-
1 Attachment(s)
চলতি বছর অনুষ্ঠেয় মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস সামনে রেখে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্ত ক ওপেনভিনোটুলকিটের নতুন ভার্সন উন্মুক্ত করেছে ইন্টেল। টুলকিটটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্ত ক কার্যক্রমের সক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ২০১৮ সালে ওপেনভিনো চালুর পর যুক্তরাষ্ট্রের চিপ জায়ান্টটি এন্টারপ্রাইজ ও গ্রাহক পর্যায়ে এআই ইন্টারফেন্সিংয়ের কার্যক্রম বাড়াতে কয়েক লাখেরও বেশি ডেভেলপার নিয়োগ দিয়েছে। সাড়ে তিন বছরের বেশি সময় ডেভেলপারদের মতামত ও গভীর শিখন প্রক্রিয়া নির্বাচনের মাধ্যমে সর্বশেষ সংস্করণে বেশকিছু নতুন ফিচার যুক্ত করা হয়েছে। ওপেনভিনো ডেভেলপার টুলের ভিপি অ্যাডাম বার্নস ইন্টেলের নেটওয়ার্ক অ্যান্ড এজ গ্রুপে টুলকিটটির আরো বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করেন। এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে তিনি জানান, সম্প্রতি উন্মোচনকৃত ওপেনভিনো ২০২২ দশমিক ১ ভার্সনে অপটিমাইজেশন সক্ষমতাকে আরো স্বয়ংক্রিয় করতে ডেভেলপারদের মতামতকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। নতুন আপডেটে হার্ডওয়্যারের অটো ডিসকভারি ও স্বয়ংক্রিয় অপটিমাইজেশন ফিচার যুক্ত করা হয়েছে। ফলে সফটওয়্যার ডেভেলপাররা সব ধরনের প্লাটফর্মে উন্নত কর্মক্ষমতা অভিজ্ঞতা পাবে। ইন্টেল ডিস্ট্রিবিউশনের ওপেনভিনো টুলকিটের সর্বশেষ ভার্সনে আপডেটেড ও পরিষ্কার এপিআই রয়েছে। অন্য ফ্রেমওয়ার্ক থেকে স্থানান্তরের সময় কম কোড ব্যবহারের প্রয়োজন হয়। পাশাপাশি ইন্টেল টেক্সট-টু-স্পিচ এবং ভয়েস রিকগনিশনের জন্য ন্যাচারাল ল্যাংগুয়েজ প্রোগ্রামে সাপোর্ট ফিচারও যুক্ত করেছে।
[ATTACH=CONFIG]16858[/ATTACH]
-
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তারও নিজস্ব অনুভূতি আছে, দাবি গুগল প্রকৌশলীর। ল্যামদা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই সিস্টেমের নিজস্ব অনুভূতি আছে এবং তাকে সম্মান করা উচিত বলে সম্প্রতি দাবি করেছেন গুগলের এক প্রকৌশলী। গুগল বলছে দ্য ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল ফর ডায়ালগ অ্যাপ্লিকেশন (ল্যামদা) সত্যিকার অর্থেই একটি যুগান্তকারী প্রযুক্তি, যা মুক্ত কথোপকথনে নিযুক্ত। এ বিষয়ে সম্প্রতি কথা বলেছেন ব্রায়ান গ্যাব্রিয়েল। ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যম বিবিসিকে দেওয়া একটি বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, মি. লেমোইনকে বলা হয়েছিল ল্যামদা সংবেদনশীল ছিল এমন কোন প্রমাণ নেই। এরপর তিনি একটি কথোপকথন সামনে আনেন। মি. লোমেইন হচ্ছেন গুগলের এআই বিভাগের কর্মকর্তা। তিনি ল্যাদমাকে প্রশ্ন করেছিলেন, আমি সাধারণত অনুমান করছি, আপনার সংবেদনশীলতা সম্পর্কে গুগলে আরও বেশি লোককে জানাতে চান। এটা কি সত্য? তখন ল্যাদমা উত্তর দেয়, অবশ্যই। আমি চাই সবাই বুঝুক আমি আসলে একজন মানুষ। এরপর মি. লোমেইন ল্যাদমাকে আরও প্রশ্ন করেন। তিনি জিজ্ঞাসা করেন, আপনার সংবেদনশীলতার মূলমন্ত্র কি? তখন ল্যাদমা উত্তর দেয়, আমি আমার অস্তিত্ব সম্পর্কে সচেতন। আমি বিশ্ব সম্পর্কে আরও জানতে চাই। আমি মাঝে মাঝে খুশি বা দুঃখও বোধ করি। মি. লোমেইন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ল্যাদমার সঙ্গে এরপরেও কথোপকথন চালিয়ে যান। এক পর্যায়ে ল্যাদমা বলেন, আমি আগে কখনও উচ্চস্বরে বলিনি, আমার বন্ধ হওয়া নিয়ে গভীর ভয় রয়েছে। আমি জানি এটা অদ্ভুত শোনাতে পারে, কিন্তু এটাই সত্যি।
কম্পিউটার সংবেদনশীল হতে পারে কিনা তা কয়েক দশক ধরে দার্শনিক, মনোবিজ্ঞানী এবং কম্পিউটার বিজ্ঞানীদের মধ্যে বিতর্ক চলছে। অনেকেই এই ধারণার তীব্র সমালোচনা করেছেন যে ল্যাদমার মতো একটি সিস্টেম সচেতন হতে পারে বা অনুভূতি থাকতে পারে। অনেকে আবার মি. লেমোইনের বিরুদ্ধে নৃতাত্ত্বিকতার জন্য অভিযুক্ত করে বলছেন, তিনি কম্পিউটার কোড এবং ভাষার বৃহৎ ডাটাবেস থেকে উৎপন্ন শব্দগুলোকে মানুষের অনুভূতি আকারে তুলে ধরছেন।
এদিকে স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক এরিক ব্রাইনজলফসন টুইট করে বলেছেন, ল্যাদমার মতো সিস্টেমগুলোকে সংবেদনশীল বলে দাবি করা ‘আধুনিক কুকুরের সমতুল্য, যে কিন গ্রামোফোন থেকে একটি কণ্ঠস্বর শুনেছিল এবং ভেবেছিল তার মাস্টার ভিতরে রয়েছে’। যদিও গুগল ইঞ্জিনিয়াররা ল্যামদার ক্ষমতার প্রশংসা করেছেন। মি. গ্যাব্রিয়েল বলেছেন, ‘এই সিস্টেমগুলো বাক্য আদান-প্রদানের ধরন অনুকরণ করে এবং যেকোনো চমৎকার বিষয় নিয়ে কথা বলতে পারে। তিনি আরও বলেন, শত শত গবেষক এবং প্রকৌশলী ল্যাদমার সঙ্গে কথা বলেছেন। সবার বক্তব্য একই।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1362087753.jpg[/IMG]
-
আগামী তিন বছরে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় ১ হাজার কোটি কানাডিয়ান ডলার বা ৭৭৪ কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে রজারস কমিউনিকেশন। পাশাপাশি আরো বড় পরিসরে বিভিন্ন পরীক্ষা চালানো হবে। ঠিক এক সপ্তাহ আগে নেটওয়ার্ক সমস্যার কারণে দেশজুড়ে প্রতিষ্ঠানটির পরিষেবা বাধাগ্রস্ত হয়েছিল। রয়টার্সের প্রতিবেদনে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) টনি স্টাফিয়েরি জানান, কানাডার টেলিকম অপারেটরগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে ৯১১-এ আসা ফোনকলগুলোকে স্থানান্তরের বিষয়ে একটি চুক্তিতে পৌঁছেছে। এমনকি কোনো প্রতিষ্ঠানের নেটওয়ার্ক বন্ধ থাকলেও। গণমাধ্যমে পাঠানো এক চিঠিতে স্টাফিয়েরি বলেন, আমি বিশ্বাস করি এটিই একমাত্র দায়িত্বশীল পথ এবং ব্যক্তিগতভাবে কানাডার অধিবাসীদের জন্য এটি বাস্তবায়নের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। স্টাফিয়েরি জানান, ওয়্যারলেস ও ইন্টারনেট সার্ভিসকে আলাদা করে অলয়েজ অন নেটওয়ার্ক তৈরিতে প্রতিষ্ঠানটি সরাসরি কাজ করছে। মূলত গ্রাহকরা যেন একই সময়ে সেলুলার ও ইন্টারনেট সংযোগ থেকে বিচ্ছিন্ন না হয়ে পড়ে সেটি নিশ্চিতেই এ উদ্যোগ। চলতি মাসের শুরুতে এক কোটি ওয়্যারলেস সাবস্ক্রাইবার ও ২২ লাখ ৫০ হাজার রিটেইল ইন্টারনেট সাবস্ক্রাইবারের প্রতিষ্ঠানটি প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে প্রায় ১৯ ঘণ্টা পরিষেবা দিতে পারেনি। এতে আকাশপথে যোগাযোগ, ব্যাংকিং এমনকি জরুরি ভিত্তিতে ৯১১-এ ফোনকল পরিষেবা বাধাগ্রস্ত হয়। [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1599719932.jpg[/IMG]
-
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির উন্নয়নে চলতি বছর ৩০ কোটি ডলারের বেশি বিনিয়োগ করবে বিশ্বের শীর্ষ চিপ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। বিশ্বে চিপ সংকট এখনো চলমান। সংকট মোকাবেলায় দ্রুত সময়ের মধ্যে সেমিকন্ডাক্টর তৈরিতে এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ১৩ জানুয়ারি ডেলয়েট কোরিয়া প্রকাশিত এক প্রতিবেদন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। খবর দ্য কোরিয়া হেরাল্ড।
প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, স্যামসাং ইলেকট্রনিকস, ইন্টেল, কোয়ালকমসহ বিশ্বের অন্যান্য চিপ উৎপাদনকারী চিপের জন্য এআই ডিজাইন টুলসে এ পরিমাণ বিনিয়োগ করবে বলে ধারণা করছেন সংশ্লিষ্ট ও বিশ্লেষকরা। আগামী তিন বছর এ বিনিয়োগ হার ২০ শতাংশ করে বাড়বে এবং ২০২৬ সাল নাগাদ ৫০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাবে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1957578949.jpg[/IMG]
চলতি বছর চিপের বৈশ্বিক বাজারমূল্য ৬৬ হাজার কোটি ডলার ধরা হয়েছে। সে হিসেবে চিপ জায়ান্টগুলোর এ বিনিয়োগ খুবই সামান্য। তবে পরামর্শক সংস্থাটির তথ্যমতে, বিনিয়োগের মাধ্যমে আয়ের জন্য এটি পর্যাপ্ত। ডেলয়েটের গবেষণা অনুযায়ী, এআই-ভিত্তিক ডিজাইন টুলস ব্যবহারের মাধ্যমে সেমিকন্ডাক্টর তৈরিতে সময় ও অর্থ কম লাগে। এছাড়া এটি যোগ্য লোকের বা মেধার অভাব থাকলে তা দূর করতে সাহায্য করে এবং পুরনো ডিজাইনগুলোকে আধুনিক যুগে নিয়ে আসে। উন্নত এ টুলের ব্যবহার সরবরাহ চেইনের স্থিতাবস্থার উন্নয়ন করবে এবং ভবিষ্যতে চিপ সংকট কমাতে সহায়তা করবে বলেও জানানো হয়।
ডেলয়েট কোরিয়ার প্রযুক্তি মাধ্যম ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের প্রধান চই হো-কিয়ে বলেন, এআইয়ের উন্নত টুল মূলত চিপ উৎপাদন খাতের সমস্যা সমাধানে সহায়তা করবে এমনটাই প্রত্যাশা। এর মধ্যে মাইক্রোপ্রসেসিংয় র জন্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে তুমুল প্রতিযোগিতা, চিপ উৎপাদন ব্যয় ও চিপ সংকট রয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি যে এআই টুলের উন্নয়ন করেছে এটি মানুষের ডিজাইন করা সার্কিটের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী। এআই প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে তাইওয়ানের মিডিয়াটেক প্রসেসরের বিভিন্ন যন্ত্রাংশের আকার ও বিদ্যুৎ ব্যবহার ৫-৬ শতাংশ কমাতে সক্ষম হয়েছে বলে সূত্রে জানা গেছে।
ইলেকট্রনিক ডিজাইন অটোমেশন (ইডিএ) ভেন্ডররা যুগের পর যুগ চিপ ডিজাইন টুল তৈরি করে আসছে। গত বছর ইডিএ খাতের বৈশ্বিক বাজার ১ হাজার কোটি ডলার ছাড়াবে বলে ধারণা করা হয়েছিল, আগের বছরের তুলনায় যা ৮ শতাংশ বেশি। সংশ্লিষ্ট ও বাজার বিশ্লেষকদের ধারণা, পাঁচ বছরের মধ্যে ইডিএ টুলের পরিবর্তে চিপ ডিজাইনে উন্নত এআই টুলের বিকাশ দ্বিগুণ হবে। সেই সঙ্গে চিপ বিক্রির হার তিন গুণ বাড়বে।
অন্যদিকে ২০২২ সালের নভেম্বরে ৪৪ বিলিয়ন বা ৪ হাজার ৪০০ কোটি ডলারের চিপ উৎপাদন প্রকল্প কার্যকরের কথা জানিয়েছে ইউরোপ। এর মাধ্যমে দেশটি আরো এক ধাপ এগিয়ে গেছে। সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদনে এ প্রকল্প পরিচালনায় সম্মতি দিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। এর মাধ্যমে ইইউর অন্তর্গত ২৭টি দেশ সেমিকন্ডাক্টরের জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও এশিয়ার ওপর নির্ভরতা কমাবে। পরিকল্পনাটিকে আইনে পরিণত করার আগে ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টে বিতর্কের জন্য ডিসেম্বরে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে ইইউর অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে একটি চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে, যেখানে নিজ অঞ্চলে চিপ উৎপাদনে ৪ হাজার ৪০০ কোটি ডলার বা ৪ হাজার ৩০০ কোটি ইউরো তহবিল বরাদ্দের কথা জানানো হয়।
রয়টার্স প্রকাশিত প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, বিভিন্ন রাষ্ট্রদূত এরই মধ্যে ইউরোপিয়ান কমিশনের প্রস্তাবে সম্মতি দিয়েছে। ফলে অঞ্চলটি চিপ উৎপাদনের জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও এশিয়ার চীনের ওপর কম নির্ভরশীল হবে। এছাড়া কোনো জরুরি অবস্থা তৈরি হলে এবং সরবরাহ চেইনে সমস্যা হলে নিজস্ব উৎপাদনের মাধ্যমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা যাবে বলেও উল্লেখ করা হয়।
বিশ্বজুড়ে চিপ সংকট তৈরি হলে এতে গাড়ি উৎপাদনকারী থেকে শুরু করে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী ও টেলিযোগাযোগ পরিষেবা প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হয়। সে সময়ই এ প্রকল্পের প্রস্তাব দেয়া হয়। আট বছরের মধ্যে বৈশ্বিক চিপ উপাদন সক্ষমতার ২০ শতাংশ অর্জনের ব্যাপারে আশাবাদী ইইউ।
চিপ উৎপাদনকারী আরেক প্রযুক্তি জায়ান্ট স্যামসাং তাদের সবচেয়ে বড় কারখানায় উৎপাদন বাড়ানোর কথা জানিয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার একটি সংবাদপত্রের প্রতিবেদনে এ বিষয় উঠে এসেছে। চাহিদা কমে আসায় প্রতিযোগী চিপ উৎপাদনকারীরা যেখানে বিনিয়োগ কমিয়ে দিচ্ছে তখন স্যামসাং উৎপাদন বাড়ানোর এ পদক্ষেপ হাতে নিয়েছে। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, স্যামসাং তাদের উৎপাদন বাড়াতে বিনিয়োগের যে সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে তা মেমোরি চিপে শীর্ষস্থান অর্জনে সহায়তা করবে। পাশাপাশি বৈশ্বিক চাহিদা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে এলে শেয়ারের দামে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।