-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1608917155.jpg[/IMG]
২৮ জুলাই কীভাবে GBP/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
শুক্রবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ GBP/USD পেয়ারের 1H চার্ট শুক্রবার GBP/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা অব্যাহত ছিল, যা বৃহস্পতিবার শুরু হয়েছিল। প্রথমেই আমরা বলতে চাই যে, যুক্তরাজ্যের সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফলের কারণেই ব্রিটিশ পাউন্ডের এই দরপতন শুরু হয়েছে — এমনটি বলা কঠিন। হ্যাঁ, দেশটির পরিষেবা ও উৎপাদন সংক্রান্ত PMI সূচক এবং খুচরা বিক্রয় প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল পরিলক্ষিত হয়েছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, এই তিনটি তুলনামূলকভাবে গৌণ গুরুত্বসম্পন্ন প্রতিবেদন কি ব্রিটিশ পাউন্ডের 140 পিপস দরপতন ঘটানোর জন্য যথেষ্ট? বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, এই দরপতন টানা দুই দিন ধরে হয়েছে এবং মাঝখানে কার্যত কোনো কারেকটিভ মুভমেন্ট দেখা যায়নি। অর্থাৎ, বিনিয়োগকারীরা ধারাবাহিকভাবে পাউন্ড বিক্রি করেছে। আমাদের বিশ্লেষণে, এই মুভমেন্টকে একটি টেকনিক্যাল কারেকশন হিসেবে গণ্য করা যায়। দীর্ঘমেয়াদী টাইমফ্রেমে (দৈনিক এবং তার ঊর্ধ্বে), এটি স্পষ্ট যে গত ছয় মাস ধরে ব্রিটিশ কারেন্সির মূল্য ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে, যার মধ্যে শুধুমাত্র ক্ষণস্থায়ী ও দুর্বল কারেকশন দেখা গেছে। তাই এখন হয়তো একটি অপেক্ষাকৃত বড় আকারের কারেকশন শুরু হওয়ার সময় এসেছে। বিশেষ করে যখন মৌলিক প্রেক্ষাপট অপরিবর্তিত রয়েছে, তখন এর অন্য কোনো ব্যাখ্যা নেই। শুক্রবার প্রকাশিত মার্কিন টেকসই পণ্যের অর্ডার সংক্রান্ত প্রতিবেদনের ফলাফল প্রত্যাশার চেয়ে সামান্য ইতিবাচক হলেও তা আশাব্যঞ্জক বলা যাবে না।
GBP/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে শুক্রবার তিনটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। প্রথম সিগন্যালটি রাতের বেলায় গঠিত হয় — আমরা সেটি লক্ষ্য করলেও বাস্তবে এক্ষেত্রে ট্রেড নেওয়া কঠিন ছিল। এরপর দিনের বেলায়, এই পেয়ারের মূল্য ধারাবাহিকভাবে কমে গিয়ে 1.3466 লেভেল ব্রেক করে এবং দিনের শেষে 1.3413–1.3421 জোনে পৌঁছায়, যা ব্রেক করতে ব্যর্থ হয়। ফলস্বরূপ, 1.3466 লেভেলের কাছাকাছি গঠিত সেল সিগন্যালটিও লাভজনক ছিল। সোমবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে GBP/USD পেয়ারের মূল্য়ের মুভমেন্ট থেকে বোঝা যাচ্ছে যে টেকনিক্যাল কারেকশন এখনও শেষ হয়নি। কোনো বড় ধরনের মৌলিক কারণ ছাড়াই টানা দুই দিন ধরে পাউন্ড দরপতনের শিকার হয়েছে এবং মূল্য অ্যাসেন্ডিং ট্রেন্ডলাইন ব্রেক করে নিম্নমুখী হয়েছে। তাই স্বল্পমেয়াদে ডলারের দর কিছুটা বৃদ্ধি পেতে পারে, এবং কারেকশনের পরিসর নির্ধারণ করতে দৈনিক টাইমফ্রেমই সবচেয়ে উপযুক্ত। সোমবার GBP/USD পেয়ারের মূল্যের সামান্য ঊর্ধ্বমুখী রিবাউন্ড হতে পারে, কারণ শুক্রবার 1.3413–1.3421 জোন থেকে এই পেয়ারের মূল্য চারবার বাউন্স করেছে। আনুষ্ঠানিকভাবে এটি একটি বাই সিগন্যাল এবং মূল্যের 1.3466-এর দিকে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রায় ট্রেড ওপেন করা যেতে পারে। অন্যদিকে, যদি মূল্য 1.3413–1.3421 লেভেলের নিচে থাকা অবস্থায় লেনদেন শেষ হয়, তাহলে নতুন ট্রেডাররা এই পেয়ারের মূল্যের 1.3329–1.3331-এর দিকে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রায় শর্ট পজিশন ওপেন করতে পারে। ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য নিচের লেভেলগুলো অনুসরণ করা যেতে পারে: 1.3203–1.3211, 1.3259, 1.3329–1.3331, 1.3413–1.3421, 1.3466, 1.3518–1.3532, 1.3574–1.3590, 1.3643–1.3652, 1.3682, 1.3763, 1.3814–1.3832। সোমবার যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোজোনে কোনো গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট বা প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত নেই।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1745732673.jpg[/IMG]
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৯ জুলাই
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2109381432.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের বেশ নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.3405-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করে দেয়। এই কারণে, আমি পাউন্ড বিক্রি করিনি এবং এই পেয়ারের মূল্যের বড় ধরনের নিম্নমুখী মুভমেন্ট কাজে লাগাতে পারিনি। আজ যুক্তরাজ্যে মর্টগেজ আবেদন, বেসরকারি খাতে ঋণদান এবং M4 মানি সাপ্লাইয়ের পরিবর্তন সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। যদি এই অর্থনৈতিক সূচকগুলোর ফলাফল হতাশাজনক হয়, তাহলে সম্ভবত মার্কিন ডলারের বিপরীতে ব্রিটিশ পাউন্ডের দরপতন অব্যাহত থাকবে। M4 মানি সাপ্লাইয়ের পরিবর্তনকে একটি গুরুত্বপূর্ণ মুদ্রাস্ফীতির নির্দেশক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। M4-এর পরিমাণে সংকোচন মুদ্রাস্ফীতির চাপ দুর্বল হওয়ার ইঙ্গিত দিতে পারে, যা ব্যাংক অব ইংল্যান্ডকে সুদের হার বৃদ্ধির বিষয়ে আরও নমনীয় অবস্থান নিতে সাহায্য করবে। তবে, যদি অন্যান্য অর্থনৈতিক সূচকের অবনতি সঙ্গে M4-এর হ্রাস ঘটে, তাহলে এটি যুক্তরাজ্যের অর্থনীতিতে গভীরতর সংকটের ইঙ্গিত দিতে পারে। একই সঙ্গে বৈশ্বিক বাজারে সামগ্রিক মনোভাবের প্রভাব বিবেচনা করাও গুরুত্বপূর্ণ। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বাণিজ্য শুল্ক প্রবর্তনের পর বৈশ্বিক অর্থনীতির সম্ভাবনা নিয়ে বিরাজমান নেতিবাচক মনোভাবও পাউন্ডের উপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করতে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দিব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1761281115.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3406-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3369-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3406-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। আসন্ন প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশিত হলে পাউন্ডের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3334-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3369 এবং 1.3406-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3334-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিচের দিকে যাওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3288-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে পাউন্ড বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3369-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3334 এবং 1.3268-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/418754
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৩১ জুলাই
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/14415169.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচের দিকে নামা শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.3357-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা পাউন্ড বিক্রির জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে এবং এর ফলে 50 পিপসেরও বেশি দরপতন ঘটে। ফেডারেল রিজার্ভের 4.50%-এ সুদের হার অপরিবর্তিত রাখার সিদ্ধান্ত এবং চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলের তুলনামূলক কঠোর অবস্থান গ্রহণের ইঙ্গিত মার্কিন ডলারকে শক্তিশালী করেছে এবং ব্রিটিশ পাউন্ডকে দুর্বল করেছে। যুক্তরাজ্যের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক পরিস্থিতির অনিশ্চয়তা পাউন্ডের ওপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করছে। অর্থনৈতিক মন্দার আশঙ্কা এবং আরও আগ্রাসী হারে সুদহার হ্রাস চক্রের সম্ভাবনা পাউন্ডের ক্ষেত্রে একটি রুদ্ধদ্বার পরিস্থিতি তৈরি করছে। সামগ্রিকভাবে, ডলার এবং পাউন্ডের মধ্যকার মূল্যের ভারসাম্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুদ্রানীতি, অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার মতো একাধিক বিষয়ের উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হচ্ছে। স্বল্পমেয়াদে, বিনিয়োগকারীদের দৃষ্টি আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদন এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিবৃতির দিকে থাকবে, যা এই কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের ভবিষ্যৎ দিক নির্ধারণে সহায়ক হবে। অদূর ভবিষ্যতে, বিশেষ করে আজ যুক্তরাজ্যের পক্ষ থেকে কোনো অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশের কথা না থাকায়, ডলার পাউন্ডের বিপরীতে শক্তিশালী হতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন অনুপস্থিত থাকায়, ট্রেডারদের মনোযোগ টেকনিক্যাল উপাদান এবং বিনিয়োগকারীদের মনোভাবের দিকে স্থানান্তরিত হবে। গতকালের মতো, পাউন্ডের মূল্যের সামান্য উর্ধ্বমুখী কারেকশন দেখা যেতে পারে, তবে পরবর্তী মুভমেন্ট মার্কিন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের উপর নির্ভর করবে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3309-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3279-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3309-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। আজ শুধুমাত্র কারেকশনের অংশ হিসেবে পাউন্ডের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3254-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3279 এবং 1.3309-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3254-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3203-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। চলমান নিম্নমুখী প্রবণতার সাথে সঙ্গতি রেখে আজ পাউন্ড বিক্রি করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3279-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3254 এবং 1.3203-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/419047
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১ আগস্ট
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1202349057.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি সবেমাত্র শূন্যের উপরের দিকে অগ্রসর হতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.3237-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা পাউন্ড কেনার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। তবে এই মুভমেন্টটি কার্যকর হয়নি, যার ফলে এই ট্রেড থেকে লোকসান হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমবাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল ব্রিটিশ পাউন্ডের আরেক দফা বিক্রির প্রবণতা সৃষ্টি করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমবাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল ডলারের মূল্যের আরও বৃদ্ধি ঘটিয়েছে, যা ডলারকে বৈশ্বিক অনিশ্চয়তার মধ্যে অধিক আকর্ষণীয় নিরাপদ বিনিয়োগে পরিণত হয়েছে। ব্যাংক অব ইংল্যান্ড ইতোমধ্যে দোটানার মধ্যে পড়েছে: একদিকে মুদ্রাস্ফীতি এখনো লক্ষ্যমাত্রায় না পৌঁছানোয় সুদের হার বর্তমান উচ্চতায় ধরে রেখে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হচ্ছে; অন্যদিকে, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে সহায়তা করতে এবং মন্দা এড়াতে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন। এই প্রেক্ষাপটে অনেকেই আশা করছেন যে, যুক্তরাজ্যে অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতির স্পষ্ট কোনো ইঙ্গিত না পাওয়া পর্যন্ত পাউন্ডের উপর আরও চাপ বজায় থাকবে। আজ পাউন্ডের দরপতন আরও তীব্র হতে পারে এবং এমনকি যুক্তরাজ্যের উৎপাদন সংক্রান্ত PMI ও ন্যাশনওয়াইড আবাসন মূল্য সূচকের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলেও তা পাউন্ডের আরও বিক্রির কারণ হতে পারে। বিনিয়োগকারীরা এই গুরুত্বপূর্ণ সূচকগুলোর দিকে গভীরভাবে নজর রাখছে, কারণ এগুলো যুক্তরাজ্যের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির ব্যাপারে ইঙ্গিত দেবে। PMI সূচকটি যদি ৫০-এর নিচে থাকে—যা উৎপাদন খাতে সম্প্রসারণ ও সংকোচনের মধ্যবর্তী সীমারেখা—তবে এটি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি মন্থর হওয়ার শঙ্কা আরও বাড়িয়ে তুলবে এবং বিনিয়োগকারীরা নিরাপদ বিনিয়োগ খুঁজতে গিয়ে পাউন্ড বিক্রি করতে পারে। ন্যাশনওয়াইড আবাসন মূল্য সূচক আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক, যা যুক্তরাজ্যের রিয়েল এস্টেট মার্কেটে চলমান প্রবণতাকে প্রতিফলিত করে। এই সূচকের পতন ঘটলে তা আবাসন বাজারে মন্দাভাবের ইঙ্গিত হতে পারে, যা প্রায়শই বড় ধরনের অর্থনৈতিক সংকটের পূর্বাভাস দেয়। আবাসন বাজারের নেতিবাচক ফলাফল ভোক্তা ও ব্যবসায়িক আস্থাকে দুর্বল করতে পারে, যার ফলে বিনিয়োগ ও ব্যয় হ্রাস পেতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3257-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3214-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3257-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। আজ শুধুমাত্র কারেকশনের অংশ হিসেবে পাউন্ডের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3191-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3214 এবং 1.3257-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3191-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3139-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। চলমান নিম্নমুখী প্রবণতার সাথে সঙ্গতি রেখে আজ পাউন্ড বিক্রি করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3214-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3191 এবং 1.3139-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/419211
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৪ আগস্ট
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/639279223.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছিল, তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.3182-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা পাউন্ড কেনার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল এবং এর ফলে এই পেয়ারের মূল্য 100 পিপসেরও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। জুলাই মাসের মার্কিন ননফার্ম পেরোল প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার ফলে ডলারের তীব্র দরপতন এবং ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্যের শক্তিশালী বৃদ্ধি দেখা যায়। বিনিয়োগকারীরা প্রত্যাশার তুলনায় অনেক কম কর্মসংস্থানের সংখ্যাকে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক মন্থরতার ইঙ্গিত হিসেবে বিবেচনা করেছে—বিশেষ করে যেহেতু আগের মাসগুলোর ফলাফলও সংশোধন করে নিম্নমুখী হয়েছে। এর ফলে মার্কিন ডলারের দরপতন পাউন্ডকে বাড়তি সুবিধা দেয়। সেই সঙ্গে, যুক্তরাজ্যের মুদ্রাস্ফীতি এখনও লক্ষ্যমাত্রার উপরে থাকায়, ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের পক্ষ থেকে ধাপে ধাপে সুদের হার কমানো অব্যাহত থাকবে এমন প্রত্যাশাও পাউন্ডের পক্ষে সমর্থন তৈরি করেছে। তবে এই শক্তিশালী প্রবণতা খুব বেশি স্থায়ী নাও হতে পারে। যুক্তরাজ্যের অর্থনীতি বর্তমানে উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি এবং অর্থনৈতিক মন্দার ঝুঁকিসহ বেশ কয়েকটি গুরুতর চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি, যা পাউন্ডের দর বৃদ্ধির সম্ভাবনাকে সীমিত করে দিতে পারে এবং শেষ পর্যন্ত দরপতন ডেকে আনতে পারে। আজ যুক্তরাজ্যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা নেই, তাই শুক্রবারের বুলিশ মোমেন্টাম GBP/USD পেয়ারের মূল্যের আরও বৃদ্ধির সম্ভাবনাকে সমর্থন করতে পারে। নতুন কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের অনুপস্থিতিতে ট্রেডাররা এখন শুধুমাত্র ইতোমধ্যে প্রকাশিত তথ্য এবং মার্কেটে বিদ্যমান পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করছেন। মার্কিন ডলারের দরপতন—যা হতাশাজনক শ্রমবাজার প্রতিবেদনের মধ্য দিয়ে শুক্রবার স্পষ্ট হয়ে উঠেছিল—সেই সময়ের আশাবাদী মনোভাবকে জ্বালানি দিয়েছে এবং এই মোমেন্টাম আরও কিছু সময় বজায় থাকতে পারে, যার ফলে মার্কিন ডলারের বিপরীতে পাউন্ড আরও শক্তিশালী হতে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্ব দিব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/326177444.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3332-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3292-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3332-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। আজ এই পেয়ারের মূল্যের নতুন ও স্বল্পমেয়াদী বুলিশ মুভমেন্টের অংশ হিসেবে পাউন্ডের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3267-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3292 এবং 1.3332-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3267-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3226-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। আজ এই পেয়ারের মূল্য গুরুত্বপূর্ণ রেজিস্ট্যান্স লেভেলগুলোর কাছাকাছি থাকা অবস্থায় পাউন্ড বিক্রি করার পরামর্শ হওয়া হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3292-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3267 এবং 1.3226-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/419383
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৬ আগস্ট
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছিল, ঠিক তখনই এই পেয়ারের মূল্য 1.3249-এর লেভেল টেস্ট করে, যা ব্রিটিশ পাউন্ড কেনার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। এর ফলে এই পেয়ারের দর 20 পয়েন্টেরও বেশি বৃদ্ধি পায়। মার্কিন ISM পরিষেবা সংক্রান্ত PMI-এর ফলাফল অর্থনীতিবিদদের পূর্বাভাসের তুলনায় কম ছিল, যা ডলারের বিনিময় হারে তাৎপর্যপূর্ণ প্রভাব ফেলে এবং ব্রিটিশ পাউন্ডের দর আরও বাড়িয়ে তোলে। ISM সূচক প্রত্যাশার কমে যাওয়া মার্কিন অর্থনীতির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খাত — পরিষেবা খাতে প্রবৃদ্ধি কমে যাওয়ার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। বিনিয়োগকারীরা বিষয়টিকে ফেডারেল রিজার্ভের আর্থিক নীতিমালার সম্ভাব্য নমনীয়করণের একটি কারণ হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন। আজ সকালের প্রকাশিতব্য মূল প্রতিবেদন হচ্ছে জুলাই মাসের যুক্তরাজ্যের নির্মাণ সংক্রান্ত PMI-এর প্রতিবেদন। এই সূচকটি একটি পরিমাপক মতো কাজ করে এবং যুক্তরাজ্যের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খাতের অবস্থা সম্পর্কে ধারণা দেয়, যা সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণে সহায়ক হয়। নির্মাণ সংক্রান্ত PMI তৈরি হয় নির্মাণ খাতের ক্রয় ব্যবস্থাপকদের জরিপের ভিত্তিতে এবং এটি নতুন অর্ডার, নিয়োগ এবং মূল্যের পরিবর্তনের মাধ্যমে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিমাপ করে। 50 পয়েন্টের ওপরে ফলাফল খাতটির সম্প্রসারণ নির্দেশ করে, আর নিচে হলে তা সংকোচনের ইঙ্গিত দেয়। অর্থনীতিবিদ এবং ট্রেডাররা প্রকাশিত প্রতিবেদনের ফলাফল গভীরভাবে বিশ্লেষণ করবেন। PMI-এর ধারাবাহিক ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা নির্মাণ খাতে আস্থা প্রতিফলিত করে, যা সাধারণত সামগ্রিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি এবং বিনিয়োগ কার্যক্রমে সহায়তা করে। অন্যদিকে, PMI কমে গেলে খাতটির ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হতে পারে এবং তা পুরো অর্থনীতির ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3364-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3315-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3364-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে পাউন্ডের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3296-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3315 এবং 1.3364-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1802470294.jpg[/IMG]
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3296-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3266-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে পাউন্ড বিক্রি করার পরামর্শ হওয়া হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3315-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3296 এবং 1.3266-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1062420746.jpg[/IMG]
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/419685
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৭ আগস্ট
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের অনেক ওপরে উঠে গিয়েছিল, তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.3323 লেভেল টেস্ট করেছিল—যার ফলে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনা সীমিত হয়ে পড়ে। দ্বিতীয়বার 1.3323 লেভেল টেস্ট করার সময় MACD সূচকটি ওভারবট জোন থেকে নিচের দিকে নামছিল, ফলে এই পেয়ারের সেল সিগন্যালের পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের সুযোগ তৈরি হয়। তবে, এরপরও এই পেয়ারের দরপতন হয়নি, যার ফলে এই ট্রেড স্টপ আউট হয়ে ক্ষতি গুনতে হয়েছে। গতকাল, যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভের কর্মকর্তারা দেশটির শ্রমবাজারের উদ্বেগজনক অবস্থা নিয়ে মন্তব্য করেন—যেখানে তারা সেপ্টেম্বরে সুদের হার কমার সম্ভাবনার ইঙ্গিত দেন—এবং এর ফলে মার্কিন ডলার দুর্বল হয়ে পড়ে। শীর্ষপর্যায়ের কর্মকর্তাদের এমন ঐক্যবদ্ধ উদ্বেগ তাৎক্ষণিকভাবে ডলারের ওপর চাপ তৈরি করে এবং পাউন্ডের ক্রেতাদের আবারও মার্কেটে সক্রিয় হওয়ার সুযোগ দেয়। আজ সকালে, ব্যাংক অফ ইংল্যান্ড তাদের মূল সুদের হার সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করবে এবং এরপর গভর্নর অ্যান্ড্রু বেইলি বক্তব্য রাখবেন। এই দুটি ইভেন্ট নিশ্চিতভাবেই ব্রিটিশ মুদ্রার মূল্যের স্বল্পমেয়াদি ও মধ্যমেয়াদি প্রবণতায় উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে। সুদের হার সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত হলো বর্তমান সময়ের সবচেয়ে প্রত্যাশিত ইভেন্টগুলোর একটি। সুদের হার কমানো হলে পাউন্ডের মূল্যের মুভমেন্টে তাৎক্ষণিকভাবে এর প্রতিক্রিয়া দেখা যাবে, যদিও মার্কেটের ট্রেডাররা ইতোমধ্যে এই নীতিগত পরিবর্তনকে মূল্যায়নের আওতায় এনেছে। শুধুমাত্র যদি নতুন করে আরও নমনীয় অবস্থানের ইঙ্গিত পাওয়া যায়, তবেই পাউন্ড আরও দুর্বল হতে পারে। একইভাবে গুরুত্বপূর্ণ হলো অ্যান্ড্রু বেইলির বক্তব্য। ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের গভর্নর সাধারণত এ ধরনের বক্তব্যের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অবস্থান ব্যাখ্যা করেন, বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে মূল্যায়ন দেন এবং ভবিষ্যতের পূর্বাভাস তুলে ধরেন। বিনিয়োগকারীরা তার বক্তব্য গভীরভাবে বিশ্লেষণ করবেন, যাতে আর্থিক নীতিমালার পরিবর্তন সম্পর্কিত কোনো ইঙ্গিত পাওয়া যায় কি না। যদি বক্তব্যে নমনীয় অবস্থান গ্রহণের ইঙ্গিত থাকে, তাহলে পাউন্ডের মূল্যের ভবিষ্যৎ মুভমেন্ট সম্পর্কে ট্রেডারদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তিত হয়ে সেটি ডলারের বিপরীতে দুর্বল হয়ে পড়তে পারে। আজকের দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 ও #2 বাস্তবায়নের উপর গুরুত্ব দিচ্ছি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1251834422.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3416-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3378-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3416-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। আজকের বৈঠকে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের প্রতিনিধিগণ হকিশ বা কঠোর অবস্থান গ্রহণ করলে পাউন্ড ক্রয় করার পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3355-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3378 এবং 1.3416-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/95317636.jpg[/IMG]
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3355-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3315-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। আজ ব্রিটিশ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিনিধিগণ ডোভিশ বা নমনীয় অবস্থান গ্রহণ করলে পাউন্ড বিক্রি করার পরামর্শ হওয়া হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3378-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3355 এবং 1.3315-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/419850
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৮ আগস্ট
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি সবেমাত্র শূন্যের উপরের দিকে যেতে শুরু করে তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.3380-এর লেভেল টেস্ট করে — যা পাউন্ড কেনার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলস্বরূপ, এই পেয়ারের মূল্য 40 পিপসেরও বেশি বৃদ্ধি পায়। গতকাল, ব্যাংক অফ ইংল্যান্ড (BoE) সুদের হার কমিয়ে দুই বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় — যা অধিকাংশ বিশ্লেষকের পূর্বাভাস অনুযায়ী ছিল — এবং এটি GBP/USD কারেন্সি পেয়ারকে উল্লেখযোগ্য সহায়তা প্রদান করে। যদিও সুদের হার হ্রাস করা হয়েছে, তবুও ব্যাংক অব ইংল্যান্ড গভর্নর জোর দিয়ে বলেছেন যে, আরও বড় পরিসরের আর্থিক উদ্দীপনা প্রদান করার প্রয়োজন নেই। মার্কেটের ট্রেডাররা এই বক্তব্যকে এই ইঙ্গিত হিসেবে ব্যাখ্যা করেছে যে, নিকট ভবিষ্যতে আর সুদের হার হ্রাসের সম্ভাবনা নেই। গতকাল মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ফেডের বোর্ডে স্টিফেন মিরানকে অ্যাড্রিয়ানা কুগলারের স্থলাভিষিক্ত হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন — যাকে তার প্রতি আরও অনুগত হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে — এই ঘোষণাটি ডলারের ওপর আরও চাপ সৃষ্টি করেছে। বিনিয়োগকারীরা মনে করছেন, এই নিয়োগের ফলে যুক্তরাষ্ট্রে সুদের হার কমানোর গতি আরও বাড়তে পারে। মিরানের নিয়োগ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওপর রাজনৈতিক প্রভাব এবং ফেডের স্বাধীনতা হরণের আশঙ্কা নিয়ে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। আজকের একমাত্র উল্লেখযোগ্য ইভেন্ট হিসেবে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের আর্থিক নীতিমালা সংক্রান্ত কমিটির সদস্য হিউ পিলের বক্তব্য অনুষ্ঠিত হবে। তবে, অ্যান্ড্রু বেইলির সাম্প্রতিক মন্তব্য বিবেচনায় নিয়ে, নতুন কোনো মৌলিক তথ্য আসার সম্ভাবনা খুবই কম। বর্তমানে ব্রিটিশ পাউন্ডের যে দর বৃদ্ধি প্রবণতা চলছে তা সম্ভবত অব্যাহত থাকবে, কারণ মার্কেটের ট্রেডাররা এখনও ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের সিদ্ধান্ত এবং যুক্তরাজ্যের অর্থনীতিতে সেটির সম্ভাব্য প্রভাব বিশ্লেষণ করে চলেছেন। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/252007850.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3484-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3440-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3484-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। চলমান বুলিশ প্রবণতার সাথে সঙ্গতি রেখে আজ পাউন্ডের দর বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3418-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3440 এবং 1.3484-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/980159548.jpg[/IMG]
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3418-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3381-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। আজ শুধুমাত্র কারেকশন হলে পাউন্ড বিক্রি করার পরামর্শ হওয়া হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3440-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3418 এবং 1.3381-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/420010