আমরা যখন কোনো কারেন্সী পেয়ারে ট্রেড করি তখন একটি কারেন্সীর মূল্যের বিনিময়ে অন্য একটি কারেন্সী ক্রয়/বিক্রয় করে থাকি৷তাই এই দুইটি কারেন্সী পেয়ার বা জোড়া রূপে দেখা যায়৷প্রথম কারেন্সীটি হলো বেইস কারেন্সী আর পাশের কারেন্সীটি হলো কিউটো কারেন্সী৷
Printable View
আমরা যখন কোনো কারেন্সী পেয়ারে ট্রেড করি তখন একটি কারেন্সীর মূল্যের বিনিময়ে অন্য একটি কারেন্সী ক্রয়/বিক্রয় করে থাকি৷তাই এই দুইটি কারেন্সী পেয়ার বা জোড়া রূপে দেখা যায়৷প্রথম কারেন্সীটি হলো বেইস কারেন্সী আর পাশের কারেন্সীটি হলো কিউটো কারেন্সী৷
আমি বলবো ফরেক্স মার্কেটে ব্যবসা করার মাধ্যমে আপনি অনলাইনের ব্যবসার পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পারবেন। জানতেন পারবেন কিবোর্ড এর বিভিন্ন সাংকেতিক শব্দর অর্থ ও ব্যবহার। এখানে তেমন একটি সাংকেতিক শব্দ হল (/) । / এর আগে যে কারেন্সি বসে তাকে বেস কারেন্সি বলা হয়। আর / এর পরে যে কারেন্সি বসে তাকে কিউটো কারেন্সি বলে।
ফরেক্স মার্কেটে প্রতিটা কোরেন্সি পেয়ার দুইটা দেশের মুদ্রা নিয়ে গঠিত হয়ে থাকে যেমন ইউরো/ ইউ এস ডি এই কারেন্সি পেয়ারে ইউরো হল বেস কোরেন্সি আর ইউ এস ডলার হল কিউটো কোরেন্সি তাই আপনি বেস কারেন্সিতে বাই দিলে কিউটো কারেন্সি সেল দেওয়া হয় সেজন্য নতুন ট্রেডারদের কারেন্সি পেয়ার সম্পর্কে সঠিক ধারনা থাকা উচিত।
ামার জানা মতে, ফরেক্স ব্যবসায় এ ২টা কারেন্সি নিয়ে একটা পেয়ার বা কারেন্সি জোড়া তৈরি হয়। এর প্রথম কারেন্সিকে বেস কারেন্সি আর পরের কারেন্সিকে কিঊটো কারেন্সি বলা হয়। বেস কারেন্সি দিয়ে কিউটো কারেন্সি ক্রয় অথবা কিউটো কারেন্সি দিয়ে বেস কারেন্সি ক্রয় করে ফরেক্স মার্কেট এ লাভ/লস হয়।
আমার মতে প্রথম কারেন্সিকে বেস কারেন্সি এবং দ্বিতীয় কারেনসিকে কোট কারেন্সি বলে।অর্থাৎ /এর আগের কারেন্সি হলো বেস কারেন্সি এবং /এর পরেরটা কোট কারেন্সি। উদাহরন হিসেবে বলা যায় যে euro/usdপেয়ারে euroবেস কারেন্সি usd কোট কারেন্সি। বেস কারেন্সির সাথে কোট কারেন্সির জোড়া তৈরি হয়।
অতএব কিউট কারেন্সি দিয়ে আমরা বেস কারেন্সি বাই ধরি আর তদরুপ সেল করার সময় আমরা বেস কারেন্সি দিয়ে কিউট কারেন্সিতে সেল ধরি।যেমনeur/usd
আমরা যখন কোনো কারেন্সি পেয়ারে ট্রেড করি তখন একটি কারেন্সির মূল্যের বিনিময়ে অন্য একটি কারেন্সি ক্রয়/বিক্রয় করে থাকি ৷ তাই এই দুইটি কারেন্সি পেয়ার বা জোড়া রূপে দেখা যায়৷ স্লাশ (/) এর আগের কারেন্সিকে বলা হয় বেস (base) কারেন্সি এবং স্লাশ (/) এর পরের কারেন্সিকে বলা হয় কোয়ট (quote) কারেন্সি।
এর অর্থ হল, যে মুদ্রায় আপনি যাচ্ছেন এবং দ্বিতীয়টি হল সেই প্রথম মুদ্রা যা আপনি প্রথমটির জন্য কিনতে যাচ্ছেন। লেনদেনের মুদ্রা নামে পরিচিত সেরা মুদ্রা হল মুদ্রা জোড়ের উদ্ধৃতিতে প্রথম মুদ্রা হয় যার পরে কোড মুদ্রা নামক উদ্ধৃতিটির দ্বিতীয় অংশ থাকে বা আপনি এটিকে ঠিকাদারও বলতে পারেন এবং দেখুন যে আপনি প্রথমটি ছেড়ে দিয়েছেন
একটি বেস মুদ্রা হল প্রথম মুদ্রা যা ফরেক্স জোড়ায় তালিকাভুক্ত হয় যখন দ্বিতীয় মুদ্রাকে কোট মুদ্রা বলা হয়। ফরেক্স ট্রেডিংয়ে সর্বদা অন্য কেনার জন্য একটি মুদ্রা বিক্রয় জড়িত থাকে, যে কারণে এটি জোড়ায় উদ্ধৃতি দেওয়া হয় একটি বৈদেশিক মুদ্রার জোড়ের দাম মূল মুদ্রার এক ইউনিটের মূল্য কত currency
ফরেক্স ট্রেডিং ফিল্ডের লাভ বাড়ানোর জন্য ব্যবসায়ীদের সময় যতই যায় ততই তাদের বিশ্লেষণে সঠিক হতে হবে কারণ আপনি যত বেশি আপগ্রেডেড পারফরম্যান্স দিতে পারবেন তত বেশি আপনি লাভ করতে পারবেন এবং হ্যাঁ ব্যবসায়ীরা সর্বদা কিছু নতুন কৌশল প্রয়োগ করা চালিয়ে যাওয়া উচিত এবং ভাল পরিকল্পনা যাতে তারা বাজারের যে কোনও পরিস্থিতিতে অর্থোপার্জনের আসল গোপনীয়তা জানতে পারে কারণ আপনি যত বেশি অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন ততই আপনি সময়ের সাথে ভাল পিপস তৈরি করতে আরও ঘনিষ্ঠ হন।
প্রথম কারেন্সিকে বেস কারেন্সি আর পরের কারেন্সিকে কিঊটো কারেন্সি বলা হয় । বেস কারেন্সি দিয়ে কিউটো কারেন্সি ক্রয় অথবা কিউটো কারেন্সি দিয়ে বেস কারেন্সি ক্রয় করে ফরেক্স মার্কেট এ লাভ/লস হয় । যে কারেন্সি পেয়ারে দুটি মুদ্রা থাকে এবং এদের মধ্যে প্রথম কারেন্সি পেয়ারের দাম বা প্রাইজ দ্বিতীয় কারেন্সি পেয়ারের দাম বা প্রাইজ অপেক্ষা যথেষ্ট কম থাকে ।
প্রথম কারেন্সিকে বেস কারেন্সি আর পরের কারেন্সিকে কিঊটো কারেন্সি বলা হয়। বেস কারেন্সি দিয়ে কিউটো কারেন্সি ক্রয় অথবা কিউটো কারেন্সি দিয়ে বেস কারেন্সি ক্রয় করে ফরেক্স মার্কেট এ লাভ/লস হয়।যে কারেন্সি পেয়ারে দুটি মুদ্রা থাকে । কোনো কারেন্সি পেয়ারে ট্রেড করি তখন একটি কারেন্সির মূল্যের বিনিময়ে অন্য একটি কারেন্সি ক্রয়/বিক্রয় করে থাকি ৷ তাই এই দুইটি কারেন্সি পেয়ার বা জোড়া রূপে দেখা যায়৷ স্লাশ এর আগের কারেন্সিকে বলা হয় বেস কারেন্সি এবং স্লাশ এর পরের কারেন্সিকে বলা হয় কোয়ট কারেন্সি।
ফরেক্স মার্কেটে ব্যবসা করার মাধ্যমে আপনি অনলাইনের ব্যবসার পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পারবেন। জানতেন পারবেন কিবোর্ড এর বিভিন্ন সাংকেতিক শব্দর অর্থ ও ব্যবহার। এখানে তেমন একটি সাংকেতিক শব্দ হল (/) । / এর আগে যে কারেন্সি বসে তাকে বেস কারেন্সি বলা হয়। আর / এর পরে যে কারেন্সি বসে তাকে কিউটো কারেন্সি বলে। বেস কারেন্সির সাথে কোট কারেন্সির জোড়া তৈরি হয়।
ফরেক্স থেকে আপনি সহজেই আয় করতে পারতেছেন।তবে ফরেক্স শুধু আয়ের মাধ্যমে নয় এর মাধ্যমে আপনি অনেক কিছু শিখতে পারবেন। ফরেক্স ট্রেডিং মানেই হচ্ছে একটি অথের বিনিময়ে অন্য অথ কেনা বা বেচা করা।মার্কেটে প্রথম যে কারেন্সি থাকে তাকে আমরা বেস কারেন্সি বলতে পারি,বেস কারেন্সির সাথে যে কারেন্সি থাকে তাকে বলি কুইট কারেন্সি।
আমরা খুব ভালো করে জানি ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করার সময় আমাদের বিভিন্ন কারেঞ্চি নিয়ে এনালাইসিস করতে হয় এইসব কারেঞ্চিএর মধ্যে মধ্যে অন্নতম আর সত্যি কথা বলে আমি ফরেক্স মার্কেটে একদমই নতুন এজন্য এই সব সম্পর্কে আমারকন ভালো ধারনা নেই ,যারা এই বিসয়ে অভিজ্ঞ তারা নিশ্চয়ই কিছু বলবেন বলে আমি আশা করি
আমরা জানি ফরেক্স ট্রেডিং মানে হলো একটি অর্থের বিনিময়ে অন্য অর্থ বেচা কেনা করা । আমরা যখন eur / usd নিয়ে ট্রেড শুরু করি । তখন এখানে বেস কারেন্সী হবে eur এবং কিউট কারেন্সী হবে usd এটাই ।
সোজা কথা বাম পাশের কারেন্সিকে বেস কারেন্সি এবং ডান পাশের কারেন্সিকে কিউটো কারেন্সি বলা হয় । অন্যভাবে বলা যায় যে কারেন্সি আপনি ক্রয় বা বিক্রয় করবেন সেই কারেন্সিই হচ্ছে বেস কারেন্সি, কেনা বা বেচা করা।মার্কেটে প্রথম যে কারেন্সি থাকে তাকে আমরা বেস কারেন্সি বলতে পারি,বেস কারেন্সির সাথে যে কারেন্সি থাকে তাকে বলি কুইট কারেন্সি।
ফরেক্স মার্কেট এ ট্রেডিং করতে হলে আমাদের কারেন্সি কোনটি বেস কারেন্সি আর কোনটি কোইট কারেন্সি জানা দরকার তাই আমাদের আগে মনে রাখতে হবে কারেন্সি মার্কেটে প্রথম যে কারেন্সি থাকে তাকে আমরা বেস কারেন্সি বলতে পারি,বেস কারেন্সির সাথে যে কারেন্সি থাকে তাকে বলি কুইট কারেন্সি।
কোন কারেন্সি পেয়ারের মধে প্রোথম কারেন্সিকে base কারেন্সি বলে এবং পরের কারেন্সিকে quote কারেন্সি বলে। যেমন EURUSD এই কারেন্সি পেয়ারের মধে EUR হচ্ছে base কারেন্সি এবং USD হচ্ছে quote কারেন্সি।
প্রতিটা কোরেন্সি পেয়ার দুইটা করে কোরেন্সি নিয়ে গঠিত হয় যেমন eur/usd এখানে ইউরো হল বেস কোরেন্সি আর ইউএসডি হল কিউটো কোরেন্সি ।
আমরা ফরেক্স মার্কেটে বিভিন্ন কারেন্সি পেয়ারে ট্রেডিং করে থাকি। আমরা জানি প্রতিটি কারেন্সি পেয়ার দুটি মুদ্রা বা কারেন্সি নিয়ে গঠিত। এই কারেন্সি পেয়ারের প্রথম কারেন্সিটিকে বলা হয় বেস কারেন্সি (base currency) এবং পরবর্তী কারেন্সি টিকে বলে হয় কোট কারেন্সি (quote currency)। আমরা বিভিন্ন কারেন্সি পেয়ারের যে মান দেখতে পাই তা মূলত বেস কারেন্সির সাপেক্ষে কোট কারেন্সির মান। উদাহরণস্বরূপ আমরা যদি জিবিপি/ইউএসডি কারেন্সি পেয়ারের 1.2500 দেখি তাহলে 1 গ্রেট ব্রিটেন পাউন্ড = 1.2500 মার্কিন ডলার হবে। বেস কারেন্সির মানের পরিবর্তন হলে কারেন্সি পেয়ারের মানের পরিবর্তন হয়ে থাকে। বেস কারেন্সির মান কম বেশি হলে কারেন্সি পেয়ারের মানও কম বেশি হবে।
বৈদেশিক মুদ্রার শুরুতে কেবল আয়ের উত্স নয়। ফরেক্স থেকে এত কিছু অর্জন করতে হবে। এর মাধ্যমেই তারা অনলাইন সংস্থা সম্পর্কে শিখবে। ফরেক্স ট্রেডিং একক মুদ্রা ক্রয় এবং বিক্রয়। যখন আমরা eur বা মার্কিন ডলার বিনিময় শুরু করি তখন ইউর হ'ল বেস মুদ্রা এবং ইউএসডি হ'ল বুদ্ধিমান মুদ্রা।
আমার মতে, ফরেক্স ট্রেডিং মানে হলো একটি অর্থের বিনিময়ে অন্য অর্থ বেচা কেনা করা । আমরা যখন eur / usd নিয়ে ট্রেড শুরু করি । তখন এখানে বেস কারেন্সী হবে eur এবং কিউট কারেন্সী হবে usd এটাই । EURUSD এই কারেন্সি পেয়ারের মধে EUR হচ্ছে base কারেন্সি এবং USD হচ্ছে quote কারেন্সি।
আমরা জানি ফরেক্স ট্রেডিং মানে হলো একটি অর্থের বিনিময়ে অন্য অর্থ বেচা কেনা করা । আমরা যখন eur / usd নিয়ে ট্রেড শুরু করি । তখন এখানে বেস কারেন্সী হবে eur এবং কিউট কারেন্সী হবে usd এটাই ।অর্থাৎ এটা
(eur)বেশ আর এটা(usd) কিউট কারেন্সি।
ট্রেড করি তখন সাধারনত যেকোন দুটি দেশের মূদ্রা এবং এদের দরের পরিবর্তনতে সুচিত করি। এই সময় ফেরেক্স মাকেৃটে যদি আমি ট্রেড করতে যাই তাহলে আপনাকে জানতে হবে দুটি পেয়ার সম্পর্কেই। তবে আপনি ডেদুটি পেয়ার ব্যবহার করবেন তার প্রথমটি হল বেস এবং তার পরেরটি বা পিছনেরটি হল কিউটো।কারেন্সি মার্কেটে প্রথম যে কারেন্সি থাকে তাকে আমরা বেস কারেন্সি বলতে পারি,বেস কারেন্সির সাথে যে কারেন্সি থাকে তাকে বলি কুইট কারেন্সি।
দুইটা দেশের মুদ্রা নিয়ে গঠিত হয়ে থাকে যেমন ইউরো/ ইউ এস ডি এই কারেন্সি পেয়ারে ইউরো হল বেস কোরেন্সি আর ইউ এস ডলার হল কিউটো কোরেন্সি তাই আপনি বেস কারেন্সিতে বাই দিলে কিউটো কারেন্সি সেল দেওয়া হয়। কারেন্সি পেয়ারে দুটি মুদ্রা থাকে এবং এদের মধ্যে প্রথম কারেন্সি পেয়ারের দাম বা প্রাইজ দ্বিতীয় কারেন্সি পেয়ারের দাম বা প্রাইজ অপেক্ষা যথেষ্ট কম থাকে আর ঐ প্রথম কারেন্সি পেয়ারকে বেস কারেন্সি বলে।
প্রতিটা কোরেন্সি পেয়ার দুইটা দেশের মুদ্রা নিয়ে গঠিত হয়ে থাকে যেমন ইউরো/ ইউ এস ডি এই কারেন্সি পেয়ারে ইউরো হল বেস কোরেন্সি আর ইউ এস ডলার হল কিউটো কোরেন্সি তাই আপনি বেস কারেন্সিতে বাই দিলে কিউটো কারেন্সি সেল দেওয়া হয় সেজন্য নতুন ট্রেডারদের কারেন্সি পেয়ার সম্পর্কে সঠিক ধারনা থাকা উচিত। ধন্যবাদ।
ফরেক্স মার্কেটে বেস কারেন্সি এবং কোট কারেন্সি একটি অতি পরিচিত অধ্যায়। সাধারণত আমরা দুটি কারেন্সিতে ট্রেড করে থাকি। যেমন ইউরো ইউএসডি, জিবিপিইউএসডি, ইউএসডিজেপিওয়াই ইত্যাদি। প্রতিটি পেয়ারে দুটি কারেন্সি নিয়ে একটি পেয়ার গঠিত হয়। তার মধ্যে প্রথম কারেন্সি হল বেস কারেন্সি এবং দ্বিতীয় কারেন্সি হলো কোট কারেন্সি। একটি কারেন্সি ক্রয় করে অপর কারেন্সি বিক্রয় করে থাকি। ঠিক এই পদ্ধতিতে আমরা ফরেক্স এ প্রফিট এবং লস করে থাকি।
দুটি কারেন্সি বা মুদ্রার সমন্বয়ে একটি পেয়ার বা জোড হয়ে থাকে। ফরেক্স মার্কেটে আমরা এই কারেন্সি জোড বা পেয়ারে ট্রেড করে থাকি। ফরেক্স মার্কেটে আমরা বিভিন্ন ধরনের কারেন্সি জোড বা পেয়ারে ট্রেড করে থাকি। কারেন্সি পেয়ারের বাম দিকে অর্থাৎ প্রথম যে কারেন্সি থাকে তাকে বেস কারেন্সি এবং ডানদিকে যে কারেন্সি থাকে তাকে কোট কারেন্সি বলে। ধরুন, gbpusd একটি কারেন্সি পেয়ার। তাহলে এখন gbp হলো বেস কারেন্সি এবং usd হলো কোট কারেন্সি।যখন আমরা কোন পেয়ারে বাই করে থাকি তার মানে হল আমরা একই সাথে বেস কারেন্সিটাকে বাই করছি এবং কোট কারেন্সিটাকে সেল করছি। আবার যখন কোন পেয়ারে সেল করে থাকি তখন একই সাথে বেস কারেন্সিটাকে সেল করি এবং কোট কারেন্সিটাকে বাই করে থাকি।
ফরেক্স মার্কেটে ব্যবসা করার মাধ্যমে আপনি অনলাইনের ব্যবসার পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পারবেন। জানতেন পারবেন কিবোর্ড এর বিভিন্ন সাংকেতিক শব্দর অর্থ ও ব্যবহার। এখানে তেমন একটি সাংকেতিক শব্দ হল (/) । / এর আগে যে কারেন্সি বসে তাকে বেস কারেন্সি বলা হয়। আর / এর পরে যে কারেন্সি বসে তাকে কিউটো কারেন্সি বলে।
ফরেক্স মার্কেটে প্রতিটা কোরেন্সি পেয়ার দুইটা দেশের মুদ্রা নিয়ে গঠিত হয়ে থাকে যেমন ইউরো/ ইউ এস ডি এই কারেন্সি পেয়ারে ইউরো হল বেস কোরেন্সি আর ইউ এস ডলার হল কিউটো কোরেন্সি তাই আপনি বেস কারেন্সিতে বাই দিলে কিউটো কারেন্সি সেল দেওয়া হয় সেজন্য নতুন ট্রেডারদের কারেন্সি পেয়ার সম্পর্কে সঠিক ধারনা থাকা উচিত।ট্রেডিং ফিল্ডের লাভ বাড়ানোর জন্য ব্যবসায়ীদের সময় যতই যায় ততই তাদের বিশ্লেষণে সঠিক হতে হবে কারণ আপনি যত বেশি আপগ্রেডেড পারফরম্যান্স দিতে পারবেন তত বেশি আপনি লাভ করতে পারবেন এবং হ্যাঁ ব্যবসায়ীরা সর্বদা কিছু নতুন কৌশল প্রয়োগ করা চালিয়ে যাওয়া উচিত এবং ভাল পরিকল্পনা যাতে তারা বাজারের যে কোনও পরিস্থিতিতে অর্থোপার্জনের আসল গোপনীয়তা জানতে পারে কারণ আপনি যত বেশি অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন ততই আপনি সময়ের সাথে ভাল পিপস তৈরি করতে আরও ঘনিষ্ঠ হন।
কারেন্সিকে বেস কারেন্সি আর পরের কারেন্সিকে কিঊটো কারেন্সি বলা হয় । বেস কারেন্সি দিয়ে কিউটো কারেন্সি ক্রয় অথবা কিউটো কারেন্সি দিয়ে বেস কারেন্সি ক্রয় করে ফরেক্স মার্কেট এ লাভ/লস হয় । যে কারেন্সি পেয়ারে দুটি মুদ্রা থাকে এবং এদের মধ্যে প্রথম কারেন্সি পেয়ারের দাম বা প্রাইজ দ্বিতীয় কারেন্সি পেয়ারের দাম বা প্রাইজ অপেক্ষা যথেষ্ট কম থাকে ।ফরেক্স মার্কেট এ ট্রেডিং করতে হলে আমাদের কারেন্সি কোনটি বেস কারেন্সি আর কোনটি কোইট কারেন্সি জানা দরকার তাই আমাদের আগে মনে রাখতে হবে কারেন্সি মার্কেটে প্রথম যে কারেন্সি থাকে তাকে আমরা বেস কারেন্সি বলতে পারি,বেস কারেন্সির সাথে যে কারেন্সি থাকে তাকে বলি কুইট কারেন্সি।কোন কারেন্সি পেয়ারের মধে প্রোথম কারেন্সিকে base কারেন্সি বলে এবং পরের কারেন্সিকে quote কারেন্সি বলে। যেমন EURUSD এই কারেন্সি পেয়ারের মধে EUR হচ্ছে base কারেন্সি এবং USD হচ্ছে quote কারেন্সি।
ফরেক্স এর সাধারণ জ্ঞান। এখানে এই ধরনের টার্ম এর সাথে আজও যারা পরিচিত হতে পারে নি তাদের জন্য আর কিছু বলার নাই। তাই আমি বলব যারা ফরেক্স মার্কেট এ ক্যারিয়ার গড়তে চান একটু বেশি করে শ্রম দিন কেননা এখানে ঠিকে থাকা খুবই কঠিন কাজ।ফরেক্স মার্কেট হচ্ছে এমন একটা মার্কেট যেখানে আপনি ১ ডলার দিয়েও ট্রেড কোরতে পারেন। ফরেক্স মার্কেট এ আপনি যত টাকা ইনবেস্ট করবেন তার উপর আপনি আয় কোরতে পারবেন, মনে করেন আপনি ফরেক্স মার্কেট এ ১০০ ডলার দিয়ে ট্রেড শুরু করলেন এখন যদি আপনি ভালোভাবে ট্রেড কোরতে পারেন তাহলে আপনি ফরেক্স মার্কেট থেকে ১০০ ডলার দিয়ে ১০০ডলার বা তার ছেয়ে বেসি আয় কোরতে পারবেন। ফরেক্স মার্কেট এ আপনি যেকোনো এমাওউন্ট দিয়ে ট্রেড কোরতে পারেণ।একটি কারেন্সি পেয়ারের প্রথম অংশকে বলা হয় বেস কারেন্সি এবং পরের অংশ কে বলা হয় কিউটো কারেস্নি। এই কারেন্সি পেয়ার একটি গুরুত্বপূর্ন অর্থ বহন করে আর তা হোল যদি কারেন্সি পেয়ার হয় eur/usd তাহলে সেল দিলে অর্থ দাড়ায় যে আমরা euro বিক্রয় করে usd কিনছি এবং বাই নিলে usd বিক্রয় করে euro কিনছি। ফরেক্স্র মার্কেটে এধরনের অনেক কারেন্সি পেয়ার দেখা যায়। যার মধ্যরর কিছূ কারেন্সি কে বলে ক্রস কারেন্সি আর কিছু কারেন্সি কে বলে বেস কারেন্সি।
ফরেক্স শুধু আয়ের উৎস নয় ফরেক্স থেকে অনেক কিছু শেখার আছে এটার মাধ্যমে অনলাইন ব্যাবসা শিখা যায় ।এছাড়া ফরেক্স থেকে অনেক টাকা আয় করা যায়।ফরেক্স শুধু আয়ের উৎস নয় ফরেক্স থেকে অনেক কিছু শেখার আছে এটার মাধ্যমে অনলাইন ব্যাবসা শিখা যায় ।এছাড়া ফরেক্স থেকে অনেক টাকা আয় করা যায়।অনেক ব্যাবসা সম্পরকে জানা যায়।যারা দক্ষ ট্রেডার তারা বেশি টাকা আয় করতে পারে ।এছাড়া অনেক অনুশিলন হয়।
প্রতিটা কোরেন্সি পেয়ারে দুইটা করে কোরেন্সি থাকে যেমন gbp/usd এখানে প্রথম কোরেন্সি মানে gbp কে বলা হয় বেজ কোরেন্সি আর দিত্বীয় মানে usd কে বলা হয় কিউটো কোরেন্সি।কোন কারেন্সি পেয়ারের মধে প্রোথম কারেন্সিকে base কারেন্সি বলে এবং পরের কারেন্সিকে quote কারেন্সি বলে। যেমন EURUSD এই কারেন্সি পেয়ারের মধে EUR হচ্ছে base কারেন্সি এবং USD হচ্ছে quote কারেন্সি।
ধন্যবাদ।
ফরেক্স ট্রেডিংয়ে **বেস কারেন্সি** হলো মুদ্রাজোড়ার প্রথম কারেন্সি, আর **কিউটো কারেন্সি** হলো দ্বিতীয় কারেন্সি। উদাহরণস্বরূপ, eur/usd মুদ্রাজোড়ায় eur হলো বেস কারেন্সি এবং usd হলো কিউটো কারেন্সি। যখন এই জোড়াটি ক্রয় করা হয়, তখন আপনি eur ক্রয় করছেন এবং usd বিক্রি করছেন। মুদ্রাজোড়ার দামটি বলে দেয় ১ ইউনিট বেস কারেন্সি ক্রয়ে কত ইউনিট কিউটো কারেন্সি লাগবে।
ধরা যাক, eur/usd এর মূল্য ১.১০। এর মানে হলো ১ ইউরো ক্রয় করতে ১.১০ ডলার প্রয়োজন। ট্রেডাররা বাজার বিশ্লেষণ করে বেস ও কিউটো কারেন্সির মুল্য বৃদ্ধি বা হ্রাসের পূর্বাভাস করে লাভ করার চেষ্টা করে।
ফরেক্স মার্কেটে প্রতিটি মুদ্রাজোড়া দুটি কারেন্সি নিয়ে গঠিত থাকে। এখানে প্রথমটি বেস (base) কারেন্সি, যা কিনা সেই জোড়ার ভিত্তি। দ্বিতীয়টি কিউটো (quote) কারেন্সি, যার মাধ্যমে বেস কারেন্সির মূল্য প্রকাশিত হয়। সহজভাবে, বেস কারেন্সির বিপরীতে কিউটো কারেন্সির মূল্য দেখানো হয়।
উদাহরণস্বরূপ, যদি GBP/USD এর মূল্য ১.৩০ হয়, এর মানে হলো ১ পাউন্ড (GBP) ক্রয় করতে ১.৩০ ডলার (USD) প্রয়োজন। ট্রেডিংয়ের সময়, আপনি যদি মুদ্রাজোড়া ক্রয় করেন, তাহলে আপনি বেস কারেন্সি ক্রয় করছেন ও কিউটো কারেন্সি বিক্রি করছেন। আবার বিক্রির সময় বেস কারেন্সি বিক্রি করেন ও কিউটো কারেন্সি ক্রয় করেন।
এই ধারণাটি বুঝতে পারলে ফরেক্স মার্কেটে মুদ্রাজোড়ার গতিবিধি ও লাভের সুযোগ সহজে নিরূপণ করা সম্ভব।
ফরেক্স ট্রেডিংয়ে বেস ও কিউটো কারেন্সি বুঝতে পারা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ ট্রেডিং সিদ্ধান্তগুলো এই সম্পর্কের উপর নির্ভর করে। যখন আপনি একটি মুদ্রাজোড়া ক্রয় করেন, তখন আসলে আপনি বেস কারেন্সির মান বৃদ্ধির আশা করছেন। বিপরীতে, যখন বিক্রি করেন, তখন আপনি বেস কারেন্সির মান হ্রাসের পূর্বাভাস করছেন।
ধরা যাক, eur/jpy এর মূল্য ১৪০। এর মানে হলো ১ ইউরো ক্রয় করতে ১৪০ জাপানি ইয়েন প্রয়োজন। যদি আপনি মনে করেন ইউরোর মান বাড়বে, তাহলে eur/jpy ক্রয় করবেন; আর যদি মনে করেন কমবে, তাহলে বিক্রয় করবেন।
বেস এবং কিউটো কারেন্সির পার্থক্য বুঝতে পারা ট্রেডারকে বাজারের গতিপথ নির্ধারণে সাহায্য করে এবং কিভাবে লাভবান হওয়া সম্ভব তা পরিষ্কারভাবে উপলব্ধি করায়।
বেস এবং কিউটো কারেন্সির সম্পর্ক ফরেক্স ট্রেডিংয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সাধারণত, বেস কারেন্সিকে শক্তিশালী কারেন্সি হিসেবে ধরা হয়, আর কিউটো কারেন্সি তার মূল্যের মাপকাঠি হিসেবে কাজ করে। যদি একটি মুদ্রাজোড়ার মান বৃদ্ধি পায়, তাহলে বলা যায় যে বেস কারেন্সির শক্তি বা মান বেড়েছে; আর হ্রাস পেলে ধরে নেয়া হয় বেস কারেন্সির মান কমেছে।
বাজারে বেস ও কিউটো কারেন্সির মধ্যকার পরিবর্তনশীলতার উপর নজর রাখা প্রয়োজন। উদাহরণস্বরূপ, usd/jpy এর মূল্য বৃদ্ধি মানে usd শক্তিশালী হচ্ছে, আর মূল্য হ্রাস মানে jpy শক্তিশালী হচ্ছে। অর্থাৎ, মুদ্রাজোড়ায় যে কারেন্সি শক্তিশালী বা দুর্বল হবে, সেটির ওপর ভিত্তি করে আপনার ক্রয়-বিক্রয় সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
বেস এবং কিউটো কারেন্সির বিশ্লেষণ ফরেক্স ট্রেডিংয়ে ঝুঁকি কমাতে এবং লাভজনক ট্রেডিং কৌশল তৈরি করতে সহায়তা করে।
বেস এবং কিউটো কারেন্সি ফরেক্স ট্রেডিংয়ে একটি মুদ্রাজোড়ার মূল্য নির্ধারণে মূল ভূমিকা পালন করে। বেস কারেন্সি হলো সেই মুদ্রা যা আপনি ক্রয় বা বিক্রয় করতে চান, আর কিউটো কারেন্সি হলো যেটি দিয়ে মূল্য নির্ধারিত হয়। মুদ্রাজোড়ার মূল্য পরিবর্তন মানে বেস কারেন্সির মানের পরিবর্তন, যা কিউটো কারেন্সির তুলনায় মাপা হয়।
যদি eur/usd এর মূল্য ১.২০ থেকে ১.২৫-এ উন্নীত হয়, তবে বোঝা যায় ইউরোর মান ডলারের তুলনায় বেড়েছে। এটি ট্রেডারদের জন্য ক্রয়ের সুযোগ সৃষ্টি করতে পারে। আবার মূল্য ১.২০ থেকে ১.১৫-এ নেমে এলে ডলারের মান বেড়ে গেছে বলে ধরে নেয়া হয়, যা বিক্রয়ের সংকেত হতে পারে।
বেস ও কিউটো কারেন্সির এই সম্পর্ক ট্রেডিং কৌশল গড়ে তুলতে সাহায্য করে, কারণ মুদ্রাজোড়ার গতিবিধি বিশ্লেষণ করে লাভের সম্ভাবনা নির্ধারণ করা যায়।