-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৮ সেপ্টেম্বর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/447432067.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের বেশ উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.3660 লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করে। এই কারণে আমি পাউন্ড ক্রয় করিনি। ফেড কর্তৃক সুদের হার হ্রাসের সিদ্ধান্ত শুরুতে পাউন্ডের দর বৃদ্ধি ঘটিয়েছিল, তবে দ্রুতই ডলারের চাহিদা ফিরে আসে। বিনিয়োগকারীরা মার্কিন নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাছ থেকে আরও দৃঢ় পদক্ষেপের প্রত্যাশা করেছিল, বিশেষ করে নিকট ভবিষ্যতে অতিরিক্ত সুদের হার হ্রাসের বিষয়ে স্পষ্ট সংকেতের প্রত্যাশা করেছিল। এমন দিকনির্দেশনা না পাওয়ায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ঝুঁকির পুনর্মূল্যায়ন এবং আরও রক্ষণশীল কৌশলে প্রত্যাবর্তন পরিলক্ষিত হয়েছে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা নিয়ে উদ্বেগের মধ্যে ডলার আবারও বিনিয়োগকারীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে, যা ঐতিহ্যগতভাবে নিরাপদ হিসেবে বিবেচিত। আজকের দিনের প্রথমার্ধে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের মূল সুদের হার সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত এবং মুদ্রানীতির ব্যাপারে বিবৃতি প্রকাশিত হবে। দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক বর্তমান অবস্থান বজায় রাখলে তা পাউন্ডকে উল্লেখযোগ্য সহায়তা করবে বলে মনে হচ্ছে না। ব্রিটিশ অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে চলমান উদ্বেগ দেশটির জাতীয় মুদ্রার ওপর চাপ সৃষ্টি করছে। অধিকাংশ বিশেষজ্ঞ ধারণা করছে যুক্তরাজ্যের কেন্দ্রীয় ব্যাংক স্থায়ী মুদ্রাস্ফীতির ঝুঁকির কারণে সুদের হার অপরিবর্তিত রাখবে। তবে ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া নির্ভর করবে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের প্রতিনিধিদের বক্তব্যের ওপর। যদি তারা মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে এবং দীর্ঘ সময় ধরে অপেক্ষা ও পর্যবেক্ষণের নীতি অনুসরণের প্রস্তুতির সংকেত দেয়, তাহলে পাউন্ড সাময়িকভাবে সহায়তা পেতে পারে। অন্যথায়, যদি ব্যাংক অব ইংল্যান্ড কোনো পদক্ষেপ না নেয় এবং কোনো দিকনির্দেশনা না দেয়, তাহলের পাউন্ডের ওপর চাপ আরও তীব্র হতে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের দিকে বেশি মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1869841431.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3667-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3611-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3667-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকলে আজ পাউন্ডের শক্তিশালী মূল্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3578-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3611 এবং 1.3667-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3578-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3524-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। ব্যাংক অব ইংল্যান্ড ডোভিশ বা নমনীয় অবস্থান গ্রহণ করলে পাউন্ডের বিক্রেতাদের মার্কেটে সক্রিয় হতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3611-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3578 এবং 1.3524-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/424515
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৯ সেপ্টেম্বর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1972096782.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচের দিকে নামতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.3631 লেভেল টেস্ট করে, যা পাউন্ড বিক্রির জন্য সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে এবং এর ফলে এই পেয়ারের মূল্য 60 পিপসের বেশি হ্রাস পায়। ব্যাংক অব ইংল্যান্ড কর্তৃক সুদের হার অপরিবর্তিত রাখার সিদ্ধান্ত পাউন্ডকে কোনো সহায়তা করতে পারেনি; বিনিয়োগকারীরা এই সিদ্ধান্তের ফলে হতাশ হয়েছিল এবং এটিকে মুদ্রাস্ফীতি মোকাবেলায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্ক ও অনিশ্চিত অবস্থান হিসেবে ব্যাখ্যা করেছে। একদিকে, বর্তমান স্তরে সুদের হার ধরে রাখার সিদ্ধান্তকে একটি ভারসাম্যপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখা যেতে পারে, যেখানে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি মন্থর হওয়ার ঝুঁকি এবং মুদ্রাস্ফীতি সম্পর্কিত অনিশ্চয়তা বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, বিনিয়োগকারীরা আরও দৃঢ় পদক্ষেপ প্রত্যাশা করেছিল, কারণ তারা উচ্চ মুদ্রাস্ফীতিকে যুক্তরাজ্যের অর্থনীতির জন্য একটি গুরুতর হুমকি হিসেবে দেখছে। ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের এই সিদ্ধান্ত অন্যান্য প্রধান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিমালার সাথে তীব্র বৈপরীত্য তৈরি করেছে, যেমন মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভ, যারা অনেক বেশি নমনীয় অবস্থান প্রদর্শন করেছে। আজ যুক্তরাজ্যের খুচরা বিক্রয় এবং সরকারি খাতের মোট ঋণ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এই দুটি প্রতিবেদনের ফলাফল মার্কেটের উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। জ্বালানি খরচ অন্তর্ভুক্ত থাকা খুচরা বিক্রয় প্রতিবেদন ভোক্তাদের কার্যক্রম মূল্যায়নে সহায়তা করবে—যা অর্থনীতির প্রধান প্রণোদনা হিসেবে বিবেচিত। খুচরা বিক্রয়ের শক্তিশালী প্রবৃদ্ধি স্থিতিশীল ভোক্তা ব্যয়ের ইঙ্গিত দেবে, যা পাউন্ডকে সহায়তা করতে পারে এবং অন্যান্য মুদ্রার বিপরীতে এর অবস্থানকে শক্তিশালী করতে পারে। এদিকে, ঋণ সংক্রান্ত প্রতিবেদন জাতীয় অর্থনীতির আর্থিক অবস্থান তুলে ধরে; ঋণগ্রহণের মাত্রা বৃদ্ধি পেলে সেটি ঋণের চাপ এবং রাজস্ব আয়ের স্থিতিশীলতা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি করতে পারে, যা পাউন্ডের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের দিকে বেশি মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/793087757.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3640-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3559-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3640-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে পাউন্ডের মূল্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3524-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3559 এবং 1.3640-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3524-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3450-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। আসন্ন প্রতিবেদনের হতাশাজনক প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে পাউন্ডের বিক্রেতারা মার্কেটে সক্রিয় হতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3559-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3524 এবং 1.3450-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/424651
-
২২ সেপ্টেম্বর কীভাবে GBP/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/68166911.jpg[/IMG]
শুক্রবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ: GBP/USD পেয়ারের 1H চার্ট শুক্রবারও GBP/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত ছিল, যদিও পাউন্ডের মূল্য বৃদ্ধি পেলেই সেটি বেশি যৌক্তিক হতো। মনে করিয়ে দিই, শুক্রবার সকালে যুক্তরাজ্য খুচরা বিক্রয় প্রতিবেদনের বেশ ইতিবাচকফলাফল প্রকাশিত হয়েছিল, যা ট্রেডাররা সম্পূর্ণভাবে উপেক্ষা করে। সামগ্রিকভাবে, গত সপ্তাহে যুক্তরাজ্যে প্রকাশিত অর্থনৈতিক পরিসংখ্যানের ফলাফল বেশ শক্তিশালী ছিল, তবে জাতীয় বাজেট নিয়ে নতুন করে উদ্বেগ সৃষ্টি হওয়ায় এটি পাউন্ডের দরপতন ঠেকাতে পারেনি। ফেড বা ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের বৈঠকের কারণে নয়, বরং বাজেট-সংক্রান্ত সমস্যার কারণেই পাউন্ডের দরপতন ঘটেছে। আমাদের মতে, এই বিষয়টি ইতোমধ্যেই পাউন্ডের মূল্যের উপর প্রভাব বিস্তার করেছে—সুতরাং একটিমাত্র এবং তুলনামূলকভাবে স্থানীয় সমস্যার কারণে ট্রেডাররা আর কতদিন ধরে পাউন্ড বিক্রি করতে থাকবে? তবে বুঝতে হবে, মার্কেট মেকারদের দৃষ্টিভঙ্গি আলাদা হতে পারে। যেকোনো অবস্থায়, আমরা টেকনিক্যাল বিশ্লেষণের উপর নির্ভর করি, যা মার্কেটের বর্তমান পরিস্থিতিকে প্রতিফলিত করে। বর্তমানে স্বল্পমেয়াদে নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যেতে পারে, তাই শর্ট পজিশনই বেশি অগ্রাধিকার পাবে। এছাড়াও উল্লেখযোগ্য যে, এই পেয়ারের মূল্য 1.3466–1.3475 লেভেলের নিচে কনসোলিডেট করেছে, যা নতুন শর্ট ট্রেডের সুযোগ উন্মুক্ত করছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1607304846.jpg[/IMG]
GBP/USD পেয়ারের 5M চার্ট 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে, শুক্রবার একটি অত্যন্ত কার্যকর সেল সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল—ঠিক সেই সময়ে যখন ট্রেডাররা ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের আশা করছিলেন। তবুও, সেই সিগন্যাল শর্ট পজিশনে এন্ট্রি নেওয়ার সুযোগ করে দিয়েছিল। মার্কিন সেশন শুরুর সময়েই এই পেয়ারের মূল্য 1.3466–1.3475 এর নিকটতম লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছে গিয়েছিল, ফলে মুনাফা করা সম্ভব হয়েছিল। এই জোন থেকে বাউন্সের ফলে বাই এন্ট্রির সম্ভাবনার ইঙ্গিতও পাওয়া গিয়েছিল, কিন্তু সেই সিগন্যালটি ভুল প্রমাণিত হয়।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/424799
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৩ সেপ্টেম্বর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1354233880.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের অনেক উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.3508 লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। গতকাল অনুষ্ঠিত মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভের কর্মকর্তাদের বক্তব্যে তুলনামূলকভাবে কঠোর অবস্থানের ইঙ্গিত থাকা সত্ত্বেও পাউন্ড বিক্রির প্রবণতা ফিরে আসেনি। মার্কেটের ট্রেডাররা যুক্তরাষ্ট্রে আরও সতর্কভাবে মুদ্রানীতি নমনীয় করার সম্ভাবনার ইঙ্গিতকে উপেক্ষা করে বরং ব্রিটিশ মুদ্রাকে সমর্থন দিচ্ছে এমন দেশীয় বিষয়গুলোর উপর মনোযোগ দিয়েছে। আজ দিনের প্রথমার্ধে যুক্তরাজ্যের প্রতিবেদনের দিকে দৃষ্টি থাকবে, যেখানে উৎপাদন, পরিষেবা খাত সংক্রান্ত এবং কম্পোজিট PMI প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে। এই সূচকগুলো হলো বেশ গুরুত্বপূর্ণ, যা ব্রিটেনের বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থা এবং ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা মূল্যায়নে সহায়তা করে। বিনিয়োগকারী এবং বিশ্লেষকরা নিবিড়ভাবে এই প্রতিবেদনগুলো পর্যবেক্ষণ করেন, কারণ এগুলো কারেন্সি মার্কেটের গতিশীলতায়, বিশেষত পাউন্ডের এক্সচেঞ্জ রেটে, উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। বর্তমান অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে, যেখানে উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি, জ্বালানি সংকট এবং মার্কিন বাণিজ্যনীতি নিয়ে অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে, সেসময় PMI প্রতিবেদনগুলো বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে। যদি উৎপাদন এবং পরিষেবা উভয় খাতের ব্যবসায়িক কার্যক্রমে প্রবৃদ্ধি প্রতিফলিত হয়, তাহলে যুক্তরাজ্যের অর্থনীতি নিয়ে আশাবাদ বাড়বে এবং সেটি দেশটির জাতীয় মুদ্রাকে সমর্থন দেবে। আরও শক্তিশালী ফলাফল ইঙ্গিত দেবে যে ব্রিটিশ অর্থনীতি নতুন পরিস্থিতির সাথে সফলভাবে খাপ খাইয়ে নিচ্ছে এবং বাহ্যিক ধাক্কা মোকাবিলায় স্থিতিশীলতা প্রদর্শন করছে। যদি এই প্রতিবেদনগুলোর ফলাফল প্রত্যাশার চেয়ে ইতিবাচক আসে, তাহলে অন্যান্য প্রধান মুদ্রার বিপরীতে পাউন্ড স্টার্লিংয়ের দর বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2-এর উপর নির্ভর করব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1973467194.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3549-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3517-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3549-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে পাউন্ডের মূল্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3500-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3517 এবং 1.3549-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3500-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3474-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। আসন্ন প্রতিবেদনের হতাশাজনক প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে পাউন্ডের বিক্রেতারা মার্কেটে সক্রিয় হতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3517-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3500 এবং 1.3474-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/424963
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৫ সেপ্টেম্বর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/556681902.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের অনেক নিচে নেমে গিয়েছিল, তখন পেয়ারের মূল্য 1.3467 লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের আরও নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছে। 1.3434 লেভেল থেকে রিবাউন্ডের ক্ষেত্রে (পরিকল্পনা #2) লং পজিশন ওপেন করার ফলে প্রায় 15 পিপস মুনাফা পাওয়া গেছে। যুক্তরাষ্ট্রে প্রকাশিত নতুন আবাসন বিক্রয় সংক্রান্ত প্রতিবেদনের ফলাফল অর্থনীতিবিদদের পূর্বাভাসের তুলনায় অনেক বেশি শক্তিশালী হওয়ায় ডলারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ব্রিটিশ পাউন্ডের দরপতন ঘটেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শক্তিশালী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা প্রত্যাশা করে বিনিয়োগকারীরা সঙ্গে সঙ্গে তাদের অবস্থান পুনর্বিবেচনা করেছেন। দীর্ঘ সময়ের জন্য উচ্চ সুদের হার বজায় রাখার সম্ভাবনা মার্কিন ডলারের প্রতি আগ্রহ ফিরিয়ে এনেছে। আজ কনফেডারেশন অব ব্রিটিশ ইন্ডাস্ট্রি যুক্তরাজ্যের খুচরা বিক্রয় সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে। এই প্রতিবেদন ভোক্তাদের ক্রয় সক্ষমতা এবং যুক্তরাজ্যের সামগ্রিক অর্থনৈতিক অবস্থার মূল্যায়নের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক হিসেবে কাজ করবে। প্রকাশিত ফলাফল স্থিতিশীল অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ইঙ্গিত দেয় কিনা অথবা মন্থরতার সংকেত দেয় কিনা তা ট্রেডাররা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবেন। মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে ক্রমবর্ধমান উদ্বেগ এবং ভোক্তাদের ক্রয়ক্ষমতার উপর এটির প্রভাবের প্রেক্ষাপটে এই পরিসংখ্যানগুলো বিশেষভাবে প্রাসঙ্গিক। ফলাফল প্রত্যাশার তুলনায় দুর্বল হলে, এটি ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের উপর চাপ বাড়াতে পারে। অন্যদিকে, খুচরা বিক্রয় সূচকের শক্তিশালী ফলাফল নির্দেশ করতে পারে যে মুদ্রাস্ফীতি থাকা সত্ত্বেও ভোক্তারা অর্থনীতিকে সমর্থন জুগিয়ে যাচ্ছে। কনফেডারেশন অব ব্রিটিশ ইন্ডাস্ট্রি একটি সম্মানজনক অর্থনৈতিক তথ্যসূত্র, এবং তাদের প্রতিবেদন প্রায়শই মার্কেটে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে। এই কারণেই বিনিয়োগকারী এবং ট্রেডাররা তাদের কৌশল ও পূর্বাভাস সমন্বয় করার জন্য আজকের প্রকাশিতব্য প্রতিবেদনের ফলাফল নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবেন। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের দিকে বেশি মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3494-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3464-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3494-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। প্রকাশিত প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল ব্যতীত আজ পাউন্ডের শক্তিশালী মূল্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3441-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3464 এবং 1.3494-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3441-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3407-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। আজ যেকোনো সময় পাউন্ডের বিক্রেতারা মার্কেটে সক্রিয় হতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3464-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3441 এবং 1.3407-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/425263
-
২৬ সেপ্টেম্বর কীভাবে GBP/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1385701853.jpg[/IMG]
বৃহস্পতিবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ: GBP/USD পেয়ারের 1H চার্ট বৃহস্পতিবার GBP/USD পেয়ারেরও তীব্র দরপতন ঘটেছে। মনে করিয়ে দিই, ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্যের সর্বশেষ নিম্নমুখী মুভমেন্টের যথেষ্ট কারণ ছিল। আমরা বলতে পারি না যে এই কারণগুলো সম্পূর্ণ নির্দিষ্ট ছিল—ট্রেডাররা অনেকগুলো ফ্যাক্টর পাউন্ডের বিপক্ষে ব্যাখ্যা করেছে, যদিও এগুলো অন্যভাবে ব্যাখ্যা করা যেত। তবে, বৃহস্পতিবার প্রকাশিত মার্কিন জিডিপি এবং ডিউরেবল গুডস অর্ডার সংক্রান্ত প্রতিবেদনের ফলাফল কেবল মার্কিন ডলারের পক্ষে কাজ করেছে। দেশটির দ্বিতীয় প্রান্তিকের জিডিপি +3.8% এসেছে, আর ডিউরেবল গুডস অর্ডার 2.9% বৃদ্ধি পেয়েছে—যা উভয় ক্ষেত্রেই পূর্বাভাসের তুলনায় অনেক বেশি শক্তিশালী ফলাফল। তাই এই ইতিবাচক ফলাফল ডলারের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টকে ত্বরান্বিত করেছে, যা এই পেয়ারের মূল্যের বর্তমান নিম্নমুখী প্রবণতার মাধ্যমে নিশ্চিত হয়েছে এবং ট্রেন্ডলাইনের মাধ্যমে আবারও নিশ্চিত হয়েছে। তবে এটি মনে রাখা জরুরি যে, গত সপ্তাহে ডলারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের পেছনে বেশ কিছু নির্দিষ্ট ঘটনা কাজ করেছে। ডলারের মূল্যের ধারাবাহিক বৃদ্ধি বজায় রাখতে হলে আরও ইতিবেদন প্রতিবেদন প্রয়োজন। ডলার এখনো একটি স্বাধীন প্রবণতা গড়ে তোলার জন্য প্রস্তুত নয়।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1461538788.jpg[/IMG]
GBP/USD পেয়ারের 5M চার্ট বৃহস্পতিবার ইউরোপীয় সেশনে ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে 1.3466 লেভেল থেকে একটি রিবাউন্ড হয়েছিল, যা সকাল থেকেই শর্ট পজিশন ওপেন করার সুযোগ করে দেয়। মার্কিন সেশন শুরুতে এই পেয়ারের মূল্য সহজেই 1.3413–1.3421 এরিয়া ব্রেক করেছে, এবং দিনের শেষে মূল্য 1.3329–1.3331 জোনে পৌঁছে গেছে। সুতরাং, নতুন ট্রেডাররাও মাত্র একটি শর্ট ট্রেড দিয়েই তুলনামূলকভাবে সহজ একটি সিগন্যাল থেকে প্রায় 120 পিপস মুনাফা করতে পারতেন।
শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘন্টাভিত্তিক চার্টে GBP/USD পেয়ারের মূল্যের একটি নতুন নিম্নমুখী প্রবণতার গঠন অব্যাহত রেখেছে। আমরা যেমনটি আগেই বলেছি, দীর্ঘমেয়াদে ডলারের মূল্যের ধারাবাহিক ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের কোনো ভিত্তি নেই, তাই মধ্যমেয়াদে আমরা কেবল এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রে প্রকাশিত সাম্প্রতিক প্রতিবেদন সত্যিই মার্কিন মুদ্রাকে সহায়তা করেছে, এবং ডলারের দর বৃদ্ধিও যৌক্তিক ছিল। তবে বৈশ্বিক পর্যায়ে মৌলিক প্রেক্ষাপট এখনো ডলারের পক্ষে নেই। শুক্রবার GBP/USD পেয়ারের আরও দরপতন অব্যাহত রাখতে পারে—তবে এর জন্য নতুন প্রতিবেদনের প্রয়োজন হবে, যা আরও দরপতন ঘটাতে সহায়তা করবে। যদি মূল্য 1.3329–1.3331 এরিয়া ব্রেক করে, তবে এটি 1.3259 লেভেলের দিকে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ নতুন পজিশন ওপেন করার সিগন্যাল হিসেবে বিবেচিত হবে। বর্তমানে এই পেয়ারের মূল্য এই জোন থেকে দুইবার রিবাউন্ড করেছে, তাই 1.3413–1.3421 লেভেলের দিকে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে লং পজিশনও প্রাসঙ্গিক। ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে বর্তমানে নিম্নলিখিত লেভেলগুলোতে ট্রেডিং করা যেতে পারে: 1.3102–1.3107, 1.3203–1.3211, 1.3259, 1.3329–1.3331, 1.3413–1.3421, 1.3466–1.3475, 1.3529–1.3543, 1.3574–1.3590, 1.3643–1.3652, 1.3682, 1.3763। শুক্রবার যুক্তরাজ্যের ক্যালেন্ডারে তেমন কিছু নেই, আর যুক্তরাষ্ট্রে প্রকাশিতব্য দুটি প্রতিবেদনই সজাগ মনোযোগের দাবিদার: কোর PCE মূল্য সূচক এবং ইউনিভার্সিটি অব মিশিগান থেকে কনজিউমার সেন্টিমেন্ট ইনডেক্স প্রকাশিত হবে। উভয় প্রতিবেদনের ক্ষেত্রেই কেবল পূর্বাভাসের তুলনায় ফলাফল ভিন্ন হলে মার্কেটে প্রতিক্রিয়া দেখা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/425400
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৯ সেপ্টেম্বর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1816222697.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের অনেক উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.3383 লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণে আমি পাউন্ড ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নেইনি এবং এই পেয়ারের মূল্যের সামান্য ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট এড়িয়ে গিয়েছি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পারসোনাল কনজাম্পশন এক্সপেন্ডিচার্স (PCE) সূচক মাত্র 0.2% বৃদ্ধি পেয়েছে—যা অর্থনীতিবিদদের পূর্বাভাসের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ ছিল—এই খবরের প্রভাবে ডলারের বিপরীতে পাউন্ডের ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়েছে। বিশ্লেষকদের পূর্বাভাস অনুযায়ী এই সামান্য বৃদ্ধি ফেডারেল রিজার্ভের আর্থিক নীতিমালায় আরও নমনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের সম্ভাবনার ইঙ্গিত দিয়েছে। বিনিয়োগকারীরা এটিকে ভবিষ্যতে মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃক আরও নমনীয় অবস্থান গ্রহণের সম্ভাবনা হিসেবে ব্যাখ্যা করেছে, যা সঙ্গে সঙ্গেই ডলারের ওপর চাপ সৃষ্টি করে। অন্যদিকে, ব্রিটিশ পাউন্ড মার্কিন মুদ্রার দরপতনের সুযোগ নেয়। আজ যুক্তরাজ্যে মর্টগেজ অনুমোদন, ব্যক্তিগত খাতে মোট ঋণ প্রদান এবং M4 মানি সাপ্লাইয়ের পরিবর্তন সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এই সূচকগুলো সাধারণত ব্রিটিশ অর্থনৈতিক পরিস্থিতি৮র বারোমিটার হিসেবে বিবেচিত হয়। মর্টগেজ অনুমোদন বৃদ্ধি পেলে তা সাধারণত আবাসন বাজারে আশাবাদ প্রতিফলিত করে এবং পরিবারগুলোর দীর্ঘমেয়াদি ঋণগ্রহণের ইচ্ছা প্রদর্শন করে। ব্যক্তিগত খাতে মোট ঋণ প্রদান পরিবারগুলোর ঋণগ্রহণ কার্যকলাপকে তুলে ধরে। ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে তা ভোক্তাদের চাহিদা শক্তিশালী হওয়ার ইঙ্গিত দিতে পারে, তবে এটি ক্রমবর্ধমান ঋণের বোঝাও নির্দেশ করে। M4 মানি সাপ্লাইয়ের পরিবর্তন অর্থনীতির সামগ্রিক লিকুইডিটি সম্পর্কে ধারণা দেয়। M4 সূচকের বৃদ্ধির অর্থ বাড়তি মুদ্রাস্ফীতির চাপ, আর হ্রাস পেলে তা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি মন্থর হওয়ার সংকেত দিতে পারে। যুক্তরাজ্যের অর্থনীতির বর্তমান অবস্থা এবং ভবিষ্যতের সম্ভাব্য পরিস্থিতি মূল্যায়নের জন্য বিনিয়োগকারীরা এই প্রতিবেদনগুলো সতর্কভাবে বিশ্লেষণ করবেন। যদি ফলাফল পূর্বাভাসের উপরে আসে, তাহলে পাউন্ডের মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে। অন্যদিকে, প্রত্যাশার চেয়ে দুর্বল ফলাফল ব্রিটিশ মুদ্রার দরপতন ঘটাতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে আজ আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের দিকে বেশি মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3480-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3446-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3480-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে পাউন্ডের শক্তিশালী মূল্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3427-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3446 এবং 1.3480-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3427-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3396-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। আজ যেকোনো সময় মার্কেটে পাউন্ডের বিক্রেতারা সক্রিয় হতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3446-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3427 এবং 1.3396-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/425618
-
৩০ সেপ্টেম্বর কীভাবে GBP/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/836524460.jpg[/IMG]
সোমবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ: GBP/USD পেয়ারের 1H চার্ট সোমবার GBP/USD পেয়ারের মূল্যের সামান্য ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা লক্ষ্য করা গেছে, তবে পাউন্ড এবং ইউরোর টেকনিক্যাল চিত্রের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য রয়েছে। ব্রিটিশ মুদ্রার মূল্য একটি শক্তিশালী ডিসেন্ডিং ট্রেন্ডলাইনের উপরে কনসোলিডেট করেছে এবং একই সাথে 1.3413-এর মূল লেভেল ব্রেক করেছে। এটি স্পষ্টভাবে নির্দেশ করছে যে পাউন্ডের দরপতন শেষ হয়েছে। মনে করিয়ে দেওয়া দরকার যে গত দুই সপ্তাহ ধরে মার্কেটের ট্রেডাররা প্রায় যেকোনো অজুহাতেই স্টার্লিং বিক্রি করেছে, তবে সামগ্রিকভাবে ডলারের মৌলিক পটভূমি অনেক দুর্বল রয়ে গেছে। আমরা সাম্প্রতিক মুভমেন্টগুলোকে সামগ্রিক ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্যে আরেকটি কারেকশন হিসেবে দেখছি, যা আজ হোক বা কাল হোক পুনরায় শুরু হবে। সোমবার যুক্তরাজ্য কিংবা যুক্তরাষ্ট্রে কোনো বড় ইভেন্ট ছিল না বা কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনও প্রকাশিত হয়নি, তবে পুরো সপ্তাহজুড়ে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে—যার বেশিরভাগের ফলাফলই ডলারের জন্য নেতিবাচক হতে পারে। এটি জানা জরুরি: মার্কিন প্রতিবেদনের কেবল তখনই ডলারের দরকে নিম্নমুখী করবে যখন প্রকৃত ফলাফল পূর্বাভাসের চেয়ে দুর্বল হবে। উদাহরণস্বরূপ, শুক্রবার প্রকাশিতব্য ননফার্ম পেরোলের পূর্বাভাস মাত্র 40,000। এই সংখ্যা ছাড়িয়ে যাওয়া কঠিন হবে না, তবে তবুও এটি পরম অর্থে অত্যন্ত দুর্বল একটি ফলাফল হবে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2077201182.jpg[/IMG]
GBP/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে সোমবার দুটি কার্যকর বাই সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। প্রথমে, এই পেয়ারের মূল্য 1.3413–1.3421 এরিয়া ব্রেক করে ঊর্ধ্বমুখী হয়, এবং পরে উপরের দিক থেকে এই এরিয়া থেকে রিবাউন্ড করে। উভয় ক্ষেত্রেই নতুন ট্রেডাররা লং পজিশন ওপেন করতে পারতেন, তবে সিগন্যাল যেমনই হোক না কেন দিনেরবেলা স্বল্প মাত্রার অস্থিরতার কারণে মুনাফা সীমিত ছিল। এই পেয়ারের মূল্য নিকটবর্তী লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছায়নি, তবে মূল্য 1.3413–1.3421 এরিয়ার উপরে অবস্থান করায় বুলিশ প্রবণতার সম্ভাবনা অক্ষুণ্ণ রয়েছে। মঙ্গলবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে GBP/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতার গঠন সম্পন্ন হয়েছে। আগেই যেমনটি বলা হয়েছে, দীর্ঘমেয়াদে ডলারের দর বৃদ্ধির জন্য কোনো মৌলিক কারণ নেই, তাই মধ্যমেয়াদে এখনও এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সাম্প্রতিক পরিস্থিতি যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র উভয় ক্ষেত্রেই ডলারকে সাময়িকভাবে সহায়তা দিয়েছিল, এবং এই পেয়ারের দরপতন সাময়িকভাবে যুক্তিসঙ্গত ছিল। তবে সামগ্রিক মৌলিক পটভূমি এখনও ডলারের বিপরীতে কাজ করছে। মঙ্গলবার GBP/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে, কারণ নিম্নমুখী প্রবণতা শেষ হয়ে গেছে বলে মনে হচ্ছে। যেহেতু মূল্য ইতোমধ্যেই 1.3413–1.3421 এরিয়া ব্রেক করেছে, তাই নতুন ট্রেডাররা মূল্যের 1.3466–1.3475-এর দিকে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে নতুন লং পজিশন ওপেন করতে বা বিদ্যমান পজিশন ধরে রাখতে পারেন। ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লেভেলসমূহ: 1.3102–1.3107, 1.3203–1.3211, 1.3259, 1.3329–1.3331, 1.3413–1.3421, 1.3466–1.3475, 1.3529–1.3543, 1.3574–1.3590, 1.3643–1.3652, 1.3682, 1.3763। মঙ্গলবার যুক্তরাজ্যে দ্বিতীয় প্রান্তিকের জিডিপির চূড়ান্ত হিসাব প্রকাশিত হবে, আর যুক্তরাষ্ট্রে JOLTs চাকরির শূন্যপদ সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এ দুটি প্রতিবেদনের কোনোটিই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিবেচিত হচ্ছে না, তবে অন্য কোনো বড় ইভেন্ট না থাকায় এগুলোর ফলাফল দিনের বেলা মার্কেটে প্রভাব ফেলতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/425750