-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৭ আগস্ট।
ইউরোর ট্রেডিংয়ের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের অনেকটা উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1613-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যার ফলে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনা সীমিত হয়ে পড়ে। এই কারণেই আমি ইউরো কিনিনি এবং সম্পূর্ণ ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট মিস করেছি। গতকাল, যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভের তিনজন প্রতিনিধি একযোগে দেশটির শ্রমবাজার পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। এই উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তারা একসাথে বিবৃতি দেওয়ায় আর্থিক মহলে তাৎক্ষণিকভাবে আলোচনার সূত্রপাত হয়, এবং বিনিয়োগকারীরা তাদের কৌশল ও পূর্বাভাস পুনর্মূল্যায়ন করতে বাধ্য হন। বহুদিন ধরে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতির প্রধান স্তম্ভ হিসেবে বিবেচিত হওয়া শ্রমবাজারে এখন দুর্বলতার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে, যা ফেডকে মুদ্রানীতি নমনীয় করার বিষয়টি আরও গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করতে বাধ্য করছে। যে সুদের হার হ্রাস কিছুদিন আগেও অসম্ভব মনে হচ্ছিল, এখন তা বাস্তব সম্ভাবনায় পরিণত হচ্ছে। এ ধরনের পদক্ষেপ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে উদ্দীপনা জোগাতে পারে, ভোক্তা ব্যয় বাড়াতে পারে এবং ব্যক্তি ও কর্পোরেট ঋণের চাপ কমাতে পারে। মার্কিন ডলার এ খবরে তাৎক্ষণিক ও প্রত্যাশিত প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। ডলারের এই দরপতন ইঙ্গিত দেয় যে, মার্কেটের ট্রেডাররা সুদের হার কমানোর সম্ভাবনাকে ভবিষ্যতের অর্থনৈতিক ঝুঁকির সংকেত হিসেবে দেখছে। সামনের দিনগুলোতে ফেডের কর্মকর্তাদের নতুন বিবৃতি এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনগুলোর প্রতি গভীর মনোযোগ দিতে হবে, কারণ সেগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভবিষ্যত পদক্ষেপ সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দিতে পারে। আজকের অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডারে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট রয়েছে, তবে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে জার্মানি থেকে প্রকাশিতব্য প্রতিবেদনের ওপর। দিনের প্রথম ভাগে দেশটির শিল্প উৎপাদন এবং বাণিজ্য ঘাটতি সংক্রান্ত হালনাগাদ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। শিল্প উৎপাদনের অবস্থা একটি দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ সূচক হিসেবে বিবেচিত। উৎপাদন বৃদ্ধির অর্থ হলো চাহিদা বাড়ছে, নতুন অর্ডার আসছে এবং এর ফলে সামগ্রিকভাবে জিডিপির ইতিবাচক গতি প্রতিফলিত হচ্ছে। যদি প্রকাশিত প্রতিবেদনের ফলাফল শক্তিশালী হয়, তবে ইউরোর মূল্য আরও বেড়ে যেতে পারে, কারণ এটি জার্মান অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার এবং সম্প্রসারিতভাবে পুরো ইউরোজোনের অর্থনীতির ইতিবাচক পরিস্থিতির সংকেত দেবে। বাণিজ্য ঘাটতির বিষয়টিও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ইতিবাচক ফলাফল—যেখানে রপ্তানি আমদানির চেয়ে বেশি—প্রকাশিত হলে তা জার্মান পণ্যের বৈশ্বিক প্রতিযোগিতামূলক অবস্থান ও দেশটিতে পুঁজি প্রবাহের ইঙ্গিত দেবে। এই বিষয়গুলো ইউরোর জন্য সহায়ক। অন্যদিকে, যদি শিল্প উৎপাদনের ফলাফল দুর্বল হয় বা বাণিজ্য ঘাটতি নেতিবাচক হয়, তাহলে তা ইউরোর ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। বিনিয়োগকারীরা এটি জার্মান অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে মন্থরতার সংকেত হিসেবে ব্যাখ্যা করে ইউরো বিক্রি শুরু করতে পারেন। আজকের দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 ও #2 বাস্তবায়নের উপর গুরুত্ব দিচ্ছি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1226654029.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1731-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1685-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1731এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1658-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1685 এবং 1.1731-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/162614352.jpg[/IMG]
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1658-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1603-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1685-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1658 এবং 1.1603-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/419848
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৮ আগস্ট
ইউরোর ট্রেডিংয়ের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের অনেক নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য প্রথমবারের মতো 1.1650 লেভেল টেস্ট করে, যা এই কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণেই আমি ইউরো বিক্রি করিনি। 1.1650 লেভেলের দ্বিতীয় টেস্টের সময় MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে ছিল — যা বাই সিগন্যালের পরিকল্পনা #2 অনুযায়ী সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। তবে, এই পেয়ারের মূল্য বৃদ্ধি পায়নি, যার ফলে ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়। গতকাল ফেডারেল রিজার্ভের প্রতিনিধি রাফায়েল বস্টিকের বিবৃতিতে কঠোর মুদ্রানীতি বজায় রাখার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেওয়া হয়, যা মার্কিন ডলারকে সমর্থন করেছে। এর ফলে ইউরোর বিপরীতে ডলার শক্তিশালী হয়ে ওঠে। তার মন্তব্যে স্পষ্ট ছিল যে, ফেড মূল্যস্ফীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, এমনকি যদি তাতে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধীর হয়ে পড়ে। বস্টিক ইঙ্গিত দেন যে, তিনি আশা করছেন সুদের হার আগামী কয়েক মাস বর্তমান স্তরে স্থির থাকবে — যা ফেডের অন্যান্য কিছু কর্মকর্তার নিকটবর্তী সময়ের মধ্যে মুদ্রানীতি নমনীয়করণের প্রত্যাশার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। তবে পরে জানা যায়, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ফেডের নতুন সদস্য হিসেবে স্টিফেন মিরানকে নিয়োগ দিয়েছেন, যিনি তাকে আরও বেশি অনুগত বলে বিবেচনা করছেন। মিরান, পদত্যাগকারী অ্যাড্রিয়ানা কুগলারের স্থলাভিষিক্ত হন। এই ঘটনাটি ডলারের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে, কারণ বিনিয়োগকারীরা এই নিয়োগকে যুক্তরাষ্ট্রে সুদের হার দ্রুত কমানোর সম্ভাব্য ইঙ্গিত হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন। মিরানের নিয়োগ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওপর রাজনৈতিক চাপ এবং ফেডের স্বাধীনতা হারানোর আশঙ্কা নিয়ে আলোচনা সৃষ্টি করেছে। বিনিয়োগকারীরা ধরে নিচ্ছেন যে ফেডের নতুন সদস্য আরও ডোভিশ বা নমনীয় মুদ্রানীতিকে সমর্থন করবেন, যা দ্রুত মূল্যস্ফীতি এবং দীর্ঘমেয়াদে ডলারের দুর্বলতার দিকে নিয়ে যেতে পারে। আজ ইউরোজোন থেকে কোনো গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশের সম্ভাবনা নেই, যা ইঙ্গিত দেয় যে হয়তো একটি সংকীর্ণ রেঞ্জের মধ্যেই ট্রেডিং সীমাবদ্ধ থাকবে। তবে গতকালের ঘটনাবলি — বিশেষ করে ফেডের কর্মকর্তাদের মিশ্র বার্তা ও রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের মাধ্যমে নিয়োগ — EUR/USD-এর মূল্যের স্বল্পমেয়াদি মুভমেন্টের ক্ষেত্রে আরও অনিশ্চয়তা যোগ করেছে। এই প্রেক্ষাপটে, মার্কেটের বিনিয়োগকারীদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে এবং শুধুমাত্র টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ নয়, বরং সাম্প্রতিক খবর ও রাজনৈতিক বিবৃতিগুলোকেও বিবেচনায় নিতে হবে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/248056634.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1710-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1667-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1710-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সাথে সঙ্গতি রেখে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1635-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1667 এবং 1.1710-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/155483596.jpg[/IMG]
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1635-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1590-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ এই পেয়ারের উপর উল্লেখযোগ্য চাপ ফিরে আসার সম্ভাবনা নেই। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1667-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1635 এবং 1.1590-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/420008
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৪ আগস্ট
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1256984675.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচের দিকে নামতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1710-এর লেভেল টেস্ট করে। যা ইউরো বিক্রির জন্য সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল এবং ফলস্বরূপ এই পেয়ারের 15 পয়েন্টের দরপতন ঘটে। ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। গতকাল ফেডারেল রিজার্ভ কর্মকর্তাদের পরস্পরবিরোধী বিবৃতি ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি প্রবণতা বজায় রাখতে সাহায্য করেছে। যদিও ফেডের কিছু সদস্যের মন্তব্য সংযত ছিল, সামগ্রিক পরিস্থিতি এখনও অস্পষ্ট। গুলসবি, যিনি বর্তমান প্রতিবেদন ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণের পক্ষে, জোর দিয়েছেন যে ভবিষ্যতের আর্থিক নীতিমালা আগত অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের উপর নির্ভর করবে। এর ফলে মার্কেটে অস্থিরতার মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং স্পেকুলেটিভ ট্রেডিংয়ের জন্য ইউরো আকর্ষণীয় লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। ফেডের অন্যান্য প্রতিনিধিরা শ্রমবাজারে মন্থরতার লক্ষণ অব্যাহত থাকলে আরও নমনীয় আর্থিক নীতিমালার পক্ষে সমর্থন ব্যক্ত করেছেন। আজ ট্রেডারদের মনোযোগ ইউরোপীয় অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের দিকে থাকবে। মূল প্রতিবেদন হিসেবে ইউরোজোনের দ্বিতীয় প্রান্তিকের হালনাগাদ জিডিপি প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এই প্রতিবেদনের ফলাফল অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের গতি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ ধারণা প্রদান করবে। বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হবে কর্মসংস্থানের পরিবর্তনে। কর্মসংস্থানের সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে সেটি একটি ইতিবাচক সংকেত হবে, যা শ্রমবাজারের স্থিতিশীলতা এবং ভোক্তা আস্থাকে নিশ্চিত করবে। একই সাথে, কর্মসংস্থানের সংখ্যা বৃদ্ধিতে মন্থরতা পরিলক্ষিত হলে সেটি সম্ভাব্য অর্থনৈতিক সংকটের ইঙ্গিত দিতে পারে এবং ইউরোর উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। এছাড়াও জুন মাসের শিল্প উৎপাদন প্রতিবেদনও বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এই সূচক অর্থনৈতিক অবস্থা প্রতিফলিত করে, যা উৎপাদন খাতে চাহিদা ও সরবরাহের গতিশীলতা প্রদর্শন করে। পূর্বাভাস অনুযায়ী সূচকটির সামান্য বৃদ্ধির আশা করা হচ্ছে, তবে যেকোনো অপ্রত্যাশিত ফলাফল কারেন্সি মার্কেটে বড় ধরনের অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1081444090.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1751-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1717-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1751-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সাথে সঙ্গতি রেখে ইউরোর দর বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1695-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1717 এবং 1.1751-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1695-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1669-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর উল্লেখযোগ্য চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1717-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1695 এবং 1.1669-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
-
EUR/USD. বিশ্লেষণ এবং পূর্বাভাস
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/306247296.jpg[/IMG]
আজ EUR/USD পেয়ারের দরপতন হচ্ছে, কারণ বুধবার প্রকাশিত ফেডারেল ওপেন মার্কেট কমিটির বৈঠকের কার্যবিবরণী প্রকাশের পর মার্কিন ডলার শক্তিশালী হয়েছে। নথিতে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ফেডের অধিকাংশ সদস্যগণ জোর দিয়ে বলেছেন যে মুদ্রাস্ফীতির ঝুঁকি শ্রমবাজারের উদ্বেগের চেয়ে বেশি, যেহেতু শুল্ক-সংক্রান্ত পদক্ষেপ বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যদের মধ্যে বিভাজন গভীর হয়েছে। তাদের বেশিরভাগই 4.25–4.50%-এর মধ্যে মূল সুদের হার অপরিবর্তিত রাখা উপযুক্ত বলে মনে করেছেন। শিকাগো মার্কেন্টাইল এক্সচেঞ্জের (CME) ফেডওয়াচ টুল অনুযায়ী, সেপ্টেম্বরে ফেডের সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা 82%। ইউরোর দিক থেকে, ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সভাপতির মতে সাম্প্রতিক বাণিজ্য চুক্তিগুলো অনিশ্চয়তা হ্রাসে সহায়তা করেছে, যদিও তা সম্পূর্ণ দূর করতে পারেনি। একই সময়ে, লাগার্দে জোর দিয়ে বলেছেন যে কঠিন বৈশ্বিক পরিস্থিতির মধ্যেও ইউরোপের অর্থনীতি স্থিতিশীলতা প্রদর্শন করছে। আজ জার্মানির সেবা খাতের ভোক্তা মূল্যসূচক (HCOB) প্রকাশের দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত। আশা করা হচ্ছে যে এই খাতের PMI 50.3-এ পৌঁছাবে। ইউরোজোনের (HCOB) সেবা খাতের PMI সূচকও প্রকাশিত হবে। পূর্বাভাস অনুযায়ী, জুলাই মাসে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ভোক্তা মূল্যের সমন্বয়কৃত সূচক (HICP) বার্ষিক ভিত্তিতে বৃদ্ধি পেয়ে 2%-এ পৌঁছাবে, যা প্রত্যাশার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। কোর HICP-ও জুন মাসের তথ্য অনুযায়ী অপরিবর্তিত থেকে বার্ষিক ভিত্তিতে 2.3%-এ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ট্রেডারদের মূল মনোযোগ শুক্রবার ওয়াইওমিং-এর জ্যাকসন হোল সিম্পোজিয়ামে অনুষ্ঠেয় ফেডের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলের ভাষণের দিকে থাকা উচিত, যা ফেডের সেপ্টেম্বরের বৈঠকে মুদ্রানীতি সংক্রান্ত সিদ্ধান্তের ব্যাপারে আলোকপাত করা হতে পারে। টেকনিক্যাল দৃষ্টিকোণ থেকে, 4-ঘন্টার চার্টে এই পেয়ারের মূল্য 200-SMA এর নিচে নেমে যাওয়ায় বিয়ারিশ প্রবণতার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে, বিশেষত যখন এই চার্টের অসসিলেটরগুলোও নেগেটিভ জোনে রয়েছে। 1.1650 লেভেল, যা এখন রেজিস্ট্যান্স হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে, পূর্বে সাপোর্ট হিসেবে কাজ করেছিল। EUR/USD পেয়ারের মূল্য গতকালের সর্বনিম্ন লেভেলে সাপোর্ট খুঁজে পাবে, যার নিচে রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ সাইকোলজিক্যাল লেভেল 1.1600। তবে দৈনিক চার্টে অসসিলেটরগুলো নিউট্রাল জোনে আছে, যা ইঙ্গিত করে যে এই পেয়ার এখনো ব্যাপক দরপতনের জন্য প্রস্তুত নয়।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/421361
-
২৯ আগস্ট কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1770545708.jpg[/IMG]
বৃহস্পতিবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ: EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বৃহস্পতিবার, EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে চলমান সাইডওয়েজ মুভমেন্টের মধ্যেও বুলিশ প্রবণতা বজায় ছিল। এটি আশ্চর্যের কিছু নয়, কারণ রেঞ্জের (ফ্ল্যাট) মধ্যে ট্রেডিং মার্কেটে একটি সাধারণ ঘটনা। ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা যুক্তরাষ্ট্রে গত সপ্তাহে কিংবা এই সপ্তাহে কোনো উল্লেখযোগ্য সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়নি। তদুপরি, ট্রেডাররা যে প্রতিবেদনগুলো পেয়েছে সেটির ফলাফল একটি দিকেই ইঙ্গিত করছে: ডলার বিক্রি করা উচিত। এখনো নতুন করে ডলার বিক্রয়ের প্রবণতা দেখা না যাওয়ায় এটি মূলত মার্কেটে একটি বিরতির ইঙ্গিত দিচ্ছে—অন্যভাবে বললে, মার্কেট ফ্ল্যাট অবস্থায় রয়েছে। ট্রেডাররা কেবল নতুন প্রবণতা শুরু হওয়ার আগে শক্তি সঞ্চয় করছে। গতকাল জানা গেছে যে মার্কিন অর্থনীতি দ্বিতীয় প্রান্তিকে 3% নয়, বরং 3.3% হারে প্রবৃদ্ধি প্রদর্শন করেছে। তবে আমরা যেমনটি বলেছি, এই খবরে ডলারের জন্য তেমন ইতিবাচক কিছু নেই, কারণ জিডিপি ছাড়া অন্যান্য মার্কিন অর্থনৈতিক সূচকগুলো বেশিরভাগই বৃদ্ধি নয় বরং পতনের শিকার হচ্ছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/161398105.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট বৃহস্পতিবার 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে বেশ কয়েকটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। প্রথমে, পেয়ারটির মূল্য 1.1655–1.1666-এর গুরুত্বপূর্ণ এরিয়া অতিক্রম করে এবং তারপর উপর থেকে কয়েকবার ওই লেভেল থেকে রিবাউন্ড করে। ফলে, নতুন ট্রেডারদের জন্য লং পজিশন ওপেন করার সুযোগ তৈরি হয়েছিল। বৃহস্পতিবার এই ট্রেডগুলো থেকে প্রায় 10–15 পিপসের সীমিত মুনাফা করা সম্ভব ছিল, তবে পরিস্থিতি বেশ আশাব্যঞ্জক ছিল, তাই পজিশনগুলো শুক্রবার বা এমনকি পরের সপ্তাহেও হোল্ড করে রাখা যুক্তিসঙ্গত হতে পারে।
শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, এখনও EUR/USD পেয়ারের মূল্যের এই বছরের শুরু থেকে গঠিত ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা পুনরায় শুরু হওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। মৌলিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক পটভূমি এখনো মার্কিন ডলারের জন্য নেতিবাচক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তবে গত দুই সপ্তাহ ধরে আমরা প্রায় হরাইজন্টাল (সাইডওয়েজ) মুভমেন্টই লক্ষ্য করেছি। আমাদের মতে, আগের মতোই, ডলার কেবল টেকনিক্যাল কারেকশনের ওপর নির্ভর করতে পারে। শুক্রবার স্বল্প মাত্রার অস্থিরতার সাথে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং হতে পারে, কারণ আজও খুব অল্প কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট নির্ধারিত রয়েছে। এই পেয়ারের মূল্য 1.1655–1.1666 এরিয়া ব্রেক করে উপরের দিকে গেলে মূল্যের 1.1740-এর দিকে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে ঊর্ধ্বমুখী প্রবৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। আবার 1.1655–1.1666-এর নিচে কনসোলিডেশন হলে 1.1571-এর দিকে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে শর্ট পজিশন বিবেচনা করা যেতে পারে। 5-মিনিট টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হলো: 1.1198–1.1218, 1.1267–1.1292, 1.1354–1.1363, 1.1413, 1.1455–1.1474, 1.1527, 1.1552–1.1563–1.1571, 1.1655–1.1666, 1.1740–1.1745, 1.1808, 1.1851, 1.1908। শুক্রবার জার্মানিতে খুচরা বিক্রয়, মুদ্রাস্ফীতি এবং বেকারত্ব সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এগুলো আকর্ষণীয় প্রতিবেদন হলেও ব্যাপকভাবে গুরুত্বপূর্ণ নয়। যুক্তরাষ্ট্রে PCE প্রতিবেদন, ব্যক্তিগত আয়/ব্যয়ের পরিসংখ্যান এবং মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের ভোক্তা আস্থা সূচক প্রকাশিত হবে—এসবও সর্বোচ্চ গুরুত্বসম্পন্ন প্রতিবেদন নয়।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/422306
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১ সেপ্টেম্বর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/815307561.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1679 লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো কেনার জন্য সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল এবং এর ফলে এই পেয়ারের মূল্য 25 পিপসের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। সম্প্রতি প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, এ বছরের জুলাই মাসে মার্কিন মুদ্রাস্ফীতি তীব্রভাবে বৃদ্ধি পায়নি, কারণ পারসোনাল কনজাম্পশন এক্সপেন্ডিচার সূচকটির ফলাফল অর্থনীতিবিদদের প্রত্যাশার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ ছিল। এটি ফেডারেল রিজার্ভকে কিছুটা স্বাচ্ছন্দ্য দিচ্ছে, বিশেষত যখন তারা এ বছর প্রথমবারের মতো সুদের হার হ্রাসের সম্ভাবনার ইঙ্গিত দিয়েছে। তবে, এটি লক্ষ্য করা জরুরি যে মার্কিন মুদ্রাস্ফীতি এখনও লক্ষ্যমাত্রার উপরে রয়ে গেছে এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংক সম্ভবত অর্থনৈতিক সূচকগুলো ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করতে থাকবে। এবং যদিও মার্কিন সুদের হারের পরিস্থিতি এখনও জটিল এবং অপ্রত্যাশিত, বর্তমানে ফেডের অভ্যন্তরে আসন্ন সিদ্ধান্ত নিয়ে কোনো বড় ধরনের মতবিরোধ নেই। আজ দুটি গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক সূচক প্রকাশিত হবে, যা বিশেষজ্ঞরা ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করবেন: ইউরোজোনের ম্যানুফ্যাকচারিং বা উৎপাদন সংক্রান্ত PMI এবং বেকারত্বের হার। PMI-এর ক্ষেত্রে, বেশিরভাগ অর্থনীতিবিদরা গত মাসের তুলনায় সূচকটির সামান্য পতনের পূর্বাভাস দিয়েছেন। এই পরিবর্তন শিল্পোন্নয়নের কিছুটা ধীরগতির ইঙ্গিত দিতে পারে। একই সময়ে, যদি প্রকৃত মান পূর্বাভাসের চেয়ে ভালো আসে, তবে এটি বিনিয়োগকারীদের অনুপ্রাণিত করতে পারে এবং ইউরোকে সহায়তা করতে পারে। অন্যদিকে, বেকারত্বের হার শ্রমবাজার পরিস্থিতির একটি ব্যারোমিটার হিসেবে কাজ করে। এটি গত মাসের তুলনায় অপরিবর্তিত থাকার প্রত্যাশা করা হচ্ছে; তবে কোনো অপ্রত্যাশিত পরিবর্তন ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুদ্রানীতি সংক্রান্ত সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করতে পারে। বেকারত্বের হার কমে গেলে ইসিবি মুদ্রানীতির ব্যাপারে অপেক্ষা ও পর্যবেক্ষণের অবস্থান আরও দৃঢ়ভাবে বজায় রাখতে পারে, আর যদি সুদের হার বেড়ে যায় তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক আরও ডোভিশ বা নমনীয় অবস্থান নিতে প্রণোদিত হতে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/38511404.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1749-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1716-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1749-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে।গুরুত্বপূর্ ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1698-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1716 এবং 1.1749-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1698-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1664-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে।গুরুত্বপূর্ ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1716-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1698 এবং 1.1664-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/422480
-
EUR/USD. সূচক বিশ্লেষণ – ২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/543280068.jpg[/IMG]
ট্রেন্ড বিশ্লেষণ (চিত্র 1)। মঙ্গলবার, মার্কেটে 1.1710 লেভেল (গতকালের দৈনিক ক্লোজ) থেকে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত থাকতে পারে এবং লক্ষ্যমাত্রা থাকবে 1.1659 লেভেল — যা 23.6% রিট্রেসমেন্ট লেভেল (নীল ডটেড লাইন)। এই লেভেল টেস্ট হলে, মূল্য সম্ভবত রিবাউন্ড করে ঊর্ধ্বমুখী হতে পারে এবং 1.1668 লেভেলের 13-পিরিয়ড EMA (পাতলা হলুদ লাইন) টেস্ট করার চেষ্টা করবে। চিত্র 1 (দৈনিক চার্ট)। সমন্বিত বিশ্লেষণ: সূচক বিশ্লেষণ – নিম্নমুখী ভলিউম – নিম্নমুখী ক্যান্ডেলস্টিক বিশ্লেষণ – নিম্নমুখী প্রবণতা বিশ্লেষণ – নিম্নমুখী বলিঙ্গার ব্যান্ডস – নিম্নমুখী সাপ্তাহিক চার্ট – নিম্নমুখী উপসংহার: এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করবে। বিকল্প পরিস্থিতি: 1.1710 লেভেল (গতকালের দৈনিক ক্লোজ) থেকে মূল্য নিম্নমুখী হয়ে 1.1640 লেভেলের দিকে যেতে পারে — যা 61.6% রিট্রেসমেন্ট লেভেল (হলুদ ডটেড লাইন)। এই লেভেল টেস্ট হলে, মূল্য সম্ভবত রিবাউন্ড করে ঊর্ধ্বমুখী হয়ে 1.1659 লেভেলের 23.6% রিট্রেসমেন্ট লেভেল (নীল ডটেড লাইন) টেস্ট করতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/422637
-
মার্কিন ডলারের বিপরীতে ইউরোর দরপতন ঘটেছে
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1791756931.jpg[/IMG]
ইউরোজোনের মুদ্রাস্ফীতির হার ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করলেও—যা আগামী সপ্তাহে অনুষ্ঠেয় বৈঠকে সুদের হার অপরিবর্তিত রাখার প্রত্যাশাকে আরও জোরদার করেছে—মার্কিন ডলারের বিপরীতে ইউরোর তীব্র দরপতন ঘটেছে। মনে হচ্ছে, ট্রেডাররা ধারণা করছেন যে ইসিবির কঠোর অবস্থান আবারও অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকর হতে পারে, যা বরং মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের বদলে নতুন করে চাপ সৃষ্টি করবে। আগস্ট মাসে ইউরোজোনের ভোক্তা মূল্যসূচক (CPI) বার্ষিক ভিত্তিতে বৃদ্ধি পেয়ে 2.1%-এ পৌঁছেছে, যা জুলাইয়ের 2% থেকে বেশি এবং অর্থনীতিবিদদের পূর্বাভাসের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ। সামগ্রিক মুদ্রাস্ফীতি, যেখানে জ্বালানি ও খাদ্যের মতো অস্থির উপাদান অন্তর্ভুক্ত, 2.3%-এ অপরিবর্তিত ছিল। পরিষেবা খাতের মূল্যস্ফীতি, যা সাধারণত নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হয়, কমে 3.1% হয়েছে। এই পরিসংখ্যান ইউরোজোনে অর্থনৈতিক মন্দার আশঙ্কা বাড়িয়ে তুলছে, যেখানে সুদের হার হ্রাসের বিরতি এবং তারল্য হ্রাস পরিস্থিতিকে আরও জটিল করছে। বিনিয়োগকারীরা আশঙ্কা করছেন, ইসিবি আবারও কেবল মুদ্রাস্ফীতি মোকাবিলাতেই মনোনিবেশ করবে, যা অর্থনৈতিক মন্দাকে আরও তীব্র করতে পারে—বিশেষত উচ্চ ঋণগ্রস্ত দেশগুলোতে। অন্যদিকে, কঠোর মুদ্রানীতি বজায় রাখারও কিছু যুক্তি রয়েছে। ইউরোজোনে মুদ্রাস্ফীতি এখনো ইসিবির 2%-এর লক্ষ্যমাত্রার উপরে রয়েছে, এবং সঠিক পদক্ষেপ না নিলে নীতিনির্ধারকের বিশ্বাসযোগ্যতা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে—বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নতুন বাণিজ্য শুল্ক বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে, যা বছরের শেষ নাগাদ মুদ্রাস্ফীতি আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। তাছাড়া, কিছু অর্থনীতিবিদ মনে করেন, নিয়ন্ত্রণহীন মূল্যবৃদ্ধির কারণে দীর্ঘমেয়াদি স্থবির মুদ্রাস্ফীতির তুলনায় স্বল্পমেয়াদে অর্থনৈতিক মন্দা কম ক্ষতিকর হতে পারে। প্রতিবেদনটি ইসিবির সেই অবস্থানকেই শক্তিশালী করেছে যে 11 সেপ্টেম্বরের বৈঠকে ব্যাংকটি ঋণের সুদের হার কমানো থেকে বিরত থাকতে পারে, মুদ্রাস্ফীতির গতি এবং মার্কিন শুল্ক বৃদ্ধির চাপ সহ্য করার অর্থনীতির সক্ষমতা—উভয় বিষয়কে বিবেচনায় রেখে। জুলাই মাসে ইসিবির কর্মকর্তারা সুদের হার 2%-এ অপরিবর্তিত রেখেছিলেন এবং প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ড নিশ্চিত করেছিলেন যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক "ভালো অবস্থানে রয়েছে"। এখন আর বিনিয়োগকারীরা নিশ্চিত নন যে এ বছর আর সুদের হার কমানো হবে কিনা। সম্প্রতি বুন্ডেসব্যাংকের প্রেসিডেন্ট জোয়াকিম নাগেল ইউরোজোনের অর্থনীতি এক ধরনের ভারসাম্য মধ্যে রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন, যেখানে মুদ্রাস্ফীতি এবং সুদের হার উভয়ই 2%-এ রয়েছে। নির্বাহী বোর্ড সদস্য ইসাবেল স্নাবেল এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে তিনি সুদের হার কমানোর কোনো ভিত্তি দেখছেন না। তিনি সতর্ক করেছেন যে মার্কিন শুল্ক সরাসরি মুদ্রাস্ফীতির চাপ সৃষ্টি করবে।
আজ ইসিবির প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ডের ভাষণ প্রত্যাশিত, যা EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ভবিষ্যত দিকনির্দেশনা নির্ধারণ করতে পারে। উল্লেখযোগ্য যে ইউরোজোনের সর্বশেষ প্রতিবেদনের অন্যান্য অঞ্চলের মিশ্র সংকেত অনুসরণ করছে। যেখানে ফ্রান্স, ইতালি এবং স্পেনের মুদ্রাস্ফীতির হার প্রত্যাশার চেয়ে দুর্বল ছিল, সেখানে জার্মানির মুদ্রাস্ফীতি পূর্বাভাসের চেয়ে কিছুটা বেশি ছিল। ফলে পরিস্থিতি অনিশ্চিতই রয়ে গেছে—এমনকি ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে একটি চুক্তির পরেও যাতে অধিকাংশ রপ্তানি পণ্যের শুল্ক 15% সীমার মধ্যে নির্ধারণ করা হয়েছে। বর্তমান EUR/USD পেয়ারের টেকনিক্যাল চিত্র অনুযায়ী, ক্রেতাদের এই পেয়ারের মূল্যকে 1.1655 লেভেলে পুনরুদ্ধার করতে হবে। কেবল এটিই 1.1685 লেভেল টেস্টের সুযোগ করে দেবে। সেখান থেকে এই পেয়ারের মূল্য 1.1715 পর্যন্ত বাড়তে পারে, তবে বড় ট্রেডারদের সমর্থন ছাড়া এটি করা বেশ কঠিন হবে। সর্বোচ্চ লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে 1.1740-এর লেভেল। দরপতনের ক্ষেত্রে আমি কেবল মূল্য 1.1625 লেভেলের কাছাকাছি থাকা অবস্থায় ক্রেতাদের উল্লেখযোগ্য সক্রিয়তার প্রত্যাশা করছি। যদি সেখানে কোনো সাপোর্ট না পাওয়া যায়, তবে 1.1605 লেভেল পুনরায় টেস্ট হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করাই উচিত হবে অথবা 1.1575 থেকে লং পজিশন বিবেচনা করা যেতে পারে। অন্যদিকে GBP/USD পেয়ারের ক্ষেত্রে ক্রেতাদের এই পেয়ারের মূল্যকে নিকটতম রেজিস্ট্যান্স 1.3390 লেভেল নিয়ে যেতে হবে। কেবল এটিই এই পেয়ারের মূল্যের 1.3430 পর্যন্ত মুভমেন্টের সুযোগ সৃষ্টি করবে, যদিও মূল্যের এই লেভেলের উপরের অগ্রগতি কঠিন হবে। সর্বোচ্চ লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে 1.3470 লেভেল। দরপতনের ক্ষেত্রে বিক্রেতারা 1.3340 লেভেলের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চেষ্টা করবে। তারা সফল হলে, মূল্য এই রেঞ্জ ব্রেক করলে GBP/USD পেয়ারের মূল্য 1.3310 লেভেলের দিকেনামতে পারে এবং পরবর্তীতে 1.3280 পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/422804
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৪ সেপ্টেম্বর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1952372661.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরের দিকে ওঠা শুরু করছিল, তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1660-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো কেনার সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছে। ফলস্বরূপ, এই পেয়ারের মূল্য 20 পয়েন্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। মার্কিন শ্রম বিভাগ থেকে প্রকাশিত কর্মসংস্থানের সুযোগ ও শ্রমিক পরিবর্তন সংক্রান্ত প্রতিবেদনের হতাশাজনক ফলাফল ডলারের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে, যা ইউরোর আরও দর বৃদ্ধির ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখেছে। মার্কেটের যেসব ট্রেডাররা সামষ্টিক অর্থনৈতিক সূচকের ফলাফল নিবিড়ভাবে বিশ্লেষণ করেন, তারা এই ফলাফলকে মার্কিন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সম্ভাব্য মন্থরতার পূর্বাভাস হিসেবে বিবেচনা করেছেন। প্রকাশিত প্রতিবেদনে কর্মক্ষেত্রে খালি হওয়া পদের সংখ্যা হ্রাস পাওয়ার ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে, যা শ্রম চাহিদার দুর্বলতার সম্ভাব্য লক্ষণ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। একই সঙ্গে, ছাঁটাইয়ের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে, যা সাধারণত কর্মীদের বর্তমান অবস্থান নিয়ে উদ্বেগ এবং ভালো কর্মসংস্থানের খোঁজার ইচ্ছাকে প্রতিফলিত করে। সবমিলিয়ে, এই বিষয়গুলো মার্কিন শ্রমবাজার পরিস্থিতির দুর্বল হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে। আজ ইউরোজোনে জুলাই মাসের খুচরা বিক্রয় সূচকের পরিবর্তন সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। খুচরা বিক্রয় সূচকের হ্রাসকে সাধারণত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মন্থরতার পূর্বাভাস হিসেবে ধরা হয়, কারণ ভোক্তা ব্যয় অর্থনীতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রণোদনা হিসেবে বিবেচিত হয়। ইউরোজোনে, যেখানে বেশ কয়েকটি দেশ এখনো অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন, ভোক্তা কার্যকলাপের আরও পতন পরিস্থিতিকে জটিল করে তুলতে পারে এবং আরও সহায়ক পদক্ষেপ বাস্তবায়নের জন্য ইসিবির উপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করতে পারে। তবে, এই প্রতিবেদনের ফলাফল ইউরোর এক্সচেঞ্জ রেটের উপর সম্ভাব্যভাবে পরোক্ষ প্রভাব ফেলবে। যেহেতু খুচরা বিক্রয়ের প্রত্যাশিত হ্রাস ইতোমধ্যেই মার্কেটে মূল্যায়িত হচ্ছে, তাই প্রত্যাশার তুলনায় অপ্রত্যাশিত যেকোনো পরিবর্তন—উভয় দিকেই—এই পেয়ারের মূল্যের আরও দৃশ্যমান ওঠানামা সৃষ্টি করতে পারে। যদি প্রকৃত ফলাফল পূর্বাভাসের চেয়ে নেতিবাচক হয়, তবে ইউরো অতিরিক্ত চাপের মধ্যে পড়তে পারে। বিপরীতে, যদি সূচকটির পতনের মাত্রা ততটা গুরুতর না হয়, তাহলে ইউরোর মূল্য সাময়িকভাবে বৃদ্ধি পেতে পারে।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1695-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1660-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1695-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1645-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1660 এবং 1.1695-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1645-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1609-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে আজ এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1660-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1645 এবং 1.1609-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/422950
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৫ সেপ্টেম্বর
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের বেশ নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1639-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করে দেয়। এই কারণেই আমি ইউরো বিক্রি করিনি। একই লেভেলের দ্বিতীয়বার টেস্ট করার সময় MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে ছিল, যা এই পেয়ারের বাই সিগন্যালের পরিকল্পনা #2 অনুযায়ী ট্রেড বাস্তবায়নের সুযোগ দেয়। এর ফলে এই পেয়ারের মূল্য 15 পিপস ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে। খুব শিগগিরই বেশ কিছু অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যার মধ্যে রয়েছে ইউরোজোনের দ্বিতীয় প্রান্তিকের জিডিপি পরিবর্তন, কর্মসংস্থানের মাতরা, জার্মানির ম্যানুফ্যাকচারিং অর্ডার এবং ইতালির খুচরা বিক্রয় সংক্রান্ত প্রতিবেদন। বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ হলো ইউরোজোনের জিডিপি পরিসংখ্যান। বিশেষজ্ঞরা আশা করছেন যে, মুদ্রাস্ফীতি হ্রাস পাওয়া সত্ত্বেও, এ অঞ্চলের অর্থনীতি দ্বিতীয় প্রান্তিকে সামান্য হলেও প্রবৃদ্ধি প্রদর্শন করবে। কর্মসংস্থানের হারও শ্রমবাজারের স্থিতিশীলতা এবং ভোক্তা আস্থা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ইউরোজোনের সবচেয়ে বড় অর্থনীতি জার্মানিতে ইন্ডাস্ট্রিয়াল অর্ডার সম্পর্কিত প্রতিবেদন শিল্প খাতের অবস্থা এবং সামগ্রিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে এর অবদানের মূল্যায়নে সহায়তা করবে। অর্ডার হ্রাস পেলে দেশটির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির গতি মন্থর হয়ে যেতে পারে। অন্যদিকে ইতালির খুচরা বিক্রয় সূচক দেশটির ভোক্তা ব্যয়ের প্রবণতা প্রতিফলিত করে। খুচরা বিক্রয় সূচক বৃদ্ধি পেলে সেটি সাধারণত ইতিবাচক অর্থনৈতিক সংকেত হিসেবে বিবেচিত হয়, আর হ্রাস পেলে তা ভোক্তা আস্থা হ্রাস ও ক্রয়ক্ষমতা কমে যাওয়ার ইঙ্গিত দেয়। কেবলমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনগুলোর শক্তিশালী ফলাফলই ইউরোর দর বৃদ্ধিতে সহায়তা করতে পারে। অন্যথায় সবাই মার্কিন শ্রমবাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদনের জন্য অপেক্ষা করবে। দৈনিক কৌশল হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/44494070.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1707-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1676-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1707-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1660-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1676 এবং 1.1707-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1794736079.jpg[/IMG]
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1660-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1633-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে আজ এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1676-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1660 এবং 1.1633-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/423101
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৮ সেপ্টেম্বর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/584139971.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1709-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো কেনার জন্য সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য 50 পিপসেরও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। আগস্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী মার্কিন ননফার্ম পেরোলে সামান্য বৃদ্ধি দেখা গেছে, যা ডলারের দরপতন এবং ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। মার্কিন শ্রম দপ্তরের তথ্যানুসারে আগস্টে মাত্র 22,000 নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে, যা প্রত্যাশিত 75,000-এর তুলনায় অনেক কম। প্রতিবেদনটির এই ধরনের ফলাফল কারেন্সি মার্কেটে তাৎক্ষণিক প্রভাব ফেলেছে, যার ফলে ডলারের দরপতন হয়েছে এবং ইউরোসহ একাধিক ঝুঁকিপূর্ণ অ্যাসেটের মূল্য ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে। মার্কেটের বিনিয়োগকারীরা কর্মসংস্থান সংক্রান্ত প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল মার্কিন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মন্থরতার সংকেত হিসেবে ব্যাখ্যা করেছে, যা ফেডারেল রিজার্ভকে দ্রুত সুদের হার কমাতে বাধ্য করতে পারে। ইউরোর মূল্যও এ পরিস্থিতিতে ঊর্ধ্বমুখী মোমেন্টাম অর্জন করেছে। ইউরোপীয় মুদ্রার মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা এখন দুর্বল ডলার এবং ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক বর্তমান পর্যায়ে সুদের হার অপরিবর্তিত রাখবে—এমন প্রত্যাশার সাথে যুক্ত। আজ জার্মানির শিল্প উৎপাদন এবং ট্রেড ব্যালেন্স সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। শিল্প উৎপাদনের পতন হলে তা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মন্থরতা, সাপ্লাই চেইনের সমস্যাসহ জার্মান পণ্যের চাহিদা হ্রাসের ইঙ্গিত দিতে পারে, যা ইউরোর ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। একই সময়ে, ট্রেড ব্যালেন্সের ইতিবাচক ফলাফল—বিশেষত যদি তা পূর্বাভাস ছাড়িয়ে যায়—ইউরোকে সহায়তা করতে পারে, কারণ এটি বৈশ্বিক পর্যায়ে জার্মান পণ্যের প্রতিযোগিতামূলক অবস্থান প্রদর্শন করবে। পরবর্তীতে ইউরোজোনে সেন্টিক্স ইনভেস্টর কনফিডেন্স বা বিনিয়োগকারীদের আস্থা সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এই সূচক বৃদ্ধি পেলে তা বিনিয়োগকারীদের আশাবাদ প্রতিফলিত করে, যা সাধারণত বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং ইউরোর দর বৃদ্ধির দিকে নিয়ে যায়। বিপরীতে, সূচকটি হ্রাস পেলে তা অনিশ্চয়তা ও উদ্বেগ বৃদ্ধি কওরে, যা ফিন্যান্সিয়াল মার্কেট এবং কারেন্সির ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। প্রত্যাশিত মান থেকে উল্লেখযোগ্য বিচ্যুতি মার্কেটে ভোলাটিলিটি সৃষ্টি করতে পারে এবং ট্রেডারদের দ্রুত তাদের কৌশল পরিবর্তনে বাধ্য করতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/803306043.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1769-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1735-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1769-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1711-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1735 এবং 1.1769-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1711-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1684-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে আজ এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1735-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1711 এবং 1.1684-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/423271
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১০ সেপ্টেম্বর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/34133979.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের উল্লেখযোগ্যভাবে নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1752 লেভেল টেস্ট করেছিল, যা আমার মতে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণেই আমি ইউরো বিক্রি করিনি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কোনো গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত না হলেও, ডলার পূর্বের হারানো মূল্য আংশিকভাবে পুনরুদ্ধার করতে পেরেছে। এটি ইঙ্গিত দেয় যে মার্কেটের বিনিয়োগকারীরা সতর্ক অবস্থান গ্রহণ করেছিল এবং সক্রিয়ভাবে ট্রেডিং করা থেকে বিরত ছিল। তবে, এমন বিরতি বিভ্রান্তিকর হতে পারে। মার্কেটের সার্বিক পরিস্থিতি এখনও একাধিক বিষয় দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে, যা ভবিষ্যতে মার্কিন মুদ্রার উপর উল্লেখযোগ্য চাপ সৃষ্টি করতে পারে। এর মধ্যে সর্বাগ্রে রয়েছে ফেডারেল রিজার্ভের ভবিষ্যৎ মুদ্রানীতির সম্ভাবনা নিয়ে চলমান বিতর্ক। এই অনিশ্চয়তা জল্পনা-কল্পনা বাড়াচ্ছে এবং ডলারকে দুর্বল করছে। এছাড়াও, ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মন্থরতা বিনিয়োগকারীদের মনোভাবকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করছে এবং তাদেরকে নিরাপদ বিনিয়োগের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। আজ ইতালির শিল্প উৎপাদনের প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এই পরিসংখ্যান EUR/USD-এর উপর প্রভাব বিস্তার করার সম্ভাবনা কম, তবে আপাতত এটিই একমাত্র উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন। ইউরোজোনে অর্থনৈতিক কার্যক্রম হ্রাসের বিষয়টি বিবেচনা করলে, ইতালির শিল্প খাত থেকে যেকোনো ইতিবাচক সংকেত ইউরোকে সহায়তা করবে এবং মার্কিন ডলারের বিপরীতে এটিকে শক্তিশালী করবে। তবে সম্ভাব্য ঝুঁকি বিবেচনা করাও গুরুত্বপূর্ণ। অন্যদিকে, হতাশাজনক ফলাফল মার্কেটে উদ্বেগ সৃষ্টি করবে, ইউরোর প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থা কমাবে এবং এটির দরপতন ঘটাবে। মার্কেটের ট্রেডাররা অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতার যেকোনো ইঙ্গিতের প্রতি দ্রুত প্রতিক্রিয়া জানায় এবং ইতালির অর্থনৈতিক পরিস্থিতির সামান্য অবনতিতেই ইউরোর উপর চাপ তৈরি হতে পারে। এটি বোঝা দরকার যে, শুধুমাত্র উৎপাদনের পরিমাণ বৃদ্ধি সবসময় স্থায়ীভাবে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের ইঙ্গিত দেয় না। শিল্প উৎপাদনের কাঠামো, রপ্তানি অর্ডারের গতিশীলতা এবং সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করা জরুরি। শুধুমাত্র পূর্ণাঙ্গ বিশ্লেষণের মাধ্যমেই বোঝা যাবে যে ইতালির শিল্প খাত সত্যিই সংকট কাটিয়ে উঠছে কিনা, নাকি এটি কেবল একটি সাময়িক ঘটনা। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর গুরুত্ব দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1255381690.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1766-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1721-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1766-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1702-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1721 এবং 1.1766-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1702-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1664-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে আজ এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1721-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1702 এবং 1.1664-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/423577
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১১ সেপ্টেম্বর। গতকালের ফরেক্স ট্রেডের বিশ্লেষণ
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1766461787.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1718 লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরোর লং পজিশনে একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল এবং এর ফলে এই পেয়ারের মূল্য মাত্র 10-পিপস বৃদ্ধি পেয়েছে। আগস্টে মার্কিন উৎপাদন মূল্য সূচক (PPI) 0.1% হ্রাস পাওয়ায় ডলারের দরপতন হয়েছে এবং এর ফলে ইউরোর দর বৃদ্ধি পেয়েছে। এই পরিস্থিতি অনেকের কাছেই বিস্ময়কর ছিল এবং বিশ্লেষকরা ফেডের ভবিষ্যত মুদ্রানীতির দৃষ্টিভঙ্গি পুনর্বিবেচনা করতে বাধ্য হচ্ছে। তবে, ঝুঁকিপূর্ণ অ্যাসেটগুলোর মূল্যের বড় ধরনের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা গঠিত হয়নি—যা ইঙ্গিত করে যে ফরেক্স মার্কেট এখনও ভোলাটাইল এবং অনিশ্চিত রয়ে গেছে। মার্কেটের বিনিয়োগকারীরা এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের অর্থনৈতিক প্রতিবেদনগুলো গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন, যাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে ধারণা নেয়া যায়। আজ, ইসিবি দিনের প্রথমার্ধে তাদের মূল সুদের হার সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত এবং মুদ্রানীতির ব্যাপারে বিবৃতি প্রকাশ করবে। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই ইসিবি প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দ সংবাদ সম্মেলন করবেন। যদিও সুদের হার অপরিবর্তিত থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে, তবে মার্কেটের ট্রেডারদের দৃষ্টি লাগার্দের যেকোনো সংকেত ও মন্তব্যের দিকে থাকবে, যা ভবিষ্যতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিগত অবস্থানের দিকনির্দেশনার ইঙ্গিত দিতে পারে। বিশেষত মুদ্রাস্ফীতি সম্পর্কিত দৃষ্টিভঙ্গি এবং ট্রাম্পের বাণিজ্য নীতির প্রভাবের ব্যাপারে কোনো আপডেট এলে, ইসিবি দ্রুত পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত কিনা (বা প্রস্তুত নয়) সে সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে। একই সঙ্গে, ইউরোপীয় অর্থনীতির বর্তমান অবস্থা এবং ভূ-রাজনীতি, জ্বালানি সংকট বা সাপ্লাই চেইন বিঘ্নজনিত ঝুঁকি নিয়ে ইসিবির দৃষ্টিভঙ্গিও বিশেষভাবে নজরে থাকবে। এই ঝুঁকিগুলোর ব্যাপারে জোর দিয়ে কোনো কিছু উল্লেখ করা হলে তা আরও সতর্ক নীতিগত অবস্থানের ইঙ্গিত দেবে, আর আশাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি আরও বেশি স্থিতিশীলতার বার্তা দেবে। শেষ পর্যন্ত, মার্কেটের ট্রেডাররা মুদ্রানীতি সংক্রান্ত প্রতিবেদনের বিস্তারিত পর্যালোচনা করবেন, বিশেষ করে ইসিবির ভবিষ্যত পরিকল্পনা সম্পর্কে যেকোনো ইঙ্গিতের জন্য। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি আজ মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের দিকে বেশি মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/391020265.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1728-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1707-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1728-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে লং ট্রেড বিবেচনা করুন। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1690-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1707 এবং 1.1728-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1690-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1664-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে আজ এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1707-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1690 এবং 1.1664-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/423733
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৫ সেপ্টেম্বর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/976685759.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের অনেক নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য প্রথমবারের মতো 1.1712-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণেই আমি ইউরো বিক্রি করিনি। একই লেভেলের দ্বিতীয় টেস্ট ঘটার সময় MACD সূচকটি ওভারসোল্ড এরিয়াতে প্রবেশ করেছিল, যা বাই সিগন্যালের পরিকল্পনা #2 কার্যকর করার সুযোগ দেয় এবং এই পেয়ারের মূল্য 20 পিপস বৃদ্ধি পায়। গত শুক্রবার প্রকাশিত ইউনিভার্সিটি অব মিশিগান কনজিউমার সেন্টিমেন্ট সূচকের অপ্রত্যাশিত পতনের কারণে মার্কিন ডলার চাপের মুখে পড়েছিল। এই সূচক, যা অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে মার্কিন জনগণের দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিফলিত করে, 58-এ বৃদ্ধির পূর্বাভাসের বিপরীতে 55-এ নেমে আসে, যা ভবিষ্যতে ভোক্তা ব্যয় হ্রাসের আশঙ্কা সৃষ্টি করে। এর ফলে ডলারের দরপতন হয়। তবে সাময়িক এই দরপতন সত্ত্বেও সূচকটির দীর্ঘমেয়াদী দৃষ্টিভঙ্গি ইতিবাচক রয়েছে, এবং ডলারের মূল্যের মুভমেন্ট আগামীকাল প্রকাশিতব্য ফেডারেল রিজার্ভের সুদের হার সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত দ্বারা নির্ধারিত হবে। আজকের ক্যালেন্ডার অনুযায়ী কেবল ইউরোজোনের ট্রেড ব্যালেন্স এবং বুন্ডেসব্যাংকের মাসিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এমনকি এই প্রতিবেদনগুলোর দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলেও সেই প্রভাবে ইউরোর বড় ধরনের দরপতন ঘটার সম্ভাবনা কম। পরে ইসিবি প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দের বক্তব্য অনুষ্ঠিত হবে। যদি ট্রেড ব্যালেন্সের ফলাফলে আরও অবনতির ইঙ্গিত পাওয়া যায়, তবে এটি ইউরোপীয় অর্থনীতির প্রতিযোগিতামূলক বাজারে সক্ষমতা এবং বহিরাগত ধাক্কা মোকাবেলার ক্ষমতা নিয়ে উদ্বেগ বাড়াতে পারে—বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক নতুন বাণিজ্য শুল্ক আরোপ করার পর। বিশেষ নজর থাকবে জ্বালানি আমদানি সংক্রান্ত পরিসংখ্যানের ওপর, যা ইউরোজোনের ট্রেড ব্যালেন্সে বড় ধরনের চাপ সৃষ্টি করেছে। অন্যদিকে, বুন্ডেসব্যাংকের মাসিক প্রতিবেদন দিয়ে জার্মানির অর্থনৈতিক পরিস্থিতির বিস্তারিত মূল্যায়ন করা যা, যা গোটা ইউরোজোনের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মূল ইঞ্জিন হিসেবে বিবেচিত হয়। মুদ্রাস্ফীতি, সুদের হার এবং অর্থনৈতিক সম্ভাবনা নিয়ে বুন্ডেসব্যাংকের মন্তব্য স্বল্পমেয়াদে ইউরোর মূল্যের ওঠানামায় প্রভাব ফেলতে পারে, তবে মার্কেটের সার্বিক পরিস্থিতির বড় ধরনের পরিবর্তন ঘটানোর সম্ভাবনা কম। নিঃসন্দেহে আজকের প্রধান ইভেন্ট হচ্ছে ক্রিস্টিন লাগার্দের বক্তব্য। ইসিবির ভবিষ্যৎ আর্থিক নীতিমালার কৌশল সম্পর্কিত যেকোনো সংকেত পাওয়ার জন্য বিনিয়োগকারীরা তার মন্তব্য সতর্কভাবে পর্যবেক্ষণ করবেন। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি পরিকল্পনা #1 এবং #2 কার্যকর করার দিকে বেশি গুরুত্ব দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1726292116.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1772-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1738-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1772-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরো ক্রয় করার কথা বিবেচনা করুন। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1722-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1738 এবং 1.1772-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1722-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1691-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে আজ এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1738-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1722 এবং 1.1691-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/424055
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৬ সেপ্টেম্বর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1915066614.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের অনেক উপরে অবস্থান করছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1773 লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণেই আমি ইউরো কিনিনি। গতকাল ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত ছিল, যেখানে মার্কিন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল এই পেয়ারের মূল্যকে নতুন মাসিক উচ্চতায় পৌঁছাতে সহায়তা করেছে। আজ সকালে ইউরোজোন এবং জার্মানির বিজনেস কনফিডেন্স সূচক (ZEW গবেষণা কেন্দ্র থেকে), জার্মানির কারেন্ট কন্ডিশন সূচক এবং ইউরোজোনের নতুন শিল্প উৎপাদন সংক্রান্ত পরিসংখ্যান প্রকাশিত হবে। এগুলো অঞ্চলটির অর্থনৈতিক পরিস্থিতি মূল্যায়নে প্রধান সূচক হিসেবে বিবেচিত হয়য়। ZEW ইকোনমিক সেন্টিমেন্ট সূচক ইউরোজোন এবং জার্মানির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা মূল্যায়নে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সরবরাহ করবে। সূচকটি বৃদ্ধি পেলে উদ্যোক্তাদের মধ্যে আশাবাদ এবং কার্যক্রম সম্প্রসারণের প্রস্তুতির ইঙ্গিত দেবে, যা ইউরোর দর বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়াতে পারে। জার্মানির কারেন্ট কন্ডিশন সূচক, যা অর্থনৈতিক পরিস্থিতি প্রতিফলিত করে, সামগ্রিক চিত্র মূল্যায়নে অতিরিক্ত তথ্য প্রদান করবে। তবে মার্কিন শুল্ক আরোপের পর থেকে পরিস্থিতি খুব একটা অনুকূল না হওয়ায় সূচকটির পতন এবং ফলাফল অর্থনীতিবিদদের পূর্বাভাসের নিচে আসা অস্বাভাবিক হবে না। শিল্প উৎপাদন প্রতিবেদন অর্থনীতির প্রধান চালিকাশক্তি হিসেবে শিল্প খাতের প্রকৃত অবস্থা প্রকাশ করবে। সূচকটির প্রবৃদ্ধি, যদিও সে সম্ভাবনা কম, চাহিদা বৃদ্ধির ইঙ্গিত দেবে, সম্পদের কার্যকর ব্যবহার এবং ইউরোপীয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিযোগিতামূলক অবস্থান নিশ্চিত করবে। বিপরীতে, দুর্বল ফলাফল ইউরো কেনার আগ্রহ কমিয়ে দেবে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি পরিকল্পনা #1 এবং #2 কার্যকর করার দিকে বেশি গুরুত্ব দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/845950688.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1816-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1788-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1816-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1771-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1788 এবং 1.1816-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1771-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1747-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে আজ এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1788-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1771 এবং 1.1747-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/424195
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৭ সেপ্টেম্বর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1494195430.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1821 লেভেল টেস্ট করে, যা চলমান প্রবণতার সাথে সঙ্গতি রেখে ইউরো কেনার জন্য সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলে এই পেয়ারের মূল্য 1.1848-এর লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছে যায়। জার্মানির ZEW ইনস্টিটিউটের প্রতিবেদনের উৎসাহব্যঞ্জক ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার পর ইউরোর মূল্যের আত্মবিশ্বাসী ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট শুরু হয়, কারণ পুরো ইউরোজোনে অর্থনৈতিক মনোভাবের ইতিবাচক পরিবর্তন প্রতিফলিত হয়েছে। এরপর মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভ কর্তৃক ধারাবাহিকভাবে ডোভিশ বা নমনীয় নীতিমালা প্রণয়নের প্রত্যাশা ফরেক্স মার্কেটের প্রধান চালিকাশক্তি হয়ে ওঠে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছিল ফেড সুদের হার কমানোর ক্ষেত্রে সতর্ক অবস্থান গ্রহণ করবে, তবে এখন অনেক ট্রেডার বছরের শেষ নাগাদ অন্তত দুইবার সুদের হার হ্রাসের প্রত্যাশা করছে, যা ডলারের মূল্যের বিয়ারিশ বা নিম্নমুখী প্রবণতার সংকেত হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে। আজকের দিনটি বেশ ব্যস্ত হতে যাচ্ছে, যেখানে বেশ কয়েকটি ইভেন্ট কারেন্সির মূল্যের ওঠানামায় প্রভাব ফেলতে পারে। মার্কেটের ট্রেডার এবং বিশেষজ্ঞরা ইউরোপের সামগ্রিক ভোক্তা মূল্য সূচক বা CPI-এর ফলাফল অর্থনীতিবিদদের পূর্বাভাস থেকে কতটা ভিন্ন হয় তার ওপর বিশেষ মনোযোগ দেবেন। যদি ফলাফল প্রত্যাশার চেয়ে বেশি আসে, তবে এটি ইসিবির ওপর এই বছর আর সুদের হার হ্রাস না করার ব্যাপারে চাপ বাড়াতে পারে, যা ইউরোর দর বৃদ্ধি ঘটাবে। বিপরীতে, যদি ফলাফল পূর্বাভাসের নিচে আসে, তাহলে ইউরোর দরপতন হতে পারে। আজ ইসিবির প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ডেও বক্তব্য দেবেন। মুদ্রাস্ফীতি পরিস্থিতি এবং ইসিবির ভবিষ্যৎ পদক্ষেপ নিয়ে তার মন্তব্য বিনিয়োগকারীরা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবে। লাগার্ড ট্রেডারদের বর্তমান প্রত্যাশা সংশোধন করানোর জন্য অথবা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে আরও স্পষ্ট নির্দেশনা দিতে আজকের এই প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করতে পারেন। দৈনিক ক্ষেত্রে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের দিকে বেশি মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/267050429.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1898-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1864-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1898-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরো ক্রয় করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1845-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1864 এবং 1.1898-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1845-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1822-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1864-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1845 এবং 1.1822-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/424353
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৮ সেপ্টেম্বর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1290080783.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1864-এর লেভেল টেস্ট করে, যা চলমান প্রবণতার সাথে সঙ্গতি রেখে ইউরো কেনার জন্য সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলে এই পেয়ারের মূল্য 50 পিপস বৃদ্ধি পায়। গতকাল ফেডারেল রিজার্ভ কর্তৃক 0.25% সুদের হার হ্রাসের সিদ্ধান্ত শুরুতে ইউরোর মূল্যকে ঊর্ধ্বমুখী করে তোলে। তবে, ফেডের চেয়ারম্যান পাওয়েল এই বছরে আরও শক্তিশালী ও ধারাবাহিকভাবে আর্থিক নীতিমালা নমনীয় করার বিষয়ে স্পষ্ট দিকনির্দেশনা প্রদান না করায়, মার্কিন ডলারের দর দ্রুতই পুনরায় বৃদ্ধি পায়। বিনিয়োগকারীরা আরও দৃঢ় সংকেতের প্রত্যাশা করছিলেন, যাতে ফেডের ডোভিশ বা নমনীয় আর্থিক নীতিমালা প্রণয়ন করার প্রতিশ্রুতি নিশ্চিত করা যায়। সুস্পষ্ট প্রতিশ্রুতি না পাওয়ায় সেটি মার্কেটের বিনিয়োগকারীদের হতাশ করেছে, যারা অর্থনীতিকে উদ্দীপিত করার জন্য আরও শক্তিশালী পদক্ষেপের প্রত্যাশা করছিলেন। ফেডের ভবিষ্যৎ পদক্ষেপ নিয়ে অনিশ্চয়তা বিনিয়োগকারীদের পুনরায় ডলারের দিকে ফিরিয়ে নিয়ে এসেছে, যা ঐতিহাসিকভাবে অর্থনৈতিক অস্থিরতার সময়ে নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচিত হয়। ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মোমেন্টাম সম্ভবত সীমিত থাকবে। আজ ইসিবি তাদের কারেন্ট অ্যাকাউন্ট সম্পর্কিত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে, পাশাপাশি ইসিবির প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দ বক্তব্য রাখবেন। তবে বিনিয়োগকারীরা লাগার্ডের কাছ থেকে খুব বেশি কিছু প্রত্যাশা করছেন না, কারণ লাগার্ডে মুদ্রানীতি নিয়ে কিছু বলবেন বলে আশা করা হচ্ছে না। সামগ্রিকভাবে, এই পেয়ারের মূল্যের স্বল্পমেয়াদে নিম্নমুখী প্রবণতার সম্ভাবনা রয়েছে বলে পূর্বাভাস রয়েছে। ইউরোর মূল্যের টেকসই পুনরুদ্ধারের জন্য সামষ্টিক অর্থনৈতিক সূচকের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশ হওয়া প্রয়োজন; অন্যথায় ইউরোর ওপর চাপ অব্যাহত থাকবে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের দিকে বেশি মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/698801546.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1875-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1805-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1875-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরো ক্রয় করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1774-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1805 এবং 1.1875-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1744-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1722-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ার বিক্রয়ের প্রবণতা দেখা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1805-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1774 এবং 1.1722-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/424513
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৯ সেপ্টেম্বর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/345892097.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচের দিকে নামতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1823 লেভেল টেস্ট করে, যা ইউরো বিক্রির সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলে এই পেয়ারের মূল্য 50 পিপস হ্রাস পায়। ফিলাডেলফিয়া ম্যানুফ্যাকচারিং সূচকের বিস্ফোরক বৃদ্ধির ফলে ডলারের চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং এর ফলে ইউরোর দরপতন ঘটেছে। এই প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল বিনিয়োগকারীদের সক্রিয়ভাবে মার্কিন মুদ্রা কেনার দিকে উৎসাহিত করেছে, যা মার্কিন অর্থনীতির উন্নতির ইঙ্গিত হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। স্বল্পমেয়াদে ডলারের মূল্য বৃদ্ধির প্রবণতা অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, বিশেষত যদি যুক্তরাষ্ট্র থেকে ধারাবাহিকভাবে অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হয়। তবে দীর্ঘমেয়াদে এই কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট আরও জটিল কিছু উপাদানের ওপর নির্ভর করে, যার মধ্যে রয়েছে ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতি, ফেডের পদক্ষেপ এবং মুদ্রাস্ফীতি সম্পর্কিত প্রত্যাশা। আজ মূল মনোযোগ থাকবে জার্মানির উৎপাদক মূল্য সূচক (PPI) প্রকাশের দিকে। যদি প্রকৃত ফলাফল বিশ্লেষকদের পূর্বাভাসের চেয়ে কম আসে, তাহলে এটি নতুন করে ইউরো বিক্রির প্রবণতা সৃষ্টি করতে পারে। বিনিয়োগকারীরা জার্মানির অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন, কারণ এটি সামগ্রিক ইউরোপীয় অর্থনৈতিক গতিশীলতার একটি প্রধান সূচক এবং একইসাথে মুদ্রাস্ফীতি ও ভবিষ্যতে ইসিবির সুদের হার সংক্রান্ত নীতির ক্ষেত্রে মানদণ্ড হিসেবে বিবেচিত হয়। যদি দেশটির উৎপাদক মূল্য সূচকের ফলাফল দুর্বল হয়, তবে এটি মুদ্রাস্ফীতির চাপ কমে আসার প্রমাণ হিসেবে দেখা হবে, যা ইসিবির কর্তৃক আরও সুদের হার হ্রাস করার প্রয়োজনীয়তা হ্রাস করবে। এর ফলে ইউরো বিনিয়োগকারীদের কাছে কম আকর্ষণীয় হয়ে উঠতে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের দিকে বেশি মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/108643880.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1835-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1793-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1835-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1768-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1793 এবং 1.1835-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1768-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1716-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1793-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1768 এবং 1.1716-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/424649
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৩ সেপ্টেম্বর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1043791582.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের অনেক নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1767 লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। দ্বিতীয়বার 1.1767 লেভেল টেস্টের সময় MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে ছিল, যা বাই সিগন্যালের পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়ন করার সুযোগ দেয় এবং এর ফলে এই পেয়ারের মূল্য 30 পয়েন্ট বৃদ্ধি পায়। গতকাল ইউরোর উপর বিক্রেতাদের চাপ প্রয়োগের চেষ্টা কেবলমাত্র সামান্য কারেকশনের মধ্যেই সীমিত ছিল, যা মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভের প্রতিনিধিদের বক্তৃতার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ ছিল। আগামী মাসগুলোতে মুদ্রাস্ফীতির চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে ইসিবি সুদের হার বৃদ্ধির পদক্ষেপ অব্যাহত রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে, অন্যদিকে ফেডের বাড়তি সতর্ক অবস্থান ইউরোর পক্ষে আকর্ষণীয় সুদের হারের পার্থক্য তৈরি করছে, যা মূলধন প্রবাহকে উদ্দীপিত করছে এবং ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা সৃষ্টিতে সহায়তা করছে। তাছাড়া, ইউরোজোনের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি, বিশেষত পরিষেইবা, ইউরোকে অতিরিক্ত স্থিতিশীলতা প্রদান করছে। আজ দিনের প্রথমার্ধে ইউরোজোনের উৎপাদন, পরিষেবা খাত সংক্রান্ত এবং কম্পোজিট PMI প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। যদি এই প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল দেখা যায়, বিশেষত উৎপাদন খাতে, তাহলে ইউরোর আরও মূল্য বৃদ্ধি সম্ভাবনা রয়েছে। ট্রেডাররা এই প্রতিবেদনগুলোর জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে, কারণ PMI সূচক ইউরোজোনের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির একটি নেতৃস্থানীয় সূচক হিসেবে কাজ করে। উৎপাদন খাতের প্রতিবেদনের দিকে বিশেষ মনোযোগ দেওয়া হবে, যা সাম্প্রতিক মাসগুলোতে সাপ্লাই চেইন বিঘ্নতা, জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি এবং বৈদিশিক চাহিদার দুর্বল হওয়ায় সংগ্রাম করছে। যদি উৎপাদন সংশ্লিষ্ট PMI প্রতিবেদনের ফলাফল বিশ্লেষকদের প্রত্যাশা ছাড়িয়ে যায় এবং 50-এর উপরে থাকে, তাহলে এটি পুনরায় উৎপাদন বৃদ্ধির সূচনা এবং সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি উন্নতির সংকেত দেবে। ইতিবাচক ফলাফল বিনিয়োগকারীদের ইউরোজোন অর্থনীতির প্রতি আস্থা বাড়াতে পারে, পুঁজি প্রবাহকে আকর্ষণ করতে পারে এবং ইউরোর চাহিদা বৃদ্ধি করতে পারে, যা বিশেষত মার্কিন ডলারের বিপরীতে ইউরোর দর বৃদ্ধিকে ত্বরান্বিত করবে। বিপরীতে, প্রত্যাশার চেয়ে দুর্বল ফলাফল ইউরোর উপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে এবং এটির দরপতন ঘটাতে পারে। বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এবং বৈশ্বিক অনিশ্চয়তা বিবেচনায়, PMI প্রতিবেদনের ফলাফল ইউরোর মূল্যের স্বল্পমেয়াদি মুভমেন্টের সম্ভাবনা নির্ধারণে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2-এর উপর নির্ভর করব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/283861853.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1844-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1807-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1844-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের পূর্বাভাসের চেয়ে ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1779-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1807 এবং 1.1844-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1779-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1743-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1807-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1779 এবং 1.1743-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/424961
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৫ সেপ্টেম্বর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2133101850.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের অনেক নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1755-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের আরও নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছে। এই কারণে আমি ইউরো বিক্রি করিনি এবং পুরো নিম্নমুখী মুভমেন্টটি কাজে লাগাতে পারিনি। 1.1731 লেভেল থেকে রিবাউন্ডের ক্ষেত্রে লং পজিশন ওপেন করার ফলে প্রায় 10 পিপস মুনাফা পাওয়া গেছে। যুক্তরাষ্ট্রে নতুন আবাসন বিক্রয় সংক্রান্ত প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশিত হওয়ায় ডলারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট এবং ইউরোর দরপতন উদ্দীপিত হয়েছে। আশাবাদী ফলাফল বিনিয়োগকারীদের আসন্ন ফেডারেল রিজার্ভের সিদ্ধান্ত নিয়ে তাদের প্রত্যাশা পুনর্বিবেচনা করতে প্ররোচিত করেছে। আজ জার্মানির প্রাথমিক GfK কনজিউমার সেন্টিমেন্ট ইনডেক্স, ইউরোজোনে বেসরকারি খাতের ঋণগ্রহণ এবং M3 মানি সাপ্লাই সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। জার্মানির GfK কনফিডেন্স ইনডেক্স ভোক্তাদের মনোভাব এবং ব্যয় পরিমাপের একটি মূল সূচক, যা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির গুরুত্বপূর্ণ চালক। ইউরোজোনে বেসরকারি খাতের ঋণের পরিমাণ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও পরিবারের জন্য ঋণপ্রাপ্যতা নির্দেশ করে। ঋণ বৃদ্ধি পেলে সেটি অর্থনৈতিক কার্যকলাপ বৃদ্ধির বিষয়টি নিশ্চিত করে এবং ইঙ্গিত দেয় যে অঞ্চলটি বিনিয়োগকারীদের কাছে আরও আকর্ষণীয় হয়ে উঠছে। M3 মানি সাপ্লাইয়ের প্রতিবেদন, যা প্রচলিত নগদ, আমানত এবং অন্যান্য লিকুইড অ্যাসেটকে অন্তর্ভুক্ত করে, বর্তমান মুদ্রাস্ফীতির মাত্রা এবং ইসিবির মুদ্রানীতি অবস্থান সম্পর্কে ধারণা দিতে পারে। এই অনিশ্চিত অর্থনৈতিক সময়ে, এসব প্রতিবেদনের ফলাফল ট্রেডারদের জন্য বিশেষভাবে মূল্যবান হবে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের দিকে বেশি মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1789-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1754-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1789-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের পূর্বাভাসের চেয়ে ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1735-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1754 এবং 1.1789-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1735-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1708-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1754-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1735 এবং 1.1708-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/425261
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৬ অক্টোবর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1128823086.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি শূন্যের বেশ নিচে অবস্থান করছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1732 লেভেল টেস্ট করেছিল, যার ফলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনা সীমিত হয়ে পড়ে। এই কারণেই আমি ইউরো বিক্রির সিদ্ধান্ত নিইনি। যুক্তরাষ্ট্রে পরিষেবা খাতের কার্যকলাপের হার হ্রাস পেয়ে ISM সূচক ৫০-এর সীমারেখায় পৌঁছেছে, যা মার্কেটের বিনিয়োগকারীদের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে, কিন্তু এটি ডলারের বড় ধরনের দরপতন ঘটায়নি। সম্ভবত মার্কেটের ট্রেডাররা এরকম একটি পরিস্থিতির জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত ছিল। ISM সূচক যখন এতটা সংকটাপন্ন স্তরের কাছাকাছি আসে, তা যুক্তরাষ্ট্রে সামগ্রিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হ্রাসের প্রবণতা নির্দেশ করে, ফলে অক্টোবর মাসে ফেডারেল রিজার্ভ কর্তৃক সুদের হার হ্রাস এখন সবচেয়ে সম্ভাব্য দৃশ্যপট হয়ে উঠেছে। আজ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট রয়েছে যা ইউরোর ওপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে। ট্রেডাররা ইউরোজোনের সেন্টিক্স বিনিয়োগকারীদের আস্থা সূচক, খুচরা বিক্রয় সংক্রান্ত প্রতিবেদন এবং ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দের বক্তব্যের দিকে দৃষ্টি রাখবে। সেন্টিক্স সূচক ইউরোজোন অর্থনীতির বর্তমান অবস্থা এবং ভবিষ্যতের সম্ভাবনা নিয়ে বিনিয়োগকারীদের দৃষ্টিভঙ্গিকে প্রতিফলিত করে। যদি সূচকটির ফলাফল শূন্যের উপরে আসে, তাহলে তা ইতিবাচক আশাবাদ নির্দেশ করে; আর শূন্যের নিচের মান নিঃসন্দেহে নেতিবাচক মনোভাবের ইঙ্গিত দেয়। খুচরা বিক্রয় সংক্রান্ত প্রতিবেদনের গ্রাহক ব্যয়ের সামর্থ্য মূল্যায়নে ব্যবহৃত হয়, যা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির প্রধান চালিকাশক্তিগুলোর একটি। খুচরা বিক্রয় সূচকের হ্রাস অর্থনৈতিক সম্প্রসারণের মন্থরতার সংকেত দিতে পারে এবং ইসিবির মুদ্রানীতি পুনর্বিবেচনার সম্ভাবনা উন্মুক্ত করতে পারে। তবে মনে রাখা উচিত, এই সূচকগুলো দুই মাস বিলম্বে প্রকাশিত হয়—ফলে এগুলো ট্রেডারদের পরিকল্পনায় ততটা তাৎক্ষণিক প্রভাব ফেলবে না। আজকের মূল ইভেন্ট হবে লাগার্ডের বক্তব্য। তার মন্তব্য ইসিবির ভবিষ্যৎ পদক্ষেপ নিয়ে বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রেডাররা খুব মনোযোগ দিয়ে সুদের হারের সম্ভাব্য পরিবর্তন সম্পর্কে যেকোনো ইঙ্গিত খুঁজবে। তবে, তার সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকারের উপর ভিত্তি করে বলা যায়, শিগগিরই আর্থিক নীতিমালায় নতুন কোনো পরিবর্তন আসার সম্ভাবনা খুবই কম। আজকের ট্রেডিংয়ে আমি মূলত পরিকল্পনা 1 এবং পরিকল্পনা 2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/621805290.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1746-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1721-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1746-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের বেশ ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরো ক্রয় করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1697-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1721 এবং 1.1746-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1697-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1674-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর বিয়ারিশ চাপ ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1721-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1697 এবং 1.1674-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/426374
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৭ অক্টোবর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1818400452.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি উল্লেখযোগ্যভাবে শূন্যের অনেক উপরে অবস্থান করছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1684 লেভেল টেস্ট করেছে—যা এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করে ফেলেছিল, বিশেষ করে আগের শক্তিশালী দরপতনের পরপরই। এই কারণেই আমি ইউরো ক্রয় করিনি। গতকালের ট্রেডিং সেশনে দেখা গেছে, মার্কেটের ট্রেডাররা ফ্রান্সের রাজনৈতিক অস্থিরতাকে কেন্দ্র করে ইউরোর মূল্যকে নিম্নমুখী করার চেষ্টা চালিয়েছে। তবে শেষ পর্যন্ত ইউরোর ক্রেতারা কিছুটা নিয়ন্ত্রণ ফিরে পান, যার ফলে সাময়িকভাবে ইউরোর মূল্যের একটি সাপোর্ট লেভেল প্রতিষ্ঠিত হয়। একাধিক প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ এবং আগাম নির্বাচনের সময়সূচি ঘোষণার মাধ্যমে তৈরি হওয়া অনিশ্চয়তা এখনো ইউরোর ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে যাচ্ছে। ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভবিষ্যৎ সিদ্ধান্ত ঘিরে প্রত্যাশা থেকেও অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে মুদ্রাস্ফীতির হার হ্রাস পেলেও, ইসিবির নীতিগত অবস্থান এখনো বেশ কঠোর, যা এই বছর ইউরোজোনের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনার ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে। আজ দিনে প্রথমার্ধে আমরা বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশের প্রত্যাশা করছি: জার্মানির ফ্যাক্টরি অর্ডার: যদি শিল্পখাতে সাম্প্রতিক স্থবিরতার পর দৃঢ় প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস বাস্তবে পরিণত হয়, তাহলে এটি জার্মান অর্থনীতির পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়ার প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থা সৃষ্টি করতে সাহায্য করবে। ফ্রান্সের ট্রেড ব্যালেন্স: এই প্রতিবেদন ফরাসি অর্থনীতির প্রতিযোগিতার সক্ষমতা যাচাইয়ের একটি সূচক হিসেবে কাজ করবে। ট্রেড সারপ্লাস বৃদ্ধি পেলে সেটি সাধারণত শক্তিশালী রফতানি সক্ষমতা এবং ইতিবাচক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ইঙ্গিত দেয়। অপরদিকে, সারপ্লাস কমে গেলে (বা ঘাটতি দেখা গেলে) তা উদ্বেগ তৈরি করতে পারে। বুন্ডেসব্যাংক প্রেসিডেন্ট জোয়াখিম নাগেলের বক্তব্য: এটি আজকের দিনের একটি প্রধান গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট হবে। বিনিয়োগকারীরা মুদ্রাস্ফীতি, মুদ্রানীতি ও ইউরোজোন অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে তার মন্তব্য অত্যন্ত ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করবেন। তার বক্তব্য ইসিবির পরবর্তী নীতিগত পদক্ষেপ নিয়ে মার্কেটের ট্রেডারদের প্রত্যাশাগুলোকে প্রভাবিত করতে পারে, যার মাধ্যমে ইউরোর মূল্যের দিকনির্দেশনা নির্ধারণেও প্রভাব পড়তে পারে। আজকের ট্রেডিংয়ে আমি মূলত নিচে উল্লেখিত বাই সিগন্যালের পরিকল্পনা 1 ও 2 অনুসরণ করব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1226499338.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1745-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1712-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1745-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1696-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1712 এবং 1.1745-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1696-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1664-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1712-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1696 এবং 1.1664-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/426505
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৮ অক্টোবর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/761874842.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের উল্লেখযোগ্য নিচে অবস্থান করছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য প্রথমবার 1.1658 লেভেলটি টেস্ট করে, যার ফলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনা সীমিত হয়ে পড়ে। এই কারণেই আমি ইউরো বিক্রি করিনি। দ্বিতীয়বার 1.1658 লেভেল টেস্ট করার সময়, MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে ছিল। এতে করে বাই সিগন্যালের পরিকল্পনা #2 কার্যকর হওয়ার সুযোগ তৈরি হয় এবং এই পেয়ারের মূল্য প্রায় 20-পিপস ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট প্রদর্শন করে। মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভ কর্মকর্তাদের মন্তব্য—যেখানে তারা সতর্ক করেছেন যে সুদের হার বেশি তাড়াতাড়ি কমানো হলে মূল্যস্ফীতি আবার বাড়তে পারে—তা ডলারের দর বৃদ্ধির পেছনে অবদান রেখেছে এবং ইউরোর যথেষ্ট পরিমাণে দরপতন ঘটিয়েছে। বিনিয়োগকারীরা এখন যুক্তরাষ্ট্রে আরও কঠোর মুদ্রানীতির প্রত্যাশা করছে এবং সে কারণে ইউরো ও অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ণ অ্যাসেট বিক্রি করে নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে ডলারের দিকে ঝুঁকছে। আজ ট্রেডারদের মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে জার্মানির শিল্প উৎপাদনের প্রতিবেদন এবং ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ডের বক্তব্য। উভয় ইভেন্টই ইউরোর মূল্যের স্বল্পমেয়াদি দিকনির্দেশনা এবং সামগ্রিকভাবে মার্কেটের পরিস্থিতিকে প্রভাবিত করতে পারে। জার্মানিতে প্রকাশিত আগস্ট মাসের শিল্প উৎপাদনের প্রতিবেদন ইউরোজোনের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি মূল্যায়নের এক গুরুত্বপূর্ণ সূচক। এই প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল মার্কেটে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে মন্থরতার নতুন উদ্বেগ সৃষ্টি করতে পারে এবং ইসিবি কর্তৃক আরও নমনীয় নীতিমালার দিকে এগিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি করবে, যা ইউরোর ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে। অন্যদিকে, ইতিবাচক ফলাফল ইউরোজোনের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিয়ে বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়াতে পারে এবং ইউরোর পক্ষে সহায়ক হতে পারে। লাগার্ডের বক্তব্যও বিনিয়োগকারীরা ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করবে। তাঁর বক্তব্যে ইসিবির নীতিগত অবস্থান পরিবর্তনের সম্ভাবনা, মূল্যস্ফীতির পূর্বাভাস, বা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাসে কোনো সংশোধনের ইঙ্গিত থাকলে তা ফরেন এক্সচেঞ্জ মার্কেটে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে। বিশেষ করে, সুদের হার কমানোর সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করা হলে তা ট্রেডারদের আরও বেশি মনোযোগ আকর্ষণ করবে, কারণ ইউরোজোনে মূল্যস্ফীতির নিম্নমুখী প্রবণতার সম্ভাবনা ইতোমধ্যে স্পষ্ট হয়ে উঠছে। আজকের দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা 1 ও পরিকল্পনা 2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/912905749.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1674-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1629-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1674-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1606-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1629 এবং 1.1674-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/426653
-
৯ অক্টোবর কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1723391592.jpg[/IMG]
বুধবারের ট্রেডিংয়ের বিশ্লেষণ: EUR/USD পেয়ারের 1-ঘন্টার চার্ট বুধবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্য উভয় দিকেই মুভমেন্ট প্রদর্শন করেছে, তবে ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে নিম্নমুখী প্রবণতা বজায় রয়েছে। মূল দরপতনটি এশিয়ান সেশনের সময় ঘটে, তাই প্রকাশিত একটিমাত্র সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন—জার্মা ির শিল্প উৎপাদন, যেটির ফলাফল প্রত্যাশার চেয়ে অনেক দুর্বল ছিল—ইউরোর উপর কার্যত কোনো প্রভাব ফেলেনি। সন্ধ্যায় ফেডারেল ওপেন মার্কেট কমিটির সর্বশেষ বৈঠকের কার্যবিবরণী প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে দেখা গেছে কমিটির প্রায় অর্ধেক সদস্য আর্থিক নীতিমালায় আরও নমনীয়করণের প্রত্যাশা করছেন। জানানো হয়েছে, বছরের শেষ নাগাদ মূল সুদের হার আরও দুইবার কমানো হতে পারে। তবে এই তথ্য আসলে নতুন কিছু নয়, কারণ এটি ১৭ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত ফেডের বৈঠকের পর থেকেই পাওয়া যাচ্ছিল। অর্থাৎ, সম্ভাব্য দুইবার সুদের হার হ্রাসের ধারণা এখন আর কোনো চমক নয়। আমাদের দৃষ্টিতে, ফেডের অবস্থান এখনো যথেষ্ট ডোভিশ বা নমনীয় এবং সেটিই বহাল থাকবে, যা নিঃসন্দেহে ডলারের জন্য ইতিবাচক নয়। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমের অচলাবস্থা চলছে, শিকাগোতে বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে, এবং গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক প্রতিবেদনও প্রকাশিত হচ্ছে না। এমন পরিস্থিতির মধ্যে প্রশ্ন হলো: ডলারের মূল্য কীভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে? এটাই সেই "মিলিয়ন ডলারের প্রশ্ন"।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1373979889.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে, রাতের বেলায় একটি মাত্র ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিক হয়। এই পেয়ারের মূল্য 1.1655–1.1666 জোন ব্রেক করে নিম্নমুখী হয়, যা শর্ট পজিশন ওপেন করার সুযোগ তৈরি করে। যদিও দিনের শেষ পর্যন্ত এই পেয়ারের মূল্য নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছায়নি, সেসব শর্ট ট্রেড যেকোনো সময়েই ক্লোজ করা যেত — এবং প্রতিটি ক্ষেত্রেই তা লাভজনক ছিল। একমাত্র সমস্যা ছিল সিগন্যাল তৈরির সময়টি।
বৃহস্পতিবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল ঘন্টাভিত্তিক চার্টে দেখা যাচ্ছে যে EUR/USD পেয়ারের মূল্য একাধিকবার ট্রেন্ডলাইন ব্রেক করে ঊর্ধ্বমুখী হলেও, এখনো দরপতন হয়েই চলেছে—এর পেছনে স্পষ্ট কোনো কারণ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। আমরা এই মুভমেন্টকে পুরোপুরি অযৌক্তিক বলে মনে করছি। সামগ্রিক মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট মার্কিন ডলারের জন্য অত্যন্ত প্রতিকূল অবস্থায় রয়েছে, তাই এখন ডলারের শক্তিশালী মূল্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা কম। আমাদের মতে, আগের মতোই, ডলারের মূল্যের শুধুমাত্র টেকনিক্যাল কারেকশন হতে পারে — যার একটি এখন চলছে। বৃহস্পতিবার, EUR/USD পেয়ারের মূল্য যেকোনো দিকেই মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে। এই মুহূর্তে এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টের পেছনে কোনো স্পষ্ট যৌক্তিকতা নেই, বরং বেশ কিছুটা বিশৃঙ্খল অবস্থাই লক্ষ্য করা যাচ্ছে। আজ ফেডের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলের বক্তব্য অনুষ্ঠিত হবে বলে নির্ধারিত আছে, তবে মার্কেটের ট্রেডাররা এই বক্তব্যের প্রতি কী ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখাবে, তা বলা কঠিন। আপনি চাইলে 1.1655–1.1666 এরিয়ার উপর ভিত্তি করে ট্রেডিংয়ের পরিকল্পনা করতে পারেন। ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে নিম্নলিখিত গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলোর দিকে দৃষ্টি দিতে হবে: 1.1354–1.1363, 1.1413, 1.1455–1.1474, 1.1527, 1.1571–1.1584, 1.1655–1.1666, 1.1745–1.1754, 1.1808, 1.1851, 1.1908, 1.1970–1.1988। বৃহস্পতিবার জেরোম পাওয়েলের বক্তব্য মার্কেটের মূল ইভেন্ট হবে। মার্কেটের বিনিয়োগকারীরা নিবিড়ভাবে তার মন্তব্যের ওপর নজর রাখবে — তিনি শুধু ফেডের চেয়ারম্যান বলেই নয়, বরং কারণ এটি এই সপ্তাহের একমাত্র উল্লেখযোগ্য ইভেন্ট হিসেবেও বিবেচিত হচ্ছে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/426768
-
১০ অক্টোবর কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/17975780.jpg[/IMG]
বৃহস্পতিবারের ট্রেডিংয়ের বিশ্লেষণ: EUR/USD পেয়ারের 1-ঘন্টার চার্ট বৃহস্পতিবারেও EUR/USD পেয়ারের ধারাবাহিক দরপতন অব্যাহত ছিল। এবার, জেরোম পাওয়েলের বক্তব্যের অনেক আগেই দরপতন শুরু হয়ে যায়। সকালে মার্কেটের ট্রেডাররা ইউরো বিক্রি করতে শুরু করে এবং ফেড চেয়ারম্যানের সম্পূর্ণরূপে "নিরপেক্ষ" বক্তব্যের পরেও সেই বিক্রির প্রবণতা অব্যাহত থাকে। পাওয়েল আবারও জোর দিয়ে বলেন, ভবিষ্যতে মুদ্রানীতির আরও নমনীয়করণের সিদ্ধান্ত পূর্বনির্ধারিত নয় এবং এটি সম্পূর্ণরূপে সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফলের উপর নির্ভর করবে — যা তিনি ২০২৫ সালের শুরু থেকেই বলে আসছেন। তবে, ২০২৫ সালের প্রথমার্ধে যেভাবে মার্কেটের ট্রেডাররা তার এই বক্তব্যকে নেতিবাচকভাবে উপেক্ষা করছিল, ঠিক এখন একই বক্তব্যকে ইতিবাচক দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করছে। পাওয়েলের অবস্থান মূলত বদলায়নি — সবকিছু প্রতিবেদনের উপর নির্ভর করছে — তবুও এখন ডলারের মূল্য বাড়ছে, কমছে না। কেন? কেউই সঠিকভাবে জানে না। বিভিন্ন জরিপ অনুযায়ী, ট্রেডাররা এখনো বছরের শেষ নাগাদ ফেডের কাছ থেকে দুইবার সুদের হার হ্রাসের প্রত্যাশা করছে। আমাদের দৃষ্টিতে, এই মুভমেন্ট সম্পূর্ণরূপে অযৌক্তিক — মার্কেটের ট্রেডাররা এখন ডলারকে কেনার জন্য যেকোনো অজুহাত খুঁজে নিচ্ছে, এমনকি ৭–৮ মাস টানা আশংকার কারণে যেভাবে ডলার বিক্রি করা হয়েছিল, এখন তার বিপরীতমুখী কার্যক্রম পরিলক্ষিত হচ্ছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1722114420.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫ মিনিটের চার্টে, মার্কিন সেশনের সময় কেবল একটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। এই পেয়ারের মূল্য 1.1571–1.1584 জোন ব্রেক করে নিম্নমুখী হয়, কিন্তু সেই সিগন্যাল গঠনের পর আসলে আর কোনো উল্লেখযোগ্য মুভমেন্ট দেখা যেয়নি। নিঃসন্দেহে ট্রেডটি গ্রহণযোগ্য ছিল, তবে মুনাফার পরিমাণ সীমিত ছিল। শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘন্টাভিত্তিক চার্টে EUR/USD পেয়ারের মূল্য একাধিকবার ট্রেন্ডলাইন ব্রেক করলেও, কিছুটা সন্দেহজনক পরিস্থিতিতে আবারও দরপতন হয়েছে। আমরা এখনো মনে করি যে বর্তমান মুভমেন্টের কোনো যৌক্তিকতা নেই। মার্কিন ডলারের ক্ষেত্রে সামগ্রিক মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট এখনো নেতিবাচক, যার মানে হলো আমরা ডলারের মূল্যের স্থিতিশীল ও উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধির আশা করছি না। আমাদের দৃষ্টিকোণ অনুযায়ী আগের মতোই, ডলারের মূল্যের শুধু টেকনিক্যাল কারেকশনের ওপর নির্ভর করা যেতে পারে — যার একটি আমরা এখন প্রত্যক্ষ করছি। শুক্রবার, EUR/USD পেয়ারের মূল্য যেকোনো দিকেই মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে। এই মুহূর্তে মুভমেন্টে তেমন যৌক্তিকতা নেই, বরং অনেক 'নয়েজ' বা এলোমেলো মুভমেন্ট দেখা যাবে। এই দীর্ঘমেয়াদী দরপতনের পরে একটি কারেকশন শুরু হতে পারে — অথবা দরপতন চলতেও পারে, কারণ এখন মার্কেটে ডলার কেনার জন্য কোনো কারণের প্রয়োজন নেই। ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে উল্লিখিত লেভেলসমূহ ট্রেডিংয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত: 1.1354–1.1363, 1.1413, 1.1455–1.1474, 1.1527, 1.1571–1.1584, 1.1655–1.1666, 1.1745–1.1754, 1.1808, 1.1851, 1.1908, 1.1970–1.1988। শুক্রবার একমাত্র কিছুটা গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন হিসেবে ইউনিভার্সিটি অফ মিশিগান থেকে কনজ্যুমার সেনটিমেন্ট ইনডেক্স প্রকাশিত হতে যাচ্ছে। তবে আমরা অবাক হবো না যদি মার্কেটের ট্রেডাররা এই প্রতিবেদনকেও ডলার কেনার জন্য আরেকটি 'অজুহাত' হিসেবে ব্যবহার করে — প্রতিবেদনের আসল ফলাফল যাই হোক না কেন।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/426897
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৩ অক্টোবর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1772846946.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরের দিকে ওঠা শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1595 লেভেল টেস্ট করে—যা ইউরো কেনার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য ঊর্ধ্বমুখী হয়ে 1.1619-এর লক্ষ্যমাত্রার দিকে অগ্রসর হয়। যুক্তরাষ্ট্রে মুদ্রাস্ফীতি হ্রাসের সম্ভাবনার খবর প্রকাশের পর মার্কিন ডলার চাপের মুখে পড়ে। সাম্প্রতিককালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে আগামি মাসগুলোতে ভোক্তা মূল্য সূচকের বৃদ্ধির হার কমে যাওয়ার সম্ভাবনার ইঙ্গিত পাওয়া গেছে, ট্রেডারদের ফেডারেল রিজার্ভের ভবিষ্যৎ আর্থিক নীতিমালা সম্পর্কে তাদের দৃষ্টিভঙ্গি পুনর্বিবেচনা করতে বাধ্য করেছে। ফেডারেল ওপেন মার্কেট কওমিটির অক্টোবরের বৈঠকে সুদের হার হ্রাসের সম্ভাবনা এখনো তুলনামূলকভাবে বেশি রয়েছে। ট্রাম্প যখন সকল চীনা পণ্যের ওপর সম্ভাব্য 100% শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন, তখন মার্কেটেও দ্রুত প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। মার্কিন ডলার দ্রুত দরপতনের শিকার হয়, কারণ বিনিয়োগকারীরা বাণিজ্য সংঘাতের অনিশ্চয়তা নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে নিরাপদ কারেন্সি ও মূল্যবান ধাতুর দিকে বিনিয়োগ স্থানান্তর করা শুরু করে। এই ঘটনাবলীর প্রভাব শুধুমাত্র আর্থিক খাতেই সীমাবদ্ধ নেই। চীনা উপাদান ও কাঁচামালের ওপর নির্ভরশীল যুক্তরাষ্ট্রের শিল্প খাতের প্রতিনিধিরা উৎপাদন ব্যয় ব্যাপকভাবে বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। অন্যদিকে, সাধারণ ভোক্তা শ্রেণি আবারও চীন থেকে আমদানিকৃত পণ্যের ব্যাপক মূল্য বৃদ্ধির সম্মুখীন হতে পারেন। মার্কেটের ভবিষ্যৎ পরিস্থিতি অনেকাংশে নির্ভর করবে যুক্তরাষ্ট্র এবং চীন কত দ্রুত এই বাণিজ্য সংঘাত প্রশমিত করতে সক্ষম হয় তার উপর। আজ সকালের দিকে একমাত্র প্রকাশিতব্য প্রতিবেদন হলো জার্মানির উৎপাদক মূল্য সূচক। আজ আর কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। জার্মানির পাইকারি মূল্য সূচকের গতিপথ পর্যবেক্ষণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি মূল্যস্ফীতির প্রবণতা সহ বিভিন্ন অর্থনৈতিক প্রক্রিয়া মূল্যায়নে সহায়তা করে। এই সূচক মাঝারি মাত্রায় বৃদ্ধি পেলে সেটি ভবিষ্যতে ডিফ্লেশনের ঝুঁকির ইঙ্গিত দিতে পারে—যা ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংককে আরও অর্থনৈতিক প্রণোদনামূলক পদক্ষেপ বিবেচনায় নিতে উৎসাহিত করতে পারে। এছাড়াও, উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত না হওয়ায় বিনিয়োগকারীদের মনোযোগ অন্যান্য অনুঘটকের দিকে সরে যেতে পারে, যার মধ্যে এখন অন্যতম হলো বাণিজ্য সংঘাত। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা 1 এবং পরিকল্পনা 2 বাস্তবায়নের দিকে মনোযোগ দিব। বাই সিগন্যাল
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1655-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1626-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1655-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। কারেকশনের অংশ হিসেবে এই ধরনের মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1611-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1626 এবং 1.1655-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1611-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1590-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1626-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1611 এবং 1.1590-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/427081
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৪ অক্টোবর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/754765731.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি সবেমাত্র শূন্যের নিচের দিকে নামতে শুরু করেছিল, তখন EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.1584 লেভেল টেস্ট করে—যা ইউরো বিক্রির জন্য একটি উপযুক্ত এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলস্বরূপ, এই পেয়ারের মূল্য নিম্নমুখী হয়ে 1.1562-এর লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছায়। চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্ভাব্য বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা এখনো বৈশ্বিক অর্থনীতি এবং ঝুঁকিপূর্ণ অ্যাসেটগুলোর উপর, বিশেষ করে ইউরোর উপর, প্রভাব ফেলছে। বিনিয়োগকারীরা উদ্বিগ্ন যে পৃথিবীর দুই বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের মধ্যে বাণিজ্য উত্তেজনা বৃদ্ধি পেলে তা বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারে। পাশাপাশি, ইউরোর মূল্যের ভবিষ্যত ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাও হুমকির মুখে রয়েছে, কারণ যদি বাণিজ্য সংঘাত আরও গভীর হয়, তাহলে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক সম্ভবত আবার আর্থিক প্রণোদনামূলক অবস্থানে ফিরে যেতে বাধ্য হতে পারে। আজ সকালে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে—যার মধ্যে রয়েছে ইউরোজোনের ZEW ইকোনোমিক সেন্টিমেন্ট সূচক এবং জার্মানির ভোক্তা মূল্যসূচক (CPI)। এই প্রতিবেদনগুলোর ফলাফল কিছু সময়ের জন্য ইউরোর মূল্যের মুভমেন্টকে প্রভাবিত করতে পারে, যদিও দীর্ঘমেয়াদে এর প্রভাব সীমিত হতে পারে। ZEW সূচকটি ইউরোজোনের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি মূল্যায়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক হিসেবে বিবেচিত হয়, যেটি বিশ্লেষক ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের মতামতকে প্রতিফলিত করে। যদি এই সূচকের ফলাফল প্রত্যাশার চেয়ে বেশি হয়, তাহলে তা ব্যবসায়িক পরিস্থিতি আশাবাদ প্রতিফলিত করে এবং ইউরোর মূল্যের প্রতি সমর্থন বাড়াতে পারে। তবে এটা মনে রাখা জরুরি, এই সূচক মূলত অর্থনৈতিক বাস্তবতা নয় বরং সেন্টিমেন্ট বা অনুভূতিকে প্রতিফলিত করে। জার্মানির CPI বা ভোক্তা মূল্য সূচক হলো ইউরো অঞ্চলের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির প্রধান মুদ্রাস্ফীতি সূচক। এই সূচকের প্রকৃত ফলাফল যদি পূর্বাভাস ছাড়িয়ে যায়, তাহলে এটি ইসিবির উপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে। অন্যদিকে, দেশটির ভোক্তা মূল্য সূচক বা CPI-এর দুর্বল ফলাফল ইউরোর উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে, কারণ এতে সুদের হার হ্রাসের প্রত্যাশা আরও বৃদ্ধি পাবে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা 1 এবং পরিকল্পনা 2 বাস্তবায়নের দিকে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1674108944.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1611-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1592-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1611-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর মূল্যের বুলিশ প্রবণতার প্রত্যাশা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1578-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1592 এবং 1.1611-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1578-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1558-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ এই পেয়ারের উপর চাপ সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1592-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1578 এবং 1.1558-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/427227
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৬ অক্টোবর
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের বেশ নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1615 লেভেল টেস্ট করে, যার ফলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনা কিছুটা সীমিত হয়ে যায়। এরপর ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি পায়, তবে যখন মূল্য 1.1641-এ পৌঁছায়, তখন MACD সূচকটিও শূন্যের অনেক ওপরে উঠে যায়। তাই আমি এই লেভেলে ইউরো ক্রয়ের সিদ্ধান্ত না নিয়ে সেল সিগন্যালের পরিকল্পনা নং 2 বাস্তবায়নের জন্য অপেক্ষা করি, যা থেকে আমি প্রায় 10 পিপস মুনাফা করতে সক্ষম হই। ফেডারেল রিজার্ভ কর্মকর্তারা সুদের হার হ্রাসের ইঙ্গিত দেয়ায় মার্কেটে ডলারের ব্যাপক দরপতন ঘটেছে, যার ফলে ইউরোর দর বৃদ্ধি পেয়েছে। মার্কেটের ট্রেডাররা এই ইঙ্গিতগুলোকে আগামী দিনগুলোতে আরও নমনীয় আর্থিক নীতিমালা প্রণয়নের প্রত্যাশা হিসেবে নিয়েছে, যা ঐতিহাসিকভাবে মার্কিন ডলারের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। আজ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে এবং কয়েকটি বক্তব্যও অনুষ্ঠিত হবে, যেগুলো নিশ্চিতভাবেই ফরেক্স মার্কেটে ভোলাটিলিটি সৃষ্টি করবে। দিনের প্রথমার্ধে ইউরোজোনের ট্রেড ব্যালেন্স এবং ইতালির ভোক্তা মূল্য সূচক সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। পরবর্তী সময়ে মার্কিন সেশনে, ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ডের একটি বক্তব্য অনুষ্ঠিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে। ইউরোজোনের ট্রেড ব্যালেন্স সংক্রান্ত প্রতিবেদন ইউরোপীয় দেশগুলোর প্রতিযোগিতামূলক অবস্থান এবং সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির মূল্যায়নে সহায়তা করবে। ট্রেড সারপ্লাস বা বাণিজ্য উদ্বৃত্ত এমন একটি অর্থনীতির ইঙ্গিত দেয়, যা বিশ্ববাজারে চাহিদাসম্পন্ন পণ্য উৎপাদনে ও পরিষেবা প্রদান সক্ষম। অন্যদিকে, ট্রেড ডেফিসিট বা বাণিজ্য ঘাটতি দেশীয় চাহিদার ঘাটতি এবং রপ্তানি খাতকে সহায়তার প্রয়োজনীয়তা নির্দেশ করতে পারে। ইতালির কনজ্যুমার প্রাইস ইনডেক্স বা ভোক্তা মূল্য সূচক হলো ইউরোজোনের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির মুদ্রাস্ফীতির মূল সূচক। এই সূচকে ঊর্ধ্বগতি ইসিবিকে সুদের হার নিয়ে আরও সতর্ক অবস্থান গ্রহণ করতে বাধ্য করতে পারে, অন্যদিকে, সূচকটির পতন হলে আরও আর্থিক প্রণোদনামূলক পদক্ষেপের গ্রহণের সুযোগ তৈরি হতে পারে। ক্রিস্টিন ল্যাগার্ডের বক্তব্য আজ ট্রেডারদের মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে। বিনিয়োগকারীরা তার মন্তব্য ঘনিষ্ঠভাবে পর্যালোচনা করবে এবং ইউরোজোনের ভবিষ্যৎ আর্থিক নীতিমালা নিয়ে যেকোনো ইঙ্গিত পাওয়ার চেষ্টা করবে। প্রত্যাশা করা হচ্ছে, তিনি মুদ্রাস্ফীতির প্রবণতা, অর্থনৈতিক পূর্বাভাস এবং অর্থনীতিকে সহায়তার সম্ভাব্য পদক্ষেপ নিয়ে কথা বলবেন। তার বক্তব্যে প্রতিফলিত অবস্থান ইউরোর দর ও মার্কেটের সামগ্রিক পরিস্থিতির ওপর দৃশ্যমান প্রভাব ফেলতে পারে। আজকের দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা নং ১ এবং পরিকল্পনা নং ২ বাস্তবায়নের ওপর বেশি মনোযোগ দিব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1441249641.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1705-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1669-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1705 -এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1653-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1669 এবং 1.1705-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1887225733.jpg[/IMG]
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1653-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1623-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ এই পেয়ারের উপর চাপ সৃষ্টি হওয়ার খুব একটা সম্ভাবনা নেই। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1669-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1653 এবং 1.1623-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/427498
-
১৭ অক্টোবর কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2069288234.jpg[/IMG]
বৃহস্পতিবারের ট্রেডিংয়ের পর্যালোচনা: EUR/USD পেয়ারের 1-ঘন্টার চার্ট বৃহস্পতিবার, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত ছিল, যা ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে স্পষ্টভাবে দেখা গেছে। তবে ৫ মিনিটের চার্টে এই পেয়ারের মূল্যের একেবারেই ফ্ল্যাট মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে। মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট দুর্বল ছিল। আরও স্পষ্টভাবে বললে, এই পেয়ারের মূল্য এখন একটি স্থবিরতার পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে, যা থেকে পুনরায় ভোলাটিলিটি সৃষ্টির জন্য মার্কেটে বড় রকমের কোনো অনুঘটকের প্রয়োজন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমে চলমান অচলাবস্থার কারণে অক্টোবর মাসের অনেক গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়নি। এর ফলে, ফেডারেল রিজার্ভ চলতি মাসের শেষ দিকে কীভাবে সুদের হার সম্পর্কিত সিদ্ধান্ত নেবে, তা এখনো ট্রেডারদের কাছে স্পষ্ট নয়। যদিও মার্কেটে সুদের হার হ্রাসের প্রায় ১০০% সম্ভাবনা রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে, তবুও সংশয় রয়ে গেছে। অতিরিক্তভাবে, মার্কিন-চীন বাণিজ্য উত্তেজনা পুনরায় বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই ডলারের ওপর চাপ সৃষ্টির জন্য যথেষ্ট কারণ রয়েছে। টেকনিক্যাল দিক থেকে, এই পেয়ারের মূল্য একটি ডিসেন্ডিং ট্রেন্ডলাইন ব্রেক করে ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে, তাই আরও ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের সম্ভাবনা বিদ্যমান রয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1822178909.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে, কেবল সন্ধ্যাবেলা একটি কার্যকর বাই সিগন্যাল গঠিত হয়। তার আগে সারাদিনজুড়ে এই পেয়ারের মূল্য 1.1655–1.1666 রেঞ্জে সাইডওয়েজ মুভমেন্ট প্রদর্শন করে। পরে যখন এই পেয়ারের মূল্য এই জোন ব্রেক করে ঊর্ধ্বমুখী হয়, তখন নতুন ট্রেডারদের জন্য লং পজিশন ওপেন করার যথেষ্ট যুক্তিসঙ্গত কারণ ছিল, যেখানে মূল্যের 1.1745 এরিয়ার দিকে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা যেতে পারে। এই পর্যায়ে ভবিষ্যৎ লাভের সম্ভাবনায় ব্রেকইভেনে স্টপ-লস অর্ডার সেট করে ট্রেড ওপেন রাখা যেতে পারে। শুক্রবার কীভাবে ট্রেডিং করতে হবে: ঘণ্টাভিত্তিক চার্টে এখন স্পষ্টভাবেই EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা পরিলক্ষিত হচ্ছে। এই পেয়ারের মূল্য আবারও ডিসেন্ডিং ট্রেন্ডলাইন ব্রেক করেছে, এবং মার্কিন ডলারের মৌলিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট এখনও স্পষ্টভাবে নেতিবাচক রয়েছে। তাই ২০২৫ সালের যে সামগ্রিক ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা গিয়েছিল তা অব্যাহত থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। শুক্রবার আবারও স্বল্প মাত্রার ভোলাটিলিটি দেখা যেতে পারে, কারণ ইউরোজোন বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে — কোনো উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। বৃহস্পতিবার 1.1655–1.1666 রেঞ্জে একটি বাই সিগন্যাল গঠিত হয়েছে, তাই লং পজিশন এখনো প্রাসঙ্গিক রয়েছে, যেখানে এই পেয়ারের মূল্যের 1.1745–1.1754 জোনের কাছাকাছি পৌঁছানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা যেতে পারে। ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য বিবেচ্য লেভেলগুলো 1.1354-1.1363, 1.1413, 1.1455-1.1474, 1.1527, 1.1571-1.1584, 1.1655-1.1666, 1.1745-1.1754, 1.1808, 1.1851, 1.1908, 1.1970-1.1988।আজ উল্লেখযোগ্য কোনো প্রতিবেদন প্রকাশের কথা না থাকায়, ভোলাটিলিটি আবারও কম থাকতে পারে। তবে ইউরোর দর সামান্য বাড়তে পারে, কারণ বর্তমানে এটির দর বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত শর্তই বিদ্যমান।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/427616
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৩০ অক্টোবর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1320389972.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরে ওঠা শুরু করে তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1640 লেভেল টেস্ট করে, যা ইউরো কেনার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে এবং এর ফলে এই পেয়ারের মূল্য ২৫ পিপসের বেশি বৃদ্ধি পায়। সারা বিশ্বে মন্থর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও দীর্ঘস্থায়ী বাণিজ্য উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে, যুক্তরাষ্ট্রে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে সহায়তা করার লক্ষ্যে ফেডারেল রিজার্ভ গতকাল প্রত্যাশিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। প্রত্যাশা করা হয়েছিল, সুদের হার হ্রাসের ফলে বিনিয়োগকারীদের কাছে ডলারের আকর্ষণ কমে যাবে, কারণ অন্যান্য মুদ্রায় তুলনামূলকভাবে ভালো রিটার্ন প্রত্যাশিত ছিল — কিন্তু বাস্তবে তা ঘটেনি। জেরোম পাওয়েলের বক্তৃতার ফলে বিনিয়োগকারীরা পূর্বাভাস কিছুটা সংশোধন করতে বাধ্য হয়। পাওয়েলের সতর্ক থাকার এবং সুদের হার কমানোর প্রক্রিয়ায় সম্ভাব্য বিরতির ইঙ্গিত ডলারের চাহিদাকে পুনর্বহাল করে। বিনিয়োগকারীরা এই সংকেতটি এমনভাবে ব্যাখ্যা করেছেন যে ফেড এখন আর আগ্রাসীভাবে সুদের হার কমানোর পরিকল্পনা করছে না—যদিও ফেড কমিটির উপর হোয়াইট হাউসের প্রশাসনিক চাপ অব্যাহত রয়েছে। আজ ট্রেডাররা ইউরোজোনে আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনগুলোর ওপর দৃষ্টিপাত করছে। ইউরোপ ও জার্মানির প্রান্তিক এবং মাসিক ভিত্তিক গুরুত্বপূর্ণ সূচকগুলোর জন্য ট্রেডাররা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে, কারণ স্বল্পমেয়াদে এই প্রতিবেদনগুলোর ফলাফল ইউরোর মূল্যকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করতে পারে। ইউরোজোনের জিডিপি প্রতিবেদন অঞ্চলটির বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এবং প্রবৃদ্ধির গতিপথ সম্পর্কে অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করবে। যদি প্রকাশিত পরিসংখ্যানগুলোর ফলাফল পূর্বাভাসের চেয়ে ইতিবাচক হয়, তাহলে এটি ইঙ্গিত দেবে যে ইউরোপীয় অর্থনীতি পূর্বের চেয়ে বেশি স্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছে, যা ইউরোর জন্য সহায়ক হবে। ইউরোজোনের বেকারত্বের হারও একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক। বেকারত্ব হ্রাস পেলে সেই সাধারণভাবে ইতিবাচক লক্ষণ হিসেবে গণ্য করা হয়, যা অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি এবং ভোক্তা ক্রিয়াকলাপ বৃদ্ধির ইঙ্গিত দেয় — এর ফলে ইউরোর আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। এছাড়াও, জার্মানির ভোক্তা মূল্য সূচকও (CPI) যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। মূল্যস্ফীতি এমন একটি মৌলিক বিষয়, যা জার্মানির কেন্দ্রীয় ব্যাংক মৌলিক নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে বিবেচনায় রাখে। ভোক্তা মূল্য সূচক বৃদ্ধি পেলে সেটি ভবিষ্যতে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক (ইসিবি) কর্তৃক কঠোর মুদ্রানীতি গ্রহণ করার ইঙ্গিত দিতে পারে। তাই আজকের প্রকাশিত প্রতিবেদনগুলোর ফলাফলের সম্মিলিত প্রভাব ইউরোপীয় মুদ্রার মূল্যের ভবিষ্যৎ গতিপথকে গভীরভাবে প্রভাবিত করতে পারে। বিনিয়োগকারীরা প্রতিটি সূচক গভীরভাবে বিশ্লেষণ করবেন, যাতে ইউরোজোন অর্থনীতির ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা নির্ধারণ করে বিনিয়োগের সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়। দৈনিক ট্রেডিং কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা 1 এবং 2 বাস্তবায়নের ওপর জোর দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1608390473.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1673-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1640-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরোর লং পজিশন ওপেন করতে পারেন। মূল্য 1.1673-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র কারেকশনের অংশ হিসেবে ইউরোর দর বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1620-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরোর লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1640 এবং 1.1673-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.1620-এর (চার্টে হালকা লাল লাইন) লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করার করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1587-এর লেভেল যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ যেকোনো সময় এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1640-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1620 এবং 1.1587-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/428957
-
EUR/USD পেয়ারের সাপ্তাহিক পূর্বাভাস: ISM সূচক, ADP প্রতিবেদন এবং "ব্ল্যাক সোয়ান"-এর সম্ভাবনা
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/473204913.jpg[/IMG]
গত তিন সপ্তাহের মধ্যে প্রথমবারের মতো গত শুক্রবার EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.1560 লক্ষ্যমাত্রার নিচে পৌঁছানোর পর ট্রেডিং সেশন শেষ হয়, অর্থাৎ এই পেয়ারের মূল্য 1.1560–1.1730-এর প্রতিষ্ঠিত রেঞ্জ থেকে নিম্নমুখী হয়েছে। এখন মূল প্রশ্নটি হচ্ছে: এই পেয়ারের মূল্য কি এই সাপোর্ট লেভেলের নিচে থাকবে, নাকি আগের লেভেলে ফিরে যাবে? পুরো অক্টোবরজুড়েই EUR/USD পেয়ারের বিক্রেতারা মূল্যকে একাধিকবার এই রেঞ্জের নিম্ন সীমানায় নিয়ে এসেছে এবং এই পেয়ারের মূল্য 1.15 ফিগারের বেসের দিকে নেমেছিল। তবে প্রতিবারই নিম্নমুখী মোমেন্টাম দুর্বল হয়ে গেছে এবং ক্রেতারা পুনরায় নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করেছে। গত সপ্তাহে ডলারের মূল্য বৃদ্ধির প্রধান কারণ ছিল ফেডারেল রিজার্ভ ভবিষ্যতে সুদের হার কমানোর ব্যাপারে আরও সতর্ক অবস্থান গ্রহণ করেছে। এখানে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় পরিষ্কার করা প্রয়োজন: ফেডারেল রিজার্ভের সতর্ক অবস্থান মূলত কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক সূচকের কারণে নয়, বরং চলমান শাটডাউনের ফলে সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদনের অনুপস্থিতির কারণে গ্রহণ করা হয়েছে। সুতরাং, যদি যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়, তাহলে ডলার আবারও চাপের মুখে পড়তে পারে। এখানে উল্লেখযোগ্য যে অর্থনৈতিক পরিস্থিতি কেবলমাত্র সরকারি পরিসংখ্যান দ্বারা নির্ধারিত হয় না। এই প্রেক্ষাপটে, আগামী সপ্তাহটি তাৎপর্যপূর্ণ, কারণ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এসব সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের "ফলাফলগুলো" মার্কিন ডলারকে সহায়তা করবে কিংবা চাপের মুখে ফেলতে পারে। সোমবার, ৩ নভেম্বর, যুক্তরাষ্ট্রে ISM ম্যানুফ্যাকচারিং সূচক প্রকাশিত হবে, যা অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নির্ধারণে অন্যতম প্রাথমিক ও গুরুত্বপূর্ণ সূচক। এই সূচক ফেডের জন্য একটি বেঞ্চমার্ক হিসেবে কাজ করে, যা অর্থনৈতিক অবস্থা এবং মুদ্রাস্ফীতি ঝুঁকি বিবেচনার ক্ষেত্রে সহায়ক সূচক। চলতি বছরের মার্চ মাস থেকে এই সূচক ৫০ পয়েন্টের নিচে অবস্থান করছে, যা উৎপাদন খাত সংকোচনের ইঙ্গিত দেয়। তবে গত দুই মাসে সূচকটির ফলাফল কিছুটা ইতিবাচক ছিল, যেমন সেপ্টেম্বর মাসে এটি বেড়ে 49.1-এ পৌঁছায়। অক্টোবরে সূচকটি টানা তিন মাস ধরে বাড়তে পারে, প্রাথমিক পূর্বাভাস অনুযায়ী সূচকটি 49.4 হতে পারে। এই পূর্বাভাসের ভিত্তিতে মার্কেটে বড় ধরনের ভোলাটিলিটি সৃষ্টি হবে না, তবে যদি সূচকটির ফলাফল প্রত্যাশা অতিক্রম করে এবং ৫০-এর ওপরে (পজিটিভ জোনে) পৌঁছে যায়, তাহলে মার্কিন ডলারের চাহিদা বৃদ্ধি পাবে। এই ফলাফল ফেডের ডিসেম্বরের বৈঠকে বর্তমান সতর্ক অবস্থান বজায় রাখার পক্ষে সমর্থন জোগাবে। তবে যদি সূচকটি নিম্নমুখী হয় এবং ফলাফল "রেড জোন"-এ থাকে, তাহলে এটি ডলারের জন্য নেতিবাচক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারে। আমার দৃষ্টিকোণ অনুযায়ী, এই দুর্বল ফলাফল মার্কেটে বেশি ভোলাটিলিটি সৃষ্টি করবে, বিশেষ করে যেহেতু অক্টোবর মাসে ফেড "মাঝারি মাত্রায় হকিশ বা কঠোর" অবস্থান গ্রহণ করেছিল।
বুধবার, ৫ নভেম্বর, যুক্তরাষ্ট্রে বেসরকারি খাতের শ্রমবাজার সংক্রান্ত অনানুষ্ঠানিক ADP প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। যদিও সম্পূর্ণ নন-ফার্ম ইন্ডাস্ট্রি এবং সরকারি শ্রমবাজারের সূচক এই প্রতিবেদনের অন্তর্ভুক্ত নয়, তবে এটি বর্তমানে মার্কিন শ্রমবাজারের পরিস্থিতি সম্পর্কে ধারণা পাওয়ার একমাত্র উৎস। মনে করিয়ে দেওয়া জরুরি যে, এক মাস আগে ADP থেকে প্রকাশিত সূচকটি চার বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো নেতিবাচক ফলাফল প্রদর্শন করেছিল। প্রতিবেদন অনুযায়ী, সেপ্টেম্বর মাসে বেসরকারি খাতে কর্মসংস্থান ৩২,০০০ কমেছে—যা ডিসেম্বর ২০২০-এর পর থেকে সর্বনিম্ন ফলাফল। এছাড়া আগস্টের ফলাফল 54,000 থেকে 3,000 কমিয়ে আনা হয়েছে। প্রাথমিক পূর্বাভাস অনুযায়ী, অক্টোবরের ADP প্রতিবেদনে বেসরকারি খাতে 28,000 নতুন কর্মসংস্থানের ইঙ্গিত দেয়া হচ্ছে। যদিও এটি দুর্বল ফলাফল, তবে যদি এটি প্রত্যাশার বাইরে আবার নেতিবাচক ফলাফল হবে, যার ফলে ডলারের ওপর তীব্র চাপ তৈরি হবে। মনে রাখা উচিত, ফেডের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েল সম্প্রতি যে বিবৃতি দিয়েছিলেন, সেখানে তিনি বলেন যে, মূল ঝুঁকি এখন মুদ্রাস্ফীতি নয় বরং কর্মসংস্থান খাত এবং তাঁরা নিবিড়ভাবে নতুন প্রতিবেদন পর্যবেক্ষণ করবে। আপাতত এই খাতে শুধুমাত্র ADP প্রতিবেদন পাওয়া যাচ্ছে। যদি এই প্রতিবেদনের ফলাফল নেতিবাচক হয়, তাহলে আবারও ডিসেম্বরের বৈঠকে সুদের হার কমানো হতে পারে—এই সম্ভাবনা মার্কেটে জোরালোভাবে বেড়ে যাবে।
এই একই দিনে যুক্তরাষ্ট্রে, অক্টোবর মাসের ISM সার্ভিসেস অ্যাক্টিভিটি ইনডেক্স বা পরিষেবা খাতের কার্যক্রম সূচক সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। প্রাথমিক পূর্বাভাস অনুযায়ী, এই সূচকটি খুবই সামান্য বৃদ্ধি প্রদর্শন করে—৫০.০ থেকে ৫০.৮ পর্যন্ত। তবে, যদি এটি প্রথমবারের মতো সংকোচন স্তরে (৫০-এর নিচে) প্রবেশ করেঃ যেমনটি এই বছর সর্বশেষ মে মাসে হয়েছিল—তাহলে ডলার অতিরিক্ত চাপের মুখে পড়তে পারে, বিশেষ করে যদি উৎপাদন সূচকের ফলাফলও দুর্বল থাকে। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক সূচক শুক্রবার, ৭ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে প্রকাশিত হবে। সেদিন ইউনিভার্সিটি অব মিশিগানের কনজিউমার সেনটিমেন্ট ইনডেক্স বা ভোক্তা মনোভাব সূচক প্রকাশিত হবে। গত তিন মাসে সূচকটি ধারাবাহিকভাবে হ্রাস পেয়ে অক্টোবরে 53.6-এ পৌঁছে যায় — যা এই বছরের মে মাসের পর সর্বনিম্ন মান। নভেম্বরেও এই নেতিবাচক প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে, যেখানে প্রাথমিক পূর্বাভাস অনুসারে সূচকটি 53.0-এ নামতে পারে। সেক্ষেত্রে একটি ধারাবাহিক নিম্নমুখী প্রবণতা গঠনের দৃঢ় কারণ নিশ্চিত হবে। ISM সূচক, ADP প্রতিবেদন, এবং মিশিগান ইউনিভার্সিটির জরিপ আগামী সপ্তাহের গুরুত্বপূর্ণ (নির্ধারিত) প্রতিবেদন হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তবে চলমান শাটডাউনের প্রতিটি দিন অতিবাহিত হওয়ার সাথে সাথে "ব্ল্যাক সোয়ান" ইভেন্টের সম্ভাবনা বেড়ে যাচ্ছে — যার মাধ্যমে হঠাৎ করে অচলাবস্থা শেষ হতে পারে এবং সেই সঙ্গে নন ফার্ম পেরোল প্রতিবেদন প্রকাশিত হতে পারে। এই পরিস্থিতিতে, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ভবিষ্যৎ মুভমেন্ট নন-ফার্ম পে-রোলস প্রতিবেদনের ফলাফলের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে, যেখানে অন্য সব সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন পেছনের সারিতে চলে যাবে। এই শাটডাউন কবে শেষ হবে? দুর্ভাগ্যজনকভাবে, এর কোনো নির্দিষ্ট উত্তর নেই। গত শুক্রবার ডোনাল্ড ট্রাম্প "ফিলিবাস্টার বাতিল" করার আহ্বান জানান, যার মানে ৬০ জন সমর্থনকারী ভোটের শর্ত না রেখে "নিউক্লিয়ার অপশন" প্রয়োগ করে শুধু সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেয়া। কিন্তু বেশিরভাগ কংগ্রেস সদস্য, এমনকি রিপাবলিকানরাও তাঁর এই ধারণার পক্ষে নন, কারণ তারাও যখন বিরোধী দলে থাকেন, তখন ফিলিবাস্টার ব্যবহার করেন। তবুও, সিএনএনের তথ্য অনুযায়ী, উভয় দলের অনেক কংগ্রেস সদস্য গোপনে স্বীকার করেছেন যে আগামী এক বা দুই সপ্তাহের মধ্যে একটি আপসমূলক সমাধানে পৌঁছাতে হবে — নাহলে আরও ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে। বিশেষ করে, নভেম্বর মাসে ৪ কোটি মার্কিন নাগরিক তাদের ফুড স্ট্যাম্প সুবিধা পুরোপুরি হারাতে পারেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি আটজনের একজন এই খাদ্য সহায়তার আওতায় খাদ্য গ্রহণ করেন। যেমনটা বলা হচ্ছে, "এটি কপালে চিন্তার ভাজ ফেলছে।" তবে শাটডাউন শেষ হলেও, "কারণ ও ফলাফল"-ভিত্তিক বিশ্লেষণ অপরিবর্তিত থাকবে: যদি প্রধান সামষ্টিক অর্থনৈতিক সূচকগুলোর ফলাফল নেতিবাচক হয়, তাহলে ডিসেম্বরের বৈঠকে ফেডারেল রিজার্ভের সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা আরও জোরালো হবে। এর ফলে ডলার আবার চাপের মুখে পড়বে, এবং EUR/USD পেয়ারের ক্রেতারা মূল্যকে 1.1560–1.1730 রেঞ্জে ফিরিয়ে নিয়ে আসবে। অন্যথায়, এই পেয়ারের মূল্য 1.15 ফিগারের বেস পর্যন্তই নেমে যাবে না, বরং 1.1480-এর সাপোর্ট লেভেলেও (W1 টাইমফ্রেমে কিজুন-সেন লাইনের সঙ্গতিপূর্ণ লেভেল) পৌঁছাতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/429213
-
EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং, ১০ নভেম্বর:
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/821730330.jpg[/IMG]
শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের পর্যালোচনা: EUR/USD পেয়ারের 1-ঘন্টার চার্ট শুক্রবারেও EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত ছিল। প্রথম যে কথা মনে আসে তা হলো—ডলারের মূল্যের মোমেন্টাম থেমে গেছে। গত দেড় মাস ধরে ধারাবাহিকভাবে মার্কিন ডলারের দর বৃদ্ধি পাওয়ার পেছনে শক্তিশালী কোনো কারণ ছিল না। আমরা বলছি না যে, ডলারের মূল্য অতিরিক্ত বেড়ে গেছে, এবং দৈনিক টাইমফ্রেমেও এমন কোনো প্রতিচ্ছবি দেখা যাচ্ছে না। তবে মার্কিন মুদ্রার মূল্য এমন সময় বেড়েছে, যখন এর দরপতন ঘটলেও মার্কেটে কোনো প্রশ্ন উঠত না। গত দেড় মাস ধরে ট্রেডাররা প্রায় সবকিছুই উপেক্ষা করেছে: ফেডারেল রিজার্ভের নমনীয় অবস্থান, পহেলা অক্টোবর শুরু হওয়া এবং এখনো চলমান মার্কিন সরকারি কার্যক্রমের অচলাবস্থা, ডোনাল্ড ট্রাম্প কর্তৃক আরোপিত নতুন শুল্ক, এবং শ্রমবাজার ও বেকারত্ব সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ পরিসংখ্যানের অনুপস্থিতি। এখন হয়তো ট্রেডাররা এই দিকগুলো নানা দিক দিয়ে মূল্যায়ন শুরু করতে পারে। 2025 সালে যে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা প্রত্যাশিত, তা এখনো প্রাসঙ্গিক রয়েছে এবং দৈনিক টাইমফ্রেমে এই পেয়ারের মূল্য 1.1400–1.1830 রেঞ্জের নিম্নসীমার কাছাকাছি নেমে এসেছে। অর্থাৎ, আমরা সাম্প্রতিক সময়ে যা দেখেছি, তা মূলত টেকনিক্যাল প্রেক্ষাপটের কারণেই ঘটেছে। ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে এখনো কোনো ট্রেন্ডলাইনের অস্তিত্ব নেই, তাই এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা সমাপ্তি ঘটেছে—এমন কোনো স্পষ্ট নিশ্চয়তা এখনো পাওয়া যায়নি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1934319196.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে শুক্রবার একটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল, তবে সেটি ফরেক্স মার্কেটের কার্যসপ্তাহের একেবারে শেষের দিকে গঠিত হয়েছিল। এই পেয়ারের মূল্য 1.1571–1.1584 এরিয়ার কাছ থেকে বাউন্স করে, যার ফলে শর্ট পজিশন ওপেন করা সম্ভব হয়। তবে আমাদের দৃষ্টিতে, উইকেন্ডে মার্কেটে ট্রেডিং সেশন শেষ ঠিক আগে এ ধরনের ট্রেড ওপেন করা যুক্তিসঙ্গত ছিল না। যদি কোনো নতুন ট্রেডার এই সিগন্যালের ভিত্তিতে ট্রেড করে থাকে, তবে বর্তমানে তারা মুনাফার মধ্যে থাকতে পারে এবং চাইলে ব্রেকইভেনে স্টপ লস সেট করতে পারে।
সোমবার কীভাবে ট্রেডিং করতে হবে: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে এখনো EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বজায় রয়েছে, তবে সেটি শিগগিরই শেষ হতে পারে। মার্কিন ডলারের ক্ষেত্রে সামগ্রিক মৌলিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট অত্যন্ত নেতিবাচক রয়েছে। তাই একমাত্র টেকনিক্যাল প্রেক্ষাপটের ভিত্তিতেই ইউরোর দরপতন ঘটতে পারে—তবে দৈনিক টাইমফ্রেমে এই পেয়ারের মূল্যের ফ্ল্যাট রেঞ্জের মধ্যে অবস্থান করার প্রবণতা এখনো বিদ্যমান রয়েছে। আমরা আশা করছি, এই পরিস্থিতির সমাপ্তি ঘটবে এবং 2025 সালে পরিলক্ষিত ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা পুনরায় শুরু হবে। সোমবার, নতুন ট্রেডাররা 1.1527–1.1531 এবং 1.1571–1.1584 এরিয়ায় মধ্যে ট্রেড করার সুযোগ পেতে পারে। আজ কোনো গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশের কথা না থাকায়, এই পেয়ারের মূল্যের অনেকটাই দুর্বল মাত্রার অস্থিরতা দেখা যেতে পারে। ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য বিবেচনাযোগ্য মূল লেভেলগুলো হলো 1.1354-1.1363, 1.1413, 1.1455-1.1474, 1.1527-1.1531, 1.1571-1.1584, 1.1655-1.1666, 1.1745-1.1754, 1.1808, 1.1851, 1.1908, এবং 1.1970-1.1988। সোমবার যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোজোন—এই দুই অঞ্চলে কোনো আকর্ষণীয় ইভেন্ট নির্ধারিত নেই বা কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনও প্রকাশিত হবে না। সেই কারণেই, আজ শক্তিশালী বা আকর্ষণীয় কোনো মুভমেন্ট দেখতে পাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/429930
-
চাপের মুখে EUR/USD — মার্কিন শাটডাউনের ইতি টানতে সমঝোতায় অগ্রগতি হলেও ডলারের কোনো প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1136900946.jpg[/IMG]
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘমেয়াদী শাটডাউন অবসানের জন্য সিনেটররা একমত হলেও EUR/USD পেয়ারের তুলনামূলকভাবে শান্ত প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়েছে। মার্কেটে ট্রেডিং শুরুর সময় এই পেয়ারের মাত্র ২০ পিপস দরপতন হয় — বিক্রেতারা এই নিম্নমুখী মোমেন্টাম ধরে রাখতে পারেনি। স্বল্পমেয়াদী "নিম্নমুখী" মোমেন্টাম স্তিমিত হয়ে যায় এবং এই পেয়ারের নিয়ন্ত্রণ ক্রেতাদের হাতে চলে যায়, যদিও তারাও এখন পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কোনও সফলতা অর্জন করতে পারেনি। এই পেয়ারের মূল্য 1.1590 রেজিস্টেন্স লেভেল (D1 টাইমফ্রেমে টেনকান-সেন লাইন) অতিক্রম করার চেষ্টা করছে — তবে বেশ নিস্প্রাণভাবে, যেন কোনো গতি নেই। আমার মতে, এই সতর্কতার পেছনে একাধিক কারণ রয়েছে। প্রথমত, এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে শাটডাউন শেষ হয়নি। সিনেটররা এটির সমাপ্তি ঘটানোর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছেন — দ্বিদলীয় চুক্তিতে পৌঁছেছেন — তবে সেটাই যথেষ্ট নয়। দ্বিতীয়ত, আমরা একটি অস্থায়ী বাজেটের ব্যাপারে (৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত) কথা বলছি। এবং তৃতীয়ত, শাটডাউন শেষ হওয়ার মানে হলো, শীঘ্রই শ্রমবাজার পরিসংখ্যান ব্যুরো সেপ্টেম্বর এবং সম্ভবত অক্টোবরের সরকারি শ্রমবাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে। অর্থাৎ, সরকারি কার্যক্রম পুনরায় শুরু হওয়া ডলারের জন্য একটি মৌলিক ইতিবাচক ঘটনা — তবে পরবর্তী ঘটনাবলী আমেরিকান মুদ্রার পক্ষে নাও যেতে পারে। তাহলে, উইকেন্ডে কী ঘটেছে? মাত্র গত শুক্রবার, রিপাবলিকান পার্টির এক প্রতিনিধি ঘোষণা দেন যে ডেমোক্র্যাটদের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। কিন্তু পরে দেখা যায়, আটজন ডেমোক্র্যাট রিপাবলিকানদের প্রস্তাবিত আপসের পক্ষে সমর্থন জানিয়েছেন। স্মরণ করিয়ে দেই, এখানে মূল বিরোধের কেন্দ্রবিন্দু ছিল স্বাস্থ্যসেবা কর্মসূচির অর্থায়ন। ডেমোক্র্যাটরা ওবামাকেয়ারের আওতায় প্রদত্ত ভর্তুকি অনির্দিষ্টকালের জন্য সম্প্রসারণ করতে চাচ্ছে এবং সাম্প্রতিক স্বাস্থ্য সহায়তা পরিষেবা বাতিল করার বিরোধিতা করেছে (এবং এখনও করছে) । রিপাবলিকানরা চাচ্ছে একটি "স্পষ্ট" বিলে, যার মধ্যে কোনও রাজনৈতিক মুখাপেক্ষী সংশোধনী থাকবে না। রিপাবলিকানরা শুরু থেকেই আশা করছিল যে কিছু "বিপরীতধর্মী" ডেমোক্র্যাট সরকারি কার্যক্রম পুনরায় চালু করার বাজেটের পক্ষে ভোট দেবে। শেষ পর্যন্ত তাদের এই হিসাব মিলে গেছে, যদিও এজন্য বেশ কিছু ছাড়ও দিতে হয়েছে। মূলত, ওই আটজন ডেমোক্র্যাট অস্থায়ী বাজেট অনুমোদনের বিনিময়ে রিপাবলিকান নেতাদের কাছ থেকে স্বাস্থ্য বীমা ভর্তুকি সাময়িকভাবে সম্প্রসারণের প্রতিশ্রুতি পেয়েছেন। যদি তাদের প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করা হয়, তবে ১ ফেব্রুয়ারি আবারও নতুন করে শাটডাউন ঘটতে পারে। তবে আমি আবারও বলছি — বর্তমান শাটডাউন ঘিরে এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসার সময় আসেনি। সিনেটররা কেবল একটি "ভোট" দিয়েছেন: মূল ভোটটি আগামী কিছু দিনের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে। এর পরে সংশোধিত বিলটি পুনরায় ভোটের জন্য প্রতিনিধি পরিষদে পাঠানো হবে, কারণ এই বিলের মূল সংস্করণে পরিবর্তন এসেছে। নিম্ন কক্ষে সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা হলেই চলবে, তবে কিছু রিপাবলিকান আগেই বলেছেন, তারা এমন কোনও "আপোষমূলক বাজেট" সমর্থন করবেন না যেখানে ডেমোক্র্যাটদের দাবি মানা হবে না রাখা। তারা অবস্থান পরিবর্তন করেছে কি না, তা এখনও স্পষ্ট নয়। একই সঙ্গে নতুন অর্থবছরের সম্পূর্ণ বাজেট কখন পাস হবে, তাও অজানা। তবে ধরুন, শীঘ্রই এই শাটডাউন শেষ হয়ে যাবে। সেই ক্ষেত্রে কি ডলার শক্তিশালী হবে? তাৎক্ষণিকভাবে ডলার ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারে — এটা অসম্ভব নয়। তবে, এরপরের ঘটনাপ্রবাহ মার্কিন মুদ্রার জন্য স্পষ্টভাবে নেতিবাচক হতে চলেছে। বর্তমানে CME ফেডওয়াচ টুল অনুযায়ী, ডিসেম্বরে ফেডারেল রিজার্ভের সুদের হার হ্রাসের সম্ভাবনা ৬৫%। যদি সেপ্টেম্বর/অক্টোবরের নন ফার্ম পে-রোল প্রতিবেদন প্রত্যাশার চেয়ে দুর্বল হয় এবং মার্কিন শ্রমবাজারের পরিস্থিতি আরও দুর্বল হওয়ার সম্ভাবনা নির্দেশ করে, তাহলে এই সম্ভাবনা ৯০-৯৯% পর্যন্ত বেড়ে যেতে পারে। জানুয়ারির বৈঠকে অতিরিক্ত সুদের হার হার কর্তনের সম্ভাবনাও (বর্তমানে যা ২৫%) বাড়বে। এই পরিস্থিতিতে মার্কিন ডলার চাপের মুখে থাকবে এবং EUR/USD পেয়ারের ক্রেতারা শুধুমাত্র মূল্যের 1.1590 (D1-র বলিঙ্গার ব্যান্ডের মিডিয়ান লাইন) রেজিস্টেন্স লেভেল ব্রেক করাতেই করতে পারবে না, বরং আরও গুরুত্বপূর্ণ 1.1650-এর রেজিস্ট্যান্স পেরিয়ে 1.17-এর দিকে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা স্থির করতে পারবে (একই টাইমফ্রেমে কুমো ক্লাউডের লোয়ার বাউন্ডারি)। এই ধরনের পরিস্থিতির ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে, কারণ সম্প্রতি প্রকাশিত ADP প্রতিবেদনের ফলাফল (বেসরকারি খাতে মাত্র +৪০,০০০ কর্মী নিয়োগ করা হয়েছে) দুর্বল ছিল, এবং চ্যালেঞ্জার, গ্রে অ্যান্ড ক্রিসমাস ইনকর্পোরেটেডের প্রকাশিত তথ্যে দেখা গিয়েছে ১.৫৩ লাখ চাকরি হ্রাস পেয়েছে। অবশ্য, এসব প্রতিবেদনের ফলাফল সরাসরি নন-ফার্ম পে-রোলসের সঙ্গে তুলনীয় নয় (ভিন্ন পদ্ধতি ও উৎস), তবে সতর্কবার্তা সম্পূর্ণভাবে উপেক্ষা করা বুদ্ধিমানের কাজ নয়। এই কারণেই মার্কেটের ট্রেডাররা এখনো সতর্ক অবস্থান নিয়েছে: EUR/USD পেয়ারের ট্রেডাররা বড় পদক্ষেপ নিচ্ছেন না — না ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার উপর ভিত্তি করে (শাটডাউন সমাপ্তির প্রত্যাশায়), না নিম্নমুখী প্রবণতার উপর ভিত্তি করে (নন ফার্ম পেরোল প্রতিবেদনের প্রত্যাশায়)। টেকনিক্যাল চিত্রেও চলমান অনিশ্চয়তার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। বিক্রেতারা এই পেয়ারের মূল্যের 1.1540 লেভেল (H4 টাইমফ্রেমে কুমো ক্লাউডের লোয়ার বাউন্ডারি) ব্রেক করতে পারেনি, আবার ক্রেতারাও এই পেয়ারের মূল্যকে 1.1590-এর ইন্টারমিডিয়েট রেজিস্টেন্স (D1 টাইমফ্রেমে বলিঙ্গার ব্যান্ডের মিড লাইন) অতিক্রম করাতে পারেনি। বর্তমান মৌলিক চিত্র EUR/USD পেয়ারের মূল্যে আরও ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সম্ভাবনা নির্দেশ করে, তবে ক্রেতারা এই পেয়ারের মূল্যের 1.1590 লেভেলের ওপরে অবস্থান নিশ্চিত করার পরই লং পজিশন ওপেন করার বুদ্ধিমানের কাজ হবে। ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার ক্ষেত্রে এই পেয়ারের মূল্যের পরবর্তী লক্ষ্যমাত্রাগুলো হচ্ছে — 1.1650 (D1 টাইমফ্রেমে কুমো ক্লাউডের লোয়ার বাউন্ডারি) এবং 1.1700 (একই টাইমফ্রেমে বলিঙ্গার ব্যান্ড-এর আপার লাইন)।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/430020
-
EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন, ১৩ নভেম্বর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/915916807.jpg[/IMG]
বুধবারের ট্রেডিংয়ের পর্যালোচনা: EUR/USD পেয়ারের 1-ঘন্টার চার্ট বুধবার, EUR/USD কারেন্সি পেয়ার গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষার মধ্য দিয়ে গিয়েছে। মনে করিয়ে দিই, গত কয়েক মাস ধরে ইউরোর মূল্য সম্পূর্ণভাবে ফ্ল্যাট রেঞ্জের মধ্যে রয়েছে, যা দৈনিক টাইমফ্রেমে স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান। তাই, লোয়ার টাইমফ্রেমগুলোতে আমরা প্রায়ই পরিবর্তিত প্রবণতা, অযৌক্তিক মুভমেন্ট, স্বল্প মাত্রার অস্থিরতা পর্যবেক্ষণ করছি এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন ও ইভেন্টের ফলাফল এই পেয়ারের মূল্যের উপর প্রভাব ফেলছে না। গতকালের পরিস্থিতি এই বৈশিষ্ট্যগুলোর সঙ্গেই পুরোপুরিভাবে মিলে গেছে। ইউরোজোন এবং যুক্তরাষ্ট্রের মূলত তেমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়নি, যার ফলে এই পেয়ারের মূল্যের প্রায় ৪০ পিপসের আশেপাশে অস্থিরতা পরিলক্ষিত হয়েছে। আমরা মনে করি, দৈনিক টাইমফ্রেমে ফ্ল্যাট রেঞ্জই EUR/USD পেয়ারের বিশ্লেষণে অগ্রাধিকারের মূল দিক হওয়া উচিত। যদি মার্কেটে ফ্ল্যাট মুভমেন্ট বজায় থাকে, তবে কোনো ফান্ডামেন্টাল ইভেন্ট কিংবা সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রবণতাভিত্তিক মুভমেন্ট বা উচ্চ অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারবে না। আমরা এই ফ্ল্যাট মুভমেন্টকে ঝড়ের আগে শান্ত অবস্থা হিসেবে দেখছি, যা নির্দেশ করছে যে মার্কেটে একটি নতুন প্রবণতা সৃষ্টির জন্য প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1853476631.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে, এই পেয়ার প্রায় সারাদিন ধরে 1.1571-1.1584 এরিয়ার সাইডওয়েজ রেঞ্জে ট্রেডিং করেছে। সুতরাং, আমরা ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমেও সম্পূর্ণভাবে ফ্ল্যাট রেঞ্জের মধ্যে মুভমেন্ট পর্যবেক্ষণ করেছি। এই পেয়ারের মূল্য একাধিকবার এই রেঞ্জ থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করেছিল, তবে এটা বোঝা উচিত যে গতকালের সকল মুভমেন্ট কেবলমাত্র "মার্কেট নয়েজ" ছিল। মার্কিন ট্রেডিং সেশনের সময়, এই পেয়ারের মূল্য উল্লিখিত এরিয়ার উপরে স্থিতিশীলভাবে অবস্থান গ্রহণ করতে পেরেছিল, যা নতুন ট্রেডারদের জন্য লং পজিশন ওপেন করার সুযোগ তৈরি করেছিল, এবং যেহেতু মূল্য তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল রয়েছে, সেই পজিশন এখনও হোল্ড করে রাখা যেতে পারে। তবে, এই পেয়ারের মূল্যের দুর্বল ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত আছে।
বৃহস্পতিবার কীভাবে ট্রেডিং করতে হবে: ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে এখনও EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে, তবে এটি শীঘ্রই শেষ হতে পারে। সামগ্রিকভাবে মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট মার্কিন ডলারের জন্য এখনও বেশ নেতিবাচক। তাই শুধুমাত্র টেকনিক্যাল প্রেক্ষাপট বিবেচনায় ইউরোপীয় মুদ্রার কিছুটা দরপতন হলেও—দৈনিক টাইমফ্রেমে এখনও এই পেয়ারের মূল্যের ফ্ল্যাট রেঞ্জে অবস্থান করার প্রবণতা বজায় রয়েছে—আমরা এই মন্থর মুভমেন্ট শেষ হওয়ার অপেক্ষায় আছি এবং ২০২৫ সালে পরিলক্ষিত শক্তিশালী ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা পুনরায় শুরু হবে বলে প্রত্যাশা করছি, এমনকি এই ফ্ল্যাট রেঞ্জের মধ্যেও কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যেতে পারে। বৃহস্পতিবার, নতুন ট্রেডাররা আবারও 1.1571-1.1584 এরিয়া থেকে ট্রেড করতে পারেন। এই এরিয়া থেকে মূল্য রিবাউন্ড করলে বর্তমান লং পজিশন হোল্ড করে রাখা বা নতুন লং পজিশন ওপেন করার সুযোগ থাকবে, যেখানে মূল্যের 1.1655-এর দিকে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা যেতে পারে। যদি এই পেয়ারের মূল্য 1.1571-1.1584 এরিয়ার নিচে স্থিতিশীলভাবে অবস্থান গ্রহণ করে, তাহলে শর্ট পজিশন ওপেন করা যুক্তিযুক্ত হবে, যেখানে এই পেয়ারের মূল্যের 1.1527-1.1531-এর দিকে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা যেতে পারে। ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য বিবেচনাযোগ্য লেভেলগুলো হলো 1.1354-1.1363, 1.1413, 1.1455-1.1474, 1.1527-1.1531, 1.1571-1.1584, 1.1655-1.1666, 1.1745-1.1754, 1.1808, 1.1851, 1.1908, 1.1970-1.1988। বৃহস্পতিবার ইউরোজোনে শিল্প উৎপাদন সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশের কথা রয়েছে, যা আজকের দিনের একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন। যদিও এই প্রতিবেদনটির ফলাফল পূর্বাভাস তুলনায় ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে, তবুও এটি মার্কেটে কোনো উল্লেখযোগ্য প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে এমন সম্ভাবনা কম। এছাড়া, মার্কেটে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হলেও তা এই ফ্ল্যাট মুভমেন্টের অবসানে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখবে বলেও মনে হচ্ছে না।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/430353
-
EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং ১৭ নভেম্বর:
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1845889291.jpg[/IMG]
শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের পর্যালোচনা: EUR/USD পেয়ারের 1-ঘন্টার চার্ট শুক্রবার মূলত সাইডওয়েজ রেঞ্জের মধ্যে EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের ট্রেডিং করা হয়েছে। সেদিন তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়নি। মূলত একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন হিসেবে ইউরোজোনের জিডিপি প্রকাশিত হয়েছে, যেটির ফলাফল ট্রেডারদের সন্তুষ্ট করেনি, আবার হতাশও করেনি। ট্রেডাররা এখনও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের অভাব বোধ করছেন। মাঝে মাঝে দেশটিতে কিছু প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়, কিন্তু সেগুলো খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ নয়। "শাটডাউন"-এর কারণে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনগুলো এখনও প্রকাশ করা হয়নি। গত সপ্তাহে মার্কিন সরকার এবং ফেডারেল প্রতিষ্ঠানগুলো আবার কার্যক্রম শুরু করেছে; তবে তথ্য সংগ্রহ এবং বিশ্লেষণে এখনও যথেষ্ট সময় লাগবে। উদাহরণস্বরূপ, এই সপ্তাহে প্রকাশিতব্য কোনো গুরুত্বপূর্ণ বা মূল প্রতিবেদন নেই। মূল ভিত্তিগত কারণগুলো এখনও এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার ইঙ্গিত দিচ্ছে, অথচ মার্কেটের ট্রেডাররা স্থানীয় কারণগুলো উপেক্ষা করছে। যেমন, গত সপ্তাহে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আনুষ্ঠানিকভাবে "শাটডাউন" শেষ হওয়া সত্ত্বেও তা ডলারকে তেমন কোনো সহায়তা দিতে পারেনি। এর আগে যখন মার্কিন সরকারি কার্যক্রম বন্ধ ছিল তখন দেড় মাস ধরে ডলারের দর বেশ ভালোই বৃদ্ধি পেয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2143467459.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট শুক্রবার ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে সারাদিনে মাত্র একটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। মার্কিন ট্রেডিং সেশনের শুরুতে, এই পেয়ারের মূল্য 1.1655 লেভেল থেকে বাউন্স করে প্রায় ৩০ পিপস কমে যায়, যা নতুন ট্রেডারদের জন্য একটি সহজ সিগন্যাল কাজে লাগিয়ে মুনাফা করার সুযোগ দেয়। সার্বিকভাবে এই পেয়ারের মূল্যের ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতার মাত্রা প্রায় ৫০ পিপস হলে, ৩০-পিপসের মুনাফা বেশ চমৎকার ফলাফল হিসেবে গণ্য করা যায়।
সোমবার কীভাবে ট্রেডিং করতে হবে: ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, স্থানীয় পর্যায়ে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের একটি নতুন ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা গঠিত হচ্ছে, যার ফলে এই পেয়ারের মূল্য ১৫০-২০০ পিপস পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে। মার্কিন ডলারের জন্য সামগ্রিক মৌলিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট এখনও বেশ নেতিবাচক। ফলে, শুধুমাত্র টেকনিক্যাল কাঠামোর ভিত্তিতে ইউরোর দরপতন হতে পারে – দৈনিক টাইমফ্রেমে এই পেয়ারের মূল্যের ফ্ল্যাট রেঞ্জে অবস্থান করার প্রবণতা এখনো প্রাসঙ্গিক রয়ে গেছে। তবে, আমরা আশা করছি এই ফ্ল্যাট রেঞ্জের মধ্যে চলমান মুভমেন্ট শীঘ্রই শেষ হবে এবং ২০২৫ সালে পরিলক্ষিত ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা আবার শুরু হবে, এমনকি ফ্ল্যাট রেঞ্জের মধ্যেও কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে। সোমবার, নতুন ট্রেডাররা 1.1571–1.1584 এরিয়াতে ট্রেড করতে পারেন। এই এরিয়া থেকে এই পেয়ারের মূল্য বাউন্স করলে মূল্যের 1.1655-এর দিকে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে লং পজিশন ওপেন করা যেতে পারে। যদি এই পেয়ারের মূল্য 1.1571–1.1584-এর নিচে স্থিতিশীলভাবে কনসোলিডেট করে, তবে শর্ট পজিশন প্রাসঙ্গিক হবে, যেখানে মূল্যের 1.1534-এর দিকে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা যেতে পারে। ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জনয় নিম্নলিখিত লেভেলগুলো বিবেচনায় রাখা উচিত: 1.1354–1.1363, 1.1413, 1.1455–1.1474, 1.1527–1.1531, 1.1571–1.1584, 1.1655–1.1666, 1.1745–1.1754, 1.1808, 1.1851, 1.1908, 1.1970–1.1988। সোমবার ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্র—কোন দিক থেকেই কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না বা কোনো উল্লেখযোগ্য ইভেন্টও নির্ধারিত নেই। তাই, আজ এই পেয়ারের মূল্যের সাইডওয়েজ মুভমেন্ট এবং স্বল্প মাত্রার ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতা দেখা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/430643
-
EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন, ১৮ নভেম্বর:
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/966403763.jpg[/IMG]
সোমবারের ট্রেডিংয়ের পর্যালোচনা: EUR/USD পেয়ারের 1-ঘন্টার চার্ট সোমবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের অপেক্ষাকৃত দুর্বল মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে। সপ্তাহের প্রথম দিনে কোনো ধরনের সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়নি বা কোনো ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টও নির্ধারিত ছিল না, তাই স্বাভাবিকভাবেই এই পেয়ারের মূল্যের খুব সীমিত মাত্রার অস্থিরতাই প্রত্যাশিত ছিল। সাম্প্রতিক কয়েক সপ্তাহ এবং মাস ধরেই মার্কেটে অত্যন্ত ধীরগতির মুভমেন্ট দেখা যাচ্ছে চলছে, এবং (আবারও মনে করিয়ে দিচ্ছি) দৈনিক টাইমফ্রেমে এখনও এই পেয়ারের মূল্যের ফ্ল্যাট মুভমেন্ট বজায় রয়েছে, যা EUR/USD পেয়ারের বিশ্লেষণে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে বিবেচিত হয়। আমরা বুঝতে পারছি যে ট্রেডাররা (বিশেষ করে নতুন ট্রেডাররা) প্রতিদিন ট্রেড করে মুনাফা অর্জনের চেষ্টা করেন। কিন্তু মার্কেটে এমন সময় আসে, যখন ফ্ল্যাট মুভমেন্ট দেখা যায় এবং কোনো উল্লেখযোগ্য খবর বা প্রতিবেদন থাকে না। অবশ্য, এই ধরনের সময়ে কোন ট্রেডার কীভাবে ট্রেড করবেন, তা একান্তই তার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। ফ্ল্যাট মার্কেটেও ট্রেড করে মুনাফা অর্জনের সুযোগ থাকে। তবে, এটা জেনে রাখা জরুরি যে এখন প্রতিদিন অন্তত ৬০ পিপসের মুভমেন্টের প্রত্যাশা করাও অত্যন্ত কঠিন। গড়ে, এই পেয়ারের ট্রেডিং রেঞ্জ ৪০-৫০ পিপসের মতো, যার মধ্যে আদর্শ এন্ট্রির ভিত্তিতে একজন ট্রেডার সর্বাধিক প্রায় ২০ পিপসের মুনাফার সুযোগ পেতে পারেন।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2136641257.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট সোমবার ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে দুটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছে। দিনের শেষভাগে, এই পেয়ারের মূল্য 1.1584 লেভেলে পৌঁছায় এবং এই লেভেল থেকে দুইবার বাউন্স করে—যদিও এই "বাউন্স" শব্দটি ব্যবহার করাটা একটু বেশি মনে হতে পারে। তবুও, আজ এই পেয়ারের মূল্য আবারও এই লেভেল বা পুরো 1.1571–1.1584 এরিয়া থেকে বাউন্স করে প্রায় ৩০-৪০ পিপস পর্যন্ত ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে।
মঙ্গলবার কীভাবে ট্রেডিং করতে হবে: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেম অনুযায়ী, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের একটি নতুন স্বল্প-মেয়াদী ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা গঠিত, যার ফলে মূল্য আরও ১৫০–২০০ পিপস বৃদ্ধি পেতে পারে। সামগ্রিকভাবে মার্কিন ডলারের জন্য মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট এখনও বেশ নেতিবাচক রয়ে গেছে। ফলে, শুধুমাত্র টেকনিক্যাল কারণে ইউরোর দরপতনের সম্ভাবনা রয়েছে—তবে দৈনিক টাইমফ্রেমে এখনও এই পেয়ারের মূল্যের ফ্ল্যাট মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে। তবুও, আমরা আশা করছি এই ফ্ল্যাট মুভমেন্ট শীঘ্রই শেষ হবে এবং ২০২৫ সালে পরিলক্ষিত প্রবল ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা আবার দেখা যাবে। এমনকি ফ্ল্যাট রেঞ্জের মধ্যেও কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে। মঙ্গলবার, নতুন ট্রেডাররা 1.1571–1.1584 এরিয়া থেকে ট্রেড করতে পারেন। এই এরিয়া থেকে এই পেয়ারের মূল্য তৃতীয়বার বাউন্স করলে মূল্যের 1.1655-এর দিকে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে লং পজিশন ওপেন করার সুযোগ তৈরি হতে পারে। কিন্তু যদি মূল্য এই এরিয়ার নিচে স্থিতিশীলভাবে কনসোলিডেট করে, তবে শর্ট পজিশন প্রাসঙ্গিক হবে, যেখানে মূল্যের 1.1534-এর দিকে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা যেতে পারে। ৫-মিনিটের টাইমফ্রেম অনুযায়ী, নিম্নলিখিত লেভেলগুলো বিবেচনায় রাখা উচিত: 1.1354-1.1363, 1.1413, 1.1455-1.1474, 1.1527-1.1531, 1.1571-1.1584, 1.1655-1.1666, 1.1745-1.1754, 1.1808, 1.1851, 1.1908, 1.1970-1.1988। মঙ্গলবার ইউরোপ এবং যুক্তরাষ্ট্র—কোথ ও কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না বা কোনো আলোচিত ইভেন্টও নির্ধারিত নেই। তাই, আজও এই পেয়ারের মূল্যের সাইডওয়েজ মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে এবং মূল্যের অস্থিরতার মাত্রা তুলনামূলকভাবে কম থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/430777
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ১৯ নভেম্বর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/406420012.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি শূন্যের উল্লেখযোগ্য উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1597-এ লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণে, আমি ইউরো ক্রয় করিনি, এবং এটি সঠিক সিদ্ধান্ত ছিল বলে প্রমাণিত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে টেকসই পণ্যের অর্ডার বৃদ্ধি এবং ফেডারেল রিজার্ভ কর্মকর্তাদের সতর্ক মন্তব্য দিনের দ্বিতীয়ার্ধে মার্কিন ডলারকে সহায়তা প্রদান করে। উৎপাদন সংক্রান্ত অর্ডারের বৃদ্ধি শিল্প খাতের পুনরুদ্ধার এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ইঙ্গিত দেয়। এর ফলে, ফেডের সুদের হার হ্রাসের সম্ভাবনা হ্রাস পায়। ফেডের সংযত মনোভাব, যেখানে আগত অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে আসন্ন বৈঠকের সিদ্ধান্ত নির্ভর করবে বলে জোর দেয়া হয়েছে, এটিও ডলারের শক্তিশালী অবস্থান বজায় রাখতে সহায়তা করে। মার্কেটের ট্রেডাররা এটিকে এমন একটি সংকেত হিসেবে দেখছেন যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক শিগগিরই নমনীয় মুদ্রানীতির পথে অগ্রসর হবে না, যা মার্কিন মুদ্রায় বিনিয়োগের আকর্ষণীয়তা বৃদ্ধি করেছে। আজ ইউরোজোনের অক্টোবর মাসের সামগ্রিক ও মূল ভোক্তা মূল্য সূচকের (CPI) ফলাফল মার্কেটে প্রভাব বিস্তার করতে পারে। যদি এই প্রতিবেদনের ফলাফল পূর্বাভাস ছাড়িয়ে যায়, তবে এটি ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংককে সুদের হারের বিষয়ে আরও আক্রমণাত্মক অবস্থান গ্রহণে প্ররোচিত করতে পারে। অপরপক্ষে, যদি মুদ্রাস্ফীতি ২.০%-এর লক্ষ্যমাত্রার আশেপাশেই থাকে, তাহলে ইসিবি অপেক্ষা ও পর্যবেক্ষণের নীতিই অনুসরণ করবে; যদিও এই পরিস্থিতিতে ইউরোর মূল্য হ্রাস পেতে পারে। দৈনিক কৌশলের হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর নির্ভর করব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1065699308.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1625-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1597-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরোর লং পজিশন ওপেন করতে পারেন। মূল্য 1.1625-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1578-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরোর লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1597 এবং 1.1625-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.1578-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করার করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1546-এর লেভেল যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। গুরুত্বপূর্ণ সাপোর্ট লেভেল ব্রেক করে মূল্য নিম্নমুখী হলে আজ এই পেয়ারের উপর উল্লেখযোগ্য চাপ সৃষ্টি হতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1597-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1578 এবং 1.1546-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/430935
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ২০ নভেম্বর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1558285163.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি উল্লেখযোগ্যভাবে শূন্যের নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1565-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণে, আমি ইউরো বিক্রি করিনি এবং এর ফলে এই পেয়ারের বেশ কার্যকর একটি নিম্নমুখী মুভমেন্ট কাজে লাগাতে পারিনি। গতকাল ফেডারেল ওপেন মার্কেট কমিটির (FOMC) অক্টোবর মাসের বৈঠকের বিবরণ প্রকাশিত হয়, যেখানে দেখা যায় যে ফেডারেল রিজার্ভের বেশিরভাগ কর্মকর্তারা চলতি বছরের শেষ পর্যন্ত সুদের হার অপরিবর্তিত রাখার পক্ষেই রয়েছেন। সামগ্রিকভাবে, ফেডের অভ্যন্তরে মতবিরোধ স্পষ্টভাবে ভবিষ্যতের মুদ্রানীতি নিয়ে অনিশ্চয়তার ইঙ্গিত দেয়। আসন্ন নতুন প্রতিবেদনের ফলাফল এবং ফেডের প্রতিনিধিদের সাম্প্রতিক বিবৃতির দিকে নজর রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে, যেন ভবিষ্যতের সম্ভাব্য পরিস্থিতি মূল্যায়ন করা যায় এবং মার্কেটে পরিস্থিতি পরিবর্তন হলে সিদ্ধান্তসমূহ সমন্বয় করা যায়। তবে, ডলারের আরও দর বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা এখনও বিদ্যমান রয়েছে, বিশেষ করে যদি ফেড কঠোর অবস্থান বজায় রাখে। আজ এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে যা সম্ভাব্যভাবে মার্কেটে প্রভাব ফেলতে পারে, যেমন জার্মানির উৎপাদন মূল্য সূচক, বুন্দেসব্যাংকের মাসিক প্রতিবেদন, এবং ইউরোজোনের ভোক্তা আস্থা সূচক। জার্মানির উৎপাদন মূল্য সূচকের ফলাফল উৎপাদন খাতে মুদ্রাস্ফীতির প্রবণতা প্রতিফলিত করে। এই সূচক বিশ্লেষণের মাধ্যমে বোঝা যায় যে বর্তমানে কোম্পানিগুলো মুনাফা করতে কতটা চাপের মধ্যে রয়েছে এবং তা পণ্যের দাম ও জনসাধারণের পরিষেবার মূল্যের ওপর কী ধরনেরর প্রভাব ফেলতে পারে। ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও ট্রেডাররা ইউরোজোনে মুদ্রাস্ফীতির প্রবণতা পূর্বানুমান করতে এই সূচকগুলোর ফলাফল ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করে। বুন্দেসব্যাংকের নিয়মিত মাসিক প্রতিবেদনটিতে সাধারণত জার্মানির চলমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতির গভীর বিশ্লেষণ, মূল পূর্বাভাস এবং সম্ভাব্য ঝুঁকির মূল্যায়ন অন্তর্ভুক্ত থাকে। এই প্রতিবেদনের ফলাফল অর্থনীতিবিদ ও বিশ্লেষকদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসূত্র, যা ইউরোজোনের শীর্ষস্থানীয় অর্থনীতির দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি মূল্যায়ন করতে সহায়তা করে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা, মুদ্রাস্ফীতি ও মুদ্রানীতি সংক্রান্ত অনুচ্ছেদগুলো বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। ইউরোজোনের ভোক্তা আস্থা সূচক একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশক হিসেবে কাজ করে যা ভোক্তাদের মনোভাব প্রতিফলিত করে। এটি ভোক্তাদের ভবিষ্যতের অর্থনৈতিক অবস্থা, কর্মসংস্থান এবং নিজস্ব আর্থিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রত্যাশা তুলে ধরে। এই সূচক বৃদ্ধি পেলে ইউরোর দর বৃদ্ধি পেতে পারে, অন্যদিকে দুর্বল ফলাফল EUR/USD পেয়ারের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর নির্ভর করব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/683766113.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল: পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1625-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1597-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরোর লং পজিশন ওপেন করতে পারেন। মূল্য 1.1625-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1578-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরোর লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1597 এবং 1.1625-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল: পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.1578-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করার করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1546-এর লেভেল যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। গুরুত্বপূর্ণ সাপোর্ট লেভেল ব্রেক করে মূল্য নিম্নমুখী হলে আজ এই পেয়ারের উপর উল্লেখযোগ্য চাপ সৃষ্টি হতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1597-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1578 এবং 1.1546-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/431069
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ২৬ নভেম্বর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1432926764.jpg[/IMG]
ইউরো ট্রেডিংয়ের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের বেশ উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1547 লেভেল টেস্ট করে, যার ফলে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনা সীমিত হয়ে পড়ে। এই কারণেই আমি সেই সময় ইউরো ক্রয় করা থেকে বিরত ছিলাম। অপরদিকে, মূল্য 1.1528 লেভেলে থাকা অবস্থায় এই পেয়ার বিক্রয় করার ফলে লোকসানের সম্মুখীন হয়েছি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রকাশিত সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল স্পষ্টভাবে ডলারের ওপর চাপ সৃষ্টি করছে, যার ফলে এটি আকর্ষণীয় নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে অবস্থান হারাতে বসেছে। ট্রেডাররা আশঙ্কা করছেন যে ফেডারেল রিজার্ভের কঠোর আর্থিক নীতিমালা এবং সাম্প্রতিক সরকারি শাটডাউনের প্রেক্ষাপটে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি উল্লেখযোগ্যভাবে মন্থর হয়ে যেতে পারে। তবে, বর্তমান পরিস্থিতি সত্ত্বেও ডলারকে একেবারে বাতিল হিসেবে গণ্য করা উচিত নয়। মার্কিন অর্থনীতি এখনো বিশ্বের বৃহত্তম এবং সর্বাধিক স্থিতিশীল অর্থনীতিগুলোর একটি। পাশাপাশি, মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বজায় রাখা এবং ফিন্যান্সিয়াল মার্কেট স্থিতিশীল করার জন্য প্রয়োজনীয় নীতিগত সরঞ্জামও বিদ্যমান। আজ দিনের প্রথমার্ধে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ইসিবি) পক্ষ থেকে একটি আর্থিক স্থিতিশীলতা সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে, যার পর ইসিবি প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ড-এর বক্তব্য নির্ধারিত রয়েছে। প্রতিবেদনটিতে ইউরোজোনভুক্ত দেশগুলোর আর্থিক ব্যবস্থাকে হুমকির মুখে ফেলতে পারে এমন মূল ঝুঁকিসমূহের বিশ্লেষণ অন্তর্ভুক্ত থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে—যার মধ্যে রয়েছে মূল্যস্ফীতির সম্ভাব্য নতুন ঝুঁকি, বাণিজ্য শুল্ক, ও ভূ-রাজনৈতিক অস্থিরতা। এই প্রতিবেদন প্রকাশের পর লাগার্ডের বক্তব্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সূত্র হবে, যার মাধ্যমে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিগত অবস্থান সম্পর্কে আরও বেশি ধারণা পাওয়া যেতে পারে। তিনি বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থা, মূল্যস্ফীতির পূর্বাভাস এবং ইসিবির আর্থিক নীতিমালায় ভবিষ্যৎ পরিবর্তনের পরিকল্পনা নিয়ে বক্তব্য রাখবেন বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। ইসিবি আরও কঠোর অবস্থান গ্রহণ করতে পারে কিনা বা এর বিপরীতে নীতিমালা কিছুটা নমনীয় করতে প্রস্তুত কি না সে ব্যাপারে ধারণা পেতে ট্রেডাররা ঘনিষ্ঠভাবে এই বক্তব্যের প্রতি দৃষ্টি রাখবে। দৈনিক ট্রেডিং কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা ১ এবং ২ বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1196031214.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1632-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1600-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরোর লং পজিশন ওপেন করতে পারেন। মূল্য 1.1632-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1583-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরোর লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1600 এবং 1.1632-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.1583-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করার করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1554-এর লেভেল যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে আজ এই পেয়ারের উপর চাপ সৃষ্টি হতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1600-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1583 এবং 1.1554-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/431670
-
EUR/USD: বিশ্লেষণ এবং পূর্বাভাস
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1187514443.jpg[/IMG]
সপ্তাহের শুরুতেই EUR/USD পেয়ারের পুনরুদ্ধারের ইঙ্গিত পাওয়া যায় এবং এই পেয়ারের মূল্য গুরুত্বপূর্ণ রাউন্ড লেভেল 1.1600-এর ওপরে উঠে যায়। ইউরো এখনো সহায়তা পাচ্ছে এই আশায় যে, ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক (ইসিবি) সুদের হার হ্রাসের পদক্ষেপ ইতিমধ্যেই শেষ করেছে। গত শুক্রবার প্রকাশিত ইসিবির সর্বশেষ বৈঠকের কার্যবিবরণীতে দেখা গেছে, সর্বসম্মতিক্রমে মূল সুদের হার অপরিবর্তিত রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল এবং গভর্নিং কাউন্সিল এই অবস্থানকে ইতিবাচক হিসেবে উল্লেখ করেছে। ট্রেডাররা ইতোমধ্যে প্রায় পুরোপুরি ভাবেই ২০২৫ সালে সম্ভাব্য সুদের হার হ্রাসের ভিত্তিতে এই পেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করে ফেলেছে এবং ২০২৬ সালের শেষ নাগাদ এমন একটি পরিস্থিতির সম্ভাব্যতা এখন প্রায় ৪০% হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। এই বিষয়গুলো EUR/USD পেয়ারের মূল্যকে স্থিতিশীল রাখতে এবং বৃদ্ধি পেয়ে সাহায্য করছে, যা ভবিষ্যৎ মূল্য বৃদ্ধির সম্ভাবনার ইঙ্গিত দিচ্ছে। ৫০-দিনের SMA সফলভাবে ব্রেকআউট করে মূল্য ঊর্ধ্বমুখী হলে এই বুলিশ মোমেন্টাম নিশ্চিত হবে এবং নতুন সর্বোচ্চ লেভেলের দিকে যাওয়ার সম্ভাবনা উন্মুক্ত হবে। বর্তমানে মার্কেটের ট্রেডারদের দৃষ্টি মাসের শুরুতেই প্রকাশিতব্য মূল মার্কিন সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের দিকে রয়েছে—বিশেষ করে আজ ISM উৎপাদন খাতের কার্যক্রম সূচক প্রকাশিত হতে চলেছে। মার্কিন ডলার সূচক (DXY), যা অন্যান্য বৈশ্বিক মুদ্রার বিপরীতে ডলারের দর নির্ধারণ করে, বর্তমানে দুই সপ্তাহের মধ্যে সর্বনিম্ন লেভেলের কাছাকাছি অবস্থান করছে, যা ফেডারেল রিজার্ভের "ডোভিশ বা নমনীয়" অবস্থান গ্রহণের সম্ভাবনার কারণে সমর্থন পেয়েছে। উপরন্তু, সাম্প্রতিককালে কয়েকজন কর্মকর্তার মন্তব্যের ভিত্তিতে বিশ্লেষকরা ডিসেম্বরে আবার সুদের হার কমানোর সম্ভাব্যতা বাড়িয়ে দিয়েছেন। এই পরিস্থিতি, এবং অর্থবাজারে কার্যকর ইতিবাচক মনোভাব, নিরাপদ বিনিয়োগ হিসাবে মার্কিন ডলারের অবস্থানকে দুর্বল করে EUR/USD পেয়ারের জন্য একটি অনুকূল পরিবেশ তৈরি করছে। টেকনিক্যাল দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখলে, দৈনিক চার্টের অসিলেটরগুলো মিশ্র সংকেত দিচ্ছে, তবে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো—রিলেটিভ স্ট্রেন্থ সূচক (RSI) পজিটিভ জোনে প্রবেশ করেছে, যা মার্কেটের ইতিবাচক পরিস্থিতি নিশ্চিত করে। ক্রেতাদেরকে এই পেয়ারের মূল্যকে ৫০-দিনের SMA ব্রেক করে ঊর্ধ্বমুখী করতে হবে এবং সেই লেভেলে মূল্যকে ধরে রাখতে হবে, যা ভবিষ্যতে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির জন্য আরও ইতিবাচক পরিস্থিতি নিশ্চিত করবে। ১০০-দিনের SMA-এর ওপরে অবস্থান নিশ্চিত করতে পারলে এই পেয়ারের মূল্যের 1.1700–এর রাউন্ড লেভেলে পৌঁছানোর করার সম্ভাবনা আরও বাড়বে। অন্যদিকে, সবচেয়ে নিকটতম সাপোর্ট 1.1600-এর রাউন্ড লেভেলে রয়েছে, এরপর রয়েছে 1.1585 — ৯-দিনের EMA, এবং তার নিচে 1.1570 — ২০-দিনের SMA। এই পেয়ারের মূল্য এই সকল লেভেল ব্রেক করে গেলে মার্কেটে নিম্নমুখী প্রবণতা বেড়ে গিয়ে মূল্য 1.1500–এর সাইকোলজিক্যাল লেভেলের দিকে এগিয়ে যেতে পারে। নিচে গত সাত দিনে প্রধান মুদ্রাগুলোর বিপরীতে মার্কিন ডলারের শতাংশভিত্তিক প্রবৃদ্ধি দেখানো হলো। জাপানি ইয়েনের বিপরীতে মার্কিন ডলারের সবচেয়ে শক্তিশালী ফলাফল দেখা গেছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/66797795.jpg[/IMG]
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/432087