-
বাজারে লক্ষ্য করবেন একটার বিনিময়ে আরেকটার মূল্য উঠানামা করে থাকে৷যেমন কাচা তরকারী,মাছ,মাংস,ডিম,তেল,লবন,চিনি,চাল,আটা...আপ নি ঢাকার কাওরান বাজার থেকে ভোর ৫ টায় ১০০ কেজি আলু ১১ টাকা দরে ক্রয় করে নিয়ে রায়ের বাজারে সারাদিন ব্যপী বিক্রী করলেন ১৩ টাকা দরে৷রাত ১১ টায় ২০০ টাকা প্রফিট পকেটে নিয়ে আনন্দে বাড়ী আসলেন৷ঠিক একই রকমে আমরা euro বিক্রী করে usd ডলার কিনি আবার jpy বিক্রী করে gbp কিনি অথবা gold বিক্রী করে আমরা usd ডলার কিনি৷
-
ভাই কারেন্সি মানেতো জানেন যে কারেন্সি আর পেয়ার মানে কি বোঝায় জোড়া। সুতরাং দুটো কারেন্সির একত্রে সমন্বয় সাধন হল কারেন্সি জোড়/পেয়ার । তাই আপনি মনে করেন যে বাংলাদেশি কারেন্সি দিয়ে এখন অস্টেলিয়ান ডলার ক্রয় করবেন তাহলে আপনাকে কি করতে হবে, প্রথমত আপনি একটা মানি এক্সেজারের কাছে যাবেন তারপর আপনার টাকা দিয়ে সেটাকে এক্সচেন্জ করবেন তাই নয় কি। কিন্তু আপনি সেখানে নাও পেতে পারেন, কারন তার কাছে সব দেশের কারেন্সি নাও থাকতে পারে। সুতরাং এ কারনেই বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে এটাকে ১৭৬২ সালে অনলাই ভিত্তিক করা হয়।
-
শেয়ার বাজারে আপনি কোম্পানির শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় হয়ে থাকে, তেমনি কারেন্সী মার্কেট বা ফরেক্স মার্কেটে আপনি কোন দেশের কারেন্সী ক্রয়-বিক্রয় হয়ে থাকে। ফলে এখানে আপনি একটি কারেন্সী দিয়ে অন্য আর একটি কারেন্সী কিনেন এবং বিক্রি করেন। এই দুটি কারেন্সীকে পেয়ার বলে। উদাহরণস্বরূপ আপনি eur/usd হল ইউরো-মার্কিন কারেন্সী পেয়ার। এখামে আপনি eur দিয়ে ডলার কিনতে বা বিক্রি পারবেন।
-
কারেন্সি বা পেয়ার নিবার্চন মার্কেটে একটি গুরুত্ব পূণ বিষয়।পেয়ারকে ২ভাগে ভাগ করা যায়।১মটা হলো দেশের নামের প্রথম অক্ষর আর ২য়টা হলো দেশের মুদ্রার নাম।আমরা যারা ফরেক্স ট্রেডিংয়ের সাথে যুক্ত রয়েছি তারা নিশ্চই জানি যে কারেন্সি পেয়ার কি আসলে কারেন্সি পেয়ার মূলত জোড় বা পেয়ার আকারে থেকে থাকে আর সেই দেশদ্বয়ের কারেন্সি নিয়েই কারেন্সি পেয়ার করা হয় যাদের মধ্য পার্থক্য রয়েছে খুব সামান্য। যে দেশদ্বয়ের কারেন্সি নিয়ে পেয়ার করা হয় তার ব্যাবধান খুব সামন্য হয় কারন তা না হলে স্প্রেড অনেক বেশি বেড়ে যেতো ফলে ঐ সকল কারেন্সি পেয়ার ব্যাবহার করে ট্রেড করার মত ট্রেডার অনেক কমে যায়।
-
মুলত ফরেক্সে হচ্ছে দুটি দেশের মুদ্রার ক্রয় বিক্রয়। একটা মুদ্রা বনাম আরেকটি মুদা ক্রমাগত পরিবর্তন হতে থাকে ( বৃদ্ধি অথবা হ্রাস)। উদাহারন সরূপ, আমরা যদি বলি ডলারের মান কমছে, সেটা বোধগম্য হবে না, যেমন মার্কিন ডলারের বৃদ্ধি পেতে পারে অস্ট্রেলীয় ডলার বিপক্ষে এবং ইউরোর বিপক্ষে পতন ঘটতে পারে। মুদ্রা সবসময় জোড়া আকারে লেনদেন করা হয়। মুদ্রাসমূহ সবসময় একটার বিপক্ষে আরেকটা কোড করা হয়, মুদ্রাগুলোর নাম একটা স্লাশ(/) দ্বারা ভাগ করা হয় নিম্নলিখিত উপায়ে: Eur /usd।
কারেন্সি পেয়ার তিন ধরনের হয়ে থাকে সেগুলো হল-
১। মেজর কারেন্সি পেয়ার
২। ক্রস কারেন্সি পেয়ার
৩। এক্সটিক কারেন্সি পেয়ার
-
আমাদের কারেন্সি পেয়ার সম্পর্কে ধারনা থাকা প্রয়োজন। কারেন্সি পেয়ার হলো আসলে দুইটি দেশের মুদ্রা কে নির্দেশ করা হয়। প্রতিটি পেয়ার এর দুইটি অংশ থাকে । প্রথম অংশ দিয়ে একটি দেশকে বুঝানো হয় এবং দ্বিতীয় অংশ দিয়ে আর একটি দেশের মুদ্রা বুঝায় । আপনি ডান পাশের কারেন্সি দিয়ে বাম পাশের কারেন্সি কিনেন বা বিক্রি করেন । এভাবে ফরেক্স মার্কেট পরিচালিত হয়
-
আমরা সকলেই জানি যে ফরেক্স মার্কেট হল একটি আন্তর্জাতিক মুদ্রা বাজার।আর এই মার্কেটে দুইটি মুদ্রা মিলে একটি কারেন্সি ফেয়ার তৈরি হয়ে থাকে ।এবং আমরা সেই মুদ্রা ক্রয় বিক্রয় করে থাকি। যেমন eurusd তে কখনো ইউরো শক্তিসালি হয় আবার কখনো ডলার শক্তি শালি হয়।এই ধরনের আরও অনেক কারেন্সি আছে যেমন GBP, CAD,CHF,JPY, ইত্যাদি। আর আমরা এগুলোর মাধ্যমেই ফরেক্স ট্রেডিং এ ট্রেড করি। ধন্যবাদ
-
আমরা জানি যে ফরেক্স ট্রেডিং হল একই সাথে একটি কারেন্সির ক্রয় এবং অন্য কারেন্সির বিক্রয়। কারেন্সি কোন ব্রোকার অথবা ডিলারের মাধ্যমে এবং Pair বা জোড়ায় ট্রেড করা হয়।উদাহারনসরূপঃ ইউরো ও ইউ. এস. ডলার এর জোড় EUR/USD অথবা ব্রিটিশ পাউন্ড ও জাপানিজ ইয়েন এর জোড় GBP/JPY.আপনি যখন ফরেক্স ট্রেডিং করবেন, আপনাকে Pair বা জোড় এর মাধ্যমে ক্রয়/বিক্রয় করতে হবে।
-
আমি সঠক জানিনা।আমি ফরেক্স এ নতুন ।তাই আামি ভাল করে জানার চেষ্টা করতাছি।
-
ফরেক্স মার্কেটের যেকোনো দুটি দেশের মুদ্রার জোড়কে কারেন্সি পেয়ার বলা হয়। কারেন্সি পেয়ারের প্রথম মুদ্রা থেকে বলা হয় বেস কারেন্সি(Base currency), এবং দ্বিতীয় মুদ্রাটি কে বলা হয় কোট কারেন্সি(quote currency)। কারেন্সি পেয়ারের প্রথম মুদ্রাটি সাধারণত সবথেকে বেশি ট্রেডেবল কারেন্সি হিসেবে ধরা হয়। বিশ্বের সবথেকে জনপ্রিয় এবং সবচেয়ে ট্রেড করা কারেন্সি গুলো হলো ইউএসডি , ইউরো, জিবিপি ,জেপিওয়াই।ইউএসডি সংযুক্ত যে কোন কারেন্সি পেয়ার কে মেজর কারেন্সি বলা হয়। যেমন ইউরো/ ইউএসডি, জিবিপি /ইউএসডি।সাধারনত ইউএসডি ব্যতীত অন্য কারেন্সি পেয়ার গুলোর জোড়কে ক্রস কারেন্সি বলা হয়। যেমন জিবিপি /জেপিওয়াই, জিবিপি/ এউডি ইত্যাদি। বেস কারেন্সি শক্তিশালী হলে মার্কেট নিম্নমুখী হয় এবং বেস কারেন্সি দুর্বল হলে মার্কেট ঊর্ধ্বমুখী হয়।