-
1 Attachment(s)
[ATTACH]11063[/ATTACH]
হাজার বছর ধরে পৃথিবীতে মূল্যবান ধাতু হিসেবে স্বর্ণের কদর রয়েছে। সংকটকালীন সময়ে স্বর্ণে বিনিয়োগকে মানুষ নিরাপদ মনে করে থাকে। বিশ্বব্যাপী নভেল করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের ফলে স্বর্ণ কেনার দিকে ঝুঁকছে মানুষ। এ বছরের এপ্রিলের শুরু থেকে মে মাসের ২০ তারিখ পর্যন্ত সবচেয়ে জনপ্রিয় গোল্ড এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ড এসপিডিআর গোল্ড ট্রাস্টে ৮০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করা হয়েছে। কেননা করোনা ভাইরাসের প্রভাবে বৈশ্বিক অর্থনীতি বিপর্যস্ত অন্যদিকে চাপের মুখে রয়েছে কাগুজে মুদ্রা। এক্ষেত্রে মূল্যবান ধাতুর মধ্যে স্বাচ্ছন্দ্য খুঁজছে মানুষ। ব্যাংক অব আমেরিকা মেরিল লিঞ্চের কমোডিটিজ অ্যান্ড ডেরিভেটিভস রিসার্চের প্রধান ফ্রান্সিসকো ব্লানচ বলেন, ফেডারেল রিজার্ভ বর্তমানে অর্থনীতিতে প্রচুর পরিমাণে নগদ অর্থ সরবরাহ করছে, যার প্রভাবে মুদ্রার মান কমছে। আর এ কারণেই সময়ের সঙ্গে সঙ্গে স্বর্ণের চাহিদা বাড়ছে। কাগুজে মুদ্রার মানের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আত্মবিশ্বাস ক্রমশ কমছে আর তাছাড়া তাদের অন্য কোথাও বিনিয়োগ করার খুব বেশি সুযোগও নেই।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]11131[/ATTACH]
আজকে গোল্ড একটি রেঞ্জ এর মধ্যে ট্রেডিং করছে। মূল্যবান ধাতুটি গতকালের ক্লোজিং লেভেল থেকে সামান্য নীচে রয়েছে। বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান ঝুঁকির কারনে গোল্ডকে কিছুটা চাপের মধ্যে ফেলেছে কারণ বিশ্বজুড়ে দেশগুলি পৃথকীভাবে লকডাউন শিথিল করছে। একই সময়ে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান শহরগুলিতে সহিংস আন্দোলন এই মূল্যবান ধাতুকে দাম হ্রাস থেকে রক্ষা করছে। গোল্ড এর ক্ষেত্রে, আমি এই উপকরনটির তেমন মুভমেন্ট আশা করি না। তা ছাড়া, একটি মাঝারি ডাউনওয়ার্ড কারেক্টশন হবার সম্ভাবনা রয়েছে। সামগ্রিকভাবে আমি গোল্ড এর আপওয়ার্ড ট্রেন্ডটি চলুক প্রত্যাশা করছি। গোল্ড এখনও বুলের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। অনুমানিক বিপরীত ট্রেন্ডটি 1705 এর লেভেলে অবস্থিত। আমি 1755 এবং 1775 কে লক্ষ্য নিয়ে এই পজিশনের উপরে কিনতে যাচ্ছি।
বিকল্পভাবে, দাম কমে গেলে, 1705 থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে এবং সংশোধন হবে। তখন লক্ষ্য হবে আউন্স প্রতি 1685 এবং 675 ডলারে।
-
1 Attachment(s)
[attach=config]11162[/attach]
আজকেও গোল্ড একটি অপেক্ষাকৃত সংকীর্ণ পরিসরে ট্রেডিং করছে এবং গতকালের ক্লোজিং লেভেলের কাছাকাছি থেকে গেছে। বুধবার এই মূল্যবান ধাতুটি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়ে সর্বশেষ সাপ্তাহিক ট্রেডিং সেশনের নীচে পৌঁছেছিল। বর্তমানে মার্কেটে ঝুঁকির কারনে গোল্ড কিছুটা চাপে আছে। যদিও বিশ্বজুড়ে লকডাউন হবার যাবার কারনে দামী ধাতুর উপরে অতিরিক্ত চাপ এসেছিল। বর্তমানে কোভিড -১৯ লকডাউনের পরে বেশিরভাগ ব্যবসায় চালু হয়েছে। গোল্ড এর ক্ষেত্রে, দিনের প্রথমার্ধে একটি ছোট্ট আপওয়ার্ড সংশোধন হওয়ার সম্ভাবনা ছিল। সামগ্রিকভাবে এখন ডাউনওয়ার্ড মুভমেন্ট অগ্রাধিকার পাচ্ছে। গোল্ড ধীরে ধীরে বিয়ারের নিয়ন্ত্রণে চলে আসছে। একটি অনুমানিক বিপরীতমুখী অবস্থান 1715 এর লেভেলে অবস্থিতi আমি 1685 এবং 1655 লেভেল দুটিকে টার্গেট করে এই সিগনালের নীচে সেল ডিল খুলতে যাচ্ছি। বিকল্পভাবে দাম বাড়তে পারে, 1715 লেভেলের উপরে গিয়ে স্থির হতে পারে। এই জাতীয় ক্ষেত্রে দাম আউন্স প্রতি 1725 এবং 1728 ডলার লেভেলে পৌঁছতে পারে।
-
1 Attachment(s)
হ্যালো ফোরামে ট্রেডার ভাইয়েরা,
আসুন প্রতি ঘন্টার টাইম-ফ্রেমে গোল্ড এর বিশ্লেষণ করা যাক। আজকে গোল্ড ১৪ দিনের অস্থিরতায় ২৪ ডলার উঠানামা করেছে। অস্থিরতার ভিত্তিতে ট্রেডিং রেঞ্জটির উপরের সীমানা 1717.29 এ রয়েছে। ট্রেডিং রেঞ্জের নিম্ন সীমানা 1679.23 লেভেলে। এই উপকরণটির জন্য রেজিস্ন্সে লেভেলটি 1706.96 এ রয়েছে। যদি বুলিশ রেজিস্টেন্স লেভেলের উপরে ছড়িয়ে পড়ে এবং একত্রিত করতে পরিচালিত হয় তবে দামটি 1717.29 এলাকাটি পরীক্ষা করতে পারে। 1693.45 এর সাপোর্টলেভেলে ব্রেকআউট হওয়ার ক্ষেত্রে, দামটি 1679.22 এ নেমে যেতে পারে।
[ATTACH]11214[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]11242[/ATTACH]
প্রতি ঘন্টা চার্টে গোল্ড এর টেকনিক্যাল অ্যানালাইসিস।
আপট্রেন্ড এর লক্ষ্যগুলি নিম্নরূপ:
প্রথম রেজিস্টেন্স লেভেলটি 1734.40, দ্বিতীয় রেজিস্টেন্স লেভেলটি 1742.15 এবং তৃতীয় রেজিস্টেন্স লেভেলটি 1749.89 তে রয়েছে।
ডাউনট্রেন্ড এর লক্ষ্যগুলি নিম্নরূপ:
পিভট লেভেলটি 1728.05 তে রয়েছে; প্রথম সাপোর্ট লেভেলটি 1718.80, দ্বিতীয় সাপোর্ট লেভেলটি 1711.02 এ, এবং তৃতীয় সাপোর্ট লেভেলটি 1703.14 তে রয়েছে।
এই পেয়ারটি আপওয়ার্ড চ্যানেলে এবং 50, 100 এবং 200-দিনের এক্সপেনশিয়াল মুভিং এভারেজের (ЕМА) উপরে ট্রেড করছে।
সেশনের শুরুতে বিয়ার কিছুটা নীচে চলে গেছে, তাই এটা এখনও পর্যন্ত পিভট লেভেলের নীচে স্থায়ী হতে পারেনি। বর্তমানে, একটি আপওয়ার্ড পুলব্যাক শুরু হযয়েছে। গতকাল থেকে প্রাইস যদি উপরে থাকে তবে আপট্রেন্ডটি আবারও শুরু হবে।
প্রাইস পাইভট লেভেলের নীচে একত্রিত হলে, আমি 50-দিনের এক্সপেনসিয়াল মুভিং এভারেজ (লাল রেখা) থেকে রিবাউন্ডে পেয়ারটিকে বাই করার চেষ্টা করতে পারি।
-
1 Attachment(s)
আন্তর্জাতিক বাজারে কয়েকদিন ধরে প্রতি আউন্স স্বর্ণ ১ হাজার ৭৩০ ডলারের ওপরে বিক্রি হচ্ছে। এ ধারাবাহিকতায় সর্বশেষ কার্যদিবসে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৭৩৩ ডলারের সামান্য বেশি। যদিও আগের দিনের তুলনায় মূল্যবান ধাতুটির দাম কিছুটা কমে এসেছে। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, করোনা মহামারীর সময় শেয়ারবাজারের টালমাটাল অবস্থা ও বৈশ্বিক অর্থনৈতিক শ্লথতা স্বর্ণের বাজারকে দীর্ঘমেয়াদে চাঙ্গা রেখেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে গতকাল ভবিষ্যতে সরবরাহ চুক্তিতে প্রতি আউন্স স্বর্ণ ১ হাজার ৭৩৩ ডলার ৩০ সেন্টে বিক্রি হয়। আগের দিনের তুলনায় মূল্যবান ধাতুটির দাম দশমিক ৪ শতাংশ কমেছে। অন্যদিকে স্পট মার্কেটে এদিন প্রতি আউন্স স্বর্ণ বিক্রি হয় ১ হাজার ৭২৭ ডলার ২৪ সেন্টে। আগের দিনের তুলনায় স্বর্ণের স্পটমূল্য অপরিবর্তিত ছিল।
গত সপ্তাহে কর্মসংস্থান খাতের ইতিবাচক তথ্য দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। করোনা মহামারীর সময়ও দেশটিতে নতুন অনেক কর্মসংস্থান তৈরি হয়েছে। তবে এ খবর শেয়ারবাজারকে চাঙ্গা করতে পারেনি। বৃহস্পতিবার দেশটির তিনটি প্রধান শেয়ার সূচকে মন্দা ভাব বজায় ছিল। মধ্য মার্চের পর এদিন দেশটিতে শেয়ার সূচকে সর্বোচ্চ পতন দেখা গেছে।
এদিকে মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ জানিয়েছে, করোনা মহামারীর ধাক্কা সামলে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের জন্য অনেক সময় লাগবে। এ কারণে ফেডের বর্তমান সুদহার দীর্ঘমেয়াদে অপরিবর্তিত থাকতে পারে। একদিকে শেয়ার সূচকে নিম্নমুখী প্রবণতা, অন্যদিকে ফেডের এমন অবস্থান—এ দুইয়ের জের ধরে স্বর্ণের দাম তুলনামূলক চাঙ্গা রয়েছে।
অথচ মার্চেও স্বর্ণের বাজার মন্দার মধ্য দিয়ে গেছে। আন্তর্জাতিক বাজারে ১৬ মার্চ প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম কমে তিন মাসের সর্বনিম্নে নেমেছিল। ওইদিন প্রতি আউন্স স্বর্ণ বিক্রি হয় ১ হাজার ৪৫০ ডলার ৯৮ সেন্টে। তিন মাসের কম সময়ের মধ্যে ঘুরে দাঁড়িয়েছে মূল্যবান ধাতুটির বাজার পরিস্থিতি। বর্তমানে প্রতি আউন্স স্বর্ণ ১ হাজার ৭৩০ ডলারের ওপরে বিক্রি হচ্ছে। অর্থাৎ, তিন মাসের কম সময়ের ব্যবধানে স্বর্ণের দাম আউন্সপ্রতি ২৮০ ডলারের বেশি বেড়েছে। সর্বশেষ কার্যদিবসে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রতি আউন্স রুপা বিক্রি হয়েছে ১৭ ডলার ৬৪ সেন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৪ শতাংশ কম। এদিন প্লাটিনামের দাম দশমিক ২ শতাংশ কমে আউন্সপ্রতি ৮১২ ডলার ৩৭ সেন্টে দাঁড়িয়েছে। আর প্রতি আউন্স প্যালাডিয়াম বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ৯২১ ডলার ২২ সেন্টে।
[ATTACH=CONFIG]11251[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
[ATTACH]11300[/ATTACH]
Gold আমার সবচেয়ে প্রিয় ট্রেড। মনটাকে রোবট করে ফেলাইছি, মার্কেটে এন্ট্রি নেওযার পরে আর হাত দেওয়া যাবে না। এন্ট্রি যখন নিচ্ছি টার্গেট টার্চ করবে। আমার এন্ট্রির SL-1735, TP-1708 হোউক সে SL. টার্চ বা T.P টার্চ, টার্চতো হবেই। ভাবছিলাম ক্লোজ করে ফেলবো এখন আর ক্লোজ করবোনা। যা হয় হোক
-
1 Attachment(s)
নভেল করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারী অর্থনীতির গতি শ্লথ করে ভয়াবহ রকমের অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে। এ অনিশ্চিত পরিস্থিতি বিনিয়োগকারীদের স্বর্ণের প্রতি আগ্রহ বাড়িয়ে তুলেছে। বাড়তির দিকে রয়েছে মূল্যবান ধাতুটির দাম। করোনা মহামারী সহসাই দূর হওয়ার কোনো দৃশ্যমান লক্ষণ এখনো দেখা মেলেনি। বরং সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ইন্দো-চীন সীমান্ত সংঘাত, ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা। সব মিলিয়ে আগামী দিনগুলোয় বিশ্ব অর্থনীতির অনিশ্চিত পরিস্থিতি বহাল থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। এ অনিশ্চয়তায় স্বর্ণের দাম বর্তমানের তুলনায় আরো বাড়তে পারে। এমনকি এক বছরের মধ্যে স্বর্ণের আউন্স ২ হাজার ডলারে উন্নীত হওয়ার জোরালো সম্ভাবনা রয়েছে। মার্কিন বহুজাতিক বিনিয়োগ ব্যাংক গোল্ডম্যান স্যাকসের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে এ পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে।
[ATTACH]11339[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
বছরের শুরু থেকে পর্যায় ক্রমে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে স্বর্ণের দাম, এখন আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম বেড়ে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম রেকর্ড ১৭৫০ ডলার ছাড়িয়ে যায়। তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, ফেব্রুয়ারি- মার্চে আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দামে পতন হলেও সম্প্রতি আবার বাড়তে শুরু করেছে। সোমবার দাম বাড়ার প্রেক্ষিতে গত এক সপ্তাহে আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম বেড়েছে দুই শতাংশের ওপরে। গত বছরের শেষের দিকে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ছিল ১৪৫৪ ডলার। এরপর করোনা ভাইরাসের প্রকোপের মধ্যে ফেব্রুয়ারিতে ১৬৬০ ডলারে উঠে যায়। তবে মার্চে আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দামে বড় পতন হয়। এক ধাক্কায় দাম কমে প্রতি আউন্স ১৪৬৯ ডলারে নেমে আসে। মার্চে দরপতন হলেও আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম ঘুরে দাঁড়াতে বেশি সময় নেয়নি। হু হু করে দাম বেড়ে মে মাসে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম রেকর্ড ১৭৪৮ ডলারে উঠে যায়। এরপর ছোট খাটো উত্থান-পতন হলেও গত এক সপ্তাহে স্বর্ণের দামে বড় উত্থান হয়েছে।
[ATTACH]11347[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
Xauusd টেকনিক্যাল অ্যানালাইসিস,২৩শে জুন ২০২০
হ্যালো ফোরাম ট্রেডার ভাইয়েরা,
সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স এর উপর ভিত্তি করে m15 এর টাইমফ্রেমে গোল্ড এর বিশ্লেষণ করছি। যেহেতু পিভট লেভেলটি 1753.42 এ রয়েছে। প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় রেজিস্টেন্স লেভেলটি যথাক্রমে 1764.01, 1773.76 এবং 1784.35 এ রয়েছে। এদিকে, প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় সাপোর্ট লেভেলটি যথাক্রমে 1743.67, 1733.08 এবং 1723.33 এ রয়েছে। আজকের ট্রেডিংয়ের শুরুতে, দামটি মূল পিভট লেভেল থেকে উপরে ছিল। অতএব, আজ বাই ডিল খোলাই ভাল। বর্তমানে এই পেয়ারটি মুল পিভট লেভেলের নিকটে, 1754.01 এ ট্রেড করছে। সুতরাং, যদি এই মুহূর্তে কোনও নিম্নমুখী ব্রেকআউট না থাকে এবং দাম এই লেভেলের উপরে থেকে যায় তবে আপট্রেন্ডটি1764.01 এর প্রথম রেজিস্টেন্স লেভেলে সাথে সাথে টার্গেট করে মুভ করতে পারে। অন্যথায়, যদি নিম্নগামী ব্রেকআউট হয় এবং পেয়ারটি পিভট লেভেলে নীচে স্থির হয় তবে দামটি প্রথম সাপোর্ট লেভেলে 1743.67 ্এ সাথে সাথে টার্গেট করে ডাউনন্ট্রেন্ডে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
[attach]11354[/attach]