প্রিয় আমরা ইউ কে স্টক এ কাজ করছি এবং আমাদের haাকা সম্পর্কে কাজ করতে চাইলে ফরেক্স সম্পর্কে সমস্ত তথ্য আমাদের দরকার
Printable View
প্রিয় আমরা ইউ কে স্টক এ কাজ করছি এবং আমাদের haাকা সম্পর্কে কাজ করতে চাইলে ফরেক্স সম্পর্কে সমস্ত তথ্য আমাদের দরকার
এ বছরই শেয়ারবাজার থেকে প্রায় ৭০ হাজার কোটি টাকা লোপাট হয়েছে,*সবাই শুধু ipo বিরুদ্ধে কথা বলে ! মার্কেটে অনেক মাস হলো নতুন ipo নাই কিন্তু মার্কেট কি ভালো হইছে না আরো খারাপ হয়েছে ? দয়াকরে সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কে বলবো ipo বিরুদ্ধে খারাপ চিন্তা না করে মার্কেট কে ভালো করেন এবং ভালো ভালো কোম্পানিগুলো মার্কেটে নিয়ে আসেন তাহলে মার্কেট আরো ভালো হবে ,যেমন: গ্রামীণফোন যখন মার্কেটে আসে তখন মার্কেট আরো ভালো হয়েছে।*
[ATTACH=CONFIG]9222[/ATTACH]
দেশের পুঁজিবাজারে বিদেশী বিনিয়োগকারীরা সাধারণত ডলারে বিনিয়োগ করে থাকেন। তাদের বিনিয়োগের বিপরীতে যে মূলধনি মুনাফা আসে, সেটিও তারা ডলারে রূপান্তর করেই বিদেশে নিয়ে যান। ফলে বিদেশী বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি নির্দেশক হিসেবে কাজ করে। টাকার অবমূল্যায়নের সঙ্গে দেশের পুঁজিবাজারে বিদেশী বিনিয়োগকারীদের লেনদেনের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, ডলারের বিপরীতে টাকা যত দুর্বল হয়েছে, বিদেশীদের মধ্যে শেয়ার বিক্রির প্রবণতাও তত বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিদেশী বিনিয়োগকারীদের লেনদেন পর্যালোচনায় দেখা যায়, ২০১৮ সালের জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের অক্টোবর পর্যন্ত ২২ মাসের মধ্যে মাত্র পাঁচ মাস বিদেশীরা শেয়ার বিক্রির চেয়ে বেশি কিনেছেন। আর বাকি ১৭ মাসই তারা কেনার চেয়ে বেশি শেয়ার বিক্রি করেছেন। ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে পুঁজিবাজারে বিদেশী বিনিয়োগকারীদের নিট লেনদেন ছিল ১৮৭ কোটি টাকা। এর পরের মাস ফেব্রুয়ারিতে এসে এটি ঋণাত্মক ৯৪ কোটি টাকায় দাঁড়ায়। মার্চে আবার বিদেশী বিনিয়োগকারীদের নিট লেনদেন দাঁড়ায় ১৫৬ কোটি টাকায়। এর পরের পাঁচ মাস ডিএসইতে বিদেশী বিনিয়োগকারীদের নিট লেনদেন ছিল ঋণাত্মক। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে বিক্রির চেয়ে কেনার পরিমাণ বেশি হওয়ায় বিদেশী বিনিয়োগকারীদের নিট লেনদেন হয় ৩৫ কোটি টাকা। এর পরের তিন মাস অর্থাত্ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডিএসইতে বিদেশী বিনিয়োগকারীদের নিট লেনদেন ছিল ঋণাত্মক। এ বছরের প্রথম দুই মাস পুঁজিবাজারে বিদেশী বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রির চেয়ে কিনেছেন বেশি। এর মধ্যে জানুয়ারিতে নিট বৈদেশিক লেনদেন ছিল ১৭৫ কোটি টাকা; ফেব্রুয়ারিতে ছিল ৩২৩ কোটি টাকা। অবশ্য এর পর থেকেই টানা আট মাস দেশের পুঁজিবাজারে বিদেশী বিনিয়োগকারীরা কেনার চেয়ে শেয়ার বিক্রি করেছেন বেশি।
বাজারের পেনিক যতভাবেই করুক না কেন বাজার এখান থেকেই বাড়তে হবে। এখন জুন ক্লোজিং এর ঈদ চলছে!! যেইভাবে কোম্পানির দর হারিয়েছে এবং প্রহসন মূলক ডিভিডেন্ড দিয়েছে সবই অর্থমন্ত্রীর ইচ্ছায় হয়েছে!!! কারন তিনি একজন নষ্ট গেইমলার!! জুন ক্লোজিং হোল্ডাররা তাদের হোল্ডিং নিয়ে অনেক লসে আছেন । ভাইয়ের যদি আপনার শেয়ার ডিভিডেন্ড দিয়ে থাকে যাই দেক না কেন ডিভিডেন্ড এনজয় করুন। আপাতত একবছর মানে আগামি বছর ডিভিডেন্ড পর্যন্ত আপনি সময় পাবেন বের হওয়ার জন্য। পারলে বাই সেল করে ক্রয়মুল্য কমাতে পারেন।
টেক্সটাইল সেক্টরের হোল্ডারদের ত আরো করুন অবস্থা!! এখন পেনিকের সময় নয়। পারলে চেষ্টা করুন বাই সেল করে কস্টিং কমাতে। টেক্সটাইল সেক্টর নিয়ে অনেকেই অনেক ধরনের পেনিক দিচ্ছেন। কারন এত কম দামে টেক্সটাইল ওদের কাচে নাই। আপনাকে ধোকা দিয়ে আপনার হাতের শেয়ার নেওয়ার কৌশল করছে। ইন্সুরেন্স হোল্ডাররা আসোলেই আতংকের মধ্যেই আছে। সাজেশন হলো যদি লাভ করে থাকেন আর যদি সংশয় থাকে তাহলে সেল করে টাকা ফ্রি করে রাখেন। কারন ইন্সুরেন্স এখন ফিডিং জোনে আছে। ইন্সুরেন্স নিয়ে এখন যারা বেশি বেশি আশাবাদি হয়ে হাতের কম দামের শেয়ার ছেড়ে দিয়ে নতুন করে ইন্সুরেন্স নিবে এদের কপালে দুখ আছে!! তবে কিছু কিছু হয়ত ব্যাতিক্রম হতে পারে। তাই বলে এই সেক্টর একেবারেই নিরাপদ বলে রাজিব নোহালের মত ইয়াবা খোরেরা যখন এ্যাড দিবে তখন বুজে নিবেন এরাই দালাল। এরা টাকার বিনিময়ে দালালি করছে। সবাই এইসব দালালদের কাছ থেকে দূরে থাকুন। নভেম্বর ২০ তারিখ পযন্ত বাজারে ব্যাপক ব্যবসা দিবে যদি ধরতে পারেন অনেক অনেক ভালো করতে পারবেন।
এই বাজারে নতুন করে কোনো আইটেম নেই। আপনার হাতের লসের আইটেমটিই শেয়ারই বাজারের আইটেম। আপনার আইটেম কে সঠিকভাবে পরিচর্যা করুন।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩২ কোম্পানি রেকর্ড ও স্পট মার্কেটে লেনদেনের তারিখ পরিবর্তন করেছে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৭ ও ১১ নভেম্বর এই দুই দিন স্পট মার্কেটে কোন লেনদেন হবে না। তাই কোম্পানিগুলোর রেকর্ড তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। কোম্পানিগুলো হচ্ছে- সোনারগাঁ টেক্সটাইল, উসমানিয়া গ্লাস শিট ফ্যাক্টরি, আরামিট সিমেন্ট, গোল্ডেন সন, বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম, আইটিসি, এমজেএলবিডি, ম্যারিকো বাংলাদেশ, মালেক স্পিনিং মিলস লিমিটেড, অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, অ্যাপেক্স ফুডস, অ্যাপেক্স পিস্পনিং, বিডি অটোকার্স, দুলামিয়া কটন, জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশন, ইনটেক লিমিটেড, ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্কস, জুট স্পিনার্স, খান ব্রাদার্স, মেঘনা কনডেন্স মিল্ক, মেঘনা পেট, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স, রেনউইক যজ্ঞেশ্বর, আর.এন স্পিনিং, স্যালভো কেমিক্যাল, শ্যামপুর সুগার, জাহিন টেক্সটাইল, জিলবাংলা সুগার মিলস, আল-হাজ্ব টেক্সটাইল, আজিজ পাইপস, কে অ্যান্ড কিউ এবং মুন্নু সিরামি লিমিটেড। জানা গেছে, আগামী ১১ নভেম্বর সোমবার স্টক এক্সচেঞ্জে ক্লিয়ারিং এবং সেটেলমেন্ট কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। এছাড়া আগামী ৭ ও ১১ নভেম্বর এই দুই দিন স্পট মার্কেটে কোন লেনদেন হবে না। গতকাল ৬ নভেম্বর বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো: সাইফুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
কয়েকটি ভালো নিউজের কারনে হঠাৎ করেই পুঁজিবাজারে ইতিবাচক ধারায় ফিরেছে---
১/ মার্চেন্ট ব্যাংক এবং তাদের এমডিদেরকেও শেয়ার ব্যবসা করার অনুমতি দিয়েছে বিএসইসি ।
২/ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আইসিবি যেসব সুযোগ-সুবিধা পায়, রাষ্ট্রায়ত্ত বিডিবিএলও তা পাবে। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এরই মধ্যে বিডিবিএলকে পুঁজিবাজার নিয়ে কাজ করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন। অর্থাৎ আইসিবির পাশাপাশি বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড (বিডিবিএল) ও পুঁজিবাজারে মার্কেট মেকারের ভুমিকায় কাজ করবে ।
৩/ সঞ্চয় পত্র বিক্রি করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন শর্ত আরোপ করায় সঞ্চয়পত্র বিক্রিতে ধ্বস নেমেছে যা পুঁজিবাজারের জন্য ইতিবাচক ( সঞ্চয়পত্র কেনার ক্ষেত্রে অনলাইন পদ্ধতি চালু হয়েছে। তাছাড়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে টিআইএন ও ব্যাংক হিসাব। একক ব্যক্তির ক্ষেত্রে ৬০ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র কিনতে না পারা এবং ৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ হলেই উৎসে কর ১০ শতাংশ কেটে রাখার নিয়ম করার কারণে চলতি অর্থ বছরের প্রথম তিন মাসেই (জুলাই- সেপ্টেম্বর) সঞ্চয়পত্রের নিট বিক্রি কমেছে ৮ হাজার ৪১৪ কোটি টাকা যা গত ১০ বছরের মধ্যে সঞ্চয়পত্র বিক্রিতে এই নিম্ন প্রবণতা এবারই প্রথম। )
৪/ চীনের শেনঝেন স্টক এক্সচেঞ্জের বাছাই করা কিছু শেয়ার নিয়ে শীঘ্রই নতুন সুচক চালু করার সিদ্ধান্ত নেয়া ।
তাছাড়া---
৫/ ক্যাসিনোর বিরুদ্ধে অভিযানও পুঁজিবাজারের জন্য অনেকটা ইতিবাচক হয়েছে ।
৬/ লালীদের ফোর্স সেল বন্ধ হয়েছে । ফোর্স সেলের সময় যারা প্যানিক সেল দিয়ে সাইড লাইনে চলে গিয়েছিল তারা অনেকেই আবার বাজারমুখী হচ্ছে ।
আমাদের দেশের স্টক মার্কেটে কোন ধরনের গ্রামার কাজ করছে না। না ফান্ডামেন্টাল, না টেকনিক্যাল! শুধু সাইকোলজিক্যাল ভাবনার উপর এই ভোলাটালিটি না বোঝা মার্কেটে টাকা বিনিয়োগ অর্থহীন। এক শ্রেনীর সেলস ম্যান আজন্ম থাকবেন- যারা মার্কেটে সবসময় সাধারন বিনিয়োগকারীদের আশার বানী শোনান। হ্যাঁ তারা শোনাবেনই! কেননা এটা তাদের রুটি-রুজির ব্যাপার। নামবেন কি নামবেন না সেটি সম্পুর্ন আপনার ব্যাপার। ১/২ দিনের জাম্প দেখে আমরা যেন অতিউৎসাহী না হই-এটি বলাই এই লেখার উদ্দ্যেশ্য।*
[ATTACH=CONFIG]9809[/ATTACH]
বর্তমানে শেয়ার মার্কেটের যে দুর্বাস্থা তাতে বিনিয়োগকারীদের পোট ফলিও লক্ষ্য করলে দেখা যাবে পোট ফলিওতে ৩ ভাগের ১ ভাগ টাকাও নেই,*এ সেক্টরে যারা চাকুরী করে তারা প্রতিনিয়ত চাকুরী হারাচ্ছে।*গত সপ্তাহের পুরোটা সময় জুড়ে দরপতন হয়েছিল। সপ্তাহের ৫ কার্যদিবসের দরপতনে সূচকটি হারিয়েছিল ২৬২ পয়েন্ট। ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারির পর কোনো এক সপ্তাহে এর থেকে বড় সূচকের পতন হয়নি।*সোমবারের রেকর্ড দরপতনের পর মঙ্গলবারও ভয়াবহ দরপতনে দিনের লেনদেন শুরু হয়েছে। দিনের চার ঘণ্টার লেনদেনের মধ্যে প্রথম ঘণ্টা না পেরোতেই ৮০ শতাংশ শেয়ারের দরপতন হয়েছে। এতে বাজারের প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স থেকে ৫৩ পয়েন্ট বা সোয়া শতাংশ হাওয়া হয়ে গেছে।
[ATTACH=CONFIG]9825[/ATTACH]
পাহাড়সম খেলাপি ঋণ, নানা অনিয়ম ও তারল্য সংকটের কারণে নাজুক অবস্থায় আছে দেশের ব্যাংকিং খাত। নিরীক্ষা দাবির বকেয়া অর্থ নিয়ে টেলিযোগাযোগ খাতের কোম্পানি গ্রামীণফোনের সঙ্গে চলছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) টানাপড়েন। এদিকে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে মেয়াদ শেষ হচ্ছে তালিকাভুক্ত ১৮টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের সব মিলিয়ে ব্যবসায়িক অনিশ্চয়তার মধ্যে আছে শেয়ারবাজারের মোট বাজার মূলধনের ৪৬ শতাংশ দখলে রাখা এই তিন খাতের কোম্পানিগুলো। ফলে এসব খাতে বিনিয়োগের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত বিনিয়োগকারীরা। আর বিনিয়োগকারীদের এই উদ্বেগই শেয়ারবাজার পতনে প্রধান ভূমিকা রাখছে
বাংলাদেশ সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) দুর্বল পচা কোম্পানিগুলো লিস্ট করে বাজারে ছেড়ে দেয়। আর বিনিয়োগকারীরা রাস্তায় নেমে পড়ে। পচা কোম্পানি এনে প্রতিদিন বিনিয়োগকারীদের নিঃস্ব করে দেওয়া হচ্ছে। আজ মার্কেট থেকে মূলধন ৯৫ হাজার কোটি টাকা নেই। শেয়ার মার্কেট এর বর্তমান অবস্থা থেকে ফিরে আসার উপায় দেখছি না।
[ATTACH=CONFIG]9858[/ATTACH]
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন লেনদেনের শুরু থেকেই ক্রয় প্রেসারে বাড়তে থাকে সূচক। রোববার লেনদেন শেষে সূচক বাড়লেও কমেছে কোম্পানির শেয়ার দর। তবে টাকার অংকে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় কিছুটা বেড়েছে। আজ দিন শেষে ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৮৩ কোটি ৪৩ লাখ ১২ হাজার টাকা। আজ দিন শেষে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ৫২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪৪৩৪ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১০১৪ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ২৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫১৪ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৫৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৯টির, কমেছে ১৬১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৪টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৪৯৪ কোটি ৭৯ লাখ ৮১ হাজার টাকা।
এর আগের কার্যদিবস দিন শেষে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ২৩২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ৪৩৮২ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৫৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ৯৯৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৮০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১৪৮৭ পয়েন্টে। আর ওইদিন লেনদেন হয়েছিল ৪১১ কোটি ৩৬ লাখ ৬৯ হাজার টাকা। সে হিসেবে আজ ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৮৩ কোটি ৪৩ লাখ ১২ হাজার টাকা। এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএসইএক্স ১১৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৮ হাজার ১৬৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৫৩টি কোম্পানির ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১২৩টির, কমেছে ১০২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৭৩ কোটি ৯৭ লাখ ৮৯ হাজার টাকা।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1392575480.jpg[/IMG]
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পতনে চলছে লেনদেন। এদিন লেনদেনের শুরু থেকেই সেল প্রেসারে টানা নামতে থাকে সূচক। তবে ৫০ মিনিট পর পতনের মাত্রা হ্রাস পেতে থাকে। মঙ্গলবার লেনদেন শুরুর প্রথম দেড় ঘন্টায় সূচকের পাশাপাশি কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর। আর টাকার অংকেও লেনদেন আগের দিনের তুলনায় কিছুটা কমেছে। আলোচিত সময়ে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৯৬ কোটি টাকা। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, আজ দুপুর ১২টায় ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪৪২৯ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১০১৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই–৩০ সূচক ৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৫১১ পয়েন্টে। এ সময় লেনদেন হওয়া ৩৪৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৯৮টির, দর কমেছে ১৭৯টির এবং দর পরিবর্তীত রয়েছে ৬৭টির। এ সময় টাকার অংকে লেনদেন হয়েছে ১৯৬ কোটি ৫১ লাখ ৪৮ হাজার টাকা।
[attach]9912[/attach]
আমি কখনো বাংলাদেশের শেয়ার মাকেট এনালাইসেস করি না আজকে শুরু করলাম ৬ মাসের এনালাইসেস একটি জিনিস খেয়াল করলাম ৬ মাসেতো একবারেও তো রেসিটেন্স লেভেল ব্রেকআউট হয় না তাহলে তো কিভাবে দাম বাড়তো শেয়ারের এই প্রথম দেখলাম lh ব্রেকআউট হয়েছে। সত্যি বলতে কি বাংলাদেশের শেয়ার বাজার চীনের কাছে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে, অথচ চীনের মূল ভূখণ্ড বা মেইন ল্যান্ড চায়নায় দুটি স্টক এক্সচেঞ্জ রয়েছে—সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জ ও শেনঝেন স্টক এক্সচেঞ্জ। আর চীন নিয়ন্ত্রিত হংকংয়ে রয়েছে হংকং স্টক এক্সচেঞ্জ, যা আবার সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। চীনের ১৪০ কোটির বেশি জনসংখ্যার মাত্র ৭ শতাংশ শেয়ারবাজারে সম্পৃক্ত। এর ওপর আবার এ বাজারের মোট লেনদেনযোগ্য শেয়ারের ৮০ শতাংশই রয়েছে মুষ্টিমেয় বিত্তবান বিনিয়োগকারীদের হাতে। এ কারণে মাঝেমধ্যেই দেশটির শেয়ারবাজারে ব্যাপক উত্থান-পতন লক্ষ করা যায়, যেমনটি হয়েছিল ২০১৫ ও ২০১৬ সালে। এ কারণে চীনের শেয়ারবাজারকে অনেকেই ক্যাসিনোর সঙ্গে তুলনা করেন।
পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা আনার জন্য রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোকে আইনে নির্ধারিত সীমার মধ্যে থেকে বিনিয়োগ করতে বলা হয়েছে। এছাড়াও পুঁজিবাজারে ১০ হাজার কোটি টাকা দিতে রাজি সরকার। আর যার ফলে গত টানা তিন কার্যদিবস ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর দেশের পুঁজিবাজারে আবারও মূল্য সূচকের পতন হয়েছে। সোমবার (২৭ জানুয়ারি) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) মূল্য সূচকের পতন হয়েছে। সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ।দিনের লেনদেনের শুরু থেকেই পুঁজিবাজারে নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা দেয়। লেনদেনের শেষ পর্যন্ত এ প্রবণতা অব্যাহত থাকে। ফলে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দরপতন হয়।দিনভর ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া ৬৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ২৫৫টির। আর দাম অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টির প্রতিষ্ঠানের। বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের এ দরপতনের ফলে ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৩৫ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৪৯৩ পয়েন্টে এসেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই-৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৫৪১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক ৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৩১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।সবক’টি মূল্য সূচকের পতনের পাশাপাশি ডিএসইতে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। দিনভর বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৪০৪ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। যেখানে আগের দিন (রোববার) লেনদেন হয়েছে ৪৭৪ কোটি ১৪ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন কমেছে ৬৯ কোটি ৫৬ লাখ টাকা।
টানা চার দিন দরপতনের পর সোমবার মূল্য সূচকের উত্থানে লেনদেন লক্ষ করা যাচ্ছে শেয়ারবাজারে। আজ সোমবার সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস লেনদেনের প্রথম এক ঘণ্টায় দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ২২ পয়েন্ট, অবস্থান করছে ৪ হাজার ৪১১ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে এক হাজার ১৯ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৫০১ পয়েন্টে। আজ ডিএসইতে ৩১২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২১টির, কমেছে ৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৯টির।
গত সোমাবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৯৭৬ কোটি ৩৮ লাখ ৭৬ হাজার টাকা লেনদেন হয়েছে, যা এক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এছাড়া গতকাল সূচক উঠানামা শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক বেড়েছে ৩৪ পয়েন্ট। মুলত শেয়ার মার্কেটের তারল্য সংকট নিরসনে বাংলাদেশ ব্যাংক তফসিলি ব্যাংকগুলোকে ২০০ কোটি টাকা করে বিনিয়োগ করতে নির্দেশনা দিয়েছে। পাশাপাশি আইএমএফ দেড় হাজার কোটি টাকা দিচ্ছে। এই দুই খবরে বড় উত্থান হয়েছে।
[ATTACH=CONFIG]10152[/ATTACH]
দীর্ঘ সময়ের পতনের পর বাংলাদেশ ব্যাংক শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ বাড়ানো সংক্রান্ত পরিপত্র জারি করার পরে*মার্কেট এখন অনেকটােই ভালো হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে, তাই* বিনিয়োগকারিদের মাঝে আস্থা ও আশা আবারও ফিরে এসেছে। সুতরাং এই সময় বিচক্ষণতার সাথে লাভের সম্ভাবনাময় শেয়ারে বিনিয়োগ করতে পারলেই কেবল লসকাভার করে কিছুটা হলেও লাভ করার সুযোগ থাকবে। এই ক্রান্তিকালীন সময় সদ্ব্যবহার করার জন্য আমি কিছু টিপস নিম্নে পেশ করলাম-
১. এই সময় আইটেমবাজ দালালদের আনাগোনা দেখা যাবে। এদেরকে এড়িয়ে চলুন।
২. মিনিমাম দাম থেকে অতিরিক্ত বেড়ে গেছে অর্থাৎ ৩০-৫০% বা এর থেকে বেশি, এরকম শেয়ার আপাতত কিনবেন না। বরং আপনার নিজের কাছে এরকম শেয়ার থাকলে আপনি লাভে না থাকলেও সেল করে দিন।
৩. ম্যাক্সিমাম প্রাইস থেকে অনেক নীচে থাকলে কিনুন, ভালো শেয়ার হলে ৫-১০% বেড়ে গেলেও কিনতে সমস্যা নেই।
৪. এবছর থেকে কোম্পানিগুলো শুধু স্টক দিতে পারবে না। ক্যাশ দিতে হবে অথবা ক্যাশ - স্টক দুটো মিলিয়ে দিতে হবে। তাই কম দামে থাকা যেসকল শেয়ারের ইপিএস ভালো এসেছে সে গুলো কিনুন। যেমন ঃ ২০ টাকার নীচের শেয়ারে যদি ২য় কোয়ার্টার যাবত ১ টাকা বা এর কাছাকাছি ইপিএস থাকে, তবে তা কিনুন। এতে নো ডিভিডেন্ড এর ভয় থাকবেনা।
৫. অতিমূল্যায়িত শেয়ারে বিনিয়োগ নয়, কারন প্রতিটি শেয়ারের face value ১০ টাকা।
৬. নতুন আইপিও তে আসা শেয়ারগুলিতে খেয়াল করুন, দেখবেন প্রায় প্রতিটি শেয়ারই গেইন দিয়েছে, কিছু কিছু নতুন শেয়ার গেইনের অপেক্ষায় আছে। তাই নতুন আইপিও তে আসা যে শেয়ারের দাম বেশী বেড়ে গেছে সেগুলো না কিনে, যেগুলো এখনো দাম বাড়েনি অথবা দাম অনেক কমেগেছ সে সকল শেয়ারে কিনতে পারলে লাভের সম্ভাবনা বেশী।
৭. আপনার কাছে থাকা শেয়ারটি যদি যেকোনো কারণে মান হারিয়ে ফেলে, যেমন - খারাপ ইপিএস, কোম্পানির বাজে performance ইত্যাদি, তাহলে সুযোগবুজে তা ছেড়ে পছন্দমতো ভালো শেয়ার কিনুন।
৮. এখন কমদামে শেয়ার সেল দিয়ে, আরো কমলে কিনব এরুপ চিন্তা পরিহার করুন।
৯. Under 30% Director holding কোম্পানির শেয়ার না কিনলেই ভালো, কারন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সুযোগ দেয়া টাকায় এরুপ শেয়ার কেনা যাবেনা।
১০. নেগেটিভ ইপিএস/খারাপ ইপিএস যুক্ত শেয়ার কিনবেননা। কারণ এগুলো সাময়িক সমস্যা না হলেও, একপর্যায়ে আপনাকে ডুবাবে।
দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মোবাইল ফোন অপারেটর রবি পুঁজিবাজারে আসার প্রস্তুতি শুরু করেছে। সোমবার ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতির প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কাছে আবেদনপত্র দাখিল করেছে এর ইস্যু ম্যানেজার আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড। গত ২১ ফেব্রুয়ারি রবি আজিয়াটার আইপিওর মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ৫২৩ কোটি ৭৯ লাখ ৩৩ হাজার ৩৪০ টাকা উত্তোলনের ঘোষণা দেয়া হয়। রবির সিংহভাগ শেয়ারের মালিক মালয়েশিয়ার আজিয়াটা বারহাদের পর্ষদের পক্ষে সিআইএমবি ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক দেশটির স্টক এক্সচেঞ্জ বুরসা মালয়েশিয়ায় এ ঘোষণা দেয়।
[ATTACH=CONFIG]10252[/ATTACH]
ওই ঘোষণায় বলা হয়, ঢাকা স্টক একচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক একচেঞ্জের (সিএসই) মাধ্যমে ১০ টাকা ইস্যু মূল্যে ৫২ কোটি ৩৭ লাখ ৯৩ হাজার ৩৩৪টি শেয়ার ছাড়বে রবি। এর মধ্যে সাধারণ ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ৩৮ কোটি ৭৭ লাখ ৪২ হাজার ৪০০টি শেয়ার ইস্যু করা হবে। ১০ টাকা ইস্যু মূল্যে এসব শেয়ার থেকে সংগ্রহ করা হবে ৩৮৭ কোটি ৭৪ লাখ ২৪ হাজার টাকা। আর এমপ্লয়ি শেয়ার পারচেজ প্ল্যানের (ইএসপিপি) আওতায় রবির পরিচালক ও কর্মীদের কাছে ১০ টাকা দরে ১৩ কোটি ৬০ লাখ ৫০ হাজার ৯৩৪টি শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে বাকি ১৩৬ কোটি ৫ লাখ ৯ হাজার ৩৪০ টাকা উত্তোলন করা হবে। আইপিওর মাধ্যমে উত্তোলিত তহবিল থেকে রবি ৫১৫ কোটি ৭৭ লাখ টাকা নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ ও বাকি ৮ কোটি ২ লাখ টাকা দিয়ে আইপিও খাতে খরচ করবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সুযোগ দেয়া বিশেষ তহবিল গঠন সুবিধার অংশ হিসেবে ইতিমধ্যে চারটি ব্যাংক এই তহবিলের আনুষ্ঠানিকতা শেষ করেছে, বাদবাকি ব্যাংকগুলিও এই বিশেষ তহবিলের সুবিধা নেয়ার প্রক্রিয়ায় রয়েছে। আমি আগেই ধারণা দিয়েছি যে, ফান্ড হাতে পাওয়ার পর ব্যাংক সহ আরও অনেক বড়ো বড়ো ফান্ড হোল্ডাররা শেয়ার কেনা শুরু করবে। কিন্তু বাড়তি দামে তারা অবশ্যই শেয়ার কিনবে না। বাজার চাপে রেখে, ভালো শেয়ারগুলোর দাম তলানিতে রেখেই তারা শেয়ার কিনবে। এজন্যই এখন থেমে থেমে পতন হচ্ছে। আমরা সব বিবেচনায় নিয়ে যেসব ভালো শেয়ার হাতে নিয়ে বসে আছি, সেগুলোর দাম ওদের দৌরাত্যে খানিকটা কমে গেলেও, সে ভালো শেয়ারগুলোই ধরে রাখুন, তারা ই কিনে ওইসব শেয়ারের দাম আকাশে উঠাবে। সে দিন হয়তো বেশি দুরে নয়, যেদিন হবে আমাদের দিন।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/700842325.jpg[/IMG]
দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের খবরে গতকাল শেয়ারবাজারে বড় ধরনের ধস হয়েছে। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২০১৩ সালের নভেম্বরের পর সর্বনিম্ন অবস্থানে নেমে এসেছে। একদিনেই সূচকটি কমেছে ৬ দশমিক ৫১ শতাংশ। অন্যদিকে ১)আজ মার্কেট পজিটিভ থাকবে ২) লেনদেনকম হবে ৩) ১০০ এর উপরে শেয়ার এর সেলার থাকবেনা।*৩ নাম্বার টা মানে ১০০ এর উপরে শেয়ার এর সেলার থাকবেনা আশা করলেও সেটা পুরন হয়নাই। ৭% এর উপর বেরেছে এমন সংখ্যাটা কিন্তু ৯০ এর কাছে। সব প্রেডিকশন শতভাগ সত্যি হবে সেটা আশা করিনা। কাছাকাছি হলেও ভাল গতকাল পোস্ট এর নিচে কয়েকজন খুব বাজে কমেন্ট করেছেন। আমি কিছু মনে করিনি। অনেকে না বুঝেই এইসব করে। তাদের ও আমি হিতাকাঙ্ক্ষী ভাবি। তারাও আমার পোস্ট নিয়মিত পরে। একদিন তাদের ও ভুল ভাঙবে। কালকের পেনিক শেষ হয়ে যাবে । আর মার্কেট এর অনেক ভাল কিছু খবর আসতেছে। আগামি কিছুদিন এর মধ্যে মার্কেট অনেক অনেক প্রফিট দিবে। মাঝে এক দুইদিন একটু কারেকশন হওয়াটা ভাল। যদিও কাল যেটা হয়েছে সেটা ছিল পেনিক সেল। সেটা কাম্য নয়। আবারো বলি আমার আইটেম বাই দিয়ে আর যদি কেউ কোন যোগাযোগ না রেখে অনেকদিন পর এসে বলেন যে ভাই আইটেম ত পরে গেছে সেটা ঠিক হবেনা। আমি বলি আইটেম বাই দেয়ার পর যদি সেল করাটা না বুঝেন আমাকে ইনবক্স করে জেনে নিয়েন। আর আমার আইটেম প্রফিট হবেই ইন শা আল্লাহ্*। মার্কেট স্বাভাবিক থাকলে নির্ধারিত সময়ে। আর যদি পেনিক সেল আসে তাহলে সময় একটু বেশি লাগবে।
নভেল করোনাভাইরাস আতঙ্কে সপ্তাহের প্রথম দুই কার্যদিবসে বড় পতন দেখেছিল দেশের শেয়ারবাজার। এর মধ্যে সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্সের পতন হয় রেকর্ড ২৭৯ পয়েন্ট বা ৬ দশমিক ৫১ শতাংশ। এর মাত্র একদিন পরই গতকাল শেয়ার সূচকে বড় ধরনের উল্লম্ফন হয়েছে। এদিন ডিএসইএক্স বেড়েছে ৩ দশমিক ৭ শতাংশ। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক সিএসসিএক্স বেড়েছে ২ দশমিক ৮৩ শতাংশ। অবশ্য গতকাল সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জেই।
দর কমেই যাচ্ছে শেয়ারবাজারে। আজ রোববার লেনদেনের শুরুতেই সূচক পড়তে থাকে। ৩ মিনিটের মধ্যে সূচক কমে ডিএসইএক্স নেমে আসে ৪ হাজার পয়েন্টের নিচে। পরে বেলা ১১টায় সূচকটি ১৭৬ পয়েন্ট হারায়। এক টানা দর পতন চলতে থাকে। বেলা ১১টা ৪১ মিনিটে উধাও হয় ২০০ পয়েন্ট। এবং দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ ২৩২ পয়েন্ট হারায় ডিএসইএক্স। এর আগে ২০১৫ সালের ৪ মে ডিএসইএক্স সূচকটি কমে ৩ হাজার ৯৫৯ পয়েন্টে অবস্থান করে। গত কার্যদিবস (বৃহস্পতিবার) লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স সূচক কমে ১০১ পয়েন্ট। অপরদিকে সিএসইতে হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে ১৯৬টির দর কমেছে। ৯টির বেড়েছে। অপরিবর্তিত আছে ৩টির দর।
অনেকটাই ভোজবাজির মতো উল্টে গেছে দেশের শেয়ারবাজারের চিত্র। সোমবার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজার বড় উত্থানের আভাস দিলেও ঘণ্টা না পেরুতেই তা বড় পতনে রূপ নিয়েছে। এদিন লেনদেনের প্রথম পাঁচ মিনিটেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৫১ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেন অংশ নেয়া ২০১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমে ১২টির। তবে শেয়ারবাজারের এই চিত্র বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। লেনদেনের প্রথম ঘণ্টা পার হওয়ার আগেই টপাটপ পড়তে থাকে একের পর এক প্রতিষ্ঠানের দাম। ফলে সূচক নামতে থাকে নিচের দিকে। সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে এই পতনের প্রবণতা।
করোনাভাইরাস সংক্রমণের আতঙ্কে ব্রোকারেজ হাউজগুলোয় সশরীরে উপস্থিত হয়ে লেনদেন করা বিনিয়োগকারীর সংখ্যা অনেকটাই কমে গেছে। গতকাল হাতেগোনা কিছু বিনিয়োগকারী হাউজগুলোয় উপস্থিত থেকে লেনদেন করেছেন। এমনিতেই গতকাল স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন অনেক কম হয়েছে। তার ওপর করোনা আতঙ্কের কারণে হাউজগুলো ছিল অনেকটাই ফাঁকা। যেসব বিনিয়োগকারী গতকাল লেনদেনে অংশগ্রহণ করেছেন তাদের অনেকেই টেলিফোনে, অনলাইনে কিংবা অ্যাপের মাধ্যমে শেয়ার কেনাবেচার আদেশ দিয়েছেন। আর সংক্রমণ প্রতিরোধে হাউজগুলো থেকেও বিনিয়োগকারীদের সশরীরে উপস্থিতিকে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। স্টক এক্সচেঞ্জের পক্ষ থেকেও অনলাইন, অ্যাপ ও ফোনের মাধ্যমে লেনদেন করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2108615025.jpg[/IMG]
নভেল করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের আতঙ্কের মধ্যে’ চার দিন দরপতনের পর বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সার্কিট ব্রেকারের নতুন নিয়মের পরিবর্তন আনায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক এক লাফে ১০ শতাংশের বেশি বেড়েছিল। তবে ফ্লোর প্রাইস বা সর্বনিম্ন দর সংশোধন করায় গতকাল কিছুটা পতন হয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। গতকাল ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে দশমিক ৩৭ শতাংশ।
করোনাভাইরাস আতঙ্কে যখন বিশ্বব্যাপী পুঁজিবাজার ধসে পড়ছে, কোনো প্রণোদনাই কাজ করছে না এবং বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে যখন ক্রমে দরপতন হচ্ছে, বাজারে যখন শেয়ারের দাম ফ্রি-ফল হচ্ছে, লাখো বিনিয়োগকারী যখন দিশেহারা, তখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একটি সিদ্ধান্ত পুঁজিবাজারে দরপতন ঠেকাতে বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছে, বাজারে শেয়ারের দামের ফ্রি-ফল বন্ধ হয়েছে এবং লাখো ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী স্বস্তিতে আছেন। তা হলো, শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস ঠিক করে দেয়া অর্থাৎ একটি শেয়ারের দাম নির্দিষ্ট দামের নিচে নামতে পারবে না। আপনার এ সিদ্ধান্ত অত্যন্ত যুগোপযোগী এবং সঠিক। পুঁজিবাজারে যখনই কোনো বড় ধরনের সংকট হয়েছে, আমরা দেখতে পেয়েছি আপনি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের পক্ষে দাঁড়িয়ে এমন একটি সিদ্ধান্ত দিয়েছেন, যা প্রথমে সবাই সমালোচনা করলেও পরবর্তীতে স্বীকার করে যে আপনার সিদ্ধান্তই সঠিক ছিল। যেমন গত বাজেটে প্রত্যেক লিস্টেড কোম্পানিকে তার রিটেইনেড আর্নিংস ও রিজার্ভ থেকে ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিতে আইনের মাধ্যমে বাধ্য করেছেন। আপনি ঠিকই বুঝতে পেরেছিলেন ম্যাক্সিমাম লিস্টেড কোম্পানি বিশেষ করে ব্যাংকের স্পন্সর পরিচালকরা নিজেদের স্বার্থে এ প্রস্তাবের চরম বিরোধিতা করেছিলেন। কারণ এসব পরিচালক সবসময়ই বোনাস শেয়ার দিতে পছন্দ করেন তাদের নিজেদের স্বার্থে। এতে তারা নিজেরা লাভবান হন এবং বিনিয়োগকারী সবসময় ক্ষতিগ্রস্ত হন। আপনি ব্যাংক পরিচালকদের বলেছিলেন, ‘শুধু আপনাদের স্বার্থ দেখলে আমার হবে না, আমাকে লাখো বিনিয়োগকারীর স্বার্থ দেখতে হবে।’ আপনার সিদ্ধান্তের সুফল পেতে শুরু করেছেন বিনিয়োগকারীরা। এ পর্যন্ত যে কয়টি ব্যাংক ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে, তাদের সবাই ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছেন। আপনার প্রতি লাখো বিনিয়োগকারী কৃতজ্ঞ।
[ATTACH=CONFIG]10434[/ATTACH]
করোনা ভাইরাস আতঙ্কে পুঁজিবাজারে টানা পতন অব্যাহত থাকলেও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশনা অনুযায়ী শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ করে দেওয়ার কারণে গত সপ্তাহে (২২-২৫ মার্চ) সূচক বেড়েছে। সপ্তাহের চার কার্যদিবসের মধ্যে দুই কার্যদিবস সূচকের বড় উত্থান হয়েছে। তবে প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসে করোনাভাইরাসের মহামারী প্রতিরোধ করার কারনে এই সপ্তাহে বাংলাদেশে দুটি স্টক মার্কেটই বন্ধ আছে। যদিও টানা তিন সপ্তাহ কমেছিল শেয়ার সূচক কিন্তু শেষ কর্মদিবসে ঢাকা স্টক মার্কেট এর সূচক কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী হয়ে ৪ হাজার ৮ দশমিক ২৮ পয়েন্টে অবস্থান করেছে।
করোনা ভাইরাসের কারণে আগামী ১১ এপ্রিল পর্যন্ত শেয়ার বাজার বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। বৃহস্পতিবার ডিএসই’র উপমহাব্যবস্থাপক (প্রকাশনা ও জনসংযোগ বিভাগ) মো. শফিকুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, দেশে করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার সাধারণ ছুটির মেয়াদ ৯ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়িয়েছে৷ এছাড়া, ১০ ও ১১ এপ্রিল (শুক্র ও শনিবার) সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় ১১ এপ্রিল পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার৷
[ATTACH=CONFIG]10741[/ATTACH]
করোনার এই অচল অবস্থার মধ্যেও ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেডের (বিএটি বাংলাদেশ) ৪৭তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) গত বুধবার শেয়ারপ্রতি ৪০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন করেছে। এছাড়াও উক্ত বার্ষিক সাধারণ সভায় দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল ও বিদেশ থেকেও উল্লেখযোগ্য শেয়ারহোল্ডার ডিজিটাল প্লাটফর্মের মাধ্যমে যোগ দেন। সভায় শেয়ারহোল্ডারদের সর্বসম্মতিক্রমে ৫টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। আর বাকি ৪টি সিদ্ধান্ত হলো আর্থিক বিবরণী ২০১৯, পরিচালকদের নির্বাচন, বিধিবদ্ধ নিরীক্ষক নিয়োগ, করপোরেট গভর্ন্যান্স নিরীক্ষক নিয়োগ।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/494378523.jpg[/IMG]
ব্যাংকগুলোর লভ্যাংশ ঘোষণার সর্বোচ্চ সীমা বেঁধে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলে ২০১৯ সালের সমাপ্ত বছরের জন্য কোনো ব্যাংকই ১৫ শতাংশের বেশি নগদ এবং নগদ ও বোনাস শেয়ার মিলিয়ে ৩০ শতাংশের বেশি লভ্যাংশ দিতে পারবে না। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এ সিদ্ধান্ত শেয়ারবাজারের জন্য আত্মঘাতী। কেননা ব্যাংকের লভ্যাংশের সর্বোচ্চ সীমা বেঁধে দেয়ায় শেয়ারবাজারে অবশ্যই নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। এছাড়া কয়েকটি ব্যাংক ইতোমধ্যে লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, এটা এখন সমন্বয় করতে হবে। এ ক্ষেত্রেও এক এক ব্যাংকের সক্ষমতা এক এক রকম। ব্যাংক তার সক্ষমতা অনুযায়ী শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করবে। এ লভ্যাংশ ঘোষণার ক্ষেত্রে কোনো অনিয়ম হলে তা খতিয়ে দেখার দায়িত্ব কেন্দ্রীয় ব্যাংকের। সেক্ষেত্রে কোনো ব্যাংক অনিয়ম করলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। তাই আর এক ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হবে।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলো ২০১৯ সালে যত ভালো ব্যবসাই করুক না কেন, শেয়ারহোল্ডারদের তারা ১৫ শতাংশের বেশি নগদ লভ্যাংশ দিতে পারবে না। আর এই ১৫ শতাংশ নগদ ল্যাংশের সঙ্গে ১৫ শতাংশ বোনাস (স্টক) লভ্যাংশ যোগ করে মোট ৩০ শতাংশের বেশি লভ্যাংশ দিতে পারবে না কোনো ব্যাংক। আর ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ চলতি বছরের ৩০ সেপ্টেম্বরের আগে শেয়ার হোল্ডারদের না দিতেও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সোমবারের এক সার্কুলারে। ওই নির্দেশনায় বিভিন্ন শর্তের ভিত্তিতে সর্বোচ্চ লভ্যাংশের কয়েকটি ধাপ ঠিক করে দেওয়া হয়েছে। কোনো ব্যাংক এই সীমার বেশি লভ্যাংশ দিতে পারবে না। ইতোমধ্যে যেসব ব্যাংক লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, সেগুলোর লভ্যাংশের হার যদি এই সীমার বেশি হয়ে থাকে, তাহলে তা স্থগিত করে সংশোধন করে নিতে বলা হয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/700088059.jpg[/IMG]
করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে ৬৬ দিনের সাধারণ ছুটি শেষে আজকে থেকে লেনদেন শুরু হয়েছে দুই স্টক এক্সচেঞ্জে। যদিও এই পরিস্থিতিতে আজ লেনদেন হয়েছে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত। তবে আপাতত ডিজিটাল ট্রেডিং প্লাটফর্ম ব্যবহারের কোন বিকল্প নেই। আজ সূচকের উত্থানে দিয়ে মার্কেটের শুরু হয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। আজ লেনদেনের শুরু থেকেই ক্রয় প্রেসারে টানা বাড়তে থাকে সূচক। রোববার লেনদেন শেষে সূচকের পাশাপাশি বেড়েছে কোম্পানির শেয়ার দর। তবে টাকার অংকে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় কিছুটা কমেছে। আজ দিন শেষে ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ২০৪ কোটি ৮৪ লাখ ৬১ হাজার টাকা।
আজ দিন শেষে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ৫২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪০৬০ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯৫১ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৩৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৩৬৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৬০টির, কমেছে ৬৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯৫টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১৪৩ কোটি ৯২ লাখ ২৬ হাজার টাকা।
এর আগের কার্যদিবস দিন শেষে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ৩১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ৪০০৮ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ৯২০ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১৩৩০ পয়ন্টে। আর ওইদিন লেনদেন হয়েছিল ৩৪৮ কোটি ১৩ লাখ ৮৭ হাজার টাকা। সে হিসেবে আজ ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ২০৪ কোটি ৮৪ লাখ ৬১ হাজার টাকা।
এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএসইএক্স ৯২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৯৫২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ১০৯টি কোম্পানির ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৩১টির, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৪টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৩ কোটি ৩৫ লাখ ৭১ হাজার টাকা।
[ATTACH]11110[/ATTACH]
বাংলাদেশের শেয়ার মার্কেটের সাধারণ বিনিয়োগকারীরা বর্তমানে খুবই হতাশার মধ্যে আছেন। এমনিতেই দীর্ঘ সময় ধরে মন্দা মার্কেটে তারা নিজ পুঁজির বড় অংশ হারিয়েছেন। এখন করোনার ফলে তারা যে কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ করে বসে আছেন, আগামী দিনে তার অবস্থা কী হবে তা নিয়ে শঙ্কার শেষ নেই। সেসব শেয়ারের দাম আদৌ কি আগের অবস্থায় ফিরবে? প্রত্যাশিত ডিভিডেন্ড কি তারা দিতে পারবে? কবে নাগাদ করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে? কবে পৃথিবীর অবস্থা আবার আগের মতো হবে? আদৌ কি হবে? করোনা-পূর্ববর্তী বিশ্ব আর করোনা-পরবর্তী বিশ্ব কি একই রকম থাকবে? এসব জটিল প্রশ্নের উত্তর হয়তো কারোরই জানা নেই।
তবে বিশ্বব্যাপী নতুন তাণ্ডব করোনাভাইরাস পরিস্থিতির ফলে ওষুধ, ইন্টারনেট, পাওয়ার, এসেন্সিয়াল প্রডাক্টস রিলেটেড কোম্পানিগুলো লাভবান হবে এবং অন্যান্য সেক্টর ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই সে বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়ে দেশের সাধারণ বিনিয়োকারীদের উচিত হবে তাদের কমনসেন্স প্রয়োগ করা এবং তদনুযায়ী নিজ বিনিয়োগ পোর্টফোলিও ঢেলে সাজানো।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/914095290.jpg[/IMG]
করোনা মহামারির বিস্তার রোধে দীর্ঘ সময় পর মার্কেট খুললেও আজ গত ১৩ বছরে সর্বনিম্ন লেনদেন হয়েছে, আর সূচকও কমেছে। আজ বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। মোট লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ৯৭ লাখ টাকার, যা গত ১৩ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে ২০০৭ সালের ২৪ এপ্রিল ডিসইএতে ৪০ কোটি ৩৯ লাখ টাকার লেনদেন হয়। হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে আজ দর বেড়েছে ১১টির, কমেছে ৩৬টির ও অপরিবর্তিত আছে ২৬২টির দর। আজ লেনদেনের শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো বেক্সিমকো ফার্মা, গ্রামীণফোন, সেন্ট্রাল ফার্মসিউটিক্যালস লিমিটেড, লিন্ডে বিডি, স্কয়ার ফার্মা, ইন্দো বাংলা ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড, বেক্সিমকো, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেড, এসিএমই ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড ও রেকিটবেনকেইজার। অপর দিকে সিএসইতে আজ মোট লেনদেন হয়েছে ৪ কোটি ৫৯ লাখ টাকার। হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৯টির, কমেছে ১৯টির ও দর অপরিবর্তিত আছে ৭৫টির।
[ATTACH=CONFIG]11229[/ATTACH]
বাংলাদেশের শেয়ার মার্কেট কি অবস্থায় রয়েছে তার জন্য ছোট একটি গল্প বলবো। ১৯২৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রে শেয়ার বাজারে একবার ব্যাপক পতন হয়েছিল। সব ব্যবসায়ীরা লোকসান করলেও একজন শুধু লাভ করেছিলেন। তিনি হচ্ছেন জোসেফ কেনেডি, যিনি যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির পিতা। সবাই অবাক হয়েছিলেন, যে উনি কিভাবে লাভবান হলেন। রহস্য হলো, একদিন জোসেফ কেনেডি নিউইয়র্ক স্টক মার্কেটে ঢুকার আগে জুতা পলিশ করাচ্ছিলেন। তখন মুচি ওনাকে ফিসফিস করে জিজ্ঞেস করেছিল স্যার আজ কোন শেয়ারটা কিনলে লাভ করা যাবে। উনি এর কোনো উত্তর দেননি। সরাসরি মার্কেটে ঢুকলেন এবং নিজের সকল শেয়ার বিক্রি করে সব বিনিয়োগ ফেরত নিয়ে আসলেন। এর মাত্র তিনদিন পরই মার্কেটে ব্যাপক পতন ঘটে। তিনি বলেছিলেন, যে দেশে মুচি ( অর্থাৎ যিনি শেয়ার মার্কেট বুঝেন না) শেয়ার ব্যবসায় টাকা বিনিয়োগ করে, সেখানে শেয়ার ব্যবসা কোনদিন লাভবান হবে না। সফল এই ব্যবসায়ী এরপর আর কোনোদিন শেয়ার ব্যবসা করেননি।
শেয়ার কিনে বিক্রি না করে ৩ বছর রেখে দেওয়ার শর্তে শেয়ারবাজারে কালোটাকা বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়া হয়েছে এবারের বাজেটে। মাত্র ১০ শতাংশ কর দিয়ে কোনো কালোটাকার মালিক এ সুবিধা নিলে তাঁকে আয়কর কর্তৃপক্ষসহ সরকারের কোনো কর্তৃপক্ষই প্রশ্ন করবে না। সহজ কথায় কালোটাকা সাদা করার সুযোগ বিনা প্রশ্নে। বাজেটে শেয়ারবাজারের জন্য এটাই কেবল নতুন ঘোষণা। বাকিগুলো সব পুরোনো। কিন্তু আস্থাহীন বাজারে আসলেই কি প্রাণ আনতে পারবে কালোটাকা? এমনিতেই অনেক দিন ধরেই নড়বড়ে শেয়ারবাজার। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে করোনাভাইরাসের আঘাত। এ আঘাত সামলাতে টানা ৬৬ দিন বন্ধ রাখা হয় শেয়ারবাজারের লেনদেন। সরকার সাধারণ ছুটি তুলে নেওয়ার পর ৩১ মে থেকে পুনরায় লেনদেন শুরু হয় বাজারে। লেনদেন শুরুর পর গতকাল পর্যন্ত ঢাকার বাজারের লেনদেন ২০০ কোটি টাকা ছাড়াতে পারেনি। গতকাল এ বাজারে লেনদেনের পরিমাণ ছিল প্রায় ৫৪ কোটি টাকা।
[ATTACH=CONFIG]11268[/ATTACH]
নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বিস্তার রোধে ঢাকাসহ সারাদেশে সংক্রমণের তীব্রতাভেদে রেড, ইয়েলো ও গ্রিন জোনে ভাগ করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। পাশাপাশি রেড জোনে সাধারণ ছুটি থাকবে বলেও নির্দেশনায় বলা হয়েছে। সরকারের এ সিদ্ধান্তের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বাংলাদেশ ব্যাংক মতিঝিল ও দিলকুশাসহ ইয়েলো ও গ্রিন জোনে ব্যাংকিং কার্যক্রমের সময়সীমা সকাল ১০ টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত নির্ধারণ করেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জ পুঁজিবাজারে লেনদেনের সময়সীমা সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা দেড়টার পরিবর্তে সকাল ১০ টা থেকে বেলা ১ টা পর্যন্ত নির্ধারণ করেছে।
আজ বৃহস্পতিবার থেকে নতুন সময়সীমা অনুসারে পুঁজিবাজারে লেনদেন হয়েছে।
মঙ্গলবার ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ১ পয়েন্ট বেড়ে ৩ হাজার ৯৬৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরীয়াহ সূচক ০ দশমিক ৫৪ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ০ দশমিক ৩৫ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ৯১৮ ও ১৩২৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। মঙ্গলবার ডিএসইতে ৭১ কোটি ৯৬ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে ২০ কোটি টাকা বেশি। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৫১ কোটি টাকার। এ দিন ডিএসইতে ২৭৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪টি কোম্পানি কমেছে ২৪টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর। মঙ্গলবার লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো-বেক্সিমকো ফার্মা, বিএসসিসিএল, মুন্নু স্টাফলার্স, লিন্ডে বিডি, সেন্ট্রাল ফার্মা, আজিজ পাইপস, ওয়াটা কেমিক্যাল, এক্সিম ব্যাংক, ইন্দোবাংলা ফার্মা ও ফার্মা এইড।
নভেল করোনা ভাইরাসের কারণে সাধারণ ছুটির সময় ৬৫ দিন বন্ধ ছিল দেশের পুঁজিবাজার। অবশেষে গত ৩১ মে থেকে পুঁজিবাজারে আবারো লেনদেন চালু হয়। চালুর পর প্রথম দিন ৫২ পয়েন্ট বেড়েছিল সূচক। এর পর থেকেই প্রাণহীন হয়ে পড়েছে পুঁজিবাজার। সূচকে সামান্য উত্থান-পতন ও নামমাত্র লেনদেন হচ্ছে। গত ১৮ কার্যদিবস ৩ হাজার ৯৫০ থেকে ৪ হাজার পয়েন্টের মধ্যে উঠানামা করেছে সূচক। ফ্লোর প্রাইসের প্রভাবে ৫০ পয়েন্টের মধ্যেই আটকে রয়েছে পুঁজিবাজার।বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, ৩১ মে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ছিল ৪ হাজার ৬০ পয়েন্টে। এর পরের কার্যদিবসেই এটি নেমে আসে ৩ হাজার ৯৯৯ পয়েন্টে।এর পর থেকে সূচক আর ৪ হাজারের ঘরে পৌছায় নি। লেনদেন চালুর পর ৪ জুন ডিএসইএক্স সবচেয়ে কম ৩ হাজার ৯৫৩ পয়েন্টে অবস্থান করছিল। সর্বশেষ গতকাল সূচকটি আগের দিনের তুলনায় প্রায় দেড় পয়েন্ট বেড়ে ৩ হাজার ৯৬৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
দর বাড়ার শীর্ষ কোম্পানির তালিকায় ছিল ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস, প্যারামাউন্ট ইন্সুরেন্স, অ্যাম্বি ফার্মাসিউটিক্যাল , আইসিবি এমপ্লয়ীজ প্রভিডেন্ট মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ান স্কিম ওয়ান। বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল, পাওয়ার গ্রিড, এক্সিম ব্যাংক, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল , সেন্ট্রাল ইন্সুরেন্স ও এনসিসি ব্যাংক। অন্যদিকে এক্সচেঞ্জটিতে গতকাল দর পতনের শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হচ্ছে বেক্সিমকো সিনথেটিক্স, তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, প্রাইম ইন্সুরেন্স, সানলাইফ ইন্সুরেন্স, সোনালী আাঁশ, দেশ গার্মেন্টস, রেকিট বেনকিজার, জেএমআই সিরিঞ্জ ও এসিআই ফর্মুলেশন।
বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ও অর্থ আত্মসাৎ করে পালিয়ে গেছেন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্যভুক্ত একটি ব্রোকারেজ হাউজের মালিকেরা। ক্রেস্ট সিকিউরিটিজ নামের ওই প্রতিষ্ঠান ও তার তিন পরিচালকের সব ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও ডিএসই কর্তৃপক্ষ। তবে ব্রোকারেজ হাউসটি থেকে যাতে আর কোনো শেয়ারের লেনদেন হতে না পারে সে জন্য এটির ডিপি (ডিপজিটরি পার্টিসিপেন্ট) হিসাব স্থগিত করে দেওয়া হয়েছে। এই ডিপি হিসাবের মাধ্যমে শেয়ারের কেনাবেচার কাজটি নিষ্পন্ন হয়। শেয়ারবাজারেরই প্রতিষ্ঠান সেন্ট্রাল ডিপজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড বা সিডিবিএলের মাধ্যমে এই লেনদেনটি হয়ে থাকে। সিডিবিএল বিএসইসির নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান।
[ATTACH=CONFIG]11420[/ATTACH]