রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং কি?

ফরেক্স মার্কেটে প্রফিটেবল ট্রেডের জন্য অবশ্যই টেকনিক্যাল এনালাইসিসের প্রয়োজন হবে৷এই টেকনিক্যাল এনালাইসিসে দেখতে পাবেন ট্রেন্ডিং প্রাইস মুভমেন্ট এবং রেন্জিং বা রেন্জ বাউন্ড প্রাইস মুভমেন্ট৷রেন্জ বাউন্ড ট্রেডিং হচ্ছে একটা নির্দিট রেন্জের মধ্যে ট্রেডারদের ট্রেড করা বা ক্রয়/বিক্রয় করা। এরকম ট্রেডিং এ আপনি সাপোর্ট এবং রেসিটেন্স ব্যবহার করে সুবিধা পেতে পারেন । মার্কেট সাধারনত একটি সাপোর্ট এবং রেসিস টেন্স লেভেলের মধ্যে ঘোরাঘুরি করে ।

ফরেক্স মার্কেটে প্রফিটেবল ট্রেডের জন্য অবশ্যই টেকনিক্যাল এনালাইসিসের প্রয়োজন হবে৷এই টেকনিক্যাল এনালাইসিসে দেখতে পাবেন ট্রেন্ডিং প্রাইস মুভমেন্ট এবং রেন্জিং বা রেন্জ বাউন্ড প্রাইস মুভমেন্ট৷রেন্জ বাউন্ড ট্রেডিং হচ্ছে একটা নির্দিট রেন্জের মধ্যে ট্রেডারদের ট্রেড করা বা ক্রয়/বিক্রয় করা বা লেনদেন করা৷এই রেন্জ বাউন্ড প্রাইস মুভমেন্টে কেবল অভিজ্ঞ ট্রেডারগণই ট্রেড করে থাকেন৷

একটি পরিসীমা আবদ্ধ ট্রেডিং পরিবেশে মুদ্রা জোড়া একটা সংকুচিত ট্রেডিং জোন মধ্যে মোটামুটি ধ্রুবক এবং স্বতন্ত্র পরামিতি মধ্যে মুদ্রা জোড়া পদক্ষেপ উচ্চ এবং নিম্ন মূল্য থাকে।যখন একটি নির্দিষ্ট সময়ের ভিতরে মার্কেট মভমেন্ট তথা ট্রেডিং পরিচালিত হয় তাকে রেঞ্জবাউন্ড টেডিং বলে।এবং কারেন্সি জোড়া উচ্চ এবং নিম্ন মূল্য অঞ্চলে স্বাধীন পরামিতি সরাতে পারে।

ফরেক্স মার্কেটে বিভিন্ন ধরনের ট্রেন্ড লক্ষ্য করা যায।যেমন আপ ট্রেন্ড,ডাউন্ড ট্রেন্ড,রেঞ্জবাউন� �� ��স এবং কনসলিডেন্ট।ফরেক্� � � মার্কেটে রেঞ্জবাউন্স হচ্ছে মার্কেট মুভমেন্ট একটি নির্দিষ্ট এরিয়ার মধ্যে আপ ডাউন্ড করে। নিম্ন মূল্য থাকে।যখন একটি নির্দিষ্ট সময়ের ভিতরে মার্কেট মভমেন্ট তথা ট্রেডিং পরিচালিত হয় তাকে রেঞ্জবাউন্ড টেডিং বলে।এবং কারেন্সি জোড়া উচ্চ এবং নিম্ন মূল্য অঞ্চলে স্বাধীন পরামিতি সরাতে পারে।

ফরেক্স মার্কেটে প্রফিটেবল ট্রেডের জন্য অবশ্যই টেকনিক্যাল এনালাইসিসের প্রয়োজন হবে৷এই টেকনিক্যাল এনালাইসিসে দেখতে পাবেন ট্রেন্ডিং প্রাইস মুভমেন্ট এবং রেন্জিং বা রেন্জ বাউন্ড প্রাইস মুভমেন্ট৷রেন্জ বাউন্ড ট্রেডিং, যখন একটি নির্দিষ্ট সময়ের ভিতরে মার্কেট মভমেন্ট তথা ট্রেডিং পরিচালিত হয় তাকে রেঞ্জবাউন্ড টেডিং বলে।এবং কারেন্সি জোড়া উচ্চ এবং নিম্ন মূল্য অঞ্চলে স্বাধীন পরামিতি সরাতে পারে।

মার্কেট যখন একটি নির্দিষ্ট এরিয়ার মধ্যে মুভমেন্ট করে থাকে তখন তাকে রেঞ্জবাউন্ড বলে। ফরেক্স ট্রেডিং এ অনেক ট্রেডারের কাছে রেঞ্জবাউন্ড একটি জনপ্রিয় পদ্ধতি। এটি অনেকটা সাপোর্ট রেজিস্টেন্স এর মত। ধরুন গোল্ডের প্রাইস দীর্ঘ সময় ধরে 1928 এবং 1925 এর মধ্যে ওঠানামা করে। সাধারণত এর উপরে বা নিচে প্রাইস মুভ করে না। অনেক ট্রেডার এই প্রাইস এর মধ্যে বাই এবং সেল করে থাকে। প্রাইস এই এরিয়ার সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছালে সেল নেয়া হয় আবার সর্বনিম্ন সীমায় পৌঁছালে ট্রেড ক্লোজ করে দিয়ে নতুন করে সেল ট্রেড নেয়া হয়। একইভাবে প্রাইস আবার যখন সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছায় তখন ট্রেড ক্লোজ করে দেয়া হয়। যেটা আমিও মাঝে মাঝে করে থাকি।

ফরেক্স মার্কেটে বিভিন্ন ধরনের ট্রেন্ড লক্ষ্য করা যায।যেমন আপ ট্রেন্ড,ডাউন্ড ট্রেন্ড,রেঞ্জবাউন� �� ��ড।ফরেক্স মার্কেটে রেঞ্জবাউন্স হচ্ছে মার্কেট মুভমেন্ট একটি নির্দিষ্ট এরিয়ার মধ্যে আপ ডাউন্ড করে।ফরেক্স মার্কেটে যখন রেঞ্জবাউন্স হয়,সর্বনিম্ন সীমায় পৌঁছালে ট্রেড ক্লোজ করে দিয়ে নতুন করে সেল ট্রেড নেয়া হয়। একইভাবে প্রাইস আবার যখন সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছায় তখন ট্রেড ক্লোজ করে দেয়া হয়। যেটা আমিও মাঝে মাঝে করে থাকি।

আসলে ফরেক্স বাজারে যখন মুদ্রার মুল্য নির্দিষ্ট একটি সীমার মধ্যে বা আয়ত্তের মধ্যে উঠানামা করতে থাকে এবং ট্রেডাররা তাদের ট্রেডিং এই সীমার মধ্যে করতে থাকে তখন তাকে রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং বলে। বর্তমানে এই রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং সহজ হওয়ার কারনে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।নির্দিষ্ট এরিয়ার ভেতর মার্কেট মুভমেন্ট করে ট্রেডিং পরিচালিত হয় তাকে রেঞ্জবাউন্ড টেডিং বলে। বর্তমানে এই রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং সহজ হওয়ার কারনে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং বেশীরভাগ ট্রেডারদের কাছেই জনপ্রিয়। মার্কেট যখন ভলাটিলিটি থাকে না। সাধারনত একটি স্থির অবস্থানে থাকে তখন সাপোর্ট এবং রেজিংস্টান লেভেল কে কাজে লাগিয়ে ট্রেড করা হয়। আমার কাছেও এই সময় ট্রেড করা পছন্দনিয়।

রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং বেশীরভাগ ট্রেডারদের কাছেই জনপ্রিয়। মার্কেট যখন ভলাটিলিটি থাকে না। সাধারনত একটি স্থির অবস্থানে থাকে তখন সাপোর্ট এবং রেজিংস্টান লেভেল কে কাজে লাগিয়ে ট্রেড করা হয়। আমার কাছেও এই সময় ট্রেড করা পছন্দনিয়।ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করার পর অনেক কিছু জানতে হয় তার মধ্যে একটি রেন্জবাউন্ট ভোলাটিলিটি, যখন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে মার্কেট একই জায়গায় গুরে সেটাকে রেন্সবাউন্ড ভোলাটিলিটি বুঝায়।

নতুন ট্রেডিং সিসিটেমেরর কথা জানতে পারলাম রেন্সবাউন্স ট্রেডিং। আমি তার সাথে একমত কারন মার্কেট বেশির ভাগ সময় একটি নির্দিস্ট এরিয়ার মধ্যে মুভ করে। এই সময় আমাদের কে ট্রেড থেকে দুরে থাকলে ভাল। কোন পজেটিব নিউজ আসলে মার্কেটে সে দিকে মুভ করতে থাকে এটাই হল ফরেক্স মার্কেটের নিয়ম।

আমার যা মনে হয় নির্দিষ্ট এরিয়ার ভেতর মার্কেট মুভমেন্ট করে ট্রেডিং পরিচালিত হয় তাকে রেঞ্জবাউন্ড টেডিং বলে। কেউ রেঞ্জিং মার্কেটে ট্রেড করতে নিষেধ করেন। তবে বেশিরভাগ সময়ই মার্কেট রেঞ্জের ভেতর থাকে। আমার মতে এটাই ঘন ঘন ট্রেড সেট আপ করার উপযুক্ত সময়। এর ফলে বাবার সুযোগের সৃষ্টি হয়। যারা সাপোর্ট রেসিসটেন্স সম্বন্ধে ভাল জ্ঞান রাখেন তাদের জন্য রেঞ্জিং মার্কেট বেশ সুবিধাজনক।বর্তমা� �ে এই রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং সহজ হওয়ার কারনে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

এই টেকনিক্যাল এনালাইসিসে দেখতে পাবেন ট্রেন্ডিং প্রাইস মুভমেন্ট এবং রেন্জিং বা রেন্জ বাউন্ড প্রাইস মুভমেন্ট৷রেন্জ বাউন্ড ট্রেডিং হচ্ছে একটা নির্দিট রেন্জের মধ্যে ট্রেডারদের ট্রেড করা বা ক্রয়/বিক্রয় করা। এরকম ট্রেডিং এ আপনি সাপোর্ট এবং রেসিটেন্স ব্যবহার করে সুবিধা পেতে পারেন ।একটি সীমার মধ্যে বা আয়ত্তের মধ্যে উঠানামা করতে থাকে এবং ট্রেডাররা তাদের ট্রেডিং এই সীমার মধ্যে করতে থাকে তখন তাকে রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং বলে। বর্তমানে এই রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং সহজ হওয়ার কারনে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।নির্দিষ্ট এরিয়ার ভেতর মার্কেট মুভমেন্ট করে ট্রেডিং পরিচালিত হয় তাকে রেঞ্জবাউন্ড টেডিং বলে।

ফরেক্স বাজারে যখন মুদ্রার মুল্য নির্দিষ্ট একটি সীমার মধ্যে বা আয়ত্তের মধ্যে উঠানামা করতে থাকে এবং ট্রেডাররা তাদের ট্রেডিং এই সীমার মধ্যে করতে থাকে তখন তাকে রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং বলে। ফরেক্স মার্কেটে যারা নতুন ট্রেডার তাদের রেঞ্জবাউন্সের সময় ট্রেড না কাই ভালো।কারন মার্কেট রেঞ্জবাউন্স হিসাবে একটি সীমানার মধ্যে আপ ডাউন করতে হয় আপ দিকে না হয় ডাউন দিকে ব্রেক আউট হয়।আর তখন যদি আপনার ট্রেডটি আপনার বিপক্ষে যায়।আনি অনেক লস করবেন।

এই সময় আমাদের কে ট্রেড থেকে দুরে থাকলে ভাল। কোন পজেটিব নিউজ আসলে মার্কেটে সে দিকে মুভ করতে থাকে এটাই হল ফরেক্স মার্কেটের নিয়ম। ফরেক্স মার্কেটে যারা নতুন ট্রেডার তাদের রেঞ্জবাউন্সের সময় ট্রেড না কাই ভালো।কারন মার্কেট রেঞ্জবাউন্স হিসাবে একটি সীমানার মধ্যে আপ ডাউন করতে হয় আপ দিকে না হয় ডাউন দিকে ব্রেক আউট হয়। রেঞ্জবাউন্ড টেডিং বলে। বর্তমানে এই রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং সহজ হওয়ার কারনে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এই সময়ের মধ্য তাদের অনেক লাভ হবে বলে আমিভমনে করি।

ফরেক্স বাজারে যখন মুদ্রার মুল্য নির্দিষ্ট একটি সীমার মধ্যে বা আয়ত্তের মধ্যে উঠানামা করতে থাকে এবং ট্রেডাররা তাদের ট্রেডিং এই সীমার মধ্যে করতে থাকে তখন তাকে রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং বলে। এরকম ট্রেডিং এ আপনি সাপোর্ট এবং রেসিটেন্স ব্যবহার করে সুবিধা পেতে পারেন । মার্কেট সাধারনত একটি সাপোর্ট এবং রেসিস টেন্স লেভেলের মধ্যে ঘোরাঘুরি করে ।

নির্দিষ্ট রেঞ্জ এর মধ্য মার্কেট ঘুরাঘুরি হলে সেটাকে আমরা রেঞ্জ বলতে পারি। মার্কেট রেঞ্জিং অবস্থায় থাকলে আপনি ইন্ডকেটর দিয়ে ও ট্রেড করতে পারেন। কিছু ইন্ডিকেটর আপনাকে মারেক্ট এর ওভার ব্রথ এবং ওভার সোল্ড নির্নয় করতে সাহায্য করতে পারে।বাজার ঠিক কতটা ওঠানামা করে তা গণনা করে, এর এক তৃতীয়াংশ আপনার প্রযুক্তি লাভ হবে এবং এটি হ'ল স্টপ লস এবং আপনাকে সাধারণত এগুলি করতে হবে দুই থেকে তিন প্রদানকারীর উপর কাজ করুন এবং সময়ের সাথে সাথে বড় রেড তৈরি করুন। আপনি সহজেই আরও ভাল উপার্জন করতে পারেন।ফরেক্স মার্কেটের কিছু কিছু কম্পানির দাম একটি নিদৃস্ট বাউন্ডে ঘুরাঘুরি করে থাকে তাই আমরা মনেকরি মার্কেট সাইড অয়ে ট্রেন্ডঅনুসরন করে তথাকে তাই আমাদের ফরেক্স ট্রেডিং করার জন্য ভাল হল স্টপ লস আর টেক প্রফিট ব্যাবহার করা কারন বাউন্ড যে কোন সময় ব্রেক করতে পারে।

রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং বেশীরভাগ ট্রেডারদের কাছেই জনপ্রিয়। মার্কেট যখন ভলাটিলিটি থাকে না। সাধারনত একটি স্থির অবস্থানে থাকে তখন সাপোর্ট এবং রেজিংস্টান লেভেল কে কাজে লাগিয়ে ট্রেড করা হয়। আমার কাছেও এই সময় ট্রেড করা পছন্দনিয়।নির্দিষ� �ট বাউন্ডারি বা এরিয়ার ভেতর মার্কেট মভমেন্ট করে ট্রেডিং পরিচালিত হয় তাকে রেঞ্জবাউন্ড টেডিং বলে। মূলত ৮০% সময়ে এ সিস্টেমে মার্কেট পরিচালিত হতে দেখা যায়। সাপোর্ট লেভেল এর নিচে এবং রেসিসটেনস লেভেল এর উপরে ১৫-২০ পিপস স্টপ লস সেট করবেন এবং প্রফিট নিতে পারেন ৩০ পিপস এর মত। অভিজ্ঞতার আলোকে দেখা যায় ৩-৪টি সাপোর্ট এবং রেসিসটেনস বাউনসিং এর পরে তা ব্রেক করে তাই সতর্ক থাকবেন।এর ফলে বাবার সুযোগের সৃষ্টি হয়। যারা সাপোর্ট রেসিসটেন্স সম্বন্ধে ভাল জ্ঞান রাখেন তাদের জন্য রেঞ্জিং মার্কেট বেশ সুবিধাজনক। তবে ভলাটিলিটি কম থাকে বলে টার্গেট পুরন হতে অনেক সময় লাগে।

প্রতিদিন, বাজার ঠিক কতটা ওঠানামা করে তা গণনা করে, এর এক তৃতীয়াংশ আপনার প্রযুক্তি লাভ হবে এবং এটি হ'ল স্টপ লস এবং আপনাকে সাধারণত এগুলি করতে হবে দুই থেকে তিন প্রদানকারীর উপর কাজ করুন এবং সময়ের সাথে সাথে বড় রেড তৈরি করুন। আপনি সহজেই আরও ভাল উপার্জন করতে পারেন। আপনি যদি ডেমোতে অনুশীলন করেন তবে সম্ভবত আপনি বুঝতে পারেন যে এমন একটি সময় আছে যা আপনি এই মার্কিন ডলারে 5।এই সেস্টিম বুজার জন্য কোন ইন্ডিকেটর ব্যাবহার আছে কি? জানাবেন। আর ৮০% কাজ করে না আমার মতে ২০% সময়ে এই স্টিমেন কাজ করে থাকে, বিশেষ করে আপনি ব্রিটিশ মুদ্রা খেয়াল করবেন। তবে বড়ো মুভমেন্ট হওয়ার আগে এমটি ঘটে থাকে। তাই টেকপ্রফিট আর স্টোপ লস ইউজ করে এই সময়ে ট্রেডিং পরিচালনা করা বাধ্যগত।যখন ফরেক্স বাজারে মুদ্রার মুল্য নির্দিষ্ট একটি সীমার মধ্যে বা আয়ত্তের মধ্যে উঠানামা করতে থাকে এবং ট্রেডাররা তাদের ট্রেডিং এই সীমার মধ্যে করতে থাকে তখন তাকে রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং বলে। বর্তমানে এই রেঞ্জবাউন্ড ট্রেডিং সহজ হওয়ার কারনে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

,,নির্দিষ্ট বাউন্ডারি বা এরিয়ার ভেতর মার্কেট মভমেন্ট করে ট্রেডিং পরিচালিত হয় তাকে রেঞ্জবাউন্ড টেডিং বলে। মূলত ৮০% সময়ে এ সিস্টেমে মার্কেট পরিচালিত হতে দেখা যায়। সাপোর্ট লেভেল এর নিচে এবং রেসিসটেনস লেভেল এর উপরে ১৫-২০ পিপস স্টপ লস সেট করবেন এবং প্রফিট নিতে পারেন ৩০ পিপস এর মত। অভিজ্ঞতার আলোকে দেখা যায় ৩-৪টি সাপোর্ট এবং রেসিসটেনস বাউনসিং এর পরে তা ব্রেক করে তাই সতর্ক থাকবেন।,,