-
EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন, ৭ নভেম্বর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/16485116.jpg[/IMG]
বৃহস্পতিবারের ট্রেডিংয়ের পর্যালোচনা: EUR/USD পেয়ারের 1-ঘন্টার চার্ট বৃহস্পতিবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ার সবাইকে চমকে দিয়েছে। গত পাঁচ সপ্তাহ ধরে ইউরোপীয় মুদ্রা ধারাবাহিকভাবে দরপতনের শিকার হচ্ছিল, কিন্তু গতকাল এটির মূল্য অপ্রত্যাশিতভাবে বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। বিশেষ করে, সোমবার ও বুধবার ট্রেডাররা সব ধরনের সামষ্টিক অর্থনৈতিক কারণ উপেক্ষা করেছিল, এবং গতকাল সামষ্টিক অর্থনৈতিক ও মৌলিক — উভয় প্রেক্ষাপটই উপেক্ষা করেছে। যেমনটি আমরা আগেও উল্লেখ করেছি, এখন এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট এবং প্রকাশিত প্রতিবেদনের ফলাফলের মধ্যে কোন স্পষ্ট সম্পর্ক নেই। গতকাল জার্মানির ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রোডাকশন বা শিল্প উৎপাদন এবং ইউরোপীয় রিটেইল সেলস বা খুচরা বিক্রয় সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে উভয় প্রতিবেদনের ফলাফলই প্রত্যাশার চেয়ে দুর্বল ছিল। তবে মার্কেটে এর কোনো প্রভাব পড়েনি, কারণ সারাদিনই ইউরোর মূল্য ঊর্ধ্বমুখী ছিল। যুক্তরাজ্যে, ব্যাংক অফ ইংল্যান্ড মূল সুদের হার অপরিবর্তিত রাখার সিদ্ধান্ত নেয়, তবে ভোটের ফলাফল প্রত্যাশার তুলনায় বেশি "ডোভিশ বা নমনীয়" ছিল। অতীতে, এমন ফলাফল নিয়মিতভাবে পাউন্ডের দরপতনের দিকে নিয়ে যেত। কিন্তু গতকাল আমরা উল্টো দৃশ্য দেখেছি – পাউন্ডের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। সেই অনুযায়ী, এই দুটি কারেন্সি পেয়ারের মূল্যই কেবলমাত্র "নিরেট" টেকনিক্যাল প্রেক্ষাপটের ভিত্তিতে মুভমেন্ট প্রদর্শন করছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1708777427.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে, বৃহস্পতিবার দু'টি ট্রেড সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল; তবে একটি বাই সিগন্যাল আগেই, অর্থাৎ বুধবার সন্ধ্যায় 1.1474 লেভেলের কাছাকাছি গঠিত হয়, যেখান থেকে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট শুরু হয়। সুতরাং, নতুন ট্রেডাররা বুধবারেই লং পজিশন ওপেন করতে পারত এবং শুধুমাত্র বৃহস্পতিবার পর্যন্ত তা হোল্ড করে রাখতে পারত, কারণ দিনের বেলায় কোনো সেল সিগন্যাল গঠিত হয়নি। দিনের শেষে, এই পেয়ারের মূল্য 1.1527 লেভেল অতিক্রম করেছে, যার ফলে ট্রেডাররা শুক্রবারেও প্রফিটে স্টপ লস সেট করে লং পজিশন হোল্ড করতে পারে।
শুক্রবার কীভাবে ট্রেডিং করতে হবে: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের একটি নতুন নিম্নমুখী প্রবণতা গঠিত হচ্ছে। এই পেয়ারের মূল্য আপট্রেন্ড লাইনটি ব্রেক করেছে, এবং সামগ্রিক মৌলিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট এখনও মার্কিন ডলারের জন্য প্রতিকূল রয়েছে। তাই শুধুমাত্র টেকনিক্যাল প্রেক্ষাপটের প্রভাবেই ইউরোপীয় মুদ্রার আরও দরপতন ঘটতে পারে — দৈনিক টাইমফ্রেমে এই পেয়ারের মূল্যের ফ্ল্যাট রেঞ্জের মধ্যে অবস্থান করার প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। আমরা আশা করছি, এই পেয়ারের মূল্য এই ফ্ল্যাট রেঞ্জ থেকে বের হলে ২০২৫ সালে পরিলক্ষিত ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা পুনরায় শুরু হবে। শুক্রবার, নতুন ট্রেডাররা এই পেয়ারের মূল্যের 1.1571–1.1584-এর দিকে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের আশা করতে পারে, কারণ গত তিন দিনে তিনটি বাই সিগন্যাল গঠিত হয়েছে। যদি আজ এই পেয়ারের মূল্য 1.1527 লেভেলের নিচে স্থায়ীভাবে অবস্থান নিতে পারে, তবে শর্ট পজিশন প্রাসঙ্গিক হবে, যেখানে মূল্যের 1.1474-এর দিকে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা যেতে পারে। ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য নিম্নোক্ত লেভেলগুলো বিবেচনায় রাখুন: 1.1354–1.1363, 1.1413, 1.1455–1.1474, 1.1527, 1.1571–1.1584, 1.1655–1.1666, 1.1745–1.1754, 1.1808, 1.1851, 1.1908, 1.1970–1.1988। শুক্রবার ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না বা কোনো ইভেন্টও নির্ধারিত নেই, এবং যুক্তরাষ্ট্রে শুধুমাত্র ইউনিভার্সিটি অব মিশিগান কনজিউমার সেন্টিমেন্ট ইনডেক্স বা ভোক্তা মনোভাব সূচক প্রকাশিত হবে। যেকোনো পরিস্থিতিতে, এই সপ্তাহ এবং গত এক মাস ধরে, মার্কেটের ট্রেডাররা মৌলিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন পুরোপুরিভাবে উপেক্ষা করে চলেছে।
Read more: https://ifxpr.com/4hJjpSa
-
GBP/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন, ১০ নভেম্বর:
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/266803691.jpg[/IMG]
শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের পর্যালোচনা: GBP/USD পেয়ারের 1-ঘন্টার চার্ট শুক্রবারও GBP/USD পেয়ারের মূল্য ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট প্রদর্শন করেছে, তবে ব্রিটিশ মুদ্রার মূল্য এখনো সুস্পষ্টভাবে একটিমাত্র ডিসেন্ডিং ট্রেন্ডলাইনের নিচে অবস্থান করছে, তাই এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতার সমাপ্তি নিয়ে এখনই আলোচনা করার সময় আসেনি। লক্ষণীয় বিষয় হলো, পাউন্ড স্টার্লিং—যেমনটি ইউরোতেও দেখা গেছে—গত দেড় মাস ধরে দরপতনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। ন্যায্যভাবে বলতে গেলে, মাঝে মাঝে কিছু ঘটনা পাউন্ডের দরপতনে ভূমিকা রেখেছে (যেটি ইউরোর ক্ষেত্রে দেখা যায়নি), তবে ইউরোপীয় মুদ্রার তুলনায় পাউন্ডের অনেক বেশি দরপতন হয়েছে। সামগ্রিকভাবে, মার্কিন ডলারের জন্য বৈশ্বিক মৌলিক প্রেক্ষাপট এখনো বেশ নেতিবাচক রয়েছে। তাই নির্দিষ্ট কোনো ইভেন্টের ভিত্তিতে পাউন্ডের এই দেড় মাসব্যাপী দরপতন ঘটেছে তা বলে কঠিন। শুক্রবার প্রকাশিত একমাত্র প্রতিবেদন ছিল মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের কনজ্যুমার সেন্টিমেন্ট ইনডেক্স বা ভোক্তা মনোভাব সূচক, যেটির ফলাফল প্রত্যাশার তুলনায় নেতিবাচক ছিল। ফলে, প্রত্যাশানুযায়ী ডলারের দরপতন ঘটে; তবে এই দরপতন পুরো দিনজুড়ে স্থায়ী থাকলেও, প্রতিবেদনের প্রকাশের পর প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই ডলারের মূল্যের মোমেন্টাম থেমে যায়। আমাদের মূল্যায়নে, এই মুহূর্তে এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট মূলত টেকনিক্যাল কারণের ভিত্তিতেই হচ্ছে, যেখানে ট্রেডাররা প্রায়শই মৌলিক প্রেক্ষাপট উপেক্ষা করে যাচ্ছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1153928353.jpg[/IMG]
GBP/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে শুক্রবার 1.3096–1.3107 লেভেলের কাছে একটি কার্যকর বাই সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। পরবর্তীতে, মূল্য প্রায় ৪০ পিপস বৃদ্ধি পায়, যা নতুন ট্রেডারদের জন্য তুলনামূলকভাবে সহজেই মুনাফা করার একটি সুযোগ হয়ে দাঁড়ায়।
সোমবার কীভাবে ট্রেডিং করতে হবে: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে GBP/USD পেয়ারের মূল্যের একটি নতুন নিম্নমুখী প্রবণতা গঠিত হচ্ছে এবং গত দেড় মাস ধরে পাউন্ড নানাবিধ কারণেই দরপতনের সম্মুখীন হয়েছে। যেমনটা আগেও বলা হয়েছে, দীর্ঘমেয়াদে ডলারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার জন্য এখনো কোনো বৈশ্বিক কারণ বিদ্যমান নেই; তাই আমরা মধ্যমেয়াদে শুধুমাত্র এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের সম্ভাবনাই বিবেচনায় নিচ্ছি। তবে দীর্ঘমেয়াদে এই পেয়ারের মূল্যের "ফ্ল্যাট রেঞ্জে" অবস্থান করার প্রবণতা মূল্যকে নিম্নমুখী করছে—যা মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে পুরোপুরিভাবে অযৌক্তিক একটি পরিস্থিতি। সোমবার, নতুন ট্রেডাররা 1.3096–1.3107 এরিয়া ব্রেকআউটের পর লং পজিশন হোল্ড করতে পারে এবং মূল্যের 1.3203-এর দিকে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা যেতে পারে; স্টপ লস ব্রেকইভেনে সেট করাই উপযুক্ত হবে। নতুন ট্রেডিং সিগন্যাল গঠনের জন্য আমাদের 1.3096–1.3107 কিংবা 1.3203–1.3211 এরিয়ার দিকে নজর রাখতে পারে। ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে ট্রেডাররা বর্তমানে নিম্নলিখিত গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলোতে ট্রেড করতে পারে তা হলো 1.2913, 1.2980-1.2993, 1.3043, 1.3096-1.3107, 1.3203-1.3211, 1.3259, 1.3329-1.3331, 1.3413-1.3421, 1.3466-1.3475, 1.3529-1.3543, এবং 1.3574-1.3590। সোমবার যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্র—এই দুই দেশেই কোনো গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট নির্ধারিত নেই কিংবা কোনো অর্থনৈতিক প্রতিবেদনও প্রকাশিত হবে না, তাই দৈনিক ভিত্তিতে এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টগুলো বেশ দুর্বল বা মন্থর হতে পারে। ব্রিটিশ মুদ্রার মূল্য নতুন করে বৃদ্ধি পেতে পারে, যা মার্কিন ডলারের মূল্যের অযৌক্তিক ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সমাপ্তির ইঙ্গিত দেবে বলেই আমরা ধারণা করছি।
Read more: https://ifxpr.com/48574EO
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১১ নভেম্বর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/224796417.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি শূন্যের অনেক নিচে অবস্থান করছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1549 লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের আরও নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনা সীমিত করে দেয়। এই কারণে আমি ইউরো বিক্রির সিদ্ধান্ত নিইনি। অল্প কিছুক্ষণ পর দ্বিতীয়বার 1.1549 লেভেল টেস্ট করা হয় এবং সেসময় MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে অবস্থান করছিল, যার ফলে পরিকল্পনা #2 অনুযায়ী বাই ট্রেড ওপেন করা হয়। ফলস্বরূপ, এই পেয়ারের মূল্য ১৫ পিপস পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। গতকাল সারাদিন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে কোনো গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশিত না হওয়ায় ট্রেডাররা রাজনৈতিক পরিস্থিতির অগ্রগতির খবরের অপেক্ষা করেছে। দিনের মূল খবর ছিল মার্কিন সরকারের অচলাবস্থা নিরসনের পথে অগ্রগতি। সিনেট "শাটডাউন" বন্ধের উদ্দেশ্যে একটি বিল অনুমোদন করেছে। বিলটি এখন প্রতিনিধি পরিষদে ভোটের জন্য পাঠানো হয়েছে। প্রতিনিধি পরিষদে পাশ হওয়ার পর তা প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের স্বাক্ষরের জন্য প্রেরণ করা হবে। এই সংবাদের প্রতি ফাইন্যানশিয়াল মার্কেটে সংযত ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা গিয়েছে। দীর্ঘদিনের অস্থিরতা ও অনিশ্চয়তা নিরসনে ক্লান্ত মার্কেটের ট্রেডাররা এটিকে মার্কিন সরকারি কার্যক্রম স্বাভাবিক করার পথে প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচনা করেছে। আজ সকালে ZEW ইনস্টিটিউট থেকে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক সূচক প্রকাশিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে জার্মানির ইকোনমিক সেন্টিমেন্ট ইনডেক্স, কারেন্ট সিচুয়েশন ইনডেক্স, ও সামগ্রিক ইউরোপীয় বিজনেস সেন্টিমেন্ট ইনডেক্স। এর মধ্যে জার্মানির ইকোনমিক সেন্টিমেন্ট ইনডেক্সকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়। এই সূচকের পতন ঘটলে তা ইউরোপের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির ভবিষ্যত নিয়ে বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগ বৃদ্ধির ইঙ্গিত দেবে—যা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বিরোধ, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মন্থরতার এবং অন্যান্য বহিরাগত কারণের সঙ্গে সম্পর্কিত হতে পারে। অন্যদিকে, সূচকটি বৃদ্ধি পেলে তা জার্মানির কোম্পানি ও বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ইতিবাচক মনোভাব অটুট থাকার ইঙ্গিত দেবে। কারেন্ট সিচুয়েশন ইনডেক্স ইউরোজোনের অর্থনীতির বর্তমান অবস্থা প্রতিফলিত করে, যা বর্তমানে বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ সামলাতে এই অঞ্চলের সক্ষমতা মূল্যায়নে সহায়তা করবে। এই দুইটি সূচক—সেন্টিমেন্ট এবং বর্তমান পরিস্থিতি—এগুলর তুলনামূলক বিশ্লেষণ ইউরোজোনের অর্থনীতি সম্পর্কে আরও স্পষ্ট চিত্র উপস্থাপন করবে। উল্লেখযোগ্যভাবে প্রত্যাশা ও বাস্তব ফলাফলের মধ্যে কোনো বড় ধরনের ভিন্নতা দেখা দিলে এসব ফলাফল মার্কেটে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে। দৈনিক ট্রেডিং কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের ওপর বেশি নির্ভর করব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1163159746.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1599-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1570-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরোর লং পজিশন ওপেন করতে পারেন। মূল্য 1.1599-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1552-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরোর লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1570 এবং 1.1599-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.1552-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করার করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1528-এর লেভেল যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ এই পেয়ারের উপর উল্লেখযোগ্য চাপ সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1570-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1552 এবং 1.1528-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4ow4Fsv
-
ADP রিসার্চ থেকে প্রকাশিত প্রতিবেদনের অপ্রত্যাশিত ফলাফলের পর চাপের মুখে মার্কিন ডলার
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1870502151.jpg[/IMG]
মঙ্গলবার ADP রিসার্চ প্রকাশ করে যে এই বছরের অক্টোবর মাসে, প্রতি সপ্তাহে গড়ে 11,250টি কর্মসংস্থান হ্রাস পেয়েছে, যার পরপরই মার্কিন ডলারের তীব্র দরপতন ঘটে। এই প্রতিবেদনটি ইঙ্গিত দেয় যে অক্টোবর মাসের দ্বিতীয়ার্ধে শ্রমবাজারে ফের কর্মসংস্থান হ্রাস পাওয়া শুরু করেছে, যা মাসের শুরুর তুলনায় ভিন্ন ফলাফল ছিল। গত সপ্তাহে প্রকাশিত সর্বশেষ মাসিক ADP প্রতিবেদনে দেখা গেছে, গত দুই মাসের পতনের পর অক্টোবর মাসে বেসরকারি খাতে 42,000টি নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে। এই নতুন প্রতিবেদন এমন এক সময়ে প্রকাশিত হল যখন গত কয়েক সপ্তাহে একাধিক কোম্পানি কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। কর্মসংস্থান বিষয়ক প্রতিষ্ঠান চ্যালেঞ্জার, গ্রে অ্যান্ড ক্রিসমাস ইনকর্পোরেটেডের তথ্য অনুযায়ী, গত দুই দশকের মধ্যে অক্টোবর মাসেই সবচেয়ে বেশি কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা এসেছে, যা শ্রমবাজারের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। এই সতর্কবার্তা দীর্ঘস্থায়ী মুদ্রাস্ফীতি এবং তা নিয়ন্ত্রণে উচ্চ সুদের হারের প্রেক্ষাপটে এসেছে। অনেকেই আশঙ্কা করছেন যে ফেডারেল রিজার্ভের আগ্রাসী নীতিমালা শ্রমবাজারের পরিস্থিতিকে আরও দুর্বল করতে পারে, কারণ কর্মী ছাঁটাই এখন বড় প্রযুক্তি প্রতিবেদন থেকে শুরু করে উৎপাদন খাত পর্যন্ত—প্রায় সব খাতেই প্রভাব ফেলছে। চাকরি হারানোর এই প্রবণতা আরও উদ্বেগজনক বিষয়, কারণ এটি শ্রমবাজারকে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা এবং চাকরি হারানো ব্যক্তিদের সহায়তার প্রয়োজনীয়তার দিকেই নির্দেশ করে। ইউনিভার্সিটি অব মিশিগান থেকে সংগৃহীত পৃথক এক তথ্যে প্রকাশ পেয়েছে যে, অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৭১% বিশ্বাস করেন আগামী বছরে বেকারত্ব বৃদ্ধি পেতে পারে—যা ১৯৮০ সালের পর সর্বোচ্চ। মার্কিন ইতিহাসের দীর্ঘস্থায়ী সরকারি কার্যক্রম বন্ধ থাকার ফলে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসের গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন, বিশেষ করে কর্মসংস্থান বিষয়ক প্রতিবেদনের প্রকাশনা বিলম্বিত হয়েছে। ফলে বিনিয়োগকারীরা ADP-এর প্রকাশিত তথ্যসহ অন্যান্য বিকল্প সূচকের ওপর নির্ভর করতে বাধ্য হয়েছেন। গত মাসে ADP ঘোষণা দিয়েছিল যে তারা প্রতি চার সপ্তাহ পরপর বেসরকারি খাতে নিয়োগে পরিবর্তনের চলমান গড় হার প্রকাশ করবে। গোল্ডম্যান শ্যাক্স গ্রুপ ইনকর্পোরেটেডের অর্থনীতিবিদদের মতে, সরকার পরিচালিত ফার্লো প্রোগ্রামে অংশগ্রহণকারী কর্মীদের হিসাব অন্তর্ভুক্ত করলে, অক্টোবর মাসে মার্কিন কর্মসংস্থান ৫০,০০০ হারে হ্রাস পেয়েছে। এখন তারা শ্রমবাজার পরিস্থিতির আরও অবনতির ঝুঁকি বৃদ্ধির পূর্বাভাস দিচ্ছেন। এই সব বিষয় ইঙ্গিত দিচ্ছে ডিসেম্বরে সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা আগের চেয়ে অনেক বেশি, যা ঝুঁকিপূর্ণ অ্যাসেটের বিপরীতে মার্কিন ডলারের আরও এক দফা দরপতনের কারণ হতে পারে।
EUR/USD পেয়ারের টেকনিক্যাল পূর্বাভাস EUR/USD পেয়ারের বর্তমান টেকনিক্যাল চিত্রের দিকে দৃষ্টি দিলে দেখা যাচ্ছে, ক্রেতাদের এখন এই পেয়ারের মূল্যকে 1.1590 লেভেলে নিয়ে আসা উচিত। একমাত্র এই লেভেলে যেতে পারলেই মূল্যের 1.1620 লেভেলের দিকে যাওয়ার সুযোগ তৈরি হবে। সেখান থেকে এই পেয়ারের মূল্য 1.1640 পর্যন্ত উঠতে পারে, তবে বড় ট্রেডারদের সহায়তা ছাড়া এটি অর্জন করা বেশ কঠিন হবে। দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1668 লেভেল। যদি এই ইনস্ট্রুমেন্টের দরপতন হয়ে মূল্য 1.1570 এরিয়ায় নেমে আসে, তাহলে বড় ক্রেতাদের কার্যক্রম পরিলক্ষিত হতে পারে। যদি মূল্য সেই লেভেলে থাকা কোনো শক্তিশালী ক্রেতা সক্রিয় না হয়, তাহলে এই পেয়ারের মূল্যের 1.1540 লেভেলে নেমে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করাই ভালো হবে অথবা 1.1520 থেকে লং পজিশন ওপেন করা যেতে পারে। GBP/USD পেয়ারের টেকনিক্যাল পূর্বাভাস GBP/USD কারেন্সি পেয়ারের বর্তমান টেকনিক্যাল পরিস্থিতি অনুযায়ী, পাউন্ডের ক্রেতাদের প্রথমেই 1.3150 লেভেলের রেজিস্ট্যান্স ব্রেক করার দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত। একমাত্র এরপরই এই পেয়ারের মূল্যের 1.3181-এর দিকে যাইয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা সম্ভব হবে, যদিও মূল্যের এই লেভেলের ওপরে উঠা তুলনামূলকভাবে বেশ চ্যালেঞ্জিং হবে। দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্যমাত্রা হতে পারে 1.3215 লেভেল। যদি মার্কেটে দরপতন ঘটে, তাহলে বিক্রেতারা মূল্য 1.3120 লেভেলে থাকা অবস্থায় মার্কেটের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চেষ্টা করবে। তারা সফল হলে, এই রেঞ্জ ব্রেক হলে সেটি ক্রেতাদের অবস্থানের জন্য বড় ধরনের হুমকি তৈরি করবে, এবং GBP/USD পেয়ারের 1.3085 লেভেল পর্যন্ত দরপতন হতে পারে, যেখানে 1.3050 পর্যন্ত আরও দরপতনের সম্ভাবনা রয়েছে।
Read more: https://ifxpr.com/49M9LMD
-
AUD/USD – অস্ট্রেলিয়ান ডলার আবার ঘুরে দাঁড়াচ্ছে: শ্রমবাজার প্রতিবেদন 'অজি মুদ্রাকে' বাড়তি সহায়তা দিতে পারে
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/456324915.jpg[/IMG]
স্বল্পমেয়াদে 0.6520 লেভেলে নেমে আসার পর, অস্ট্রেলিয়ান ডলারের মূল্য আবারও 66 ফিগারের কাছাকাছি পৌঁছানোর চেষ্টা করছে। এই কারেকটিভ পুলব্যাকটি মার্কিন ডলার সূচকের সামগ্রিক শক্তিশালী বৃদ্ধির ফলে হয়েছে, যা মূলত ফেডারেল রিজার্ভের অক্টোবরে অনুষ্ঠিত বৈঠকের ফলাফলের প্রতিক্রিয়ায় ঘটেছে। ওই বৈঠকে মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুদের হার ২৫ বেসিস পয়েন্ট কমিয়েছে, তবে শাটডাউন চলমান থাকার কারণে ডিসেম্বরে আর্থিক নীতিমালা আরও নমনীয় করার সম্ভাবনা নিয়ে ফেড সংশয় প্রকাশ করেছে। অক্টোবরের বৈঠকের আগে ডিসেম্বরে সুদের হার হ্রাসের সম্ভাবনাকে ৯৫% হিসেবে ধরা হয়েছিল, তাই ফেডের এই সতর্কবার্তাগুলো ডলারের জন্য ইতিবাচক বলে বিবেচিত হয়। তবে পরবর্তী সময়ে ফেডের কর্মকর্তাদের মন্তব্য এবং (বিশেষত) সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনগুলোর ফলাফল ডলারের ক্রেতাদের আশাবাদে কিছুটা পানি ঢেলে দিয়েছে। ISM ম্যানুফ্যাকচারিং সূচকের ফলাফল নেতিবাচক ছিল, ADP থেকে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বেসরকারি খাতে মাত্র ৪০,০০০ নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে, এবং নিয়োগ এজেন্সিগুলোর প্রতিবেদন শ্রমবাজারের ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরেছে। এমনকি ISM সার্ভিস সূচকের ফলাফল ইতিবাচক হলেও এবং সূচকটি আট মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছালেও, পরিষেবা খাতের কর্মসংস্থান হ্রাস পেয়েছে—অক্টোবরে যেটির ফলাফল ছিল মাত্র 48.2। এই প্রতিবেদনগুলোর হতাশাজনক ফলাফলের প্রেক্ষিতে, ফেডের অনেক কর্মকর্তাই তাদের বক্তব্যে নমনীয় অবস্থান গ্রহণের ইঙ্গিত দিয়েছেন এবং শ্রমবাজারের অবস্থা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। এদের মধ্যে ছিলেন স্টিফেন মিরান, ক্রিস্টোফার ওয়ালার, মাইকেল বার, মিশেল বোয়ম্যান এবং মেরি ডালি। তাঁরা সবাই কর্মসংস্থানের অবনতির বিষয়টি নিয়ে জোর দিয়েছেন, যদিও মুদ্রাস্ফীতির ঝুঁকিও তুলে ধরেছেন। মিরান ও ওয়ালার প্রকাশ্যেই ডিসেম্বরে আরও সুদের হার কমানোর পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। অর্থাৎ, সামগ্রিক মৌলিক চিত্র পরিবর্তিত হয়েছে—এবং তা ডলারের জন্য অনুকূল নয়। এর ফলে AUD/USD পেয়ারের মূল্য পূর্বের গতিপথ বদলে এখন আবার 66 ফিগারের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। অস্ট্রেলিয়ান ডলারের দর বৃদ্ধিতে সহায়তা করছে রিজার্ভ ব্যাংক অব অস্ট্রেলিয়া (RBA)-র সরব "হকিশ বা কঠোর" অবস্থান এবং ঝুঁকিপূর্ণ অ্যাসেটের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ। অক্টোবরে অনুষ্ঠিত রিজার্ভ ব্যাংক অব অস্ট্রেলিয়ার বৈঠকের পর, দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর মিশেল বুলক সতর্ক অবস্থানে থেকে ডিসেম্বরে সুদের হার হ্রাসের সম্ভাবনা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন। সেইসঙ্গে প্রকাশিত কার্যবিবরণীতেও মাঝারি মাত্রা "হকিশ বা কঠোর" অবস্থান প্রতিফলিত হয়েছে, কারণ তৃতীয় প্রান্তিকে অস্ট্রেলিয়ায় মুদ্রাস্ফীতির গতি বৃদ্ধি পেয়েছে। তৃতীয় প্রান্তিকে কোর CPI বা ভোক্তা মূল্য সূচক প্রান্তিক ভিত্তিতে 1.0% হারে বৃদ্ধি পেয়েছে এবং বার্ষিক ভিত্তিতে ৩.০% বৃদ্ধি পেয়েছে। সূচকটির দুটি উপাদানই ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে।
রিজার্ভ ব্যাংক অব অস্ট্রেলিয়ার বৈঠকের ফলাফল প্রকাশের পর অনেক বিশ্লেষক ধারণা করছেন যে, কেন্দ্রীয় ব্যাংক অন্তত ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সুদের হার কমাবে না—যখন চতুর্থ প্রান্তিকে অস্ট্রেলিয়ার মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। তবে, যদি শ্রমবাজার পরিস্থিতির দুর্বল হওয়ার সংকেত পাওয়া যায়, তাহলে রিজার্ভ ব্যাংক অব অস্ট্রেলিয়ার হকিশ বা কঠোর অবস্থান কিছুটা নমনীয় হতে পারে। তাই আসন্ন শ্রমবাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদন যেকোনো দিকেই AUD/USD পেয়ারের মূল্যের অস্থিরতা বাড়াতে সক্ষম। 'অস্ট্রেলিয়ার নন-ফার্ম' পেরোল প্রতিবেদনের ফলাফল যদি নেতিবাচক হয় তবে তা ক্রেতাদের বা বিক্রেতাদের জন্য যথেষ্ট কার্যকর হতে পারে। প্রাথমিক পূর্বাভাস 'অজি মুদ্রার' পক্ষেই রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, অক্টোবরে দেশটির বেকারত্বের হার সামান্য কমে 4.4% হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, যেখানে গত মাসে তা বহু মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ 4.5%-এ পৌঁছেছিল। অংশগ্রহণের হারও গত মাসের 67.0% থেকে বেড়ে 67.1% হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। কর্মসংস্থান বৃদ্ধির সংখ্যা +20,000 হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, যেখানে সেপ্টেম্বরে এটি ছিল 14,000। যদিও এটিকে শক্তিশালী ফলাফল বলে গণ্য করা যায় না, তবুও এটি কোনোভাবেই নেতিবাচক নয়, বিশেষ করে আগস্টে যখন নিয়োগের সংখ্যা 5.4 হাজার হ্রাস পেয়েছে। এখানে পূর্ণকালীন বনাম খন্ডকালীন নিয়োগের বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ। উদাহরণস্বরূপ, সেপ্টেম্বরে পূর্ণকালীন কর্মসংস্থানের সংখ্যা 8,700 বেড়েছে এবং খন্ডকালীন কর্মসংস্থানের সংখ্যা 6,300 বেড়েছে। এই তথ্যটি অস্ট্রেলিয়ান ডলারকে অতিরিক্ত সহায়তা দিয়েছে, কারণ পূর্ণকালীন চাকরি সাধারণত উচ্চ বেতন এবং আরও বেশি সামাজিক সুরক্ষা প্রদান করে, যা মজুরি বৃদ্ধির ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। সুতরাং, আসন্ন প্রতিবেদনের ফলাফল যদি পূর্বাভাসের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হয় (বৃদ্ধি কথা না বিবেচনা করা হলেও), তাহলে অস্ট্রেলিয়ান ডলারের দর মার্কিন ডলারের বিপরীতেও বৃদ্ধি পাবে। আমার মতে, এখনও AUD/USD পেয়ারের মূল্যের আরও ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনা বজায় রয়েছে। টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ অনুযায়ী, AUD/USD পেয়ারের মূল্য চার ঘণ্টার চার্টে ইচিমোকু ক্লাউডের ওপরের সীমানা অতিক্রম করেছে এবং এখন ইচিমোকু সূচকের সব লাইন এবং বলিঙ্গার ব্যান্ডের মিড ও আপার লাইনের মাঝে রয়েছে, যা লং পজিশন ওপেন করারই ইঙ্গিত দিচ্ছে। এই ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের প্রথম লক্ষ্যমাত্রা হলো 0.6560 (চার ঘণ্টার টাইমফ্রেমে বলিঙ্গার ব্যান্ডের আপার লাইন)। মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 0.6600 (D1 টাইমফ্রেমে কুমো ক্লাউডের উপরের সীমানা, যা বলিঙ্গার ব্যান্ডের আপার লাইনের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ)।
Read more: https://ifxpr.com/4p6kHJB
-
EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন, ১৪ নভেম্বর:
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1964449993.jpg[/IMG]
বৃহস্পতিবারের ট্রেডিংয়ের পর্যালোচনা: EUR/USD পেয়ারের 1-ঘন্টার চার্ট বৃহস্পতিবারও EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বজায় ছিল, এবং মূল্যের অস্থিরতা ও বৃদ্ধির প্রবণতাও বেড়েছে। নতুন ট্রেডারদের মনে রাখা জরুরি যে, এই পেয়ারের মূল্যের এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি এবং ডলারের দরপতন নির্দেশ করে। অর্থাৎ, মার্কিন সরকারের শাটডাউনের সমাপ্তির খবরে গতকালও ডলারের দরপতন অব্যাহত ছিল। এই ধরনের মুভমেন্ট বিশ্লেষণ করতে বিশেষজ্ঞ হওয়ার প্রয়োজন নেই, কারণ এতে সাধারণভাবেই কোনো যৌক্তিকতা নেই। সহজ কথায়, আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ হলেও স্থানীয় সংবাদ এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টে কোনো প্রভাব ফেলেনি। ট্রেডাররা নিজের মতো করে ট্রেড করছে এবং স্থানীয় মৌলিক ও অর্থনৈতিক প্রতিবেদনগুলোর ফলাফল উপেক্ষা করছে। একই সময়ে, যখন যেকোনো মূল্য বৃদ্ধিই যৌক্তিক মনে হয় তখন যেকোনো দরপতনই স্বয়ংক্রিয়ভাবে অযৌক্তিক, কারণ বৈশ্বিক মৌলিক উপাদানগুলো ডলারের জন্য এখনও স্পষ্টভাবে নেতিবাচক। তাই, এক বা দুই দিনের মধ্যে স্থানীয় মৌলিক ও অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ভিত্তিতে বর্তমানে পরিলক্ষিত মার্কেটে প্রায় সব ধরনের মুভমেন্টকেই অযৌক্তিক বলা যেতে পারে। তবে বৈশ্বিক পরিস্থিতির আলোকে এই পেয়ারের মূল্যের যেকোনো ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা সম্পূর্ণরূপে যুক্তিসঙ্গত। দৈনিক টাইমফ্রেমে মার্কেটে এখনও ফ্ল্যাট মুভমেন্ট বজায় রয়েছে, যার মাধ্যমে এসব অযৌক্তিক মুভমেন্টের ব্যাখ্যা করা যায়।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/508936785.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে বৃহস্পতিবার দুটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। ইউরোপীয় ট্রেডিং সেশন শুরু হওয়ার সময়, এই পেয়ারের মূল্য 1.1571-1.1584 এরিয়া থেকে রিবাউন্ড করে এবং দিনের শেষে মূল্য নিকটতম লক্ষ্যমাত্রা – 1.1655-1.1666 এরিয়ায় পৌঁছে যায়, যেখান থেকে আবারও রিবাউন্ড হয়। ফলে, নতুন ট্রেডারদের জন্য লং পজিশন ওপেন করে প্রায় ৫০ পিপস লাভ করার সুযোগ তৈরি হয়। 1.1655 লেভেল থেকে রিবাউন্ডের ক্ষেত্রেও ট্রেড করা যেত, কিন্তু এই সিগন্যালটি বেশ দেরিতে গঠিত হয়েছিল এবং স্থানীয় পর্যায়ে চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সাথে পরস্পরবিরোধী ছিল।
শুক্রবার কীভাবে ট্রেডিং করতে হবে: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে স্থানীয় পর্যায়ে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের একটি নতুন ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা গঠিত হচ্ছে, যার ফলে এই পেয়ারের মূল্য অন্তত ১৫০ পিপস বাড়তে পারে। মার্কিন ডলারের জন্য সামগ্রিক মৌলিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট এখনও বেশ নেতিবাচক। তাই শুধুমাত্র টেকনিক্যাল কাঠামোর ভিত্তিতে ইউরোর দরপতন হতে পারে – দৈনিক টাইমফ্রেমে এই পেয়ারের মূল্যের ফ্ল্যাট রেঞ্জে অবস্থান করার প্রবণতা এখনো প্রাসঙ্গিক রয়ে গেছে। তবে, আমরা আশা করছি এই ফ্ল্যাট রেঞ্জের মধ্যে চলমান মুভমেন্ট শীঘ্রই শেষ হবে এবং ২০২৫ সালে পরিলক্ষিত ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা আবার শুরু হবে, এমনকি ফ্ল্যাট রেঞ্জের মধ্যেও কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে। শুক্রবার, নতুন ট্রেডাররা 1.1655-1.1666 এরিয়ায় ট্রেড করতে পারেন। এই পেয়ারের মূল্য এই এরিয়া রিবাউন্ড করলে মূল্যের 1.1584-এর দিকে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে শর্ট পজিশন ওপেন করা যেতে পারে। আর, যদি এই পেয়ারের মূল্য 1.1655-1.1666 এরিয়ার উপরে স্থিতিশীলভাবে অবস্থান গ্রহণ করে, তাহলে মূল্যের 1.1745-এর দিকে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে লং পজিশন প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠবে। 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য বিবেচনাযোগ্য লেভেলগুলো হলো: 1.1354-1.1363, 1.1413, 1.1455-1.1474, 1.1527-1.1531, 1.1571-1.1584, 1.1655-1.1666, 1.1745-1.1754, 1.1808, 1.1851, 1.1908, 1.1970-1.1988 শুক্রবার, ইউরোজোনে তৃতীয় প্রান্তিকের জিডিপি প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে, যা দিনের একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন। আমরা আগেও দেখেছি, ট্রেডাররা প্রায়শই স্থানীয় প্রতিবেদনের ফলাফল উপেক্ষা করছে, তাই টেকনিক্যাল কাঠামোই এখন সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
Read more: https://ifxpr.com/4qXNf9J
-
স্বর্ণের সক্রিয় দরপতন অব্যাহত রয়েছে
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/100863052.jpg[/IMG]
মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভের সুদের হার হ্রাসের প্রত্যাশা কমে যাওয়ায় টানা তৃতীয় দিনের মতো স্বর্ণের দরপতন হচ্ছে। দীর্ঘ ৪৩ দিন ধরে শাটডাউনের পর নতুন অর্থনৈতিক প্রতিবেদন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতির একটি স্পষ্ট চিত্র উপস্থাপন করতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। সর্বশেষ সেশনে ২%-এর বেশি দরপতনের পর স্বর্ণের মূল্য আরও ০.৮% হ্রাস পেয়েছে। ট্রেডাররা এখন ডিসেম্বর মাসে সুদের হার হ্রাসের সম্ভাবনার প্রতি আস্থা হারাচ্ছেন, কারণ ফেডারেল রিজার্ভ কর্মকর্তারা ঋণের খরচ কমানোর প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আশাবাদী কোনো বার্তা দিচ্ছেন না। সাধারণত, নিম্ন সুদের হার মূল্যবান ধাতুগুলোকে বিনিয়োগকারীদের কাছে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে। পূর্বের মতোই উল্লেখযোগ্য কোনো পদক্ষেপ নেওয়ার আগে বিনিয়োগকারী ও নীতিনির্ধারকেরা অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের জন্য অপেক্ষা করছেন, যা মার্কিন ইতিহাসের দীর্ঘতম শাটডাউনের মধ্যে থমকে ছিল। সেসময় ফেডের কর্মকর্তাদের বক্তব্যে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা গেছে। পূর্বে যে আত্মবিশ্বাস দেখা গিয়েছিল, যেন আর্থিক নীতিমালার নমনীয়করণ অবশ্যম্ভাবী—সেই দৃষ্টিভঙ্গি এখন অনেকটাই দুর্বল হয়ে গেছে। বর্তমানে ফেডের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা সুদের হার হ্রাসের সম্ভাবনার বিষয়ে আরও সতর্কভাবে কথা বলছেন এবং নতুন করে প্রকাশিতব্য অর্থনৈতিক প্রতিবেদন বিশ্লেষণের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরছেন। এই দীর্ঘমেয়াদি অনিশ্চয়তা স্বর্ণের উপরও প্রভাব ফেলেছে। যারা আগে প্রকাশিত অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফলের ওপর নির্ভর করে নিজেদের কৌশল নির্ধারণ করতেন, তারা এখন কোনো বড় সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে দ্বিধাগ্রস্ত অবস্থায় রয়েছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক চিত্র যথেষ্ট পরিমাণে স্পষ্ট না হওয়ায় অনেক বিনিয়োগকারী অপেক্ষা করার কৌশল গ্রহণ করেছে এবং স্পষ্ট সংকেত না পাওয়া পর্যন্ত মার্কেটের বাইরে থেকে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন। তবুও, এ বছর এখন পর্যন্ত স্বর্ণের মূল্য ৫৫% বৃদ্ধি পেয়েছে এবং এই ধাতুটির মূল্য ১৯৭৯ সালের পর সবচেয়ে সেরা বার্ষিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের চেষ্টা করছে। গত মাসে $4,380-এর উপরে রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছানোর পেছনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর সক্রিয় ক্রয় এবং বিনিয়োগকারীদের মূল্যবান ধাতুগুলোর প্রতি ঝোঁক ভূমিকা রেখেছে—বিশেষ করে আর্থিক অস্থিরতা বেড়ে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে। বর্তমান স্বর্ণের মূল্যের কারেকশনের মধ্যেও স্বর্ণের মূল্যের মধ্যমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা এখনো অক্ষুণ্ণ রয়েছে। ফেডের 'ডোভিশ বা নমনীয়' অবস্থান গ্রহণের প্রত্যাশা এবং নিরাপদ বিনিয়োগের প্রতি বিনিয়োগকারীদের ঝোঁক স্বর্ণের মূল্যের ভবিষ্যৎ প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনাকে জিইয়ে রেখেছে, কারণ স্বল্পমেয়াদী এবং দীর্ঘমেয়াদি দৃষ্টিকোণ দুটির কোনোটিই এখনো স্পষ্ট নয়। বর্তমান টেকনিক্যাল চিত্র অনুযায়ী, ক্রেতাদের প্রথমে $4,124 লেভেলের নিকটতম রেজিস্ট্যান্স ব্রেক করাতে হবে। স্বর্ণের মূল্য সফলভাবে এই লেভেল অতিক্রম করলে লক্ষ্যমাত্রা হবে $4,186 লেভেল, যা ব্রেক করে মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়া বেশ চ্যালেঞ্জিং হবে। দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্যমাত্রা $4,249-এর লেভেল। যদি স্বর্ণের দরপতন অব্যাহত থাকে, তাহলে মূল্য $4,062 লেভেলে থাকা অবস্থায় বিক্রেতারা মার্কেটের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চেষ্টা করবে। এই লেভেল সফলভাবে ব্রেক করে নিম্নমুখী হলে এটি ক্রেতাদের জন্য বড় ধরনের আঘাত হবে এবং স্বর্ণের মূল্য $4,008-এ নেমে যাবে, যা থেকে আরও দরপতন হয়ে $3,954 লেভেলে পৌঁছানোর সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/48hrYR7
-
USD/JPY: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ১৮ নভেম্বর
USD/JPY পেয়ারের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরের দিকে উঠতে শুরু করে তখন এই পেয়ারের মূল্য 154.83 লেভেল টেস্ট করে, যা ডলার কেনার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে এবং এই পেয়ারের মূল্য ৫০ পিপসেরও বেশি বৃদ্ধি পায়। জাপানের জিডিপির তীব্র পতন এবং যুক্তরাষ্ট্রে এম্পায়ার ম্যানুফ্যাকচারিং ইনডেক্সের শক্তিশালী প্রবৃদ্ধি সংক্রান্ত প্রতিবেদন, পাশাপাশি ফেডারেল রিজার্ভ প্রতিনিধিদের বক্তব্য—এই সমস্ত বিষয় USD/JPY পেয়ারে ইয়েনের ওপর ব্যাপক চাপ সৃষ্টি করেছে। এম্পায়ার ম্যানুফ্যাকচারিং ইনডেক্স বেড়ে 18.6 পয়েন্টে পৌঁছেছে, যেখানে বিশ্লেষকরা মাত্র 6.1 পয়েন্টে পৌঁছানোর পূর্বাভাস দিয়েছিলেন। এটি সংশ্লিষ্ট অঞ্চলে উৎপাদন খাতে দৃঢ় প্রবৃদ্ধির ইঙ্গিত দেয় এবং সামগ্রিকভাবে মার্কিন অর্থনৈতিক পরিস্থিতি শক্তিশালী হওয়ার সম্ভাবনার সংকেত দেয়। একই সাথে, সুদের হার হ্রাসের বিষয়ে মুদ্রানীতিতে সতর্কতার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে ফেডের প্রতিনিধিদের বক্তব্য বিনিয়োগকারীদের আশ্বস্ত করেছে। এই সমস্ত উপাদানের সম্মিলিত প্রভাব ডলারের চাহিদা উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়িয়ে দিয়েছে। দৈনিক ট্রেডিং কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/583113314.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 155.60-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 155.23-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছালে আমি USD/JPY পেয়ার কেনার পরিকল্পনা করছি। এই পেয়ারের মূল্য প্রায় 155.60-এর লেভেলে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করব এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করব (এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি)। USD/JPY পেয়ারের কারেকশন এবং উল্লেখযোগ্য দরপতনের সময় এই পেয়ার ক্রয় করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 155.01-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি USD/JPY পেয়ার কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 155.23 এবং 155.60-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/102297619.jpg[/IMG]
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য শুধুমাত্র 155.01-এর (চার্টে হালকা লাল লাইন) লেভেলে পৌঁছানোর পর USD/JPY পেয়ার বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা এই পেয়ারের দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 154.66-এর লেভেল (গাঢ় লাল লাইন), যেখানে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, সেই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস রিবাউন্ডের আশা করছি। যতটা সম্ভব উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় এই পেয়ার বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময় 155.23-এর লেভেলে পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি USD/JPY পেয়ার বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 155.01 এবং 154.66-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/47M5Yhb
-
USD/JPY: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ১৯ নভেম্বর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1955630905.jpg[/IMG]
USD/JPY পেয়ারের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরের দিকে ওঠা শুরু করেছিল ঠিক তখনই এই পেয়ারের মূল্য 155.39-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা মার্কিন ডলার ক্রয়ের জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে এবং এর ফলে এই পেয়ারের মূল্য ৩০ পিপসেরও বেশি বৃদ্ধি পায়। গতকাল ব্যাংক অফ জাপানের গভর্নর কাজুয়ো উয়েদার বক্তব্য জাপানি ইয়েনকে কোনো সহায়তা দিতে পারেনি, ফলে এটি ডলারের বিপরীতে মূল্য হারাতে থাকে। উয়েদা প্রধানমন্ত্রী সানায়ে তাকাইচিকে জানিয়েছেন যে, কেন্দ্রীয় ব্যাংক ধীরে ধীরে উদার মুদ্রানীতির মাধ্যমে প্রদত্ত অর্থনৈতিক সহায়তার পরিমাণ কমানোর পরিকল্পনা করছে। এই পদক্ষেপ ব্যাংক অফ জাপানের সুদের হার বৃদ্ধির বিষয়ে দৃঢ় অবস্থানকে প্রকাশ করে। যদিও, একাধিক বিশেষজ্ঞের মতে, দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক চলতি বছরে এই ধরনের কোনো পদক্ষেপ নেওয়ার সম্ভাবনা কম, এবং প্রথমবার সুদের হার বৃদ্ধির সম্ভাব্য সময় ধরা হচ্ছে ২০২৬ সালের মার্চ মাস। সুদের হার বৃদ্ধির বিষয়ে কঠোর অবস্থানে থাকা সত্ত্বেও ইয়েনের দরপতনের কারণ হিসেবে আংশিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ থেকে দীর্ঘ সময় ধরে উচ্চ সুদের হার বজায় রাখার প্রত্যাশার কারণে ডলারের সামগ্রিক শক্তিশালী অবস্থানকে বিবেচনা করা যায়। যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের মধ্যে মুদ্রানীতির ব্যবধান এখনও জাপানি মুদ্রার উপর চাপ সৃষ্টি করছে, ফলে এটি বিনিয়োগকারীদের কাছে কম আকর্ষণীয় হয়ে পড়ছে। তা সত্ত্বেও, ব্যাংক অফ জাপানের সামগ্রিক দিকনির্দেশনা অনুযায়ী মুদ্রানীতির নমনীয়করণেরই স্পষ্ট ইঙ্গিত পাওয়া যায়। প্রশ্নটি কেবলমাত্র গতি এবং সময় নিয়ে — যা নির্ভর করবে বিভিন্ন বিষয়ের ওপর, যেমন মুদ্রাস্ফীতি, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অবস্থা এবং ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতি। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর নির্ভর করব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 155.90-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 155.49-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছালে আমি USD/JPY পেয়ার কেনার পরিকল্পনা করছি। এই পেয়ারের মূল্য প্রায় 155.90-এর লেভেলে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করব এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করব (এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি)। USD/JPY পেয়ারের কারেকশন এবং উল্লেখযোগ্য দরপতনের সময় এই পেয়ার ক্রয় করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 155.21-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি USD/JPY পেয়ার কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 155.49 এবং 155.90-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/730792719.jpg[/IMG]
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য শুধুমাত্র 155.21-এর (চার্টে হালকা লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর USD/JPY পেয়ার বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা এই পেয়ারের দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 154.80-এর লেভেল (গাঢ় লাল লাইন), যেখানে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, সেই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস রিবাউন্ডের আশা করছি। যতটা সম্ভব উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় এই পেয়ার বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময় 155.49-এর লেভেলে পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি USD/JPY পেয়ার বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 155.21 এবং 154.80-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/48n3gPi
-
USD/JPY: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ২০ নভেম্বর
USD/JPY পেয়ারের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি শূন্যের উল্লেখযোগ্য উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 156.09-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণে, আমি ডলার ক্রয় করিনি এবং এর ফলে এই পেয়ারের মূল্যের একটি কার্যকর ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট কাজে লাগাতে পারিনি। অক্টোবর মাসের ফেডারেল ওপেন মার্কেট কমিটির (FOMC) বৈঠকের বিবরণ প্রকাশের পর জাপানি ইয়েনের দর মার্কিন ডলারের বিপরীতে ১০ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেভেলে নেমে আসে। ট্রেডাররা এতে স্পষ্ট ইঙ্গিত দেখতে পেয়েছেন যে ফেডারেল রিজার্ভ চলতি বছরের শেষ দিকে সুদের হারের হ্রাসের পদক্ষেপ স্থগিত করতে পারে, যার ফলে ডলারের দর আরও বৃদ্ধি পায়। USD/JPY পেয়ারের মূল্য হঠাৎ বৃদ্ধি পেলে, ব্যাংক অফ জাপানের বোর্ড সদস্য জুনকো কোয়েডা ডিসেম্বর মাসের বৈঠকে সুদের হার বৃদ্ধির সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করেন এবং মুদ্রানীতির স্বাভাবিকীকরণের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন, তবুও এই বার্তায় ইয়েনের দর তেমনভাবে প্রভাবিত হয়নি। মার্কেটের ট্রেডাররা এই স্পষ্ট বার্তাটি উপেক্ষা করে বৈশ্বিক বিষয়গুলোতে দৃষ্টি দেয়া অব্যাহত রাখে, বিশেষ করে ফেডের আর্থিক নীতিমালা সংক্রান্ত প্রত্যাশার দিকে। এটি স্পষ্ট যে, ইয়েনের মূল্য দৃঢ়ভাবে বৃদ্ধির জন্য, ব্যাংক অফ জাপান (BoJ) থেকে আরও স্পষ্ট ও দৃঢ়ভাবে আর্থিক নীতিমালা স্বাভাবিকীকরণের প্রস্তুতির প্রমাণ প্রয়োজন, সেই সঙ্গে মার্কিন ডলারের দরপতন হওয়াও প্রয়োজন, যা বর্তমান পরিস্থিতিতে বেশ অসম্ভব বলে মনে হচ্ছে। তবে কোয়েডার মন্তব্য ব্যাংক অফ জাপানের ওপর ক্রমবর্ধমান চাপের কথাই তুলে ধরে। জাপানে মুদ্রাস্ফীতি ধারাবাহিকভাবে ২%-এর লক্ষ্যমাত্রার উপরে রয়েছে, এবং ইয়েন দুর্বল হয়ে পড়ায় আমদানি পণ্যের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় পরিবার ও ব্যবসায়িক খাতের ওপর বাড়তি চাপ তৈরি হচ্ছে। মূল প্রশ্ন হলো, ব্যাংক অফ জাপান কবে এবং কী গতিতে সুদের হার বাড়ানো শুরু করবে, যাতে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ওপর নেতিবাচক প্রভাব না পড়ে। ডিসেম্বরের আসন্ন বৈঠক হবে ব্যাংক অব জাপানের ভবিষ্যৎ কার্যক্রমের একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশক। যদি কেন্দ্রীয় ব্যাংক সেই বৈঠকে বাস্তবেই সুদের হার বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেয়, তবে ইয়েনের দর হঠাৎ করে বৃদ্ধি পেতে পারে এবং ইয়েনভিত্তিক অ্যাসেটগুলোর পুনর্মূল্যায়ন শুরু হতে পারে। অন্যথায়, মার্কেটের ট্রেডাররা ইয়েন ক্রয় করতে অনিচ্ছা প্রদর্শন করবে এবং ব্যাংক অব জাপানের মৌখিক হস্তক্ষেপকে উপেক্ষা করেই চলবে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর নির্ভর করব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1444903191.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 158.36-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 157.76-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছালে আমি USD/JPY পেয়ার কেনার পরিকল্পনা করছি। এই পেয়ারের মূল্য প্রায় 158.36-এর লেভেলে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করব এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করব (এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি)। USD/JPY পেয়ারের কারেকশন এবং উল্লেখযোগ্য দরপতনের সময় এই পেয়ার ক্রয় করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 157.24-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি USD/JPY পেয়ার কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 157.76 এবং 158.36-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য শুধুমাত্র 157.24-এর (চার্টে হালকা লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর USD/JPY পেয়ার বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা এই পেয়ারের দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 156.70-এর লেভেল (গাঢ় লাল লাইন), যেখানে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, সেই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস রিবাউন্ডের আশা করছি। যতটা সম্ভব উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় এই পেয়ার বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/562290125.jpg[/IMG]
পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময় 157.76-এর লেভেলে পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি USD/JPY পেয়ার বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 157.24 এবং 156.70-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4pj865R