-
স্বর্ণের "সেফ-হেভেন" হিসেবে অবস্থান আরও শক্তিশালী কারণ এটি বিশ্বের বিভিন্ন আর্থিক বাজারে একইভাবে মূল্যবান এবং তাত্ক্ষণিকভাবে বিক্রি করার মতো লিকুইড সম্পদ। অন্যান্য বিনিয়োগের মতো এটি সুনির্দিষ্ট অর্থনৈতিক কার্যক্রমের উপর নির্ভর করে না; বরং তা আস্থা, চাহিদা ও সরবরাহ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। স্বর্ণ তার দীর্ঘমেয়াদী স্থিতিশীলতার জন্য পরিচিত এবং বহু শতাব্দী ধরে মানুষ এটিকে সঞ্চয়ের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করে আসছে। আধুনিক অর্থনীতিতেও, যখন কোনো দেশ বা অঞ্চলে মুদ্রার মান হ্রাস পায়, তখন বিনিয়োগকারীরা তাদের সম্পদের মূল্য রক্ষা করতে স্বর্ণের দিকে ঝোঁকেন। স্বর্ণের এই গ্লোবাল অ্যাক্সেসিবিলিটি এবং স্থায়িত্বের গুণাবলি এটিকে বৈশ্বিক আর্থিক সংকটে এক প্রমাণিত সুরক্ষিত আশ্রয়ে পরিণত করেছে।
-
স্বর্ণের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থা বিভিন্ন কারণে বহুমাত্রিক। এটি একমাত্র সম্পদ যা শত শত বছর ধরে সংস্কৃতি, সময় এবং অর্থনৈতিক পরিকাঠামোর পরিবর্তনের মধ্যেও মূল্য ধরে রেখেছে। মুদ্রাস্ফীতি, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, এবং এমনকি প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময়ও স্বর্ণের চাহিদা থাকে, যা তার মূল্যকে ধরে রাখতে সহায়ক। অনেক দেশে মুদ্রার ক্রয়ক্ষমতা কমে গেলেও স্বর্ণের মান বৈশ্বিকভাবে প্রায় একই থাকে, যা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি নির্ভরযোগ্য বিনিয়োগ বিকল্প হিসেবে কাজ করে। স্বর্ণের একটি অনন্য বৈশিষ্ট্য হলো, এটি শারীরিকভাবে ধারণ করা যায়, যা অন্যান্য আর্থিক সম্পদের ক্ষেত্রে সম্ভব নয়। এর মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা তাদের আর্থিক স্বাধীনতা ধরে রাখতে পারেন এবং এটি সুরক্ষার প্রতীক হিসেবে দীর্ঘকাল ধরে মানুষের বিশ্বাস অর্জন করেছে।
-
গোল্ডকে "সেফ-হেভেন" ধরা হয় কারণ এটি অর্থনৈতিক অস্থিরতা ও মুদ্রাস্ফীতির সময়ে মূল্য ধরে রাখে। যখন শেয়ারবাজার বা মুদ্রাবাজারে অস্থিতিশীলতা দেখা দেয়, বিনিয়োগকারীরা নিরাপত্তার জন্য গোল্ডে বিনিয়োগ করে, কারণ এর দাম সাধারণত অর্থনৈতিক সংকটে কমে না, বরং বাড়তে পারে। এছাড়া, গোল্ডের সরবরাহ সীমিত এবং এর মূল্য বিশ্বের মুদ্রাব্যবস্থা বা দেশের রাজনৈতিক অবস্থার ওপর সরাসরি নির্ভর করে না। তাই বিশ্বজুড়ে অর্থনৈতিক মন্দা বা ভূ-রাজনৈতিক ঝুঁকির সময় গোল্ডকে নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষিত রাখে।
-
গোল্ডকে "সেফ-হেভেন" বলা হয় কারণ এটি আর্থিক সংকট, মুদ্রাস্ফীতি এবং বাজারের অস্থিরতার সময় সম্পদের মূল্য সংরক্ষণে সক্ষম। অর্থনৈতিক বিপর্যয় বা ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা বাড়লে, শেয়ার বা মুদ্রা বাজারের মতো সম্পদের মূল্য হ্রাস পেতে পারে, তবে গোল্ডের ক্ষেত্রে সাধারণত এর বিপরীত ঘটে। গোল্ডের প্রাকৃতিক সরবরাহ সীমিত এবং এটি নির্দিষ্ট কোনো দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা বা মুদ্রাব্যবস্থার ওপর সরাসরি নির্ভরশীল নয়। ফলে বিশ্বজুড়ে অনিশ্চয়তার সময় গোল্ডে বিনিয়োগ করা নিরাপদ বলে ধরা হয়, কারণ এটি দীর্ঘমেয়াদে মূল্য ধরে রাখতে সক্ষম এবং বিনিয়োগকারীদের জন্য আর্থিক স্থিতিশীলতার প্রতীক।
-
গোল্ডকে "সেফ-হেভেন" ধরা হয় কারণ এটি অর্থনৈতিক সংকট, মুদ্রাস্ফীতি, এবং বৈশ্বিক অস্থিরতার সময় সম্পদের নিরাপত্তা দেয়। শেয়ারবাজার বা মুদ্রার মূল্য যখন বড় ধরনের অস্থিতিশীলতায় পড়ে, তখন বিনিয়োগকারীরা গোল্ডের দিকে ঝোঁকেন, কারণ এর মূল্য অনেক সময় বিপরীতভাবে বাড়তে থাকে। গোল্ডের সরবরাহ সীমিত এবং এটি নির্দিষ্ট কোনো অর্থনৈতিক ব্যবস্থার ওপর নির্ভরশীল নয়, যা একে আরো নির্ভরযোগ্য করে তোলে। ইতিহাস বলে যে, অর্থনৈতিক বিপর্যয় বা যুদ্ধের সময় গোল্ডের চাহিদা বেড়ে যায়, কারণ এটি মূল্য ধরে রাখতে এবং বিনিয়োগকারীদের সম্পদ সুরক্ষায় কার্যকর।
-
গোল্ডকে "সেফ-হেভেন" বলা হয় কারণ এটি অর্থনৈতিক অস্থিরতা, মুদ্রাস্ফীতি, এবং বৈশ্বিক সংকটের সময় সম্পদের সুরক্ষা দেয়। অর্থনৈতিক মন্দা, মুদ্রার অবমূল্যায়ন, বা রাজনৈতিক সংকটের সময় অন্যান্য সম্পদের মান কমে গেলেও গোল্ড সাধারণত এর মূল্য ধরে রাখে বা মূল্য বৃদ্ধি পায়। গোল্ডের প্রাকৃতিক সীমাবদ্ধ সরবরাহ ও বিশ্বজুড়ে গ্রহণযোগ্যতা এটি আরও নিরাপদ বিনিয়োগে পরিণত করেছে। বহু শতাব্দী ধরে গোল্ডকে স্থায়িত্ব এবং আস্থার প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে, যা বিনিয়োগকারীদের কাছে একে আকর্ষণীয় করে তোলে। এজন্যই গোল্ডকে অর্থনৈতিক ঝুঁকির সময় নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে দেখা হয়।
-
গোল্ডকে "সেফ-হেভেন" বলা হয় কারণ এটি বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা, মুদ্রাস্ফীতি, এবং রাজনৈতিক সংকটের সময় মূল্য সংরক্ষণে সাহায্য করে। যখন বাজারে উদ্বেগ বৃদ্ধি পায় এবং অন্যান্য সম্পদের দাম কমে যায়, তখন বিনিয়োগকারীরা গোল্ডে আশ্রয় নেন। গোল্ডের একাধিক বৈশিষ্ট্য যেমন এর সীমিত সরবরাহ, ইতিহাসের প্রমাণিত স্থিতিশীলতা এবং বৈশ্বিক গ্রহণযোগ্যতা এটিকে নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
অন্যদিকে, গোল্ডের দাম সাধারণত মুদ্রার অবমূল্যায়ন ও অর্থনৈতিক সংকটের সময় বাড়তে থাকে। এই কারণে, গোল্ডের উপর বিনিয়োগ করা একটি নিরাপদ এবং বিশ্বস্ত উপায় হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বিনিয়োগকারীদের সম্পদ সুরক্ষায় সহায়ক।