-
GBP/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে বৃহস্পতিবার কেবল একটি সেল সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল, যা সন্ধ্যার দিকে পাওয়া যায় এবং এটি যথেষ্ট স্পষ্ট ছিল না। মার্কিন ট্রেডিং সেশনের মাঝামাঝি সময়ে, মূল্য 1.2241-1.2270 জোনে পৌঁছায় কিন্তু এটি ব্রেক করতে ব্যর্থ হয়। যদিও কোনও স্পষ্ট রিবাউন্ড দেখা যায়নি, তবে আজও এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, কারণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট এখনও ডলারের পক্ষে এবং পাউন্ডের বিরুদ্ধে কাজ করছে। 1.2170 লেভেলের কাছে একটি শক্তিশালী বাই সিগন্যাল তৈরি হতে পারত; তবে, মূল্য মাত্র ৪ পিপসের জন্য লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছাতে পারেনি। শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক চার্টে GBP/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বজায় রয়েছে। মধ্যমেয়াদে, 1.1800 লেভেলের দিকে পাউন্ডের দরপতনের সম্ভাবনাকে আমরা সম্পূর্ণভাবে সমর্থন করি, কারণ আমাদের মতে এটিই সবচেয়ে যৌক্তিক ফলাফল বলে মনে হচ্ছে। তাই, আমরা এই পেয়ারের আরও দরপতনের প্রত্যাশা করছি, তবে সবসময় প্রযুক্তিগত সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে ট্রেডিং করা উচিত। এই সপ্তাহে পাউন্ডের ধারাবাহিক দরপতনের যৌক্তিকতা আরও জোরালো হয়েছে এবং এতে কোনো বাধা সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। শুক্রবার GBP/USD পেয়ারের মূল্যের শান্ত মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষপট এই পেয়ারের মূল্যের 1.2241 এবং 1.2270-এর মধ্যবর্তী রেসিস্ট্যান্স জোন ব্রেকের সুযোগ তৈরি করতে পারবে না। ফলে, আরও দরপতনের সম্ভাবনাই বেশি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1144525073.jpg[/IMG]
৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে নিম্নলিখিত লেভেলগুলোতে ট্রেডিংয়ের সুযোগ পাওয়া যেতে পারে: 1.2010, 1.2052, 1.2089-1.2107, 1.2164-1.2170, 1.2241-1.2270, 1.2316, 1.2372-1.2387, 1.2445, 1.2502-1.2508, 1.2547, 1.2633, 1.2680-1.2685, 1.2723, এবং 1.2791-1.2798। শুক্রবার যুক্তরাজ্যে খুচরা বিক্রয় সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যা পাউন্ডের উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে না বলে মনে হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রে শিল্প উৎপাদন এবং ভবন নির্মাণ অনুমোদন সংক্রান্ত দুটি তুলনামূলকভাবে স্বল্প গুরুত্বসম্পন্ন প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে।
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ২২ জানুয়ারি
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1687720486.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ দিনের দ্বিতীয়ার্ধে যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.2260 এর লেভেল টেস্ট করেছিল। এটি পাউন্ড ক্রয়ের জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য 70 পিপসের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। পাউন্ডের চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে, যদিও গতকাল প্রকাশিত যুক্তরাজ্যের শ্রমবাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদনের ফলাফল কিছুটা হতাশাজনক ছিল, যেখানে বেকারত্বের হার অর্থনীতিবিদদের পূর্বাভাসের তুলনায় বেশি ছিল। মার্কেটের ট্রেডাররা এখনও সংবেদনশীল অবস্থায় রয়েছে এবং তারা ট্রাম্প ও তার নতুন প্রশাসনের যেকোনো বিবৃতির প্রতি প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে। আজ, আমরা যুক্তরাজ্যের পাবলিক সেক্টরের নেট ঋণ সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশের আশা করছি, যা আর্থিক স্থিতিশীলতা এবং অর্থনৈতিক নীতির একটি মূল সূচক হিসেবে বিবেচিত। নেট ঋণের বৃদ্ধি বাড়তি আর্থিক খাতে ঝুঁকির সংকেত দিতে পারে, যা বিনিয়োগকারীদের সিদ্ধান্ত এবং আন্তর্জাতিক ক্রেডিট রেটিংকে প্রভাবিত করতে পারে। অর্থনৈতিক অস্থিরতার সময়ে, পাবলিক ঋণের স্তর বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। এছাড়াও, ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের প্রান্তিক ভিত্তিক বুলেটিন অর্থনৈতিক নীতি এবং আর্থিক প্রবণতা সম্পর্কিত অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করবে। এতে মুদ্রাস্ফীতি, কর্মসংস্থান এবং জিডিপি প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাসসহ ক্রেডিট নীতির বিশ্লেষণ অন্তর্ভুক্ত থাকবে। এই প্রতিবেদনের ফলাফল গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক পূর্বাভাসের সংশোধনের দিকে নিয়ে যেতে পারে, যা অর্থবাজারকে প্রভাবিত করবে। ঋণ সংক্রান্ত প্রতিবেদন এবং বুলেটিন থেকে প্রাপ্ত অন্তর্দৃষ্টি দেশটির বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতির সার্বিক চিত্র সম্পর্কে ধারণে, যা বিশেষজ্ঞ এবং বিনিয়োগকারীদের পূর্বাভাসকে প্রভাবিত করবে। আমার দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন GBP/USD পেয়ারের মূল্য 1.2415-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.2348-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.2415-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের আশা করছি)। আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে পাউন্ডের মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2312-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.2348 এবং 1.2415-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/663899457.jpg[/IMG]
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 1.2312-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিচের দিকে যাওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.2243-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি (এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্টের আশা করছি)। যেকোন সময় বিয়ারিশ প্রবণতা ফিরে আসার সম্ভাবনা থাকায় মূল্য উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় পাউন্ড বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্য নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2348-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.2312 এবং 1.2243-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
-
বৃহস্পতিবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ GBP/USD পেয়ারের 1H চার্ট বৃহস্পতিবার, GBP/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বজায় ছিল, যদিও এই মুভমেন্টের পেছনে কোনো স্থানীয় সামষ্টিক অর্থনৈতিক বা মৌলিক কারণ ছিল না। সারা দিনে যুক্তরাষ্ট্র বা যুক্তরাজ্য থেকে কোনো উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়নি। যুক্তরাষ্ট্রের জবলেস ক্লেইমস সংক্রান্ত প্রতিবেদনের প্রকৃত ফলাফল পূর্বাভাসের সঙ্গে প্রায় সঙ্গতিপূর্ণ ছিল, যার ফলে এই প্রতিবেদনটি এই কারেন্সি পেয়ারের উপর তেমন কোন প্রভাব ফেলেনি। ফলস্বরূপ, মার্কেটের ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া জানানোর মতো কোনো বিষয় ছিল না। কারেকশন এখনও চলমান রয়েছে, কারণ মূল্য এখনও ট্রেন্ডলাইনের উপরে রয়েছে, এবং এই প্রবণতা ধারাবাহিক খবর বা প্রতিবেদনের উপর নির্ভরশীল নয়। তবে, আজ বেশ কয়েকটি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যার ফলে পেয়ারটির মূল্য বৃদ্ধির বা দরপতনের সমান সম্ভাবনা রয়েছে। আমরা নতুন ট্রেডারদের মনে করিয়ে দিতে চাই যে বর্তমান মুভমেন্ট মূলত একটি কারেকশন।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/150540412.jpg[/IMG]
শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, স্বল্পমেয়াদে GBP/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা শুরু হয়েছে, যা মূলত একটি কারেকশন। মধ্যমেয়াদি দৃষ্টিকোণ থেকে, আমরা সম্পূর্ণরূপে 1.1800 লেভেলের দিকে পাউন্ডের দরপতনের প্রত্যাশা করছি, কারণ আমরা মনে করি এটিই সবচেয়ে সম্ভাব্য পরিস্থিতি। তাই, ট্রেডারদের আরও দরপতনের প্রত্যাশা করা উচিত, এবং ট্রেন্ডলাইন বর্তমান কারেকশনের সমাপ্তি নির্দেশ করবে। শুক্রবার, GBP/USD পেয়ারের মূল্যের তুলনামূলকভাবে দুর্বল মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে, এবং দৈনিক প্রবণতা মূলত সামষ্টিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উপর নির্ভর করবে। এই সপ্তাহে প্রথমবারের মতো, আসন্ন প্রতিবেদনগুলোর ফলাফলে এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে, বর্তমানে নিম্নলিখিত লেভেলগুলোতে ট্রেডিং করা সম্ভব: 1.2010, 1.2052, 1.2089-1.2107, 1.2164-1.2170, 1.2241-1.2270, 1.2301, 1.2372-1.2387, 1.2445, 1.2502-1.2508, 1.2547, 1.2633, 1.2680-1.2685, 1.2723, এবং 1.2791-1.2798। শুক্রবার, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রে পরিষেবা এবং উৎপাদন খাতের ব্যবসায়িক কার্যকলাপ সূচক প্রকাশিত হবে। এছাড়াও, যুক্তরাষ্ট্রে ইউনিভার্সিটি অব মিশিগান কনজিউমার সেন্টিমেন্ট সূচক প্রকাশিত হবে। এই প্রতিবেদনগুলো গুরুত্বের দিক থেকে মাঝারি হিসেবে বিবেচনা করা যায়, তবে তা মার্কেটে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1881981877.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ দিনের দ্বিতীয়ার্ধে যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের উল্লেখযোগ্য নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য প্রথমে 1.2409 এর লেভেল টেস্ট করে। পাউন্ডের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার প্রেক্ষাপটে এটি আরও দরপতনের সম্ভাবনাকে কমিয়ে দেয়। এর কিছুক্ষণ পরেই এই লেভেলের দ্বিতীয় টেস্টটি ঘটে, সেসময় MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে ছিল। এটি পরিকল্পনা #2 অনুসারে এই পেয়ার ক্রয়ের সুযোগ তৈরি করে, যার ফলে পাউন্ডের মূল্য 80 পিপসেরও বেশি বৃদ্ধি পায়। শুক্রবার প্রকাশিত মার্কিন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল ট্রেডারদের মধ্যে হতাশার সঞ্চার করে, যা বাজার পরিস্থিতিকে প্রভাবিত করে। পরিষেবা খাতের ভবিষ্যৎ কার্যকলাপের বিষয়ে প্রত্যাশা পূরণ না হওয়ায় ডলার দুর্বল হয় এবং পাউন্ড স্টার্লিংসহ অন্যান্য মুদ্রার আকর্ষণীয়তা বৃদ্ধি পায়। এই খবরের প্রেক্ষিতে পাউন্ডের শক্তিশালী হওয়ার বিষয়টি মার্কেটে স্থিতিশীলতা এবং আরও স্থিতিশীল অ্যাসেটের সন্ধানে থাকা ট্রেডারদের অভিপ্রায় নির্দেশ করে। আজ কোনো উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা নেই। এশিয়ান সেশনের শুরু থেকেই ঝুঁকিপূর্ণ অ্যাসেটগুলোর ওপর যে চাপ দেখা গেছে, তা বিবেচনায় নিয়ে পাউন্ড কেনার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকা উচিত। ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাকে আরও এগিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে একটি গভীর কারেকশনের জন্য অপেক্ষা করাই শ্রেয়। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন GBP/USD পেয়ারের মূল্য 1.2508-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.2462-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.2508-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের আশা করছি)। ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার ধারাবাহিকতায় পাউন্ডের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2439-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.2462 এবং 1.2508-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 1.2439-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিচের দিকে যাওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.2404-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি (এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্টের আশা করছি)।যেকোন সময় বিয়ারিশ প্রবণতা ফিরে আসার সম্ভাবনা থাকায় মূল্য উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় পাউন্ড বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্য নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2462-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.2439 এবং 1.2404-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1269777267.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ দিনের দ্বিতীয়ার্ধে যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচের দিকে যেতে শুরু করে তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.2490 এর লেভেল টেস্ট করে। এটি পাউন্ড বিক্রির জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট প্রদান করে, যার ফলে 20-পিপসের দরপতন ঘটে। এর আগে, মার্কিন রিয়েল এস্টেট মার্কেট সংক্রান্ত প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্যকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করেছিল। পাশাপাশি, ট্রাম্পের বাণিজ্য শুল্ক সংক্রান্ত বক্তব্য ডলারের অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করেছে, যার ফলে আজকের এশিয়ান সেশনে GBP/USD-এর উল্লেখযোগ্য বিক্রয় লক্ষ্য করা গেছে। ডলারের প্রতি ক্রমবর্ধমান আগ্রহের কারণ হলো ট্রেডাররা এখন প্রত্যাশা করছে যে ফেডারেল রিজার্ভ সুদের হার অপরিবর্তিত রাখবে। আগামীকাল ফেডের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হবে, তাই নিকট ভবিষ্যতে ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের চাহিদা পুনরুদ্ধার হওয়ার সম্ভাবনা কম। যুক্তরাজ্যের নতুন কোন মৌলিক প্রতিবেদন প্রকাশ না হওয়ার বিষয়টি মুদ্রা বাজারে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করতে পারে। বিনিয়োগকারী এবং ট্রেডাররা নির্ভরযোগ্য প্রতিবেদনের উপর ভিত্তি করে সঠিক পূর্বাভাস নির্ধারণ করতে চান। কিন্তু এমন প্রতিবেদন অনুপস্থিতিতে, ট্রেডাররা গুজব এবং অনুমানের প্রতি প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে, যার ফলে অস্থিরতা বৃদ্ধি পাবে। ফলস্বরূপ, মৌলিক প্রেক্ষাপটের কারণে ব্রিটিশ পাউন্ড মার্কিন ডলারের তুলনায় অসুবিধাজনক অবস্থানে থাকবে পারে। আমার দৈনিক কৌশল অনুযায়ী, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের দিকে মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন GBP/USD পেয়ারের মূল্য 1.2525-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.2465-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.2525-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের আশা করছি)। নিকটতম মেয়াদে পাউন্ডের মূল্যের উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা নেই। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2431-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.2465 এবং 1.2525-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 1.2431-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিচের দিকে যাওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.2379-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি (এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্টের আশা করছি)। পাউন্ডের মূল্য উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় এটি বিক্রি করা উচিত হবে, কারণ এখন প্রবণতার বিপরীতে ট্রেড করা হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্য নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2465-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.2431 এবং 1.2379-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/837757723.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের বেশ নিচে নেমে গিয়েছিল, তখন এই পেয়ারের মূল্য প্রথমবারের মতো 1.2420 এর লেভেল টেস্ট করে, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণেই, আমি পাউন্ড বিক্রি করা থেকে বিরত ছিলাম। অল্প সময়ের মধ্যে 1.2420 লেভেলের দ্বিতীয় পরীক্ষা সংঘটিত হয়, তখন MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে অবস্থান করছিল, যা পরিকল্পনা #2 অনুযায়ী ক্রয়ের সুযোগ তৈরি করে এবং ২০-পয়েন্টের মূল্য বৃদ্ধি ঘটায়। আজ যুক্তরাজ্যে এমন কোন গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না যা ব্রিটিশ পাউন্ডের উপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে। এই কারণে, ক্রেতারা পেয়ারটির মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাকে কাজে লাগাতে পারে এবং গুরুত্বপূর্ণ মার্কিন অর্থনৈতিক পরিসংখ্যান প্রকাশের আগে লং পজিশন ওপেন করতে করতে পারে। তবে, GBP/USD পেয়ারের নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি থাকা সত্ত্বেও, ফেডারেল রিজার্ভের ভবিষ্যৎ নীতি নিয়ে প্রশ্নগুলো এখনো আলোচনার কেন্দ্রে রয়েছে। ফেডের যেকোনো নীতিগত পরিবর্তন ডলার এবং পাউন্ড উভয়ের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে, যা ট্রেডারদের জন্য নীতিনির্ধারকদের বক্তব্য ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করা জরুরি করে তুলছে। আজকের দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করবো।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ যখন GBP/USD পেয়ারের মূল্য 1.2492-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.2465-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.2492-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের আশা করছি)। স্বল্পমেয়াদে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার কাঠামোর মধ্যে পাউন্ডের আরও মূল্য বৃদ্ধির উপর নির্ভর করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2441-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.2465 এবং 1.2492-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 1.2441-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেলে পৌছানোর পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.2406-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি (এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্টের আশা করছি)। পাউন্ডের মূল্য উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় এটি বিক্রি করা উচিত হবে, কারণ এখন প্রবণতার বিপরীতে ট্রেড করা হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্য নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2465-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.2441 এবং 1.2406-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1119156628.jpg[/IMG]
বুধবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ GBP/USD পেয়ারের 1H চার্ট বুধবার, GBP/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের খুবই ধীরগতির মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে, কারণ ট্রেডাররা জেরোম পাওয়েলের সম্ভাব্য অপ্রত্যাশিত মন্তব্যের ব্যাপারে সতর্ক ছিল। তবে, পাওয়েল মূলত তার পূর্ববর্তী বক্তব্যেরই পুনরাবৃত্তি করেছেন। প্রধান পার্থক্য ছিল যে ফেডারেল রিজার্ভ এখন মুদ্রাস্ফীতিকে "মাঝারি মাত্রায় উচ্চ" হিসেবে বর্ণনা করছে, যা ২০২৫ সালে ০.৫%-এর বেশি সুদের হার কমানোর সম্ভাবনাকে আরও কমিয়ে দেয়। আমরা মনে করি যে ফেডের বৈঠকের ফলাফলকে "মাঝারিভাবে হকিশ বা কঠোর" হিসেবে বিবেচনা করা উচিত, তবে মার্কেটের ট্রেডাররা এটি মোটামুটি উপেক্ষা করেছে। পাউন্ড স্টার্লিং এখনো অ্যাসেন্ডিং ট্রেন্ড লাইনের অনেক উপরে ট্রেড করছে, যা এই ইঙ্গিত দেয় যে এখনই দরপতনের জন্য কোনো তাৎক্ষণিক কারণ নেই। তবে, এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে ইউরো এবং পাউন্ড ঘনিষ্ঠভাবে সংযুক্ত, এবং ইউরো ইতোমধ্যেই ট্রেন্ড লাইনের নিচে কনসোলিডেট করেছে। এই পরিস্থিতি দুটি সম্ভাবনা সৃষ্টি করে: হয় পাউন্ডের মূল্য ট্রেন্ড লাইন ব্রেক করবে, অথবা ইউরোর মূল্যের ট্রেন্ডলাইনের ব্রেকআউটটি ভুল প্রমাণিত হবে। আজ বেশ কয়েকটি মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক ইভেন্ট রয়েছে, যা দৈনিক মুভমেন্ট এবং সার্বিক পরিস্থিতি আরও স্পষ্ট করতে সহায়তা করতে পারে।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/214031583.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের উল্লেখযোগ্য উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.2446 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের আরও ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। ফলস্বরূপ, আমি পাউন্ড কেনার সিদ্ধান্ত নেইনি—যা ভুল সিদ্ধান্ত বলে প্রমাণিত হয়। তবে, লোকসান করার চেয়ে ট্রেড না করাই ভালো। মার্কিন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল মূলত মার্কিন ডলারের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এই পরিস্থিতিতে পাউন্ডের ক্রেতারা আরও সক্রিয় হয়ে ওঠে, কারণ তারা ডলারের দরপতনের প্রত্যাশা করছিল। তবে, তারা শীঘ্রই নতুন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়, কারণ বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ব্রিটিশ কারেন্সির দীর্ঘমেয়াদি প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা সমর্থন করে না, যা পাউন্ডের দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ঝুঁকি সৃষ্টি করছে। মার্কিন প্রেসিডেন্টের বাণিজ্য শুল্ক সংক্রান্ত কঠোর অবস্থান কেবলমাত্র বাজার পরিস্থিতির অনিশ্চয়তাকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে। বিনিয়োগকারীরা সম্ভাব্য বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিণতি নিয়ে উদ্বিগ্ন, যার ফলে তারা ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদ নিয়ে সতর্ক থাকছে এবং ডলারের চাহিদা বজায় রয়েছে। মার্কেটের ট্রেডাররা এখন আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের দিকে মনোনিবেশ করবে, যা এই পেয়ারের মূল্যের গতিশীলতার ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। যদি আসন্ন প্রতিবেদনের ফলাফল ইতিবাচক হয়, তাহলে স্বল্প-মেয়াদে পাউন্ডের দর বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে, তবে এখনও উচ্চমাত্রার ঝুকি রয়ে গেছে। আজকের আবাসন মূল্য সূচক সংক্রান্ত (NHP) প্রতিবেদন যদিও রিয়েল এস্টেট মার্কেট বিশ্লেষণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, এটি যুক্তরাজ্যের অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে বলে আশা করা হচ্ছে না। বর্তমান বাজার পরিস্থিতি বিবেচনায়, ট্রেডাররা এই পেয়ারের মূল্যের তীক্ষ্ণ পরিবর্তনের আশা করছে না, যার মানে সম্ভবত পাউন্ড চাপের মধ্যে থাকবে। বিনিয়োগকারীরা এই প্রতিবেদনের পর্যবেক্ষণ করবে, তবে এই মুহূর্তে ইতিবাচক পরিবর্তনের আশা করা অযৌক্তিক বলে মনে হচ্ছে। এছাড়াও, সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক সূচক এবং রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে পাউন্ড স্টার্লিং অতিরিক্ত চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে। আসন্ন প্রতিবেদনের ফলাফল বৃহত্তর বিশ্লেষণমূলক কাঠামোর একটি অংশ মাত্র, এবং এর প্রভাব পরোক্ষ হবে। মার্কেটে শক্তিশালী মুভমেন্টের জন্য আরও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনের প্রকাশ বা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিগত অবস্থান পরিবর্তনের প্রয়োজন হবে, যা যুক্তরাজ্যের অর্থনীতির প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থা পুনরুদ্ধার করতে পারে।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ যখন GBP/USD পেয়ারের মূল্য 1.2460-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.2429-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.2460-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের আশা করছি)। স্বল্পমেয়াদ পাউন্ডের দর বৃদ্ধির সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2411-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.2429 এবং 1.2460-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 1.2411-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিচের দিকে যাওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.2381-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি (এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্টের আশা করছি)। পাউন্ডের মূল্য উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় এটি বিক্রি করা উচিত হবে, কারণ এখন প্রবণতার বিপরীতে ট্রেড করা হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্য নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2429-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.2411 এবং 1.2381-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1460783317.jpg[/IMG]
যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের উল্লেখযোগ্য উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য প্রথমবারের মতো 1.2313 এর লেভেল টেস্ট করে, যা এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে স্পষ্টভাবে সীমিত করেছিল। এই কারণেই আমি পাউন্ড কেনার সিদ্ধান্ত নেইনি। অল্প সময়ের মধ্যে 1.2313 লেভেলের দ্বিতীয় টেস্ট হয়, সেসময় MACD সূচকটি ওভারবট জোনে ছিল, যা এই পেয়ার বিক্রির জন্য পরিকল্পনা #2 কার্যকর করার সুযোগ দেয় এবং এর ফলে পাউন্ডের মূল্য 25 পয়েন্ট কমে যায়। যদিও যুক্তরাজ্যের PMI সূচকের ফলাফল স্থিতিশীল ছিল, দেশটির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির প্রত্যাশা এখনও সীমিত রয়েছে। সাম্প্রতিক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক সূচনাকৃত বাণিজ্য যুদ্ধের পর বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের অনিশ্চয়তার কারণে বিনিয়োগকারীরা সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। উৎপাদন খাতে ইতিবাচক প্রবণতার অতিরিক্ত কোনো ইঙ্গিত না পাওয়া পর্যন্ত পাউন্ড চাপের মধ্যে থাকতে পারে। স্বল্প-মেয়াদে, GBP/USD এক্সচেঞ্জ রেটকে প্রভাবিত করার প্রধান কারণ হবে মার্কিন ISM ম্যানুফ্যাকচারিং সূচকের ফলাফল। যদি ফলাফল প্রত্যাশার চেয়ে নেতিবাচক হয়, তাহলে এটি মার্কিন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির শ্লথগতির ইঙ্গিত দিতে পারে। সাধারণত, এই ধরনের খবর মার্কিন ডলারের দরপতনের দিকে পরিচালিত করে এবং GBP/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী কারেকশনের সুযোগ তৈরি করে, কারণ বিনিয়োগকারীরা পাউন্ড পুনরুদ্ধারের প্রত্যাশায় লং পজিশন ওপেন করতে পারে। তবে, পাউন্ডের শক্তিশালী হওয়ার আশা ভ্রান্ত হতে পারে যদি মার্কেটের ট্রেডাররা এই ফলাফলকে অস্থায়ী পরিবর্তন হিসেবে বিবেচনা করে। অন্যদিকে, ISM সূচকের শক্তিশালী ফলাফল GBP/USD-এর ওপর আরও চাপ সৃষ্টি করতে পারে। আশাবাদী অর্থনৈতিক পূর্বাভাস ডলারকে সমর্থন করবে, যা পাউন্ডকে পুনরায় চাপের মুখে ফেলতে পারে। দৈনিক ট্রেডিং কৌশল হিসেবে, আমি প্রধানত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 1.2367-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.2322-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি GBP/USD পেয়ার কেনার পরিকল্পনা করছি। এই পেয়ারের মূল্য প্রায় 1.2367-এর লেভেলে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করব এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করব (এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি)। শুধুমাত্র মার্কিন সামষ্টিক প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে পাউন্ডের দর বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2298-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি USD/JPY পেয়ার কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.2322 এবং 1.2367-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 1.2298-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিচের দিকে যাওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রির পরিকল্পনা করছি, যা এই পেয়ারের দ্রুত দরপতন ঘটাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্য হবে 1.2253-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি (এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্টের আশা করছি)। মার্কিন সামষ্টিক প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের বিক্রেতারা মার্কেটে সক্রিয় হতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্য নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2322-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.2298 এবং 1.2253-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/965336018.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ যখন MACD সূচক ইতোমধ্যে শূন্যের উল্লেখযোগ্য উপরে উঠে গিয়েছিল, তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.2437-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণে, আমি পাউন্ড কেনার সিদ্ধান্ত নেইনি। একইভাবে, 1.2404-এর লেভেলের টেস্টের সময় MACD সূচকটি শূন্যের অনেক নিচে ছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী মুভমেন্টকে সীমাবদ্ধ করেছিল। মার্কিন শ্রমবাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল কারেন্সি মার্কেটকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করেছে, বিশেষত GBP/USD পেয়ারের ক্ষেত্রে। বিশ্লেষকদের প্রত্যাশার তুলনায় দুর্বল ফলাফল পরিলক্ষিত হওয়ায় মার্কিন অর্থনীতি ও ডলারের প্রতি আস্থা কমেছে। এর ফলে, ব্রিটিশ পাউন্ডের মুল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা পুনরুদ্ধার করা গেছে এবং সপ্তাহের শুরুর দরপতন পুষিয়ে নিয়েছে। আজ যুক্তরাজ্য থেকে গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। যদি দেশটির PMI সূচকের ফলাফল বিশ্লেষকদের প্রত্যাশার চেয়ে ইতিবাচক হয়, তাহলে এটি মার্কেটে ইতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি করতে পারে এবং পাউন্ডের চাহিদা বাড়াতে পারে। মার্কেটের ট্রেডাররা বিশেষভাবে প্রতিবেদনগুলোর বিশদ তথ্য পর্যবেক্ষণ করবে, বিশেষ করে নতুন অর্ডার এবং কর্মসংস্থান-সংক্রান্ত তথ্য, যেগুলো ব্রিটিশ অর্থনীতির বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে গভীর ধারণা দিতে পারে। পরিষেবা খাতের স্থিতিশীল প্রবৃদ্ধি ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের জন্য সুদের হার কমানোর বিষয়ে কম আক্রমণাত্মক অবস্থান নেওয়ার শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করতে পারে, যা বিনিয়োগকারীদের কাছে পাউন্ডকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলবে। অন্যদিকে, যদি প্রকাশিত ফলাফল প্রত্যাশার চেয়ে কম হয়, তাহলে এটি মার্কেটে নেতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি করতে পারে এবং স্টার্লিংয়ের উপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে। আজকের ট্রেডিং কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন GBP/USD পেয়ারের মূল্য 1.2549-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.2501-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.2549-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের আশা করছি)। আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশিত হলে পাউন্ডের দর বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2459-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.2501 এবং 1.2549-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 1.2459-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিচের দিকে যাওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.2400-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি (এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্টের আশা করছি)। যতটা সম্ভব পাউন্ডের মূল্য উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় এটি বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্য নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2501-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.2459 এবং 1.2400-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।