পিভট পয়েন্ট হল কোন ক্লোজড ক্যান্ডেল এর হাই প্রাইস, লো প্রাইস এর গড়। এটা মুলত এক দিন বা এক সপ্তাহের টা নির্নয় করে ট্রেড করা হয়। তবে আপনি চাইলে চার ঘন্টার পিভটও ব্যবহার করতে পারেন। আমি একদিনের টা ব্যবহার করি। ফলাফল বেশ ভাল পাচ্ছি।
Printable View
পিভট পয়েন্ট হল কোন ক্লোজড ক্যান্ডেল এর হাই প্রাইস, লো প্রাইস এর গড়। এটা মুলত এক দিন বা এক সপ্তাহের টা নির্নয় করে ট্রেড করা হয়। তবে আপনি চাইলে চার ঘন্টার পিভটও ব্যবহার করতে পারেন। আমি একদিনের টা ব্যবহার করি। ফলাফল বেশ ভাল পাচ্ছি।
পেভট পয়েন্ট আসলে আপনি আপনার মতো করে সেট করে নিতে পারেন। অর্থাত পুর্ববতীদিনের শেষ এবং শুরুর ন্থানটির মাধের একটি স্থান হলো পিভট পয়েন্ট। আপনি চাইলে ম্যানুয়ালীও করতে পারেন আবার এর জন্য অনেক ইন্ডি গেটর ও রয়েছে।আপনি পিভট পয়েন্ট ব্যবহার করে ট্রেড করতে পারেন। এতে আশা করি ভালো ফল পাবেন। আপনি ১দিন কিংবা ১সপ্তাহ অথবা ৪ঘন্টার ক্যান্ডেলও ব্যবহার করতে পারেন।
আমাদের পিভট পয়েন্ট জানিতে পারলে অনেক ভাল হয় তার জন্য আমাদের পিভট পয়েন্ট বাহির করতে হবে,অনেকে জানেনা আমি বলতে চায়,যে দিনের সর্বউচ্চ প্রাইস,দিনের সর্বনিম্ন প্রাইস ও দিনের ক্লোজিং প্রাইস কে আমরা যোগ করে তিন দ্বারা ভাগ করতে হবে। এটা বের করার নিয়মটা হলো পূর্বদিনে মার্কেট যেখানে ক্লোজড হয়েছে এবং এরসাথে সেইদিনের হাইপয়েন্ট এবং লো পয়েন্টের একটা ক্যালকুলেশন।এই ইন্ডিকেটরের মাধ্যমে আপনি সাপোর্ট এবং রজিস্টান্স পাবেন।
মার্কেটে ট্রেডিং করতে গেলে আমাদের পিভট পয়েন্ট জানিতে পারলে অনেক ভাল হয় তার জন্য আমাদের পিভট পয়েন্ট বাহির করতে হবে,অনেকে জানেনা আমি বলতে চায়,যে দিনের সর্বউচ্চ প্রাইস,দিনের সর্বনিম্ন প্রাইস ও দিনের ক্লোজিং প্রাইস কে আমরা যোগ করে তিন দ্বারা ভাগ করতে পারলে যে ফলাফল আসে সেটাই পিভট পয়েন্ট।
পিভট পয়েন্ট নির্ণয় করে কাজ করে সাধারণত যারা লং ট্রেড বেশি করে তারা তাদের ক্ষেত্রেও এটা অনেক লাভজনক এবং যারা স্ক্যাল্পিং করে তারা সাধারণত চার ঘণ্টার টাইম ফ্রেমে কাজ করে থাকেন তবে আমি মনে করি পিভট দিয়ে কাজ করা অনেকটা লাভজনক।যে ক্যান্ডেল ক্লোজ হয়েছে সেটার হাই প্রাইস এবং লো প্রাইসের গড় হলো পিভট পয়েন্ট। অর্থাৎ আপনি যখন পিভট পয়েন্ট নির্নয় করবেন সেটা ক্লোজড ক্যান্ডেলের মাঝামাঝি এসে পড়বে। আপনি পিভট পয়েন্ট ব্যবহার করে ট্রেড করতে পারেন।
কোন পেয়ারে প্রাইস যখন দিনের শুরুতে মার্কেট ওপেন হয় এবং দিনের শেষে যখন ক্লোজ হয় এই দুইয়ের মধ্যে যে পার্থক্য তার এভারেজ হলো পিভট পয়েন্ট। আমরা যদি সঠিকভাবে পিভট পয়েন্ট না সেট করি তাহলে সঠিক ভাবে এনালাইসিস করতে পারব না। তাই এনালাইসিস এর মাধ্যমে পিভট পয়েন্ট সম্পর্কে অবশ্যই পরিপূর্ণ জ্ঞান লাভ করতে হবে। এটা যেকোনো পেয়ারে হতে পারে কিংবা যেকোন টাইমফ্রেমে।
ফরেক্স ব্রোকারে গিয়ে ইনসারট মেনোতে যাবেন তারপর ইন্ডিকেটর সাব মেনো থেকে আপিনি পিভাট পয়েন্ট সিলেক্ট করবেন তাহলেই হবে।। পিভাট পয়েন্ট থেকে আপনি ফরেক্স মুভমেন্ট এর প্রতিদিন এর বাজার মুভ করার সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্ট লেভেল বুঝতে পারবেন।।
দিনের সর্বউচ্চ প্রাইস,দিনের সর্বনিম্ন প্রাইস ও দিনের ক্লোজিং প্রাইস কে আমরা যোগ করে তিন দ্বারা ভাগ করতে পারলে যে ফলাফল আসে সেটাই পিভট পয়েন্ট।ক্যান্ডে টি ইতিমধ্যে শেষ বা ক্লেজ হয়েছে তার সাপোর্ট লেভেল এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেলের গড় পাইজকে বুঝায়। আর আপনি যদি এটি যথার্থ ভাবে নিনর্য় করে মাঝামাঝি জায়গা থেকে আবারও ট্রেড শুরু করতে পারেন তা হলে আপনি প্রফিট করতে পারবেন আশা করা যায়
ফরেক্স ব্রোকারে গিয়ে ইনসারট মেনোতে যাবেন তারপর ইন্ডিকেটর সাব মেনো থেকে পিভাট পয়েন্ট সিলেক্ট করলে দেখা যাবে। প্রাইস একশান স্ট্র্যাটেজী ব্যাবহার করি৷ যেখানে শুধুমাত্র ট্রেন্ড এবং সাপোর্ট/রেসিসট্যান্স লেভেলগুলো দেখেই ট্রেড করতে পারি৷ পিভট পয়েন্টের গড় হিসাব করার আমার তেমন কোনো প্রয়োজন পড়েনা৷ পিভট পয়েন্ট ব্রেকআউট না হয়ে বিপরীত দিকে ফিরে আসে এবং পিভট পয়েন্ট তত বেশি মজবুত হয় এবং ২ বার পিভট পয়েন্ট হিট করে আসলে রিভার্সাল পয়েন্ট ব্যবহার করে ট্রেড ওপেন করেতে পারেন।
পিভট পয়েন্ট হল টেকনিক্যাল আনাল্যসিস ইনডিকেটর যা বিভিন্ন সময় ফ্রেমের মার্কেটর সামগ্রিক ট্রেন্ড নির্ধারণ করতে ব্যবহৃত হয়। পিভট পয়েন্ট পূর্ববর্তী ট্রেডিং দিনের হাই, লো এর গড় দাম হিসাব করে নির্ধারণ করতে হয়।। পরবর্তী দিনে, পিভট পয়েন্টের উপরে ট্রেডিং চলমান বুলিশ সেন্টিমেন্ট নির্দেশ, আর যখন পিভট পয়েন্টের নিচে ট্রেডিং হলে এটি বিয়ারিশ সেন্টিমেন্ট নির্দেশ করে।
মার্কেটে পিভট পয়েন্ট (P) গণনার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি হল
P = (H + L + C) / 3.
P = (H + L + C + C) / 4,
P = (H + L + O + O) / 4.
high (H), low (L), closing (C), opening price (O),