Eur/usd ২০২১

ফরেক্স ট্রেডারদের একটি বহুল আকর্ষণীয় ইন্সট্রুমেন্ট হলো eurusd পেয়ার। ফরেক্স ট্রেডারদের একটা বড় অংশ এই পেয়ারে ট্রেড করে থাকেন। বর্তমানে এই পেয়ারটিতে লং পজিশনে বাই করার জন্য একটি উপযুক্ত সময় বলে আমি মনে করি। গতকাল এটি ১.১৬৭৫০ লেভেলে একটি ডাবল বটম টাচ করে এসেছে। যেটি বাই ট্রেড পজিশন ওপেন করার জন্য একটি ভালো এন্ট্রি সিগন্যাল। এই মুহূর্তে eurusd পেয়ারটি ১.১৬৮০০ প্রাইস মার্কের কাছাকাছি থেকে ট্রেডিং করছে। এই সপ্তাহের মধ্যে প্রাইস প্রথমে ১.১৭৫০০ এবং পরবর্তীতে ১.১৮০০০ প্রাইস লেভেলে পৌঁছাতে পারে। ১.১৭৫০০ প্রাইস একটি স্ট্রং রেজিস্ট্যান্স লেভেল। এই লেবেলটি ব্রেকআউট করতে পারলে মার্কেট ধীরে ধীরে তার হারানো পজিশন পুনরুদ্ধার করবে। eurusd পেয়ারটি যদি ১.১৮৫০০ লেভেল ব্রেকআউট করতে পারে তাহলে প্রাইস খুব শীঘ্রই ১.১৯১০০ লেভেল পর্যন্ত পৌঁছাবে। তাই eurusd ট্রেডারদের কোনরকম সেল পজিশনে না গিয়ে সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট আইডেন্টিফাই করে বাই পজিশন ওপেন করার জন্য পরামর্শ রইল। আমি ইতোমধ্যে ১.১৬৮০০ প্রাইস লেভেল থেকে লং পজিশন বাই এন্ট্রি ওপেন করেছি।
[attach]15510[/attach]

সবাই কেমন আছেন!
ইউরো/ডলার পেয়ার এসেন্ডিং চ্যানেলের মধ্যে ট্রেড চালিয়ে যাচ্ছে। এই মুহুর্তে, প্রাইসটি তার উপরের সীমানা, অর্থাৎ 1.1685 এর লেভেলে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এখন প্রশ্ন উঠছে যে প্রাইসটি চ্যানেলে থাকবে কি না, অথবা এটি এই ট্রেডিং রেঞ্জে ব্রেক করে উপরে উঠবে কিনা।
[ATTACH=CONFIG]15513[/ATTACH]
একই সময়ে, এটি দেখা যায় যে আরএসআই এবং স্টোকাস্টিক ইনডিকেটরকগুলি উপরের দিকে ঘুরছে, যদিও প্রথম সূচক দ্বারা দেখানো পরিস্থিতি এখনও অনিশ্চিত।
সুতরাং, যদি প্রাইস চ্যানেলের মধ্যে চলতে থাকে, তাহলে ইউরো/ডলার পেয়ার সম্ভবত 1.1660 এবং তারপর আগস্টের লো লেভেলে নেমে আসবে। তদুপরি, প্রাইস লস প্রসারিত হতে পারে এবং চ্যানেলের নিচের সীমানা ব্রেক করে যেতে পারে।
যদি প্রাইস বৃদ্ধি পায়, ইউরো/ডলার এই পেয়ারে মধ্য বলিঞ্জার ব্যান্ড, অর্থাৎ, 1.1700 মার্ক জোনে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। তারপরে, প্রাইসটি নীচের দিকে ঘুরতে পারে এবং নতুন লো তে পৌঁছানোর চেষ্টা করতে পারে। বিকল্পভাবে, প্রাইস অগ্রসর হতে পারে, মুভিং এভারেজ গড়ের উপরে ব্রেক যেতে পারে এবং তারপরে উপরের বলিঙ্গার ব্যান্ডে পৌঁছতে পারে, যা বর্তমানে 1.1740 লেভেলে রয়েছে।

eurusd এনালাইসিস
ফরেক্সে বহুল প্রত্যাশিত এবং বহুল ব্যবহৃত ইন্সট্রুমেন্ট হলো eurusd পেয়ার। বর্তমানে পেয়ারটি ১.১৬০০০ প্রাইস লেভেল এর কাছাকাছি থেকে ট্রেডিং করছে। আজকের মধ্যে প্রাইস লেভেল ১.১৬৫০০ স্পর্শ করার সম্ভাবনা আছে। তবে সেখান থেকে মার্কেট প্রাইস আবার ১.১৬০০০ লেভেলে রিট্রাসমেন্ট করে স্ট্রং মুভমেন্টে ফিরবে। আশা করা হচ্ছে খুব দ্রুততার সময় মার্কেট প্রাইস ১.১৭৫০০ লেভেল স্পর্শ করবে। ১.১৭৫০০ প্রাইস মার্কেট থেকে লিকুইডিটি গ্রাব করার জন্য ১.১৭০০০ লেভেলে এসে মার্কেট সেখান থেকে পুরোপুরি স্ট্রং মুভমেন্টে ফেরার সম্ভাবনা রয়েছে। ১.১৭০০০ প্রাইস লেভেল থেকে মার্কেট দ্রুত সময়ের মধ্যে ১.১৯০০০ লেভেলে পৌঁছানোর সম্ভাবনা রয়েছে। এই অবস্থা থেকে কোন অবস্থায় সেল ট্রেড না নিয়ে লং টাইম এর জন্য বাই এন্ট্রি ওপেন করা উচিত বলে আমি মনে করি। আমি অপেক্ষা করছি সঠিক এন্টি সিগন্যাল পাওয়ার জন্য। অপেক্ষা করছি সঠিক এন্ট্রিপয়েন্ট থেকে বাই ট্রেড ওপেন করার জন্য।
[attach]15549[/attach]

সবাই কেমন আছেন!
আমি এখনও সন্দেহ করি যে ইউরো সাইডওয়ে ট্রেডিং চালিয়ে যাবে। আমি বিশ্বাস করি যে ইউরোপীয় মুদ্রা একরকমভাবে তার প্রতিদ্বন্দ্বীদে� � সাথে ধরতে হবে যারা গত সপ্তাহের শেষে উঠেছিল।
সোমবার সকাল পর্যন্ত, আমার ট্রেডিং প্ল্যান অপরিবর্তিত রয়েছে। আমি লং পজিশন খুলতে যাচ্ছি, বর্তমান লেভেল একটু নিচে। 1.1580 - 1.1570 এর এরিয়া টার্গেট হিসাবে দেখা যেতে পারে, কিন্তু প্রাইস শেষ মার্ক পর্যন্ত পৌঁছানোর সম্ভাবনা নেই, যদিও আমি অবশ্যই এই লেভেলে পেয়ারটি বাই করব।
[attach=config]15556[/attach]
তবুও, আমি মনে করি এখন মার্কেটে প্রবেশ করা থেকে বিরত থাকা মূল্যবান কারণ এই পেয়ারটিকে শেষ পর্যন্ত তার দিকনির্দেশনা দেওয়ার জন্য অপেক্ষা করা ভাল। যদি প্রাইস অব্যাহত থাকে, h4 তে নিম্নগামী জিগজ্যাগ অনুসরণ করে এই পেয়ার বিয়ারিশ মুভমেন্ট সীমিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, কারণ পুলব্যাকের সময় হয়েছে।

সবাই কেমন আছেন! আমি মনে করি প্রফিট অর্জনের সেরা উপায় হল ছোট পজিশন খোলা। এটি ট্রেডিং চার্ট থেকে দেখা যায় যে ইউরো/ডলার পেয়ার কোন পুলব্যাক ছাড়াই একটি উল্লেখযোগ্য নিম্নগামী মুভমেন্ট করেছে।
গত শুক্রবার, প্রাইস 1.1560 এর এলাকায় নেমে গেছে। তারপর প্রাইস 1.1595 তে একটু বৃদ্ধি পেয়েছে । বর্তমানে, এই পেয়ার প্রায় স্থির হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এক ঘণ্টার চার্ট অনুসারে, বেশিরভাগ ইনডিকেটর এখনও ডাউনট্রেন্ডের দিকে নির্দেশ করে। সুতরাং, এটি ধরে নেওয়া যেতে পারে যে আজ, ইউরো/ডলার পেয়ার সম্ভবত 1.1560 এর কাছাকাছি আগের লো এর দিকে নেমে যাবে। যাইহোক, আমি বাদ দিচ্ছি না যে প্রাইস কিছুটা উপরে উঠতে পারে এবং তবেই আবার নীচে ফিরে যেতে পারে।
[ATTACH=CONFIG]15562[/ATTACH]
আজকের সামষ্টিক অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডার কোন গুরুত্বপূর্ণ নিউজ প্রাকাশিত হবে না যা প্রাইসের মুভমেন্টের উপরে মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে। অতএব, ট্রেডিং দিনটি কিছুটা অলস হতে চলেছে, যদি না রাজনৈতিক ক্ষেত্রে কিছুই না ঘটে।

[ATTACH=CONFIG]15565[/ATTACH]

সিওটি রিপোর্ট দেখায় যে লিভারেজড ফান্ডগুলির মধ্যে শর্ট পজিশন বৃদ্ধি পেয়েছে কিন্তু দেরি করার কথা ভুলে যাই নি কারণ প্রতিবেদনটি ২ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত হয়েছিল। সেখানে পজিশন বৃদ্ধি পেয়েছে। যাইহোক, এটি পেয়ারের আরও ডিরেকশন এবং তাদের ট্রেন্ড বিবেচনা না করে প্রফিট অর্জনের প্রচেষ্টার বিষয়ে ট্রেডারদের সন্দেহকে নির্দেশ করে।

[ATTACH=CONFIG]15566[/ATTACH]


অপশন রিপোর্ট একটি বিশাল ভারসাম্যহীনতা প্রদর্শন করে। ব্যবসায়ীরা পুট অপশন ব্যবহার করে শর্ট পজিশন নিয়েছে যা বিয়ারদের জন্য ভাল নয়। একটি শক্তিশালী ট্রেন্ড চলাকালীন মার্কেটে মুনাফা গ্রহণকারীকে গুরুত্ব দেয় না কারণ এই ট্রেডাররা 1.14 তে লং পজিশন খুলবে এবং তাদের আয় বাজারে ফেরত দেবে। যদিও, এটা মনে করা বুদ্ধিমানের হবে যে বিয়ারিশ রান 1.15 লেভেল দ্বারা সীমাবদ্ধ।

[ATTACH=CONFIG]15567[/ATTACH]

ভবিষ্যতের জন্য, আমি বুলসরা প্রাইসকে শুরুর লেভেলে টেনে আনাকে প্রশংসা করি না । হয়তো তারা করবে, কিন্তু আমরা দেখব। আমি শুক্রবার আমার অতিরিক্ত অ্যাকাউন্টে দীর্ঘদিন থেকে মুনাফা অর্জন করেছি, কিন্তু আমি প্রধান অ্যাকাউন্টে আরও উপার্জন করতে চেয়েছিলাম। এখন আমাকে অপেক্ষা করতে হবে এবং আরো পজিশন খুলতে হবে, অথবা স্টপ-লস অর্ডার দিতে হবে (যদি প্রাইস বেড়ে যায়)। এটি পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে, কিন্তু আমি মনে করি এই ট্রেন্ড ঊর্ধ্বমুখী করা সহজ হবে না। বর্তমান স্তরের কাছাকাছি একটি পার্শ্ববর্তী মুভমেন্ট হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। বাজারে প্রবেশের জন্য সঠিক মুহূর্তের জন্য অনেক বুলসরা অপেক্ষা করছে। এছাড়া, যারা আছে তারা নীচের লেভেলে সেল শুরু করেছে। অতএব, আমি মনে করি কিছু কৌশল নিয়ে নামাটাই বুদ্ধিমানের কাজ।

উপসংহারে, সবচেয়ে সম্ভাব্য দৃশ্যকল্প হল একটি ফ্ল্যাট, দ্বিতীয়টি কোনও পুলব্যাক ছাড়াই ডাউনট্রেন্ডের পরামর্শ দেয়। এছাড়াও, কেউ বাদ দিতে পারে না যে প্রাইস রিভার্স হতে পারে এবং তার উর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট আবার শুরু করতে পারে। যাইহোক, এটি অসম্ভাব্য।

প্রিয় ট্রেডাররা!
আসুন আজকের সামষ্টিক অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডারটি দেখে নেই। ইইউতে, ডয়চে বুন্দেসব্যাঙ্কের নির্বাহী বোর্ডের সদস্য জোয়াকিম উয়ারমেলিং এবং ইসিবি -র তত্ত্বাবধায়ক বোর্ডের সদস্য এলিজাবেথ ম্যাককলের বক্তৃতায় উপর সবার ফোকাস থাকবে, কারণ তারা এই অঞ্চলে অর্থনৈতিক পরিবর্তনের উপর আলোকপাত করবে । মার্কেট যুক্তরাষ্ট্রে কর্মসংস্থান পরিবর্তনের বিষয়ে শক্তিশালী নিউজ প্রকাশের আশা করছে। এটি প্রকাশের পর, eur/usd কমতে শুরু করবে।
[attach=config]15587[/attach]


গতকাল প্রাইস রিভার্স করেছে। ফোকাস 1.1590 লেভেলের উপরে থাকবে। উত্তর আমেরিকার সেশনের আগে এই জুটিকে বিয়ারিশ চাপের সম্মুখীন হতে হবে বলে আশা করা হচ্ছে। প্রাইসটি 1.1564 এ নেমে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে যেখানে বিয়াররা এবং বুলসদের লেভেলের উপর লড়াই শুরু করতে পারে।

eur/usd এর জন্য আউটলুক
ইউরোর মুভমেন্ট অনেক উদ্বেগের কারণে হয়েছে। বেশিদিন আগে নয়, এটি 1.1680 এর কাছাকাছি ট্রেড করছিল। কিছু ক্যান্ডেলস্টিক গঠিত হয়েছিল এবং প্রাইস প্রায় অচল ছিল। তারপর, এটি অপ্রত্যাশিতভাবে হ্রাস পেয়েছে। উল্লেখযোগ্যভাবে, এটি আবার ঘটতে পারে।
অনেক ট্রেডাররা বর্তমান লেভেলে বিক্রয় পজিশন খুলছেন। এটি একটি গভীর পতন ঘটাতে পারে। এটা বাই অর্ডার খোলা আরো যুক্তিযুক্ত হবে। আর কি, এক ঘন্টার চার্টে, আমরা দেখি যে প্রাইস 1.1580-1.1590 এর রেঞ্জ ব্রেক করার চেষ্টা করছে। গতকাল, এটি সমর্থন হিসাবে কাজ করেছে এবং এই পেয়ারটিকে আরও পতন হতে বাধা দিয়েছে। আজ, এটি একই ভূমিকা পালন করার সম্ভাবনা রয়েছে। আমরা দেখতে পাচ্ছি যে প্রাইস আবার বাড়ানোর চেষ্টা করছে। এই মুহুর্তে, কেবলমাত্র একটি সম্ভাব্য দৃশ্যকল্প রয়েছে যা 1.1640 তে বৃদ্ধি প্রকাশ করে, যা সোমবার একটি হাই লগ ইন। যদি প্রাইস উল্লিখিত লেভেলটি ব্রেক করে যায়, তাহলে এটি 1.1670 তে পৌঁছতে পারে। এই মুহুর্তে ব্যবসায়ীদের দীর্ঘমেয়াদী পূর্বাভাস দেওয়ার জন্য কোন ব্যবহার নেই কারণ আমরা জানি না কখন ইউরো মুভ করতে শুরু করবে।
[attach=config]15589[/attach]
1.1660 লেভেল সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ। দাম এর থেকে বেশি দূরে নয়, কিন্তু এখন এটি হিট করার কোন সম্ভাবনা নেই। যদিও গতকাল মার্কেটে বিয়ারদের বিরাজমান ছিল, সেল অবস্থান না খোলা ভাল। যদি পেয়ারটি একটি নতুন লোকাল লো হয়, তাহলে এটি অবশ্যই আরও গভীর স্লাইড করবে। পটভূমির বিপরীতে, ট্রেন্ডের বিপরীতে পজিশন খোলা সম্ভব।

৪-ঘন্টা চার্টে ইনডিকেটরগুলির বিশ্লেষণ দেখায় যে প্রাইসটি তিন দিন হরে বাই জোনে রয়েছে। একই সময়ে, তবে, এটি ক্রমাগত হ্রাস পাচ্ছে। এই প্যাটার্নটি ইঙ্গিত দেয় যে শীঘ্রই প্রাইস দ্রুত বাড়তে পারে। এক ঘণ্টার টাইমফ্রেম একটি উর্ধ্বমুখী ট্রেন্ড নির্দেশ করে এবং মাঝখানে একটি জিগ-জ্যাগ দেখায়। এখন আমাদের একটি আপট্রেন্ড 1.1620 এ প্রত্যাশা করা উচিত এবং যদি প্রাইসটি এই লেভেলটি ব্রেক করে নতুন সুইং এ পৌঁছায়, তাহলে উর্ধ্বমুখী ট্রেন্ডটি ১-ঘন্টার চার্টে বাড়তে পারে। বর্তমানে, পুরো চিত্রটি বরং অস্পষ্ট কারণ ট্রেন্ডটি এক ঘণ্টার চার্টে কিছুটা রিভার্স এবং ফ্ল্যাটের মতো দেখাচ্ছে।

[attach]15596[/attach]

ইন্ট্রাডে চার্টে, আপট্রেন্ড প্যাটার্ন বেরিয়ে আসতে পারে। দুটি সম্ভাব্য ব্রেকআউট লেভেলে রয়েছে: 1.15808 ডাউনট্রেন্ড নিশ্চিত করবে এবং 1.16133 এটি বাতিল করবে। m30 টাইম ফ্রেমে ডাউনট্রেন্ড দেখা যায়। গতকাল, টাইমফ্রেমে একটি ডাউনট্রেন্ডের ইঙ্গিত দেয়। এখন এটি একটি জিগজাগ আপট্রেন্ড গঠন করার সম্ভাবনা রয়েছে। যদি প্রাইস একটি নতুন সর্বনিম্ন লো তে পৌঁছায়, তবে ডাউনট্রেন্ড অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। যদি এটি একটি নতুন সুইং লো তে পৌঁছায়, তাহলে মধ্যমেয়াদী ডাউনট্রেন্ড আবার গতি পাবে। m15 সময়সীমা গতকাল একটি আপ ট্রেন্ড সম্পর্কে একটি সংকেত দিয়েছে। m15 এবং m30 টাইমফ্রেম বিভিন্ন সংকেত দেখাচ্ছে।
[attach]15597[/attach]

eur/usd

[attach=config]15635[/attach]
আমি সপ্তাহান্ত থেকে আমার পরিকল্পনা পরিবর্তন করি নি। ইউরোপীয় সেশনের আগে এই পেয়ার স্থির থাকতে পারে। যাইহোক, উর্ধ্বমুখী ক্যান্ডেলস্টিক থাকতে পারে কিন্তু পেয়ারটি নিম্নমুখী ট্রেন্ড ধরে রাখতে পারে। ট্রেডাররা লং পজিশন খুলছে। eur/usd ট্রেন্ড রিভার্স করা কঠিন হবে।
প্রধান টার্গেট 1.1400+ তে অবস্থিত- এবং এটি পৌঁছানোর পরে, প্রাইস 1.1620+- এ ফিরে আসতে পারে এবং আবার নীচে নামতে পারে।

বর্তমানে ইউরোপ প্রাকৃতিক গ্যাস ও তেলের ওপর নির্ভরশীল। পরের জন্য প্রাইস হাইকিং হয়। তাছাড়া, ইইউ দেশগুলো পারমাণবিক শক্তি উৎপাদন থেকে বিরত রয়েছে। জার্মানির শেষ ৭% পারমাণবিক শক্তি আছে এবং এই বছর তাদের উৎপাদন বন্ধ করতে হবে। যাই হোক, প্রাকৃতিক গ্যাসের চাহিদা বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। উপরন্তু, জ্বালানি বাজারে চীন ইউরোপের সাথে প্রতিযোগিতা করছে। চীনা কর্তৃপক্ষ যে কোন মূল্যে গ্যাস ক্রয় করে কারণ বেশ কয়েকটি প্রদেশ বিদ্যুৎ থাকে না। বৈশ্বিক জ্বালানি সংকট শুরু হয়েছে মাত্র।