পিভট পয়েন্ট বের করার জন্য অনেক ধরনের সূত্র আছে । তবে ট্রেডাররা সাধারণত এই সকল জামেলার কাজে জড়াতে চান না । কেননা অনেক ধরনের ইন্ডিকেটর রয়েছে যেগুলো আপনাকে পিভট পয়েন্ট সহ সাপোর্ট রেজিসটেন্স বের করেও দিবে । অাপনি গুগলে সার্চ করে দেখেন পেয়ে যাবেন ।
Printable View
পিভট পয়েন্ট বের করার জন্য অনেক ধরনের সূত্র আছে । তবে ট্রেডাররা সাধারণত এই সকল জামেলার কাজে জড়াতে চান না । কেননা অনেক ধরনের ইন্ডিকেটর রয়েছে যেগুলো আপনাকে পিভট পয়েন্ট সহ সাপোর্ট রেজিসটেন্স বের করেও দিবে । অাপনি গুগলে সার্চ করে দেখেন পেয়ে যাবেন ।
আপনি ফরেক্স ব্রোকারে গিয়ে ইনসারট মেনোতে যাবেন তারপর ইন্ডিকেটর সাব মেনো থেকে আপিনি পিভাট পয়েন্ট সিলেক্ট করবেন তাহলেই হবে।। পিভাট পয়েন্ট থেকে আপনি ফরেক্স মুভমেন্ট এর প্রতিদিন এর বাজার মুভ করার সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্ট লেভেল বুঝতে পারবেন।।।।
ফরেক্স মার্কেটে ট্রেডিং করতে গেলে আমাদের পিভট পয়েন্ট জানিতে পারলে অনেক ভাল হয় তার জন্য আমাদের পিভট পয়েন্ট বাহির করতে হবে,অনেকে জানেনা আমি বলতে চায়,যে দিনের সর্বউচ্চ প্রাইস,দিনের সর্বনিম্ন প্রাইস ও দিনের ক্লোজিং প্রাইস কে আমরা যোগ করে তিন দ্বারা ভাগ করতে পারলে যে ফলাফল আসে সেটাই পিভট পয়েন্ট।
আমি কখোনোও পিভট পয়েন্ট ব্যাবহার করে ট্রেড করি না৷আমি মূলত প্রাইস একশান স্ট্র্যাটেজী ব্যাবহার করি৷যেখানে শুধুমাত্র ট্রেন্ড এবং সাপোর্ট/রেসিসট্যান্স লেভেলগুলো দেখেই ট্রেড করতে পারি৷তাই পিভট পয়েন্টের গড় হিসাব করার আমার তেমন কোনো প্রয়োজন পড়েনা৷গত সপ্তাহের বা গতদিনের ক্লোজড ক্যান্ডেলটির হাই ও লো প্রাইস দেখেই এর একটা গড় হিসাব করে পিভট পয়েন্ট বের করা হয় এবং সেই অনুযায়ী অনেকেই ট্রেড করে৷এটিও টেকনিক্যাল এনালাইসিসের একটা বিষয়৷
কোন কারেন্সির পূর্বের সাপোর্ট এবং রেসিস্টেন্স লেভেলের সর্বোচ্চ, সর্বনিন্ম এবং ক্লোজিং দাম বা কোর্ট এর হিসাব করে একটি গড় ও যে মুল অবস্থান নির্ণয় করা হয়, সেটাই পিভট পয়েন্ট। [IMG]https://bpcdn.co/images/2016/05/grade8-pivot-points-support-resistance.png[/IMG]
যেমন উপরের ছবিতে PP হল পিভট পয়েন্ট
R1, R2 এবং R3 হল রেসিসট্যান্স লেভেলের তিনটি ধাপ।
S1, S2 এবং S3 হল সাপোর্ট লেভেল
সাধারানত পূর্বের সর্বোচ্চ দাম+ পূর্বের সর্বনিম্ন দাম + পূর্বের ক্লোজ দাম যোগ করে ৩ দিয়ে ভাগ করলে পিভট পয়েন্ট বের করা যায়।
পিভট পয়েন্ট ব্রেকআউট হয়ে যদি দাম ক্লোজ হয় তাহলে দাম সচরাচর সে দিকেই যেতে থাকে তাই পিভট পয়েন্ট ব্রেক হবার পরেই সেই দিকে ট্রেড ওপেন করা উচিৎ।
আবার যখন পিভট পয়েন্ট ব্রেকআউট না হয়ে বিপরীত দিকে ফিরে আসে এবং পিভট পয়েন্ট তত বেশি মজবুত হয় এবং ২ বার পিভট পয়েন্ট হিট করে আসলে রিভার্সাল পয়েন্ট ব্যবহার করে ট্রেড ওপেন করেতে পারেন।
আমি আসলে অতশত বুঝি না। আমার ট্রেডিং গুরু আমারে শিখাইছিল যে বোলিঙ্গার ব্যান্ড এর মাঝের লাইনই হল পিভট। আমি সাধারণত যেটা বুঝি সেটা হল মাঝের দুইটা প্রাইসের গড় হল পিভট। অনেক কাস্টমাইজড ইন্ডিকেটর আছে যেগুলা পিভট নির্নয়ে সাহায্য করে থাকে।
পিভট পয়েন্ট একটি গুরুত্বপূর্ন ইন্ডিকেটর।এটা বের করার নিয়মটা হলো পূর্বদিনে মার্কেট যেখানে ক্লোজড হয়েছে এবং এরসাথে সেইদিনের হাইপয়েন্ট এবং লো পয়েন্টের একটা ক্যালকুলেশন।এই ইন্ডিকেটরের মাধ্যমে আপনি সাপোর্ট এবং রজিস্টান্স পাবেন যার মাধ্যমে ট্রেড করে ভালো ফল পেতে পারবেন।
বর্তমানে পিভট পয়েন্ট সেট করা নিয়ে কোন প্রকার ঝামেলাতেই পড়তে হয় না। আপনি যদি ইন্টারনেটে পিভট পয়েন্ট ইন্ডিকেটর লিখে সার্চ করেন তাহলে অনেক ইন্ডিকেটর পেয়ে যাবেন যেগুলো সয়ংক্রিয়ভাবে আপনার পিভট পয়েন্ট সেট করে দিবে। আমি আমার নিজের জন্য এই রকম একটি ইন্ডিকেটর ব্যবহার করি যা আমার ট্রেডিং এ অনেক কাজে আসে। আর আমার মনে হয় পিভট পয়েন্ট খুবই একটা উপকারি ইন্ডিকেটর। এর সাহায্যে অনেক ভাল সিদ্ধান্ত নিয়ে সফলভাবে এই মার্কেটে ট্রেড করা যায়।
বিগত দিনে যেসব ক্যান্ডেল ক্লোজ হয়েছে সেই সব ক্যান্ডেল গুলোর মধ্যে সবচেয়ে লম্বা ক্যান্ডেল গুলো কে নিয়ে এনালাইসিস করা অর্থাৎ সবচাইতে বড় ক্যান্ডেল গুলোকে এর হাই লেভেল লো লেভেল এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল ও সাপোর্ট লেভেল কে একসাথে গড় করে যে পয়েন্ট নির্ধারণ করা হয় তাকে মূলত পিভট পয়েন্ট বলে। পিভট পয়েন্ট নির্ধারণ করে নিয়ে ট্রেড করলে মোটামুটি ভালো ফলাফল আশা করা যায়। ধন্যবাদ।
আমি যতোদূর জানি তা হলো পিভট পয়েন্ট বলতে বুঝায় যে ক্যান্ডেলটি ইতিমধ্যে শেষ বা ক্লেজ হয়েছে তার সাপোর্ট লেভেল এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেলের গড় পাইজকে বুঝায়। আর আপনি যদি এটি যথার্থ ভাবে নিনর্য় করে মাঝামাঝি জায়গা থেকে আবারও ট্রেড শুরু করতে পারেন তা হলে আপনি প্রফিট করতে পারবেন আশা করা যায়।ধন্যবাদ