-
১৬ জানুয়ারি কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/65343331.jpg[/IMG]
বুধবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বুধবার EUR/USD পেয়ারের মূল্যের উল্লেখযোগ্য ভোলাটিলিটি পরিলক্ষিত হয়েছে। প্রাথমিকভাবে, মার্কিন মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন প্রকাশের জন্য অপেক্ষা করার সময় এই পেয়ারের মূল্য স্থবির ছিল। এই প্রতিবেদন প্রকাশের পর, এই পেয়ারের মূল্য তীব্রভাবে বৃদ্ধি পায়, যদিও মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনের ফলাফল ডলারের জন্য সুস্পষ্টভাবে নেতিবাচক ছিল না। তবে, এক ঘণ্টার মধ্যেই ইউরো আবার তীব্র দরপতনের শিকার হয়য়। সাম্প্রতিক এই মুভমেন্ট এই ইঙ্গিত দেয় যে মার্কেটে আরেকটি কারেকশন হয়েছে, যা সম্ভবত গতকাল শেষ হয়েছে। উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, গত সাড়ে তিনমাস ধরে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে, এবং গত ১৬ বছর ধরে সামগ্রিক নিম্নমুখী প্রবণতা বিদ্যমান। তাই, এই পেয়ারের আরও দরপতনের প্রত্যাশা করা যৌক্তিক। মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনের ব্যাপারে, যদিও ব্যাখ্যাটি ভিন্ন মনে হতে পারে, আমরা মনে করি মূল বিষয় হলো মার্কিন ভোক্তা মূল্য সূচক টানা তিন মাস ধরে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটি পূর্বের অনুমান অনুযায়ী ২০২৫ সালে ফেডারেল রিজার্ভের দুইবার সুদের হার হ্রাসের বিষয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করে, যা ডলারের দর বৃদ্ধির সম্ভাবনাকে আরও শক্তিশালী করেছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/516305153.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে, বুধবার দুটি স্পষ্ট ট্রেডিং সিগনাল গঠিত হয়েছিল। প্রাথমিকভাবে, এই পেয়ারের মূল্য 1.0334–1.0359 রেঞ্জ থেকে রিবাউন্ড করে এবং তারপর 1.0269–1.0277 রেঞ্জে নেমে আসে। উভয় ক্ষেত্রেই একটি রিবাউন্ড ঘটে, যা একটি ট্রেডিং সিগনাল প্রদান করে। নতুন ট্রেডাররা প্রথমে একটি শর্ট পজিশন ওপেন করতে এবং পরবর্তীতে একটি লং পজিশন ওপেন করতে পারত, দুটি পজিশনই লাভজনক ছিল। মূলত, লং পজিশনটি বৃহস্পতিবারেও হোল্ড করে রাখা যেতে পারে।
বৃহস্পতিবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, এখনও EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতার বিরাজ করছে। আমরা মনে করি মধ্যমেয়াদে ইউরোর দরপতন আবার শুরু হয়েছে, এবং ডলারের সাথে প্যারিটির লেভেলে পৌঁছানোর জন্য খুব বেশি দূরত্ব বাকি নেই। পূর্বের পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, ইউরো আরও দরপতন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, যা মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক কারণ দ্বারা সমর্থিত, যা মার্কিন ডলারকে সুবিধা দিচ্ছে। বৃহস্পতিবার এই পেয়ারের মূল্যের তুলনামূলকভাবে শান্ত মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে, কারণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট বেশ দুর্বল, যার মানে ট্রেডিংয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণে টেকনিক্যাল সিগনালগুলো আরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে, নিম্নলিখিত লেভেলগুলো বিবেচনা করা উচিত: 1.0156, 1.0221, 1.0269–1.0277, 1.0334–1.0359, 1.0433–1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726–1.0733, 1.0797–1.0804, এবং 1.0845–1.0851। ইউরোজোনে, বৃহস্পতিবার জার্মানিতে ডিসেম্বরের মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনের দ্বিতীয় অনুমান প্রকাশিত হবে, তবে কোনো চমকপ্রদ ফলফলের আশা করা হচ্ছে না। যুক্তরাষ্ট্রে, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন হবে খুচরা বিক্রয় সংক্রান্ত প্রতিবেদন, তবে এটি মার্কেটে উল্লেখযোগ্য প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে বলে মনে হচ্ছে না।
Read more: https://ifxpr.com/40h5D14
-
১৭ জানুয়ারি কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/329568553.jpg[/IMG]
বৃহস্পতিবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বৃহস্পতিবার EUR/USD পেয়ারের মূল্যের স্বল্প মাত্রার ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতা পরিলক্ষিত হয়েছে এবং মূলত সাইডওয়েজ মুভমেন্ট প্রদর্শন করেছে। আমরা পূর্বেই অনুমান করেছিলাম যে নির্ধারিত সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনগুলো মার্কেটে বড় কোনো প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করার জন্য যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ হবে না, এবং আমাদের এই অনুমান সঠিক বলে প্রমাণিত হয়েছে। এই পেয়ারের মূল্য 1.0269 লেভেলটি আবারও টেস্ট করেছে এবং সেখান থেকে বাউন্স করেছে, তবে এটি নতুন করে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী কারেকশনের ইঙ্গিত দেয় না। উল্লেখযোগ্য যে, এই সপ্তাহে প্রকাশিত প্রতিবেদনের ফলাফল মূলত ডলারের দর বৃদ্ধিকে সমর্থন যুগিয়েছে, ইউরোর নয়। গুরুত্বপূর্ণ মার্কিন মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনে দেখা গিয়েছে যে টানা তিন মাস ধরে মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা ফেডারেল রিজার্ভের আর্থিক নীতিমালা নমনীয় করার সম্ভাবনা কমিয়ে দিয়েছে। তাই, শিগগিরই ফেডের সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা নেই, যেখানে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক (ECB) আর্থিক নীতিমালার নমনীয়করণ চালিয়ে যেতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমরা মনে করি, এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী মুভমেন্ট পুনরায় শুরু হওয়ার উচ্চ সম্ভাবনা রয়েছে।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট বৃহস্পতিবার ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে কেবলমাত্র একটি বাই সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। মার্কিন ট্রেডিং সেশনের শুরুতে মূল্য 1.0269-1.0277 রেঞ্জ থেকে বাউন্স করতে সংগ্রাম করেছে এবং ৩০ পিপসের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট প্রদর্শন করেছে। মার্কিন খুচরা বিক্রয় প্রতিবেদনের ফলাফল প্রত্যাশার তুলনায় কিছুটা নেতিবাচক ছিল, যা ইউরোকে সামান্য সহায়তা প্রদান করেছে। তবে, লক্ষ্যণীয় যে সামগ্রিকভাবে এমনকি ঘণ্টাভিত্তিক চার্টেও এই পেয়ারের মূল্যের বিয়ারিশ প্রবণতা বিরাজ করছে।
শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক চার্টে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। আমরা মনে করি যে, মধ্যমেয়াদে ইউরোর দরপতন পুনরায় শুরু হয়েছে এবং এটির মূল্য ডলারের সাথে প্যারিটি লেভেলের কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। ইউরোর আরও দরপতন সম্ভাবনা রয়েছে, কারণ মার্কিন ডলার মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট থেকে অব্যাহতভাবে সমর্থন পেয়ে চলেছে। শুক্রবারে এই পেয়ারের মূল্যের শান্ত মুভমেন্টের সম্ভাবনা রয়েছে, এবং ইউরোর মূল্যের আরও নিম্নমুখী প্রবণতার সম্ভাবনা রয়েছে। আমরা আশা করছি যে, আজ মূল্য 1.0269-1.0277 রেঞ্জট ব্রেক করতে পারে। ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হলো: 1.0156, 1.0221, 1.0269-1.0277, 1.0334-1.0359, 1.0433-1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, এবং 1.0845-1.0851। শুক্রবারে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ডিসেম্বরের মুদ্রাস্ফীতির দ্বিতীয় পূর্বাভাস প্রকাশ করা হবে, যা তেমন গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন হিসেবে বিবেচিত নয়। যুক্তরাষ্ট্রে নির্মাণ অনুমোদন এবং শিল্প উৎপাদন সম্পর্কিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। তবে, এই প্রতিবেদনগুলোর প্রভাবে মার্কেটে শক্তিশালী মুভমেন্টের সম্ভাবনা কম।
Read more: https://ifxpr.com/4gXZ76e
-
২০ জানুয়ারি কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
শুক্রবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট শুক্রবার সাইডওয়েজ মুভমেন্টের সাথে EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের ট্রেড করা হয়েছে। যদিও আমরা এখনও মনে করি না যে ইউরোর মূল্যের ফ্ল্যাট মুভমেন্ট বিরাজ করছে, তবে সপ্তাহের শেষ তিনদিনের ট্রেডিংয়ে এই পেয়ারের মূল্য 1.0269 এবং 1.0359 লেভেলের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। দুর্বল সামষ্টিক অর্থনৈতিক পটভূমির প্রভাবে এই ধরনের পরিস্থিতি পরিলক্ষিত হয়েছে। আমরা আগেই উল্লেখ করেছি যে, যদিও বেশ কয়েকটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, তবুও সেগুলো ট্রেডারদের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ ছিল না। এর ফলে, এই প্রতিবেদনগুলোর ফলাফলের প্রতি ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া স্বল্পস্থায়ী ছিল এবং সামগ্রিক প্রযুক্তিগত পরিস্থিতিতে কোনো পরিবর্তন আসেনি, যা চার্টে প্রতিফলিত হয়েছে। আরও গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ হলো যে, এই পেয়ারের মূল্য দুই বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন লেভেলের কাছাকাছি থাকার পরেও, এই লেভেল থেকে মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে সংগ্রাম করছে, যা হায়ার টাইমফ্রেমে স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে। এটি নির্দেশ করে যে মার্কেটের ট্রেডাররা মাঝে মাঝে বিরতি নিচ্ছে, যা চার্টে সামান্য দর বৃদ্ধি বা সাইডওয়েজ মুভমেন্টের মাধ্যমে প্রতিফলিত হয়। আমরা মনে করি যে অব্যাহতভাবে ইউরোর দরপতন হবে, এবং এই মুহূর্তে মূল্য বিপরীতমুখী হয়ে বুলিশ মুভমেন্ট দেখতে পাওয়ার কোন সংকেত দেখা যাচ্ছে না।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/965723706.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে, শুক্রবার দুটি চমৎকার বাই সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। মূল্য 1.0269-1.0277 লেভেল থেকে দুইবার রিবাউন্ড করেছিল। যদিও শক্তিশালী বিয়ারিশ প্রবণতার সময় বাই সিগন্যাল সাধারণত অগ্রাধিকার পায় না, শুক্রবার এই ট্রেডগুলো লাভজনক ছিল। প্রথম ক্ষেত্রে, মূল্য প্রায় ২০ পিপস বেড়েছে। দ্বিতীয় ক্ষেত্রে, মূল্য প্রায় ৪৫ পিপস বেড়েছে, যা পরবর্তী লক্ষ্যমাত্রা মাত্র ৩ পিপস দূরে ছিল।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1447518372.jpg[/IMG]
সোমবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বজায় রয়েছে। আমরা মনে করি যে মধ্যমেয়াদে ইউরোর দরপতন পুনরায় শুরু হয়েছে, এবং এখন ইউরোর মূল্য ডলারের সাথে প্যারিটি লেভেলের কাছাকাছি যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আগেই উল্লেখ করা হয়েছে যে, মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট ডলারের জন্য অনুকূল হওয়ায় ইউরোর দরপতনের সম্ভাবনা রয়েছে। সোমবার এই পেয়ারের মূল্যের সীমিত মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে, এবং ইউরোর আরও দরপতনের সম্ভাবনা রয়েছে। আমরা আশা করছি যে এই পেয়ারের মূল্য শীঘ্রই 1.0269-1.0277 এর লেভেল ব্রেক করবে। ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য নিম্নলিখিত লেভেলগুলো বিবেচনায় নেওয়া উচিত: 1.0156, 1.0221, 1.0269-1.0277, 1.0334-1.0359, 1.0433-1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, এবং 1.0845-1.0851। সোমবার ইউরোজোন বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কোনো বড় ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হওয়ার বা প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত নেই। ফলে, সম্ভবত এই পেয়ারের মূল্যের দুর্বল মুভমেন্ট দেখা যাবে, এবং মূল্য আরও একদিন 1.0269-1.0359 রেঞ্জের মধ্যে থাকতে পারে।
ট্রেডিং সিস্টেমের মূল নিয়মাবলী: 1) সিগন্যালের শক্তি: সিগন্যাল গঠন করতে কতক্ষণ সময় নেয় তার উপর ভিত্তি করে সিগন্যালের শক্তি নির্ধারণ করা হয় (বাউন্স বা লেভেলের ব্রেকথ্রু)। এটি গঠন করতে যত কম সময় লাগবে, সিগন্যাল তত শক্তিশালী হবে। 2) ভুল সিগন্যাল: যদি ভুল সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট লেভেলের কাছাকাছি দুটি বা ততোধিক পজিশন খোলা হয় (যা টেক প্রফিট শুরু করেনি বা নিকটতম লক্ষ্যমাত্রায় পৌছায়নি), তাহলে এই লেভেলে প্রাপ্ত পরবর্তী সমস্ত সিগন্যাল উপেক্ষা করা উচিত। 3) ফ্ল্যাট মার্কেট: ফ্ল্যাট মার্কেটের সময়, যেকোন পেয়ারের একাধিক ফলস সিগন্যাল তৈরি হতে পারে বা কোন সিগন্যালের গঠন নাও হতে পারে। যাই হোক না কেন, ফ্ল্যাট মুভমেন্টের ইঙ্গিত পাওয়া মাত্র ট্রেডিং বন্ধ করে দেয়া উচিত। 4) ট্রেডিং টাইমফ্রেম: ইউরোপীয় সেশনের শুরু এবং মার্কিন সেশনের মাঝামাঝি সময়ে ট্রেড ওপেন করা উচিত। এর বাইরে সমস্ত ট্রেড ম্যানুয়ালি ক্লোজ করতে হবে। 5) MACD সূচকের সিগন্যাল: প্রতি ঘন্টার চার্টে, শুধুমাত্র উল্লেখযোগ্য ভোলাট্যালিটি এবং প্রতিষ্ঠিত প্রবণতার মধ্যেই MACD থেকে প্রাপ্ত সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করার পরামর্শ দেওয়া হয়, যা একটি ট্রেন্ডলাইন বা ট্রেন্ড চ্যানেল দ্বারা নিশ্চিত করা হয়। 6) কাছাকাছি লেভেল: যদি দুটি লেভেল একে অপরের খুব কাছাকাছি অবস্থিত হয় (5 থেকে 15 পিপস পর্যন্ত), সেগুলোকে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল হিসাবে বিবেচনা করা উচিত। 7) স্টপ লস: মূল্য 15 পিপস উদ্দেশ্যমূলক দিকে যাওয়ার পর, ব্রেক-ইভেনে স্টপ লস সেট করা উচিত।
চার্টে কী কী আছে: সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেলগুলো হল সেই লেভেল যা কারেন্সি পেয়ার কেনা বা বিক্রি করার সময় লক্ষ্যমাত্রা হিসাবে কাজ করে। আপনি এই লেভেলগুলোর কাছাকাছি টেক প্রফিট সেট করতে পারেন। লাল লাইন হল চ্যানেল বা ট্রেন্ড লাইন যা বর্তমান প্রবণতা প্রদর্শন করে এবং দেখায় যে এখন কোন দিকে ট্রেড করা ভাল হবে। MACD (14,22,3) সূচক, হিস্টোগ্রাম এবং সিগন্যাল লাইন উভয়ই অন্তর্ভুক্ত করে, এটি একটি সহায়ক টুল হিসেবে কাজ করে এবং এটি সিগন্যালের উৎস হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা এবং প্রতিবেদন (সর্বদা নিউজ ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত থাকে) যেকোন কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের গতিশীলতাকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। অতএব, এগুলো প্রকাশের সময় অত্যন্ত সতর্কভাবে ট্রেডিং করতে হবে। প্রচলিত প্রবণতার বিপরীতে আকস্মিকভাবে মূল্যের পরিবর্তন থেকে সুরক্ষিত থাকতে মার্কেটে থেকে বের হয়ে যাওয়াই যুক্তিসঙ্গত হতে পারে। নতুন ট্রেডারদের সর্বদা মনে রাখতে হবে যে প্রতিটি ট্রেড থেকে লাভ হবে না। একটি সুস্পষ্ট কৌশল গ্রহণ ও কার্যকর অর্থ ব্যবস্থাপনাই দীর্ঘমেয়াদে ট্রেডিংয়ের সাফল্যের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।
Read more: https://ifxpr.com/42jEg90
-
২১ জানুয়ারি কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1859712246.jpg[/IMG]
সোমবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট সোমবার, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের তীব্র এবং শক্তিশালী বৃদ্ধি পরিলক্ষিত হয়েছে। মার্কেটে ট্রেডিং শুরু হওয়ার পরপরই ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি পেতে শুরু করে, যা দৈনিক এবং সাপ্তাহিক ট্রেডিংয়ের সূচনা চিহ্নিত করে। এই মুভমেন্টটি নির্দেশ করে যে ডলারের দরপতন কোনো নির্দিষ্ট অর্থনৈতিক কারণের সাথে সম্পর্কিত ছিল না। দিনের একমাত্র উল্লেখযোগ্য ইভেন্ট ছিল ডোনাল্ড ট্রাম্পের শপথ গ্রহণ, যা কোনো ধরনের ঘটনা ছাড়াই সম্পন্ন হয়। ডলারের দরপতন স্বাভাবিকভাবে এই ইভেন্টের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে। যদিও ট্রাম্প কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিবৃতি দিয়েছেন, তবে এটি উল্লেখ করা গুরুত্বপূর্ণ যে তার ভাষণের অনেক আগেই বা শপথ গ্রহণের পূর্বেই ডলারের দরপতন শুরু হয়েছিল। এই ধরনের পরিস্থিতি মার্কেটের ট্রেডারদের অপ্রত্যাশিত আবেগকে প্রতিফলিত করে। আমরা মনে করি যে এ ধরনের অনিয়মিত মুভমেন্ট এড়িয়ে যাওয়া উচিত। গতকাল বেশ কিছু শক্তিশালী ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল, তবে গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট চলাকালীন সময়ে ট্রেডিং করা হলে সাধারণত অনিয়মিতভাবে মূল্যের পরিবর্তন, আকস্মিক বিপরীতমুখী মুভমেন্ট, এবং উচ্চ মাত্রার অস্থিরতা পরিলক্ষিত হয়।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/867300832.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে সোমবার, বেশ কয়েকটি শক্তিশালী সিগন্যাল গঠিত হয়। রাতের বেলা মূল্য 1.0269-1.0277 রেঞ্জ থেকে রিবাউন্ড করে এবং দিনের অর্ধেক সময় ধরে ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেয়ে মার্কিন সেশনে 1.0433 লেভেলে পৌঁছায়। এই সিগন্যালটির উপর ভিত্তি করে রাতেই ট্রেড করা যেত বা ইউরোপীয় সেশনে "ট্রেন ধরার" মতো করে ট্রেডে এন্ট্রি করা যেত। ট্রেডাররা বিভিন্ন লেভেলে পজিশন ওপেন এবং লাভ করার চমৎকার সুযোগ পেয়েছিলেন, যেমন: 1.0433 লেভেলে রিবাউন্ড, 1.0359 লেভেলে আরেকটি রিবাউন্ড, এবং একই লেভেল থেকে একাধিকবার পুনরায় রিবাউন্ড হয়েছে।
মঙ্গলবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। আমরা মনে করি যে মধ্যমেয়াদে ইউরোর দরপতন অব্যাহত থাকবে, এবং ডলারের সাথে পারিটি লেভেলে নেমে যাওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি দূরে নয়। আগের মতোই, ইউরোর আরও দরপতনের প্রত্যাশা করা হচ্ছে, কারণ মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট মার্কিন ডলারের পক্ষে কাজ করছে। বর্তমানে, একটি কারেকশন চলছে যা ট্রেন্ডলাইনের দ্বারা সমর্থিত। মূল্য এই ট্রেন্ডলাইন ব্রেক করলে সেটি কারেকশনের সমাপ্তি নির্দেশ করবে। সোমবারের তুলনায় মঙ্গলবার এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট অনেক দুর্বল হতে পারে, এবং ডলার গতকালের দরপতন পুনরুদ্ধার করতে শুরু করতে পারে। তবে, মূল্যের দিকনির্দেশনার জন্য এখন আমাদের কাছে একটি ট্রেন্ডলাইন রয়েছে। 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য বিবেচনাযোগ্য লেভেলগুলো হলো: 1.0156, 1.0221, 1.0269-1.0277, 1.0334-1.0359, 1.0433-1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, এবং 1.0845-1.0851। মঙ্গলবার, ইউরোজোনে ZEW সূচক প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে, তবে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডারে তেমন কিছু নেই। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্যের অস্থিরতার মাত্রা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেতে পারে, এবং ডলারের মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে।
ট্রেডিং সিস্টেমের মূল নিয়মাবলী: 1) সিগন্যালের শক্তি: সিগন্যাল গঠন করতে কতক্ষণ সময় নেয় তার উপর ভিত্তি করে সিগন্যালের শক্তি নির্ধারণ করা হয় (বাউন্স বা লেভেলের ব্রেকথ্রু)। এটি গঠন করতে যত কম সময় লাগবে, সিগন্যাল তত শক্তিশালী হবে। 2) ভুল সিগন্যাল: যদি ভুল সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট লেভেলের কাছাকাছি দুটি বা ততোধিক পজিশন খোলা হয় (যা টেক প্রফিট শুরু করেনি বা নিকটতম লক্ষ্যমাত্রায় পৌছায়নি), তাহলে এই লেভেলে প্রাপ্ত পরবর্তী সমস্ত সিগন্যাল উপেক্ষা করা উচিত। 3) ফ্ল্যাট মার্কেট: ফ্ল্যাট মার্কেটের সময়, যেকোন পেয়ারের একাধিক ফলস সিগন্যাল তৈরি হতে পারে বা কোন সিগন্যালের গঠন নাও হতে পারে। যাই হোক না কেন, ফ্ল্যাট মুভমেন্টের ইঙ্গিত পাওয়া মাত্র ট্রেডিং বন্ধ করে দেয়া উচিত। 4) ট্রেডিং টাইমফ্রেম: ইউরোপীয় সেশনের শুরু এবং মার্কিন সেশনের মাঝামাঝি সময়ে ট্রেড ওপেন করা উচিত। এর বাইরে সমস্ত ট্রেড ম্যানুয়ালি ক্লোজ করতে হবে। 5) MACD সূচকের সিগন্যাল: প্রতি ঘন্টার চার্টে, শুধুমাত্র উল্লেখযোগ্য ভোলাট্যালিটি এবং প্রতিষ্ঠিত প্রবণতার মধ্যেই MACD থেকে প্রাপ্ত সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করার পরামর্শ দেওয়া হয়, যা একটি ট্রেন্ডলাইন বা ট্রেন্ড চ্যানেল দ্বারা নিশ্চিত করা হয়। 6) কাছাকাছি লেভেল: যদি দুটি লেভেল একে অপরের খুব কাছাকাছি অবস্থিত হয় (5 থেকে 15 পিপস পর্যন্ত), সেগুলোকে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল হিসাবে বিবেচনা করা উচিত। 7) স্টপ লস: মূল্য 15 পিপস উদ্দেশ্যমূলক দিকে যাওয়ার পর, ব্রেক-ইভেনে স্টপ লস সেট করা উচিত।
চার্টে কী কী আছে: সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেলগুলো হল সেই লেভেল যা কারেন্সি পেয়ার কেনা বা বিক্রি করার সময় লক্ষ্যমাত্রা হিসাবে কাজ করে। আপনি এই লেভেলগুলোর কাছাকাছি টেক প্রফিট সেট করতে পারেন। লাল লাইন হল চ্যানেল বা ট্রেন্ড লাইন যা বর্তমান প্রবণতা প্রদর্শন করে এবং দেখায় যে এখন কোন দিকে ট্রেড করা ভাল হবে। MACD (14,22,3) সূচক, হিস্টোগ্রাম এবং সিগন্যাল লাইন উভয়ই অন্তর্ভুক্ত করে, এটি একটি সহায়ক টুল হিসেবে কাজ করে এবং এটি সিগন্যালের উৎস হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা এবং প্রতিবেদন (সর্বদা নিউজ ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত থাকে) যেকোন কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের গতিশীলতাকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। অতএব, এগুলো প্রকাশের সময় অত্যন্ত সতর্কভাবে ট্রেডিং করতে হবে। প্রচলিত প্রবণতার বিপরীতে আকস্মিকভাবে মূল্যের পরিবর্তন থেকে সুরক্ষিত থাকতে মার্কেটে থেকে বের হয়ে যাওয়াই যুক্তিসঙ্গত হতে পারে। নতুন ট্রেডারদের সর্বদা মনে রাখতে হবে যে প্রতিটি ট্রেড থেকে লাভ হবে না। একটি সুস্পষ্ট কৌশল গ্রহণ ও কার্যকর অর্থ ব্যবস্থাপনাই দীর্ঘমেয়াদে ট্রেডিংয়ের সাফল্যের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।
Read more: https://ifxpr.com/4g9rGN5
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ২২ জানুয়ারি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1500676453.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ দিনের দ্বিতীয়ার্ধে যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরে ওঠা হওয়া শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0372 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা একটি সঠিক মার্কেট এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য 50 পিপসের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। আজকের ডলারের মূল্যের উত্থান আংশিকভাবে নিরাপদ বিনিয়োগের চাহিদা বৃদ্ধির কারণে হয়েছে, কারণ ট্রাম্প প্রশাসনের রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ফরেক্স মার্কেটে উদ্বেগ সৃষ্টি করছে। এর পাশাপাশি, শক্তিশালী মার্কিন অর্থনীতি, উচ্চ সুদের হার, এবং বিশ্বব্যাপী প্রধান রিজার্ভ মুদ্রা হিসেবে ডলারের অপ্রতিদ্বন্দ্বী অবস্থান এটির আরও দর বৃদ্ধি সম্ভাবনাকে শক্তিশালী করছে, যা ইউরোসহ বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের বিরুদ্ধে প্রভাব ফেলছে। আজ ট্রেডাররা বুন্দেসব্যাংকের প্রতিবেদন এবং ক্রিস্টিন লাগার্ডের মন্তব্যের দিকে দৃষ্টি রাখবে, যা মার্কেটে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। যদি ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ECB) প্রেসিডেন্ট আরও সতর্ক আর্থিক নীতিমালা প্রণয়নের প্রস্তুতির ইঙ্গিত দেন, তাহলে এটি ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি ঘটাতে পারে। বিনিয়োগকারীরা বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং ট্রাম্পের নতুন নীতিমালার মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে স্পষ্ট সংকেতের প্রত্যাশা করছেন। বর্তমান পরিস্থিতি ইসিবিকে তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণে নমনীয়তা বজায় রাখতে বাধ্য করছে। যদিও 0.5% সুদের হার কমানোর সিদ্ধান্ত অধিক নমনীয় মনে হতে পারে, তবে অর্থনৈতিক কার্যকলাপ সমর্থন করার জন্য এমন পদক্ষেপ গ্রহণের প্রয়োজন হতে পারে। অর্থনৈতিক প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করলে দেখা যাচ্ছে যে অনেক খাত এখনও চাপের মধ্যে রয়েছে, যা ইসিবিকে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে উৎসাহিত করতে পারে। তাই, নমনীয় আর্থিক নীতিমালার সমর্থকেরা লাগার্ডের বক্তব্যের প্রতি ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবেন। যদি তার মন্তব্য ইতিবাচক হিসেবে ব্যাখ্যা করা হয়, তবে ইউরোর দরপতন হতে পারে। আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর গুরুত্ব দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1760867974.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0476-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রায় 1.0427-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0476 পয়েন্টে গেলে, আমি লং পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে বিপরীত দিকে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি। ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকায় দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0393-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0427 এবং 1.0476-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.0393 এর লেভেলে (চার্টে লাল লাইন) পৌঁছানোর পরে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0347-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি অবিলম্বে বিপরীত দিকে ইউরোর লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (এই লেভেল থেকে 20-25 পিপস বিপরীতমুখী মুভমেন্টের আশা করছি)। যেকোন সময় এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র নিচের দিকে যেতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0427-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0393 এবং 1.0347-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4h9ApAg
-
২৩ জানুয়ারি কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/778584028.jpg[/IMG]
বুধবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বুধবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের তুলনামূলকভাবে দুর্বল ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত ছিল। মূল্য স্থানীয় ট্রেন্ডলাইনের উপরে রয়ে গেছে এবং গতকাল কোনো উল্লেখযোগ্য সামষ্টিক অর্থনৈতিক সংবাদ ছিল না। একমাত্র ইভেন্ট যা ট্রেডারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে তা হলো ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দের বক্তব্য। এটি উল্লেখযোগ্য যে লাগার্ডে কোন কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করেননি। তিনি উল্লেখ করেছেন যে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সম্ভাব্য মার্কিন শুল্ক নিয়ে শঙ্কিত হওয়া উচিত নয় এবং শুল্ক আরোপ হলে তার জবাব দিতে প্রস্তুত থাকা উচিত। তবে, তিনি ট্রাম্পের প্রথম দিনে কোনো শুল্ক আরোপ না করার বিষয়টিকে "যৌক্তিক পদক্ষেপ" হিসেবে বর্ণনা করেছেন। মুদ্রাস্ফীতির বিষয়ে তিনি বলেছেন যে ইসিবি 2025 সালের মধ্যে মুদ্রাস্ফীতি 2%-এ স্থিতিশীল করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে, যা সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা স্পষ্ট ও পূর্বানুমেয় করে তোলে। সামগ্রিকভাবে, তার বক্তব্যে নতুন কোন তথ্য উপস্থাপন করা হয়নি। চার মাসের দরপতনের বিপরীতে ইউরোর মূল্যের কারেকশন চলমান রয়েছে, এবং এই কারেকশন এখনো শেষ হয়নি।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে, বুধবার মাত্র একটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। মূল্য 1.0433-1.0451 এরিয়া থেকে রিবাউন্ড করেছিল, তবে উল্লেখযোগ্য কোনো নিম্নমুখী মুভমেন্ট দেখা যায়নি। বৃহস্পতিবার সকালে, ট্রেডাররা ব্রেকইভেন পয়েন্টে স্টপ লস স্থাপন করে শর্ট পজিশনে থাকার কথা বিবেচনা করতে পারেন।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/529950879.jpg[/IMG]
বৃহস্পতিবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, বর্তমানে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে, যদিও স্থানীয় পর্যায়ে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাও বিদ্যমান। আমরা আশা করছি যে মধ্যমেয়াদে ইউরোর দরপতন পুনরায় শুরু হবে এবং ডলারের সঙ্গে প্যারিটি লেভেলে পৌঁছাবে। বিদ্যমান মৌলিক এবং সামষ্টিক কারণ অনুযায়ী ইউরোর দরপতনের সম্ভাবনাই বেশি, যা মার্কিন ডলারের মূল্যকে ঊর্ধ্বমুখী করছে। এই পেয়ারের মূল্যের বর্তমান কারেকশন একটি ট্রেন্ডলাইনের মাধ্যমে সহায়তা পাচ্ছে, এবং মূল্য এই লাইনটি ব্রেকআউট করে নিচের দিকে গেলে কারেকশনের সমাপ্তি নির্ধারণ করা যেতে পারে। বৃহস্পতিবার, এই পেয়ারের মূল্যের দুর্বল মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে কারণ ডলার সপ্তাহের শুরুর দরপতন পুনরুদ্ধার করার চেষ্টা করতে পারে। এই সময়ে, ট্রেন্ডলাইন একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশিকা হিসেবে কাজ করবে। 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হলো: 1.0156, 1.0221, 1.0269-1.0277, 1.0334-1.0359, 1.0433-1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, এবং 1.0845-1.0851। বৃহস্পতিবার প্রকাশের জন্য একমাত্র নির্ধারিত প্রতিবেদন হলো যুক্তরাষ্ট্রের আনএমপ্লয়মেন্ট ক্লেইমস সংক্রান্ত প্রতিবেদনt। তবে, এই প্রতিবেদনটি গুরুত্বের দিক থেকে গৌণ হিসেবে বিবেচিত হয় এবং এটির ফলাফল আজ এই কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে বলে আশা করা যাচ্ছে না।
Read more: https://ifxpr.com/40pvbsR
-
২৪ জানুয়ারি কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/316662762.jpg[/IMG]
বৃহস্পতিবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বৃহস্পতিবার, EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্য 1.0451 লেভেলে ফিরে এসেছে। স্থানীয় পর্যায়ে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অটুট রয়েছে কারণ মূল্য ট্রেন্ডলাইনের উপরে রয়েছে। গতকাল ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বগতির জন্য কোনো মৌলিক কারণ ছিল না; তবে, কারেকশন চলাকালীন সময়ে এমন কারণের প্রয়োজন হয় না। কারেকশন মূলত এমন একটি সময় যখন মার্কেটের ট্রেডাররা মুনাফা নিশ্চিত করতে তাদের ট্রেড ক্লোজ করে। সরবরাহ এবং চাহিদার ভারসাম্য পরিবর্তিত হয়, যার ফলে মূল্যের মুভমেন্ট দেখা যায়। এই ক্ষেত্রে, বর্তমানে নতুন প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ট্রেড ওপেন করার পরিবর্তে পজিশন ক্লোজ করার বিষয়টি বেশি দেখা যাচ্ছে। গতকাল যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোজোনে কোনো উল্লেখযোগ্য ইভেন্ট ছিল না। ডোনাল্ড ট্রাম্প বিভিন্ন দেশকে পরামর্শ দিয়ে চলেছেন যে কীভাবে তারা মার্কিন "কালো তালিকাভুক্ত" হওয়া এড়াতে পারে, তবে ট্রেডাররা তার মন্তব্যের প্রতি প্রতিক্রিয়া জানানো বন্ধ করে দিয়েছে। ফলস্বরূপ, কারেকশন চলমান রয়েছে এবং এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা পুনরায় শুরু হওয়ার কোনো ইঙ্গিত নেই।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1645311120.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট বৃহস্পতিবার 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে মাত্র একটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। মূল্য 1.0433-1.0451 এরিয়ার কাছ থেকে বাউন্স করেছিল তবে উল্লেখযোগ্য কোনো নিম্নমুখী মোমেন্টাম প্রদর্শন করেনি। সিগন্যালটি দিনের শেষভাগে গঠিত হয়েছিল, যা বেশিরভাগ ট্রেডার এটি কাজে লাগাতে পারেনি।
শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, বর্তমানে মধ্যমেয়াদে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করলেও স্থানীয় পর্যায়ে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বিদ্যমান। পূর্বে উল্লেখ করা হয়েছে, ইউরোর দরপতন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে কারণ মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এখনও মার্কিন ডলারের পক্ষে কাজ করছে। মার্কেটে বর্তমানে একটি কারেকশন হচ্ছে যা ট্রেন্ডলাইনের মাধ্যমে সমর্থিত। যখন মূল্য এই ট্রেন্ডলাইন ব্রেক করে যাবে তখন এই কারেকশনের সমাপ্তি নিশ্চিত হবে। শুক্রবার মার্কেটে তুলনামূলকভাবে দুর্বল মুভমেন্ট দেখা যাবে বলে আশা করা হচ্ছে, এবং ধীরগতিতে ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে। যদি ইউরোর মূল্য 1.0451 লেভেল ব্রেক করে উপরের দিকে যায়, তাহলে এটি এই পেয়ারের মূল্যের আরও ঊর্ধ্বমুখী মোমেন্টামের দিকে নিয়ে যেতে পারে। তবে, এই পেয়ারের মূল্যের উল্লেখযোগ্য র্যালি বা ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সম্ভাবনা কম। 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে নিম্নলিখিত ট্রেডিং লেভেলগুলো পর্যবেক্ষণ করা উচিত: 1.0156, 1.0221, 1.0269-1.0277, 1.0334-1.0359, 1.0433-1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, and 1.0845-1.0851। এছাড়াও, শুক্রবার জার্মানি, ইউরোজোন এবং যুক্তরাষ্ট্রে পরিষেবা এবং উৎপাদন খাতের PMI প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এই প্রতিবেদনগুলো বেশ গুরুত্বপূর্ণ এবং এগুলোর ফলাফল ইউরোপীয় ও মার্কিন ট্রেডিং সেশনে মার্কেটে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।
ট্রেডিং সিস্টেমের মূল নিয়মাবলী: 1) সিগন্যালের শক্তি: সিগন্যাল গঠন করতে কতক্ষণ সময় নেয় তার উপর ভিত্তি করে সিগন্যালের শক্তি নির্ধারণ করা হয় (বাউন্স বা লেভেলের ব্রেকথ্রু)। এটি গঠন করতে যত কম সময় লাগবে, সিগন্যাল তত শক্তিশালী হবে। 2) ভুল সিগন্যাল: যদি ভুল সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট লেভেলের কাছাকাছি দুটি বা ততোধিক পজিশন খোলা হয় (যা টেক প্রফিট শুরু করেনি বা নিকটতম লক্ষ্যমাত্রায় পৌছায়নি), তাহলে এই লেভেলে প্রাপ্ত পরবর্তী সমস্ত সিগন্যাল উপেক্ষা করা উচিত। 3) ফ্ল্যাট মার্কেট: ফ্ল্যাট মার্কেটের সময়, যেকোন পেয়ারের একাধিক ফলস সিগন্যাল তৈরি হতে পারে বা কোন সিগন্যালের গঠন নাও হতে পারে। যাই হোক না কেন, ফ্ল্যাট মুভমেন্টের ইঙ্গিত পাওয়া মাত্র ট্রেডিং বন্ধ করে দেয়া উচিত। 4) ট্রেডিং টাইমফ্রেম: ইউরোপীয় সেশনের শুরু এবং মার্কিন সেশনের মাঝামাঝি সময়ে ট্রেড ওপেন করা উচিত। এর বাইরে সমস্ত ট্রেড ম্যানুয়ালি ক্লোজ করতে হবে। 5) MACD সূচকের সিগন্যাল: প্রতি ঘন্টার চার্টে, শুধুমাত্র উল্লেখযোগ্য ভোলাট্যালিটি এবং প্রতিষ্ঠিত প্রবণতার মধ্যেই MACD থেকে প্রাপ্ত সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করার পরামর্শ দেওয়া হয়, যা একটি ট্রেন্ডলাইন বা ট্রেন্ড চ্যানেল দ্বারা নিশ্চিত করা হয়। 6) কাছাকাছি লেভেল: যদি দুটি লেভেল একে অপরের খুব কাছাকাছি অবস্থিত হয় (5 থেকে 15 পিপস পর্যন্ত), সেগুলোকে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল হিসাবে বিবেচনা করা উচিত। 7) স্টপ লস: মূল্য 15 পিপস উদ্দেশ্যমূলক দিকে যাওয়ার পর, ব্রেক-ইভেনে স্টপ লস সেট করা উচিত। চার্টে কী কী আছে: সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেলগুলো হল সেই লেভেল যা কারেন্সি পেয়ার কেনা বা বিক্রি করার সময় লক্ষ্যমাত্রা হিসাবে কাজ করে। আপনি এই লেভেলগুলোর কাছাকাছি টেক প্রফিট সেট করতে পারেন। লাল লাইন হল চ্যানেল বা ট্রেন্ড লাইন যা বর্তমান প্রবণতা প্রদর্শন করে এবং দেখায় যে এখন কোন দিকে ট্রেড করা ভাল হবে। MACD (14,22,3) সূচক, হিস্টোগ্রাম এবং সিগন্যাল লাইন উভয়ই অন্তর্ভুক্ত করে, এটি একটি সহায়ক টুল হিসেবে কাজ করে এবং এটি সিগন্যালের উৎস হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা এবং প্রতিবেদন (সর্বদা নিউজ ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত থাকে) যেকোন কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের গতিশীলতাকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। অতএব, এগুলো প্রকাশের সময় অত্যন্ত সতর্কভাবে ট্রেডিং করতে হবে। প্রচলিত প্রবণতার বিপরীতে আকস্মিকভাবে মূল্যের পরিবর্তন থেকে সুরক্ষিত থাকতে মার্কেটে থেকে বের হয়ে যাওয়াই যুক্তিসঙ্গত হতে পারে। নতুন ট্রেডারদের সর্বদা মনে রাখতে হবে যে প্রতিটি ট্রেড থেকে লাভ হবে না। একটি সুস্পষ্ট কৌশল গ্রহণ ও কার্যকর অর্থ ব্যবস্থাপনাই দীর্ঘমেয়াদে ট্রেডিংয়ের সাফল্যের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।
Read more: https://ifxpr.com/42sLdVE
-
২৪ জানুয়ারি কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/661879597.jpg[/IMG]
সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: শুক্রবার বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে। জার্মানি, যুক্তরাজ্য, ইউরোজোন এবং যুক্তরাষ্ট্রে জানুয়ারি মাসের পরিষেবা এবং উৎপাদন খাতের PMI সূচক প্রকাশিত হবে। এই সূচকগুলো অর্থনৈতিক পরিস্থিতির প্রধান নির্দেশক হিসেবে কাজ করে। সহজভাবে বলতে গেলে, এই সূচকগুলোর বৃদ্ধি পেলে সেটি অর্থনীতিতে সম্ভাব্য ইতিবাচক পরিবর্তনের সংকেত দেয়। দুর্ভাগ্যবশত, সাম্প্রতিক সময়ে ইউরোপীয় PMI সূচকগুলো খুব একটা ইতিবাচক ফলাফল প্রদর্শন করেনি। তবুও, পূর্বাভাসের তুলনায় প্রকৃত ফলাফলের যেকোনো বিচ্যুতির ক্ষেত্রে মার্কেটে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হবে। এছাড়াও, যুক্তরাষ্ট্রে ইউনিভার্সিটি অব মিশিগান থেকে কনজিউমার সেন্টিমেন্ট সূচক প্রকাশিত হবে, যা PMI সূচকের মতোই বাজার পরিস্থিতিকে প্রভাবিত করতে পারে।
ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: শুক্রবারের আরেকটি উল্লেখযোগ্য ইভেন্ট হলো ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ডের বক্তৃতা। তবে, তিনি বুধবারই বক্তব্য দিয়েছেন এবং তার কাছ থেকে কোনো নতুন মৌলিক তথ্য পাওয়া যায়নি। আগামী সপ্তাহে ইসিবির বছরের প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত করবে, এবং মার্কেটের ট্রেডাররা আত্মবিশ্বাসী যে সুদের হার আরও 0.25% কমানো হবে। এর বিপরীতে, ফেডারেল রিজার্ভ আরও একদিন আগে তাদের বৈঠক শেষ করবে এবং সুদের হার অপরিবর্তিত রাখবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। ফলে, ডলারের তুলনায় ইউরো মৌলিকভাবে দুর্বল অবস্থায় রয়েছে। ইউরোর মূল্যের বর্তমান ঊর্ধ্বমুখী মোমেন্টাম মূলত একটি টেকনিক্যাল কারেকশন।
উপসংহার: সপ্তাহের শেষ দিনের ট্রেডিংয়ে, বাজার পরিস্থিতি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের ওপর নির্ভর করবে। EUR/USD এবং GBP/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্য কারেকশনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, যদিও এই কারেকশনগুলো তেমন শক্তিশালী নয়। সামগ্রিকভাবে, যতক্ষণ না ইউরো এবং পাউন্ডের মূল্য তাদের সংশ্লিষ্ট ট্রেন্ড লাইনের নিচে দৃঢ়ভাবে স্থিতিশীল হয়, চার মাসের নিম্নমুখী প্রবণতার পুনরায় শুরু হওয়ার প্রত্যাশা করার অর্থ নেই। উভয় পেয়ারের মূল্যের নতুন প্রবণতা শুরু হওয়ার আগে কারেকশন শেষ হতে যথেষ্ট সময় লাগতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/3E8twjP
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ২৭ জানুয়ারি
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/468196513.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ দিনের দ্বিতীয়ার্ধে যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচের দিকে যেতে শুরু করে তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0481 এর লেভেল টেস্ট করে, যা মার্কেটে একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলে, এই কারেন্সি পেয়ারের মূল্য প্রায় 20 পিপস হ্রাস পায়, তারপরে ইউরোর চাহিদা পুনরায় ফিরে আসে। পুনরায় ইউরোর চাহিদা ফিরে আসার কারণ ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রকাশিত প্রতিবেদনের হতাশাজনক ফলাফল, বিশেষত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস হ্রাস এবং পরিষেবা দুর্বল কার্যকারিতা, যা ডলারের ওপর চাপ বৃদ্ধি করে। পাশাপাশি, ভূরাজনৈতিক ঝুঁকিগুলোও মার্কেটকে প্রভাবিত করছে। ইউরোর মূল্যের উল্লেখযোগ্য কারেকশনের পরে, ক্রেতাদের অর্থনৈতিক সূচক এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিবৃতির দিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। আজ IFO প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে, যা ট্রেডার এবং বিনিয়োগকারীদের মধ্যে উদ্বেগ বৃদ্ধি করতে পারে। বিজনেস ক্লাইমেট ইনডেক্সের পতন জার্মানির অর্থনৈতিক পরিস্থিতির অবনতির ইঙ্গিত দিতে পারে, যা বিশেষ করে উচ্চ জ্বালানি খরচের কারণে সমস্যার সম্মুখীন জার্মান কোম্পানিগুলোর জন্য চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করতে পারে। যদি এই প্রবণতা অব্যাহত থাকে, তবে এটি ইউরোর দরপতনের পাশাপাশি পুরো ইউরোজোনের জন্য আরও গুরুতর পরিণতি বয়ে আনতে পারে। এই চ্যালেঞ্জগুলো ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংককে অর্থনীতিকে উদ্দীপিত করার জন্য আরও নমনীয় পদক্ষেপ বিবেচনা করতে প্ররোচিত করতে পারে। তবে, অনেক অর্থনীতিবিদ মনে করেন যে বর্তমান বৈশ্বিক অনিশ্চয়তার পরিপ্রেক্ষিতে এই ধরনের পদক্ষেপ কার্যকর নাও হতে পারে। আমার দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের দিকে মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0513-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রায় 1.0469-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0513 পয়েন্টে গেলে, আমি লং পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে বিপরীত দিকে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি। দিনের প্রথমার্ধে শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0448-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0469 এবং 1.0513-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.0448এর লেভেলে (চার্টে লাল লাইন) পৌঁছানোর পরে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0416-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি অবিলম্বে বিপরীত দিকে ইউরোর লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (এই লেভেল থেকে 20-25 পিপস বিপরীতমুখী মুভমেন্টের আশা করছি)। যেকোন সময় এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র নিচের দিকে যেতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0469-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0448 এবং 1.0416-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
চার্টে কী আছে: হালকা সবুজ লাইন: এই ট্রেডিং ইন্সট্রুমেন্ট ক্রয়ের জন্য এন্ট্রি প্রাইস। গাঢ় সবুজ লাইন: টেক-প্রফিট (TP) সেট করতে পারেন বা ম্যানুয়ালি মুনাফা নির্ধারণ করার জন্য সম্ভাব্য লক্ষ্যমাত্রা, কারণ এই লেভেলের উপরে আরও দর বৃদ্ধির সম্ভাবনা নেই। হালকা লাল লাইন: এই ট্রেডিং ইন্সট্রুমেন্ট বিক্রয়ের জন্য এন্ট্রি প্রাইস। গাঢ় লাল লাইন:টেক-প্রফিট (TP) সেট করতে পারেন বা ম্যানুয়ালি মুনাফা নির্ধারণ করার জন্য সম্ভাব্য লক্ষ্যমাত্রা, কারণ এই লেভেলের নিচে আরও দরপতনের সম্ভাবনা নেই। MACD সূচক: মার্কেটে এন্ট্রি করার সময়, ওভারবট এবং ওভারসোল্ড জোন চিহ্নিত করা গুরুত্বপূর্ণ। নতুন ফরেক্স ট্রেডারদের জন্য গুরুত্বপূর্ন পরামর্শ: মার্কেটে এন্ট্রির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় খুব সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক প্রতিবেদন প্রকাশের আগে, মূল্যের তীব্র ওঠানামা এড়াতে ট্রেডিং না করাই উচিত। সংবাদ প্রকাশের সময় ট্রেড করলে, ঝুঁকি কমাতে সর্বদা স্টপ-লস অর্ডার সেট করুন। স্টপ-লস অর্ডার বা মানি ম্যানেজমেন্টের কৌশল ছাড়াই ট্রেড করলে আপনার ডিপোজিট দ্রুত শেষ হয়ে যেতে পারে, বিশেষ করে বড় ভলিউমে ট্রেড করার সময়। সফলভাবে ট্রেড করার জন্য ট্রেডিংয়ের একটি স্পষ্ট পরিকল্পনা থাকতে হবে, ঠিক যেমনটি আমি এই নিবন্ধে প্রদর্শন করেছি। বর্তমান বাজার পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে ট্রেডিংয়ের স্বতঃস্ফূর্ত সিদ্ধান্ত দৈনিক ভিত্তিতে ট্রেড করা যেকোন নতুন ট্রেডারের জন্য সহজাতভাবে লোকসান বয়ে নিয়ে আসতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/3Efpuq8
-
২৮ জানুয়ারি কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/435376470.jpg[/IMG]
সোমবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট সোমবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মিশ্র মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে। প্রথমে মূল্য কিছুটা হ্রাস পায়, এরপর আবার বৃদ্ধি পায়, এবং পরে আরও উল্লেখযোগ্য হ্রাস দেখা যায়। কোনো মৌলিক বা সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট ছাড়াই এই পেয়ারের মূল্যের এই ওঠানামাগুলো ঘটেছে। এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, সর্বদা সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফল বা গুরুত্বপূর্ণ নীতিনির্ধারকদের বক্তব্যের প্রভাবে টেকনিক্যাল কারেকশনে হয় না। বর্তমানে, মার্কেটে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রভাব ফেলছে, যিনি নিয়মিতভাবে বিভিন্ন খবরের শিরোনাম হচ্ছেন। তবে, ট্রেডাররা কীভাবে এই খবরগুলোর প্রতিক্রিয়া দেখাবে তা অনুমান করা কঠিন, কারণ ট্রাম্প একদিনে দুইটি বিপরীতমুখী সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। তাই, শুধুমাত্র মৌলিক প্রেক্ষাপটের উপর ভিত্তি করে পূর্বাভাস দেওয়া এখন খুব একটা কার্যকর হবে না। বরং চলমান কারেকশন এবং টেকনিক্যাল বিশ্লেষণের দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত। কারেকশনটি উর্ধ্বমুখী ট্রেন্ডলাইনে নির্দেশিত হয়েছে। আগামীকাল FOMC-এর বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকায় চলমান প্রবণতার পরিবর্তন ঘটতে পারে। পাশাপাশি, বৃহস্পতিবারের ইসিবির বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে, সোমবার দুটি প্রায় নিখুঁত ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। ইউরোপীয় সেশনের সময়, মূল্য প্রায় 1.0451 লেভেল থেকে কোনো বিচ্যুতি ছাড়াই রিবাউন্ড করে এবং 1.0526 লেভেল পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। একই লেভেলে আবার রিভার্সাল ঘটে এবং রাতে মূল্য 1.0433-1.0451 রেঞ্জে ফিরে আসে। নতুন ট্রেডাররা এই দুটি ট্রেড থেকে প্রায় 80-100 পিপস লাভ করতে পারত।
মঙ্গলবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, বর্তমানে মধ্যমেয়াদে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করলেও স্থানীয় পর্যায়ে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী কারেকশন চলমান রয়েছে। এখনও ইউরোর দরপতনের প্রত্যাশা করা হচ্ছে, কারণ মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এখনও মার্কিন ডলারকে সমর্থন করছে। তবে, আমরা এই উর্ধ্বমুখী কারেকশনের সমাপ্তির জন্য অপেক্ষা করব, যা মূল্য ট্রেন্ডলাইন ব্রেক করে নিচের দিকে গেলে নিশ্চিত হবে। মঙ্গলবার, এই পেয়ারের দরপতন পুনরায় শুরু হতে পারে কারণ কোনো নিম্নমুখী কারেকশন ছাড়াই মূল্য যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে, আজ এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট সম্পূর্ণরূপে টেকনিক্যাল কারেকশনের উপর নির্ভর করবে। 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে, নিম্নলিখিত লেভেলগুলোতে দৃষ্টি দেওয়া উচিত: 1.0156, 1.0221, 1.0269-1.0277, 1.0334-1.0359, 1.0433-1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, 1.0845-1.0851। মঙ্গলবার তুলনামূলকভাবে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন হিসেবে মার্কিন ডিউরেবল গুডস অর্ডার সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এছাড়াও, ক্রিস্টিন লাগার্ডের একটি বক্তৃতা অনুষ্ঠিত হবে; তবে, তার বক্তব্য থেকে কোনো বড় চমকপ্রদ তথ্য পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে না।
Read more: https://ifxpr.com/3PW7FPn