-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ৬ নভেম্বর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/385614240.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0907 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো ক্রয়ের জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য 30 পিপসের বেশি বেড়ে 1.0930 এর লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছেছিল। ধারণা করা হচ্ছে যে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হওয়ার থেকে এক ধাপ দূরে রয়েছেন, যা ইউরোর দরপতন ঘটিয়েছে এবং মার্কিন ডলারকে শক্তিশালী করেছে। এই প্রবণতা সম্ভবত দিনভর চলমান থাকবে, তাই মার্কেটে ইউরোর অতিরিক্ত বিক্রির জন্য প্রস্তুত থাকুন। আজ জার্মানির ইন্ডাস্ট্রিয়াল অর্ডার, পরিষেবা সংক্রান্ত PMI সূচক, ইউরোজোনের সম্মিলিত PMI সূচক এবং ইউরোজোনের উৎপাদক মূল্য সূচক সম্পর্কিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এই প্রতিবেদনগুলোর দুর্বল ফলাফল মার্কেটে আরও ইউরোর বিক্রি করতে প্ররোচিত করবে। ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট লুইস ডি গুয়িন্ডোস এবং ইসিবির বোর্ড সদস্য জোয়াকিম নাগেলের বক্তৃতাগুলো আজ তেমন মনোযোগ আকর্ষণ করবে না। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/313156426.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0843-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রায় 1.0778-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0843 পয়েন্টে গেলে, আমি মার্কেট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে বিপরীত দিকে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। দিনের প্রথমার্ধে আজ ইউরোর খুব বেশি দর বৃদ্ধির সম্ভাবনা নেই, সর্বাধিক একটি ঊর্ধ্বমুখী কারেকশন হতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ ! কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0709-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি সম্ভবত এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0778 এবং 1.0843-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0709-এর লেভেলে পৌঁছানোর পরে আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0692-এর লেভেল, যেখানে আমি মার্কেট থেকে বের হয়ে অবিলম্বে বিপরীত দিকে ইউরো কিনতে যাচ্ছি (এই লেভেল থেকে 20-25 পিপস ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের আশা করছি)। এই পেয়ারের উপর চাপ অব্যাহত থাকবে, এবং কারেকশনের এই পেয়ার বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0778-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0709 এবং 1.0629-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more:**https://ifxpr.com/3NW0jdDD
-
GBP/USD পেয়ারের পর্যালোচনা, ৭ নভেম্বর;
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1224099084.jpg[/IMG]
বুধবার GBP/USD কারেন্সি পেয়ার ব্যাপক দরপতনের সম্মুখীন হয়েছে। EUR/USD পেয়ারের পর্যালোচনায়, আমরা ইউরোর দরপতন এবং ডলারের শক্তিশালী হওয়ার অনেকগুলো কারণ নিয়ে বিশদভাবে আলোচনা করেছি, যা পাউন্ডের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য ছিল। যদিও আমরা উল্লেখ করেছিলাম যে ডলারের মূল্যের 200-পিপস বৃদ্ধির পূর্বাভাস দেওয়া প্রায় অসম্ভব ছিল, তবে আমরা পুনরায় ডলারের দর বৃদ্ধি শুরু হওয়ার প্রত্যাশা করেছিলাম। যদিও ইউরোর দরপতনের জন্য অনেকগুলো কারণ ছিল, তবে পাউন্ডের ক্ষেত্রে আরও বেশি কারণ ছিল। প্রথমত, ২০২৪ সাল পুরোটা জুড়ে, ডলারের বিপরীতে পাউন্ড দরপতনের ক্ষেত্রে অসাধারণ প্রতিরোধ দেখিয়েছিল। এমনকি যখন সামষ্টিক প্রতিবেদন এবং মৌলিক পটভূমি ডলারকে সমর্থন যুগিয়েছিল তখনও পাউন্ডের দরপতন হয়নি। এর ফলে, পাউন্ডের মূল্য ইউরোর চেয়ে অনেক বেশি বেড়েছিল, যা মৌলিকভাবে অযৌক্তিক ছিল। মধ্যমেয়াদে, এই পেয়ারের দরপতনই একমাত্র যুক্তিসঙ্গত মুভমেন্ট ছিল। দ্বিতীয়ত, পাউন্ডের মূল্যের করেকশন শুরু করতে না পারার ফলে এটির দরপতন ত্বরান্বিত হয়েছে। যদিও EUR/USD পেয়ারের মূল্য একটি স্পষ্ট করেকশন গঠন করতে সক্ষম হয়েছিল, যা ট্রেডারদের পুনরায় সেল এন্ট্রি সময় নির্ধারণ করতে সাহায্য করেছিল, GBP/USD পেয়ারের মূল্য কোনো সঠিক করেকশন গঠন করতে পারেনি—শুধু একটি ছোট পুলব্যাক হয়েছিল। এর ফলে, পাউন্ড দরপতনের শিকার হয়েছে।
আজ কী ঘটবে তার পূর্বাভাস দেওয়া কঠিন। ব্যাংক অব ইংল্যান্ড (BoE) এবং ফেডারেল রিজার্ভের (Fed) বৈঠক গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট হিসেবে বিবেচিত হয়, এবং মার্কিন নির্বাচনের ফলাফলও মার্কেটে প্রভাব বিস্তার করে চলেছে। উপরন্তু, মার্কেটের ট্রেডাররা আজও এই ঘটনাগুলোর প্রতিক্রিয়া জানানো অব্যাহত রাখতে পারে। এটি এমন একটি পরিস্থিতির সৃষ্টি করে যেখানে সবগুলো গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট একসাথে জমা হয়েছে, যা সম্ভাব্য বাজার পরিস্থিতি নিয়ে ব্যাপক অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে। আজ যদি ডলারের মূল্য কমতে শুরু করে এবং পরে ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট পুনরায় শুরু হয়, তাতেও অবাক হওয়ার কিছু নেই। একইভাবে, যদি ডলারের দর বৃদ্ধি অব্যাহত থাকে এবং ট্রেডাররা দুইটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈঠকের ফলাফল উপেক্ষা করে, তাহলেও আমরা অবাক হব না। আমরা জানি যে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের মুদ্রানীতি নমনীয়করণ কার্যক্রম একেবারে শুরুর দিকে রয়েছে, এবং মার্কেটের ট্রেডাররা হয়ত এই পদক্ষেপের দ্বারা কমপক্ষে 50% এর চেয়েও কম প্রভাবিত হয়েছে। পাউন্ডের দরপতনের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। যদিও আমরা এই সপ্তাহে পাউন্ডের মূল্যের 1.25 বা তার নিচে নেমে যাওয়ার প্রত্যাশা করছি না, তবে আমরা আরও দরপতনের পূর্বাভাস দিয়ে চলেছি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1587027731.jpg[/IMG]
দৈনিক টাইম ফ্রেমে, এই পেয়ারের মূল্য ইচিমোকু ক্লাউডের নিচে স্থায়ীভাবে অবস্থান গ্রহণ করেছে, যা পাউন্ডের আরও দরপতনের সম্ভাবনা বাড়ায়। সাপ্তাহিক টাইম ফ্রেমে, এই সপ্তাহে গুরুত্বপূর্ণ লাইনটির নিচে এই পেয়ারের ট্রেডিং শেষ হতে পারে। আমরা আগামী মাসগুলোতে পাউন্ডের দর বৃদ্ধি সমর্থন করার মতো কোনো কারণ দেখতে পাচ্ছি না । যুক্তরাজ্যের অর্থনীতি অব্যাহতভাবে সংগ্রাম করছে, এবং লেবার সরকারের আগমনে শুধুমাত্র ট্যাক্স বৃদ্ধি পেয়েছে এবং বাস্তবিক কোন পরিবর্তন আসেনি। অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি প্রতি প্রান্তিকে 3% হারে প্রবৃদ্ধি প্রদর্শন করছে, এবং দুর্বল শ্রমবাজারও দেশটির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে তেমন কোন প্রভাব ফেলছে না। ফেড মুদ্রানীতি নমনীয় করার সঙ্গে সঙ্গে, শ্রমবাজারের স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসার প্রত্যাশা করা হচ্ছে, যা কেবলমাত্র সময়ের ব্যাপার। উপরন্তু, সুদের হার হ্রাসের সাথে সাথে দেশটির অর্থনীতি আরও গতি পাবে। গত পাঁচ দিনের ট্রেডিংয়ে GBP/USD পেয়ারের মূল্যের গড় ভোলাটিলিটি হচ্ছে 124 পিপস, যা "উচ্চ" মাত্রার ভোলাটিলিটি নির্দেশ করে। বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর, আমরা প্রত্যাশা করছি যে এই পেয়ার 1.2780 থেকে 1.3028 রেঞ্জের মধ্যে ট্রেড করবে। হায়ার লিনিয়ার রিগ্রেশন চ্যানেল নিম্নমুখী হচ্ছে, যা বিয়ারিশ প্রবণতা নির্দেশ করে। CCI সূচকটি একটি বুলিশ ডাইভারজেন্স গঠন করেছে, যা একটি সম্ভাব্য ঊর্ধ্বমুখী কারেকশনের ইঙ্গিত দেয়।
নিকটতম সাপোর্ট লেভেল: S1: 1.2878 S2: 1.2848 S3: 1.2817
নিকটতম রেজিস্ট্যান্স লেভেল: R1: 1.2909 R2: 1.2939 R3: 1.2970
ট্রেডিংয়ের পরামর্শ: GBP/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বজায় রয়েছে। আমরা মনে করি পাউন্ডের দর বৃদ্ধির কারণগুলো ইতোমধ্যেই একাধিকবার মূল্যায়িত হয়েছে, তাই লং পজিশন এখনও আকর্ষণীয় নয়। যারা "শুধুমাত্র টেকনিক্যাল" অ্যানালাইসিস ব্যবহার করে ট্রেড করেন, তারা এই পেয়ারের মূল্য মুভিং এভারেজ লাইনের উপরে ওঠার পরে 1.3062 এবং 1.3092 এর লক্ষ্যমাত্রায় করে লং পজিশন বিবেচনা করতে পারেন। শর্ট পজিশন আরও প্রাসঙ্গিক থেকে যাচ্ছে, যার লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.2817 এবং 1.2787। শক্তিশালী মৌলিক পটভূমির কারণে এই সপ্তাহে এই পেয়ারের মূল্যের মিশ্র মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে।
চিত্রের ব্যাখা: লিনিয়ার রিগ্রেশন চ্যানেল - বর্তমান প্রবণতা নির্ধারণ করতে সাহায্য করে। যদি উভয়ই একই দিকে পরিচালিত হয়, তাহলে এর অর্থ হল বর্তমানে প্রবণতা শক্তিশালী। মুভিং এভারেজ লাইন (সেটিংস 20.0, স্মুথেদ) – স্বল্পমেয়াদী প্রবণতা এবং বর্তমানে কোন দিকে ট্রেডিং করা উচিত তা নির্ধারণ করে। মারে লেভেল - মুভমেন্ট এবং কারেকশনের লক্ষ্য মাত্রা। অস্থিরতার মাত্রা (লাল লাইন) - সম্ভাব্য প্রাইস চ্যানেল যেখানে এই পেয়ারের মূল্য পরের দিন অবস্থান করবে, যা বর্তমান অস্থিরতা সূচকের উপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করা হয়। সিসিআই সূচক – এই সূচকের ওভারসোল্ড জোনে (-250-এর নীচে) বা ওভারবট জোনে (+250-এর উপরে) প্রবেশের মানে হল যে চলমান প্রবণতা বিপরীতমুখী হতে যাচ্ছে।
Read more:*
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ১১ নভেম্বর।*
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/93300927.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরের দিকে যেতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0793 লেভেল টেস্ট করে, যা ইউরো ক্রয়ের জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। তবে, প্রত্যাশা অনুযায়ী এই পেয়ারের মূল্য বৃদ্ধি পায়নি, যার ফলে লোকসান হয়। পরে, মার্কিন সেশনে 1.0757 এর লেভেলের টেস্ট হয়, সেসময় MACD সূচকটি শূন্য থেকে অনেক দূরে ছিল, তাই আমি সপ্তাহের শেষে ইউরো বিক্রি না করার সিদ্ধান্ত নিই। কিছুক্ষণ পরে 1.0757 লেভেলের দ্বিতীয় টেস্ট হয়, সেসময় MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে ছিল, এটি পরিকল্পনা #2 অনুযায়ী একটি উপযুক্ত ক্রয়ের সুযোগ মনে হয়েছিল, কিন্তু আবারও, ইউরোর মূল্য কোন বৃদ্ধি প্রদর্শন করতে ব্যর্থ হয়, ফলে আরেকবার লোকসান হয়। মার্কিন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল এবং ইতিবাচক ভোক্তা মনোভাব ডলারের ক্রয়কে উত্সাহিত করে, যার ফলে ইউরোর বিক্রি বেড়ে যায়। আজকের দিনের প্রথম ভাবে কোন গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত নেই, তাই এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে। দৈনিক কৌশলের জন্য, আমি পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর বেশি মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0772-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রায় 1.0735-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0772 পয়েন্টে গেলে, আমি মার্কেট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে বিপরীত দিকে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। যাইহোক, দিনের প্রথমার্ধে ইউরো দর বৃদ্ধির সম্ভাবনা নেই বলে মনে হচ্ছে, কারেকশনের অংশ হিসেবে এই পেয়ারের মূল্য সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ ! কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0707-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি সম্ভবত এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0735 এবং 1.0772-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1794138720.jpg[/IMG]
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.0670-এর নেমে যাওয়ার লক্ষ্যে 1.0707 এর লেভেলে (চার্টে লাল লাইন) পৌঁছানোর পরে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যেখানে আমি মার্কেট থেকে বের হয়ে অবিলম্বে বিপরীত দিকে ইউরোর লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (এই লেভেল থেকে 20-25 পিপস পুলব্যাকের আশা করছি)। যেকোন সময় এই পেয়ারের উপর ফিরে আসতে পারে, তবে মূল্য উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় এই পেয়ার বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0735-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0707 এবং 1.0670-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more:*https://ifxpr.com/3AEvY05
-
১২ নভেম্বর কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1038342949.jpg[/IMG]
সোমবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ: EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট
সোমবারেও EUR/USD কারেন্সি পেয়ার উল্লেখযোগ্য দরপতন প্রদর্শন করেছে। লক্ষ্যণীয় যে ইউরোর দরপতনের (অথবা মার্কিন ডলারের বৃদ্ধির) দ্বিতীয় ঢেউ গত সপ্তাহে মার্কিন নির্বাচনের সাথে শুরু হয়েছিল। তবে আমরা মনে করি না যে মার্কেটের ট্রেডাররা এখনও ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিজয়ের বিষয়টি দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে। যদিও, রিপাবলিকানদের ক্ষমতায় আগমন মার্কিন ডলারকে অতিরিক্ত সহায়তা প্রদান করেছে, কিন্তু নির্বাচনের বাইরেও ডলারের শক্তিশালী হওয়ার জন্য অনেক কারণ রয়েছে। মনে রাখবেন, ১৮ সেপ্টেম্বরের পরে মার্কিন ডলারের দর বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছিল, যখন ফেডারেল রিজার্ভ আনুষ্ঠানিকভাবে মুদ্রানীতি নমনীয়করণ চক্র শুরু করেছিল। এই পরিস্থিতি দেখলে কিছুটা বিপরীতমুখী মনে হতে পারে, তবে আমরা অনেকবার সতর্ক করেছি যে মার্কেটের ট্রেডাররা আগেই ফেডের নীতিমালার নমনীয়করণের প্রভাব মূল্যায়ন করেছিল। এই প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পর, ডলারের দরপতনের আর কোন কারণ ছিল না। তাই, আমরা মনে করি যে মার্কিন ডলারের শক্তিশালী অবস্থান বজায় থাকবে। সপ্তাহের প্রথম দিনে আমরা দেখতে পেয়েছি যে মার্কেটের স্থানীয় কোন সংবাদ বা প্রতিবেদন ছাড়াই ডলার কিনতে প্রস্তুত।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1675735101.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট
সোমবার ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে দুটি কার্যকর সেল সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। প্রথমত, মূল্য 1.0726-1.0733 এরিয়া থেকে বাউন্স করেছে এবং পরে 1.0678 এর লেভেল ব্রেক করে নিচের দিকে নেমে গেছে। ফলস্বরূপ, নতুন ট্রেডাররা সকালে শর্ট পজিশন ওপেন করতে পারত এবং সন্ধ্যার মধ্যে যেকোন সময় তা ক্লোজ করতে পারত। মঙ্গলবারেও এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে। বর্তমানে এই পেয়ারের মূল্যের উচ্চমাত্রার ভোলাটিলিটি ট্রেডিংকে আগের চেয়ে সহজ করে তুলেছে।
মঙ্গলবারে কীভাবে ট্রেড করতে হবে: ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, আবারও EUR/USD পেয়ারের মূল্যের কারেকশন শুরু হতে পারে, তবে মার্কেটের ট্রেডারদের এটির প্রতি কোন আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না। আমরা মনে করি যে যদি শীঘ্রই কোন কারেকশন হয়ও, এটি খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ হবে না, এবং ইউরোর মূল্য বৃদ্ধিতে সমর্থন যোগানোর জন্য ধারাবাহিকভাবে সংবাদের প্রয়োজন হবে। তবে এমন সংবাদ আসলেও তা সব সময় ইউরোকে সহায়তা করতে নাও পারে, কারণ বর্তমানে মার্কেটের ট্রেডাররা ডলার কেনার দিকে বেশি মনোযোগী। আমরা মনে করি যে সোমবার 1.0678 এর লেভেলের ব্রেকের কারণে মঙ্গলবারেও এই পেয়ারের মূল্য নিম্নমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকবে। যেকোনো ক্ষেত্রে, এমন শক্তিশালী নিম্নমুখী প্রবণতার মধ্যে ক্রয় করা সঠিক সিদ্ধান্ত নয়, কারণ মূল্য আরও কমতে পারে। ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে, ট্রেডিং করার জন্য আমাদের নিম্নলিখিত লেভেলগুলো বিবেচনা করা উচিত: 1.0568, 1.0611, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, 1.0845-1.0851, 1.0888-1.0896, 1.0940-1.0951, 1.1011। মঙ্গলবারে ইউরোজোন বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কোন গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট নির্ধারিত নেই। উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদনগুলোর মধ্যে জার্মানি এবং ইইউ-এর জন্য ZEW থেকে প্রকাশিতব্য ইকোনোমিক সেন্টিমেন্ট সূচক রয়েছে এবং জার্মানিতে ভোক্তা মূল্য সূচকের দ্বিতীয় অনুমান প্রকাশ করা হবে। তবে এই প্রতিবেদনগুলোর প্রভাবে সম্ভবত প্রবণতার পরিবর্তন বা ইউরোর মূল্যের বড় ধরনের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট ঘটাতে পারবে না। কোন সামষ্টিক অর্থনৈতিক বা মৌলিক প্রেক্ষাপট ছাড়াই ডলারের মূল্য বাড়তে থাকবে।
ট্রেডিং সিস্টেমের মূল নিয়মাবলী: 1) সিগন্যালের শক্তি: সিগন্যাল গঠন করতে কতক্ষণ সময় নেয় তার উপর ভিত্তি করে সিগন্যালের শক্তি নির্ধারণ করা হয় (বাউন্স বা লেভেলের ব্রেকথ্রু)। এটি গঠন করতে যত কম সময় লাগবে, সিগন্যাল তত শক্তিশালী হবে। 2) ভুল সিগন্যাল: যদি ভুল সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট লেভেলের কাছাকাছি দুটি বা ততোধিক পজিশন খোলা হয় (যা টেক প্রফিট শুরু করেনি বা নিকটতম লক্ষ্যমাত্রায় পৌছায়নি), তাহলে এই লেভেলে প্রাপ্ত পরবর্তী সমস্ত সিগন্যাল উপেক্ষা করা উচিত। 3) ফ্ল্যাট মার্কেট: ফ্ল্যাট মার্কেটের সময়, যেকোন পেয়ারের একাধিক ফলস সিগন্যাল তৈরি হতে পারে বা কোন সিগন্যালের গঠন নাও হতে পারে। যাই হোক না কেন, ফ্ল্যাট মুভমেন্টের ইঙ্গিত পাওয়া মাত্র ট্রেডিং বন্ধ করে দেয়া উচিত। 4) ট্রেডিং টাইমফ্রেম: ইউরোপীয় সেশনের শুরু এবং মার্কিন সেশনের মাঝামাঝি সময়ে ট্রেড ওপেন করা উচিত। এর বাইরে সমস্ত ট্রেড ম্যানুয়ালি ক্লোজ করতে হবে। 5) MACD সূচকের সিগন্যাল: প্রতি ঘন্টার চার্টে, শুধুমাত্র উল্লেখযোগ্য ভোলাট্যালিটি এবং প্রতিষ্ঠিত প্রবণতার মধ্যেই MACD থেকে প্রাপ্ত সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করার পরামর্শ দেওয়া হয়, যা একটি ট্রেন্ডলাইন বা ট্রেন্ড চ্যানেল দ্বারা নিশ্চিত করা হয়। 6) কাছাকাছি লেভেল: যদি দুটি লেভেল একে অপরের খুব কাছাকাছি অবস্থিত হয় (5 থেকে 15 পিপস পর্যন্ত), সেগুলোকে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল হিসাবে বিবেচনা করা উচিত। 7) স্টপ লস: মূল্য 15 পিপস উদ্দেশ্যমূলক দিকে যাওয়ার পর, ব্রেক-ইভেনে স্টপ লস সেট করা উচিত।
চার্টে কী কী আছে: সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেলগুলো হল সেই লেভেল যা কারেন্সি পেয়ার কেনা বা বিক্রি করার সময় লক্ষ্যমাত্রা হিসাবে কাজ করে। আপনি এই লেভেলগুলোর কাছাকাছি টেক প্রফিট সেট করতে পারেন। লাল লাইন হল চ্যানেল বা ট্রেন্ড লাইন যা বর্তমান প্রবণতা প্রদর্শন করে এবং দেখায় যে এখন কোন দিকে ট্রেড করা ভাল হবে। MACD (14,22,3) সূচক, হিস্টোগ্রাম এবং সিগন্যাল লাইন উভয়ই অন্তর্ভুক্ত করে, এটি একটি সহায়ক টুল হিসেবে কাজ করে এবং এটি সিগন্যালের উৎস হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা এবং প্রতিবেদন (সর্বদা নিউজ ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত থাকে) যেকোন কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের গতিশীলতাকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। অতএব, এগুলো প্রকাশের সময় অত্যন্ত সতর্কভাবে ট্রেডিং করতে হবে। প্রচলিত প্রবণতার বিপরীতে আকস্মিকভাবে মূল্যের পরিবর্তন থেকে সুরক্ষিত থাকতে মার্কেটে থেকে বের হয়ে যাওয়াই যুক্তিসঙ্গত হতে পারে। নতুন ট্রেডারদের সর্বদা মনে রাখতে হবে যে প্রতিটি ট্রেড থেকে লাভ হবে না। একটি সুস্পষ্ট কৌশল গ্রহণ ও কার্যকর অর্থ ব্যবস্থাপনাই দীর্ঘমেয়াদে ট্রেডিংয়ের সাফল্যের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।
Read more:*https://ifxpr.com/40KAIfg
-
EUR/USD পেয়ারের পর্যালোচনা, ১৩ নভেম্বর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1649555456.jpg[/IMG]
মঙ্গলবারের বেশিরভাগ সময় ধরে EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের দরপতন অব্যাহত ছিল। এই মুহূর্তে, এটা বলা বাহুল্য যে কেন ইউরো ক্রমাগত দরপতনের শিকার হচ্ছে, কারণ আমরা বছরের শুরু থেকেই এই পেয়ারের সম্ভাব্য দরপতনের কারণগুলো উল্লেখ করে আসছি। আমরা এখনও মনে করি যে ইউরোর দরপতনের মূল কারণ হচ্ছে মার্কেটের ট্রেডাররা সম্পূর্ণভাবে ফেডারেল রিজার্ভের মুদ্রানীতি নমনীয়করণের প্রভাব মূল্যায়ন করেছে। এখন ইউরোর দরপতন কোথায় শেষ হতে পারে সে ব্যাপারে পূর্বাভাস দেয়ার চেষ্টা করা যাক। এটির উত্তর দিতে, আসুন আমরা সাপ্তাহিক টাইমফ্রেম পরীক্ষা করি। সেপ্টেম্বর ২০২২-এ ১৫–১৬ মাসের বিরতিহীন বৃদ্ধির পর ডলারের দরপতন শুরু হয়, দর বৃদ্ধির সময় ডলারের মূল্য প্রায় ২৬ সেন্ট বেড়েছিল। তবে, যখন মার্কিন মূল্যস্ফীতি হ্রাস পায়, তখন মার্কেটের ট্রেডাররা ফেডের মুদ্রানীতি নমনীয়করণের প্রত্যাশা করতে শুরু করে, যার ফলে ডলারের দীর্ঘমেয়াদী দরপতন ঘটে।
আমাদের দৃষ্টিতে, এই দরপতনটি একটি বৈশ্বিক নিম্নমুখী প্রবণতার মধ্যে শুধুমাত্র একটি কারেকশন। অবশ্যই, প্রতিটি প্রবণতা একদিন না একদিন শেষ হয়, তবে যেকোন প্রবণতা বিপরীতমুখী হওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ, মৌলিক এবং দীর্ঘমেয়াদী কারণ প্রয়োজন, যা বর্তমানে বিদ্যমান নেই। এই পর্যবেক্ষণের আলোকে, ইউরোর মূল্য আবার $0.95 লেভেলে ফিরে আসতে পারে। তবে, যেহেতু এটি একটি চূড়ান্ত লক্ষ্যমাত্রা এবং আজ হোক বা কাল হোক বর্তমান প্রবণতা শেষ হবে, তাই আমরা বছরের শুরু থেকে ইউরোর মূল্য $1.00–$1.02 এর রেঞ্জে পৌঁছাবে বলে পূর্বাভাস বজায় রেখেছি। কয়েকটি উপসংহার টানা যেতে পারে কারণ ইউরোর মূল্য মাত্র দেড় মাসে ৬০০ পিপস কমে গিয়েছে। বর্তমানে মার্কেটের ট্রেডাররা ডলারের ক্রয় করছে। দ্বিতীয়ত, মার্কেটের ট্রেডাররা ইতোমধ্যেই ডলার বিক্রির সকল কারণ মূল্যায়ন করেছে এবং নতুন স্থানীয় খবর এবং প্রতিবেদন ছাড়াই তারা এটি ক্রয় করতে প্রস্তুত। তৃতীয়ত, "ডলারের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা" শেষ করতে হলে যুক্তরাষ্ট্রে কোন গুরুত্বপূর্ণ এবং বিপর্যয়মূলক ঘটনা ঘটতে হবে, যা বর্তমানে অসম্ভব মনে হচ্ছে। যেমন ডোনাল্ড ট্রাম্পের ক্ষমতায় ফিরে আসা, ডিসেম্বর মাসে সুদের হার হ্রাসে ফেডের সম্ভাব্য বিরতি, শক্তিশালী মার্কিন অর্থনীতি এবং তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল শ্রমবাজার সবকিছুই ডলারকে সমর্থন যোগাচ্ছে। জেরোম পাওয়েলের সাম্প্রতিক বক্তব্যেও তিনি "শ্রমবাজারকে সুরক্ষিত" রাখার জন্য মুদ্রানীতির নমনীয়করণ চালিয়ে যাওয়ার প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেননি। অতএব, মনে হচ্ছে মার্কিন শ্রমবাজারকে সুরক্ষা দেয়ার জন্য প্রয়োজন নেই। ৪ ঘণ্টার টাইমফ্রেমে, মাঝে মাঝে এই পেয়ারের দরপতন থেমে যাচ্ছে। তাই, এই পেয়ারের মূল্য ৬ষ্ঠ লেভেলের কাছাকাছি গেলে দরপতনে এমন বিরতি শুরু হতে পারে। CCI সূচকটি সম্প্রতি ওভারসোল্ড জোন প্রবেশ করেছে এবং এখন একটি "বুলিশ ডাইভারজেন্স" গঠন করতে পারে। এটি একটি ছোটখাট ঊর্ধ্বমুখী কারেকশনের জন্য পর্যাপ্ত মোমেন্টাম প্রদান করতে পারে।
১৩ নভেম্বর পর্যন্ত, গত পাঁচ দিনের ট্রেডিংয়ে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের গড় ভোলাটিলিটি হল 133 পিপস, যা "উচ্চমাত্রার" হিসাবে বিবেচনা করা যায়। আমরা আশা করছি বুধবারে এই পেয়ার 1.0467 এবং 1.0733 এর মধ্যে ট্রেড করবে। হায়ার লিনিয়ার রিগ্রেশন চ্যানেলটি নিম্নমুখী হচ্ছে, যা বৈশ্বিক ভিত্তিতে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতার সম্ভাবনাকে আরও শক্তিশালী করছে। CCI সূচকটি সাময়িকভাবে ওভারসোল্ড সিগন্যাল দিলেও, এই পেয়ারের মূল্যের দুর্বল কারেক্টিভ ফেজ ইতোমধ্যেই শেষ হয়েছে। নিকটতম সাপোর্ট লেভেল: S1: 1.0498 S2: 1.0467 নিকটতম রেজিস্ট্যান্স লেভেল: R1: 1.0620 R2: 1.0742 R3: 1.0864
ট্রেডিংয়ের পরামর্শ: EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। আমরা কয়েক সপ্তাহ ধরে মধ্যমেয়াদে শুধুমাত্র ইউরোর দরপতনের পূর্বাভাস দিয়ে আসছি এবং আমাদের এই পেয়ারের মূল্যের বিয়ারিশ বা নিম্নমুখী প্রবণতার পূর্বাভাস বজায় রেখেছি। মার্কেটের ট্রেডাররা সম্ভবত ফেডের সম্ভাব্য সুদের হার কমানোর বিষয়গুলো ইতোমধ্যেই মূল্যায়ন করে নিয়েছে। যদি তাই হয়, ডলারের দরপতনের জন্য আর কোন কারণ নেই—যদিও সেরকম কোন কারণ আগেও ছিল না। মূল্য মুভিং এভারেজের নিচে থাকলে, এখনও শর্ট পজিশন বিবেচনা করা যেতে পারে এবং লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0498 এবং 1.0467। যদি আপনি শুধুমাত্র টেকনিক্যাল বিশ্লেষণের ওপর ভিত্তি করে ট্রেড করেন, তাহলে মূল্য মুভিং এভারেজের উপরে উঠলে লং পজিশন বিবেচনা করা যেতে পারে, যার লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0864 এবং 1.0986, তবে বর্তমান বাজার পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমরা লং পজিশন ওপেন করার পরামর্শ দিচ্ছি না।
Read more:*https://ifxpr.com/4eyI5tn
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ১৪ নভেম্বর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/470524687.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0610 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো বিক্রির জন্য সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য 1.0573 এর লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছায় এবং এই ট্রেড থেকে প্রায় 40 পিপস লাভ পাওয়া। অক্টোবরে মার্কিন মুদ্রাস্ফীতি বৃদ্ধি পাওয়ায় ডলারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে, যা মার্কিন নীতিনির্ধারকদের বিবৃতির দ্বারাও সমর্থন পেয়েছে। আজ, ইউরোজোন থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। দিনটি শুরু হবে ইউরোজোনের তৃতীয় প্রান্তিকের জিডিপি প্রতিবেদনের প্রকাশনা দিয়ে এবং পরে শিল্প উৎপাদন ও ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক নীতিমালা সংক্রান্ত বৈঠকের মিনিট বা কার্যবিবরণী প্রকাশিত হবে। এই প্রতিবেদনগুলোর ফলাফল সম্ভবত ইউরোর ক্রেতাদের জন্য সহায়ক হবে না, তাই সতর্ক থাকার পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। এছাড়াও, ইসিবির প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ড এবং নির্বাহী বোর্ড সদস্য ইসাবেল শ্নাবেলের বক্তৃতাও বাজার পরিস্থিতি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে; লাগার্ডে এবং শ্নাবেল ডোভিশ বা নমনীয় অবস্থান গ্রহণ করলে ইউরোর মূল্য আরও কমে যেতে পারে। আমার দৈনিক কৌশল হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা 1 এবং 2 বাস্তবায়নের দিকে মনোনিবেশ করব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ যখন মূল্য 1.0614-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রায় 1.0571-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0614 পয়েন্টে গেলে, আমি মার্কেট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে বিপরীত দিকে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। আজ দিনের প্রথমার্ধে শুধুমাত্র প্রকাশিতব্য সামষ্টিক প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশের পরে এবং ঊর্ধ্বমুখী কারেকশনের মধ্যে এই পেয়ার ক্রয়ের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ ! কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0536-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি সম্ভবত এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0571 এবং 1.0614-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.0536-এর লেভেলে (চার্টে লাল লাইন) পৌঁছানোর পরে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0496-এর লেভেল, যেখানে আমি মার্কেট থেকে বের হয়ে অবিলম্বে বিপরীত দিকে ইউরোর লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (এই লেভেল থেকে 20-25 পিপস বিপরীতমুখী মুভমেন্টের আশা করছি)। যেকোন সময় এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে, তবে মূল্য উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় এই পেয়ার বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0571-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0536 এবং 1.0496-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
চার্টে কী আছে: হালকা সবুজ লাইন - এন্ট্রি প্রাইস যেখানে আপনি এই ট্রেডিং ইন্সট্রুমেন্ট কিনতে পারবেন গাঢ় সবুজ লাইন - আনুমানিক মূল্য যেখানে আপনি টেক-প্রফিট (TP) সেট করতে পারেন বা ম্যানুয়ালি মুনাফা নির্ধারণ করতে পারেন, কারণ এই লেভেলের উপরে আরও দর বৃদ্ধির সম্ভাবনা নেই। হালকা লাল লাইন - এন্ট্রি প্রাইস যেখানে আপনি এই ট্রেডিং ইন্সট্রুমেন্ট বিক্রি করতে পারবেন গাঢ় লাল লাইন - আনুমানিক মূল্য যেখানে আপনি টেক-প্রফিট (TP) সেট করতে পারেন বা ম্যানুয়ালি মুনাফা নির্ধারণ করতে পারেন, কারণ এই লেভেলের নিচে আরও দরপতনের সম্ভাবনা নেই। MACD লাইন - মার্কেটে এন্ট্রি করার সময়, ওভারবট এবং ওভারসোল্ড জোন দ্বারা পরিচালিত হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। গুরুত্বপূর্ণ: ফরেক্স মার্কেটে নতুন ট্রেডারদের মার্কেটে এন্ট্রির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় খুব সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক প্রতিবেদন প্রকাশের আগে, মূল্যের তীব্র ওঠানামা এড়াতে মার্কেটের বাইরে থাকাই ভাল। আপনি যদি সংবাদ প্রকাশের সময় ট্রেড করার সিদ্ধান্ত নেন, তাহলে ক্ষতি কমাতে সর্বদা স্টপ অর্ডার সেট করুন। স্টপ অর্ডার না সেট করলে আপনি খুব দ্রুত আপনার সম্পূর্ণ ডিপোজিট হারাতে পারেন, বিশেষ করে যদি আপনি মানি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার না করেন এবং বড় ভলিউমে ট্রেড করেন। এবং মনে রাখবেন সফলভাবে ট্রেড করার জন্য আপনার ট্রেডিংয়ের একটি স্পষ্ট পরিকল্পনা থাকতে হবে, ঠিক যেমনটি আমি এই নিবন্ধে নির্ধারণ করেছি। বর্তমান বাজার পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে ট্রেডিংয়ের স্বতঃস্ফূর্ত সিদ্ধান্ত দৈনিক ভিত্তিতে ট্রেড করা যেকোন নতুন ট্রেডারের জন্য সহজাতভাবে ক্ষতির কারণ হতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/3UT09aN
-
EUR/USD পেয়ারের গুরুত্বপূর্ণ পূর্বাভাস, ১৮.১১.২০২৪
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/405430472.jpg[/IMG]
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের খুচরা বিক্রয় সূচক 1.7% থেকে 1.9%-এ বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হয়েছিল, কিন্তু প্রকৃত ফলাফল আরও ইতিবাচক হয়েছে। বিশেষভাবে, পূর্ববর্তী মাসের ফলাফল 2.0%-এ পৌঁছেছে বলে সংশোধন করা হয়েছে এবং 2.8%-এ ত্বরান্বিত হয়েছে। অতিরিক্তভাবে, শিল্প উৎপাদনের পতন -0.7% থেকে -0.3%-এ নেমে এসেছে, যা -0.6% থেকে -0.4%-এ নেমে আসার পূর্বাভাস দেয়া হয়েছিল। সামগ্রিকভাবে, প্রকাশিত প্রতিবেদনের ফলাফল প্রত্যাশার চেয়ে ইতিবাচক ছিল। তবে, মার্কেটের এই পেয়ারের মূল্য প্রায় স্থবির ছিল এবং খুব কমই মুভমেন্ট দেখা গিয়েছিল। এটি মূলত ডলারের ওভারবট স্ট্যাটাসের কারণে হয়েছে, যেটির আরও দর বৃদ্ধি জন্য উল্লেখযোগ্য কারণ প্রয়োজন। অন্যদিকে, সামান্য নেতিবাচক কারণের ইঙ্গিতই ডলারের উল্লেখযোগ্য দরপতন ঘটাতে পারে। আজকের অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডারে তেমন কিছুই নেই, তাই সবচেয়ে সম্ভাব্য পরিস্থিতি অনুযায়ী এই পেয়ারের মূল্যের স্থবিরতা বজায় থাকতে পারে।
Read more:*https://ifxpr.com/4hUSLpm
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ১৯ নভেম্বর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1595647218.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ যখন MACD সূচকটি শূন্যের যথেষ্ট উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0564 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণে আমি ইউরো ক্রয় না করার সিদ্ধান্ত নেই। কিছুক্ষণ পরে, 1.0564 লেভেলের দ্বিতীয় টেস্টের সময় পরিকল্পনা #2 অনুযায়ী এই পেয়ার বিক্রি করার সুযোগ পাওয়া যায়, কারণ তখন পর্যন্ত MACD সূচকটি ওভারবট জোনে পৌঁছে গিয়েছিল। তবে, চার্টে দেখা যাচ্ছে যে এই পেয়ারের তেমন কোন দরপতন হয়নি। গতকালের ট্রেড ব্যালেন্স সংক্রান্ত প্রতিবেদনের ফলাফল ইউরোর জন্য সহায়ক ছিল না এবং ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিনিধিদের বক্তৃতাও মার্কেটে তেমন কিছু পরিবর্তন আনেনি। গুরুত্বপূর্ণ মার্কিন প্রতিবেদনের অনুপস্থিতিতে দিনের দ্বিতীয় ভাগে ইউরোর দর বৃদ্ধি পেয়েছে, তবে আজ এই পেয়ারের মূল্যের পরবর্তী মুভমেন্ট পুরোপুরিভাবে আসন্ন প্রতিবেদনের উপর নির্ভর করছে। আসন্ন প্রতিবেদনগুলোর মধ্যে ইউরোজোনের কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স বা ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI), কোর ইনফ্লেশন বা মূল মুদ্রাস্ফীতি (যা আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ) এবং ইসিবির কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স সম্পর্কিত প্রতিবেদন রয়েছে। ইসিবির নির্বাহী বোর্ডের সদস্য ফ্র্যাঙ্ক এল্ডারসনের বক্তৃতা মার্কেটে তেমন কোন প্রভাব বিস্তার করতে পারবে বলে মনে হয় না। শুধুমাত্র ইউরোজোনে মুদ্রাস্ফীতি বৃদ্ধি পেলেই সেটি মার্কিন ডলারের বিপরীতে ইউরোর দর বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর বেশি মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0642-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রায় 1.0602-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0642 পয়েন্টে গেলে, আমি মার্কেট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে বিপরীত দিকে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। আজ শুধুমাত্র আসন্ন সামষ্টিক প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশিত হলে প্রাথমিকভাবে একটি কারেকশনের অংশ হিসেবে ইউরোর দর বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ ! কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0577-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি সম্ভবত এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0602 এবং 1.0642-এর লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1056830643.jpg[/IMG]
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.0577-এর লেভেল (চার্টে লাল লাইন) ব্রেক করে নিচের দিকে যাওয়ার পরে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0539-এর লেভেল, যেখানে আমি মার্কেট থেকে বের হয়ে অবিলম্বে বিপরীত দিকে ইউরোর লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (এই লেভেল থেকে 20-25 পিপস বিপরীতমুখী মুভমেন্টের আশা করছি)। এই পেয়ারের ওপর যেকোনো মুহূর্তে বিক্রির চাপ ফিরে আসতে পারে, তবে যতটা সম্ভব মূল্য উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় এই পেয়ার বিক্রি করাই উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0602-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0577 এবং 1.0539-এর লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
চার্টে কী আছে: হালকা সবুজ লাইন - এন্ট্রি প্রাইস যেখানে আপনি এই ট্রেডিং ইন্সট্রুমেন্ট কিনতে পারবেন গাঢ় সবুজ লাইন - আনুমানিক মূল্য যেখানে আপনি টেক-প্রফিট (TP) সেট করতে পারেন বা ম্যানুয়ালি মুনাফা নির্ধারণ করতে পারেন, কারণ এই লেভেলের উপরে আরও দর বৃদ্ধির সম্ভাবনা নেই। হালকা লাল লাইন - এন্ট্রি প্রাইস যেখানে আপনি এই ট্রেডিং ইন্সট্রুমেন্ট বিক্রি করতে পারবেন গাঢ় লাল লাইন - আনুমানিক মূল্য যেখানে আপনি টেক-প্রফিট (TP) সেট করতে পারেন বা ম্যানুয়ালি মুনাফা নির্ধারণ করতে পারেন, কারণ এই লেভেলের নিচে আরও দরপতনের সম্ভাবনা নেই। MACD লাইন - মার্কেটে এন্ট্রি করার সময়, ওভারবট এবং ওভারসোল্ড জোন দ্বারা পরিচালিত হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। গুরুত্বপূর্ণ: ফরেক্স মার্কেটে নতুন ট্রেডারদের মার্কেটে এন্ট্রির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় খুব সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক প্রতিবেদন প্রকাশের আগে, মূল্যের তীব্র ওঠানামা এড়াতে মার্কেটের বাইরে থাকাই ভাল। আপনি যদি সংবাদ প্রকাশের সময় ট্রেড করার সিদ্ধান্ত নেন, তাহলে ক্ষতি কমাতে সর্বদা স্টপ অর্ডার সেট করুন। স্টপ অর্ডার না সেট করলে আপনি খুব দ্রুত আপনার সম্পূর্ণ ডিপোজিট হারাতে পারেন, বিশেষ করে যদি আপনি মানি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার না করেন এবং বড় ভলিউমে ট্রেড করেন। এবং মনে রাখবেন সফলভাবে ট্রেড করার জন্য আপনার ট্রেডিংয়ের একটি স্পষ্ট পরিকল্পনা থাকতে হবে, ঠিক যেমনটি আমি এই নিবন্ধে নির্ধারণ করেছি। বর্তমান বাজার পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে ট্রেডিংয়ের স্বতঃস্ফূর্ত সিদ্ধান্ত দৈনিক ভিত্তিতে ট্রেড করা যেকোন নতুন ট্রেডারের জন্য সহজাতভাবে ক্ষতির কারণ হতে পারে।
Read more:*https://ifxpr.com/3YWMlgF
-
EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিংয়ের পরামর্শ এবং বিশ্লেষণ, ২০ নভেম্বর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/591218727.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্টের বিশ্লেষণ মঙ্গলবার, আবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের একটি ঊর্ধ্বমুখী কারেকশনের চেষ্টা করা হয়েছিল। চার্টে দেখা যাচ্ছে যে, এই প্রচেষ্টা খুবই সীমিত ছিল। এই পেয়ারের মূল্য সাম্প্রতিক স্থানীয় সর্বোচ্চ লেভেল ব্রেক করে অল্পই এগিয়েছে, এবং গত কয়েক দিনের মোমেন্টাম একটি কারেকশনের চেয়ে বেশি কিছু নয়। তবুও, এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা এখনও অব্যাহত রয়েছে এবং এমনকি যদি আমরা আরও শক্তিশালী একটি কারেকশন দেখি, তবুও প্রবণতার বিপরীতে ট্রেড করার চেষ্টা না করাই ভালো হবে। ইউরোর মূল্য এমন একটি অবস্থানে রয়েছে যেখানে আবার দরপতন শুরু হতে পারে। ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সভাপতি ক্রিস্টিন লাগার্ডের সোমবারের বক্তব্য থেকে ইউরোর জন্য কোনো সমর্থন পাওয়া যায়নি এবং তিনি আর্থিক নীতিমালা সংক্রান্ত আলোচনা এড়িয়ে গিয়েছেন। তবে এই সপ্তাহে তার আরেকটি বক্তব্য অনুষ্ঠিত হবে নির্ধারিত রয়েছে, তবে তার বক্তব্য থেকে নতুন বা গুরুত্বপূর্ণ কোনো তথ্য পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। সুতরাং, ইউরোর এখনও মৌলিক এবং অর্থনৈতিক প্রতিবেদন থেকে কোন সমর্থন পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। যদিও একটি টেকনিক্যাল কারেকশনের সম্ভাবনা রয়েছে, তবে বর্তমানে মার্কেটের ট্রেডারদের মধ্যে এই পেয়ার কেনার প্রতি কোনো আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না। তবে, মঙ্গলবারের ট্রেডিং সিগন্যালগুলো বেশ শক্তিশালী ছিল। প্রথমে, এই পেয়ারের মূল্য ক্রিটিক্যাল লাইনের নিচে স্থিতিশীল হয়েছিল, যদিও এই সিগন্যালে সময়মতো প্রতিক্রিয়া জানানো কঠিন ছিল। পরে, 1.0533 লেভেলের কাছাকাছি একটি বাই সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল, যা যথাযথ এবং কার্যকর ছিল। মার্কিন সেশনের সময়, মূল্য কিজুন-সেন লাইন এবং 1.0581 লেভেলে পৌঁছেছিল, যেখানে ট্রেডাররা লং পজিশন থেকে মুনাফা নিশ্চিত করতে পেরেছিলেন। মোটকথা, গতকাল ট্রেডিংয়ের জন্য বেশ ইতিবাচক একটি দিন ছিল।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/592876309.jpg[/IMG]
COT রিপোর্ট সর্বশেষ কমিটমেন্টস অব ট্রেডার্স (COT) রিপোর্ট ৫ নভেম্বর প্রকাশিত হয়েছে। নন-কমার্শিয়াল ট্রেডারদের নেট পজিশন দীর্ঘদিন ধরে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই পেয়ারের বিক্রেতাদের আধিপত্য বিস্তার করার সর্বশেষ প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। যাইহোক, এক মাস আগে, প্রফেশনাল ট্রেডারদের শর্ট পজিশনের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে, যার ফলে দীর্ঘ সময়ের মধ্যে প্রথমবারের মতো নেট পজিশনের সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে। এটি এই ইঙ্গিত দেয় যে এখন ইউরো ক্রয়ের চেয়ে বেশি বিক্রি করা হচ্ছে। আমরা এখনও ইউরোর মূল্যের শক্তিশালী হওয়ার জন্য কোন মৌলিক কারণ দেখতে পাচ্ছি না, যখন প্রযুক্তিগত বিশ্লেষণ একটি কনসলিডেশনের (ফ্ল্যাট মার্কেট) ইঙ্গিত দেয়। সাপ্তাহিক টাইম ফ্রেমে, ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে এই পেয়ার 1.0448 এবং 1.1274 রেঞ্জের মধ্যে ট্রেড করছে। ফলে এই পেয়ারের মূল্য কার্যত ৭-মাস ধরে অবস্থান করা রেঞ্জ থেকে ২০-মাসের রেঞ্জে স্থানান্তরিত হয়েছে। ফলে, 1.0448-এর দিকে আরও দরপতনের সম্ভাবনা রয়ে গেছে, যেখান থেকে এই পেয়ারের মূল্য খুব বেশি দূরে নেই। গত সপ্তাহের রিপোর্ট অনুযায়ী, নন-কমার্শিয়াল গ্রুপের লং পজিশনের সংখ্যা 100 বেড়েছে, যেখানে শর্ট পজিশনের সংখ্যা 14,100 কমেছে, যার ফলে নেট পজিশনের সংখ্যা 14,200 বেড়েছে। এখনও ইউরোর বেশ উল্লেখযোগ্য দরপতনের সম্ভাবনা রয়েছে।
EUR/USD পেয়ারের 1H চার্টের বিশ্লেষণ ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। মধ্যমেয়াদে ডলারের দরপতনের জন্য মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক কারণ নিয়ে আলোচনা করা অর্থহীন, মূলত তেমন কোন কারণ নেই। আমরা আশা করছি যে মধ্যমেয়াদে ইউরোর দরপতন অব্যাহত থাকবে। এটি ক্রমশ স্পষ্ট হচ্ছে যে মার্কেটের ট্রেডাররা ফেডারেল রিজার্ভের আর্থিক নীতিমালার নমনীয়করণের বিষয়টি ইতোমধ্যেই পুরোপুরিভাবে মূল্যায়ন করেছে, এবং ফেড এখন আর দ্রুত সুদ হ্রাস করার জন্য কোনো তাড়াহুড়ো করছে না, যেহেতু এর প্রভাব ইতোমধ্যেই মূল্যায়িত হয়েছে। ইউরোর দর বৃদ্ধির জন্য একমাত্র আশা হচ্ছে একটি টেকনিক্যাল কারেকশন হতে পারে। ২০ নভেম্বরে, আমরা ট্রেডিংয়ের জন্য নিম্নলিখিত লেভেলগুলো তুলে ধরছি: 1.0340-1.0366, 1.0485, 1.0581, 1.0658-1.0669, 1.0757, 1.0797, 1.0843, 1.0889, 1.0935, 1.1006, সেইসাথে সেনকৌ স্প্যান বি (1.0767) এবং কিজুন-সেন (1.0575) লাইন রয়েছে। ইচিমোকু সূচক লাইনগুলো দিনের বেলা অবস্থান পরিবর্তন করতে পারে, তাই ট্রেডিং সিগন্যাল সনাক্ত করার সময় এই সূচকের প্রকৃত অবস্থান বিবেচনা করা উচিত। যদি এই পেয়ারের মূল্য নির্ধারিত দিকে 15 পিপস মুভমেন্ট প্রদর্শন করে তবে ব্রেকইভেনে স্টপ লস সেট করতে ভুলবেন না। যদি সিগন্যালটি ভুল বলে প্রমাণিত হয় তবে এটি আপনাকে সম্ভাব্য লোকসানের বিরুদ্ধে সুরক্ষা প্রদান করবে। বুধবার ইউরোজোনে কোনো উল্লেখযোগ্য সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত নেই। দিনের দ্বিতীয়ার্ধে লাগার্ড আরও একটি বক্তৃতা দেবেন, তবে আমরা তার কাছ থেকে কোনো উল্লেখযোগ্য বা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া আশা করছি না। মার্কিন অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডারেও তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য কিছু নেই।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/250957332.jpg[/IMG]
Read more:*https://ifxpr.com/4eFS4NV
-
২১ নভেম্বর কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/881858976.jpg[/IMG]
বুধবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বুধবার EUR/USD পেয়ারের মূল্যের একটি ঊর্ধ্বমুখী কারেকশন শুরু করার চেষ্টা করা হয়েছিল, কিন্তু এই পেয়ারের মূল্য 1.0596-এর নিকটবর্তী রেজিস্ট্যান্স লেভেল ব্রেক করতে ব্যর্থ হয়েছে। তৃতীয় বা চতুর্থবারের মতো, এই লেভেল থেকে বাউন্স করার পর ইউরো পুনরায় দরপতনের শিকার হয়েছে। এই পেয়ারের মূল্য এখনও একটি হরাইজন্টাল চ্যানেলের মধ্যে রয়েছে, তাই এখনও আরও গভীর দরপতনের সম্ভাবনা নেই। তবে, উল্লেখযোগ্য দরপতনের পরে কারেকশন করতেও ব্যর্থ হওয়া অনেক কিছুর ইঙ্গিত দেয়। বিশেষ করে, ইউরোর গতকালের দরপতনের ক্ষেত্রে কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক বা মৌলিক কারণ ছিল না। ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা যুক্তরাষ্ট্রে এমন কোনো ইভেন্ট ছিল না যা ইউরো বিক্রির কারণ হতে পারে। সুতরাং, সম্পূর্ণরূপে টেকনিক্যাল কারণে হরাইজন্টাল চ্যানেলের মধ্যে এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট দেখা যাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট বুধবার ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে দুটি ট্রেডিং সিগন্যাল তৈরি হয়েছিল। প্রথমে, 1.0596 লেভেল থেকে এই পেয়ারের মূল্যের একটি নির্ভুল বাউন্স দেখা গিয়েছিল, তারপর 1.0526 থেকে তুলনামূলকভাবে কম নির্ভুল একটি বাউন্স ঘটে। নতুন ট্রেডাররা প্রথম সিগন্যাল দিয়ে ট্রেড করতে পারত, যা প্রবণতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল। দ্বিতীয় সিগন্যালটি শক্তিশালী নিম্নমুখী প্রবণতার মধ্যে একটি বাই সিগন্যাল ছিল, যা সম্পূর্ণ নির্ভুল না হওয়ার কারণে উপেক্ষা করা যেতে পারে।
বৃহস্পতিবারে ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে EUR/USD পেয়ারের মূল্য কারেকশন শুরু করতে সংগ্রাম করছে। মার্কেটে ইউরো ক্রয়ের বা শর্ট পজিশন থেকে লাভ নেওয়ার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। আমাদের বিশ্বাস, নতুন কোনো কারেকশন শক্তিশালী হওয়ার সম্ভাবনা কম এবং এর জন্য ইউরোকে সমর্থন করে এমন সংবাদের প্রয়োজন। তবে, এমনকি ইতিবাচক সংবাদও খুব একটা সহায়ক হতে পারে না, কারণ মার্কেটের ট্রেডাররা এখন ডলার কেনার দিকে বেশি মনোযোগী। আমরা মনে করি, বৃহস্পতিবার আবার এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা শুরু হতে পারে, বিশেষত যেহেতু মূল্য 1.0596 এর নিকটবর্তী রেজিস্ট্যান্স অতিক্রম করতেও ব্যর্থ হয়েছে। এই সপ্তাহে গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট না থাকার কারণে, এই পেয়ারের মূল্যের ফ্ল্যাট মুভমেন্ট না থাকার সম্ভাবনাও রয়েছে। ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে বিবেচনাযোগ্য লেভেলগুলো হল: 1.0433-1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, 1.0845-1.0851, 1.0888-1.0896, 1.0940-1.0951। বৃহস্পতিবার ইউরোজোনে কোনো বড় ইভেন্ট নির্ধারিত নেই, এবং যুক্তরাষ্ট্র কেবলমাত্র অল্প কয়েকটি স্বল্প গুরুত্বসম্পন্ন প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এর ফলে, আজ এই পেয়ারের মূল্যের হরাইজন্টাল চ্যানেল থেকে বেরিয়ে আসার সম্ভাবনা অত্যন্ত কম।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1615046294.jpg[/IMG]
Read more:*https://ifxpr.com/3OgP8wn