-
EUR/USD: ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ২৭ ফেব্রুয়ারী।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/803591077.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের পরামর্শ এবং বিশ্লেষণ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের উল্লেখযোগ্য নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0485 এর লেভেল টেস্ট করেছে, যা ইউরোর মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণে, আমি ইউরো বিক্রির সিদ্ধান্ত নেইনি। কিছুক্ষণের মধ্যে দ্বিতীয়বারের মতো একই লেভেলের টেস্ট ঘটে, সেসময় MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে প্রবেশ করছিল ও মূল্য বৃদ্ধির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল, ফলে পরিকল্পনা #2 অনুসারে ইউরো ক্রয়ের সুযোগ সৃষ্টি হয়। এর ফলে, ইউরোর মূল্য 40 পিপস বৃদ্ধি পায়। তবে, যখন ট্রাম্প ঘোষণা করেন যে তিনি ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে আসা সমস্ত পণ্যের ওপর ২৫% শুল্ক আরোপ করবেন তখন মার্কেটে দ্রুত প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। বিনিয়োগকারীরা, যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে সম্ভাব্য বাণিজ্য যুদ্ধের আশঙ্কায়, ইউরো বিক্রি শুরু করে এবং তুলনামূলকভাবে বেশি নির্ভরযোগ্য বলে বিবেচিত ডলারভিত্তিক অ্যাসেটে বিনিয়োগ স্থানান্তর করে। ট্রাম্পের এই বক্তব্য ইউরোপীয় রাজনীতিবিদ ও অর্থনীতিবিদদের মধ্যে সমালোচনার ঝড় তোলে, যাদের অনেকেই একে দায়িত্বজ্ঞানহীন বক্তব্য ও জনসমর্থন অর্জনের কৌশল হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। তারা যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টকে এই বলে অভিযুক্ত করেন যে তিনি বিশ্ব অর্থনীতিকে ইচ্ছাকৃতভাবে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে। ইউরোপীয় কমিশনের প্রতিনিধিরা পাল্টা পদক্ষেপ নেওয়ার প্রস্তুতির কথা জানান, যা বাণিজ্য সংঘাত আরও বাড়াতে পারে বলে উদ্বেগ তৈরি করেছে। এই পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে, কারেন্সি মার্কেটে আরও অস্থিরতার প্রত্যাশা করা হচ্ছে। আজ ইউরোজোনের M3 মানি সাপ্লাই এবং বেসরকারি খাতে ঋণের পরিবর্তন সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশিত হবে, তবে এগুলোর প্রভাবে ইউরোর মূল্যের বড় ধরনের মুভমেন্ট সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা কম। তা সত্ত্বেও, এগুলো বিশ্লেষণ করা জরুরি। M3 মানি সাপ্লাই, যা মার্কেটে প্রচলিত নগদ, আমানত এবং স্বল্পমেয়াদী মানি মার্কেট ইনস্ট্রুমেন্ট অন্তর্ভুক্ত করে, সাধারণত মুদ্রাস্ফীতির অন্যতম প্রধান পূর্বাভাস হিসাবে বিবেচিত হয়। ব্যবসা বা পরিবারের জন্য বেসরকারি খাতে ঋণের বৃদ্ধি মুদ্রাস্ফীতি বৃদ্ধিকে ত্বরান্বিত করে, কারণ নতুন ঋণ অর্থনীতিতে অর্থের পরিমাণ বাড়ায়। আজ ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুদ্রানীতি সংক্রান্ত বৈঠকের প্রতিবেদনও প্রকাশিত হবে, যা বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, বিশেষ করে M3 মানি সাপ্লাই এবং ঋণের প্রবণতার বিশদ বিশ্লেষণ প্রদান করবে। এতে গৃহীত সিদ্ধান্তগুলোর ব্যাখ্যা থাকবে এবং ভবিষ্যতের পদক্ষেপ সম্পর্কে কিছু পূর্বাভাস পাওয়া যেতে পারে। ট্রেডার এবং বিশ্লেষকরা এই প্রতিবেদন থেকে ইসিবির পরবর্তী নীতিগত কার্যক্রমের সংকেত খুঁজতে চেষ্টা করবেন। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 অনুসরণ করব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0520-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0478-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0520-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। ইউরোজোনের সামষ্টিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0455-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0478 এবং 1.0520-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0455-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0421-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন সামষ্টিক প্রতিবেদনের খুব দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0478-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0455 এবং 1.0421-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/41zQeKY
-
XAU/USD-এর বিশ্লেষণ ও পূর্বাভাস
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1197395418.jpg[/IMG]
আজও স্বর্ণের মূল্য নিম্নমুখী হয়েছে। স্বর্ণের মূল্য দুই সপ্তাহের মধ্যে সর্বনিম্ন লেভেল প্রায় $2,880-এ পৌঁছেছে। মার্কিন ট্রেজারি ইয়েল্ডের সামান্য বৃদ্ধি ডলারের দর বৃদ্ধিতে সহায়তা করছে, ডলারের মূল্য ডিসেম্বর ১০-এর পর সর্বনিম্ন লেভেল থেকে পুনরুদ্ধার করেছে। এই বিষয়টি, স্টক মার্কেটে ইতিবাচক পরিস্থিতির সাথে মিলিত হয়ে, মূল্যবান ধাতু স্বর্ণের ওপর চাপ সৃষ্টি করছে। তবে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক পরিকল্পনা নিয়ে অনিশ্চয়তা এবং সম্ভাব্য বাণিজ্য যুদ্ধের উদ্বেগ ট্রেডারদের সতর্ক করে তুলছে। তারা নিশ্চিত হতে চাইছে যে স্বর্ণের মূল্য স্বল্পমেয়াদী সর্বোচ্চ লেভেলে পৌঁছেছে কিনা, কারণ এটি নিরাপদ বিনিয়োগ হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। অন্যদিকে, মার্কিন অর্থনৈতিক মন্দার লক্ষণের কারণে ফেডারেল রিজার্ভের সুদের হার আরও কমানোর প্রত্যাশা স্বর্ণের মূল্যের নিম্নমুখী সম্ভাবনাকে সীমিত করতে পারে। XAU/USD-এর মূল্যের নতুন মোমেন্টাম অর্জনের জন্য ট্রেডারদের আজ প্রকাশিতব্য মার্কিন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনগুলোর জন্য অপেক্ষা করা উচিত। টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ $2,888 এর লেভেল তাৎক্ষণিক সাপোর্ট হিসেবে কাজ করছে, এর পরের সাপোর্ট জোন $2,860–$2,855 এ অবস্থিত। যদি স্বর্ণের মূল্য এই সাপোর্ট লেভেলগুলোতে অবস্থান ধরে রাখতে ব্যর্থ হয়, তাহলে এটি আরও দরপতনের ঝুঁকিতে পড়তে পারে, যেখানে পরবর্তী লক্ষ্যমাত্রা হবে $2,834 এবং সাইকোলজিক্যাল সাপোর্ট $2,800।
Read more: https://ifxpr.com/3EWbXUN
-
৩ মার্চ কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/653913213.jpg[/IMG]
শুক্রবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট শুক্রবার, EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা অব্যাহত ছিল, যা ট্রেন্ডলাইন ব্রেক হওয়ার পর শুরু হয়েছিল। টেকনিক্যাল দৃষ্টিকোণ থেকে, ইউরোর দরপতন প্রত্যাশিত এবং যৌক্তিক ছিল। শুক্রবারের সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের ক্ষেত্রে, ট্রেডারদের কাছে এর প্রভাব সম্পর্কে পূর্বানুমান করার যথেষ্ট কারণ ছিল। তবে, বাস্তবে সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের কোনো প্রভাব দেখা যায়নি। শুক্রবার রাতের শেষ ভাগে এই পেয়ারের মূল্যের সবচেয়ে বেশি অস্থিরতা পরিলক্ষিত হয়েছে, যদিও ইউরোজোন ও যুক্তরাষ্ট্রের সকল গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন অনেক আগেই প্রকাশিত হয়েছিল। এছাড়াও, জার্মানির অর্থনৈতিক প্রতিবেদনগুলোর ফলাফল কোনো চমক দেখাতে পারেনি। দেশটির বেকারত্ব এবং মুদ্রাস্ফীতির হার পূর্বাভাস অনুযায়ী এসেছে। খুচরা বিক্রয়ের ফলাফল পূর্বাভাসের তুলনায় কিছুটা কম ছিল। যুক্তরাষ্ট্রে তিনটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হলেও, এগুলো গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত হয়নি এবং ট্রেডিংয়ের ওপর কোনো উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলেনি।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট শুক্রবার, ৫-মিনিটের চার্টে কোনো ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়নি। মূল্য একবার 1.0359 এর লেভেল টেস্ট করে এবং সেখান থেকে রিবাউন্ড করে। তবে, মার্কেটে সেশন শেষ হওয়ার এক ঘণ্টা আগে একটি বাই সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল, যা ইঙ্গিত দেয় যে সোমবার একটি গ্যাপ দিয়ে ট্রেডিং শুরু হতে পারে। সোমবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: এখনো মাঝারি-মেয়াদে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে, এবং দৈনিক চার্টে রেঞ্জ-ভিত্তিক মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হচ্ছে। আগের মতোই, ইউরোর আরও দরপতনের সম্ভাবনাই বেশি, কারণ মৌলিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি মার্কিন ডলারের পক্ষে বেশি অনুকূল। মূল নিম্নমুখী প্রবণতা পুনরায় শুরু হওয়ার আগে ঘণ্টাভিত্তিক চার্টে আরও কয়েকবার প্রবণতার পরিবর্তন দেখা যেতে পারে, তবে স্বল্পমেয়াদে স্থানীয় পর্যায়ে দরপতনের সম্ভাবনাই বেশি। সোমবার ইউরোর দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে, তবে মূল্য কোথায় অবস্থান করবে তা গুরুত্বপূর্ণ হবে। শনিবার রাতে হোয়াইট হাউসে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে ঘিরে একটি ছোটখাটো রাজনৈতিক বিতর্ক দেখা গেছে, যা সোমবার ট্রেডিং শুরু হলে মার্কেটে শক্তিশালী প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। ৫-মিনিটের চার্টে সোমবারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হল: 1.0156, 1.0221, 1.0269-1.0277, 1.0334-1.0359, 1.0433-1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, এবং 1.0845-1.0851। সোমবারের গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন হিসেবে জার্মানি, ইউরোজোন, এবং যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদন খাতের ব্যবসায়িক কার্যক্রম সূচক প্রকাশিত হবে। মার্কিন ISM সূচকের ওপর বিশেষ দৃষ্টি দেওয়া হবে। ইউরোজোনে ফেব্রুয়ারির মুদ্রাস্ফীতির প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে, যা ইউরোর মূল্যের ওপর শক্তিশালী প্রভাব ফেলতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/4i0FDP7
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ৪ মার্চ
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/944418583.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের পরামর্শ এবং বিশ্লেষণ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের উল্লেখযোগ্য উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য প্রথমবারের মতো 1.0471 লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণে, আমি ইউরো কেনার সিদ্ধান্ত নেইনি। 1.0471 লেভেলের দ্বিতীয়বারের টেস্টের সময় MACD সূচকটি ওভারবট জোনে ছিল, তখন আমি সেল সিগন্যালের দ্বিতীয় পরিকল্পনা কার্যকর করতে সক্ষম হয়েছিলাম। তবে, এই পেয়ারের মূল্য উল্লেখযোগ্যভাবে কমেনি, যার ফলে লোকসান হয়েছে। গত মাসে, যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদন খাত কার্যত স্থবির হয়ে পড়েছিল, কারণ নতুন অর্ডার ও কর্মসংস্থান হ্রাস পেয়েছিল, যখন কাঁচামালের মূল্য সূচক ২০২২ সালের জুনের পর সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছেছিল, যা শুল্ক নিয়ে ক্রমবর্ধমান উদ্বেগ দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে। তথ্য অনুসারে, ফেব্রুয়ারিতে ISM ম্যানুফ্যাকচারিং সূচক 0.6 পয়েন্ট কমে 50.3 এ নেমে এসেছে, যেখানে 50-এর উপরের যেকোনো মান প্রবৃদ্ধি নির্দেশ করে। একই সময়ে, কাঁচামাল মূল্য সূচক 7.5 পয়েন্ট বেড়ে 62.4 এ পৌঁছেছে। এই তথ্যগুলো মার্কিন উৎপাদনকারীদের জন্য চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতি প্রতিফলিত করে। একদিকে, উৎপাদন খাতে প্রবৃদ্ধির হার দুর্বল থাকছে, অন্যদিকে, কাঁচামালের ক্রমবর্ধমান ব্যয় মুনাফার ওপর চাপ সৃষ্টি করছে। কাঁচামাল মূল্য সূচকের এই বৃদ্ধি মুদ্রাস্ফীতির সূচনা নির্দেশ করতে পারে, যা ফেডারেল রিজার্ভকে তাদের মুদ্রানীতি পুনর্বিবেচনা করতে বাধ্য করতে পারে। একই সাথে, অর্ডার এবং কর্মসংস্থান হ্রাস অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি মন্থর হওয়ার আশঙ্কা বাড়াচ্ছে। সরবরাহ শৃঙ্খলা ও পণ্যের চূড়ান্ত দামের ওপর শুল্কের সম্ভাব্য প্রভাব ক্রমেই আরও উল্লেখযোগ্য হয়ে উঠছে, যা বিনিয়োগকারীদের অবশ্যই বিবেচনায় নিতে হবে। আজ দিনের প্রথমার্ধে, ইতালির বেকারত্ব সংক্রান্ত তথ্য, স্পেন এবং ইউরোজোনের বেকারত্ব হার প্রকাশিত হবে। সামগ্রিকভাবে, ইউরোজোনের বেকারত্ব হার 6.3% অপরিবর্তিত থাকার পূর্বাভাস রয়েছে, যা ইউরোর চাহিদাকে সহায়তা করতে পারে। তবে, ইউরোপীয় শ্রম বাজার অভিন্ন নয়; বিভিন্ন দেশের জাতীয় অর্থনীতি, শিক্ষা ব্যবস্থা এবং সামাজিক সহায়তা কর্মসূচির পার্থক্য স্থিতিশীল ইউরোপীয় অর্থনৈতিক সূচকের ইতিবাচক প্রভাবকে দুর্বল করতে পারে। শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের খুব শক্তিশালী ফলাফলই ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মোমেন্টাম ধরে রাখতে সহায়তা করবে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের ওপর বেশি মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.0524-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0492-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0524-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র ইতালি এবং স্পেনের সামষ্টিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0471-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0492 এবং 1.0524-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0471-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0438-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন সামষ্টিক প্রতিবেদনের প্রত্যাশার চেয়ে দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর বিক্রির চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0492-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0471 এবং 1.0438-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/43k26lw
-
কোন কাজ কাম নাই হুদাই কথা।
-
৫ মার্চ কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1050896585.jpg[/IMG]
মঙ্গলবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট মঙ্গলবার, EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত ছিল, যখন সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ এই পেয়ারের উপর বিশেষ প্রভাব বিস্তার করেনি। গতকাল শুধুমাত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল এবং সেটি হচ্ছে ইউরোজোনের বেকারত্ব প্রতিবেদন। এই প্রতিবেদনটি ইউরোর জন্য সহায়ক হতে পারত, কারণ বেকারত্বের হার 6.3% থেকে 6.2%-এ নেমে এসেছে, যা ট্রেডারদের জন্য একটি অপ্রত্যাশিত পরিবর্তন ছিল। তবে, আমরা এখনো মনে করি যে সোমবার বা মঙ্গলবার পরিলক্ষিত এই পেয়ারের মূল্য বৃদ্ধির বিষয়টি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে না। কিছু প্রতিবেদন ইউরোর জন্য ইতিবাচক সংকেত দিলেও, সেগুলো মার্কেটে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে সক্ষম নয়। বর্তমানে ডলারের দুর্বলতার মূল কারণ হল মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তার ধারাবাহিক বক্তব্য। ট্রাম্প ক্রমাগত আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করছেন, দাবি করছেন যে "প্রায় প্রতিটি দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্যায় আচরণ করছে"। এর ফলে, ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া হিসাবে মার্কিন ডলার, মার্কিন স্টক এবং এমনকি ক্রিপ্টোকারেন্সি ুলোও বিক্রির প্রবণতার সম্মুখীন হয়েছে।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট মঙ্গলবার, ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে বেশ কয়েকটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল, তবে বেশ বিশৃঙ্খল মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে। এই পেয়ারের মূল্যের প্রবণতা বারবার পরিবর্তিত হয়েছে, এবং এই ওঠানামাগুলোর পেছনে খুব বেশি যৌক্তিক ব্যাখ্যা পাওয়া যাচ্ছে না। মার্কেটের ট্রেডাররা ট্রাম্পের বিবৃতির ওপর ভিত্তি করে আবেগপ্রবণভাবে ট্রেডিং করছে। এই আবেগগুলোই ইউরোর মূল্যের বৃদ্ধি ঘটাচ্ছে, যখন ফেডারেল রিজার্ভ ও ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সুদের হারের পার্থক্য, মার্কিন অর্থনীতির শক্তিশালী পরিস্থিতি, এবং ইউরোপীয় অর্থনীতির তুলনামূলক দুর্বলতা—এসব বিষয়ই উপেক্ষিত হচ্ছে। ফলে, বেশিরভাগ ট্রেডিং সিগন্যাল লাভজনক হচ্ছে না।
বুধবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক চার্টে, এখনও মাঝারি-মেয়াদে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে। যেহেতু সামষ্টিক ও মৌলিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি মার্কিন ডলারের জন্য বেশি অনুকূল, আমরা এখনো ধারণা করছি যে এই পেয়ারের দরপতন অব্যাহত থাকবে। তবে, মূল নিম্নমুখী প্রবণতা পুনরায় শুরু হওয়ার আগে ঘণ্টাভিত্তিক চার্টে আরও কয়েকবার স্বল্পমেয়াদী প্রবণতা দেখা যেতে পারে। এটি ইউরোর মূল্যের বৃদ্ধি নয়, বরং ডলারের দুর্বলতা হিসেবে বিবেচনা করা যায় যা ট্রাম্পের গৃহীত পদক্ষেপের কারণে ঘটছে। বুধবার, ইউরোর মূল্য যে কোনো দিকে যেতে পারে। বর্তমানে সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ নয়, কারণ ট্রাম্প যেকোনো সময় নতুন কোনো বিবৃতি দিতে পারেন, যা বাজার পরিস্থিতির বড় ধরনের পরিবর্তনের দিকে নিয়ে যেতে পারে। ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে পর্যবেক্ষণযোগ্য গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হল: 1.0156, 1.0221, 1.0269-1.0277, 1.0334-1.0359, 1.0433-1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, এবং 1.0845-1.0851। বুধবার, ইউরোজোন, জার্মানি, এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সার্ভিস সেক্টরের PMI সূচক প্রকাশিত হবে, পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের ADP থেকে কর্মসংস্থান সংক্রান্ত প্রতিবেদনও প্রকাশিত হবে। তবে, বর্তমানে মার্কেটে সামষ্টিক প্রতিবেদনগুলোর তুলনায় ট্রাম্পের বক্তব্য বেশি গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1072222087.jpg[/IMG]
Read more: https://ifxpr.com/4hpwm25
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ৬ মার্চ
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1526869217.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের পরামর্শ এবং বিশ্লেষণ যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচের দিকে নামতে শুরু করছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0685 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো বিক্রির জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। তবে, চার্টে দেখা যাচ্ছে যে, যথাযথ কারেকশন দেখা যায়নি এবং ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে, যার ফলে এই ট্রেড থেকে লোকসানের সম্মুখীন হতে হয়েছে। মার্কিন পরিষেবা খাতের কার্যক্রম সংক্রান্ত প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল সত্ত্বেও, ইউরোর বিপরীতে মার্কিন ডলার চাপের মধ্যে ছিল। এটি ইঙ্গিত করে যে বর্তমানে ডলার দুর্বল হচ্ছে, এবং যুক্তরাষ্ট্রে সুদের হার কমানোর বিষয়ে আলোচনাগুলোও একেবারে ভিত্তিহীন নয়। অন্যদিকে, ইউরোপীয় মুদ্রা স্থিতিশীলতা প্রদর্শন করছে। এটি ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ECB) নমনীয় মুদ্রানীতি অব্যাহত রাখার প্রত্যাশা এবং জার্মান সরকারের নতুন আর্থিক নীতিমালার কারণে হচ্ছে, যা সম্ভবত অন্যান্য দেশও অনুসরণ করবে। আজ দিনের প্রথমার্ধে একটি গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট নির্ধারিত রয়েছে এবং সেটি হচ্ছে ইসিবির মুদ্রানীতি সংক্রান্ত বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। বেশিরভাগ বিশেষজ্ঞ বিশ্বাস ধারণা করছে যে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুদের হার কমাবে, যা ইতোমধ্যেই মার্কেটে বিবেচিত হয়েছে। ফলে, মুদ্রানীতি সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত এবং ক্রিস্টিন লাগার্ডের প্রেস কনফারেন্সের প্রতিক্রিয়া অনিশ্চিত হতে পারে। সুদের হার সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত ছাড়াও, ইসিবির সর্বশেষ অর্থনৈতিক পূর্বাভাসের ওপরও বিশেষ দৃষ্টি দেওয়া হবে। বিনিয়োগকারী এবং বিশ্লেষকরা মূল্যস্ফীতি ও ইউরোজোনের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ব্যাপারে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রত্যাশা মূল্যায়ন করতে পারবেন। পূর্বাভাস নেতিবাচক হলে, ভবিষ্যতে মুদ্রানীতি আরও নমনীয়করণের প্রত্যাশা বৃদ্ধি পেতে পারে। এছাড়াও, ক্রিস্টিন লাগার্ড কীভাবে প্রেস কনফারেন্সে এই সিদ্ধান্ত ও পূর্বাভাস উপস্থাপন করেন, সেটিও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। তার বক্তব্য এবং শব্দচয়ন বাজার পরিস্থিতিকে প্রভাবিত করবে, কারণ বিনিয়োগকারীরা ইসিবির ভবিষ্যৎ অবস্থানের ব্যাপারে দিকনির্দেশনা খুঁজবে। সার্বিকভাবে, ইসিবির বৈঠকটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ হবে এবং এটি ফিন্যান্সিয়াল মার্কেটকে প্রভাবিত করবে, তবে ভূ-রাজনৈতিক বিষয়গুলোও বিবেচনায় রাখা উচিত, কারণ সেগুলো অনিশ্চয়তা আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের ওপর বেশি গুরুত্ব দেব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.0897-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0825-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0897-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র ইউরোজোনের সামষ্টিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0781-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0825 এবং 1.0897-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0781-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0707-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। ইসিবির বৈঠকে অপ্রত্যাশিত কোন সিদ্ধান্ত নেয়া হলে এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0825-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0781 এবং 1.0707-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4ha0wGq
-
৭ মার্চ কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1270675057.jpg[/IMG]
বৃহস্পতিবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট: বৃহস্পতিবার, গত তিন দিন দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়ার পর EUR/USD পেয়ারের মূল্য কার্যত স্থবির ছিল। এমনকি মার্কিন ডলারকে শক্তিশালী করার মতো জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবক থাকলেও, মার্কেটে কার্যত কোনো সক্রিয় মুভমেন্ট দেখা যায়নি, যা এই পেয়ারের মূল্যের সাম্প্রতিক অসংলগ্ন মুভমেন্টের আরও একটি উদাহরণ। ইসিবির আর্থিক নীতিমালা নমনীয় করার সিদ্ধান্ত ইউরোর মূল্য হ্রাস ঘটানোর কথা ছিল, কিন্তু মার্কেটের ট্রেডাররা শুধুমাত্র ডোনাল্ড ট্রাম্পের বক্তব্যের দিকে নজর দেওয়ায় এমন কোনো পরিবর্তন দেখা যায়নি। যদিও এই সপ্তাহে ডলারের তীব্র দরপতন ঘটেছে, তবে আজ বা আগামী সপ্তাহে ডলারের মূল্যের রিবাউন্ড শুরু হতে পারে। তবে, বর্তমানে মার্কেটে কোন যুক্তিসঙ্গত দিকনির্দেশনাবিহী মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হচ্ছে। মার্কেটের সার্বিক পরিস্থিতি ট্রেডাররা কীভাবে মৌলিক প্রেক্ষগাপট ব্যাখ্যা করে তার উপর নির্ভর করছে। সেইসাথে, ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে কোনো সুস্পষ্ট ট্রেন্ডলাইন দেখা যাচ্ছে না, যা এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সমাপ্তি নির্দেশ করতে পারে।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট: বৃহস্পতিবার, পাঁচ মিনিটের চার্টে EUR/USD পেয়ারের মূল্য সব গুরুত্বপূর্ণ লেভেল উপেক্ষা করেছে। ইউরোপীয় সেশনে কার্যত কোনো মোমেন্টাম দেখা যায়নি, যখন মার্কিন সেশনে অস্থিরতার মাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেলেও তা খুব বেশি বড় প্রভাব ফেলেনি। শুরুতেই স্পষ্ট হয়ে যায় যে, 1.0797–1.0804 রেঞ্জ ট্রেডারদের জন্য আকর্ষণীয় ছিল না, ফলে 1.0845–1.0851 রেঞ্জ থেকে রিবাউন্ডের ফলে একটিমাত্র কার্যকর সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। শুক্রবার কীভাবে ট্রেডিং করতে হবে? ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, এখনো মধ্যমেয়াদে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে। যেহেতু মৌলিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট এখনও মার্কিন ডলারের পক্ষে এবং ইউরোর বিপক্ষে কাজ করছে, তাই আমরা পেয়ারের দরপতন আশা করছি। তবে, মূল নিম্নমুখী প্রবণতা পুনরায় শুরু হওয়ার আগে স্বল্পমেয়াদে বেশ কয়েকবার বিভিন্ন প্রবণতা দেখা যেতে পারে। বর্তমানে মার্কেটে ইউরো শক্তিশালী হতে লক্ষ্য করা যাচ্ছে না, বরং ডোনাল্ড ট্রাম্পের নীতিমালার কারণে স্পষ্টভাবেই ডলার দুর্বল হয়েছে। শুক্রবার, ইউরোর মূল্য যেকোনো দিকেই ট্রেড করতে পারে, কারণ মৌলিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট এখন আর এই পেয়ারের মূল্য নির্ধারণে ধারাবাহিক প্রভাব ফেলছে না। তবে, আজ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট থাকার কারণে এই পেয়ারের মূল্যের ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতা বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। পাঁচ মিনিটের চার্টে গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হল: 1.0334–1.0359, 1.0433–1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726–1.0733, 1.0797–1.0804, 1.0845–1.0851, 1.0888–1.0896, 1.0940–1.0952। আজ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র: শ্রম বাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদন, বেকারত্বের হার এবং মজুরি বৃদ্ধির প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এদিকে ইউরোপীয় ইউনিয়নে চতুর্থ প্রান্তিকের চূড়ান্ত জিডিপি প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। সেইসাথে ইসিবির প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ডে এবং ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েল আজ বক্তব্য দেবেন। এই বিবেচনায়, আজ মার্কেটে এই পেয়ারের মূল্যের উচ্চ মাত্রার অস্থিরতা বিরাজ করার সম্ভাবনা রয়েছে।
Read more: https://ifxpr.com/3Xyj9wx
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ১০ মার্চ
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1474092849.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের উল্লেখযোগ্য উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য প্রথমবার 1.0872 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণেই, আমি ইউরো কেনার সিদ্ধান্ত নেইনি। কিছুক্ষণ পরে, 1.0872 লেভেল দ্বিতীয়বার টেস্ট করা হয়েছিল, সেসময় MACD সূচকটি ওভারবট জোনে অবস্থান করছিল, যা এই পেয়ার বিক্রির জন্য দ্বিতীয় পরিকল্পনা (#2) বাস্তবায়নের সুযোগ তৈরি করেছিল, ফলে ইউরোর মূল্য ৩০ পিপস হ্রাস পেয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বেকারত্বের হার বৃদ্ধি পেয়েছে এবং অর্থনীতিবিদদের প্রত্যাশার চেয়ে নেতিবাচক ফলাফল দেখা গিয়েছে, যা মার্কেটে ডলার বিক্রির প্রবণতা সৃষ্টি করেছে। তবে, এটি EUR/USD পেয়ারের মূল্যের উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি ঘটায়নি। শ্রমবাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদনের নেতিবাচক ফলাফল সত্ত্বেও, মার্কিন অর্থনীতির কিছু শক্তিশালী দিক, যেমন স্থিতিশীল ভোক্তা চাহিদা, ডলারের দরপতনকে সীমিত রাখতে পারে। পাশাপাশি, মার্কেটের ট্রেডারদের দৃষ্টি এখন ফেডারেল রিজার্ভের আসন্ন বৈঠকের দিকে রয়েছে, যেখানে সুদের হারের বিষয়ে নতুন সংকেত প্রদান করা হতে পারে। অন্যদিকে, ইউরোপ এখনও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও মূল্যস্ফীতি নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছে, যা ইউরোর প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ কমিয়ে দিচ্ছে। আজকের দিনটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশের কারণে ঘটনাবহুল হবে। জার্মানির শিল্প খাতের পরিবর্তন এবং ট্রেড ব্যালেন্স সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, এবং ইউরোজোনে সেন্টিক্স থেকে বিনিয়োগকারী আস্থা সূচক প্রকাশিত হবে। কেবলমাত্র জার্মানির শিল্প উৎপাদনের পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেলে সেটি ইউরোর চাহিদা বৃদ্ধি করতে পারে। অন্যথায়, মার্কিন শ্রমবাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশের পর EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে, তা আরও জোরদার হতে পারে। ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের সাম্প্রতিক বক্তব্য নিয়ে উদ্বিগ্ন বিনিয়োগকারীরা সক্রিয়ভাবে ইউরো বিক্রির সুযোগ খুঁজছে। জার্মানির শিল্প খাত নিয়ে এখনো সতর্ক প্রত্যাশা রয়েছে, কারণ জ্বালানি সংকট এবং সরবারহ সংক্রান্ত সমস্যাগুলো উৎপাদন খাতের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে চলেছে। যদি আসন্ন প্রতিবেদনের ফলাফল প্রত্যাশার চেয়ে নেতিবাচক হয়, তাহলে ইউরো আরও বিক্রির চাপে পড়তে পারে। ট্রেড ব্যালেন্স সংক্রান্ত প্রতিবেদনও বিশেষভাবে পর্যবেক্ষণ করা হবে। রপ্তানি হ্রাস পেলে বা আমদানি বৃদ্ধি পেলে সেটি জার্মানির অর্থনীতির দুর্বলতার ইঙ্গিত দিতে পারে এবং ইউরোর মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা আরও তীব্র হতে পারে। সেন্টিক্স সূচক গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন বর্তমান পরিস্থিতিতে শিল্প উৎপাদন ও ট্রেড ব্যালেন্সের তুলনায় কম গুরুত্বপূর্ণ। তবুও, এই সূচকের উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি ইউরোকে কিছুটা সমর্থন জোগাতে পারে এবং বিক্রির চাপ হ্রাস পেতে পারে। দৈনিক কৌশলের জন্য, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 ও পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের দিকে বেশি মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.0900-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0852-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0900-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র ইউরোজোনের সামষ্টিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0827-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0852 এবং 1.0900-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0827-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0792-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। ইউরোজোনের সামষ্টিক প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের বিয়ারিশ প্রবণতা ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0852-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0827 এবং 1.0792-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/3FijDkj
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১১ মার্চ
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1190953866.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের মাত্রা থেকে নিচের দিকে নামতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0849 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো বিক্রির জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। ফলস্বরূপ, এই পেয়ারের মূল্য ২৫ পিপস হ্রাস পেয়েছিল, তারপর ইউরোর ওপর চাপ কিছুটা কমে আসে। বর্তমানে, EUR/USD পেয়ারের মূল্য একটি সংকীর্ণ চ্যানেলের মধ্যে সাইডওয়েজ মুভমেন্ট প্রদর্শন করছে এবং নতুন অনুঘটকের জন্য অপেক্ষা করছে। মার্কেটের ট্রেডাররা মূলত সামষ্টিক অর্থনৈতিক সূচকের দিকে নজর রাখছে, যা দুর্ভাগ্যবশত আজ খুব বেশি প্রকাশিত হবে না। ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক (ECB) সম্ভবত তাদের মুদ্রানীতি আরও নমনীয় করার কৌশল বজায় রাখবে, যা এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে। সুতরাং, আজ ইসিবির প্রতিনিধিদের নির্ধারিত বক্তব্যের দিকে বিশেষভাবে মনোযোগ দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। আজ ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থমন্ত্রীদের একটি বৈঠক নির্ধারিত রয়েছে, তবে অন্য কোনো গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্টের সম্ভাবনা নেই। এর ফলে, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের বর্তমান রেঞ্জের বাইরে বের হওয়ার সম্ভাবনা কম। ট্রেডারদের সতর্ক থাকা উচিত এবং একাধিক পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত থাকা দরকার, কারণ বর্তমান ওভারবট স্ট্যাটাস শেষ পর্যন্ত উল্লেখযোগ্য নিম্নমুখী করেকশন ঘটাতে পারে। দৈনিক ট্রেডিং কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের উপর নির্ভর করবো।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.0893-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0855-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0893-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকলে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0828-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0855 এবং 1.0893-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0828-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0794-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। মূল্য দৈনিক সর্বোচ্চ লেভেলের উপরে উঠতে ব্যর্থ হলে এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0855-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0828 এবং 1.0794-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/3XDOiPe
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১২ মার্চ
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1304812346.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের উল্লেখযোগ্য উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0918 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা আমার মতে, এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণেই, আমি ইউরো কেনার সিদ্ধান্ত নেইনি। কিছুক্ষণ পর, 1.0918 লেভেল পুনরায় টেস্ট করা হয়, সেসময় MACD সূচকটি ওভারবট জোনে অবস্থান করছিল, যা এই পেয়ার বিক্রির জন্য পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের সুযোগ তৈরি করেছিল। তবে, 20-পিপস কারেকশনের পর ইউরোর চাহিদা পুনরায় ফিরে আসে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউক্রেনের মধ্যে আলোচনার খবর এবং অস্থায়ী যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বৃদ্ধি করেছে। মার্কেটের ট্রেডাররা রাশিয়া ও ইউক্রেনের সামরিক উত্তেজনা কমার সম্ভাবনাকে ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করেছে, যার ফলে ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে এবং মার্কিন ডলারের দুর্বলতা দেখা গিয়েছে। তবে, এই আশাবাদ দীর্ঘস্থায়ী নাও হতে পারে। আলোচনার ফলাফল এবং রাশিয়ার গৃহীত কার্যকর পদক্ষেপ মূল বিষয় হবে। যদি এই শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হয়, তাহলে ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদগুলো বিক্রির প্রবণতা দেখা যেতে পারে। আজকের ট্রেডিং সেশনে, ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ECB) প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দের বক্তব্য ছাড়া আর কোনো গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন নির্ধারিত নেই। যেহেতু কারেন্সি মার্কেটে লাগার্ডের বক্তব্যের উল্লেখযোগ্য প্রভাব রয়েছে, তাই তার বক্তব্য বাজার পরিস্থিতিকে প্রভাবিত করতে পারে। ইউরোজোনের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায়, যদি তিনি কঠোর মুদ্রানীতি বজায় রাখার ইঙ্গিত দেন, তাহলে এটি ইউরোর শক্তিশালী হওয়ার অনুঘটক হিসেবে কাজ করতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি প্রধানত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 অনুসরণ করব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.0945-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0908-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0945-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0890-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0908 এবং 1.0945-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0890-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0860-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। লাগার্ডের বক্তব্যে ডোভিশ বা নমনীয় অবস্থান গ্রহণের ইঙ্গিত প্রতিফলিত হলে এই পেয়ার বিক্রির প্রবণতা ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0908-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0890 এবং 1.0860-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/3DM7Wlj
-
EUR/USD: ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৩ মার্চ
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/747778288.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের উল্লেখযোগ্য নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0899 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা আমার মতে, এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণেই, আমি ইউরো বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নেইনি। কিছুক্ষণ পর, MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0899 লেভেলের আরেকটি টেস্ট হয়েছিল। এটি এই পেয়ার ক্রয়ের জন্য পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের সুযোগ তৈরি করেছিল, যার ফলে এই পেয়ারের মূল্য 25 পিপসেরও বেশি বৃদ্ধি পায়। মার্কিন মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনের ফলাফলের প্রতি ইউরোর ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া দুর্বল ছিল, যা EUR/USD পেয়ারের মূল্যের স্বল্পমেয়াদী বৃদ্ধির সম্ভাবনা নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে। গত চার মাসের মধ্যে ফেব্রুয়ারিতে মার্কিন ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI) সবচেয়ে কম বৃদ্ধি পেয়ে, যা ট্রাম্পের বাণিজ্য নীতির সম্ভাব্য প্রভাব সম্পর্কে উদ্বিগ্ন আমেরিকানদের জন্য কিছুটা স্বস্তি বয়ে এনেছে। তবে, মুদ্রাস্ফীতি এখনও ফেডারেল রিজার্ভের 2%-এর লক্ষ্যমাত্রার উপরে রয়েছে, যার ফলে দ্রুতই মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হকিশ বা কঠোর নীতিমালা সরে আসার সম্ভাবনা নেই। একই সময়ে, ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক (ECB) আরও ডোভিশ বা নমনীয় মুদ্রানীতি প্রণয়নের পথে রয়েছে, যা ইউরোর দর বৃদ্ধিকে সীমিত করছে। ফেড এবং ইসিবির ভিন্ন নীতিগত অবস্থান ডলারের বিপরীতে ইউরোর দুর্বল হওয়ার জন্য অনুকূল পরিস্থিতি তৈরি করছে। আজ, দিনের প্রথম ভাগে ইউরোজোনের শিল্প উৎপাদন পরিবর্তন এবং ইতালির প্রান্তিক ভিত্তিক বেকারত্বের হার সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। বিশ্ববাজারে চলমান অনিশ্চয়তা, ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি মন্থর হওয়ার শঙ্কার কারণে এই মার্কেটে প্রতিবেদনগুলোর প্রভাব আরও বেশি হতে পারে। কেবলমাত্র প্রত্যাশার চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে শক্তিশালী ফলাফলই পুনরায় ইউরোর দর বৃদ্ধি শুরু করতে সহায়তা করতে পারে। অন্যথায়, ইউরোর মূল্যের নিম্নমুখী কারেকশনের জন্য প্রস্তুত থাকাই সর্বোত্তম কৌশল হবে। দৈনিক কৌশলের জন্য, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 এর উপর নির্ভর করবো।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.0939-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0898-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0939-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্যে দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0875-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0898 এবং 1.0939-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0875-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0839-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। ইউরোজোনের সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের বিক্রির প্রবণতা ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0898-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0875 এবং 1.0839-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/3DBygia
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৪ মার্চ
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1908783572.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের উল্লেখযোগ্য নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0865 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা আমার মতে, এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণেই, আমি ইউরো বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নেইনি। শেষ পর্যন্ত আমি দরপতনটি কাজে লাগাতে পারিনি, তার পর 1.0831 এর লেভেল থেকে রিবাউন্ডের সময় একটি চমৎকার ক্রয়ের সুযোগ তৈরি হয়েছিল, যা আমি গতকালের পূর্বাভাসে উল্লেখ করেছিলাম। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য 30 পিপসেরও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। মার্কিন উৎপাদক মূল্য সূচক প্রকাশের পর খুব বেশি মার্কিন ডলারের মূল্যের খুব বেশি ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতা দেখা যায়নি, কারণ সূচকটির বৃদ্ধির প্রত্যাশা সত্ত্বেও প্রকৃত ফলাফলে কোনো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যায়নি। সম্ভবত, মার্কেটের ট্রেডাররা ইতোমধ্যেই ফেডারেল রিজার্ভ কঠোর অবস্থান গ্রহণের প্রত্যাশা মূল্যায়ন করেছিল, তাই এই প্রতিবেদনের নিরপেক্ষ ফলাফল কোনো চমক সৃষ্টি করেনি। ইউরোজোনের প্রধান দেশগুলোর নেতিবাচক অর্থনৈতিক প্রবণতা ইউরোর মূল্যের স্থিতিশীলতার জন্য ঝুঁকি সৃষ্টি করছে। আজকের জার্মানি এবং ফ্রান্সের মুদ্রাস্ফীতি সংক্রান্ত প্রতিবেদন, যা ভোক্তা মূল্য সূচকে প্রতিফলিত হবে, লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি হতে পারে, যা ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জন্য মুদ্রানীতি কঠোর করার চাপ বৃদ্ধি করতে পারে। একই সময়ে, ইতালির শিল্প উৎপাদনের পতন অর্থনৈতিক দুর্বলতার সংকেত দিচ্ছে, যা পুরো ইউরোজোনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। ফলে, ইসিবি এখন মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি উদ্দীপনার মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করার কঠিন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 এর উপর নির্ভর করবো।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.0904-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0861-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0904-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। ইউরোজোনের আসন্ন প্রতিবেদনের ফলাফল চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হলে দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0837-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0861 এবং 1.0904-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0837-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0791-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। ইউরোজোনের সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের হতাশাজনক ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0861-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0837 এবং 1.0791-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4bTlR5C
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৭ মার্চ
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/910312027.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0887 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো বিক্রির জন্য সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য মাত্র ২০ পিপস হ্রাস পেয়েছিল, এর পর মার্কেটে এই পেয়ার বিক্রির প্রবণতা কমে যায়। হাউজ অব রিপ্রেজেন্টিটিভে পর একইভাবে মার্কিন সিনেট সরকারী তহবিল সম্প্রসারণের অনুমোদন দিয়েছে, যা চলতি বছরের সেপ্টেম্বরের শেষ পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। তবে, এই ঘোষণাটি মার্কেটে উল্লেখযোগ্য অস্থিরতা সৃষ্টি করেনি। এটি এই ইঙ্গিত দেয় যে মার্কেটের ট্রেডাররা ইতোমধ্যেই এই ফলাফল মূল্যায়ন করেছিল। এখন, ট্রেডাররা ফেডারেল রিজার্ভের ভবিষ্যত নীতিমালা এবং অন্যান্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুদ্রানীতি সংক্রান্ত সংকেতগুলোর দিকে দৃষ্টিপাত করবে। ভূরাজনৈতিক ঝুঁকি এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাঁধাগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনাও বিনিয়োগকারীদের মনোভাবকে প্রভাবিত করছে, যা মার্কিন কংগ্রেসের সিদ্ধান্তের স্বল্পমেয়াদী ইতিবাচক প্রভাবকে ভারসাম্যপূর্ণ করছে। আজকের অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডারে দিনের প্রথমার্ধে শুধুমাত্র বুন্ডেসব্যাংকের মাসিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এই প্রতিবেদনে সাধারণত জার্মানির অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এবং ভবিষ্যৎ দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিশদ তথ্য অন্তর্ভুক্ত থাকে। বিশ্লেষক এবং বিনিয়োগকারীরা বুন্ডেসব্যাংকের মুদ্রাস্ফীতি, সুদের হার, ভোক্তা চাহিদা এবং শিল্প উৎপাদন সংক্রান্ত মন্তব্যের দিকে বিশেষভাবে মনোযোগ দেয়। বিশেষ করে, এই প্রতিবেদনটি ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভবিষ্যত মুদ্রানীতির দিকনির্দেশনার ব্যাপারে মূল্যবান অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের উপর নির্ভর করবো।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.0937-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0895-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0937-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হলে দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0873-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0895 এবং 1.0937-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0873-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0833-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। জার্মানির ব্যাংকিং সংক্রান্ত প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0895-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0873 এবং 1.0833-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4izfKpx
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৮ মার্চ
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1181925175.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0893 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো বিক্রির জন্য সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। তবে, প্রত্যাশিত নিম্নমুখী মুভমেন্ট না হওয়ায় এই ট্রেড থেকে লোকসান হয়েছে। এর আগে প্রকাশিত মার্কিন খুচরা বিক্রয় প্রতিবেদনের হতাশাজনক ফলাফলের প্রভাবে স্পষ্টভাবেই মার্কিন ডলারের দরপতন ঘটেছিল, যা ইউরোর বিক্রির জন্য এন্ট্রি কার্যকর হওয়া থেকে বিরত রেখেছে। মার্কেটের ট্রেডাররা এই প্রতিবেদনকে মার্কিন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি মন্থর হওয়ার লক্ষণ হিসেবে ব্যাখ্যা করেছে, যা ফেডারেল রিজার্ভের কঠোর মুদ্রানীতি বজায় রাখার সম্ভাবনাকে হ্রাস করেছে। যেহেতু এটি মার্কিন সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রথম দুর্বল ফলাফল নয়, তাই ডলার ক্রমাগত ইউরোর বিপরীতে মূল্য হারাচ্ছে, এটি কোনো বিস্ময়কর বিষয় নয়। আজ, ইউরোজোনে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। ইউরোজোনের ট্রেড ব্যালেন্স এবং জার্মানি ও ইউরোজোনের জন্য ZEW ইকোনোমিক সেন্টিমেন্ট বা অর্থনৈতিক মনোভাব সূচক, যার মধ্যে বর্তমান পরিস্থিতির সূচকও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, যা ইউরো ক্রেতাদের মনোভাবের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। এই সূচকগুলোর শক্তিশালী ফলাফল EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাকে আরও দৃঢ় করবে, অন্যদিকে হতাশাজনক ফলাফলে মূল্যের কারেকশন ঘটাতে পারে, যা স্পেকুলেটিভ ট্রেডিংয়ের সুযোগ সৃষ্টি করবে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের উপর নির্ভর করবো।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.0969-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0924-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0969-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়, বিশেষত যদি জার্মানির সামষ্টিক প্রতিবেদনের ফলাফলের প্রভাবে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকে।গুরুত্বপূর্ ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0904-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0924 এবং 1.0969-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0904-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0868-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। জার্মানির সামষ্টিক প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0924-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0904 এবং 1.0868-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4iz3NAn
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৯ মার্চ
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/545847757.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের উল্লেখযোগ্য নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0932 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল, বিশেষ করে মার্কেটে চলমান বুলিশ প্রবণতার মধ্যে। এই কারণেই, আমি ইউরো বিক্রি করিনি। তবে, 1.0906 লেভেল থেকে রিবাউন্ডের সময় এই পেয়ার ক্রয় করা হলে প্রায় ৩০ পিপস লাভ হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আবাসন বাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদনের প্রতিশ্রুতিশীল ফলাফল সত্ত্বেও, ইউরোর প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ হ্রাস পায়নি। বিনিয়োগকারীরা সতর্কতা অবলম্বন করছে এবং জার্মানির নতুন আর্থিক নীতিমালা এবং ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ECB) আঞ্চলিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে উদ্দীপিত করার পরিকল্পনার দিকে নজর রেখে ইউরো বিক্রি করতে তাড়াহুড়ো করছে না। একই সময়ে, সাম্প্রতিক জিডিপি এবং মুদ্রাস্ফীতির ফলাফল অনুযায়ী মার্কিন অর্থনীতির সম্ভাব্য মন্দার আশঙ্কায় মার্কিন ডলার চাপের মধ্যে রয়েছে। ফলস্বরূপ, একাধিক উপাদান—ট্রাম্পের বাণিজ্য নীতির কারণে ভূরাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, ইউরোজোনের শক্তিশালী অর্থনৈতিক সূচক এবং ইসিবির নীতিমালা সংক্রান্ত প্রত্যাশা—ইউরোর চাহিদাকে সমর্থন করছে। আজ দিনের প্রথমার্ধে ইউরোজোন থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, বিশেষ করে ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI) এবং কোর CPI। এই সূচকগুলো নিঃসন্দেহে ইসিবির ভবিষ্যৎ মুদ্রানীতি নির্ধারণ করবে, যা ইউরোর মূল্যের ওপর প্রভাব ফেলবে। মুদ্রাস্ফীতির ফলাফল এখনো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তগুলোর মূল চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করে। যদি ইউরোজনের মুদ্রাস্ফীতি ধারাবাহিকভাবে মন্থর হয়, তাহলে ইসিবি আরও ডোভিশ বা নমনীয় অবস্থান গ্রহণ করতে পারে, যা সুদের হার আরও কমানোর সম্ভাবনা তৈরি করবে। অন্যদিকে, যদি মুদ্রাস্ফীতির চাপ উচ্চ মাত্রায় বজায় থাকে, তাহলে ইসিবি সম্ভবত কঠোর অবস্থান অব্যাহত রাখবে এবং মুদ্রানীতি শিথিল করার সিদ্ধান্ত থেকে বিরত থাকবে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করবো।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.0967-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0937-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.096-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়, বিশেষত যদি ইউরোজোনের সামষ্টিক প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফলের প্রভাবে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকে।গুরুত্বপূর্ ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0920-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0937 এবং 1.0967-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0920-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0891-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। মুদ্রাস্ফীতি তীব্রভাবে হ্রাস পেলে আজ এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0937-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0920 এবং 1.0891-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4kYmuiA
-
২০ মার্চ কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/517734610.jpg[/IMG]
বুধবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বুধবার, EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্য সামান্য নিম্নমুখী হয়েছে, যা পুরোপুরি কাকতালীয় হিসেবে বিবেচনা করা যায়, কারণ পাউন্ড স্টার্লিংয়ের মূল্য মঙ্গলবারের তুলনায় নিম্নমুখী হয়েছে। এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের সম্ভাবনা বজায় রয়েছে, যা একটি নতুন অ্যাসেন্ডিং চ্যানেল গঠনের মাধ্যমে প্রতিফলিত হচ্ছে। এই পেয়ারের মূল্য বর্তমানে এই চ্যানেলের নিচের রেঞ্জের কাছাকাছি অবস্থান করছে, এবং যদি মূল্য এই রেঞ্জ ব্রেক করে নিচের দিকে যায়, তাহলে এটি দীর্ঘদিন ধরে প্রত্যাশিত দরপতন ঘটাতে পারে। মার্কিন ডলার বিভিন্ন কারণদ্বারা প্রভাবিত হওয়া সত্ত্বেও, এটির মূল্য ইতোমধ্যেই অতিরিক্ত নিম্নমুখী হয়েছে। ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক কার্যকর হতে এখনও সময় লাগবে, এবং মার্কিন অর্থনীতি শক্তিশালী অবস্থায় রয়েছে, যা গতকাল জেরোম পাওয়েলও স্বীকার করেছেন। তাই ব্যাপকভাবে মার্কিন ডলার বিক্রির যৌক্তিকতা নেই। ট্রাম্পের বাণিজ্য নীতির ডলারের দরপতন কারণে ঘটছে, তবে এটি দীর্ঘস্থায়ী হবে না। ফলে, আমরা আশা করছি এই পেয়ারের মূল্য অ্যাসেন্ডিং চ্যানেল ব্রেক করে নিচের দিকে যাবে এবং মার্কিন ডলারের পুনরুদ্ধার করবে।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে বুধবার তিনটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল, তবে সন্ধ্যায় ফেডারেল রিজার্ভের বৈঠকের পরে এই পেয়ারের মূল্যের মূল মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে। সেই সময় ট্রেডিং করা ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। তাই নতুন ট্রেডারদের জন্য কেবল দুটি কার্যকর সিগন্যাল ছিল, যা ইউরোপীয় ট্রেডিং সেশনে গঠিত হয়েছিল। প্রথমটি 1.0940-1.0952 এরিয়ায় বাউন্সের ফলে গঠিত হয়েছিল, যা লাভজনক ছিল, এবং দ্বিতীয়টি 1.0888-1.0896 এরিয়ায় বাউন্সের ফলে গঠিত হয়েছে, যা কম স্পষ্ট ছিল এবং ব্রেক-ইভেনে ক্লোজ করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, এখনো মধ্যমেয়াদে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে, তবে এই প্রবণতা অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা কমছে। মৌলিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট এখনও ইউরোর তুলনায় মার্কিন ডলারকে বেশি সমর্থন করছে, তাই আমরা এখনও এই পেয়ারের দরপতনের প্রত্যাশা করছি। তবে, ট্রাম্পের বাণিজ্য নীতিমালা ডলারের মূল্যকে নিম্নমুখী করছে, যা সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের চেয়ে বেশি প্রভাব ফেলছে। বৃহস্পতিবার, ইউরোর মূল্য যেকোনো দিকে মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে, কারণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক ও মৌলিক উপাদানগুলো বর্তমানে এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টের উপর ধারাবাহিকভাবে প্রভাব ফেলছে না। তাই ট্রেডারদের ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে অ্যাসেন্ডিং চ্যানেলের নিচের রেঞ্জ থেকে ট্রেডিংয়ের ওপর দৃষ্টি দেয়া উচিত। ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হল: 1.0433-1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, 1.0845-1.0851, 1.0888-1.0896, 1.0940-1.0952, 1.1011, 1.1048। বৃহস্পতিবারের মূল ইভেন্ট হিসেবে ইউরোজোনে ক্রিস্টিন লাগার্দের বক্তৃতা অনুষ্ঠিত হবে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কয়েকটি স্বল্প গুরুত্বসম্পন্ন সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। আমরা মনে করি ইউরো অতিরিক্ত ক্রয় করা হয়েছে, এবং একটি কারেকশন হতে যাচ্ছে। এই পেয়ারের মূল্য অ্যাসেন্ডিং চ্যানেল ব্রেক করে নিচের দিকে গেলে সেটি কারেকশনের সংকেত হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/4bL2IDc
-
২১ মার্চ কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/600696088.jpg[/IMG]
বৃহস্পতিবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বৃহস্পতিবার ফেডারেল রিজার্ভের বৈঠকের ফলাফল ঘোষণার পর EUR/USD কারেন্সি পেয়ার দরপতনের সম্মুখীন হয়। অবশেষে, আমরা মার্কিন ডলারকে কিছুটা শক্তিশালী হতে দেখতে পেলাম এবং শেষ পর্যন্ত মার্কেটের ট্রেডাররা কিছুটা যুক্তিসঙ্গত প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। মনে করিয়ে দিতে চাই যে, FOMC-এর বৈঠকটির ফলাফলকে হকিশ বা কঠোর হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে, মার্কেটে আতঙ্ক বিরাজ করছিল—সবকিছু একসাথে শুরু হয়েছিল: যুক্তরাষ্ট্রে অর্থনৈতিক মন্দা, ফেডের আগ্রাসীভাবে সুদের হার হ্রাস, উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি এবং আরও অনেক কিছু। তবে, জেরোম পাওয়েল এবং FOMC স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে যে উদ্বেগের কিছু নেই: যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি স্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছে, শ্রমবাজারও শক্তিশালী রয়েছে, ফেড ২০২৫ সালে মাত্র দুইবার সুদের হার হ্রাসের প্রত্যাশা করছে, এবং মুদ্রাস্ফীতি হ্রাসই তাদের প্রধান অগ্রাধিকার হবে। হ্যাঁ, জিডিপির পূর্বাভাস কমানো হয়েছে, তবে মুদ্রাস্ফীতির পূর্বাভাস বাড়ানো হয়েছে—এবং উচ্চতর মুদ্রাস্ফীতি এই ইঙ্গিত দেয় যে সুদের হার দীর্ঘ সময় ধরে উচ্চ থাকবে অথবা ধীরগতিতে হ্রাস পাবে।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট বৃহস্পতিবার ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে দুটি কার্যকর ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। প্রথমে, পেয়ারটির মূল্য 1.0888–1.0896 জোন ব্রেক করে এবং পরে 1.0845–1.0851 জোনও ব্রেক করে। দুর্ভাগ্যবশত, বিক্রেতারা মূল্যকে 1.0797–1.0804 জোনে নিয়ে যেতে ব্যর্থ হয়, ফলে মূল্য দ্বিতীয় জোনে ফিরে আসে, যেখানে নতুন ট্রেডাররা শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে পারতো। এতে প্রায় ৩০ পিপস লাভ করা সম্ভব ছিল। শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, এখনো মধ্যমেয়াদে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে, তবে এই প্রবণতা অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা কমছে। যেহেতু মৌলিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট এখনো ইউরোর তুলনায় মার্কিন ডলারকে বেশি সমর্থন করছে, আমরা এখনো দরপতনের প্রত্যাশা করছি। তবে, ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রায়শই শুল্ক সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত ও বৈশ্বিক নিয়মনীতি নিয়ে বক্তব্যের মাধ্যমে ডলারকে ক্রমাগত চাপের মধ্যে ফেলছেন। এর ফলে, মৌলিক এবং সামষ্টিক উপাত্তগুলো রাজনীতি ও ভূ-রাজনীতির ছায়ায় ঢাকা পড়ে যাচ্ছে, যা ডলারের ধারাবাহিক দুর্বলতার প্রধান কারণ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। শুক্রবার, ইউরোর মূল্য আরও কমে যেতে পারে, কারণ দীর্ঘদিন পর মার্কেটের ট্রেডাররা মৌলিক উপাত্তের প্রতি যথাযথ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। টেকনিক্যাল দৃষ্টিকোণ থেকে, পেয়ারটির মূল্য ঊর্ধ্বমুখী চ্যানেল থেকে বেরিয়ে এসেছে। ডলার বর্তমানে অতিরিক্ত বিক্রির শিকার হয়েছে এবং যথাযথ কারণ ছাড়াই এটির মূল্য কম বৃদ্ধি পেয়েছে— অন্তত যৌক্তিকভাবে কারেকশন হতে পারে। ৫-মিনিটের চার্টে ট্রেডিংয়ের জন্য বিবেচ্য লেভেলগুলো হলো: 1.0433–1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726–1.0733, 1.0797–1.0804, 1.0845–1.0851, 1.0888–1.0896, 1.0940–1.0952, 1.1011, 1.1048। শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোজোনে কোনো বড় ইভেন্ট নেই, যা মার্কেটে স্বল্প মাত্রার অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে; তবে ইউরোর সামান্য দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/4bJHWnj
-
২৪ মার্চ কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1201892067.jpg[/IMG]
শুক্রবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট শুক্রবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মন্থর নিম্নমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত ছিল। কয়েকদিন আগেই এই পেয়ারের মূল্য অ্যাসেন্ডিং চ্যানেলের নিচে নেমে গিয়েছিল, তাই ইউরোর দরপতন প্রত্যাশিত ছিল। শুক্রবার ইউরোজোন বা যুক্তরাষ্ট্রে কোনো উল্লেখযোগ্য ইভেন্ট ছিল না, তাই মার্কেটে স্বল্প মাত্রার ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতা বিরাজ করছে। তবে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে সাধারণভাবে এই পেয়ারের মূল্যের স্বল্প মাত্রার ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতা পরিলক্ষিত হয়েছে। মার্কেটের ট্রেডাররা ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত "মূল্যায়ন" করেছে এবং এখন আর অন্ধের মতো ডলার বিক্রি করছে না। বুধবার সন্ধ্যায় জেরোম পাওয়েল বলেন যে, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিতে কোনো সমস্যা নেই। এটি মার্কেটের ট্রেডারদের কিছুটা শান্ত করেছে এবং ফেড পূর্ববর্তী হকিশ বা কঠোর অবস্থান ধরে রেখেছে, যা ২০২৫ সালে দুইবারের বেশি সুদের হার সম্ভাবনার ইঙ্গিত দেয় না। যদিও বাণিজ্য যুদ্ধের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি মন্থর হয়ে যেতে পারে, একই কথা যুক্তরাজ্য এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। মূলত, আমরা আবেগের কারণে ডলারের বিক্রয় হতে দেখেছি, এটি কোনো নির্দিষ্ট মৌলিক বা সামষ্টিক অর্থনৈতিক কারণে ঘটেনি। এখন একটি কারেকশন প্রয়োজনীয় হয়ে পড়েছে।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে শুক্রবার একাধিক সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল, তবে এই পেয়ারের মূল্যের দৈনিক মুভমেন্ট দুর্বল ছিল। এখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0845–1.0851 এরিয়া থেকে 1.0859–1.0861-এ গিয়েছে। এর আগে শুক্রবারের বাই এবং সেল সিগন্যাল উভয়ই কার্যকর করা গিয়েছিল। বাই সিগন্যালটি ভুল ছিল, কিন্তু সেল সিগন্যালটি লাভজনক ছিল, কারণ মূল্য নিকটতম টার্গেটে পৌঁছেছিল। ফলে, নতুন ট্রেডাররা শুক্রবার লোকসানের সম্মুখীন না হলেও, এমন দুর্বল মুভমেন্ট থেকে লাভ করা বেশ কঠিন ছিল। সোমবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, মধ্যমেয়াদে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে, তবে এটি অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা এখন কমছে। যেহেতু মৌলিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট এখনো ইউরোর তুলনায় মার্কিন ডলারকে বেশি সমর্থন করছে, আমরা এখনো দরপতনের প্রত্যাশা করছি। তবে ডোনাল্ড ট্রাম্প ধারাবাহিকভাবে শুল্ক সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত এবং যুক্তরাষ্ট্রের বৈশ্বিক আধিপত্যের দৃষ্টিভঙ্গির মাধ্যমে ডলারের মূল্যকে করছেন। মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট এখনো রাজনীতি ও ভূ-রাজনৈতিক কারণের ছায়ায় ঢাকা পড়ে আছে, তাই আপাতত ডলারের মূল্যের শক্তিশালী বৃদ্ধির আশা করা যাচ্ছে না। সোমবার ইউরোর দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে, কারণ অনেকদিন পর ট্রেডাররা মৌলিক বিশ্লেষণের প্রতি সঠিকভাবে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে (ফেডের বৈঠক), এবং টেকনিক্যালি, এই পেয়ারের মূল্য অ্যাসেন্ডিং চ্যানেল ব্রেক করে নিচের দিকে গেছে। ডলার অতিরিক্ত বিক্রি করা হয়েছে এবং পর্যাপ্ত ভিত্তি ছাড়াই এটির দরপতন হয়েছে। তাই এখন ডলারের মূল্যের কারেকশনের সম্ভাবনা রয়েছে। ৫ মিনিটের চার্টে নিম্নোক্ত লেভেলগুলোর দিকে দৃষ্টি রাখুন: 1.0433–1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726–1.0733, 1.0797–1.0804, 1.0859–1.0861, 1.0888–1.0896, 1.0940–1.0952, 1.1011, 1.1048। সোমবার জার্মানি, ইউরোজোন এবং যুক্তরাষ্ট্রে পরিষেবা ও উৎপাদন খাতের মার্চ মাসের প্রাথমিক PMI প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এগুলো মাঝারি গুরুত্বসম্পন্ন প্রতিবেদন, তবে এগুলোর প্রভাবে মার্কেটে কিছুটা প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/4iW4m7b
-
USD/JPY। বিশ্লেষণ ও পূর্বাভাস
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2105741471.jpg[/IMG]
সপ্তাহের শুরুতে, জাপানের PMI প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশের পর ইয়েনের ওপর চাপ তৈরি হয়। এর সঙ্গে যুক্ত হয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষিত তুলনামূলকভাবে সীমিত ও কম আগ্রাসী পাল্টা শুল্ক সংক্রান্ত সংবাদ, যা বিনিয়োগকারীদের আস্থাকে বাড়িয়ে তুলেছে এবং নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে ইয়েনের চাহিদা কমিয়ে দিয়েছে। তবে, ব্যাংক অব জাপান সুদের হার বাড়াতে থাকবে এমন প্রত্যাশা ইয়েনের অতিরিক্ত দরপতন রোধ করছে। প্রাথমিক পূর্বাভাস অনুযায়ী, জাপানের অ-জিবুন ব্যাংক উৎপাদন খাতের PMI প্রতিবেদনের ফলাফল মার্চ মাসে 49.0 থেকে কমে 48.3-এ নেমে এসেছে, যা মার্চ 2024 সালের পর সর্বনিম্ন এবং গত ৯ মাসের সর্বনিম্ন। একইসঙ্গে, পরিষেবা খাতেও পতন দেখা যাচ্ছে, যা গত পাঁচ মাসে প্রথমবারের মতো সংকোচনের ইঙ্গিত দিয়েছে। এই প্রতিবেদনগুলো ইয়েনের ওপর চাপ সৃষ্টি করছে। তবে এমন কিছু কারণ আছে যা ইয়েনকে কিছুটা সমর্থন দিচ্ছে এবং বড় ধরণের দরপতন থেকে রক্ষা করছে— যেমন ব্যাংক অব জাপানের গভর্নর কাজুয়ো উয়েদা নিশ্চিত করেছেন যে, মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক তাদের নমনীয় মুদ্রানীতির নীতি পুনর্বিন্যাস করতে প্রস্তুত। ব্যাংক অব জাপানের ডেপুটি গভর্নর শিনিচি উচিদাও বলেছেন, জাপানের কেন্দ্রীয় ব্যাংক অর্থনৈতিক ও মূল্যস্ফীতির পরিস্থিতি ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করবে। এটি ইঙ্গিত দেয় যে, ব্যাংক অব জাপান পরিস্থিতি অনুযায়ী পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। অন্যদিকে, ফেডারেল রিজার্ভ মূল্যস্ফীতি সংক্রান্ত পূর্বাভাস বৃদ্ধি করেছে, তবে বছরের শেষ নাগাদ দুই দফায় ২৫ বেসিস পয়েন্ট সুদের হারের পূর্বাভাস বজায় রেখেছে। এর ফলে মার্কিন ডলারের পুনরুদ্ধার সীমিত হয়ে পড়েছে এবং USD/JPY পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট 150.00 এর সাইকোলজিক্যাল লেভেলের কাছাকাছি আটকে গেছে। আজ ট্রেডিংয়ের আরও ভালো সুযোগ পাওয়ার জন্য ট্রেডারদের যুক্তরাষ্ট্রের বিজনেস অ্যাক্টিভিটি সূচক এবং ফেডারেল রিজার্ভের FOMC-এর সদস্যদের বক্তব্যের দিকে নজর রাখা উচিত, যা USD/JPY পেয়ারের মূল্যের অতিরিক্ত মোমেন্টাম সৃষ্টি করতে পারে। তবে, ট্রেডারদের দৃষ্টি মূলত শুক্রবার প্রকাশিতব্য টোকিওর ভোক্তা মূল্য সূচক এবং মার্কিন কোর PCE মূল্য সূচকের দিকে থাকবে। টেকনিক্যাল দৃষ্টিকোণ থেকে, USD/JPY পেয়ারের ক্রেতাদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য হলো ৪-ঘণ্টার চার্টে ২০০-পিরিয়ডের সিম্পল মুভিং অ্যাভারেজ (SMA)-এর ওপরে ব্রেক করা, যা বর্তমানে 150.00 সাইকোলজিক্যাল লেভেলের ওপরে অবস্থিত। যদি এই লেভেল ব্রেক করে ফেলা যায়, তাহলে এই পেয়ারের স্পট মূল্য 151.00 এর রাউন্ড ফিগারের দিকে এবং তারপর মাসিক সর্বোচ্চ 151.30 লেভেলের দিকে অগ্রসর হতে পারে। তবে, দৈনিক চার্টের অসিলেটরগুলো এখনো পজিটিভ মোমেন্টাম দেখাচ্ছে না, ফলে এশিয়ান সেশনের সর্বনিম্ন লেভেল 149.33 এখন তাৎক্ষণিক সাপোর্ট হিসেবে কাজ করছে, যা 149.00 এর রাউন্ড লেভেলের ঠিক আগে অবস্থান করছে। যদি এই পেয়ারের মূল্য এই সাপোর্ট ব্রেক করে, তাহলে 148.60 এর এরিয়া ব্রেক হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হবে, যা আরও বড় দরপতনের সম্ভাবনা উন্মুক্ত করতে পারে — সম্ভাব্যভাবে আগের সপ্তাহের সুইং লো 148.20 এবং শেষ পর্যন্ত 148.00 রাউন্ড লেভেল বা তারও নিচে দরপতন হতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/4c4sYbR
-
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৭ মার্চ
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1699475980.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচের দিকে নামতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0778 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো বিক্রির জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছে। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য 30 পিপস হ্রাস পায়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শক্তিশালী অর্থনৈতিক প্রতিবেদন এবং বাণিজ্য শুল্ক সংক্রান্ত নতুন খবরের প্রভাবে ডলারের দর বৃদ্ধি পায়। গতকাল ডোনাল্ড ট্রাম্প এক নির্বাহী আদেশে সই করেন, যার মাধ্যমে গাড়ি আমদানির ওপর 25% শুল্ক আরোপ করা হয়, যা বাণিজ্য যুদ্ধকে আরও জটিল করে তুলেছে। যদিও এই সিদ্ধান্ত ট্রেডারদের বিশেষভাবে চমকে দেয়নি, তবে এটি বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার আশঙ্কা বাড়িয়ে দিয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে, ট্রেডাররা অনিশ্চয়তার সময়ে অপেক্ষাকৃত নিরাপদ অ্যাসেট হিসেবে বিবেচিত ডলারের দিকে বিনিয়োগ স্থানান্তর করেছে। অপরদিকে, ইউরোপের অর্থনীতি — বিশেষ করে গাড়ি শিল্প — এই বাণিজ্য শুল্কের কারণে আরও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে এমন আশঙ্কায় ইউরোর ওপর চাপ সৃষ্টি হয়। আজ ট্রেডারদের দৃষ্টি ইউরোজোনের M3 মানি সাপ্লাই এবং প্রাইভেট সেক্টরে ঋণ প্রদানের পরিমাণ সংক্রান্ত নতুন প্রতিবেদনের দিকে থাকবে। অর্থনীতিবিদ এবং বিনিয়োগকারীরা এই সূচকগুলো নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করেন, যেগুলো এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির নির্দেশক হিসেবে কাজ করে। এর মধ্যে প্রাইভেট সেক্টরের ঋণ প্রদানের প্রবণতা বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। এই ঋণের পরিমাণ হ্রাস পেলে সেটি সাধারণত ব্যবসায়িক কার্যক্রম এবং ভোক্তা চাহিদা হ্রাসের ইঙ্গিত দেয়। যখন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং পরিবারগুলো ঋণ গ্রহণে আরও সতর্ক হয়ে ওঠে, তখন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি মন্থর হয়ে যায় এবং স্বল্পমেয়াদে ইউরোর দরপতন হয়। এছাড়া ট্রেডাররা ইউরোপীয় সেন্ট্রাল ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দের বক্তব্যটিও নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবেন। মুদ্রাস্ফীতির দৃষ্টিভঙ্গি এবং ভবিষ্যতের মুদ্রানীতির পদক্ষেপ নিয়ে তার যেকোনো মন্তব্য EUR/USD পেয়ারের মূল্যের উপর এবং সামগ্রিক মার্কেট সেন্টিমেন্টের উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। সম্প্রতি ইউরোজোনে মূল্যস্ফীতির চাপ হ্রাসের ইঙ্গিতের পর, যদি তিনি আর্থিক নীতিমালার আরও নমনীয়করণের কোনো ইঙ্গিত দেন — তাহলে তা ইউরোর অতিরিক্ত বিক্রয়ের প্রবণতা সৃষ্টি করতে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্ব দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.0827-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0795-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0827-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0772-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0795 এবং 1.0827-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0772-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0740-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0795-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0772 এবং 1.0740-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/41NLm5g
-
EUR/USD। বিশ্লেষণ ও পূর্বাভাস
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1978252733.jpg[/IMG]
আজ EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা পরিলক্ষিত হচ্ছে, যার ফলে টানা ছয়দিনের দরপতনের ধারাবাহিকতার সমাপ্তি ঘটেছে। বুলিশ মোমেন্টাম এই পেয়ারের স্পট প্রাইসকে 1.0785 লেভেলের দিকে তুলে নিচ্ছে, যা একটি নতুন দৈনিক সর্বোচ্চ লেভেল চিহ্নিত করে। এই ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের পেছনের কারণ হিসেবে দুর্বল মার্কিন ডলারকে বিবেচনা করা হচ্ছে, যেটির মূল্য তিন সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ লেভেল থেকে কিছুটা হ্রাস পেয়েছে—ফলে ইউরোর জন্য কিছুটা আশাব্যঞ্জক প্রেক্ষাপট সৃষ্টি হয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক পদক্ষেপ—গাড়ি, হালকা ট্রাক এবং সকল স্টিল ও অ্যালুমিনিয়ামের আমদানির ওপর 25% শুল্ক আরোপ, এবং ২ এপ্রিল কার্যকর হতে যাওয়া পাল্টা শুল্ক—মার্কেটে অনিশ্চয়তা তৈরি করছে এবং এর ফলে মার্কিন ডলার সূচকের দরপতন ঘটছে। এই পরিস্থিতি EUR/USD পেয়ারের জন্য সহায়ক হিসেবে কাজ করছে, বিশেষত ফেডারেল রিজার্ভের বছরের শেষ নাগাদ দুই দফায় ২৫ বেসিস পয়েন্ট হারে সুদের হার কমানোর পূর্বাভাসের প্রেক্ষাপটে। এছাড়া, ইউরোপীয় ইউনিয়নও যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কের বিরুদ্ধে পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে, যা বাণিজ্য উত্তেজনাকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে এবং যুক্তরাষ্ট্র-ইইউ মধ্যে পূর্ণমাত্রার বাণিজ্য যুদ্ধের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। এই পরিস্থিতিতে ট্রেডাররা ইউরোতে আগ্রাসী লং পজিশন নেওয়ার ক্ষেত্রে এখনো সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। তদুপরি, আজকের ইকুইটি মার্কেটে কিছুটা নিম্নমুখী প্রবণতা থাকায়, নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে ডলার কিছুটা সমর্থন পেতে পারে—ফলে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের সীমিত ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যেতে পারে। ট্রেডিংয়ের কার্যকর সুযোগ চিহ্নিত করার জন্য আজকের মার্কিন চতুর্থ প্রান্তিকের জিডিপি প্রতিবেদন, সাপ্তাহিক প্রাথমিক জবলেস ক্লেইমস বা বেকার ভাতা সংক্রান্ত তথ্য এবং পেন্ডিং হোম সেলস প্রতিবেদনের দিকে নজর দেওয়া উচিত। এছাড়া, ফেডের গুরুত্বপূর্ণ সদস্যদের বক্তব্য মার্কিন ডলারের মূল্যের ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে, যা EUR/USD পেয়ারের মূল্যের কিছুটা মুভমেন্ট সৃষ্টি করতে পারে। তবে মূল দৃষ্টি থাকবে শুক্রবার প্রকাশিতব্য মার্কিন কোর পার্সোনাল কনজাম্পশন এক্সপেনডিচারস (PCE) প্রাইস ইনডেক্সের ওপর।
টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ: যদি এই পেয়ারের মূল্য 1.0780 লেভেলের ওপরে স্থির থাকতে পারে এবং 1.0800 এর সাইকোলজিক্যাল রেজিস্ট্যান্স ব্রেক করে ফেলে, তাহলে আরও ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের সম্ভাবনা তৈরি হবে। তবে 1.0725 লেভেলে সাপোর্ট—যেখানে বর্তমানে 200-দিনের SMA অবস্থান করছে—অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই লেভেল ব্রেক করে মূল্য নিচের দিকে গেলে অতিরিক্ত বিক্রির চাপ তৈরি হতে পারে। পরবর্তী সাপোর্ট 1.0700 লেভেলে এবং তার পরেই রয়েছে 100-দিনের EMA, যা 1.0620 এর আশেপাশে রয়েছে। তবুও, দৈনিক চার্টে অসিলেটরগুলো যেহেতু এখনো পজিটিভ জোনে রয়েছে, EUR/USD পেয়ারের মূল্য এখনো ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা ধরে রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মার্কিন ডলারের পারফরম্যান্সের পর্যালোচনা: নিচের টেবিলে আজ প্রধান মুদ্রাগুলোর বিপরীতে মার্কিন ডলারের দরের শতাংশ পরিবর্তনের চিত্র দেওয়া হয়েছে। আজ মার্কিন ডলার কানাডিয়ান ডলারের বিপরীতে সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী হয়েছে।
Read more: https://ifxpr.com/3RqgHVo
-
৯ এপ্রিল কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1655118693.jpg[/IMG]
মঙ্গলবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট মঙ্গলবার খুবই স্বল্প মাত্রার অস্থিরতার সাথে EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে এবং সারাদিন জুড়ে এটি মূলত সাইডওয়েজ ট্রেড করেছে। তবে, আমরা আগেই সতর্ক করেছিলাম—এটি ছিল কেবল ঝড়ের আগে সাময়িক প্রশান্তি। ইউরোজোন বা যুক্তরাষ্ট্র—কোন দিক থেকেই গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক ইভেন্ট ছিল না, কিন্তু ডোনাল্ড ট্রাম্প চীনের শুল্ক আরোপের প্রতিক্রিয়ায় আবারও 50% শুল্ক বৃদ্ধি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এখন চীন থেকে আমদানিকৃত সব পণ্যই "ট্রাম্পের শুল্কের"-এর আওতায় পড়বে, যার হার মোট 104%। এই উন্মত্ততা অব্যাহত রয়েছে এবং আবারও মার্কিন ডলার দরপতনের ধারা শুরু হয়েছে। 1-ঘণ্টার টাইমফ্রেমে এই পেয়ারের মূল্য ডাউনওয়ার্ড ট্রেন্ডলাইন ব্রেক করে গেছে, মূল্যের কারেকশন হয়েছে এবং এখন ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত থাকতে পারে। আমরা আগেই উল্লেখ করেছিলাম, নতুন করে ট্রাম্পের যেকোনো ধরনের শুল্ক আরোপের একমাত্র সম্ভাব্য ফলাফল হচ্ছে—ডলার এবং মার্কিন স্টক মার্কেটের আরও দরপতন।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট 5 মিনিট টাইমফ্রেমে মঙ্গলবার একাধিক ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছে, তবে সারাদিন মার্কেটে এলোমেলো ও রেঞ্জ-ভিত্তিক মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে। 1.0940–1.0952 এরিয়ার আশেপাশে তিনটি সিগন্যাল গঠিত হয়, যার মধ্যে দুটি ভুল সিগন্যাল ছিল। তবে 1.0888–1.0896 এরিয়ার সিগন্যাল থেকে বেশ ভালোই মুনাফা করা সম্ভব হয়েছে এবং এটি দীর্ঘ সময় ধরে লং পজিশন হোল্ড করে রাখার সুযোগ দিয়েছে। সন্ধ্যায় চীনের ওপর নতুন করে শুল্ক আরোপের ঘোষণা আসে, তাই আরেক দফা ডলার বিক্রির প্রত্যাশা ও প্রস্তুতি যৌক্তিক ছিল। এই ট্রেড থেকে এখন পর্যন্ত 155 পিপস লাভ হয়েছে।
বুধবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: 1-ঘণ্টার টাইমফ্রেমে EUR/USD পেয়ারের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। এটি কতদিন চলবে তা কেউ জানে না, কারণ ট্রাম্প আর কত নতুন শুল্ক আরোপ করবেন, সেটি অনিশ্চিত। বাণিজ্যযুদ্ধ আরও এক ধাপ তীব্র হতে পারে—বিশেষ করে যখন অনেক দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে পাল্টা প্রতিক্রিয়া জানানোর পরিকল্পনা করছে। ট্রাম্প ইতোমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছেন, যেকোনো পাল্টা পদক্ষেপ নতুন করে শুল্ক আরোপের কারণ হবে। বুধবার মার্কেটে সম্ভবত অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিরাজ করবে। আমরা আজ মার্কেটের মুভমেন্ট নিয়ে কোনো পূর্বাভাস দিচ্ছি না। বর্তমানে বৈশ্বিক মার্কেটের যা অবস্থা, তা ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন। বুধবার, 5 মিনিট টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হলো: 1.0596, 1.0678, 1.0726–1.0733, 1.0797–1.0804, 1.0859–1.0861, 1.0888–1.0896, 1.0940–1.0952, 1.1011, 1.1048, 1.1091, 1.1132–1.1140, 1.1189–1.1191, 1.1275–1.1292। বুধবার ইউরোজোন বা যুক্তরাষ্ট্র—কোথ ও কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না—তবে বর্তমানে এগুলোর আর তেমন কোনো গুরুত্বও নেই। এমনকি সন্ধ্যায় প্রকাশিতব্য ফেডের মিনিট বা কার্যবিবরণীও এখন প্রাসঙ্গিক বলে মনে হচ্ছে না। এখনও সবকিছুই ট্রাম্প এবং তার বাণিজ্য নীতিকে কেন্দ্র করে ঘুরপাক খাচ্ছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2137150281.jpg[/IMG]
Read more: https://ifxpr.com/3XNGudV
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১০ এপ্রিল
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1459279131.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করে, তখনই এই পেয়ারের মূল্য 1.1055 এর লেভেল টেস্ট করে—যা ইউরো কেনার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে এবং ফলস্বরূপ এই পেয়ারের মূল্য 30 পিপস বেড়ে যায়। গতকাল ডোনাল্ড ট্রাম্পের ৯০ দিনের জন্য বাড়তি শুল্ক স্থগিত করার সিদ্ধান্ত সঙ্গে সঙ্গেই মার্কেটে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে: মার্কিন ডলারের দর বেড়ে যায় এবং ইউরোর দর কমে যায়। এই পদক্ষেপের লক্ষ্য ছিল বৈশ্বিক অস্থিরতার মধ্যে অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করা। তবে, যদি দীর্ঘমেয়াদি এবং মৌলিক পদক্ষেপ নেওয়া না হয়, তাহলে এই বিরতির প্রভাব খুব বেশি স্থায়ী হবে না। বাণিজ্যসংক্রান্ত উত্তেজনায় আতঙ্কিত বিনিয়োগকারীরা এই সিদ্ধান্তকে একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে দেখেছেন, তবে এটি দীর্ঘমেয়াদে কার্যকর কোনো প্রভাব ফেলবে এমন সম্ভাবনা কম। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে শুল্কে পিছু হটার এই সিদ্ধান্তকে শক্তির নয়, বরং দুর্বলতার নিদর্শন হিসেবেই দেখা হতে পারে—যা দীর্ঘদিন ধরেই মার্কিন প্রধান বাণিজ্য অংশীদারদের আশঙ্কার কারণ। অন্যদিকে, বিশ্লেষক এবং বিনিয়োগকারীরা ইউরোজোনের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করে চলেছেন। আজকের ইতালির শিল্প উৎপাদন সম্পর্কিত প্রতিবেদনের মিশ্র ফলাফল দেখা যেতে পারে। ধারাবাহিক পতনের জায়গায় এখনও দৃশ্যমান প্রবৃদ্ধি দেখা যাচ্ছে না, যা নির্দেশ করে যে এই খাতে স্থিতিশীলতা এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি। অপরদিকে, জার্মানির কেন্দ্রীয় ব্যাংক বুন্ডেসব্যাংকের মাসিক প্রতিবেদন জার্মান অর্থনীতির ক্ষেত্রে তুলনামূলকভাবে আরও আশাব্যঞ্জক প্রবণতা প্রতিফলিত করতে পারে। বৈশ্বিক সরবরাহ চেইনে চলমান সমস্যার মধ্যেও, জার্মানির শিল্পখাত দেশীয় এবং বৈদেশিক চাহিদার সমর্থনে ধীরে ধীরে উন্নতির ইঙ্গিত দিচ্ছে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1087-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1016-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1087,-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0974-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1016 এবং 1.1087-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0974-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0914এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ যেকোন সময় এই পেয়ার বিক্রির প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে।
পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1016-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0974 এবং 1.0914-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/3R7Juhw
-
১১ এপ্রিল কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1434788594.jpg[/IMG]
বৃহস্পতিবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বৃহস্পতিবার পুনরায় EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট শুরু হয় এবং এটির মূল্য 300 পিপসের বেশি বৃদ্ধি পায়। শুক্রবারের শুরুর দিকেও এই পেয়ারের মূল্যের নিরবচ্ছিন্ন ঊর্ধ্বমুখী মোমেন্টাম অব্যাহত থাকে। মার্কিন ডলারের নতুন দরপতনের পেছনের কারণগুলো চিহ্নিত করা খুব একটা কঠিন নয়। ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রথমে চীনের ওপর 125% শুল্ক আরোপ করেন এবং পরে সেটি বাড়িয়ে 145% করেন। এই ঘটনাই মার্কেটে উল্লেখযোগ্য প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। অন্যদিকে, অন্যান্য সব দেশের জন্য শুল্ক 10% এ নামিয়ে আনার ঘটনাটি খুব বেশি গুরুত্ব পায়নি। মার্কেটের ট্রেডাররা বুঝে গেছে যে দ্বন্দ্বটি মূলত যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে—সার্বিয়ার মতো দেশের সঙ্গে নয়। ফলে অধিকাংশ ট্রেডার এখন চীন (এবং ইইউ)-সংশ্লিষ্ট ঘটনাগুলোর দিকেই মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করছে। একই দিনে প্রকাশিত যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রাস্ফীতির প্রতিবেদনটির ফলাফলও ডলারের জন্য নেতিবাচক ছিল, তবে সেটি মার্কেটে খুব একটা প্রভাব বিস্তার করেচনি। কারণ সেই প্রতিবেদন প্রকাশের আগেই ডলার ইতোমধ্যে দরপতনের পথে ছিল এবং তারপরে সেই ধারা অব্যাহত ছিল।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট 5 মিনিটের টাইমফ্রেমে বৃহস্পতিবার অনেকগুলো ট্রেডিং সিগন্যাল তৈরি হয়, কারণ মূল্য প্রায় 300 পিপস একদিকে মুভমেন্ট প্রদর্শন করে। আপনি চাইলে যেকোনো জায়গা থেকে বাই ট্রেড ওপেন করতে পারতেন। একইভাবে, যেকোনো জায়গায় বাই ট্রেড ক্লোজ করলেও লাভ নিশ্চিত ছিল।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1030264042.jpg[/IMG]
শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: 1 ঘণ্টার চার্টে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। এই প্রবণতা কতদিন চলবে তা এখনই বলা যাচ্ছে না, কারণ কেউ জানে না ট্রাম্প ভবিষ্যতে আর কতবার শুল্ক আরোপ করবেন। বাণিজ্যযুদ্ধ আরও তীব্র হতে পারে, বিশেষ করে যখন অনেক দেশই যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার পরিকল্পনা করছে। ট্রাম্প ইতোমধ্যে জানিয়ে দিয়েছেন, যেকোনো পাল্টা পদক্ষেপের জবাবে যুক্তরাষ্ট্র নতুন করে শুল্ক আরোপ করবে। ট্রাম্পের বাড়তি শুল্ক স্থগিত করার সত্ত্বেও ডলার শক্তিশালী হতে পারেনি, কারণ এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের বাণিজ্য সংঘাতের দিকেই ট্রেডাররা দৃষ্টিপাত করছে। শুক্রবার মার্কেটে সম্ভবত অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিরাজ করবে। আমরা আজ এই পেয়ারের মূল্যের পূর্বাভাস দেওয়ার চেষ্টা করবো না, কারণ প্রায় প্রতি দুই ঘণ্টা পরপরই বাণিজ্য সংঘাত সংক্রান্ত নতুন খবর আসছে। বর্তমানে বিশ্ব বাজারে যা ঘটছে, তা ভাষায় প্রকাশ করাও কঠিন। 5 মিনিটের টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য নিম্নলিখিত লেভেলগুলো বিবেচনায় রাখা যেতে পারে: 1.0797–1.0804, 1.0859–1.0861, 1.0888–1.0896, 1.0940–1.0952, 1.1011, 1.1091, 1.1132–1.1140, 1.1189–1.1191, 1.1275–1.1292, 1.1330, 1.1367, 1.1395, 1.1418, 1.1449। শুক্রবার ইউরোজোনে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ডে বক্তব্য রাখবেন এবং যুক্তরাষ্ট্রে কিছু স্বল্প গুরুত্বসম্পন্ন প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। আমাদের বিশ্বাস, ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া মূলত বাণিজ্যযুদ্ধ সংক্রান্ত ঘটনাতেই সীমাবদ্ধ থাকবে, তবে লাগার্ডের বক্তব্যও মার্কেটে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/43PvbWn
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৫ এপ্রিল।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/123175488.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের বেশ নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1348 এর লেভেল টেস্ট করে, যার ফলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনা সীমিত হয়ে পড়ে। এই কারণেই আমি পেয়ারটি বিক্রি করিনি এবং অন্য কোনো কার্যকর এন্ট্রি পয়েন্টও দেখিনি। গতকাল ফেডারেল রিজার্ভের প্রতিনিধিদের আশাবাদী বক্তব্য ডলারের অবস্থানকে কিছুটা শক্তিশালী করেছে, তবে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের মূল মৌলিক চালিকাশক্তি এখনো অপরিবর্তিত রয়েছে। টেকনিক্যাল পরিস্থিতি অনুযায়ী, এই পেয়ারের মূল্যের আরও ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের সুযোগ রয়েছে, যার প্রধান ভিত্তি হচ্ছে ইউরোজোনের সামষ্টিক অর্থনৈতিক সূচকের ফলাফল। আজ ইউরোপ থেকে গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশের কথা রয়েছে। বিনিয়োগকারীরা জার্মানি এবং ইউরোজোনের ব্যবসায়িক পরিবেশ বিষয়ক ZEW ইনস্টিটিউটের সেনটিমেন্ট সূচকের দিকে ঘনিষ্ঠভাবে নজর রাখবেন। এই সূচকগুলো ভবিষ্যতের অর্থনৈতিক কার্যকলাপ বিষয়ে ব্যবসায়ীদের প্রত্যাশা প্রতিফলিত করে এবং এগুলোর ফলাফল ইউরোর মূল্যের মুভমেন্টে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। আসন্ন প্রতিবেদনগুলোর ফলাফল পূর্বাভাস অতিক্রম করলে সেটি ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সম্ভাবনা নির্দেশ করবে, অন্যদিকে হতাশাজনক ফলাফল কারেকশন শুরু করতে পারে। বিজনেস সেন্টিমেন্টের পাশাপাশি ZEW কারেন্ট সিচুয়েশন সংক্রান্ত সূচকটিও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এই সূচকটি অর্থনীতির বর্তমান অবস্থা নির্দেশ করে এবং সামগ্রিক পরিস্থিতির মূল্যায়ন করতে সহায়তা করবে, যার মাধ্যমে ইউরোজোনের ভবিষ্যৎ পরিস্থিতি সম্পর্কে আরও ভালোভাবে মূল্যায়ন করা সম্ভব হবে। যদি মূল ফলাফল পূর্বাভাস ছাড়িয়ে যায়, তবে EUR/USD পেয়ারের মূল্য অতিরিক্ত ঊর্ধ্বমুখী মোমেন্টাম লাভ করতে পারে। অন্যথায়, কারেকশনের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যাবে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1455-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1380-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1455-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1336-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1380 এবং 1.1455-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1336-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1259-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের হতাশাজনক ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1380-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1336 এবং 1.1259-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/685071747.jpg[/IMG]
Read more: https://ifxpr.com/3G9M6t3
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৬ এপ্রিল
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1884357751.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি সবেমাত্র শূন্যের নিচের দিকে যাওয়া শুরু করে তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1311 এর লেভেল টেস্ট করে — যা ইউরো বিক্রি করার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলে এই পেয়ারের ৪০ পিপস পর্যন্ত দরপতন ঘটে। দিনের দ্বিতীয়ার্ধে মূল্য হ্রাস পাওয়া সত্ত্বেও, ইউরোর মূল্য বাহ্যিক পরিস্থিতির দ্বারা প্রতিকূলভাবে প্রভাবিত হয়নি, বিশেষ করে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে চলমান বাণিজ্য শুল্ক সংক্রান্ত আলোচনার প্রেক্ষাপটে। এসব আলোচনার ভিত্তিতে স্বল্পমেয়াদে ডলার শক্তিশালী হওয়া সত্ত্বেও সেটি ইউরোর মূল্যের দ্রুত পুনরুদ্ধারে বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিয়ে অনিশ্চয়তা এবং মন্থরতার ঝুঁকি ইউরোর প্রতি আগ্রহ বজায় রাখতে পারে এবং ডলারের ওপর চাপ অব্যাহত রাখতে পারে। আজ ইউরোজোনের গুরুত্বপূর্ণ মুদ্রাস্ফীতি সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে। এই প্রতিবেদন ইউরোজোনের মুদ্রাস্ফীতির চাপ মূল্যায়ন এবং ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভবিষ্যৎ আর্থিক নীতিমালা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। বিশ্লেষকরা এখনও ভোক্তা মূল্য সূচকের (CPI) দিকে মনোযোগ দিচ্ছেন, কারণ এটি পরিবারের পণ্যের ও পরিষেবার মূল্যে পরিবর্তন নির্দেশ করে। কোর সিপিআই, যা খাদ্য ও জ্বালানির মতো অস্থির উপাদানগুলোকে বাদ দিয়ে তৈরি করা হয়, ট্রেডাররা আরও নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবে। কোর সিপিআই এবং হেডলাইন সিপিআই তুলনা করে এটি বোঝা সম্ভব হয় যে, মুদ্রাস্ফীতির কোন উপাদানগুলো সাময়িক এবং কোনগুলো দীর্ঘমেয়াদি। ইসিবির কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স ইউরোজোনে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্কিত প্রবাহ ও বহিঃপ্রবাহের পার্থক্য নির্দেশ করে। ইতিবাচক ব্যালেন্স মানে ইউরোজোনে মূলধন প্রবেশ করছে, যা ইউরোর জন্য সহায়ক হতে পারে; অন্যদিকে, নেতিবাচক ব্যালেন্স ইউরো কারেন্সির ওপর নেতিবাচক চাপ সৃষ্টি করতে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1463-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1395-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1463-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1344-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1395 এবং 1.1463-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1344-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1273-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের হতাশাজনক ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1395-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1344 এবং 1.1273-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/42KQpUd
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৬ এপ্রিল
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি সবেমাত্র শূন্যের নিচের দিকে যাওয়া শুরু করে তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1311 এর লেভেল টেস্ট করে — যা ইউরো বিক্রি করার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলে এই পেয়ারের ৪০ পিপস পর্যন্ত দরপতন ঘটে। দিনের দ্বিতীয়ার্ধে মূল্য হ্রাস পাওয়া সত্ত্বেও, ইউরোর মূল্য বাহ্যিক পরিস্থিতির দ্বারা প্রতিকূলভাবে প্রভাবিত হয়নি, বিশেষ করে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে চলমান বাণিজ্য শুল্ক সংক্রান্ত আলোচনার প্রেক্ষাপটে। এসব আলোচনার ভিত্তিতে স্বল্পমেয়াদে ডলার শক্তিশালী হওয়া সত্ত্বেও সেটি ইউরোর মূল্যের দ্রুত পুনরুদ্ধারে বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিয়ে অনিশ্চয়তা এবং মন্থরতার ঝুঁকি ইউরোর প্রতি আগ্রহ বজায় রাখতে পারে এবং ডলারের ওপর চাপ অব্যাহত রাখতে পারে। আজ ইউরোজোনের গুরুত্বপূর্ণ মুদ্রাস্ফীতি সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে। এই প্রতিবেদন ইউরোজোনের মুদ্রাস্ফীতির চাপ মূল্যায়ন এবং ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভবিষ্যৎ আর্থিক নীতিমালা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। বিশ্লেষকরা এখনও ভোক্তা মূল্য সূচকের (CPI) দিকে মনোযোগ দিচ্ছেন, কারণ এটি পরিবারের পণ্যের ও পরিষেবার মূল্যে পরিবর্তন নির্দেশ করে। কোর সিপিআই, যা খাদ্য ও জ্বালানির মতো অস্থির উপাদানগুলোকে বাদ দিয়ে তৈরি করা হয়, ট্রেডাররা আরও নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবে। কোর সিপিআই এবং হেডলাইন সিপিআই তুলনা করে এটি বোঝা সম্ভব হয় যে, মুদ্রাস্ফীতির কোন উপাদানগুলো সাময়িক এবং কোনগুলো দীর্ঘমেয়াদি। ইসিবির কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স ইউরোজোনে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্কিত প্রবাহ ও বহিঃপ্রবাহের পার্থক্য নির্দেশ করে। ইতিবাচক ব্যালেন্স মানে ইউরোজোনে মূলধন প্রবেশ করছে, যা ইউরোর জন্য সহায়ক হতে পারে; অন্যদিকে, নেতিবাচক ব্যালেন্স ইউরো কারেন্সির ওপর নেতিবাচক চাপ সৃষ্টি করতে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1463-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1395-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1463-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1344-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1395 এবং 1.1463-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1344-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1273-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের হতাশাজনক ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1395-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1344 এবং 1.1273-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/42KQpUd
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৮ এপ্রিল
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1679197575.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের বেশ নিচে অবস্থান করছিল, তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1357 এর লেভেল টেস্ট করে—যার ফলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনা সীমিত হয়ে পড়ে। এই কারণেই আমি ইউরো বিক্রি করিনি। এরপর দ্বিতীয়বার 1.1357 লেভেল টেস্টের সময় MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে ছিল, যার ফলে বাই সিগন্যালের পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়িত হয় এবং এই পেয়ারের মূল্য ৩০ পিপস পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। গতকালের ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ECB) বৈঠকে পুনরায় সুদের হার কমানো হলেও তাতে ইউরোর মূল্যের খুব বেশি প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি। প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ডে তাঁর বক্তব্যে উল্লেখ করেন যে ইউরোজোনের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র থেকে উদ্ভূত গুরুতর অস্থিরতার দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে, যা মন্দার ঝুঁকি তৈরি করছে। এজন্যই সর্বসম্মতিক্রমে সুদের হার কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, বেশিরভাগ সূচকেই দেখা যাচ্ছে যে মুদ্রাস্ফীতি ইসিবির 2%-এর লক্ষ্যমাত্রার কাছাকাছি পৌঁছেছে, যদিও নতুন করে শুল্কের প্রভাব এখনও অস্পষ্ট। মার্কেটের ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া ছিল খুবই শান্ত, যেন তারা এই ধরনের পদক্ষেপে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে অথবা এগুলোকে আর খুব একটা কার্যকর মনে করছে না। বিনিয়োগকারীরা সম্ভবত এখন বৈশ্বিক বিষয়াবলীর দিকে বেশি মনোযোগ দিচ্ছেন—বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র এবং বাকি বিশ্বের মধ্যে চলমান বাণিজ্যবিরোধের দিকে—যা বাস্তবেই বৈশ্বিক অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গিকে ঝাপসা করে তুলেছে। মার্কিন বাণিজ্য নীতিমালার প্রভাব ইউরোপীয় অর্থনীতিতেও ক্রমশ বাড়ছে। নতুন করে শুল্কের হুমকি, বাণিজ্যনীতির অনিশ্চয়তা এবং সামগ্রিক ভূ-রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ইউরোজোনে বিনিয়োগ খাতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে এবং ব্যবসায়িক আস্থাকে দুর্বল করে দিচ্ছে। ইসিবি এসব বাহ্যিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সব ধরনের অস্ত্র ব্যবহার করছে, কিন্তু সেগুলোর কার্যকারিতা সীমিত। আজকের অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডার অনুযায়ী কেবলমাত্র ইতালির ট্রেড ব্যালেন্স সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যা মার্কেটের ট্রেডারদের খুব একটা দৃষ্টি আকর্ষণ করবে না বলেই ধারণা করা হচ্ছে। যেহেতু গতকাল ইসিবির সুদের হার হ্রাস মার্কেটে খুব একটা মুভমেন্ট সৃষ্টি করতে পারেনি, সেহেতু আজকের ইতালির প্রতিবেদনের প্রভাবও সম্ভবত সীমিত থাকবে। আজ মার্কেটে কনসোলিডেশনের প্রবণতা দেখা যেতে পারে, যেখানে মূলত গতকালের রেঞ্জের মধ্যেই ছোটখাটো ওঠানামা হবে। বিনিয়োগকারীরা এখন অপেক্ষা ও পর্যবেক্ষণের অবস্থানে থাকবে, এবং আরও গুরুত্বপূর্ণ কোনো অনুঘটকের জন্য প্রস্তুতি নেবে যা মার্কেটে বড় ধরনের মুভমেন্ট ঘটাতে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1433-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1385-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1433-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1365-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1385 এবং 1.1433-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1365-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1328-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ মূল্য দৈনিক সর্বোচ্চ লেভেল ব্রেক করে উপরের দিকে যেতে ব্যর্থ হলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1385-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1365 এবং 1.1328-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২১ এপ্রিল
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/944635180.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস দিনের দ্বিতীয়ার্ধে আমি যে লেভেলগুলো চিহ্নিত করেছিলাম, সেগুলোর কোন টেস্ট হয়নি। এর মূল কারণ ছিল মার্কেটে ছুটির আমেজ বিরাজ করছিল এবং কয়েকটি প্রধান এক্সচেঞ্জ বন্ধ ছিল। আজকের এশিয়ান সেশনে মার্কিন ডলারের লক্ষণীয় দরপতন দেখা গেছে, যা সরাসরি ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলকে তার পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার সম্ভাবনা সম্পর্কিত গুজবের সঙ্গে যুক্ত। জানা গেছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সক্রিয়ভাবে তাকে বরখাস্ত করার পথ খুঁজছেন। এই খবরগুলো ফরেক্স মার্কেটে অস্থিরতা সৃষ্টি করেছে, কারণ মার্কিন প্রেসিডেন্টের চাপের মুখে পাওয়েলের পদত্যাগ ঘটলে, এটি ফেডের স্বাধীকার নিয়ে সন্দেহ তৈরি করবে। বিনিয়োগকারীরা উদ্বিগ্ন যে, আর্থিক নীতিমালায় রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ হলে তা দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতার বদলে স্বল্পমেয়াদি লাভের লক্ষ্যে ভুল সিদ্ধান্তের দিকে নিয়ে যেতে পারে। পাওয়েলের প্রতি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সাম্প্রতিক সমালোচনা এই গুজব আরও উসকে দিয়েছে—যেখানে তিনি দাবি করেন যে সুদের হার না কমানোই যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে পিছিয়ে দিচ্ছে। ডলারের দুর্বলতার পেছনে আরেকটি কারণ হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে চলমান অনিশ্চয়তা। চীনের সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী বাণিজ্য আলোচনার জটিলতা এবং নতুন করে শুল্ক আরোপের হুমকি ডলারের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। বিনিয়োগকারীরা এখন আরও নিরাপদ মুদ্রার দিকে ঝুঁকছে, যেমন—জাপানি ইয়েন এবং সুইস ফ্রাঁঙ্ক, যার ফলে ডলারের অবস্থান দুর্বল হয়ে পড়েছে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1586-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1545-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1586-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1501-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1545 এবং 1.1586-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1501-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1465-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। যদিও, আজ এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা ফিরে আসার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1545-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1501 এবং 1.1465-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/3Y8i7b8
-
২২ এপ্রিল কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/248848354.jpg[/IMG]
সোমবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট সোমবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের তীব্র ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সাথে ট্রেডিং শুরু হয়েছে। রাতারাতি ইউরোর মূল্য 100–120 পিপস পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে, এবং দিনের বাকি সময় এই পেয়ার কিছুটা শান্তভাবে ট্রেড করেছে। সপ্তাহান্তে এমন কোনো ইভেন্ট বা খবর ছিল না যা এমন মুভমেন্টের কারণ হতে পারে। তবে, অবশ্যই এটা ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার ব্যাপার নয়, বরং মার্কিন ডলারের ক্রমাগত দরপতনই আসন বিষয়। কিন্তু ডলারের দরপতনে আর অবার হওয়ার মতো বিষয় নয়। ট্রাম্পের অবস্থান একইরকম রয়েছে: হয় যুক্তরাষ্ট্রকে আরও বেশি অর্থ দাও, না হয় শুল্ক, নিষেধাজ্ঞা ইত্যাদির মুখোমুখি হও। তাই সোমবার ডলার বিক্রির কোনো স্পষ্ট কারণ না থাকলেও সামগ্রিকভাবে মার্কেটের ট্রেডাররা এখনও ডলার বিক্রি করেই চলেছে।
সোমবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের তীব্র ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সাথে ট্রেডিং শুরু হয়েছে। রাতারাতি ইউরোর মূল্য 100–120 পিপস পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে, এবং দিনের বাকি সময় এই পেয়ার কিছুটা শান্তভাবে ট্রেড করেছে। সপ্তাহান্তে এমন কোনো ইভেন্ট বা খবর ছিল না যা এমন মুভমেন্টের কারণ হতে পারে। তবে, অবশ্যই এটা ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার ব্যাপার নয়, বরং মার্কিন ডলারের ক্রমাগত দরপতনই আসন বিষয়। কিন্তু ডলারের দরপতনে আর অবার হওয়ার মতো বিষয় নয়। ট্রাম্পের অবস্থান একইরকম রয়েছে: হয় যুক্তরাষ্ট্রকে আরও বেশি অর্থ দাও, না হয় শুল্ক, নিষেধাজ্ঞা ইত্যাদির মুখোমুখি হও। তাই সোমবার ডলার বিক্রির কোনো স্পষ্ট কারণ না থাকলেও সামগ্রিকভাবে মার্কেটের ট্রেডাররা এখনও ডলার বিক্রি করেই চলেছে। EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে সোমবার বেশ কিছু ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল, তবে মূল মুভমেন্টটি হয়েছে এশিয়ান ট্রেডিং সেশনে। টেকনিক্যাল প্রেক্ষাপট অনুযায়ী, রাতের বেলা ট্রেডাররা বাই ট্রেড ওপেন করতে পারতেন, কারণ মূল্য 1.1395–1.1413 এলাকার কাছাকাছি থেকে রিবাউন্ড করেছে। দিনের বাকি অংশে, 1.1571 লেভেল থেকে একটি কার্যকর এবং স্পষ্ট বাউন্স দেখা গেছে, এবং আরেকটি বাউন্স হয়েছে 1.1474–1.1481 জোন থেকে। 1.1513–1.1535 জোনের মধ্যে ট্রেড ওপেন করা যৌক্তিক ছিল না, কারণ এটি খুব সংকীর্ণ এবং একটি শক্তিশালী রেঞ্জ হিসেবে কাজ করছিল। রাতেরবেলা মূল্য আবারও 1.1474–1.1481 এরিয়া থেকে বাউন্স করেছে, যা নতুন ট্রেডারদের জন্য আরেকটি লং পজিশন ওপেন করার সুযোগ দিয়েছিল—যদি তারা রাতে ট্রেড করে থাকে।
মঙ্গলবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে এখনও EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বজায় রয়েছে। এক সপ্তাহের কনসোলিডেশনের পর একটি নতুন ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মাধ্যমে নতুন সপ্তাহটি শুরু হয়েছে। ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রে আমদানিকৃত পণ্যে শুল্ক আরোপ এবং বাড়াতে থাকলে এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা চলতে পারে। মার্কেটের ট্রেডাররা এখন শুধুমাত্র বৈশ্বিক বাণিজ্য যুদ্ধ নিয়ে আগ্রহী। যখন নতুন করে শুল্ক আরোপ করা হয়, ডলারের দরপতন ঘটছে। আর যখন কোনো শুল্ক সংক্রান্ত খবর থাকে না, তখন মার্কেট স্থবির থাকে—যেমনটা গত সপ্তাহে হয়েছে। মঙ্গলবার এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত থাকতে পারে, কারণ মার্কেটের ট্রেডাররা এখন নতুন শুল্ক সংক্রান্ত শিরোনাম বা উত্তেজনার প্রয়োজন বোধ করছে না। আমরা আগেও সতর্ক করেছিলাম, যে কোনো সময় এই পেয়ারের মূল্য "বৃদ্ধি" পেতে পারে। ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হল: 1.0940–1.0952, 1.1011, 1.1091, 1.1132–1.1140, 1.1189–1.1191, 1.1275–1.1292, 1.1330, 1.1395–1.1413, 1.1474–1.1481, 1.1513–1.1535, 1.1571, 1.1607–1.1622, 1.1666, 1.1689। মঙ্গলবার কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না বা কোনো ফান্ডামেন্টাল ইভেন্ট নির্ধারিত নেই, তবে সোমবারে আমরা ইতোমধ্যে দেখতে পেয়েছি যে, কোনো খবর ছাড়াই মার্কেটে ডলার বিক্রির প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/4juKNn9
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৩ এপ্রিল
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/91393863.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস দিনের দ্বিতীয়ার্ধে যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1460 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো বিক্রির জন্য সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছে। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য 30 পিপস কমেছে। চীনের ওপর আরোপিত বাণিজ্য শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা এবং ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান হিসেবে জেরোম পাওয়েলকে বহাল রাখার বিষয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের মন্তব্য ফিন্যান্সিয়াল মার্কেটে উল্লেখযোগ্য প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে, যার ফলে ডলারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে এবং উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ কমেছে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি মন্থর হওয়ার আশঙ্কা এবং মার্কিন অর্থনীতিতে যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য সংঘাতের সম্ভাব্য নেতিবাচক প্রভাব নিয়ে উদ্বেগের মধ্যে এই মন্তব্যগুলো এসেছে। মার্কেটের ট্রেডাররা শুল্ক অপসারণের সম্ভাবনাকে সমঝোতার ইঙ্গিত এবং বাণিজ্য উত্তেজনা প্রশমনের লক্ষণ হিসেবে দেখেছেন, যা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের পূর্বাভাসকে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করেছে। জেরোম পাওয়েল প্রসঙ্গে, তাকে ফেডের নেতৃত্বে বহাল রাখার সিদ্ধান্ত মার্কিন মুদ্রানীতি আরও পূর্বানুমানযোগ্য এবং স্থিতিশীল থাকবে বলে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ধারণা তৈরি করেছে। আজ ইউরোর দরপতনের সম্ভাবনা তুলনামূলকভাবে বেশি, কারণ ইউরোজোনের উৎপাদন এবং পরিষেবা খাতের PMI প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল আসতে পারে বলে পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি, ইউরোজোনের ট্রেড ব্যালেন্স সংক্রান্ত প্রতিবেদনও মার্কেটের ট্রেডাররা ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করবে। বিশেষজ্ঞরা উৎপাদন PMI-এর অবনতি আশা করছেন, যা শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি মন্থর হওয়ার ইঙ্গিত দিতে পারে। যদিও পরিষেবা খাতের কার্যক্রম তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে, তবে কম্পোজিট PMI হ্রাস পেলে ইউরোর দরপতন আরও ত্বরান্বিত হতে পারে। এর পাশাপাশি, ট্রেড ব্যালেন্স সংক্রান্ত প্রতিবেদন—যা রপ্তানি এবং আমদানিকৃত পণ্য ও পরিষেবার মধ্যে পার্থক্যকে প্রতিফলিত করে—দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের ওপর আরও চাপ সৃষ্টি করতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1450-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1405-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1450-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ার ক্রয়ের বিষয়টি বিবেচনা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1369-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1405 এবং 1.1450-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1369-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1305-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। যেকোনো সময় এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1405-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1369 এবং 1.1305-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4jjre0V
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৪ এপ্রিল
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1986661302.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস দিনের দ্বিতীয়ার্ধে যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচের নামতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1382 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো বিক্রির জন্য সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছে। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য 50 পিপস কমেছে। গতকাল যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়িক কার্যকলাপ সূচক এবং নতুন আবাসন বিক্রয় সংক্রান্ত প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল ডলারের প্রতি চাহিদা বাড়িয়েছে এবং ইউরোর দরপতন ঘটিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক সূচকের উন্নতি বিনিয়োগকারীদের অনুপ্রাণিত করেছে, যারা সক্রিয়ভাবে ডলার-নির্ভর অ্যাসেট মূলধন স্থানান্তর শুরু করেছেন, যার ফলে ইউরোর ওপর চাপ বেড়েছে। তবে দীর্ঘমেয়াদি প্রবণতা গঠনের ক্ষেত্রে মৌলিক কারণগুলো এখনও ট্রেডারদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ইউরোজোনের মুদ্রাস্ফীতি, যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত বাণিজ্য শুল্ক, এবং ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সুদের হার ট্রেডিং কৌশলের মূল উপাদান হিসেবেই থাকছে। আজ জার্মানি থেকে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যার মধ্যে রয়েছে IFO বিজনেস ক্লাইমেট ইনডেক্স, কারেন্ট ইকোনমিক অ্যাসেসমেন্ট, এবং ইকোনমিক এক্সপেকটেশন সূচক। এগুলো হ্রাস পেতে পারে বলে পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে, যা ট্রেডিং সেশনের প্রথমার্ধেই ইউরোর ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে। অর্থনীতিবিদরা এই সূচকগুলো ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করেন, কারণ এগুলো জার্মান ব্যবসায়িক পরিস্থিতির নির্ধারক হিসেবে কাজ করে। IFO বিজনেস ক্লাইমেট ইনডেক্সের পতন প্রায়ই জার্মান অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি মন্থর হওয়ার লক্ষণ হিসেবে দেখা হয়—যা ইউরোজোনের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ। এর ফলে, পুরো ইউরোপীয় অর্থনীতি এবং ইউরোর ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। কারেন্ট ইকোনমিক অ্যাসেসমেন্ট বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে ব্যবসায়িক নেতারা কীভাবে ভাবছেন, তা প্রতিফলিত করে। এই সূচক হ্রাস পেলে বোঝা যায় যে কোম্পানিগুলো বর্তমানে চাপের মুখে রয়েছে—হোক তা চাহিদা হ্রাস, উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধি, কিংবা অন্যান্য সমস্যার কারণে। অন্যদিকে, ইকোনমিক এক্সপেকটেশন সূচক ভবিষ্যৎ সম্পর্কে কোম্পানিগুলোর দৃষ্টিভঙ্গির ইঙ্গিত দেয়। এই সূচক হ্রাস পেলে বোঝা যায় যে কোম্পানিগুলো ভবিষ্যৎ নিয়ে হতাশ, এবং তারা বিনিয়োগ এবং কর্মসংস্থানে কাটছাঁট করতে পারে। দৈনিক কৌশলের জন্য, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1409-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1361-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1409-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1331-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1361 এবং 1.1409-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1331-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1282-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। যেকোনো সময় এই পেয়ারের বিক্রির প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1361-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1331 এবং 1.1282-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/3YNiSGC
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৫ এপ্রিল
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1018595647.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস দিনের দ্বিতীয়ার্ধে যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের বেশ নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য প্রথমবারের মতো 1.1372 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এর কিছুক্ষণ পরেই, 1.1372 লেভেলের দ্বিতীয় টেস্ট ঘটে, সেসময় MACD সূচকটি ওভারসোল্ড এরিয়া থেকে ফিরে আসছিল, যা বাই সিগন্যালের পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের সুযোগ তৈরি করেছিল। তবে, মূল্যের 15 পিপস ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের পর এই পেয়ারের চাহিদা কমে গেছে। গতকাল প্রকাশিত যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমবাজার এবং টেকসই পণ্যের অর্ডার সংক্রান্ত প্রতিবেদনের ইতিবাচক কেবল ডলারকে সামান্যই শক্তিশালী করেছে। বিনিয়োগকারীরা ইতোমধ্যে এই ইতিবাচক খবর মূল্যায়ন করেছে, এবং ফেডারেল রিজার্ভের ভবিষ্যৎ পদক্ষেপের অপেক্ষায় রয়েছে। এই পেয়ারের মূল্যের গতিশীলতা বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন বিষয়, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য নীতি এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাথে সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তির ওপর নির্ভর করবে—যদি সেটি আদৌ বাস্তবায়িত হয়। উল্লেখযোগ্য যে, যদিও যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমবাজার স্থিতিশীল রয়েছে, এটি এখনো সেরা পরিস্থিতি নয়। বেকারত্বের হার তুলনামূলকভাবে কম থাকলেও, কর্মসংস্থান বৃদ্ধির গতি ধীর হচ্ছে। এটি ইঙ্গিত দেয় যে ফেড খুব বেশি আক্রমণাত্মকভাবে পদক্ষেপ নিতে পারবে না, যা ডলারের শক্তিশালী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে। দিনের প্রথমার্ধে ইউরোজোন থেকে কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত না হওয়ায়, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনা বজায় রয়েছে। সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন অনুপস্থিতিতে, মার্কেটের পরিস্থিতি এবং জল্পনা-কল্পনা এখানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এই প্রেক্ষাপটে, যেকোনো ইতিবাচক খবর—এমনকি যদি সেটি সরাসরি ইউরোজোন অর্থনীতির সাথে সম্পর্কিত নাও হয়—ইউরো ক্রয়ের প্রবণতা সৃষ্টি করতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1395-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1355-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1395 -এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকলে ইউরো ক্রয়ের সিদ্ধান্ত বিবেচনা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1326-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1355 এবং 1.1395-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1326-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1292-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ যেকোনো সময় এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1355-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1326 এবং 1.1292-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/42RcfEJ
-
২৮ এপ্রিল কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1339609444.jpg[/IMG]
শুক্রবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট শুক্রবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের সাইডওয়েজ ট্রেডিং অব্যাহত ছিল। মার্কেটের ট্রেডাররা এখনো সকল সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন উপেক্ষা করে চলেছে, এবং গত সপ্তাহে আবারও এই স্পষ্ট বাস্তবতা নিশ্চিত করা গেছে। এমনকি গৌণ গুরুত্বসম্পন্ন প্রতিবেদনগুলো বিবেচনা না করেও, আমরা মার্কেটে শুধু সোমবার এবং মঙ্গলবার মুভমেন্ট দেখতে পেয়েছি। স্বাভাবিকভাবেই, এই দুটি ক্ষেত্রেই এই মুভমেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কারণে ঘটেছে। তবে এবার এগুলো বাণিজ্য সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে নয়, বরং জেরোম পাওয়েলকে কেন্দ্র করে ঘটেছে। প্রথমে, ট্রাম্প বলেন যে পাওয়েলকে বরখাস্ত করা উচিত, এবং মার্কেটের ট্রেডাররা সঙ্গে সঙ্গে মার্কিন ডলার বিক্রি করা শুরু করে। পরে ট্রাম্প বলেন তিনি আর পাওয়েলকে বরখাস্ত করার পরিকল্পনা করছেন না, ফলে ডলারের দর আগের অবস্থানে ফিরে আসে। এই মুভমেন্ট বাদ দিলে, বৈশ্বিক বাণিজ্য যুদ্ধ সম্পর্কিত কোনো খবর ছাড়াই পেয়ারটির মূল্যের সাইডওয়েজ মুভমেন্ট চলমান রয়েছে। এই সাইডওয়েজ চ্যানেলটি 1.1275 থেকে 1.1424 এর মধ্যে স্পষ্টভাবে চিহ্নিত করা যায়।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট 5 মিনিটের টাইমফ্রেমে পরিলক্ষিত মুভমেন্টগুলো তেমন আকর্ষণীয় ছিল। কখনো এই পেয়ারের মূল্য আলোর গতিতে মুভমেন্ট প্রদর্শন করে, আবার কখনো স্পষ্টভাবে ফ্ল্যাট ট্রেডিং দেখা যায়। স্পষ্টতই বুধবার, বৃহস্পতিবার এবং শুক্রবারে এই পেয়ারের মূল্য ফ্ল্যাট রেঞ্জে ছিল, এমনকি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফলও মূল্যের শক্তিশালী মুভমেন্ট ঘটাতে পারেনি। তবুও, শুক্রবার 1.1330 লেভেল থেকে মূল্য দুইবার রিবাউন্ড করেছে, যদিও কোনো রিবাউন্ডই নির্ভুল ছিল না। তাই, নতুন ট্রেডাররা প্রতিবার বাউন্সের ক্ষেত্রে লং পজিশন ওপেন করতে পারতেন, তবে ইউরোপীয় এবং মার্কিন সেশনের মধ্যে এই পেয়ারের মূল্যের ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতার মাত্রা ছিল মাত্র 67 পিপস, এবং মূল্য একবারও 1.1413 টার্গেট লেভেল পর্যন্ত পৌঁছেনি।
সোমবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বজায় রয়েছে। গত সপ্তাহটি নতুন ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সাথে ট্রেডিং, তবে মঙ্গলবার ট্রাম্প এই পেয়ারের দরপতন ঘটান। এই মুভমেন্ট উপেক্ষা করলে দেখা যাচ্ছে যে গত দুই সপ্তাহ ধরে মার্কেটে ফ্ল্যাট মুভমেন্ট দেখা যাচ্ছে। সামগ্রিকভাবে, মার্কেটের ট্রেডাররা এখনো মার্কিন ডলার এবং যুক্তরাষ্ট্র সংক্রান্ত সবকিছুর প্রতি অত্যন্ত নেতিবাচক ধারণা পোষণ করছে। তবে, ট্রাম্প যদি বাণিজ্য সংঘাত প্রশমনের দিকে এগিয়ে যান, তাহলে ডলারের দর দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে। সোমবারে, এই পেয়ারের মূল্য আবার যেকোনো দিকে মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে, কারণ মার্কেটের সব মুভমেন্ট এখনো ট্রাম্পের মন্তব্য এবং সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করছে। যদি ট্রাম্প সপ্তাহান্তে কোনো বড় খবর না নিয়ে আসেন, তাহলে সোমবারও ফ্ল্যাট মুভমেন্ট অব্যাহত থাকতে পারে। 5 মিনিটের টাইমফ্রেমে, ট্রেডিংয়ের জন্য উপযুক্ত লেভেলগুলো হলো:1.0940–1.0952, 1.1011, 1.1091, 1.1132–1.1140, 1.1189–1.1191, 1.1275–1.1292, 1.1330, 1.1413–1.1424, 1.1474–1.1481, 1.1513, 1.1548, 1.1571, 1.1607–1.1622, 1.1666, 1.1689। সোমবারে ইউরোজোন বা যুক্তরাষ্ট্রে কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনের প্রকাশনা বা ইভেন্ট নির্ধারিত নেই। তবে, ট্রাম্পের বক্তব্য ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করা উচিত।
Read more: https://ifxpr.com/4lVQzA2
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৯ এপ্রিল
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1266220263.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস দিনের দ্বিতীয়ার্ধে যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1371 এর লেভেল টেস্ট করে, যা ইউরো ক্রয়ের জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল এবং ফলস্বরূপ এই পেয়ারের মূল্য 1.1423 এর টার্গেট লেভেলের দিকে বৃদ্ধি পেয়েছিল। গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক প্রতিবেদনের অনুপস্থিতিতে এখন ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে, এবং ইউক্রেন সংকটের সমাধানের দিকে কোনো ইতিবাচক অগ্রগতি হলে তা ঝুঁকিপূর্ণ অ্যাসেটের চাহিদাকে সমর্থন করতে থাকবে। অনিশ্চয়তায় ক্লান্ত এবং উন্নত অর্থনীতির মন্দায় পর্যবসিত হওয়ার আশঙ্কায় উদ্বিগ্ন বিনিয়োগকারীরা আবারও ঝুঁকিপূর্ণ অ্যাসেটে বিনিয়োগ করছেন। পাশাপাশি, আমাদের ভূরাজনৈতিক ঝুঁকির বিষয়গুলোও ভুলে যাওয়া উচিত নয়, যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে উত্তেজনা, তাইওয়ানের পরিস্থিতি এবং অন্যান্য আঞ্চলিক সংঘাত। এই যেকোনো একটি বিষয় হঠাৎ করে ঝুঁকিপূর্ণ অ্যাসেট থেকে পুঁজি বহিঃপ্রবাহের কারণ হতে পারে এবং ফিন্যান্সিয়াল মার্কেটে নতুন করে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে। আজ বেশ কয়েকটি অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে: জার্মানির ভোক্তা আস্থা সূচক, ইউরোজোনে বেসরকারি খাতের ঋণগ্রহণের পরিমাণ এবং M3 মানি সাপ্লাই বা অর্থ সরবরাহের পরিবর্তন সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এই সূচকগুলো ইউরোজোনের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতির মূল্যায়ন এবং ভবিষ্যত প্রবণতা নির্ধারণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। জার্মানির ভোক্তা আস্থা সূচক ঐতিহ্যগতভাবে ভোক্তাদের মনোভাবের একটি ব্যারোমিটার হিসেবে কাজ করে এবং এর মাধ্যমে ভবিষ্যতে সম্ভাব্য ভোক্তা ব্যয় সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। ইউরোজোনে বেসরকারি খাতের ঋণগ্রহণ বৃদ্ধি পেলে সেটি বিনিয়োগ কার্যকলাপ এবং ভোক্তা চাহিদার বৃদ্ধির ইঙ্গিত দেয়, যা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। M3 মানি সাপ্লাই ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক নীতিমালা নির্ধারণে একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক হিসেবে বিবেচিত হয়। সূচকটি বৃদ্ধি পেলে অর্থনীতিতে লিকুইডিটি বৃদ্ধি পায়, যা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে উদ্দীপিত করতে পারে এবং মুদ্রাস্ফীতির ঝুঁকি বাড়াতে পারে। যদি আজ প্রকাশিতব্য প্রতিবেদনের ফলাফল পূর্বাভাসের চেয়ে ইতিবাচক হয়, তাহলে সপ্তাহের শুরুতে ইউরোর যে মূল্য বৃদ্ধি দেখা গেছে, তা আরও প্রসারিত হতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1465-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1410-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1465-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। দিনের প্রথমার্ধে শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1365-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1410 এবং 1.1465-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1365-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1313-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ যেকোনো সময় এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1410-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1365 এবং 1.1313-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/3YkBIos
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৩০ এপ্রিল
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1320151466.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস দিনের দ্বিতীয়ার্ধে যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছিল, তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1398 এর লেভেল টেস্ট করে, যা ইউরো ক্রয়ের জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলে এই পেয়ারের দর 15 পিপস বৃদ্ধি পায়, তবে এরপর বুলিশ মোমেন্টাম দুর্বল হয়ে পড়ে। গতকাল প্রকাশিত মার্কিন ভোক্তা আস্থা সূচকের হতাশাজনক ফলাফল ডলারের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে, যা ইউরোর জন্য সহায়ক হিসেবে কাজ করে। দেশটির ভোক্তা আস্থা সূচকটির ফলাফল বিশ্লেষকদের প্রত্যাশার চেয়ে অনেক নিচে এসেছে, যা মার্কিন ভোক্তাদের অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগের ইঙ্গিত দেয়। এটি মূলত ট্রাম্পের শুল্ক নীতির সাথে সম্পর্কিত, যা বিভিন্ন পণ্যের দামে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা সৃষ্টি করছে। ডলারের এই দরপতন ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের জন্য একটি সহায়ক পরিবেশ তৈরি করেছে। ইউরোপীয় মুদ্রাটি ইউরোজোনের ঋণ বাজার সংক্রান্ত উৎসাহব্যঞ্জক প্রতিবেদন থেকেও অতিরিক্ত সমর্থন পেয়েছে। আজকের দিনে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যা মার্কেটের বর্তমান পরিস্থিতির পরিবর্তন ঘটাতে পারে। দিনের প্রথমার্ধে ইউরোজোনের প্রথম প্রান্তিকের জিডিপি, জার্মানির ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI), কর্মসংস্থান এবং খুচরা বিক্রয়ের প্রবণতা সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। ইউরোজোনের জিডিপি প্রতিবেদনের ফলাফল থেকে টয়্রেডাররা বুঝতে পারবে শীতকালীন দুর্বলতার পর অর্থনীতি কতটা পুনরুদ্ধার করতে পেরেছে এবং এটি ভবিষ্যতের প্রবৃদ্ধির প্রত্যাশা নির্ধারণে সহায়তা করবে — বিশেষ করে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাম্প্রতিক সুদের হার কমানোর সিদ্ধান্তের আলোকে। জার্মানির প্রতিবেদনও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। ইউরোজোনের বৃহত্তম অর্থনীতির ভোক্তা মূল্য সূচক দেশটির মুদ্রাস্ফীতির প্রবণতা মূল্যায়নে সহায়তা করবে। কর্মসংস্থান সংক্রান্ত প্রতিবেদন শ্রমবাজারের পরিস্থিতি প্রতিফলিত করবে, আর খুচরা বিক্রয় সূচকের ফলাফল ভোক্তা ব্যয়ের মাত্রা নির্দেশ করবে। সম্মিলিতভাবে এই পরিসংখ্যানগুলো অঞ্চলটির সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সার্বিক চিত্র নির্ধারণ করবে, যা ইউরোর মূল্যের ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনায় প্রভাব ফেলবে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1440-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1386-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1440-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। দিনের প্রথমার্ধে শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1365-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1386 এবং 1.1440-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1365-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1313-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ যেকোনো সময় এই পেয়ারের বিক্রির প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1386-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1365 এবং 1.1313-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1677564832.jpg[/IMG]
Read more: https://ifxpr.com/42SN8kN
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২ মে (মার্কিন সেশন)
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/993737061.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস দিনের প্রথমার্ধে যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের বেশ উপরে উঠে গিয়েছিল, তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1320 এর লেভেল টেস্ট করে, যার ফলে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনা সীমিত হয়ে পড়ে। এই কারণেই আমি ইউরো ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নেইনি। এপ্রিল মাসের মার্কিন ননফার্ম পেরোল প্রতিবেদনের ফলাফল সম্ভবত সবচেয়ে হতাশাজনক পূর্বাভাসেরও কম হতে পারে — এমন সম্ভাবনা অনেক বেশি। কর্মসংস্থান বৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য মন্থরতার প্রত্যাশা করা হচ্ছে, যা যুক্তরাষ্ট্রে গভীরতর অর্থনৈতিক সংকটের ইঙ্গিত দিতে পারে। প্রাথমিক সামষ্টিক সূচকগুলোতে ইতোমধ্যেই বিভিন্ন খাতে কার্যক্রম হ্রাস পাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে। ADP থেকে প্রকাশিত প্রতিবেদন ছিল এর একটি স্পষ্ট প্রমাণ। শ্রমবাজারের নেতিবাচক প্রবণতা ফেডারেল রিজার্ভকে আরও ডোভিশ বা নমনীয় মুদ্রানীতির দিকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য অতিরিক্ত যৌক্তিকতা প্রদান করতে পারে। অর্থনীতিতে ভোক্তা ব্যয়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা বিবেচনায় নিলে, কর্মসংস্থানের সংখ্যা হ্রাস পেলে সামগ্রিক চাহিদা কমে যেতে পারে এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি আরও মন্থর হয়ে পড়তে পারে। ট্রাম্পের শুল্ক নীতিমালার প্রেক্ষাপটে, এই প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল সাময়িক হিসেবে মনে করার কোনো কারণ নেই। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর নির্ভর করবো। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1413-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1361-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1413এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল এবং চলমান প্রবণতা অব্যাহত থাকলে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1314-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1361 এবং 1.1413-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1314-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1241-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ মার্কিন শ্রমবাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1361-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1314 এবং 1.1241-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
https://ifxpr.com/4jCorjJ
-
৫ মে কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1787359759.jpg[/IMG]
শুক্রবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট শুক্রবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের 1.1275 এবং 1.1424 রেঞ্জের মধ্যে অবস্থিত সাইডওয়েজ চ্যানেলের মধ্যেই ট্রেডিং অব্যাহত ছিল। মূলত, নতুন কিছু যোগ করার মতো নেই, কারণ শুক্রবারও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট উপেক্ষিত হয়েছে এবং এলোমেলো ও বিশৃঙ্খল মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে। মার্কেটের পরিস্থিতির কোনো পরিবর্তন ঘটেনি। একমাত্র উল্লেখযোগ্য বিষয় ছিল 1.1275 লেভেল থেকে রিবাউন্ড, যা আমরা আগেই তুলে ধরেছিলাম। এই লেভেলটি সাইডওয়েজ চ্যানেলের নিম্নসীমা নির্দেশ করে, তাই এখান থেকে একটি ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট প্রত্যাশিত ছিল। তবে, এই পেয়ারের মূল্যের শক্তিশালী প্রবৃদ্ধি দেখা যায়নি, কারণ যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমবাজার এবং বেকারত্ব সংক্রান্ত প্রতিবেদনের ফলাফল প্রত্যাশার চেয়ে ইতিবাচক ছিল। এপ্রিল মাসে ননফার্ম পেরোল ছিল 177,000, যেখানে পূর্বাভাস ছিল 130,000। বেকারত্বের হার 4.2%-এ অপরিবর্তিত রয়েছে। তবে, একটি ছোট নেতিবাচক দিক ছিল: মার্চ মাসের NFP পরিসংখ্যান 228,000 থেকে কমিয়ে 185,000-এ সংশোধন করা হয়েছে। সামগ্রিকভাবে, এই প্রতিবেদনগুলোর ফলাফল নিরপেক্ষ ছিল, যদিও মার্কেটের ট্রেডাররা আরও নেতিবাচক ফলাফলের জন্য প্রস্তুত ছিল।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/526391058.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট শুক্রবার 5-মিনিট টাইমফ্রেমে কোনো নির্ভরযোগ্য ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়নি। প্রথমত, তিন সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে এই পেয়ারের মূল্য একই রেঞ্জে আটকে আছে। দ্বিতীয়ত, এখনো এই পেয়ারের মূল্যের বিশৃঙ্খল মুভমেন্ট দেখা যাচ্ছে। মূল্য টেকনিক্যাল লেভেলের প্রতি কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে না এবং মার্কেটের ট্রেডাররা সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন উপেক্ষা করছে। তাই, মানসম্পন্ন সিগন্যাল পাওয়ার প্রত্যাশা করাটা কঠিন। যদিও দৈনিক ট্রেডিংয়ে বিচ্ছিন্নভাবে কিছু এন্ট্রির সুযোগ তৈরি হতে পারে, তবে শুক্রবার সেরকম কোনো সুযোগ পাওয়া যায়নি।
সোমবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে এখনো EUR/USD পেয়ারের মূল্যের বুলিশ প্রবণতা বজায় রয়েছে। গত সপ্তাহের শুরুতে যে মুভমেন্ট দেখা গিয়েছিল, তা বাদ দিলে, এই পেয়ারের মূল্য তিন সপ্তাহ ধরে সর্বোচ্চ লেভেলের আশেপাশে একটি সাইডওয়েজ রেঞ্জে রয়েছে। মার্কেটের ট্রেডাররা এখনো মার্কিন ডলার এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরিস্থিতির প্রতি অত্যন্ত নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করছে। তবে, যদি ট্রাম্প বাণিজ্য সংঘাত প্রশমনের দিকে অগ্রসর হন, তাহলে ডলারের দর কিছুটা বাড়তে পারে। কিন্তু তা আদৌ হবে কি না বা কখন হবে, তা এখনো অনিশ্চিত। সোমবার, আবারও এই পেয়ারের মূল্য যেকোনো দিকে মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে, কারণ মার্কেটের সমস্ত কার্যক্রম এখনো ট্রাম্পের বিবৃতি এবং সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে। যেহেতু সম্প্রতি ট্রাম্পের পক্ষ থেকে নতুন কিছু শোনা যায়নি, আমরা মনে করি এই পেয়ারের মূল্যের সাইডওয়েজ মুভমেন্ট অব্যাহত থাকবে। রেঞ্জের নিম্নসীমা (1.1275) থেকে একটি রিবাউন্ড হলে সেটি নতুন করে একটি ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট শুরু করতে পারে। 5-মিনিট টাইমফ্রেমে মনোযোগ দেওয়ার মতো লেভেলগুলো হলো: 1.0940–1.0952, 1.1011, 1.1091, 1.1132–1.1140, 1.1189–1.1191, 1.1275–1.1292, 1.1330, 1.1413–1.1424, 1.1474–1.1481, 1.1513, 1.1548, 1.1571, 1.1607–1.1622, 1.1666, 1.1689। সোমবার ইউরোজোনে কোনো গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট নেই, এবং যুক্তরাষ্ট্রে কেবলমাত্র ISM সার্ভিসেস বা পরিষেবা সংক্রান্ত PMI প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। ইতোমধ্যে আমরা দেখেছি যে মার্কেটের ট্রেডাররা এখন সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রতি খুব একটা প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে না।
Read more: https://ifxpr.com/432EnVt