-
1 Attachment(s)
সরবরাহ সংকটের উদ্বেগ ও ক্রমবর্ধমান চাহিদায় একের পর এক রেকর্ড ভাঙছে। ব্রিটিশ বহুজাতিক জ্বালানি তেল ও গ্যাস কোম্পানি বিপি জানায়, অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের চাহিদা চলতি বছর মহামারীপূর্ব অবস্থায় ফিরেছে। চাহিদার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে দৈনিক ১০ কোটি ব্যারেলে। কিন্তু সে অনুপাতে বাড়েনি সরবরাহ। এ কারণে ধারাবাহিকভাবে দাম বাড়ছে। সম্প্রতি এক বৈঠক শেষে ওপেক প্লাস জানায়, আগামী ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রতিদিন চার লাখ ব্যারেল করে অপরিশোধিত জ্বালানি তেল উত্তোলনে একমত হয়েছে জোটের দেশগুলো। এ সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসবে না তারা। ওপেক প্লাসের এমন সিদ্ধান্তের পরই দাম বেড়ে যায়। সর্বশেষ কার্যদিবসে আগামী বছরের জানুয়ারিতে সরবরাহের জন্য অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের আন্তর্জাতিক বাজার আদর্শ ব্রেন্টের চুক্তিমূল্য প্রতি ব্যারেলে ২ ডলার ২০ সেন্ট বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৮২ ডলার ৭৪ সেন্টে। পাশাপাশি চলতি বছরের ডিসেম্বরে সরবরাহের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বাজার আদর্শ ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের (ডব্লিউটিআই) চুক্তিমূল্য ২ ডলার ৪৬ সেন্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতি ব্যারেলে দাম ৮১ ডলার ২৭ সেন্টে উন্নীত হয়েছে।
[ATTACH]15886[/ATTACH]
-
2 Attachment(s)
সবাই কেমন আছেন!
ক্রুড ওয়েল ফিউচার এর ক্ষেত্রে, আমি আশা করি দাম মার্কেটে কিছুটা নিম্নমুখী হবে, তবে এটা সম্ভব শুধুমাত্র ঊর্ধ্বমুখী সংশোধনের মাধ্যমে। ক্রুড ওয়েল এর দাম ধীরে ধীরে ঘুরে দাড়াতে শুরু করেছে।
আমি অনুমান করি যে প্রাইস কোর্ট 82.00 এর রেজিস্টেন্স লেভেলে ফিরে আসবে এবং তারপরে আরও নীচে চলে যাবে। গত সপ্তাহে ক্রুড ওয়েল এর দাম কমেছে। যাইহোক, এপ্রিল থেকে নেতৃত্বে থাকা বুল ট্রেডাররা এখনও আশা করে যে ক্রুড ওয়েল এর মার্কেট আবারও তার বৃদ্ধি শুরু করবে। অতএব, তারা দামকে উপরে ঠেলে দেওয়ার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করছে।
একই সময়ে, দেখা যায় শর্ট পজিশনের পরিমাণও বাড়ছে।
[ATTACH=CONFIG]15962[/ATTACH]
বিটকয়েনের কথা বলতে গেলে, আমি মনে করি পেনডিং অর্ডার থাকা সত্বেও ক্রিপ্টোকারেন্সি বাই করা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।
এটি পরীক্ষা করার জন্য দামকে ৬০ হাজার ডলারের সাপোর্ট লেভেলের দিকে চলে যাচ্ছে। যদিও বিটকয়েন এর দাম কমে যেতে পারে, যা ৫৮হাজার ডলার এর ঘর ছুঁয়েছে। গতকাল, আমি এই লেভেলে দাম টেনে আনতে বিয়ারের ক্ষমতা নিয়ে সন্দেহ করেছি। আজ, আমি নিশ্চিত যে এটি সবচেয়ে সম্ভাব্য দৃশ্যকল্প।
এই ক্ষেত্রে, আমি মনে করি যে লাভ করার সর্বোত্তম উপায় হল 60,000 এবং 58,000 লেভেলে লং পজিশন খোলা।
[ATTACH=CONFIG]15963[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
বিশ্ববাজারে আরও কমল জ্বালানি তেলের দাম
[ATTACH]16002[/ATTACH]
টানা দুই সপ্তাহ বিশ্ববাজারে তেলের দাম হ্রাস পেয়েছে। এতে এক মাসের মধ্যেই জ্বালানি তেলের দাম প্রায় ৯ শতাংশ কমেছে। সেই সঙ্গে ছয় সপ্তাহের মধ্যে বিশ্ববাজারে তেলের দাম সর্বনিম্নে অবস্থান করছে।
সিএনবিসি প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুক্রবার (১৯ নভেম্বর) তেলের দাম ছয় সপ্তাহের মধ্যে সর্বনিম্নে নেমে এসেছে কারণ নতুনভাবে করোনা লকডাউনের উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
জ্বালানি তেলের দাম ইউএস বেঞ্চমার্কে ৪ শতাংশেরও বেশি কমে সর্বনিম্ন ৭৫ দশমিক ৩৭ ডলারে অবস্থান করছে। যা গত ৭ অক্টোবরের আগে দেখা যায়নি।
এর আগে জ্বালানি তেলের দাম দফায় দফায় বেড়ে চলতি বছরের অক্টোবর মাসে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ৮৪ ডলার ছাড়িয়ে যায়।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]16012[/ATTACH]
ক্রুড ওয়েল বিগত কয়েক সপ্তাহ নিম্নমুখী অবস্থানে রয়েছে। বর্তমানে এটি 76.01 পজিশনে অবস্থান করছে। যেহেতু করোনা রোগীর আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং ইউরোপের বেশ কিছু দেশে সীমাবদ্বতা আনার জন্য বিল পাস করতে চাচ্ছে। এমতাবস্থায় তেলের বাজার কিছুটা নিম্নমুখী হওয়ায় স্বাভাবিক। তবে আশা করছি সামনের সপ্তাহে মার্কেট রিকোভারি করে উর্দ্বোগতি বজায় থাকবে যা 80 ডলার প্রতি বেরেলে গিয়ে দাঁড়াতে পারে। ধন্যবাদ।
-
1 Attachment(s)
টানা কয়েক মাস বৃদ্ধির পর এবার ক্ষান্ত দিয়েছে জ্বালানির মূল্যসূচক। কোভিড সংক্রমণ যেমন চূড়ায় ওঠার পর কমতে শুরু করে, জ্বালানি তেলের দামও যেন তা–ই, প্রতি ব্যারেল ৮০ ডলার ছাড়ানোর পর কমতে শুরু করেছে। এই প্রতিবেদন লেখার সময় ব্রেন্ট ক্রুড (তেলের মানদণ্ড) তেলের দাম ছিল প্রতি ব্যারেল ৭৮ দশমিক ৮১ ডলার। আর ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের (ডব্লিউটিআই) দাম দাঁড়িয়েছে প্রতি ব্যারেল ৭৫ দশমিক ৮২ ডলার। আর তাতে ১ অক্টোবরের পর ডব্লিউটিআই ও ব্রেন্ট ক্রুডের দাম এখন সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে। অর্থাৎ, সাত সপ্তাহের মধ্যে সর্বনিম্ন। শুক্রবার এই দুই ধরনের তেলের দাম ৩ শতাংশ কমেছে। আর ২০২০ সালের মার্চ মাসের পর এই প্রথম টানা চার সপ্তাহ তেলের দাম কমল।
[ATTACH=CONFIG]16035[/ATTACH]
তেলের দাম কমাতে ওপেক ও রাশিয়ার বিরুদ্ধে এককাট্টা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, জাপানসহ বিভিন্ন উন্নত দেশ। ওপেক এর আগে বলেছিল, আপাতত তেলের উৎপাদন বাড়াচ্ছে না। ফলে শঙ্কা তৈরি হয়েছিল, তেলের দাম আরও বাড়বে। এই পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র নিজেদের তেলের ভান্ডার থেকে বাজারে তেল ছাড়ার আলোচনা শুরু করেছে। আর তাতেই তেলের দাম কমতে শুরু করেছে। এই মজুতকে বলা হয় কৌশলগত মজুত। সাধারণত প্রাকৃতিক বিপর্যয় ও সরবরাহ–সংকট হলে এই মজুত থেকে তেল ছাড়া হয়। যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও চীন সম্মিলিতভাবে ১০ কোটি থেকে ১২ কোটি ব্যারেল তেল ছাড়তে পারে, সিটি ব্যাংক এনএর বিশ্লেষকেরা এক বার্তায় সম্প্রতি এই তথ্য জানিয়েছেন। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে পারে সাড়ে চার কোটি থেকে ছয় কোটি ব্যারেল তেল, চীন ছাড়তে পারে তিন কোটি ব্যারেল, ভারত ৫০ লাখ ব্যারেল আর জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া এক কোটি ব্যারেল তেল ছাড়তে পারে। সিটি ব্যাংকের বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, আগামী ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসে এই তেল বাজারে ছাড়া হলে বাজারে দৈনিক অতিরিক্ত তেল সরবরাহের পরিমাণ দাঁড়াবে ১৫ লাখ থেকে ২০ লাখ ব্যারেল। এতে বাজার তেলে সয়লাব হয়ে যাবে। তখন স্বাভাবিকভাবেই দাম আরও কমে আসার কথা।
আরও কিছু কারণে ধারণা করা হচ্ছে তেলের দাম কমে আসবে। সেটা হলো, ইউরোপে করোনাভাইরাসের চতুর্থ ও পঞ্চম ঢেউয়ের হানা। ইতিমধ্যে অস্ট্রিয়ায় লকডাউন আরোপ করা হয়েছে। জার্মানি, রাশিয়া, ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্যে দৈনিক সংক্রমণ ভীতি জাগানোর মতো। ফরাসি মহামারি বিশেষজ্ঞরা ইতিমধ্যে বলেছেন, পঞ্চম ঢেউ আসন্ন। এতে ইউরোপে আবার চাহিদা কমে যাবে। তখন তেলের দাম আরও নিম্নমুখী হবে, এমনটাই আশা বিশ্লেষকদের। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বিনিয়োগকারীদের মুনাফা তুলে নেওয়ার প্রবণতা। ইতিমধ্যে রয়টার্সের এক খবরে বলা হয়েছে, এ বছর বৈশ্বিক কোম্পানিগুলো রেকর্ড পরিমাণ লভ্যাংশ দেবে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এতে জানুয়ারি পর্যন্ত জ্বালানি তেলের দাম স্থিতিশীল থাকবে।
-
1 Attachment(s)
নভেল করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রনের উদ্বেগে কমেছে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম। নতুন করে আরোপিত বিধিনিষেধ জ্বালানি তেলের চাহিদায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। নিউইয়র্কভিত্তিক এনার্জি ফিউচারস মিজোহুর পরিচালক বব ইয়োগার বলেন, কভিড-১৯ সংক্রান্ত উদ্বেগ কমার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। এটি অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের চাহিদা নিম্নমুখী করে তুলতে পারে। ফলে চাপের মধ্যে পড়তে পারে জ্বালানি পণ্যের বৈশ্বিক বাজার। শুক্রবার আইসিই ফিউচারস ইউরোপে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের আন্তর্জাতিক বাজার আদর্শ ব্রেন্টের দাম ১ ডলার ৫০ সেন্ট বা ২ শতাংশ কমেছে। প্রতি ব্যারেলের দাম স্থির হয়েছে ৭৩ ডলার ৫২ সেন্টে। একই দিন নিউইয়র্ক মার্কেন্টাইল এক্সচেঞ্জে (নিমেক্স) যুক্তরাষ্ট্রের বাজার আদর্শ ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের (ডব্লিউটিআই) দাম ১ ডলার ৫২ সেন্ট বা ২ দশমিক ১ শতাংশ কমেছে। প্রতি ব্যারেলের দাম স্থির হয়েছে ৭০ ডলার ৮৬ সেন্টে। চলতি সপ্তাহে ব্রেন্টের দাম গত সপ্তাহের তুলনায় ২ দশমিক ৬ শতাংশ কমেছে। ডব্লিউটিআইয়ের দাম কমেছে ১ দশমিক ৩ শতাংশ।
[ATTACH]16232[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
ক্রুড ওয়েল এর দাম মাটি পর্যন্ত হারানো না দরপতন অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। ফোরকাষ্ট অনুসারে, কাছের টার্গেট হবে ব্যারেল প্রতি 57.31 ডলার। এই সম্পদের আরও মুভমেন্ট এর সম্ভাব্য দৃশ্যটি চার্টে চিত্রিত করা হয়েছে। একই সময়ে, আমরা রেজিস্টেন্স লেভেলে (আগের সাপোর্ট লেভেলে) একটি ফলস ব্রেকআউটের নির্দেশ করছে এমন একটি বিকল্প পরিস্থিতিকে বাতিল করতে পারছি না, যা বর্তমানে বিক্রেতা এবং ক্রেতা উভয়ের জন্যই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রেফারেন্স পয়েন্ট। আগামী বছরে প্রচুর অর্থ উপার্জনের সুযোগ রয়েছে। যাইহোক, সৌভাগ্যের উপর নির্ভর করে ঝুঁকি নেওয়া খুব বিপজ্জনক। টেকনিক্যাল দৃষ্টিকোণ থেকে, আমি মনে করি লাভ করার সর্বোত্তম উপায় হল ট্রেডিং ইন্সট্রুমেন্টে শর্ট পজিশন খোলা। তেল নিচে টেনে আনার লক্ষ্যে স্বল্পমেয়াদী বিনিয়োগ প্রাসঙ্গিক।
[ATTACH]16288[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]16403[/ATTACH]
আন্তর্জাতিক বাজারে কিছুটা বেড়েছে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম। এর মধ্য দিয়ে জ্বালানি পণ্যটির দাম আবারো ব্যারেলপ্রতি ৮০ ডলারের কাছাকাছি পৌঁছেছে। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, জ্বালানি তেল রফতানিকারক দেশগুলোর জোট ওপেক গত বছরের আগস্ট থেকে প্রতি মাসে দৈনিক চার লাখ ব্যারেল করে উত্তোলনের সিদ্ধান্ত নেয়। গতকাল জোটটির নীতিনির্ধারণী বৈঠকের আগেই সংশ্লিষ্টরা জানান, ফেব্রুয়ারিতেও একই হারে উত্তোলন বাড়ানোর সিদ্ধান্তে অটল থাকতে পারে ওপেক। এমন খবরে দাম কিছুটা বেড়ে যায়। বাজারে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের যে সংকট চলছিল, তা থেকে উত্তরণের লক্ষ্যে ওপেক চলতি বছরের শুরুতে তাদের বিদ্যমান উত্তোলন নীতিতে পরিবর্তন আনতে পারে বলে ধারণা করেছিলেন বাজার পর্যবেক্ষকরা। উত্তোলন আরো বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছিল বাইডেন প্রশাসনও। কিন্তু বিদ্যমান নীতিতে অটল থাকলে বৈশ্বিক সরবরাহ আগের মতোই সীমিত থাকবে। গতকাল আইসিই ফিউচারস ইউরোপে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের আন্তর্জাতিক বাজার আদর্শ ব্রেন্টের দাম ব্যারেলপ্রতি ২২ সেন্ট বা দশমিক ৩ শতাংশ বেড়েছে। প্রতি ব্যারেলের মূল্য ৭৯ ডলার ২০ সেন্টে স্থির হয়েছে। একই সময়ে নিউইয়র্ক মার্কেন্টাইল এক্সচেঞ্জে (নিমেক্স) মার্কিন বাজার আদর্শ ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমেডিয়েটের (ডব্লিউটিআই) দাম ব্যারেলপ্রতি ২১ সেন্ট বেড়েছে। প্রতি ব্যারেলের মূল্য স্থির হয়েছে ৭৬ ডলার ২৯ সেন্টে।
-
1 Attachment(s)
অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে ফের সাত বছরের সর্বোচ্চে উঠেছে। শীর্ষ উত্তোলক দেশগুলোয় রাজনৈতিক উত্তেজনার প্রভাবে জ্বালানি পণ্যটির বাজারদর অব্যাহতভাবে বাড়ছে। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রে শীতের প্রকোপও দাম বাড়াতে সহায়তা করছে।তথ্য বলছে, সর্বশেষ কার্যদিবসে আইসিই ফিউচারস ইউরোপে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের আন্তর্জাতিক বাজার আদর্শ ব্রেন্টের দাম ২ দশমিক ৪ শতাংশ বা ২ ডলার ১৬ সেন্ট বেড়েছে। প্রতি ব্যারেলের মূল্য স্থির হয়েছে ৯৩ ডলার ২৭ সেন্টে। কার্যদিবসের শুরুতে পণ্যটির দাম ব্যারেলপ্রতি ৯০ ডলার ৭০ সেন্টে পৌঁছে, যা ২০১৪ সালের অক্টোবরের পর সর্বোচ্চ। অন্যদিকে নিউইয়র্ক মার্কেন্টাইল এক্সচেঞ্জে (নিমেক্স) মার্কিন বাজার আদর্শ ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের (ডব্লিউটিআই) দাম ২ দশমিক ৩ শতাংশ বা ২ ডলার ৪ সেন্ট বেড়েছে। প্রতি ব্যারেলে মূল্য স্থির হয়েছে ৯৩ ডলার ১৭ সেন্টে, যা ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরের পর সর্বোচ্চ।
[ATTACH=CONFIG]16674[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
চলতি বছর অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের বৈশ্বিক চাহিদা আরো তীব্রভাবে বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে জ্বালানি তেল উৎপাদন ও রফতানিকারক দেশগুলোর সংগঠন অর্গানাইজেশন অব দ্য পেট্রোলিয়াম এক্সপোর্টিং কান্ট্রিজ (ওপেক)। মহামারী উত্তর সময়ে অর্থনীতির বৈশ্বিক পুনরুদ্ধারের ফলে চাহিদায় এ উল্লম্ফন দেখা দেবে বলে জানায় ওপেক। এরই মধ্যে জ্বালানি পণ্যটির বৈশ্বিক চাহিদা ও জোগানের অনুপাতে ব্যারেলপ্রতি দাম সাত বছরের সর্বোচ্চ স্তর স্পর্শ করেছে। ২০২২ সালের চাহিদা পূর্বাভাসবিষয়ক প্রতিবেদনে ওপেক জানায়, এরই মধ্যে জিডিপির পরিমাণ প্রাক-মহামারী স্তরে পৌঁছেছে। অর্থনীতির বৈশ্বিক পুনরুদ্ধারে চলমান ধারা পর্যবেক্ষণ করে বলা যায়, পূর্বাভাস অনুযায়ী চাহিদার ঊর্ধ্বমুখী ধারা বজায় থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রতিবেদনে ওপেক আরো উল্লেখ করে, যেহেতু বিশ্বের অধিকাংশ অর্থনীতিই শক্তিশালীরূপে বেড়ে ওঠার প্রত্যাশা করছে, সুতরাং সাম্প্রতিক সময়ে জ্বালানি তেলের বৈশ্বিক চাহিদায় একটি ইতিবাচক দিক দেখতে পাওয়া যায়।
[ATTACH=CONFIG]16725[/ATTACH]