-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1829325019.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের উল্লেখযোগ্য উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য প্রথমবারের মতো 1.2605 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণে, আমি পাউন্ড কেনার সিদ্ধান্ত নেইনি। কিছুক্ষণ পরে 1.2605 লেভেলের দ্বিতীয় টেস্ট ঘটে, সেসময় MACD সূচকটি ওভারবট জোনে ছিল, যা পরিকল্পনা #2 অনুযায়ী সেল সিগন্যাল প্রদান করে, যার ফলে এই পেয়ারের মূল্য 40-পিপসের বেশি হ্রাস পায়। গত সপ্তাহের শেষ দিকে, যুক্তরাষ্ট্রের কোর পারসোনাল কনজাম্পশন এক্সপেন্ডিচার্স বা মূল ব্যক্তিগত ভোগব্যয় সূচক (PCE) বার্ষিক ভিত্তিতে হ্রাস পাওয়ায় ডলারের শক্তিশালী হওয়ার কোন সম্ভাবনা তৈরি হয়নি, যা GBP/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী কারেকশনের সম্ভাবনা ধরে রেখেছে। এই প্রতিবেদনের এই ধরনের ফলাফল সাধারণত মুদ্রাস্ফীতির বৃদ্ধির গতিতে হ্রাস নির্দেশ করে, যা একটি কারেন্সির জন্য ইতিবাচক সংকেত। তবে, মার্কেটের ট্রেডাররা সম্ভবত আগেই এই ফলাফল মূল্যায়ন করেছিল, যার ফলে এই প্রতিবেদনের প্রভাবে মার্কেটে উল্লেখযোগ্য কোনো প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি। আজ যুক্তরাজ্যের উৎপাদন খাতের PMI প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যেখানে পূর্বাভাসে মধ্যম মাত্রার ফলাফল প্রত্যাশা করা হচ্ছে। এই প্রতিবেদনের ফলাফল ব্রিটিশ অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে আরও স্পষ্ট ধারণা দেবে, বিশেষ করে চলমান মুদ্রাস্ফীতির চাপ বিবেচনায় নিয়ে। উৎপাদন খাতের PMI একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক, যা শিল্পখাতের মনোভাব প্রতিফলিত করে এবং উৎপাদন প্রবণতা ও নতুন অর্ডারের বিষয়ে তথ্য সরবরাহ করে। 50-এর ওপরে ফলাফল উৎপাদন খাতের প্রবৃদ্ধি নির্দেশ করে, যেখানে 50-এর নিচের মান খাতটির সংকোচন নির্দেশ করে। এছাড়াও, আজ মোট ভোক্তা ঋণ প্রদান সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এটিতে দেখা যাবে যে পরিবারগুলো কতটা সক্রিয়ভাবে ঋণ গ্রহণ করছে, যা ভোক্তা আস্থা বা আর্থিক অস্থিতিশীলতার প্রতিফলন হতে পারে। ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে সেটি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে ত্বরান্বিত করতে পারে, তবে এটি ঋণের বোঝাও বাড়াতে পারে। অনুমোদিত বন্ধকী আবেদনের সংখ্যা আবাসন বাজারের একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক। অনুমোদনের সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে সেটি শক্তিশালী আবাসন চাহিদা নির্দেশ করতে পারে, যা মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি ঘটাতে পারে, যেখানে অনুমোদনের সংখ্যা হ্রাস পেলে আবাসন বাজারে চাহিদা দুর্বল হওয়ার ইঙ্গিত দিতে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের ওপর বেশি গুরুত্ব দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন GBP/USD পেয়ারের মূল্য 1.2639-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.2614-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.2639-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের আশা করছি)। শুধুমাত্র ঊর্ধ্বমুখী কারেকশনের অংশ হিসেবে পাউন্ডের মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2596-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.2614 এবং 1.2639-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 1.2596-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিচের দিকে যাওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.2571-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি (এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্টের আশা করছি)। যতটা সম্ভব মূল্য উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় পাউন্ড বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্য নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2614-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.2596 এবং 1.2571-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1042506204.jpg[/IMG]
মঙ্গলবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ GBP/USD পেয়ারের 1H চার্ট মঙ্গলবার, GBP/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত ছিল, যদিও এর জন্য কোনো সহায়ক কারণ উপস্থিত ছিল না, কারণ যুক্তরাজ্য বা যুক্তরাষ্ট্রে কোনো অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়নি। এছাড়া, কোনো গুরুত্বপূর্ণ নীতিনির্ধারকও কোন বক্তৃতা দেননি। একমাত্র উল্লেখযোগ্য সংবাদ ছিল ডোনাল্ড ট্রাম্পের ধারাবাহিক বক্তব্য। তিনি চীনের ওপর শুল্ক দ্বিগুণ করার ঘোষণা দেন, মেক্সিকো এবং কানাডাকে আলোচনার জন্য অতিরিক্ত এক মাস সময় দেওয়ার সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করেন, এবং দাবি করেন যে প্রায় প্রতিটি দেশই যুক্তরাষ্ট্রকে নিজের স্বার্থে ব্যবহার করছে। গত দুই দিনে ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া বেশ স্পষ্ট—ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে, এটিকে পাউন্ডের প্রকৃত মূল্য বৃদ্ধি হিসেবে বিবেচনা করা যায়, বরং ডলারের ওপর ব্যাপক চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। বর্তমানে সামষ্টিক অর্থনৈতিক ও টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ প্রায় অপ্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে, কারণ ট্রেডাররা মূলত আতঙ্কিত হয়ে ডলার থেকে বিনিয়োগ সরিয়ে নিচ্ছে।
GBP/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে, মঙ্গলবার বেশ কয়েকটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। যদিও দিনজুড়ে মূল্য একটি নির্দিষ্ট দিকে মুভমেন্ট করেছে, তথাপি সিগন্যালগুলোর মান আশানুরূপ ছিল না। এই পেয়ারের মূল্য স্থায়ী লেভেলগুলোকে উপেক্ষা করছে, অপ্রত্যাশিতভাবে ওঠানামা করছে, এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনগুলোর প্রতি কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে না—এমনকি সেগুলো অনুপস্থিত থাকলেও নয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অনিয়ন্ত্রিত মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে যার পূর্বাভাস দেয়া কঠিন। ট্রাম্পের গৃহীত পদক্ষেপের কারণে ডলার প্রতিদিনই দুর্বল হতে পারে। বুধবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক চার্টে, স্বল্পমেয়াদে GBP/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা শুরু হতে পারে, তবে ট্রাম্প এটিকে বাধাগ্রস্ত করতে সম্ভাব্য সবকিছু করছেন। মাঝারি-মেয়াদে, আমরা এখনো মনে করি যে পাউন্ডের দরপতন হবে এবং মূল্য 1.1800 লেভেলের দিকে নেমে যাবে, যা সবচেয়ে যৌক্তিক ফলাফল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তবে, ট্রেডারদের উচিত দৈনিক টাইমফ্রেমে চলমান ঊর্ধ্বমুখী কারেকশনের সমাপ্তি ঘটা পর্যন্ত অপেক্ষা করা এবং ঘন্টাভিত্তিক চার্টে ট্রেন্ডলাইনের নিচে মূল্য স্থিতিশীল হওয়ার অপেক্ষা করা। আদর্শভাবে, এটি তখনই ঘটতে পারে যখন ট্রাম্প প্রতিটি দেশের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা বন্ধ করবেন। বুধবার, যদি ট্রাম্প বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা অব্যাহত রাখেন এবং বিশ্বকে তার শর্ত মেনে চলতে বাধ্য করার চেষ্টা করেন তাহলে GBP/USD পেয়ারের মূল্য আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। ট্রেডিং লেভেল থেকে ট্রেড করা সম্ভব, তবে এগুলো প্রায়শই উপেক্ষিত হচ্ছে। ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে পর্যবেক্ষণযোগ্য গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হল: 1.2164-1.2170, 1.2241-1.2270, 1.2301, 1.2372-1.2387, 1.2445, 1.2502-1.2508, 1.2547, 1.2613, 1.2680-1.2685, 1.2723, এবং 1.2791-1.2798। বুধবার, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রে সার্ভিস সেক্টরের PMI সূচক প্রকাশিত হবে, পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের ADP থেকে কর্মসংস্থান সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এই প্রতিবেদনগুলো বেশ গুরুত্বপূর্ণ, তবে বর্তমানে মার্কেটের ট্রেডাররা শুধু ডলার বিক্রির দিকেই বেশি মনোযোগ দিচ্ছে।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1902590613.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচের দিকে নামতে শুরু করছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.2814 লেভেল টেস্ট করেছিল, যা পাউন্ড বিক্রির জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। তবে, চার্টে দেখা যাচ্ছে যে, কোনো উল্লেখযোগ্য দরপতন ঘটেনি। বরং, মার্কিন সেশনের মাঝামাঝি সময়ে মূল্য আরও বৃদ্ধি পেয়ে 1.2846 এর লেভেল টেস্ট করেছে। এই টেস্টের সময় MACD সূচকটি শূন্যের নিচ থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছিল, যা এই পেয়ার ক্রয়ের সুযোগ তৈরি করেছিল এবং ফলস্বরূপ, মূল্য প্রায় ৫০-পিপস বৃদ্ধি পেয়েছে, যা সেল ট্রেডের ক্ষতি পুনরুদ্ধার করেছে এবং কিছু অতিরিক্ত মুনাফাও নিশ্চিত করেছে। যেহেতু যুক্তরাজ্যের পরিষেবা খাতের দুর্বল প্রতিবেদনও পাউন্ডের মূল্যের সঠিক কারেকশন ঘটাতে পারেনি, এটি মার্কেটে শক্তিশালী বুলিশ প্রবণতা বিরাজ করার বিষয়টি নির্দেশ করে। স্বল্পমেয়াদে, পাউন্ডের ওভারবট স্ট্যাটাস পরিলক্ষিত হচ্ছে, তবে এখনো পর্যন্ত কোন শক্তিশালী কারণ দেখা যাচ্ছে না, যা একটি উল্লেখযোগ্য কারেকশন ঘটাতে পারে। বিনিয়োগকারীদের সামষ্টিক অর্থনৈতিক সূচক এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংকেতগুলোর দিকে নজর রাখা উচিত। এই পেয়ারের মূল্য প্রধান সাপোর্ট লেভেলগুলো ব্রেক করে গেলে সেটি গভীর কারেকশন শুরুর সংকেত দিতে পারে, অন্যদিকে, যদি পাউন্ডের মূল্য এই লেভেলেরগুলোর উপরে স্থিতিশীল থাকে, তাহলে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। আজ যুক্তরাজ্যের কনস্ট্রাকশন বা নির্মাণ সংক্রান্ত PMI প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, তবে এই প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলেও এটি পাউন্ড বিক্রির জন্য ট্রেডারদের তেমন প্রভাবিত করবে না। প্রত্যাশার বিপরীতে, ব্রিটিশ মুদ্রার এখনও শক্তিশালী অবস্থান বজায় রয়েছে, যা শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট খাতের নয়, বরং সামগ্রিক অর্থনীতির প্রতি ট্রেডারদের আস্থার প্রতিফলন ঘটায়। ভূ-রাজনৈতিক কারণগুলো হঠাৎ করেই পাউন্ডের মূল্যের তীব্র কারেকশন ঘটাতে পারে, তবে এখন পর্যন্ত ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অপরিবর্তিত রয়েছে এবং প্রবণতা বিপরীতমুখী হওয়ার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের ওপর বেশি গুরুত্ব দেব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.2959-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.2918-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.2959-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি বাই পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে সেল ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস পুলব্যাকের প্রত্যাশা করছি। চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্যে পাউন্ডের মূল্য বৃদ্ধি অব্যাহত থাকার প্রত্যাশা করা হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2890-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.2918 এবং 1.2959-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.2890-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিচের দিকের যাওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.2855-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে বাই ট্রেড ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস পুলব্যাকের আশা করছি। যতটা সম্ভব মূল্য উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় পাউন্ড বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্য নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2918-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.2890 এবং 1.2855-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1956654094.jpg[/IMG]
GBP/USD পেয়ারের 1H চার্ট বৃহস্পতিবার GBP/USD পেয়ারের মূল্য কার্যত স্থবির ছিল। ব্রিটিশ পাউন্ড বা মার্কিন ডলারের দর বৃদ্ধির বা দরপতনের জন্য কোনো মৌলিক বা সামষ্টিক অর্থনৈতিক কারণ ছিল না, কারণ অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট দুর্বল ছিল এবং মৌলিক প্রভাবক অনুপস্থিত ছিল। একইসাথে, ডোনাল্ড ট্রাম্প নতুন করে কোনো শুল্ক আরোপ না করে এক দিন বিরতি নিয়েছেন। ফলে, মার্কেটের ট্রেডাররাও কার্যত এই স্বাভাবিক বিরতির সুযোগ নিয়েছে। মোটের উপর, ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা এখনও অব্যাহত রয়েছে। এটি এক সপ্তাহ আগে শেষ হওয়া উচিত ছিল, তবে ট্রাম্পের সিদ্ধান্তগুলো প্রযুক্তিগত দৃষ্টিভঙ্গিকে পুরোপুরিভাবে ব্যাহত করেছে। মার্কেটের ট্রেডাররা টানা তিন দিন ধরে ব্যাপকভাবে মার্কিন ডলার বিক্রি করেছে। যদি আজকের মার্কিন সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফল দুর্বল হয়, তাহলে ডলারের দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে। তবে, আগেও উল্লেখ করা হয়েছে যে বর্তমানে এই পেয়ারের মূল্যের প্রবণতায় সামঞ্জস্যপূর্ণ যৌক্তিকতা নেই, তাই যদি প্রকাশিত প্রতিবেদনের ফলাফল আশানুরূপ না হলেও ডলার শক্তিশালী হয়ে উঠলে সেটি খুব একটা বিস্ময়কর হবে না। GBP/USD পেয়ারের 5M চার্ট পাঁচ মিনিটের চার্টে, 1.2913 লেভেলের আশেপাশে একাধিক ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল, তবে পুরো দিন এই পেয়ারের মূল্যের সাইডওয়েজ মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে। উভয় ক্ষেত্রেই, নতুন ট্রেডাররা শর্ট পজিশন ওপেন করতে পারতেন, তবে এই পেয়ারের মূল্য কোনবারই নিকটবর্তী টার্গেট লেভেলে পৌঁছায়নি। তবুও, এই সিগন্যালগুলো সামান্য মুনাফার সুযোগ তৈরি করেছিল।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1564099453.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের উল্লেখযোগ্য নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য প্রথমবার 1.2912 লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণেই, আমি পাউন্ড বিক্রির সিদ্ধান্ত নেইনি। কিছুক্ষণ পরে, 1.2912 লেভেল দ্বিতীয়বার টেস্ট করা হয়েছিল, সেসময় MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে অবস্থান করছিল, যা এই পেয়ার কেনার জন্য দ্বিতীয় পরিকল্পনা (#2) বাস্তবায়নের সুযোগ তৈরি করেছিল, ফলে পাউন্ডের মূল্য ২০ পিপস বৃদ্ধি পেয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বেকারত্বের হার সামান্য বৃদ্ধি পেয়েছে এবং নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টির হারের গতি মন্থর হয়েছে, যা মার্কেটে ডলার কেনার প্রবণতার উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে, তবে এটি সক্রিয়ভাবে ডলার বিক্রির কারণ হয়ে দাড়ায়নি। বিনিয়োগকারীরা পরিস্থিতি মূল্যায়নের জন্য অপেক্ষাকৃত সতর্ক অবস্থান গ্রহণ করেছে, তারা নির্ধারণ করার চেষ্টা করছে যে মার্কিন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির এই মন্থরতা কতটা স্থায়ী এবং ফেডারেল রিজার্ভ এই পরিস্থিতির প্রতি কত দ্রুত প্রতিক্রিয়া দেখাবে। একদিকে, সামষ্টিক অর্থনৈতিক সূচকগুলোর ফলাফল ফেডকে আরও সতর্ক মুদ্রানীতির দিকে নিয়ে যেতে পারে এবং সুদের হার আরও হ্রাসের সম্ভাবনা তৈরি করতে পারে, যা ডলারের জন্য নেতিবাচক হবে। অন্যদিকে, অন্যান্য উন্নত অর্থনীতির তুলনায় মার্কিন অর্থনীতির স্থিতিশীলতা এখনো ডলারের চাহিদাকে সমর্থন করছে। স্বল্পমেয়াদে, মার্কিন ডলারের মূল্যের মুভমেন্ট আসন্ন মূল্যস্ফীতি ও কর্মসংস্থান সংক্রান্ত প্রতিবেদনের পাশাপাশি ফেড কর্মকর্তাদের বক্তব্যের উপর নির্ভর করবে। যেহেতু আজ যুক্তরাজ্যে কোনো অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশিত নির্ধারিত নেই, তাই অধিকাংশ ট্রেডিং সেশনে এই কারেন্সি পেয়ারের মূল্য সাইডওয়েজ ট্রেডিং চ্যানেলের মধ্যে থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 ও পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের দিকে বেশি মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.2964-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.2926-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.2964-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি বাই পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে সেল ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস পুলব্যাকের প্রত্যাশা করছি। পাউন্ডের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকার প্রত্যাশা করা হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2904-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.2926 এবং 1.2964-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.2904-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিচের দিকের যাওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.2869-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে বাই ট্রেড ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস পুলব্যাকের আশা করছি। যতটা সম্ভব মূল্য উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় পাউন্ড বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্য নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2926-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.2904 এবং 1.2869-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১২ মার্চ
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2132943712.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের উল্লেখযোগ্য উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য প্রথমবারের মতো 1.2942 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণেই, আমি পাউন্ড কেনার সিদ্ধান্ত নেইনি। কিছুক্ষণ পর, 1.2942 লেভেল পুনরায় টেস্ট করা হয়, সেসময় MACD সূচকটি ওভারবট জোনে অবস্থান করছিল, যা এই পেয়ার বিক্রির জন্য পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের সুযোগ তৈরি করেছিল এবং এর ফলে পাউন্ডের মূল্য ২০ পিপস হ্রাস পেয়েছিল। মার্কিন সেশনের মধ্যবর্তী সময়ে, 1.2942 এর লেভেল আবারও টেস্ট করা হয়, যা MACD সূচকটি শূন্যের উপরের দিকে যাওয়া শুরু করেছিল, এটিও পাউন্ড কেনার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে এবং এর ফলে পাউন্ডের মূল্য ২০ পিপস বৃদ্ধি পায়। ব্রিটিশ পাউন্ডের শক্তিশালী হওয়ার পেছনে বেশ কয়েকটি কারণ ছিল, যা মার্কিন ডলারের উপর চাপ সৃষ্টি করেছে। এর মধ্যে ইউক্রেন যুদ্ধের ব্যাপারে ইতিবাচক সংবাদ অন্যতম এবং সেইসাথে যুক্তরাজ্যে কোনো নেতিবাচক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনও প্রকাশিত হয়নি। এছাড়া, যুক্তরাষ্ট্রে আসন্ন সুদের হার হ্রাসের প্রত্যাশাও ডলারের দুর্বল হওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ। মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভ যদি আরও নমনীয় অবস্থান গ্রহণ করে, তাহলে উচ্চ রিটার্নের সন্ধানে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ডলারের আকর্ষণ কমে যেতে পারে। একই সঙ্গে, যুক্তরাজ্যে কোনো নেতিবাচক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশ না হওয়ায় ব্রিটিশ অর্থনীতির স্থিতিশীলতা নিয়ে বিনিয়োগকারীদের ইতিবাচক মনোভাব বজায় রয়েছে। যেহেতু আজ যুক্তরাজ্যে কোনো অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না, তাই পাউন্ডের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বজায় থাকার সুযোগ দেখা যেতে পারে। সম্ভবত মার্কিন ডলারের সামগ্রিক দুর্বলতাই এর মূল চালিকা শক্তি হবে, যা মার্কিন বন্ডের ইয়েল্ড হ্রাসের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ। বিনিয়োগকারীরা ফেডারেল রিজার্ভের মুদ্রানীতির দৃষ্টিভঙ্গি পুনর্মূল্যায়ন করছে এবং আরও নমনীয় অবস্থান গ্রহণের সম্ভাবনা বিবেচনা করছে। তবে, টেকনিক্যাল দৃষ্টিকোণ থেকে, GBP/USD পেয়ারের মূল্য 1.2960 লেভেলের প্রধান রেজিস্ট্যান্সের কাছাকাছি পৌঁছেছে এবং শুধুমাত্র এই লেভেল ব্রেকআউট করে মূল্য উপরের দিকে গেলে আরও ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সম্ভাবনা তৈরি হবে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি প্রধানত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 অনুসরণ করব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.2962-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.2935-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.2962-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি বাই পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে সেল ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস পুলব্যাকের প্রত্যাশা করছি। পাউন্ডের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2917-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.2935 এবং 1.2962-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.2917-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিচের দিকের যাওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.2885-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে বাই ট্রেড ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস পুলব্যাকের আশা করছি। যতটা সম্ভব মূল্য উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় পাউন্ড বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্য নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে।
পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2935-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.2917 এবং 1.2885-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1212501738.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের উল্লেখযোগ্য নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য প্রাথমিকভাবে 1.2930 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণেই, আমি পাউন্ড বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নেইনি। কিছুক্ষণ পর, যখন MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে ছিল, তখন 1.2930 লেভেলের দ্বিতীয় টেস্ট হয়েছিল। এটি পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের সুযোগ তৈরি করেছিল, যার ফলে পাউন্ডের মূল্য 40 পিপস পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে। গতকাল প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুসারে, ফেব্রুয়ারি মাসে মার্কিন ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI) মাত্র 0.2% বৃদ্ধি পেয়েছে, যা জানুয়ারিতে 0.5% বৃদ্ধির তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে কম। মুদ্রাস্ফীতির এই মন্থর বৃদ্ধির ফলে নিকট ভবিষ্যতে ফেডারেল রিজার্ভের সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা বৃদ্ধি পেয়েছে, যা মার্কিন ডলারকে দুর্বল করে এবং নতুন করে ব্রিটিশ পাউন্ড ক্রয়ের প্রবণতা সৃষ্টি করেছে। মুদ্রাস্ফীতির এই সামান্য বৃদ্ধি ফেডকে সুদের হার কমানো অব্যাহত রাখতে উদ্বুদ্ধ করতে পারে, যা ডলারকে আরও দুর্বল করবে এবং GBP/USD পেয়ারের মূল্যের বুলিশ প্রবণতা বজায় রাখতে সহায়তা করবে। তবে, এটি বোঝা জরুরি যে, ফেডের সিদ্ধান্ত শুধুমাত্র একটি মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনের ওপর নির্ভর করে না। শ্রমবাজারের স্থিতিশীলতা, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এবং ভূরাজনৈতিক ঝুঁকিগুলোও এতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই, এখনই ধরে নেওয়ার সময় আসেনি যে সুদের হার অনিবার্যভাবে কমানো হবে। আজ, যুক্তরাজ্যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা নেই, তাই চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্যে পাউন্ডের দর বৃদ্ধি অব্যাহত থাকতে পারে বলে আশা করা যাচ্ছে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 এর উপর নির্ভর করবো। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.2999-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.2963-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.2999-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি বাই পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে সেল ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস পুলব্যাকের প্রত্যাশা করছি। চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্যে পাউন্ডের মূল্য বৃদ্ধি অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2945-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.2963 এবং 1.2999-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.2945-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিচের দিকের যাওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.2914-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে বাই ট্রেড ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস পুলব্যাকের আশা করছি। যতটা সম্ভব মূল্য উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় পাউন্ড বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্য নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2963-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.2945 এবং 1.2914-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/149700442.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের উল্লেখযোগ্য নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য প্রথমবার 1.2941 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণেই, আমি পাউন্ড বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নেইনি। কিছুক্ষণ পরেই 1.2941 এর লেভেলের দ্বিতীয় টেস্ট ঘটেছিল, সেসময় MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে ছিল, যা এই পেয়ার ক্রয়ের জন্য পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের সুযোগ তৈরি করেছিল। তবে, এই পেয়ারের মূল্যের উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি দেখা যায়নি। গতকাল প্রকাশিত মার্কিন মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনের ফলাফলের প্রভাবে ডলারের মূল্য তীব্রভাবে বৃদ্ধি পায়নি, কারণ প্রকাশিত ফলাফল অর্থনীতিবিদদের পূর্বাভাসের তুলনায় অনেক কম ছিল। উৎপাদক মূল্য সূচকের পতন ফেডারেল রিজার্ভকে আরও সতর্কতার সঙ্গে কাজ করার সুযোগ দিচ্ছে, যা ডলারের চাহিদা হ্রাস করে এবং ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদকে সমর্থন যোগায়। তবুও, এই ইতিবাচক সংকেতগুলোর পরেও, ফেডের পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে অনিশ্চয়তা বজায় রয়েছে। আজ, যুক্তরাজ্যে গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, এবং বিনিয়োগকারীরা ব্রিটিশ অর্থনৈতিক অবস্থা মূল্যায়নের জন্য সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনগুলোর ফলাফল নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবে। জিডিপি এবং শিল্প উৎপাদন সংক্রান্ত প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ থেকে পুনরুদ্ধারের সংকেত দিতে পারে, যা পাউন্ডের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থাকে আরও শক্তিশালী করবে। বিপরীতে, দুর্বল ফলাফল পাউন্ডের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে, যা বিনিয়োগকারীদের পাউন্ড বিক্রির দিকে পরিচালিত করতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 এর উপর নির্ভর করবো।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.2978-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.2955-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.2978-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি বাই পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে সেল ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস পুলব্যাকের প্রত্যাশা করছি। শুধুমাত্র আসন্ন অর্থনৈতিক ফলাফলের শক্তিশালী ফলাফল চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রাখতে সহায়তা করলে পাউন্ডের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2934-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.2955 এবং 1.2978-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.2934-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিচের দিকের যাওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.2910-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে বাই ট্রেড ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস পুলব্যাকের আশা করছি। যতটা সম্ভব মূল্য উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় পাউন্ড বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্য নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2955-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরী
-
আমার টেকনিক্যাল এনালাইসিস বলছে Gbp vs Usd ডেইলি ট্রেন্ড লাইনের উপরে অবস্থান করছে। এখানে ডেইলি রেজিষ্ট্রেশন লেভেল হচ্ছে১.২৯৯২। তাই এটি ক্রস করে উপরে গেলে আমি বাই এন্ট্রি নিবো। তবে এখানে আমি একটা হেমার কেন্ডেলের জন্য অফেক্ষা করছি। যদি সেটা পাই তাইলে সেল ট্রেন্ড পাবো। তবে হিসাব অনুযায়ী মারকেট বাই ট্রেন্ডে অবস্থান করছে।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/806895791.jpg[/IMG]
GBP/USD পেয়ারের 1H চার্ট শুক্রবার, স্বল্প মাত্রার অস্থিরতা সাথে GBP/USD কারেন্সি পেয়ারের ট্রেড করা হচ্ছে এবং মূল্য 1.2913 থেকে 1.2980 রেঞ্জের সাইডওয়েজ চ্যানেলের মধ্যে অবস্থান করেছে। গত চার দিন ধরে, মূল্য ধারাবাহিকভাবে এই রেঞ্জের মধ্যে অবস্থান করছে। ব্রিটিশ মুদ্রার মূল্যের শক্তিশালী ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা সত্ত্বেও, মার্কেটে এখনো কোনো কারেকশনের ইঙ্গিত নেই, এমনকি সামান্যও কারেকশনেরও সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। শুক্রবার পরিলক্ষিত এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট দেখে বোঝা যায় যে মার্কেটের ট্রেডাররা মূলত ডলারের পক্ষে থাকা ইতিবাচক সংবাদ উপেক্ষা করছে। শুক্রবার, যুক্তরাজ্যের শিল্প উৎপাদন ও জিডিপি সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল, যা গত সপ্তাহের প্রথম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন ছিল। জানুয়ারির জিডিপি পূর্বাভাসের তুলনায় কম ছিল, এবং শিল্প উৎপাদন 0.9% হ্রাস পেয়েছে, যা প্রত্যাশার চেয়ে নেতিবাচক ফলাফল ছিল। তবে, ইউরোপীয় ট্রেডিং সেশনে পাউন্ড স্টার্লিং-এর মূল্য হ্রাস পায়নি। এটি এই ইঙ্গিত দেয় যে মার্কেটের ট্রেডাররা এই প্রতিবেদনগুলোকে উপেক্ষা করেছে, যদিও সাধারণত প্রতিবেদনের এই ধরনের ফলাফল ডলারকে সমর্থন করার কথা। তবে, যদি ট্রাম্প উইকেন্ডে নতুন শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন, তাহলে সোমবার ডলারের দরপতন ঘটতে পারে।