ট্রেন্ড এ এন্ট্রি কিভাবে নিবেন ?

মার্কেট সবসময় ট্রেন্ড কে মেনে চলে। আমাদের ও তাই যা কিছু করার সব ট্রেন্ড কে মেনেই করতে হবে। আগে বের করতে ট্রেন্ড এর অবস্থা আপট্রেন্ড নাকি ডাউনট্রেন্ড তারপর দেখতে হবে ক্যান্ডেস্টীকের আকার কিভাবে ট্রেন্ড পরিবর্তন হয়েছে যদি ট্রেন্ড গতি ভালভাবে বুঝা যায় তাহলে আপনার ট্রেড এ এন্ট্রি নিতে সুবিধা হয়। অনেক সময় ট্রেন্ড লাইন সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল ব্রেক করে থাকে এজন্য সরাসরি সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল থেকে এন্ট্রি নেওয়া যাবে না। যদি সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল ব্রেক করে থাকে তাহলে ট্রেডে লস হয়ে যাবে।

আপনি মার্কেট ওয়াচ করবেন কিংবা মার্কেটকে অভজারবেশন করবেন, তখন একটা জিনিস সবসময় দেখবেন যে আসলেকি মার্কেটটা এভারেজে উপরে অাছে না ডাউন ট্রেন্ডে তার অবস্থান। তাই এটাকে এখানে সঠিকভাবে আইডিন্টিফাই করাই হল এখানে ট্রেন্ড নির্ধারণ করা, এবং সেই মুহুর্তে বা সেই সময় আপনি ট্রেডের জন্য একটা ট্রেন্ডে এন্ট্রি পয়েন্ট ফিক্স করবেন বা নির্ধানণ করবেন কিংবা ট্রেন্ড দেখে ট্রেড নিবেন।

হ্যাঁ ট্রেন্ডি মার্কেটে ট্রেড নেয়ার জন্য মার্কেটের সাপোর্ট রেজিস্ট্যান্স এবং ফিবনাচ্চি রিট্রেসমেন্ট আইডেন্টিফাই করতে পারো অত্যন্ত জরুরী। ট্রেন্ড বুঝে বা আইডেন্টিফাই করে ট্রেড করতে পারা ফরেক্স মার্কেট একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ট্রেন্ড বুঝে ট্রেড করতে পারলে বেশিরভাগ ট্রেডেই প্রফিট আসার সম্ভাবনা থাকে। ফরেক্স মার্কেটে সাধারণত তিন ধরনের ট্রেন্ড দেখা যায়। ১. আপ ট্রেন্ড ২. ডাউনট্রেন্ড ৩. ট্রেন্ড লেস। মার্কেট যখন আপট্রেন্ডে থাকে তখন বাই অর্ডার নেওয়ার উপযুক্ত সময় এবং যখন ডাউনট্রেন্ডে থাকে তখন সেল অর্ডার নেওয়ার উপযুক্ত সময় আর যদি মার্কেট স্থিতিশীল থাকে তখন ট্রেড থেকে দূরে থাকাই ভালো। মার্কেট যখন স্থিতিশীল বা ভোলাটাইল অবস্থায় থাকলে ঠিক বোঝা যায়না মার্কেট আপে যাবে নাকি ডাউনে যাবে সেই মুহূর্তে ট্রেড নেয়া অনেকটা রিস্কি। রিস্ক নিয়ে ট্রেড নিয়ে লস করার থেকে প্রফিট বিহীন থাকা অনেক ভালো। কোন ট্রেডার যদি মার্কেট ট্রেন্ড বুঝতে পারে তাহলে তাকে আর কোন কৌশল অবলম্বন না করলেও চলে। ফ্রেন্ড এর উপর ভিত্তি করে ট্রেড নিয়েও অনেক প্রফিট করা সম্ভব। অভিজ্ঞ ট্রেডাররা সাধারণত ট্রেন্ড বুঝে ট্রেড করেন তাই ম্যাক্সিমাম ট্রেডে প্রফিট করে থট্রে।

ফরেক্সে যথাযথ এন্ট্রি নেওয়া প্রত্যেকটির ট্রেডারের একটি স্বপ্ন থাকে। ফরেক্স এনালাইসিস করার মাধ্যমে আমরা যথাযথ ট্রেড এন্ট্রি নিতে পারি সেটা টেকনিক্যাল এবং ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেটি পরিশ্রম করার মাধ্যমে অর্জন করে নিতে হয়। আর এই পরিশ্রম করার ক্ষেত্রে আপনাকে পর্যাপ্ত ধৈর্যশীল হতে হয়। এই সকল ধৈর্যের পরীক্ষা দিতে আপনাকে অতিক্রম হতে হবে তাহলে আপনি একসময় যথাযথ এন্ট্রি নিতে পারবেন। যথাযথ এন্ট্রি নেয়ার ক্ষেত্রে আপনাকে ট্রেড অনুশীলন করতে হবে ডেমো একাউন্টে। ডেমো একাউন্ট এ অনুশীলনের মাধ্যমে আমরা ট্রেড সম্পর্কে অ্যাডভান্স লেভেলের জ্ঞান অর্জন করতে পারি যেখানে ভার্চুয়াল মানি দ্বারা আমরা ট্রেড করি।

নরমালি আপট্রেন্ডে সাপোর্ট থেকেই এন্ট্রি নেয়া হয় । আর ডাউনট্রেন্ডে রেজিস্টান্স থেকেই এন্ট্রি নেয়া হয় । তার সাথে আপনাকে সাপোট রেজিস্টান্স পিভট, ফিবোনাক্কি রিট্রেসমেন্ট এগুলা অবশ্যই বুঝতে হবে ।তবে পার্ফেক্ট এন্ট্রি পয়েন্ট খুঁজতে হলে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল নির্ণয় করতে হবে। এছাড়া মুভিং এভারেজ ক্রসওভার ইন্ডিকেটরটি ব্যবহার করা যেতে পারে। সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল থেকে যখনই ট্রেন্ড এর রিভার্সাল ঘটবে তখনই ট্রেডে পার্ফেক্ট এন্ট্রি নেওয়া যায়। তবে কখনোই ট্রেন্ড এর বিপরীতে ট্রেড করা উচিত নয় অর্থাৎ আপট্রেন্ডে সেল এন্ট্রি এবং ডাউনট্রেন্ডে বাই এন্ট্রি নেওয়া যাবে না।

যদি আপট্রেন্ড হয় তাহলে কনসলিডেট থেকে ট্রেড নেই। আর ট্রেন্ড শেষ হওয়ার আগের কিছু সাইন আছে যেমন : বার বার টেষ্ট সাপোর্ট এন রেজিস্ট্যান্স কে। যদি বুলিশ হয় তাহলে বাই আর যদি বেয়ারিশ হয় তাহলে সেল অর্ডার দিয়ে থাকি। প্রাইজ একশনের আরও অনেক ব্যপার আছে যেগুলো ক্যান্ডেস্টীক দেখে বুঝতে হয়।ট্রেন্ডের রিভার্সাল না হওয়া পর্যন্ত আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। সেক্ষেত্রে আপট্রেন্ড হলে বাই এন্ট্রি এবং ডাউনট্রেন্ড হলে সেল এন্ট্রি নিতে হবে। তবে পার্ফেক্ট এন্ট্রি পয়েন্ট খুঁজতে হলে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল নির্ণয় করতে হবে। এছাড়া মুভিং এভারেজ ক্রসওভার ইন্ডিকেটরটি ব্যবহার করা যেতে পারে। সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল থেকে যখনই ট্রেন্ড এর রিভার্সাল ঘটবে তখনই ট্রেডে পার্ফেক্ট এন্ট্রি নেওয়া যায়। তবে কখনোই ট্রেন্ড এর বিপরীতে ট্রেড করা উচিত নয় অর্থাৎ আপট্রেন্ডে সেল এন্ট্রি এবং ডাউনট্রেন্ডে বাই এন্ট্রি নেওয়া যাবে না।

যদি আপট্রেন্ড হয় তাহলে কনসলিডেট থেকে ট্রেড নেই। আর ট্রেন্ড শেষ হওয়ার আগের কিছু সাইন আছে যেমন : বার বার টেষ্ট সাপোর্ট এন রেজিস্ট্যান্স কে। যদি বুলিশ হয় তাহলে বাই আর যদি বেয়ারিশ হয় তাহলে সেল অর্ডার দিয়ে থাকি। প্রাইজ একশনের আরও অনেক ব্যপার আছে যেগুলো ক্যান্ডেস্টীক দেখে বুঝতে হয়।ট্রেন্ডের রিভার্সাল না হওয়া পর্যন্ত আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। অনেক সময় ট্রেন্ড লাইন সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল ব্রেক করে থাকে এজন্য সরাসরি সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল থেকে এন্ট্রি নেওয়া যাবে না। যদি সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল ব্রেক করে থাকে তাহলে ট্রেডে লস হয়ে যাবে।