-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৩ সেপ্টেম্বর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/119930854.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের বেশ অনেকটা নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.3364 লেভেল টেস্ট করে, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমাবদ্ধ করেছিল। এই কারণে আমি পাউন্ড বিক্রি করিনি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রকাশিত উৎপাদন খাত সংক্রান্ত প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল কেবলমাত্র সাময়িকভাবে ডলারের বিপরীতে পাউন্ডকে সহায়তা করেছে। এর আগে প্রকাশিত যুক্তরাজ্যের উৎপাদন খাতের PMI প্রতিবেদনের ফলাফল স্বল্পস্থায়ী আশাবাদ সৃষ্টি করেছিল, তবে এটি আসলে ডলারের আধিপত্যের কোনো পরিবর্তন ঘটাতে পারেনি। আজ সকালে ট্রেডারদের দৃষ্টি যুক্তরাজ্যের পরিষেবা খাতের PMI, কম্পোজিট PMI এবং ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের ফিনান্সিয়াল পলিসি কমিটির সদস্য সারা ব্রিডেনের ভাষণের দিকে থাকবে। এই প্রতিবেদনগুলোর ফলাফল ও সারা ব্রিডেনের মন্তব্য নিঃসন্দেহে ব্রিটিশ মুদ্রার ট্রেডিংয়ের পরিস্থিতি নির্ধারণ করবে এবং মার্কেটের সার্বিক পরিস্থিতিকেও প্রভাবিত করবে। যুক্তরাজ্যের অর্থনীতির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ পরিষেবা খাতের অবস্থা এই খাতের ব্যবসায়িক কার্যক্রম সূচকের মাধ্যমে প্রতিফলিত হয়। যদি সূচকটির মান 50-এর উপরে থাকে তবে তা এই খাতের প্রবৃদ্ধি নির্দেশ করে, আর নিচে থাকলে সংকোচন নির্দেশ করে। এই প্রতিবেদনটি বিশ্লেষণ করলে তা যুক্তরাজ্যের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা মূল্যায়নে সহায়তা করবে এবং পাউন্ডে বিনিয়োগ সম্পর্কিত সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করবে। অন্যদিকে, কম্পোজিট PMI, যা উৎপাদন ও পরিষেবার খাতের ফলাফল একত্রিত করে উপস্থাপন করে, সামগ্রিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমের আরও বিস্তৃত চিত্র প্রদান করে। বিনিয়োগকারীরা বিদ্যমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতির প্রবণতা বোঝার জন্য এই সূচকটির দিকে বিশেষ নজর রাখবেন। সারা ব্রিডেনের ভাষণ বিশেষ আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে। মার্কেটের ট্রেডাররা জানতে চেষ্টা করবেন যে যুক্তরাজ্যের কেন্দ্রীয় ব্যাংক কীভাবে মুদ্রাস্ফীতি, শ্রমবাজার এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক সূচকের ফলাফল মূল্যায়ন করছে। সুদের হারের পরিবর্তন বা অন্যান্য মুদ্রানীতি সংশোধনের ইঙ্গিত কারেন্সি মার্কেটে অস্থিরতার মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে এবং পাউন্ডের এক্সচেঞ্জ রেটে তীব্র ওঠানামা ঘটাতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর গুরুত্ব দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3416-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3380-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3416-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে পাউন্ডের মূল্য বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3357-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3380 এবং 1.3416-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3357-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3313-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। আজ পাউন্ডের বিক্রেতারা মার্কেটে যেকোনো সময় সক্রিয় হতে পারে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে, বিশেষত আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3380-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3357 এবং 1.3313-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/422794
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৪ সেপ্টেম্বর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1271184741.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের বেশ উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.3418 লেভেল টেস্ট করে, যা এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমাবদ্ধ করেছিল। এই কারণে আমি পাউন্ড ক্রয় করিনি এবং ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টটি কাজে লাগাতে পারিনি। গতকাল বিকেলে মার্কিন শ্রম পরিসংখ্যান ব্যুরো থেকে প্রকাশিত কর্মসংস্থানের সুযোগ ও শ্রমিক পরিবর্তন সংক্রান্ত প্রতিবেদনের হতাশাজনক ফলাফল ডলারের উপর উল্লেখযোগ্য চাপ সৃষ্টি করেছে, যা কারেন্সি মার্কেটে ব্রিটিশ পাউন্ডের আরও শক্তিশালী দর বৃদ্ধিতে সহায়তা করেছে। মার্কেটের বেশিরভাগ ট্রেডার ডলারের এই দরপতনকে ফেডারেল রিজার্ভের আরও ডোভিশ বা নমনীয় মুদ্রানীতি প্রণয়নের প্রত্যাশার সঙ্গে যুক্ত করেছেন, যে পদক্ষেপটি দুর্বল অর্থনৈতিক সূচকের প্রতিক্রিয়ায় গ্রহণ করা হতে পারে। সুদের হার হ্রাস আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ডলারের আকর্ষণ কমিয়ে দেবে, যা যুক্তিসঙ্গতভাবেই মার্কিন মুদ্রার আরও দরপতনের দিকে নিয়ে যেতে পারে। আজ দিনের প্রথমার্ধে যুক্তরাজ্যের নির্মাণ খাতের PMI প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এই সূচকটি নির্মাণ কোম্পানির ক্রয় ব্যবস্থাপকদের মনোভাব প্রতিফলিত করে এবং ব্রিটিশ অর্থনৈতিক পরিস্থিতির একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক হিসেবে কাজ করে। যদি সূচকটি 50-এর উপরে থাকে তবে সেটি এই খাতের প্রবৃদ্ধি নির্দেশ করে, আর ব্রিটিশ নিচে থাকলে তা সংকোচনের ইঙ্গিত দেয়। পূর্ববর্তী মাসগুলোতে সূচকটির মিশ্র ফলাফল দেখা গিয়েছিল, যা আজকের প্রতিবেদনের ফলাফলের বিষয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে। যদি সূচকটির ফলাফল প্রত্যাশার চেয়ে বেশি আসে, তবে এটি পাউন্ড স্টার্লিংকে সহায়তা করতে পারে, যা নির্মাণ খাতের স্থিতিশীলতা ও বিস্তৃতভাবে ইতিবাচক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির সম্ভাবনার প্রতি আস্থা প্রতিফলিত করবে। বিপরীতে, সূচকটির ফলাফল পূর্বাভাসের নিচে এলে পাউন্ডের দরপতন হতে পারে, কারণ এটি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মন্থরতার সংকেত হিসেবে দেখা হবে। দৈনিক কৌশল হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর গুরুত্ব দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3477-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3444-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3477-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে পাউন্ডের মূল্য বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3415-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3444 এবং 1.3477-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3415-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.33763-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। আজ পাউন্ডের বিক্রেতারা মার্কেটে যেকোনো সময় সক্রিয় হতে পারে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে, বিশেষত আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3444-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3415 এবং 1.3376-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/422952
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৫ সেপ্টেম্বর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2102499598.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের বেশ নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.3421-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করে দেয়। এই কারণেই আমি পাউন্ড বিক্রি করিনি। দিনের প্রথমার্ধে বিনিয়োগকারীদের দৃষ্টি যুক্তরাজ্যের খুচরা বিক্রয় প্রতিবেদনের দিকে থাকবে। এই সূচক ভোক্তা ব্যয়ের প্রবণতা প্রতিফলিত করে এবং ব্রিটিশ অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নির্ধারণের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাপকাঠি হিসেবে কাজ করে। খুচরা বিক্রয়ে মাঝারি প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে, যা বাস্তবে পাউন্ডের ক্রেতাদের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। একই সময়ে, যুক্তরাজ্যের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় মর্টগেজ ঋণদাতা হ্যালিফ্যাক্স আবাসন মূল্য সূচকও প্রকাশিত হবে। এই সূচককে রিয়েল এস্টেট মার্কেটে অন্যতম নির্ভরযোগ্য সূচক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে, আবাসন মূল্য সূচকের বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে, যদিও তা অনেক বেশি সংযমী গতিতে হতে পারে। উপরোক্ত বিষয়গুলো থেকে বোঝা যাচ্ছে, খুচরা বিক্রয় এবং আবাসন মূল্য সূচকের শক্তিশালী ফলাফল পাউন্ডকে সহায়তা করতে পারে এবং যুক্তরাজ্যের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনার প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়াতে পারে। বিপরীতে, হতাশাজনক ফলাফল পাউন্ডের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে এবং প্রবৃদ্ধি মন্থর হওয়ার আশঙ্কা বাড়াতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/381146338.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3494-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3462-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3494-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে পাউন্ডের মূল্য বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3440-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3462 এবং 1.3494-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3440-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3410-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে পাউন্ডের বিক্রেতারা মার্কেটে সক্রিয় হতে পারে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে, বিশেষত । গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3462-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3440 এবং 1.3410-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/423103
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৮ সেপ্টেম্বর
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.3493 লেভেল টেস্ট করেছিল, যা পাউন্ড কেনার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল এবং এর ফলে এই পেয়ারের মূল্য 1.3546-এর লক্ষ্যমাত্রার দিকে বৃদ্ধি পায়। সেখান থেকে রিবাউন্ডের পর এই পেয়ার বিক্রি কওরে প্রায় 30 পিপস অতিরিক্ত লাভ করার সুযোগ পাওয়া গেছে। মার্কিন শ্রম দপ্তরের সর্বশেষ প্রতিবেদনে দেখা গেছে আগস্টে দেশটির কর্মসংস্থান মাত্র 22,000 বৃদ্ধি পেয়েছে, যা ডলারের তীব্র দরপতন এবং পাউন্ডের দর বৃদ্ধির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই ফলাফল পূর্বাভাসের তুলনায় অনেক কম, যেখানে 75,000-এর বেশি নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টির প্রত্যাশা করা হয়েছিল, এবং এটি মার্কিন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির গতি নিয়ে গুরুতর উদ্বেগ সৃষ্টি করছে। কারেন্সি মার্কেটের ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া তাৎক্ষণিক এবং স্পষ্ট ছিল। কর্মসংস্থান সংক্রান্ত প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল ফেডারেল রিজার্ভকে সুদের হার কমানোর পরিকল্পনা পুনর্বিবেচনা করতে বাধ্য করতে পারে, যা বছরের শেষে আরও নমনীয় নীতিমালা অনুসরণের সম্ভাবনা বাড়াচ্ছে। দুঃখজনকভাবে, আজ যুক্তরাজ্যের কোনো অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশের সময়সূচি নেই। মুদ্রাস্ফীতির পরিসংখ্যান, কর্মসংস্থানের হার এবং জিডিপি-সহ গুরুত্বপূর্ণ সূচক প্রকাশিত হওয়ার কথা না থাকায় ট্রেডাররা ব্রিটিশ অর্থনীতির অবস্থা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা গঠনের মতো তথ্য থেকে বঞ্চিত হবে। প্রতিবেদনের অনুপস্থিতিতে, পাউন্ড স্টার্লিংয়ের মূল্যের মুভমেন্ট অনেকাংশে বৈশ্বিক বিষয়াবলীর ওপর নির্ভর করবে, যেমন মার্কেটে সামগ্রিক ঝুঁকি গ্রহণের মনোভাবের পরিবর্তন এবং মার্কিন ডলারের মূল্যের ওঠানামা সক্রিয় ভূমিকা রাখতে পারে। বিনিয়োগকারীরা যুক্তরাজ্যের অর্থনীতির ওপর সম্ভাব্য প্রভাব সম্পর্কে ধারণা নিতে ইউরোপীয় এবং মার্কিন সামষ্টিক প্রতিবেদনের মতো পরোক্ষ প্রতিবেদনের ওপর নির্ভর করতে বাধ্য হবে। এ পরিস্থিতিতে, টেকনিক্যাল বিষয় এবং মার্কেটের ট্রেডারদের সেন্টিমেন্টের ভূমিকা বেড়ে যাবে, যা GBP/USD পেয়ারের মূল্যের আরও তীব্র এবং অপ্রত্যাশিত ওঠানামা সৃষ্টি করতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/805011359.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3536-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3511-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3536-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। শুক্রবারের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার ধারাবাহিকতায় পাউন্ডের মূল্য বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3492-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3511 এবং 1.3536-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3492-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3466-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। আজ যেকোনো সময় পাউন্ডের বিক্রেতারা মার্কেটে সক্রিয় হতে পারে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3511-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3492 এবং 1.3466-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/423273
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১০ সেপ্টেম্বর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/717539311.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচের দিকে নামা শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.3573 লেভেল টেস্ট করেছিল, যা পাউন্ড বিক্রির জন্য সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল এবং এর ফলে এই পেয়ারের দর 1.3533 লক্ষ্যমাত্রার দিকে নেমে গেছে। সাপ্তাহিক সর্বোচ্চ লেভেলে অবস্থান ধরে রাখতে ব্যর্থ হওয়ার পর পাউন্ড ডলারের বিপরীতে দুর্বল হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশের আগে মার্কেটে পরিলক্ষিত এই সতর্ক মনোভাব কেবল অযৌক্তিক ঝুঁকি এড়ানোর জন্য নয়, বরং ভবিষ্যতে এই পেয়ারের মূল্যের গতিশীলতার উপর এই ধরনের প্রতিবেদনের সম্ভাব্য প্রভাবের সচেতনতার ফল। মার্কিন অর্থনৈতিক প্রতিবেদন—তা মুদ্রাস্ফীতি, কর্মসংস্থান বা শিল্প উৎপাদন যাই হোক না কেন—মূলত পরিস্থিতি বদলে দিতে পারে, মার্কিন অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে পুনর্মূল্যায়নে প্ররোচিত করতে পারে এবং এর ফলশ্রুতিতে ডলারের এক্সচেঞ্জ রেটকে প্রভাবিত করতে পারে। দুর্ভাগ্যবশত, আজও যুক্তরাজ্য থেকে কোনো প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না, যা GBP/USD পেয়ারের উপর আরও চাপ সৃষ্টি করতে পারে। অভ্যন্তরীণ প্রভাবক না থাকায় ব্রিটিশ মুদ্রার মূল্য বিশেষভাবে বাহ্যিক বিষয়গুলোর প্রতি সংবেদনশীল হয়ে উঠেছে—তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসা ইতিবাচক খবরের প্রভাবে ডলারের দর বৃদ্ধি হোক বা বিশ্ববাজারে সাধারণ অস্থিরতা হোক। নতুন প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ব্রিটিশ অর্থনীতির অবস্থা মূল্যায়নের সুযোগ না থাকায় বিনিয়োগকারীরা সাধারণত সতর্ক অবস্থান গ্রহণ করেছে এবং মুনাফা তুলে নিচ্ছে, যা নিঃসন্দেহে পাউন্ডের মূল্য বৃদ্ধিতে সহায়তা করে না। তবে ভুলে গেলে চলবে না যে প্রতিবেদন না থাকলেও মার্কেটের পরিস্থিতি সর্বদা গতিশীল এবং অপ্রত্যাশিত রয়ে যায়। রাজনৈতিক বিবৃতি, অন্য কোনো দেশ থেকে আসা অপ্রত্যাশিত খবর, বা এমনকি শুধুমাত্র টেকনিক্যাল বিষয়ও ট্রেডিংয়ের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর গুরুত্ব দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/374513108.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3584-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3545-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3584-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। আজ এই পেয়ারের মূল্যের শক্তিশালী বৃদ্ধির সম্ভাবনা নেই। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3527-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3545 এবং 1.3584-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3527-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3495-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। আজ যেকোনো সময় পাউন্ডের বিক্রেতারা মার্কেটে সক্রিয় হতে পারে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3545-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3527 এবং 1.3495-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/423579
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১১ সেপ্টেম্বর। গতকালের ফরেক্স ট্রেডের পর্যালোচনা
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/948649855.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছিল ঠিক তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.3545 লেভেল টেস্ট করেছিল, যা পাউন্ড ক্রয়ের জন্য একটি কার্যকর এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। তবে, এই পেয়ারের মূল্যের উল্লেখযোগ্য ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা গড়ে ওঠেনি। আগস্টে মার্কিন উৎপাদন মূল্য সূচক (PPI) হঠাৎ করে 0.1% কমে যাওয়ায় ডলারের দরপতন হয়েছে এবং এর ফলে ব্রিটিশ পাউন্ডের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে, বড় ধরনের বুলিশ প্রবণতা গঠিত হয়নি। প্রথমত, PPI-র পতন ছিল এককালীন ঘটনা, ফলে আজ ট্রেডারদের মনোযোগ মার্কিন ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI) সংক্রান্ত প্রতিবেদনের দিকে স্থানান্তরিত হয়েছে। দ্বিতীয়ত, ব্রিটিশ অর্থনীতি ঘিরে চলমান অনিশ্চয়তা স্টার্লিং-এর ওপর চাপ বজায় রেখেছে। আজ যুক্তরাজ্যে কোনো অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না, তাই মার্কেটে মূলত মার্কিন প্রতিবেদন প্রকাশের পর মুভমেন্ট শুরু হবে। ততক্ষণ পর্যন্ত এই পেয়ারের মূল্য সম্ভবত গতকালের সাইডওয়েজ চ্যানেলের মধ্যেই থাকলে। দৈনিক ভিত্তিতে ট্রেড করা ট্রেডারদের উচিত সতর্কভাবে নিউজ ফিড পর্যবেক্ষণ করা—যাতে শুধু অর্থনৈতিক নয়, রাজনৈতিক ও সামাজিক ঘটনাবলিও জানা যায়, যেগুলো বিনিয়োগকারীদের মনোভাবকে প্রভাবিত করতে পারে। মার্কিন প্রতিবেদনের প্রকাশের অপেক্ষায় থাকাকালীন সময়ে রেঞ্জ-ভিত্তিক ট্রেডিং কৌশল যুক্তিযুক্ত মনে হচ্ছে, তবে অবশ্যই স্টপ-লস এবং টেক-প্রফিট অর্ডারের গুরুত্ব মনে রাখতে হবে এবং নতুন প্রতিবেদন প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে দ্রুত পজিশন সমন্বয় করতে হবে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি আজ মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের দিকে বেশি মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3553-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3531-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3553-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। আজ পাউন্ডের মূল্যের শক্তিশালী বৃদ্ধির সম্ভাবনা নেই। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3518-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3531 এবং 1.3553-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3518-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3495-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। আজ যেকোনো সময় পাউন্ডের বিক্রেতারা মার্কেটে সক্রিয় হতে পারে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3531-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3518 এবং 1.3495-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/423735
-
১২ সেপ্টেম্বর কীভাবে GBP/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/286302156.jpg[/IMG]
বৃহস্পতিবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ: GBP/USD পেয়ারের 1H চার্ট বৃহস্পতিবার GBP/USD পেয়ারের মূল্যের যথেষ্ট বৃদ্ধি পরিলক্ষিত হয়েছে, যা মূলত মার্কিন মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনের কারণে হয়েছে। এখন অনেক ট্রেডার ভাবছেন, যখন মার্কিন মুদ্রাস্ফীতি বেড়েছে (যা সাধারণত ডলারের জন্য ইতিবাচক), তখন কেন আবার ডলারের দরপতন হল? শেষ পর্যন্ত, মুদ্রাস্ফীতি বাড়লে এর অর্থ হলো ফেডের কাছে মূল সুদের হার আক্রমণাত্মকভাবে কমানোর কারণ কমে যায়। এটা ঠিক, তবে গত দুই সপ্তাহ ধরে এটি স্পষ্ট ছিল যে ফেডের কাছে বর্তমানে প্রধান অগ্রাধিকার হলো শ্রমবাজারকে সুরক্ষা দেয়া, যা টানা চার মাস দুর্বল পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছে। তাই বছরের শেষ নাগাদ দুইবার সুদের হার হ্রাস কার্যত নিশ্চিত হয়ে গেছে। মার্কিন মুদ্রাস্ফীতি বাড়ছে—এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই, বিশেষ করে বৈশ্বিক বাণিজ্যযুদ্ধের সময়, যা যুক্তরাষ্ট্রই শুরু করেছিল। ট্রেডাররা কেবল মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনকে সক্রিয় মুভমেন্টের কারণ হিসেবে ব্যবহার করেছে। মধ্যমেয়াদে ডলারের মূল্য বৃদ্ধির কোনো সম্ভাবনা নেই—মুদ্রাস্ফীতি বেশি হোক বা কম, ফেড যেকোনো অবস্থাতেই মুদ্রানীতি নমনীয় করবে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/63774666.jpg[/IMG]
GBP/USD পেয়ারের 5M চার্ট 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে বৃহস্পতিবার তেমন কার্যকর মুভমেন্ট দেখা যায়নি, এবং শুধুমাত্র মার্কিন মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন প্রকাশের পর প্রথম ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। মূল্য 1.3529–1.3543 এরিয়া ব্রেক করে এবং এক ঘণ্টার মধ্যে 1.3574–1.3590 জোনের লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছে যায়। এর ফলে সামান্য মুনাফা নেওয়া সম্ভব হয়েছিল।
শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে GBP/USD পেয়ারের মূল্যের নতুন ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা শুরু হওয়ার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে, এবং হায়ার টাইমফ্রেমেও ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বজায় রয়েছে। আগেই উল্লেখ করা হয়েছে, মধ্যমেয়াদে ডলারের মূল্য বৃদ্ধির কোনো কারণ নেই, তাই আমরা পাউন্ডের আরও দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করছি। শুক্রবার GBP/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত থাকতে পারে। 1.3529–1.3543 এরিয়া থেকে বাউন্স হলে নতুন করে ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট শুরু হতে পারে। একইভাবে, 1.3574–1.3590 জোন ব্রেক করে মূল্য ঊর্ধ্বমুখী হলে পাউন্ডের মূল্য বৃদ্ধির প্রবণতা আরও ত্বরান্বিত হতে পারে। তাই আজ লং পজিশনগুলো প্রাসঙ্গিক থাকবে। যদি মূল্য 1.3529–1.3543 এর নিচে কনসোলিডেট করে শুধুমাত্র তখনই শর্ট পজিশন বিবেচনা করবেন। 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে বর্তমানে নিম্নলিখিত লেভেলগুলোতে ট্রেড করা যেতে পারে: 1.3102–1.3107, 1.3203–1.3211, 1.3259, 1.3329–1.3331, 1.3413–1.3421, 1.3466–1.3475, 1.3529–1.3543, 1.3574–1.3590, 1.3643–1.3652, 1.3682, 1.3763। শুক্রবার যুক্তরাজ্যে জুলাই মাসের জিডিপি এবং শিল্প উৎপাদন সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এসব প্রতিবেদনের ফলাফলের প্রভাবে মার্কেটে খুব দুর্বল প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে। মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের ভোক্তা মনোভাব সূচকের ফলাফলের প্রভাবে কিছুটা বেশি প্রতিক্রিয়ার আশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/423875
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৫ সেপ্টেম্বর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/379549204.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের অনেক নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.3528-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণেই আমি পাউন্ড বিক্রি করিনি। গত শুক্রবার প্রকাশিত ইউনিভার্সিটি অব মিশিগান কনজিউমার সেন্টিমেন্ট সূচকের পতনের পর ব্রিটিশ পাউন্ডের দর ডলারের বিপরীতে বৃদ্ধি পায়। সূচকটির এই অপ্রত্যাশিত পতন ডলারের দরপতন ঘটায় এবং পাউন্ডকে সহায়তা করে। মার্কেটে সঙ্গে সঙ্গেই প্রতিক্রিয়া দেখা যায়, কারণ বিনিয়োগকারীরা তাদের প্রত্যাশা সংশোধন করে ফেডারেল রিজার্ভের আরও ডোভিশ বা নমনীয় নীতিমালার দিকে ঝুঁকে পড়ার সম্ভাবনা বিবেচনা করছে। আজ যুক্তরাজ্য থেকে কোনো বড় ধরনের মৌলিক প্রতিবেদন প্রকাশের সম্ভাবনা নেই, যা পাউন্ডের জন্য ইতিবাচক। যুক্তরাজ্যের সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশের কথা না থাকায় মার্কেটের ট্রেডারদের দৃষ্টি এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টে প্রভাব ফেলা অন্যান্য বিষয়ের ওপর থাকবে। এর ফলে প্রতিবেদনের অপ্রত্যাশিতফলাফল র কারণে মূল্যের তীব্র ওঠানামার সম্ভাবনা কমে যায়। বর্তমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সঙ্গে একটি নিরপেক্ষ মৌলিক পটভূমি থাকলে সেটি পাউন্ডের আরও মূল্য বৃদ্ধিকে সমর্থন করতে পারে, যেহেতু স্পেকুলেটিভ লং পজিশনগুলো এখনো অগ্রাধিকার পাচ্ছে। মার্কেটের ট্রেডাররা সম্ভবত যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদ এবং বৈশ্বিক প্রবণতার ওপর নজর রাখবেন, যা ঝুঁকি গ্রহণের আগ্রহকে প্রভাবিত করছে। মার্কিন অর্থনীতি থেকে আসা যেকোনো নেতিবাচক সংকেত বা ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা বৃদ্ধি পেলে তা পাউন্ডকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি পরিকল্পনা #1 এবং #2 কার্যকর করার দিকে বেশি গুরুত্ব দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1868990664.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3608-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3573-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3608-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকলে আজ পাউন্ডের মূল্যের শক্তিশালী বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3557-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3573 এবং 1.3608-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3557-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3526-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। আজ যেকোনো সময় পাউন্ডের বিক্রেতারা মার্কেটে সক্রিয় হতে পারে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3573-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3557 এবং 1.3526-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/424057
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৬ সেপ্টেম্বর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1299491259.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের অনেক নিচে অবস্থান করছিল তখনই এই পেয়ারের মূল্য প্রথমবারের মতো 1.3588 লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণেই আমি পাউন্ড বিক্রি করিনি। একই লেভেলের দ্বিতীয়বারের টেস্ট হওয়ার সময় MACD সূচকটি ওভারসোল্ড এরিয়াতে প্রবেশ করেছিল, যা পরিকল্পনা #2 কার্যকর করার সুযোগ দেয় এবং এই পেয়ারের মূল্য 20 পিপস বৃদ্ধি পায়। আজ যুক্তরাজ্যের বেকার ভাতা দাবি, বেকারত্বের হার এবং গড় আয়ের প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। একত্রে, এই প্রতিবেদনগুলো শ্রমবাজারের পরিস্থিতির একটি পূর্ণাঙ্গ চিত্র প্রদান করবে, এবং একসাথে প্রকাশিত হওয়ায় বেশ অনেক তথ্য পাওয়া যাবে, যা সতর্কতার সাথে বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন। বেকার ভাতার জন্য দাখিলকৃত আবেদনের সংখ্যার পরিবর্তন স্বল্পমেয়াদী কর্মসংস্থানের প্রবণতার একটি স্পষ্ট সূচক হিসেবে কাজ করে। আবেদনের সংখ্যায় হঠাৎ বৃদ্ধি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি মন্থর হওয়ার ইঙ্গিত দিতে পারে বা নির্দিষ্ট খাতে সমস্যার কারণে কোম্পানিগুলো কর্মী ছাঁটাই করছে তা নির্দেশ করতে পারে। অন্যদিকে, আবেদনের সংখ্যা হ্রাস শ্রমবাজারে পরিস্থিতির উন্নতি এবং ব্যবসায়িক আস্থার বৃদ্ধি নির্দেশ করে। অন্যদিকে, বেকারত্বের হার সার্বিক পরিস্থিতির একটি বিস্তৃত চিত্র প্রদান করে, যা কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর মধ্যে কাজ খুঁজছে এমন অংশকে প্রতিফলিত করে। এই সূচকটি প্রায়ই ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের মুদ্রানীতি নির্ধারণের একটি প্রধান মানদণ্ড হিসেবে ব্যবহৃত হয়। কম বেকারত্ব মুদ্রাস্ফীতির চাপ বাড়াতে পারে। সবশেষে, গড় আয়ের স্তরের পরিবর্তন মুদ্রাস্ফীতি ঝুঁকি এবং ভোক্তা চাহিদার গতিবিধি মূল্যায়নের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মজুরি বৃদ্ধি পেলে তা ভোক্তা ব্যয়কে উদ্দীপিত করতে পারে, যার ফলে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সহায়তা পায়। তবে, উৎপাদনশীলতার সমান বৃদ্ধি ছাড়াই অতিরিক্ত মজুরি বৃদ্ধি মুদ্রাস্ফীতি বাড়াতে পারে, যা নিয়ন্ত্রণে আনতে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে বাধ্য করতে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়ন করার দিকে বেশি গুরুত্ব দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2119447093.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3662-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3628-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3662-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকলে আজ পাউন্ডের মূল্যের শক্তিশালী বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3605-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3628 এবং 1.3662-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/424197
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৭ সেপ্টেম্বর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1802224836.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য প্রথমবারের মতো 1.3646 লেভেল টেস্ট করে, যা পাউন্ড কেনার জন্য সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলে এই পেয়ারের মূল্য বৃদ্ধি পেয়ে 1.3671-এর লক্ষ্যমাত্রার কাছাকাছি গিয়ে স্থিতিশীল হয়। যুক্তরাজ্যের শ্রমবাজার সম্পর্কিত প্রতিবেদনের ফলাফল দিনের প্রথমার্ধে পাউন্ডের শক্তিশালী চাহিদা বজায় রেখেছিল, এরপর আবার ডলারের দরপতন ঘটে। প্রকাশিত প্রতিবেদনে খুব বেশি ইতিবাচক দিক না থাকলেও, শ্রমবাজারের স্থিতিশীলতা—যা কিছু বিশ্লেষকের প্রত্যাশার বিপরীতে ছিল—পাউন্ডকে সহায়তা করেছে। বিনিয়োগকারীরা যারা সূচকগুলোর তীব্র অবনতির আশঙ্কা করছিলেন, তারা একটি সংকেত পেয়েছেন যে যুক্তরাজ্যের অর্থনীতি হয়তো ধারণার চেয়ে বেশি ধাক্কা সহ্য করতে সক্ষম। আজ পাউন্ডের মূল্যের মুভমেন্ট যুক্তরাজ্যের ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI) এবং এর কোর ভ্যালু দ্বারা প্রভাবিত হবে। অর্থনীতিবিদরা উভয় সূচকের বৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছেন, যা ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের আর্থিক নীতিমালা এবং পাউন্ডের মূল্যের উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। যদি ভোক্তা মূল্য সূচক প্রত্যাশার চেয়ে বেশি আসে, তবে এটি ব্যাংক অফ ইংল্যান্ড কর্তৃক আরও কঠোর অবস্থান গ্রহণের পক্ষে শক্তিশালী যৌক্তিকতা তৈরি করবে—যা পাউন্ডকে সহায়তা করবে। বিপরীতে, মুদ্রাস্ফীতি প্রত্যাশার চেয়ে কম হলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওপর চাপ হ্রাস পাবে, ফলে পাউন্ডের দরপতন হতে পারে। কোর CPI (খাদ্য ও জ্বালানির মতো অস্থির উপাদান বাদ দিয়ে বিবেচিত) অন্তর্নিহিত মুদ্রাস্ফীতির প্রবণতার একটি স্পষ্ট চিত্র প্রদান করবে। যদি মূল ভোক্তা মূল্য সূচক সামগ্রিক সূচকের তুলনায় বেশি হারে বৃদ্ধি পায়, তবে এটি যুক্তরাজ্যের অর্থনীতিতে মুদ্রাস্ফীতির গভীরতর সমস্যার সংকেত দিতে পারে। দৈনিক ক্ষেত্রে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের দিকে বেশি মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1669343323.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3671-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.3650-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.3671-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকলে আজ পাউন্ডের শক্তিশালী মূল্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3631-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। 1.3650 এবং 1.3671-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ পাউন্ডের মূল্য 1.3631-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3612-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি, এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্ট হওয়ার আশা করছি। আজ দিনের প্রথমার্ধে পাউন্ডের বিক্রেতাদের মার্কেটে সক্রিয় থাকার খুব একটা সম্ভাবনা নেই। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.3650-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। 1.3631 এবং 1.3612-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করা যেতে পারে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/424355