-
স্যামসাং ইলেকট্রনিকস সম্ভবত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মূল উৎপাদন কারখানা তৈরী করবে!
[IMG]http://forex-images.mt5.com/prime_news/5892c8c2c8deb.jpg[/IMG]
দক্ষিণ কোরিয়ার একটি পরাশক্তি স্যামসাং ইলেকট্রনিকস কো লিমিটেড এটা মধ্যে গৃহস্থালী জিনিসপত্র প্রতিষ্ঠানের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একটি উত্পাদন ঘাঁটি স্থাপন করতে পারে, এক ব্যক্তির এ বিষয়টি সম্পর্কে আলোচনা করে ব্যাপক সারা ফেলেছে।
স্যামসাং অবশ্য তার একটি ই-মেইল বিবৃতিতে লিখেছে যে, ‘‘প্রতিষ্ঠানটি যুক্তরাষ্ট্রে নতুন বিনিয়োগের চাহিদা মূল্যায়ন করা অব্যাহত রেখেছে।’’
কারেন্সি পেয়ারের প্রভাব ও বিস্তারিত দেখুনঃ https://goo.gl/4pLNRw
-
দুবাই $৩ বিলিয়ন ঋণ নিয়ে বিমানবন্দরের জন্য অর্থ সরবরাহ করবে!
[IMG]http://forex-images.mt5.com/prime_news/5897ffc21e01d.jpg[/IMG]
দুবাই ওয়ার্ল্ড সেন্ট্রাল বিমানবন্দর এবং তার সহায়তাকারী কেন্দ্রবিন্দুর পরিধি আরো সম্প্রসারণ জন্য অর্থ যোগাতে দুবাই ব্যাংকের সঙ্গে একটি $৩ বিলিয়ন ডলারের ঋণ নিতে সম্মতি প্রকাশ করেছে। অবশ্য বিভিন্ন লোকজন এর মতামত অনুসারে বলা হচ্ছে, যেহেতু ২০২০ সালের ওয়ার্ল্ড এক্সপো আয়োজনের জন্য তাদের উপর আসন্ন দায়দায়িত্ব কাঁধে চেপেছে। আমিরাত সুদের ২০০ পয়েন্টের ভিত্তিতে বা দুই শতাংশ খরচ করবে। যার ইতিপূর্বে লন্ডন ইন্টার ব্যাংক ৭ বছরের সুবিধা দিয়ে রেট দিন উপরে অফারে দেওয়া হয়েছে। যে কোন লোকই এই বিষয়টি জেনে ফেলেছে।
কারেন্সি পেয়ারের প্রভাব ও বিস্তারিত দেখুনঃ https://goo.gl/xAAgP7
-
বিনিয়োগকারীরা ট্রাম্পের নীতি মূল্যায়নে এশিয়ার শেয়ার বাজার ঊর্ধ্বমুখী
[IMG]http://forex-images.mt5.com/prime_news/589842b239a3c.jpg[/IMG]
বিনিয়োগকারীরা মার্কিন রাস্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প এর নীতি সংক্রান্ত অনাস্থাগুলো জানার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ফলে এশিয়ার শেয়ার বাজারে, অধিকাংশই ঊর্ধ্বমুখী ছিল। ২০ শে জানুয়ারী ট্রেম্পের অভিষেকের পর থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এই পর্যন্ত অভিবাসন, সীমান্তে নিয়ন্ত্রণ, আর্থিক বিনিয়ন্ত্রণ এসব ব্যপারে অনেক কঠিন পদক্ষেরপ গ্রহন করার হয়েছে।
জাপানের নিক্কেই ২২৫ এ পর্যন্ত ০.৩১ শতাংশ বেড়ে ১৮,৯৭৬.৭১ পয়েন্টে এসে দাঁড়িয়েছে। তবে অস্ট্রেলিয়া S&P/ASX ২০০ ইনডেক্স এর ০.১১ শতাংশ পতন হয়ে ৫,৬১৫.৬ পয়েন্টে নেমে এসেছে। ন্যাশনাল অস্ট্রেলিয়া ব্যাংক, ০.৭৬ শতাংশ বেড়ে শেয়ার প্রতি ৩০.৬২ অস্ট্রেলিয়ান ডলারে লেনদেন হচ্ছে। দক্ষিণ কোরিয়া এর Kospi সূচক ০.২২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ২,০৭৭.৬৬ পয়েন্টে উঠেছে।
মেনল্যান্ড চীনা বাজারও ইতিবাচক সীমানার মধ্যে ছিল। সাংহাই কম্পোজিট সূচক ০.৫৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৩,১৫৭.৩৭ পয়েন্টে এসে দাঁড়িয়েছে অন্যদিকে শেনঝেন কম্পোজিট সূচক ০.৯৩১ শতাংশ বেড়ে ১,৯২৭.৫৭ পয়েন্টে লেনদেন সম্পন্ন হয়। হংকং এর এর হ্যাং সেং সূচক দুপুরে মাঝামাঝিতে ০.৭১ শতাংশ বৃদ্ধিতে লেনদেন হয়।
আরো ফরেক্স সংবাদঃ
-
রাজনৈতিক উদ্বেগে দুর্বল ইউরো, ইয়েনের বিপরীতে ডলারের পতন
[IMG]http://forex-images.mt5.com/prime_news/589938d1a0b0b.jpg[/IMG]
প্রেসিডেন্ট পদে ভোটের পূর্বে ফ্রান্সের রাজনীতি সংক্রান্ত অনিশ্চয়তা সেই সাথে ইউরোপের অন্যান্য আসন্ন নির্বাচনের উদ্বেগের ফলে ইউরো ডলারের বিপরীতে পতন হয়ে এক সপ্তাহের সর্ব নিম্মে নেমে এসেছে। বিশ্বায়নের সঙ্গে লড়াই এবং ফ্রান্সকে ইউরোজোন থেকে বাহির করার অঙ্গীকার নিয়ে ডানপন্থী ন্যাশনাল ফ্রন্ট নেতা মেরিন লে পেন প্রেসিডেন্ট পদে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন যার ফলে বিনিয়োগকারীদের দৃষ্টি ফরাসি রাজনীতি উপর।
এর আগের সেশনের ট্রেডে, ইউরো মার্কিন ডলারের বিপরীতে শতাংশ পতন হয়ে ইউরো প্রতি ১.০৭৪২ ডলারে লেনদেন হয়। এটি হ্রাস পেয়ে ১.০৭০৫ ডলারে নেমে এসেছে যা ৩১ জানুয়ারির পর থেকে দুর্বলতম স্তর। অন্যদিকে মার্কিন ট্রেসারির হ্রাস পাওয়ায় আমেরিকার পত্রমুদ্রা জাপানি ইয়েনের বিপরীতে দুই মাসের সর্বনিম্ম লেভেলে নেমে এসেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে দুই বছর এবং জাপানি দুই বছরের ঋণের মধ্যে স্প্রেড প্রায় ১৩৬ বেসিস পয়েন্টে নেমে এসেছে। ডলার সর্বশেষ ০.৭ শতাংশ কমে ১১১.৮১ ইয়েনে নেমে এসেছে এবং পূর্বের দুর্বল লেভেল ছিল ১১১.৬৩ যা নভেম্বরের শেষের দিকের চেয়ে কম।
বিশ্লেষকদের মতে, শক্তিশালী ইকুইটি বাজারের এবং আশাবাদী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অর্থনৈতিক ডাটা পূর্ববর্তী বছরের বুলিশ মার্কিন ডলারের চাহিদাকে সহায়তা করেছে। তবে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এর প্রশাসনের প্রো-ডলার-কর-এবং-খরচ-উদ্যোগে স্বচ্ছতার অভাব পাশাপাশি ডলার এবং বিশ্ব বাণিজ্য দৃষ্টিভঙ্গির উদ্বেগ এর মুদ্রাকে ভারি করেছে।
আরো ফরেক্স সংবাদঃ
-
দুই সপ্তাহের সর্বনিম্ন লেনদেনের মধ্যে নিক্কেই ঢলে পড়েছে!
[IMG]http://forex-images.mt5.com/prime_news/58997f3c5aa98.jpg[/IMG]
নিক্কেই পূজিবাজারে গড়পড়তা ০.৪% শতাংশ সূচক কমে ১৮৯১০.৭৮ এর থেকে নিচে থেমেছে, দুই সপ্তাহের সবচেয়ে কম লেনদেনের কারনে হিসাবে এই পতন হয়েছে যেহেতু বিশ্বব্যাপী স্টক এক্সচেঞ্জে অতিমন্দার হাত্তয়ায় জাপানি স্টক এক্সচেঞ্জ প্রভাবিত হয়েছে এবং বিনিয়োগকারীদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল-কারেন্সি হিসেবে ইয়েন আরো শক্তিশালী হয়েছে।
এরচেয়েও বড় বিষয় হল যে ০.৩% শতাংশ কমে ১৫১৬.১৫ হয়, প্রায় ১.৬৯ বিলিয়ন শেয়ার বাজারে লেনদেন করা হয়, যা ৩০ শে জানুয়ারি পর থেকে সর্বনিম্ন লেনদেন করা হয়েছে।
এদিকে, JPX-নিক্কেই সূচক ৪০০কমে বা ০.২% শতাংশ কমে ১৩৫৯০.৪০ হয়।
কারেন্সি পেয়ারের প্রভাব ও বিস্তারিত দেখুনঃ https://goo.gl/HnNInl
-
জানুয়ারীতে চীনের ফরেক্স রিজার্ভ কমেছে
[IMG]http://forex-images.mt5.com/prime_news/589ad0293c5e6.jpg[/IMG]
চীন পিপলস ব্যাংক এর ডাটা থেকে দেখা গেছে যে, ২০১১ সালের পর থেকে প্রথমবারের মত, চীন এর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ USD৩ ট্রিলিয়ন মার্কের নিচে নেমে এসেছে।
বিশ্বের এই দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির রিজার্ভ, জানুয়ারিতে USD২.৯৯ ট্রিলিয়ন থেকে কমে ১২.৩৩ বিলিয়ন নেমে এসেছে, এই সুত্র ধরে অর্থনীতিবিদ জুলিয়ান ইভান্স –প্রিটচার্ড মনে করছে যে, PBoC কিভাবে তার রেনমিনিবি বৃদ্ধির চেষ্টা চালিয়ে যাবে তার বিতর্কে আরো জোরদার হতে পারে।
অর্থনীতিবিদরা অনুমান করছে যে বর্তমান গতিতে এফএক্স বিক্রি দীর্ঘ সময় ধরে ধরে রাখার সামর্থ PBoC রয়েছে।
আরো ফরেক্স সংবাদঃ
-
চীনের জানুয়ারি মাসের ফরেক্স রিজার্ভ হ্রাস পেয়েছে!
[IMG]http://forex-images.mt5.com/prime_news/589ad0293c5e6.jpg[/IMG]
পিপলস ব্যাংক অব চীন এর থেকে তথ্যনুসারে দেখিয়েছে যে, ২০১১ সালের পর এই প্রথমবারের মত চীনের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ মাত্রা ছাড়িয়ে ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের ঘরের নিচে নেমে এসেছে।
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে রিজার্ভ জানুয়ারিতে ১২.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার কমে ২.৯৯ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌছায়।
কারেন্সি পেয়ারের প্রভাব ও বিস্তারিত দেখুনঃ https://goo.gl/k1jp3i
-
রাজনৈতিক অনিশ্চিয়তার মুখে স্বর্ণের দাম ৩ মাসের সর্বচ্চো
[IMG]http://forex-images.mt5.com/prime_news/589bd3e4cc1d3.jpg[/IMG]
ইউরোপে নির্বাচনের কারনে রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পলিসিগুলোর উপর ভীষন ভীতি থাকায় মার্কেট অনিশ্চিয়তার মুখে স্বর্ণের দাম ৩ মাসের সর্বচ্চো উঠেছে। ১১ই নভেম্বরের পর থেকে তার সর্বোচ্চ দাম ১,২৪৪.৬৭ ডলারে পৌছানোর পর স্পট গোল্ড এ পর্যন্ত ০.৫ সতাংশ বেড়ে প্রতি আউন্স ১,২৩৯.২৭ ডলারে লেনদেন হয়েছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে স্বর্ণ ফিউচার ০.৩ সতাংশ বেড়ে প্রতি আউন্স ১,২৩৯.৫০ ডলারে লেনদেন হয়। SPDR গোল্ড ট্রাস্টের মজুদ পরপর ৫ সেশনের জন্য বৃদ্ধি করেছে। বিনিয়োগকারীরা বৃহতর এক্সচেঞ্জ-ট্রেড ফান্ডের মাধ্যমে এই মূল্যবান ধাতু ক্রয় করায় স্বর্ণের দাম প্রায় তিন মাসের মধ্যে তার সর্বোচ্চ পৌঁছেছে। ট্রাম্প প্রশাসনের উপর বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগ সেইসাথে অপেক্ষাকৃত দুর্বল ডলারের কারণে ২০১৭ সালে স্বর্ণের দাম মোট আট শতাংশ বেড়েছে। স্বর্ণের সাম্প্রতিক ঊর্ধ্বগতি তার ১০০ দিনের মুভিং অ্যাভারেজ উপরে রয়েছে, এবং কিছু বিশ্লেষক ও ট্রেডার ইঙ্গিত দিচ্ছে যে স্বর্ণের দাম আরও বৃদ্ধি পেতে পারে।
অন্যান্য মূল্যবান ধাতু, স্পট সিলভার ১১ই নভেম্বর থেকে তার সর্বোচ্চ ১৭.৮৭ ডলারে উঠার পর এ পর্যন্ত ০.৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে আউন্স প্রতি ১৭.৮৭ ডলারে লেনদেন হয়। প্লাটিনাম ১.২ বেড়ে প্রতি আউন্স ১,০১২.৪২ ডলারে লেনদেন হয় অন্যদিকে প্যালাডিয়াম ১.১ শতাংশ বেড়ে ৭৬৮.৭০ ডলারে লেনদেন হয়।
আরো ফরেক্স সংবাদঃ
-
তেলের দাম স্বল্প সময়ের জন্য বৃদ্ধি পেয়েছিল!
[IMG]http://forex-images.mt5.com/prime_news/589be8eebec80.jpg[/IMG]
বিনিয়োগকারীদের কাছে স্বল্প মেয়াদের জন্য তেলের দাম বেড়েছিল, যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিপুল পরিমানে মজুদের পরিমান বাড়াচ্ছিল তখন লোকজনের কাছে এটা তেমন কোন ধারনাই ছিল না।
এনার্জি ইনফরমেশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের তথ্য মতে, যদিও গ্যাসলিন ফিউচারস এর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করায় অপ্রত্যাশিতভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অপরিশোধিত জ্বালানী তেলের মজুত কমে যায়। আগের সপ্তাহে প্রায় ১৩.৮ মিলিয়ন ব্যারেল শোধনাগার থেকে উৎপাদন করায় দাম বাড়ায় উৎপাদন কমিয়ে দেওয়া হয় এবং গ্যাসলিন এর মজুদ কমে যায়।
কারেন্সি পেয়ারের প্রভাব ও বিস্তারিত দেখুনঃ https://goo.gl/IaJNh7
-
সিঙ্গাপুরের সবচেয়ে বড় ব্যাংকগুলো অনাদায়ী ঋণের মুখোমুখি হবার প্রচন্ড ঝুঁকিতে রয়েছে!
[IMG]http://forex-images.mt5.com/prime_news/58a136b232104.jpg[/IMG]
সিঙ্গাপুরের জ্বালানী-সহায়তা প্রদানকারী এজরা হোল্ডিংস লিমিটেড উল্লেখ্যজনকভাবে এই শহরের সবচেয়ে বড় বড় ব্যাংকগুলোকে তেল এবং গ্যাস ঋণের ঝুঁকিতে তাদের আয়ের অবস্থান নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে সম্প্রতি এজরা
ঋণ পরিশোধের উপর উদ্বেগ প্রকাশকে গুরুত্ত্ব দিয়েছে যা সকল সামুদ্রিক-সেবা কোম্পানিগুলো এটার সম্মুখীন হয়েছে, যে উদ্বেগ নিয়ে আলোচনা করা হচ্ছে তা হল ব্যাংকগুলোর ঋণ নেওয়া ক্ষতির পরিমাণ পুষিয়ে নিতে যাতে আরো অর্থ বরাদ্দ করা থাকতে পারে।
কারেন্সি পেয়ারের প্রভাব ও বিস্তারিত দেখুনঃ https://goo.gl/3DKw1g