-
ফরেক্স ট্রেডের মুল ভিত্তি আমি মনে করি কারেন্সী পেয়ার । কারন একটি দেশের মুদ্রাকে অন্য দেশের মূদ্রার বিনিময় জোড়াকে মুলত কারেন্সী পেয়ার বলে । আপনি কারেন্সী পেয়ার না বুঝলে মুলত ফরেক্সে ট্রেড করতে পারবেন না । ফরেক্স ট্রেডের মুলমন্ত্র হলো এ কারেন্সী পেয়ার ।
-
দুটি দেশের কারেন্সি মুদ্রা জোড়া জোড়া থাকে যাকে কারেন্সি পেয়ার বলে।ফরেক্স মার্কেটের মূল ভিত্তি হলো কারেন্সি পেয়ার।ফরেক্সের ক্ষেএে কারেন্সি পেয়ার জানা একজন সফল ট্রেডারের মূল মন্ত্র। মেজর কারেন্সি পেয়ার প্রায় ৪০টার মতো হবে।দুটি ভিন্ন ভিন্ন মুদ্রার একএে যুগল কেই কারেন্সি পেয়ার বলে।বিভিন্ন দেশের মুদ্রা ক্রয় বিক্রয় করা যায়।এর দ্বারা কারেন্সি বা মুদ্রাগুলো একটি তিনটি বর্ণে উল্লেখ করা যায়। ১ম ২টা বর্ণ হলো দেশকে এবং ৩য় বর্ণ টা হলো মুদ্রার নাম নিদেশ করে।মার্কিন ডলার,ইউরো,জাপানী মুদ্রা, ব্রিটিশ পাউন্ড।কারেন্সি পেয়ার দুই ধরণের মেজর এবংক্রয় কারেন্সি পেয়ার।
-
ফরেক্স ট্রেডিং হচ্ছে একই সাথে একটি কারেন্সি ক্রয় এবং অন্য কারেন্সির বিক্রয়। এই কারেন্সি কোন ব্রোকার বা ডিলারের মাধ্যমে সফটওয়্যার এর সাহায্যে পেয়ার বা জোড়ায় ট্রেড করা হয়। যেমন: ইউরো ও ইউএস ডলারের জোড় পেয়ার হচ্ছে eur/usd অথবা ব্রিটিশ পাউন্ড ও জাপানিজ ইয়েন এর জোড় gbp/jpy ।
আপনি যখন ফরেক্স ব্রোকারের মাধ্যমে ট্রেডিং সফটওয়্যারের দ্বারা ট্রেড করবেন তখন আপনাকে পেয়ার বা জোড় একটি চার্ট এর মাধ্যমে ট্রেড বা ক্রয়/বিক্রয় করতে হবে।
-
ফরেক্স মার্কেটে আমরা ট্রেডিং করে থাকি মূলত একটি দেশের মুদ্রার সাপেক্ষে অন্য দেশের মুদ্রার মান কমা বাড়ার ভিত্তিতে। এজন্য ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করতে হলে দুটি দেশের কারেন্সি প্রয়োজন হয়। একটি দেশের কারেন্সির সাথে অন্য দেশের কারেন্সির যে তুলনামূলক বন্ধন তাকেই মূলত মুদ্রাজোড় বা কারেন্সি পেয়ার বলে থাকে। কারেন্সি পেয়ারের প্রথম কারেন্সি টিকে বেস কারেন্সি (Base Currency) এবং দ্বিতীয় কারেন্সি টিকে কোট কারেন্সি (Quote Currency) বলা হয়। যেমন ইউরো/ইউএসডি কারেন্সি পেয়ারে বেস কারেন্সি হল ইউরো এবং কোট কারেন্সি হল ইউএসডি। বেস কারেন্সি শক্তিশালী হলে মার্কেট নিম্নগামী হয়ে থাকে এবং বেস কারেন্সি দুর্বল হয়ে গেলে মার্কেট ঊর্ধ্বগামী হয়ে থাকে।
-
ফরেক্স মার্কেটে দুইটি দেশের কারেন্সি/মুদ্রা জোড়ায় জোড়ায় থাকে যাকে আমরা কারেন্সি পেয়ার বলে জানি।আর এই ফরেক্স মার্কেটের মাধ্যমে একটি দেশের কারেন্সির বিনিময়ে অন্য দেশের কারেন্সি ক্রয়- বিক্রয় করা হয়ে থাকে।ফরেক্স মার্কেটে শতাধিক কারেন্সি পেয়ার রয়েছে তবে তাদের মধ্যে মেজর কারেন্সি পেয়ার প্রায় ৪০ টার মত।এই কারেন্সি পেয়ারগুলোকে ইংলিশে তাদের প্রথম ৩ অক্ষর দ্বারা প্রকাশ করা হয়। উদাহরণ স্বরূপ আমেরিকান ডলারকে usd দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
-
দুইটা দেশের মূদ্রা জোড়কে কারেন্সি পেয়ার বলে।ফরেক্স মাকেটে দুইটা দেশের মূদ্রা জোড়ে টেড করা হয়।দুইটা দেশের মূদ্রা জোড়ায় আমারা ক্রয় বিক্রয় করে থাকি
-
ফরেক্স মার্কেটে যখন একটি কারেন্সী অপর আর একটি কারেন্সীর সাথে যুক্ত থাকে তখন তাকে পেয়ার বলে। মুলত পেয়ার হিসেবেই আমরা কারেন্সীগুলোকে দেখে থাকি। যেমন জিবিপি একটা কারেন্সী আর ইউএসডি একটা কারেন্সী আর এ দুটি কারেন্সী যুক্ত হয়ে একটি পেয়ার তৈরি হয় যেমন জিবিপি-ইউএসডি।
-
ফরেক্স মার্কেটে দুটি দেশের কারেন্সি বা মুদ্রার একসাথে জোড়া আকারে অবস্থান করাকে কারেন্সি পেয়ার বলা হয়ে থাকে, আর এই কারেন্সি পেয়ারের উপর ভিত্তি করেই ফরেক্স মার্কেটে ব্যবসা সংঘটিত হয়ে থাকে,অর্থাৎ যখন একটি দেশের কারেন্সি বা মুদ্রার মূল্যের সাপেক্ষে অন্য একটি দেশের কারেন্সি বা মুদ্রার মূল্য অনেক বেশি বৃদ্ধি পেয়ে থাকে অথবা অনেক বেশি লোপ পেয়ে থাকে তখনই ব্যবসা সংঘটিত হয়ে থাকে। এ কারণেই ফরেক্স মার্কেটে ট্রেডিং করে প্রফিট করার জন্য একজন ট্রেডার কে কারেন্সি পেয়ার বুঝতে পারা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।কেন া সে যদি কারেন্সি পেয়ার সঠিকভাবে বুঝতে না পারে তাহলে সে কখনোই ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করে প্রফিট করতে পারবেনা।
-
ফরেক্স মার্কেটে একটি দেশের কারেন্সি অপর আর একটি দেশের কারেন্সির সাথে পেয়ার আকারে অবস্থান করে। আর ফরেক্স ট্রেডিংয়ের ভাষায় দুই দেশের মুদ্রার একত্রিত আইকন কে কারেন্সি পেয়ার বলে। ফরেক্স মার্কেটে মূলত এইসব কারেন্সি পেয়ারে ট্রেডিং করা হয়ে থাকে। ফরেক্স মার্কেটে প্রচুর কারেন্সি পেয়ার আছে এর মধ্যে মেজর পেয়ার আছে প্রায় ৪০ টিরমত।
-
আমরা সকলেই জানি যে ফরেক্স মার্কেট হল পর্যায়ক্রমে একটা মুদ্রা ক্রয় এবং ওপর মুদ্রা বিক্রয় করার একটা কার্যক্রম। এবং ফরেক্স হল একটা বড় আর্থিক মার্কেট যা স্টক মার্কেটের চেয়েও অনেক বড়ো। এবং এখানে প্রতিদিনের লেনদেনের পরিমান প্রায় ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি।যা অন্য কোন স্টক এক্সচেঞ্জেরও লেনদেন হয় না। এবং এর লেনদেন চলে দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা এবং সপ্তাহে ৫ দিন। আর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এখানে ব্রোকারদের সাহায্যে, প্রায় সব মুদ্রা লেনদেন করা যায়। মুদ্রাগুলো, একটা নিয়ম হিসেবে, তিনটি বর্ণে উল্লেখ করা হয়, প্রথম দুই বর্ণ দেশকে এবং তৃতীয় বর্ণ-মুদ্রার নাম নির্দেশ করে। সবচেয়ে বেশি আস্ক এবং বিড প্রস্তাব এবং কম উদ্বায়ীতা বিবেচনা করা হয় মার্কিন ডলার (usd), ইউরো(eur), জাপানি মুদ্রা(jpy), ব্রিটিশ পাউন্ড(gbp) এবং সুইচ ফ্রাঙ্ক (chf) মুদ্রাসমূহে।
একটা মুদ্রা বনাম আরেকটি মুদা ক্রমাগত পরিবর্তন হতে থাকে ( বৃদ্ধি অথবা হ্রাস)। উদাহারন সরূপ, আমরা যদি বলি ডলারের মান কমছে, সেটা বোধগম্য হবে না, যেমন মার্কিন ডলারের বৃদ্ধি পেতে পারে অস্ট্রেলীয় ডলার বিপক্ষে এবং ইউরোর বিপক্ষে পতন ঘটতে পারে। মুদ্রা সবসময় জোড়া আকারে লেনদেন করা হয়। মুদ্রাসমূহ সবসময় একটার বিপক্ষে আরেকটা কোড করা হয়, মুদ্রাগুলোর নাম একটা স্লাশ(/) দ্বারা ভাগ করা হয় নিম্নলিখিত উপায়ে: Eur /usd।আর এভাবেই কারেন্সি পেয়ার হয়ে থাকে।