-
এই প্রথম করোনায় মৃত্যুশূন্য দেশ
দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে কেউ মারা যায়নি। দেশে মহামারি শুরুর পর থেকে গত দেড় বছরের বেশি সময় পর এই প্রথম মৃত্যুশূন্য দিন কাটাল বাংলাদেশ।
এদিকে একই সময়ে নতুন করে আরও ১৭৮ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছেন। এতে করে দেশে করোনা রোগী শনাক্তের সংখ্যা বেড়ে হলো ১৫ লাখ ৭৩ হাজার ৮৮৯ জন। দেশে ভাইরাসটিতে মৃতের সংখ্যা বর্তমানে ২৭ হাজার ৯৪৬ জন।
শনিবার (২০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (চিফ কোভিড ইউনিট) অধ্যাপক ডা. মো. ইউনুস স্বাক্ষরিত সর্বশেষ করোনা পরিস্থিতি সংক্রান্ত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।এর আগে শুক্রবার (১৯ নভেম্বর) আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মারা যান সাতজন। অন্যদিকে করোনা শনাক্ত হয় ২৫৩ জনের দেহে।
এছাড়াও গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা হয় ১৫ হাজার ১০৭ জনের। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ১ দশমিক ১৮ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ১৯০ জন। মোট সুস্থ ১৫ লাখ ৩৮ হাজার ৬ জন।
বাংলাদেশে প্রথম করোনা শনাক্ত হয় গত বছরের ৮ মার্চ। ১৮ মার্চ করোনায় দেশে প্রথমবারের মতো মৃত্যের খবর জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
বিশ্বব্যাপী করোনার পরিসংখ্যান রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডওমিটারের তথ্যানুযায়ী, বাংলাদেশ সময় শনিবার (২০ নভেম্বর) সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে মারা গেছে আরও ৭ হাজার ৪৬১ জন। অন্যদিকে শনাক্ত হয়েছে ৫ লাখ ৯২ হাজার ১২০ জন। এর আগে শুক্রবার (১৯ নভেম্বর) সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে মারা গিয়েছিল ৭ হাজার ৫২৮ জন। অন্যদিকে শনাক্ত হয়েছিল ৬ লাখ ১ হাজার ১০০ জন।
বিশ্বে এখন পর্যন্ত করোনায় মোট আক্রান্ত হয়েছেন ২৫ কোটি ৬৯ লাখ ৩৫ হাজার ৮০৯ জন এবং মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫১ লাখ ৫৫ হাজার ২১৬ জনে। আর সুস্থ হয়েছেন ২৩ কোটি ১৯ লাখ ৭৪ হাজার ৯৮০ জন।
করোনায় এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ও মৃত্যু হয়েছে বিশ্বের ক্ষমতাধর দেশ যুক্তরাষ্ট্রে। তালিকায় শীর্ষে থাকা দেশটিতে এখন পর্যন্ত করোনা সংক্রমিত হয়েছে ৪ কোটি ৮৫ লাখ ২১ হাজার ৫৯৬ জন। মৃত্যু হয়েছে ৭ লাখ ৯১ হাজার ৯৮ জনের।
-
ওমিক্রন আতঙ্কে বিধিনিষেধের কথা ভাবছে ইউরোপের কয়েকটি দেশ
বিশ্বজুড়ে করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ায় চলাফেরায় নতুন করে বিধিনিষেধ আরোপের কথা ভাবছে ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশ। যে কোনো জনসমাগম এড়াতে বিধিনিষেধ জারি করেছে জার্মান সরকার।
সংক্রমণ কমাতে ঘরে থেকে কাজ করার পরামর্শ দিয়েছে পর্তুগাল। অন্যদিকে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে ৫০ কোটি কোভিড টেস্ট কিট ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্রের 'সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন' - সিডিসি জানায়, গত এক সপ্তাহে করোনায় আক্রান্তদের ৭৩ দশমিক ২ শতাংশের দেহেই ওমিক্রন শনাক্ত হয়েছে। যেখানে ডিসেম্বরের শুরুতে মোট আক্রান্তদের মধ্যে ওমিক্রন সংক্রমণের শিকার ছিলেন ১ শতাংশেরও কম।
করোনার ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের চেয়েও দ্রুত ছড়িয়ে পড়া নতুন ধরন ওমিক্রন নিয়ে বড় দিনের আগে শঙ্কিত বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। সংক্রমণ ঠেকাতে দেশগুলো নিচ্ছে বিভিন্ন উদ্যোগ। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২১ ডিসেম্বর) মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনও নতুন এই ধরনের ছড়িয়ে পড়া রোধে বেশ কয়েকটি পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করেছেন।
বাইডেনের পদক্ষেপের মধ্যে প্রথমে রয়েছে ৫০ কোটি কোভিড টেস্ট কিট ক্রয়ের বিষয়টি। এসব কিট পাওয়া যাবে বিনামূল্যে, যা দেশটির সাধারণ মানুষের কাছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে ডাকযোগে পৌঁছে দেওয়া হবে। একই সঙ্গে ১ হাজার সামরিক চিকিৎসাকর্মীকে মাঠে নামানোর পরিকল্পনা বাইডেন প্রশাসনের। হাসপাতালগুলোতে সরবরাহ করা হবে আরও বেশি টিকা। তবে এখনো পরিকল্পনায় নেই লকডাউনের মতো কোনো বিধিনিষেধ।
ইউরোপের দেশগুলোয় দ্রুতই দ্বিগুণ হচ্ছে ওমিক্রন সংক্রমণ। তাই বড়দিনের আগে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। নতুন ভ্যারিয়েন্টর ছড়িয়ে পড়া থামাতে জার্মানিতে জনসমাগম এড়িয়ে চলতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এমনকি ভ্যাকসিন গ্রহণকারীরাও ১০ জনের বেশি জড়ো হতে পারবেন না কোথাও।
বড়দিনকে সামনে রেখে জনসাধারণের চলাচল এবং জনসমাগম নিয়ন্ত্রণে রাখতে নৈশ ক্লাব ও বার বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে পর্তুগাল সরকার। দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, বর্তমানে দেশটির প্রায় ৫০ শতাংশ নতুন রোগীই ওমিক্রনে আক্রান্ত।
এদিকে ওমিক্রন সংক্রমণ বাড়লেও আপাতত লকডাউন বা কঠোর বিধিনিষেধ আরোপের কোনো পরিকল্পনা ব্রিটিশ সরকারের নেই বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার এক ভিডিও বার্তায় তিনি যুক্তরাজ্যের নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন।
-
দেশে করোনায় একলাফে তিনগুণ মৃত্যু বাড়ল
দেশে বেড়েই চলেছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে আরও ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। যা গতকালের চেয়ে তিনগুণ। এ নিয়ে দেশে করোনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ১২৩ জনে। বৃহস্পতিবার (১৩ জানুয়ারি) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, একই সময়ে নতুন করে আরও ৩ হাজার ৩৫৯ করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছেন। এতে করে দেশে করোনা রোগী শনাক্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ লাখ ৪ হাজার ৬৬৪ জনে। গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা হয় ২৭ হাজার ৯২০ জনের। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ১২ দশমিক ৩ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৩০২ জন। এ নিয়ে এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১৫ লাখ ৫১ হাজার ৯৫৫ জন। এর আগে, বুধবার (১২ জানুয়ারি) করোনা আক্রান্ত হয়ে ৪ জনের মৃত্যু হয়েছিল। ভাইরাসটিতে শনাক্ত হয়েছিলেন ২ হাজার ৯১৬ জন।
করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যুর পরিসংখ্যান রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডওমিটার তথ্যানুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে মারা গেছেন আরও ৮ হাজার ৩২ জন। অন্যদিকে ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৩১ লাখ ৪২ হাজার ৪৮০ জন, যা করোনার ইতিহাসে সর্বোচ্চ। এর আগে বুধবার (১২ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে মারা গিয়েছিল ৭ হাজার ৮৪৭ জন। অন্যদিকে ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত হয়েছিল ২৭ লাখ ৭২ হাজার ৬৮ জন। বিশ্বে এখন পর্যন্ত করোনায় মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৩১ কোটি ৭৩ লাখ ১৯ হাজার১৮৪ জন এবং মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৫ লাখ ২৯ হাজার ৯৯৪ জনে। আর সুস্থ হয়েছেন ২৬ কোটি ২৮ লাখ ৮ হাজার ৫৮৪ জন।
-
দেশে করোনা শনাক্ত এক লাফে অনেক বাড়ল, মৃত্যুও *ঊর্ধ্বমুখী
সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও করোনাভাইরাস সংক্রমণ দ্রুতগতিতে বাড়ছে। সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে দেশে করোনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ১৫৪ জনের। সোমবার (১৭ জানুয়ারি) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, একই সময়ে নতুন করে আরও ৬ হাজার ৬৭৬ করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছেন। এতে করে দেশে করোনা রোগী শনাক্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ লাখ ২৪ হাজার ৩৮৭ জনে।
গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা হয় ৩১ হাজার ৯৮০ জনের। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ২০ দশমিক ৮৮ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৪২৭ জন। এ নিয়ে এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১৫ লাখ ৫৩ হাজার ৩২০ জন।
এর আগে, রোববার (১৬ জানুয়ারি) করোনা আক্রান্ত হয়ে ৮ জনের মৃত্যু হয়েছিল। ভাইরাসটিতে শনাক্ত হয়েছিলেন ৫ হাজার ২২২ জন।
এদিকে, করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যুর পরিসংখ্যান রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডওমিটারের তথ্যানুযায়ী, বাংলাদেশ সময় সোমবার (১৭ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত বিশ্বে করোনায় মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৩২ কোটি ৮৭ লাখ ৭৪ হাজার ২৬৮ জন এবং মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৫ লাখ ৫৭ হাজার ৭৩৭ জনে। আর সুস্থ হয়েছেন ২৬ কোটি ৭৪ লাখ ৫২ হাজার ৮১৫ জন।
-
1 Attachment(s)
করোনার নতুন আরেক উপসর্গ চর্মরোগ[ATTACH]16579[/ATTACH]
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন নিয়ে যখন আমরা সবাই চিন্তিত তখনই করোনার নতুন উপসর্গের কথা শোনালো ব্রিটিশ জার্নাল অব ডার্মাটোলজি। সমীক্ষা বলছে, করোনার যেসব উপসর্গের কথা আমরা জানি তার সঙ্গে নতুন আরেকটি উপসর্গ এবার যোগ হলো স্কিন প্রবলেম। করোনার উপসর্গের মধ্যে যেগুলো উল্লেখযোগ্য তাহলো সর্দি লাগা, জ্বর, গলাব্যথা, গলা শুকিয়ে যাওয়া, শরীরের জয়েন্টে ব্যথা, মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব, মাথা ঘোরা, শরীর দুর্বল অনুভব হওয়া ইত্যাদি। কিন্তু সম্প্রতি প্রকাশিত ব্রিটিশ জার্নাল অব ডার্মাটোলজি এক রিপোর্টে প্রকাশিত হয়েছে, ৮.৮ শতাংশ কোভিড রোগী এখন ত্বকের কিছু সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। সেখানে ত্বকের সমস্যাগুলোর মধ্যে পাঁচ ধরনের র*্যাশের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
করোনা রোগীরা সবচেয়ে বেশি যে ত্বকের সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে তাহলো পায়ের আঙুল ফুলে লাল বা বেগুনি রঙ ধারন করা। আক্রান্ত এসব জায়গায় চুলকানির সমস্যা হয় এবং হাঁটাচলায় কষ্ট হয়। যদিও এ সমস্যা ঠান্ডায় দেখা যায় তবে করোনায় আক্রান্ত রোগীর ক্ষেত্রে যেকোনো সময়েই এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বিশেষজ্ঞরা এ রোগকে কোভিড ডিজিস বলে আখ্যায়িত করেছে। করোনায় আরেকটি যে ত্বকের সমস্যা দেখা যাচ্ছে তাহলো এগজিমা। এ ধরনের সমস্যায় ত্বক অনেক শুষ্ক হয়ে যায়। ত্বকে র*্যাশ, প্রদাহ, চামড়া ওঠতে থাকে যা গলা, বুক ও হাতের বিভিন্ন অংশে বেশি হয়ে থাকে। করোনা নেগেটিভ হওয়ার পরও ত্বকের এ ধরনের সমস্যা রয়ে যাচ্ছে করোনা আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে। ফলে বিশেষজ্ঞদের এ বিষয়টি নতুনভাবে ভাবিয়ে তুলছে।
করোনায় আরও এক ধরনের যে চর্মরোগ দেখা যাচ্ছে তা হলো হাইভস। এ ধরনের চর্মরোগে আপনার সারা শরীরে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে র*্যাশে ভরে যাবে। হাত ও পায়ে সাধারণত লাল লাল চাকা ভাব দেখা দেয়। প্রায় দুই সপ্তাহের মতো স্থায়ী এ র*্যাশকে নিয়ে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ উপসর্গটি করোনা আক্রান্তের শুরুর দিকের একটি লক্ষণ।
-
২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত্যু প্রায় অর্ধেক কমল
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। যা গতকালের মৃত্যুর চেয়ে প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে। এ নিয়ে দেশে করোনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ৯৪৪ জনে।
২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত্যু প্রায় অর্ধেক কমল। শনিবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, একই সময়ে নতুন করে আরও ২ হাজার ১৫০ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছেন। এতে করে দেশে করোনা রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৩১ হাজার ৩০৪ জনে। সুস্থ হয়েছেন ৭ হাজার ৪৭৮ জন। এ নিয়ে দেশে এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৭ লাখ ৪৫ হাজার ৩৩২ জন।
এর আগে, শুক্রবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) দেশে করোনা ভাইরাসে ২৪ জনের মৃত্যু হয়েছিল। এ ছাড়া রোগী শনাক্ত হয়েছিলেন ২ হাজার ৫৮৪ জন। এদিকে, করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যুর পরিসংখ্যান রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডওমিটারের তথ্যানুযায়ী, বাংলাদেশ সময় শনিবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ৯টা পর্যন্ত বিশ্বে করোনায় মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৪২ কোটি ১৯ লাখ ৪৮ হাজার ৩৫০ জন এবং মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৮ লাখ ৯১ হাজার ৯৫৮ জনে। আর সুস্থ হয়েছেন ৩৪ কোটি ৬৪ লাখ ৯২ হাজার ৯২৮ জন।
এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ও মৃত্যু হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ ক্ষমতাধর দেশ যুক্তরাষ্ট্রে। তালিকায় শীর্ষে থাকা দেশটিতে মোট শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ২৪ লাখ ৫৩১ জন। এ ছাড়া মোট মৃত্যু হয়েছে ৯ লাখ ৫৮ হাজার ৩০০ জনের।
আক্রান্তে দ্বিতীয় এবং মৃত্যুতে তৃতীয় অবস্থানে থাকা ভারতে এখন পর্যন্ত করোনায় ৪ কোটি ২৮ লাখ এক হাজার ৩২৬ জন সংক্রমিত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ৫ লাখ ১১ হাজার ২৬২ জনের।
-
করোনায় আরেকটি মৃত্যুহীন দিন, শনাক্ত ৬৫
দেশে করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় কেউ মারা যায়নি। এর আগে শুক্রবারও (২৫ মার্চ) দেশে করোনায় কেউ মারা যাননি। এখন পর্যন্ত দেশে মোট মৃত্যু হয়েছে ২৯ হাজার ১১৮ জনের। শনিবার (২৬ মার্চ) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত হয়েছে আরও ৬৫ জনের দেহে। এর আগে শুক্রবার করোনা শনাক্ত হয় ১০২ জনের দেহে। এ নিয়ে দেশে মোট করোনা রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৫১ হাজার ২৪৯ জনে।
সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় ৭ হাজার ৩৩৬ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৮৯ শতাংশ। এর আগে শুক্রবার শনাক্তের হার ছিল ১ দশমিক ০৩ শতাংশ। নতুন করে করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৯৮৩ জন। এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৮ লাখ ৭৭ হাজার ১৩১ জন। এদিকে, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডওমিটারের সবশেষ তথ্যে দেখা গেছে, শনিবার (২৬ মার্চ) সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত সারা বিশ্বে করোনায় মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৪৭ কোটি ৯৯ লাখ ৬৫ হাজার ৮২০ জন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৪১ কোটি ৪১ লাখ ৭২ হাজার ১৬০ জন। এ ছাড়া মারা গেছেন ৬১ লাখ ৪২ হাজার ৯৩০ জন।
এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ও মৃত্যু হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ ক্ষমতাধর দেশ যুক্তরাষ্ট্রে। তালিকায় শীর্ষে থাকা দেশটিতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ১৬ লাখ ৮৯০ জন। এ ছাড়া মোট মৃত্যু হয়েছে ১০ লাখ ৩ হাজার ১৮৯ জনের।
আক্রান্তে দ্বিতীয় এবং মৃত্যুতে তৃতীয় অবস্থানে থাকা ভারতে এখন পর্যন্ত করোনায় ৪ কোটি ৩০ লাখ ১৭ হাজার ৮৯০ জন সংক্রমিত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ৫ লাখ ২০ হাজার ৮৮৫ জনের।
আক্রান্তে তৃতীয় ও মৃত্যুতে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ব্রাজিলে এখন পর্যন্ত মোট সংক্রমিত হয়েছেন ২ কোটি ৯৮ লাখ ২ হাজার ২৫৭ জন এবং মোট মৃত্যু হয়েছে ৬ লাখ ৫৮ হাজার ৬২৬ জনের।
-
টানা চার দিন করোনায় মৃত্যুশূন্য বাংলাদেশ
দেশে করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় কেউ মারা যাননি। এর আগে গত শনিবার (২৬ মার্চ), শুক্রবার (২৫ মার্চ) ও বৃহস্পতিবার (২৪ মার্চ) দেশে করোনায় কেউ মারা যাননি। ফলে টানা চার দিন করোনায় মৃত্যুশূন্য দেখল বাংলাদেশ। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত দেশে করোনায় মোট মৃত্যু হয়েছে ২৯ হাজার ১১৮ জনের। রোববার (২৭ মার্চ) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত হয়েছে আরও ৪৩ জনের দেহে। এর আগে শনিবার করোনা শনাক্ত হয় ৬৫ জনের দেহে। এ নিয়ে দেশে মোট করোনা রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৫১ হাজার ২৮২ জনে।
সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় ৭ হাজার ৯৭১ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৫৪ শতাংশ। এর আগে শনিবার শনাক্তের হার ছিল শূন্য দশমিক ৮৯ শতাংশ। নতুন করে করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৬৭৩ জন। এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৮ লাখ ৭৭ হাজার ৮০৪ জন। এদিকে, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডওমিটারের সবশেষ তথ্যে দেখা গেছে, রোববার (২৭ মার্চ) সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত সারাবিশ্বে করোনায় মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৪৮ কোটি ১২ লাখ ৩৭ হাজার ১৮৬ জন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৪১ কোটি ৫৩ লাখ ১৯ হাজার ৭০৩ জন। এ ছাড়া মারা গেছেন ৬১ লাখ ৪৫ হাজার ৯৮১ জন।
এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ও মৃত্যু হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ ক্ষমতাধর দেশ যুক্তরাষ্ট্রে। তালিকায় শীর্ষে থাকা দেশটিতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ১৬ লাখ ১৬ হাজার ৯৩৬ জন। এ ছাড়া মোট মৃত্যু হয়েছে ১০ লাখ ৩ হাজার ৪২৫ জনের। আক্রান্তে দ্বিতীয় এবং মৃত্যুতে তৃতীয় অবস্থানে থাকা ভারতে এখন পর্যন্ত করোনায় ৪ কোটি ৩০ লাখ ১৯ হাজার ২৭০ জন সংক্রমিত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ৫ লাখ ২১ হাজার ৩৪ জনের।
-
একদিনে আরও ৪ হাজার প্রাণ কেড়ে নিল করোনা
করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যবিধির ওপর জোর দেওয়ার পাশাপাশি টিকা প্রয়োগ কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। ফলে করোনা পরিস্থিতি অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে। কিছুদিন আগেও ডেলটা, ওমিক্রন ধরনের কারণে নিত্যদিন করোনার ভীতিকর অবস্থা দেখতে হয়েছিল বিশ্ববাসীকে। বৃহস্পতিবার (৩১ মার্চ) সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১৫ লাখ ৭২ হাজার ৪২৫ জন। এ সময় মারা গেছেন আরও ৪ হাজার ২১১ জন। এর আগের দিন বুধবার (৩০ মার্চ) সকাল ৯টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন ১৫ লাখ ৪৯ হাজার ৫৯৮ জন। এ সময় মারা যান ৪ হাজার ২৬ জন।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডওমিটারের সবশেষ তথ্যে দেখা গেছে, বৃহস্পতিবার (৩১ মার্চ) সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত সারা বিশ্বে করোনায় মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৪৮ কোটি ৬৬ লাখ ৭৮ হাজার ৮৪৬ জন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৪২ কোটি ১৯ লাখ ১২ হাজার ৫৯৮ জন। এ ছাড়া মারা গেছেন ৬১ লাখ ৬১ হাজার ৫১৭ জন। এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ও মৃত্যু হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ ক্ষমতাধর দেশ যুক্তরাষ্ট্রে। তালিকায় শীর্ষে থাকা দেশটিতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ১৭ লাখ ৪০ হাজার ৭২২ জন। এ ছাড়া মোট মৃত্যু হয়েছে ১০ লাখ ৬ হাজার ৪৪৫ জনের।
-
1 Attachment(s)
ওমিক্রনের চেয়ে ১০ শতাংশ বেশি সংক্রামক করোনার নতুন রূপ এক্সই!
[ATTACH=CONFIG]17297[/ATTACH]
ডেলটাক্রন, ওমিক্রন, নিওকোভের পর এবার সন্ধান মিলল করোনাভাইরাসের নতুন রূপ এক্সই’র। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জানিয়েছে করোনাভাইরাসের এই নতুন রূপটি ওমিক্রনের বিএ.২ উপপ্রজাতির তুলনায় ১০ শতাংশ বেশি সংক্রামক। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিশেষজ্ঞদের প্রাথমিক ধারণা, ওমিক্রন রূপের বিএ.১ এবং বিএ.২ উপপ্রজাতির সংমিশ্রণের ফলেই পরিব্যক্ত ‘এক্সই’ রূপটির উৎপত্তি। গত ১৯ জানুয়ারি ব্রিটেনে এই ভাইরাসটি প্রথম চিহ্নিত হয়েছিল। এখনও পর্যন্ত ৬০০টি এক্সই সংক্রমণের ঘটনা নিশ্চিতভাবে চিহ্নিত করা গেছে। তবে সংক্রমণ ক্ষমতা প্রবল হলেও করোনাভাইরাসের নতুন রূপটির মারণক্ষমতা কম বলেই প্রাথমিক পর্যবেক্ষণে অনুমান। এখনও পর্যন্ত ওমিক্রনের বিএ.২ উপপ্রজাতিটি বিশ্বে সবচেয়ে বেশি সংক্রামক হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে।আমেরিকায় সাম্প্রতিক সংক্রমণের অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই ভাইরাসটি দায়ী। সম্প্রতি হংকংয়ে শিশুদের উপরে করা একটি পরীক্ষায় দেখা গেছে, করোনাভাইরাসের অন্যান্য রূপের তুলনায় তো বটেই, ইনফ্লুয়েঞ্জা এবং প্যারাইন ফ্লুয়েঞ্জার চেয়েও বেশি গুরুতর সংক্রমণ ছড়াতে সক্ষম বিএ.২ উপপ্রজাতিটি। তার আগে পাওয়া ওমিক্রন রূপের বিএ.১ উপপ্রজাতিটিও যথেষ্ট সংক্রামক ছিল।
-
1 Attachment(s)
করোনার তাণ্ডব সংক্রমণ-মৃত্যুতে শীর্ষে দক্ষিণ কোরিয়া।
[ATTACH=CONFIG]17321[/ATTACH]
করোনাভাইরাসের তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড দক্ষিণ কোরিয়া। রবিবার করোনার দৈনিক সংক্রমণ ও মৃত্যুতে বিশ্বে শীর্ষে ছিল এই দেশটি। মহামারি শুরুর পর থেকে করোনায় আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হালনাগাদ সংখ্যা প্রকাশকারী ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডো মিটার্সের চার্ট বলছে রবিবার দক্ষিন কোরিয়ায় করোনা পজিটিভ হিসেবে শনাক্ত হয়েছেন ২ লাখ ৩৪ হাজার ৩০১ জন এবং এই রোগে মৃত্যু হয়েছে ৩০৬ জনের। বিশ্বের অন্য কোনো দেশে এইদিন এত সংখ্যক আক্রান্ত-মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। দক্ষিণ কোরিয়া ব্যতীত বিশ্বের অন্যান্য যেসব দেশে রোববার সংক্রমণ-মৃত্যুর উচ্চহার দেখা গেছে, সেসব দেশ হলো— ফ্রান্স (নতুন আক্রান্ত ১ লাখ ২ হাজার ২৬৬ জন, মৃত ৩১ জন), ইতালি (নতুন আক্রান্ত ৫৩ হাজার ৫৮৮ জন, মৃত ১১৭ জন), জার্মানি (নতুন আক্রান্ত ৫৭ হাজার ৭৬১ জন, মৃত ৩৪ জন), ভিয়েতনাম (নতুন আক্রান্ত ৫০ হাজার ৭৭০, মৃত ৩৭), জাপান (নতুন আক্রান্ত ৪৭ হাজার ৩৭৭ জন, মৃত ৪৮ জন) এবং রাশিয়া (নতুন আক্রান্ত ১৬ হাজার ৮২৮ জন, মৃত ৩০৪ জন)। রবিবার বিশ্বজুড়ে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৭ লাখ ৭৯ হাজার ২২০ জন এবং কোভিডজনিত অসুস্থতায় ভুগে মারা গেছেন ১ হাজার ৮৯৩ জন। এছাড়া এই দিন করোনা থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন ৮ লাখ ৩৭ হাজার ৭৩২ জন।ওয়ার্ল্ডে মিটার্সের তথ্য অনুযায়ী মহামারি শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৪৯ কোটি ১৭ লাখ ৪৬ হাজার ২৯১ জন এবং এ রোগে মৃত্যু হয়েছে মোট ৬১ লাখ ৭৬ হাজার ১৪৪ জনের। এছাড়া করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পর সুস্থ হয়ে উঠেছেন মোট ৪২ কোটি ৬৫ লাখ ৩৩ হাজার ৬৯২ জন।
-
1 Attachment(s)
করোনায় গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে ২৩৯৭ জনের মৃত্যু, নতুন শনাক্ত ৭ লাখ ২৪ হাজার।
[ATTACH=CONFIG]17347[/ATTACH]
করোনায় গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে দুই হাজার ৩৯৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এসময় নতুন আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছেন ৭ লাখ ২৪ হাজার ৩০৭ জন। এ নিয়ে করোনায় বিশ্বে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬১ লাখ ৭৮ হাজার ৭৭৯ জনে। করোনায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৯ কোটি ২৪ লাখ ৩৩ হাজার ২০৫ জনে। যুক্তরাষ্ট্রে ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ১৯ হাজার ১৪২ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে। একই সময়ে মারা গেছেন ১৮০ জন। ভারতে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে ৬১৬ জনের এবং মারা গেছেন ৫৮ জন। সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে করোনা শনাক্ত হয়েছে আরও ৬১ জনের।
-
1 Attachment(s)
বিশ্বে একদিনে আক্রান্ত ১২ লক্ষাধিক।
[ATTACH=CONFIG]17380[/ATTACH]
করোনায় মঙ্গলবার বিশ্বজুড়ে আক্রান্ত হয়েছেন ১২ লাখ ৩৮ হাজার ৩২৪ জন এবং এ রোগে মারা গেছেন ৩ হাজার ৪৮১ জন। মহামারি শুরুর পর থেকে করোনায় আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হালনাগাদ সংখ্যা প্রকাশকারী ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডো মিটার্স জানিয়েছে এ তথ্য। গত এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে করোনা পরিস্থিতির গুরুতর অবনতি ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। মঙ্গলবারও অন্যান্য দেশের তুলনায় দৈনিক সংক্রমণে শীর্ষে ছিল দক্ষিণ কোরিয়া। ওয়ার্ল্ডো মিটার্সের তথ্য অনুযায়ী, মঙ্গলবার দক্ষিণ কোরিয়ায় করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২ লাখ ৬৫ হাজার ৯৯৫ জন এবং এ রোগে দেশটিতে মৃত্যু হয়েছে ২০৯ জনের। ওয়ার্ল্ডে মিটার্সের তথ্য বলছে, মহামারি শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৪৯ কোটি ৩৭ লাখ ৬৫ হাজার ৫৫৩ জন এবং এ রোগে মৃত্যু হয়েছে মোট ৬১ লাখ ৮২ হাজার ৯২৪ জনের।
-
1 Attachment(s)
করোনায় আরও ৩৪৮৬ জনের মৃত্যু, নতুন শনাক্ত ১১ লাখ ৪০ হাজার।
[ATTACH=CONFIG]17404[/ATTACH]
গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে করোনায় ৩ হাজার ৪৮৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬১ লাখ ৯৪ হাজার ৮৫৯ জনে। এছাড়া নতুন করে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছেন ১১ লাখ ৪০ হাজার ৫৫২ জন। এ পর্যন্ত করোনা শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৪৯ কোটি ৬২ লাখ ৫১ হাজার ১৮১ জনে। বৃহস্পতিবার বিকালে স্বাস্থ্য অধিদফতরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়; দেশে করোনাভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি। এতে ভাইরাসটির সংক্রমণে মোট মৃত্যুর সংখ্যা ২৯ হাজার ১২৩ জনেই অপরিবর্তিত রয়েছে। একই সময়ে আরও ৪৪ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৫১ হাজার ৯৪৭ জনে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় ২৪ ঘণ্টায় ৬ হাজার ৭৮০ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৬৫ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ০৭ শতাংশ। এছাড়া এসময় নতুন করে করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৬২৭ জন। এখন পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১৮ লাখ ৮৬ হাজার ৬৬৩ জন। এর আগে গত বুধবার ৩৬ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছিল।
-
1 Attachment(s)
বিশ্বে একদিনে আক্রান্ত ১০ লক্ষাধিক।
[ATTACH=CONFIG]17408[/ATTACH]
করোনায় শুক্রবার বিশ্বজুড়ে আক্রান্ত হয়েছেন ১০ লাখ ৭৭ হাজার ৪৪৩ জন এবং এ রোগে মারা গেছেন ৩ হাজার ৫৯৩ জন। এছাড়া এই দিন করোনা থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১০ লাখ ৮৮ হাজার ৫২৬ জন। মহামারি শুরুর পর থেকে করোনায় আক্রান্ত মৃত্যু ও সুস্থতার হালনাগাদ সংখ্যা প্রকাশকারী ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডো মিটার্স জানিয়েছে এ তথ্য। ওয়ার্ল্ডে মিটার্সের তথ্য বলছে মহামারি শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৪৯ কোটি ৭৪ লাখ ৫১ হাজার ২২৫ জন এবং এ রোগে মৃত্যু হয়েছে মোট ৬১ লাখ ৯৮ হাজার ৪১৭ জনের। এছাড়া এ পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পর সুস্থ হয়ে উঠেছেন মোট ৪৩ কোটি ৩০ লাখ ৯০ হাজার ৯৯৩ জন।
-
করোনায় মৃত্যুশূন্য টানা পাঁচ দিন, কমেছে শনাক্ত
দেশে করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্ত হয়ে গত ৫ এপ্রিল থেকে আজ শনিবার (৯ এপ্রিল) পর্যন্ত টানা পাঁচ দিন কারও মৃত্যু হয়নি। এতে ভাইরাসটির সংক্রমণে মোট মৃতের সংখ্যা ২৯ হাজার ১২৩ জনেই রয়েছে। শনিবার (৯ এপ্রিল) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ২৮ জনের দেহে। এ নিয়ে দেশে মোট করোনা রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৫২ হাজার ২৩ জনে।
এ ছাড়া সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় ৪ হাজার ৮৯১ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৬২ শতাংশ। নতুন করে করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৬১০ জন। এখন পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১৮ লাখ ৮৭ হাজার ৯৩৩ জন। এর আগে শুক্রবার (৮ এপ্রিল) সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যাননি। এছাড়া এ সময়ে করোনা শনাক্ত হয় ৪৮ জনের দেহে। এদিকে, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডওমিটারের সর্বশেষ তথ্যে দেখা গেছে, শনিবার (৯ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বব্যাপী করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১১ লাখ ৯৭ হাজার ১ জন। এ সময় মারা গেছেন ৩ হাজার ৯৩৪ জন।
এর আগে শুক্রবার (৮ এপ্রিল) আক্রান্ত হয়েছিলেন ১১ লাখ ৪০ হাজার ৫৫২ জন। এ সময় মৃত্যু হয়েছিল ৩ হাজার ৪৮৬ জনের। আজ শনিবার সকাল পর্যন্ত সারাবিশ্বে করোনায় মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৪৯ কোটি ৭৫ লাখ ১৯ হাজার ৯৩০ জন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৪৩ কোটি ৩১ লাখ ১ হাজার ৩৫৭ জন। এ ছাড়া মারা গেছেন ৬১ লাখ ৯৮ হাজার ৬৬১ জন। এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ও মৃত্যু হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ ক্ষমতাধর দেশ যুক্তরাষ্ট্রে। তালিকায় শীর্ষে থাকা এ দেশটিতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ১৯ লাখ ৯৯ হাজার ৪৫৩ জন। এ ছাড়া মোট মৃত্যু হয়েছে ১০ লাখ ১১ হাজার ২৬১ জনের।
আক্রান্তে দ্বিতীয় এবং মৃত্যুতে তৃতীয় অবস্থানে থাকা ভারতে এখন পর্যন্ত করোনায় ৪ কোটি ৩০ লাখ ৩৩ হাজার ৬৭ জন সংক্রমিত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ৫ লাখ ২১ হাজার ৬০৪ জনের।
-
1 Attachment(s)
করোনায় আরও ২২১৬ জনের মৃত্যু নতুন আক্রান্ত ৮ লাখ ১৮ হাজার।
[ATTACH=CONFIG]17415[/ATTACH]
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুই হাজার ২১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে বিশ্বে এখন পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬২ লাখ ১ হাজার ৭৯৬ জনে। এছাড়া নতুন করে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছেন ৮ লাখ ১৮ হাজার ২১৮ জন। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত করোনা রোগী শনাক্তের সংখ্যা হলো ৪৯ কোটি ৮৫ লাখ ৭০ হাজার ৯ জনে। এদের মধ্যে থেকে ৪৪ কোটি ৩ লাখ ৫ হাজার ১৩০ জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় যুক্তরাষ্ট্রে ১৫ হাজার ৫৭২ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। একই সময়ে মারা গেছেন ১৫৫ জন। এ নিয়ে দেশটিতে মোট করোনা শনাক্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ৮ কোটি ২০ লাখ ৫৩ হাজার ২৪২ জনে। তাদের মধ্যে মারা গেছেন ১০ লাখ ১২ হাজার ১৩১ জন। এদিকে শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়; দেশে এ পর্যন্ত করোনায় মৃত্যু হয়েছে ২৯ হাজার ১২৩ জনের। এছাড়াও মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৫২ হাজার ২৩ জনে। গত একদিনে করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৬১০ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৮ লাখ ৮৭ হাজার ৯৩৩ জন। একই সময়ে ৪ হাজার ৪১৭টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ৪ হাজার ৪৯১টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৬২ শতাংশ।
-
1 Attachment(s)
দেশে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু।
[ATTACH=CONFIG]17434[/ATTACH]
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে করোনা শনাক্ত হয়েছে আরও ৪৪ জনের। সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। দেশে এ পর্যন্ত করোনায় মৃত্যু বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৯ হাজার ১২৪ জনে। এছাড়াও মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৫২ হাজার ১০৯ জনে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত একদিনে করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৫০৯ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৮ লাখ ৮৯ হাজার ২৩০ জন। একই সময়ে ৬ হাজার ৩৩৬টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ৬ হাজার ২৩৪টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৭১ শতাংশ।
-
1 Attachment(s)
বিশ্বে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৫০ কোটি ছাড়ালো।
[ATTACH]17475[/ATTACH]
বিশ্বে করোনায় একদিনে আক্রান্ত ১০ লাখ, মৃত্যু ৩ হাজার
মহামারি করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) তাণ্ডব অনেকটাই কমে এসেছে। বিশ্বব্যাপী টিকাকরণের ফলে এ ভাইরাসে আক্রান্ত-মৃত্যু প্রায় নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে। বর্তমানে মানুষ অনেকটাই স্বাভাবিক জীবনযাপন করছে। কদিন ধরে কোভিডে আক্রান্ত ও মৃত্যুর গ্রাফ নিম্নমুখী থাকলেও একদিনের ব্যবধানে সেটি ফের কিছুটা বেড়েছে। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডওমিটারের সবশেষ তথ্যে দেখা গেছে, বুধবার (১৩ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বব্যাপী করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১০ লাখ ৩৩ হাজার ৩৪ জন। এ সময় মারা গেছেন ৩ হাজার ১৪৭ জন।
এর আগে মঙ্গলবার (১২ এপ্রিল) বিশ্বব্যাপী করোনায় আক্রান্ত হন ৫ লাখ ৪৫ হাজার ১০৫ জন। এ সময় মারা যান ২ হাজার ২ জন। মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত সারা বিশ্বে করোনায় মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৫০ কোটি ৮ লাখ ৪১ হাজার ৬৫৬ জন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৪৫ কোটি ৯১ লাখ ৬ হাজার ৩২২ জন। এ ছাড়া মারা গেছেন ৬২ লাখ ৯ হাজার ২০৩ জন। এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ও মৃত্যু হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ ক্ষমতাধর দেশ যুক্তরাষ্ট্রে। তালিকায় শীর্ষে থাকা এ দেশটিতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ২১ লাখ ৩৩ হাজার ৩৪২ জন। এ ছাড়া মোট মৃত্যু হয়েছে ১০ লাখ ১৩ হাজার ৪৪ জনের।
আক্রান্তে দ্বিতীয় এবং মৃত্যুতে তৃতীয় অবস্থানে থাকা ভারতে এখন পর্যন্ত করোনায় ৪ কোটি ৩০ লাখ ৩৭ হাজার ৩৮৮ জন সংক্রমিত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ৫ লাখ ২১ হাজার ৭৪৬ জনের।
আক্রান্তে তৃতীয় ও মৃত্যুতে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ব্রাজিলে এখন পর্যন্ত মোট সংক্রমিত হয়েছেন ৩ কোটি ১ লাখ ৪৩ হাজার ৯২৯ জন এবং মোট মৃত্যু হয়েছে ৬ লাখ ৬১ হাজার ৫৫২ জনের।
আক্রান্তের দিক থেকে চতুর্থ স্থানে থাকা ফ্রান্সে এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২ কোটি ৭১ লাখ ৬৩ হাজার ৬২৯ জন। এর মধ্যে মারা গেছেন ১ লাখ ৪৩ হাজার ৬২৫ জন।
পঞ্চম স্থানে উঠে আসা জার্মানিতে এখন পর্যন্ত করোনা সংক্রমিত হয়েছেন ২ কোটি ২৯ লাখ ৩৬ হাজার ৫১৪ জন। এর মধ্যে মারা গেছেন ১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯৯ জন।
-
1 Attachment(s)
করোনায় মৃত্যু নেই শনাক্ত ৩১।
[ATTACH=CONFIG]17489[/ATTACH]
২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ৩১ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৫২ হাজার ১৬২ জনে। শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৫৮ শতাংশ। এ ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনাভাইরাসে কারো মৃত্যু হয়নি। এ পর্যন্ত করোনায় মারা গেছেন ২৯ হাজার ১২৪ জন। বুধবার (১৩ এপ্রিল) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ২৭৪ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৮ লাখ ৮৯ হাজার ৮৭৯ জন। ২৪ ঘণ্টায় ৫ হাজার ৩৩৯টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ৫ হাজার ৩৮৭টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৫৮ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ০৪ শতাংশ। ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। গেল বছরের ৫ ও ১০ আগস্ট দুদিন সর্বাধিক ২৬৪ জন করে মারা যান।
-
বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত-মৃত্যু কমেছে
মহামারি করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) তাণ্ডব অনেকটাই কমে এসেছে। বিশ্বব্যাপী টিকাকরণের ফলে এ ভাইরাসে আক্রান্ত-মৃত্যু প্রায় নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে। বর্তমানে মানুষ অনেকটাই স্বাভাবিক জীবনযাপন করছে। কদিন ধরে কোভিডে আক্রান্ত ও মৃত্যুর গ্রাফ নিম্নমুখী। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডওমিটারের সবশেষ তথ্যে দেখা গেছে, বৃহস্পতিবার (১৪ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বব্যাপী করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৯ লাখ ৭৮ হাজার ৬০৭ জন। এ সময় মারা গেছেন ২ হাজার ৭৪৮ জন।
এর আগে বুধবার (১৩ এপ্রিল) বিশ্বব্যাপী করোনায় আক্রান্ত হন ১০ লাখ ৩৩ হাজার ৩৪ জন। এ সময় মারা যান ৩ হাজার ১৪৭ জন।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত সারা বিশ্বে করোনায় মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৫০ কোটি ১৮ লাখ ৫৯ হাজার ৫৫৯ জন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৪৫ কোটি ১৯ লাখ ৭২ হাজার ১৯৯ জন। এ ছাড়া মারা গেছেন ৬২ লাখ ১৩ হাজার ৪৮৯ জন। এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ও মৃত্যু হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ ক্ষমতাধর দেশ যুক্তরাষ্ট্রে। তালিকায় শীর্ষে থাকা এ দেশটিতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ২১ লাখ ৯২ হাজার ৮৮০ জন। এ ছাড়া মোট মৃত্যু হয়েছে ১০ লাখ ১৪ হাজার ১১৪ জনের।
-
1 Attachment(s)
বিশ্বে করোনায় আরও ৩৩৬৯ জনের মৃত্যু।
[ATTACH=CONFIG]17505[/ATTACH]
বিশ্বে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৩ হাজার ৩৬৯ জন। একই সময়ে নতুন করে ৯ লাখ ৩৭ হাজার ৭৬৭ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছেন। বিশ্বে করোনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬২ লাখ ১৭ হাজার ৮৭২ জনে। এছাড়া এখন পর্যন্ত ৫০ কোটি ৩০ লাখ ২৭ হাজার ২২৪ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় যুক্তরাষ্ট্রে ৪২ হাজার ৪৩৬ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। আর মারা গেছেন ৩৬১ জন। অপরদিকে ভারতে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে ৮৭৭ জনের। মারা গেছেন ৫ জন। বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়; করোনাভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩৫ জন আক্রান্ত হয়েছে। তবে নতুন কেউ মারা যায়নি। এ নিয়ে দেশে মোট শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়াল ১৯ লাখ ৫২ হাজার ১৯৭ জন। আর মোট মৃত্যু ২৯ হাজার ১২৪ জন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ২০৫ জন। এ নিয়ে দেশে মোট ১৮ লাখ ৯০ হাজার ৮৪ জন করোনা থেকে সুস্থ হলো। দৈনিক শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৫২ শতাংশ। আজ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ০৩ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় ৮৭৯টি ল্যাবে ছয় হাজার ৭০৪টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। মোট নমুনা সংগ্রহ করা হয় ছয় হাজার ৬৯৬ জন।
-
1 Attachment(s)
কোভিড-১৯ দৈনিক মৃত্যু কমেছে।
[ATTACH=CONFIG]17559[/ATTACH]
কোভিড মহামারিতে বিশ্বে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা আরও কমেছে। একই সঙ্গে আগের দিনের তুলনায় কমেছে নতুন শনাক্ত রোগীর সংখ্যাও। গত ২৪ ঘণ্টায় (রোববার সকাল থেকে সোমবার সকাল পর্যন্ত) বিশ্বে কোভিডে আক্রান্ত হয়ে প্রাণহানি নেমেছে এক হাজার দুইশ’র নিচে। একই সময় ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা নেমে এসেছে প্রায় সাড়ে চার লাখে। গতকাল কোভিডে আক্রান্ত মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডো মিটারসের বরাত দিয়ে জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে বেশি সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গত এক দিনে দেশটিতে নতুন করে কভিডে আক্রান্ত হয়েছেন ৯৩ হাজার এক জন এবং মারা গেছেন ২০৩ জন। মহামারির শুরু থেকে এই দেশটিতে এখন পর্যন্ত এক কোটি ৬৩ লাখ পাঁচ হাজার ৭৫২ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন এবং ২১ হাজার ৯২ জন মারা গেছেন। অন্যদিকে দৈনিক প্রাণহানির তালিকায় শীর্ষে রয়েছে রাশিয়া। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে কভিডে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ২৩৩ জন এবং নতুন করে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ১০ হাজার ২৬৩ জন। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা এক কোটি ৮০ লাখ ৭৪ হাজার ৭১৭ জন এবং মৃত্যু হয়েছে তিন লাখ ৭৩ হাজার ৫০০ জনের। প্রাণহানির তালিকায় এরপর রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড, ইতালি, গ্রিস ও জাপান। এতে বিশ্বব্যাপী করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি ৪৭ লাখের ঘর। অন্যদিকে মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৬২ লাখ ২৩ হাজার। কোভিডে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশ যুক্তরাষ্ট্রে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন ১০ লাখ ১৫ হাজার ৪৫১ জন। আক্রান্তের তালিকায় দ্বিতীয় ও মৃত্যুতে তৃতীয় অবস্থানে থাকা ভারতে মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন চার কোটি ৩০ লাখ ৪৩ হাজার ২৬৬ জন। মারা গেছেন পাঁচ লাখ ২১ হাজার ৭৮২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে মারা গেছেন একজন এবং নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন এক হাজার ১৬৯ জন। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় হংকংয়ে ২৯, ইরানে ২৯, গ্রিসে ৫১, চিলিতে ৩২ ও ইন্দোনেশিয়ায় ২২ জন মারা গেছেন।
-
1 Attachment(s)
২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত্যুশূন্য দেশ, শনাক্ত ৪৫।
[ATTACH=CONFIG]17592[/ATTACH]
দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় কেউ মারা যায়নি। এতে করে মোট মৃতের সংখ্যা ২৯ হাজার ১২৭ জনেই রয়েছে। বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদফতরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৪৫ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে মোট করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে ১৯ লাখ ৫২ হাজার ৪৮৫ জন। এ সময়ে সুস্থ হয়েছেন ৩৬৯ জন করোনা রোগী। এখন পর্যন্ত করোনামুক্ত হয়েছেন ১৮ লাখ ৯২ হাজার ৪৪৩ জন। ২৪ ঘণ্টায় ৫ হাজার ৯২৯টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৭৬ শতাংশ। এর আগে বুধবার দেশে করোনায় একজনের মৃত্যু হয়েছিল। এ সময়ে দেশে ২৮ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়।
-
1 Attachment(s)
অবিকৃত করোনা টিকা নিয়ে বিপাকে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট।
[ATTACH=CONFIG]17603[/ATTACH]
বিশ্বের বৃহত্তম টিকা প্রস্তুতকারী কোম্পানি সেরাম ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়া। কোটি কোটি ডোজ করোনা টিকা অবিক্রিত আছে বলে জানিয়েছেন কোম্পানির শীর্ষ নির্বাহী আদর পুনাওয়ালা। শুক্রবার (২২ এপ্রিল) ভারতের সংবাদমাধ্যম টাইমস নেটওয়ার্ককে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এ তথ্য জানিয়েছেন আদর পুনাওয়ালা। তিনি বলেন, নিজেদের মজুতে থাকা কোটি কোটি টিকার ডোজ অবিক্রিত থাকায় গত বছর ডিসেম্বর থেকে করোনা টিকার উৎপাদন বন্ধ রেখেছে। টাইমস নেটওয়ার্ককে তিনি বলেন, বর্তমানে আমাদের মজুতে ২০ কোটিরও বেশি টিকা পড়ে আছে, এখনও বিক্রি হয়নি এগুলো। আমরা এমনকি এসব ডোজ বিনে পয়সায় বিতরণ করে দেয়ার জন্য প্রস্তুত। কারণ, দীর্ঘদিন অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকলে এগুলো মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে যাবে। করোনা টিকা অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রা জেনেকার ভারতীয় সংস্করণ কোভিশিল্ডের প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান সেরাম ইনস্টিটিউট। গত বছরের এই সময়ে, অর্থাৎ মার্চ-এপ্রিল মাসে ভারতে যখন করোনার সর্বনাশা দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হয়েছিল, সেসময় দেশে যোগান ঠিক রাখতে বাইরের দেশে টিকা রপ্তানি বন্ধ ঘোষণা করেছিল ভারতের সরকার। টিকার যোগান বন্ধ থাকায় অনেক দেশের জাতীয় টিকাদান কর্মসূচিও স্থগিত হয়েগিয়েছিল। দ্বিতীয় ঢেউয়ের প্রকোপ কেটে যাওয়ার পর ধীরে ধীরে সংক্রমণ-মৃত্যুর হার কমে আসে ভারতে। সরকারও টিকার রপ্তানির ওপর স্থগিতাদেশ তুলে নেয়। কিন্তু চীন ব্যতীত বিশ্বের অধিকাংশ দেশ করোনার সঙ্গে সহাবস্থানের নীতি নেয়া এবং উন্নত দেশসমূহের মোট জনসংখ্যার অধিকাংশই টিকার দুই ডোজ সম্পূর্ণ করে ফেলায় গত বছরের শেষ থেকে কমতে থাকে করোনা টিকার চাহিদা। আদর পুনাওয়ালা আরো বলেন, ভারতে করোনা টিকার দ্বিতীয় ডোজ নেয়ার পর তৃতীয় বা বুস্টার ডোজ নেয়ার মধ্যকার যে বিরতি, তা কমানোর জন্য দেশটির সরকারকে অনুরোধ করেছে সেরাম ইনস্টিটিউট। পাশাপাশি, আর্থিকভাবে অনগ্রসর ও উন্নয়নশীল দেশগুলোকে টিকা সহায়তা দিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার যে প্রকল্প, সেই কোভ্যাক্সে অবিক্রিত টিকার ডোজসমূহ পাঠানো যায় কিনা, সে চেষ্টাও চলছে বলে সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন পুনাওয়ালা।
-
1 Attachment(s)
[attach=config]17742[/attach]
বুধবার চিনের সাংহাই অঞ্চলের মধ্যে অব্যাহত covid-19 কেস ছড়িয়ে পড়ার কারণে সাংহাই শহরের পুনরায় খোলার প্রত্যাশা ম্লান হয়ে গেছে। সাংহাই বুধবারের জন্য মোট 1,449 টি নতুন সংক্রমণের খবর দিয়েছে যা মঙ্গলবারের 1,487 থেকে কিছুটা কম। যদিও দৈনিক মোট ক্রমাগত হ্রাস পেয়েছে বুধবার সম্প্রদায়ে দুটি জটিল মামলা পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। বুধবার সাংহাই শেষ দুটি সাবওয়ে লাইনে পরিষেবা স্থগিত করেছে যা মঙ্গলবারও চালু ছিল প্রথমবারের মতো শহরের পুরো সিস্টেমটি বন্ধ হয়ে গেছে দ্য পেপার অনুসারে। সাংহাই কর্মকর্তারা শহরের কিছু অংশে খাবার এবং হাসপাতালের অ্যাক্সেসকে আরও সীমাবদ্ধ করবে বলে আশা করা হচ্ছে এটি এখনও বর্ধিত লকডাউনের সবচেয়ে গুরুতর পর্যায়। সাংহাই এখন শহরব্যাপী বিধিনিষেধের সপ্তম সপ্তাহে রয়েছে। চীনের শূন্য-কোভিড নীতি সমালোচনার সম্মুখীন হচ্ছে চীনা স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা তাদের প্রতিরক্ষা থ্যাক্টে বলেছেন যে লকডাউন আরও বেশি লোককে টিকা দেওয়ার জন্য সময় কিনবে। চীনের গতিশীল শূন্য-কোভিড নীতির উদ্দেশ্য হল মানুষের নিরাপত্তা এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষা সর্বাধিক করা চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ঝাও লিজিয়ান বুধবার বলেছেন। নীতিটি শূন্য সংক্রমণের অনুসরণ করা নয় তবে সর্বনিম্ন সামাজিক খরচে স্বল্পতম সময়ে মহামারী ধারণ করা যাতে মানুষের জীবন ও স্বাস্থ্য রক্ষা করার পাশাপাশি জীবনের স্বাভাবিক শৃঙ্খলা সর্বোচ্চ পরিমাণে বজায় রাখা যায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান চীনের শূন্য-কোভিড কৌশলকে টেকসই বলে অভিহিত করার পরে তাদের মন্তব্য এসেছে। মার্কিন মুদ্রাস্ফীতি হারের পর ওয়াল স্ট্রিট ট্র্যাকিং এশিয়ান ইক্যুইটিগুলির সাথে বাজারের সুর কিছুটা মিশ্রিত। যদিও s&p 500 ফিউচারগুলি দিনে 0.45% বেড়েছে বাজারের ঝুঁকি উপলব্ধিতে একটি ছোট পরিবর্তনের পরামর্শ দিচ্ছে। তাই সকল ট্রেডারদের সতর্কতা অবলম্বন করাই শ্রেই।
-
চলমান করোনা মহামারিতে বিশ্বজুড়ে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা আরও কমেছে। একইসঙ্গে আগের দিনের তুলনায় কমেছে নতুন শনাক্ত রোগীর সংখ্যাও। গত ২৪ ঘণ্টায় সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন সাড়ে পাঁচশোর বেশি মানুষ। একই সময়ে ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা নেমে এসেছে প্রায় আড়াই লাখে। সোমবার সকালে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৫৫৫ জন। অর্থাৎ আগের দিনের তুলনায় মৃত্যুর সংখ্যা কমেছে দেড়শো। এতে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৬৩ লাখ ৪০ হাজার ৬৬৮ জনে। একই সময়ের মধ্যে ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ২ লাখ ৫৬ হাজার ৯৬৫ জনে। অর্থাৎ আগের দিনের তুলনায় নতুন শনাক্ত রোগীর সংখ্যা কমেছে ১ লাখের বেশি। এতে মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত ভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৪ কোটি ৪২ লাখ ৫০ হাজার ৩৭০ জনে।
-
1 Attachment(s)
বিশ্বে করোনাভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৮ লাখ।
[ATTACH=CONFIG]17885[/ATTACH]
করোনায় শুক্রবার বিশ্বজুড়ে আক্রান্ত হয়েছেন ৭ লাখ ৯১ হাজার ৬৩ জন এবং এই রোগে মারা গেছেন ১ হাজার ৪৬৩ জন। এছাড়া এদিন করোনা থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৪ লাখ ৮৭ হাজার ২০৬ জন। মহামারি শুরু থেকে করোনায় আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হালনাগাদ সংখ্যা প্রকাশকারী ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটার্স থেকে জানা গেছে এ তথ্য। শুক্রবার বিশ্বে দৈনিক আক্রান্তে শীর্ষে ছিল ফ্রান্স। ওয়ার্ল্ডো মিটার্সের তথ্য অনুযায়ী এই দিন ফ্রান্সে করোনা পজিটিভ হিসেবে শনাক্ত হয়েছেন ১ লাখ ৪০ হাজার ৯৯৭ জন এবং কোভিডজনিত অসুস্থতায় মৃত্যু হয়েছে ৭৪ জনের। অন্যদিকে শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৩০৩ জনের এবং দেশটিতে এইদিন করোনা পজিটিভ হিসেবে শনাক্ত হয়েছেন ১ লাখ ৭ হাজার ৯৭৭ জন।