আছে তবে এটা অনেক অভিজ্ঞতার ব্যপার। সময় নিয়ে এনালাইসিস করতে হয় লং টাইমে ট্রেড করতে পারলে ভাল ফলাফল পাওয়া যায়। সাপোর্ট এবং রেজিষ্ট্যান্স এর সাথে ক্যান্ডেলস্টীক যদি ভাল ভাবে জানা যায় তাহলে আরও ভাল ফলাফল পাওয়া যায়। এবং বেশীর ভাগ অভিজ্ঞ ট্রেডার গন এই সাপোর্ট এবং রেজিষ্ট্যান্স ব্যবহার করে এবং ক্যান্ডেলস্টীক রিডিং এর মাধ্যেমে ট্রেড করে থাকে আমরা যাকে প্রাইজ একশন ট্রেডিং বলি।

সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স এ দুটি বিষয় খুব ভালোভাবে জানতে হবে সকলের যেখান থেকে market মুখ করে সেটা হচ্ছে support support এর উপর ভর এর দাম বাড়ে এবং ঠিক যেখান থেকে আপনি মার্কেটের দাম কমতে দেখবেন সে জায়গাটি কে আপনাকে রেজিস্টেন্স ভেবে নিতে হবে এবং রেজিস্ট্যান্স এবং সাপোর্টের জায়গাটা আপনাকে খুব ভালোভাবে দাগ দিতে হবে যে দাগ থেকে আপনি মার্কেটের ট্রেডিংয়ের সাইকোলজিতে পারবেন

সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স কে খুঁজে বের করা ট্রেডিং এর ক্ষেত্রে সব থেকে বড় এবং মূল্যবান বিষয়, যদি আপনি খুঁজে না পান তাহলে আপনাকে ট্রেডিং এর ক্ষেত্রে সব থেকে বড় ঝুঁকি নিতে হবে কারণ সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স বর্তমান শেয়ারবাজার এর ক্ষেত্রে সেখানে ইউজ করা হয়* circuit breaker

ফরেক্স মার্কেট মূলত সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল অনুসারেই মুভমেন্ট করে থাকে৷সবাই মনে রাখবেন-যখন কোনো নির্দিষ্ট পেয়ারের প্রাইস কোনো নির্দিষ্ট টাইম ফ্রেমের ট্রেডিং চার্ট অনুসারে সাপোর্ট লেভেল গুলোতে বাউন্স করতে থাকবে তখন পরিস্কার বুঝতে হবে সেখানে একটি ডিমান্ড জোন তৈরি হচ্ছে৷ওই লেভেলে ট্রেডারগণ সাধারনত Buy এন্ট্রি করতে শুরু করেন ফলে ঐ নির্দিষ্ট পেয়ারের প্রাইস তখন বৃদ্ধি পেতে থাকে৷এমনি ভাবেই যখন কোনো নির্দিষ্ট পেয়ারের প্রাইস কোনো নির্দিষ্ট টাইম ফ্রেমের ট্রেডিং চার্ট অনুসারে রেসিসট্যান্স লেভেল গুলোতে বাউন্স করতে থাকবে তখন পরিস্কার বুঝতে হবে সেখানে একটি সাপ্লাই জোন তৈরি হচ্ছে৷ওই লেভেলে ট্রেডারগণ সাধারনত Sell এন্ট্রি করতে শুরু করেন ফলে ঐ নির্দিষ্ট পেয়ারের প্রাইস তখন হ্রাস পেতে থাকে৷ঠিক এই ভাবেই ফরেক্স মার্কেট support/resistance level অনুসারেই মুভমেন্ট করে থাকে৷

আমি চার ঘন্টার সাপোর্ট রেসিটেন্স দেখে ট্রেড করি এটা খুবই কষ্টের সব সমায় ট্রেড পাই না। তবে নিয়মের বাইরে গিয়ে ট্রেড করলে লস খেতে হবে। সাপোর্ট রেসিটেন্স ট্রেড করা লাভজনক তবে সঠিক সমায়ে সঠিক সিগনাল বুজতে হবে। ফরেক্রে লাভ করা খুবই কঠিন, নিয়মের বাইরে গেলেই লস মানিম্যানেজমেন্ট মানতে হবে কড়াকড়ি। কিছু ইন্ডিকেটর সাপোর্ট রেসিটেন্স দেখিয়ে দেয় েটা ব্যাবহার করা যেতে পারে।

সাপোর্ট এন্ড রেজিস্ট্যান্স বের করার জন্য আমাদের লক্ষ্য করতে হবে মার্কেট ডাইরেকশন/ ট্রেন্ড কোন জায়গা থেকে পরিবর্তন হয়েছে। যেখানে ট্রেন্ড পরিবর্তন হয় সেখানে একটি কোন তৈরী হয় সেই কোনকে অতন্ত দুইটি কোনকে আরাআড়ি ভাবে যদি লাইন আকা হয় তাহলে সাপোর্ট এন্ড রেজিস্ট্যান্স বের করা যাবে। এইভাবে উপরের দিকে অন্তত ২টি কোন বরাবর লাইন টানতে হবে রেজিস্ট্যান্স এর জন্য আর নীচের কোন গুলোতে অন্তত দুইটি কোন বরাবর লাইন আকতে হবে তাহলে সেটা হবে সাপোর্ট। এখন লাইন গুলোকে যদি আমরা লক্ষ্য করি দেখতে পাবো সাপোর্ট লাইন কখনও কখনও রেজিস্ট্যান্স হিসাবে কাজ করছে আবার রেজিস্ট্যান্স লাইন কখনও কখনও সাপোর্ট হিসাবে কাজ করছে। মোটামুটি এভাবেই সাপোর্ট এন্ড রেজিস্ট্যান্স বের করতে হয়।

ফরেক্স মার্কেটে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্ট বুঝতে পারাটা খুবই গুরুত্বপূর্ন বিষয়।সঠিক সিগনাল বুঝে সাপোর্টও রেজিস্ট্যান্ট বজায় রেখে ট্রেড করতে পারলে আপনার ট্রেডে প্রফিট আসবে ।আর এগুলো সঠিকবাবে না বুঝে করলে আপনার ব্যালেন্স শুন্য হবে।

সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স ফরেক্স ট্রেডিং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিষ,ফরেক্স মার্কেট সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স অনুযায়ী চলে,তাই আমাদের প্রতেক ট্রেডারদের সঠিক এবং গুরুত্বপূর্ণ সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স লেভেল গুলো বের করা জানতে হবে এবং উক্ত লেভেল হতে ট্রেড করলে লস কম হয়ে থাকে,তাই নতুনদের আগে সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স লেভেল গুলো বের করা সঠিক ভাবে জানতে হবে।

সাপেট এবং রেসিসটেন্স হল মার্কেটের দুইটি নির্দেশনা সাপেট হল মার্কেটের সর্বনিম্ন প্রাইজ এবং রেজিসটেন্স হল মার্কেটের সর্বচ্চো প্রাইজ । আপনি যে কয় ঘন্টার ক্যান্ডেল ধরে ট্রেড করবেন ঠিক সেই কয় ঘন্টার মধ্যে মার্কেট সর্বনিম্ন যে রেন্স এ নেমে ছিল তাকে মার্কেটের সাপোর্ট বলে এবং ঠিক ওই কয় ঘন্টার মধ্যো সর্বোচ্চ যে বেন্স এ উঠেছিল তাকে রেসিসটেন্স বলে ।