আজকে আমি দুপুর ২ টার দিকে জিবিপিইউএসডি পিয়ারে এটমার্কেটে ট্রেড ওপেন করি।যদিও আজকে সন্ধা ৬টার দিকে বিগনিউজ ছিলো।জিবিপি তে আমার টিপি হিট করবে কি।
[ATTACH=CONFIG]9951[/ATTACH]
Printable View
আজকে আমি দুপুর ২ টার দিকে জিবিপিইউএসডি পিয়ারে এটমার্কেটে ট্রেড ওপেন করি।যদিও আজকে সন্ধা ৬টার দিকে বিগনিউজ ছিলো।জিবিপি তে আমার টিপি হিট করবে কি।
[ATTACH=CONFIG]9951[/ATTACH]
[attach]9959[/attach]
ব্রেক্সিট চুক্তি কার্যকর হবার কারনে ফলে পাউন্ডের প্রাইস বেড়ে ছিল তাই*gbpusd পেয়ারটিতে*আপট্রেন ড অব্যাহত থাকতে পারে, এছাড়াও এ সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের *পিএমআই রিপোর্ট রয়েছে, রিপোর্টটি প্রত্যাশিত লেভেল বা তার উপরে আসলে এটাতে আপট্রেন্ড অব্যাহত হবেই। যদিও*গত সপ্তাহের শেষের দিন পেয়ারটি ১.৩২ প্রাইসের উপরে ট্রেডিং করে ছিল এবং বর্তমানে*সাপোর্ট লেভেল ১.২৮৫০ তে কাজ করছে।
[attach]9975[/attach]
আজ gbpusd পেয়ারটিতে*ব্রিটিশ কন্সট্রাকশন পিএমআই এবং যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাক্টরি অর্ডার কিছুটা**প্রাইস বাড়তে*প্রভাব ফেলতে পারে। যদিও*পেয়ারটি 1.3083**প্রাইস থেকে কমে 1.2982*প্রাইসে এসেছিল এবং*বর্তমানে পেয়ারটি রিকভার করছে এবং 1.3000 প্রাইসের উপরে অবস্থান করছে। ফলে*পেয়ারটি বিয়ারিশ অবস্থানে আসলে তিন সপ্তাহের পুরনো সাপোর্ট লেভেল*1.2980 এর কাছাকাছি আসতে পারে এবং পরবর্তী সাপোর্ট লেভেল হতে পারে 1.2900।
[attach=config]10013[/attach]
gbp/usd পেয়ারটি দ্বিতীয় দিনের মতো ডাউনট্রেন্ডে রয়েছে। পেয়ারটি বর্তমানে ১.৩০০০ প্রাইসের নিচে অবস্থান করছে। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সাথে ব্রেক্সিট কার্যকর হওয়ার পরবর্তীতে ব্রেক্সিট নিয়ে উত্তেজনা এখনও বিরাজ করছে। ব্রিটিশ ইকোনমি এখনও স্বাভাবিক অবস্থানে ফিরে আসতে পারেনি। এদিকে মার্কিন ইকোনমি ভাল করার ফলে পাউন্ডের বিপরীতে মার্কিন ডলারের প্রাইস বাড়ছে। গতকাল পেয়ারটির প্রাইস কমার পিছনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মেনুফেকচারিং পিএমআই এবং এমপ্লয়মেন্ট রিপোর্ট মার্কেটে প্রভাব ফেলে ছিল। যুক্তরাষ্ট্রের মেনুফেকচারিং পিএমআই ৫৫.০ থেকে বেড়ে ৫৫.৫ পয়েন্ট এসেছে। যেখানে প্রত্যাশা করা হয়েছিল, ৫৫.১ পয়েন্ট আসবে। এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের এমপ্লয়মেন্ট রিপোর্টের দিকে তাকালে দেখা যাচ্ছে, ডিসেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রে ১ লক্ষ ৯৯ হাজার জব সৃষ্টি হয়েছিল। প্রত্যাশা করা হয়েছিল, জানুয়ারিতে ১ লক্ষ ৫৭ হাজার আসতে পারে। রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, ২ লক্ষ ৯১ হাজার এসেছে। এর ফলে মার্কিন ডলারের বিপরীতে পাউন্ডের প্রাইস কমতে থাকে। পাউন্ডের ক্ষেত্রে আজ তেমন কোন ইভেন্ট নেই। রাজনৈতিক ইভেন্টগুলো পাউন্ডকে প্রভাবিত করতে পারে। তবে *যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকটি ইভেন্ট রয়েছে। এ ইভেন্টগুলো ফলে মার্কেটে মুভমেন্ট বৃদ্ধি পেতে পারে।
প্রত্যাশা করা হচ্ছে, পেয়ারটির ডাউনট্রেন্ড অব্যাহত থাকতে পারে এবং ১০০ দিনের sma অনুযায়ী ১.২৯২৫ সাপোর্ট লেভেলে আসতে পারে। অপরদিকে কোন ইভেন্টের কারণে পেয়ারটির প্রাইস বাড়তে শুরু হলে ১.৩০৫৫ রেজিস্ট্যান্স লেভেলে আসতে পারে।
জিবিপি ইউএসডি পেয়ারটিতে আমি আপাদত ট্রেড নিচ্ছি না কারন আমি একটি সেল মুডের আশা করছি। মার্কেট যদি ১.২৯৬০ লেভেলের নিচে একটি ডে ক্যান্ডেল অথবা ফোর আওয়ার ক্যান্ডেল ক্লোজ হয় তখনই আমি সেল এন্ট্রি নেয়ার অপেক্ষায় আছি এবং তখন আমার নেক্সট টার্গেট থাকবে ১.২৭৫০
[attach]10025[/attach]
এই সপ্তাহে গতকালকে gbp/usd পেয়ার 1.3106 থেকে 1.2920 এ নেমে গেছিল। আজ gbp/usd 1.2920 স্ট্রং সাপোর্ট থেকে পুল ব্যাক করেছে। এবং এই পেয়ারটি পুনরায় ডাবল বটম তৈরি করার চেষ্টা করছে অর্থাৎ 1.3100 তে পৌঁছাতে পারে। এটি অলরেডি একটি বুলিশ ট্রেন্ডে পরিণত হয়েছে। সুতরাং 1.3100 লেভেলের উদ্দেশ্যে বাই এন্ট্রি নেওয়া যেতে পারে।
আজকের ইন্ট্রা ডে ট্রেডিং:
মেজর রেজিস্ট্যান্স লেভেল 1.3106 এবং 1.3209
মেজর সাপোর্ট লেভেল 1.2920 এবং 1.2860
[attach=config]10034[/attach]
gbpusd পেয়ারটিতে h1 চার্টে পেয়ারটি ১.২৯৩০ রেজিস্ট্যান্স লেভেলের দিকে একটি ঊর্ধ্বমূখী প্রাইস রিট্রেসমেন্টের সম্ভাবনা রয়েছে। যুক্তরাজ্যের ফান্ডামেন্টাল নিউজের কারণে পেয়ারটির প্রাইস বাড়তে পারে। সেক্ষেত্রে সেল পজিশন নেওয়া যেতে পারে। ট্রেন্ডের ধরণ: মার্কেট নিন্মমূখীভাবে শক্তিশালী। সাপোর্ট লেভেল: ১.২৮৭৫,১.২৮৫০,১.২৮১০ , রেজিস্ট্যান্স লেভেল: ১.২৯৩০,১.২৯৬০,১.৩০১০
[ATTACH]10078[/ATTACH]
gbp/usd পেয়ারটি 1.3000 লেভেলে একটি ব্রেক করার চেষ্টা করেছিল, তবে এটি তারপর থেকে বিক্রেতারা এড়িয়ে চলছে। ডেইলী চার্টে, পাউন্ডটি ১০০-দিনের মুভিং এভারেজ উপরে এবং 1.2960 লেভেল এর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এখনও অবধি, পাউন্ডের জন্য একটি ইতিবাচক অবস্থা রয়ে গেছে এবং জনসনের কাছ থেকে যদি কোনও নেতিবাচক মন্তব্য না পাওয়া যায়, তবে আজকের দিনে আমরা ক্রেতারা একটি সফল ট্রেডিয়ে 1.300 লেভেরের উপরে একটি ব্রেক আশা করতে পারি।
[attach=config]10102[/attach]
gbp/usd পেয়ারটি বেশ কয়েক সপ্তাহ শক্তিশালী অবস্থানে থাকলেও, ব্রিটিশ ইকোনমি তেমন শক্তিশালী অবস্থানে নেই। এদিকে মার্কিন ইকোনমিও ব্রিটিশ ইকোনমির তুলনায় তেমন ভাল অবস্থানে নেই। সুতরাং প্রত্যাশা করা হচ্ছে, এই সপ্তাহে পেয়ারটি ফ্ল্যাট*অবস্থানে থাকতে পারে। ফলে পরবর্তী সাপোর্ট লেভেল হতে পারে 1.2728.
[attach]10133[/attach]
gbp/usd পেয়ারটি এখন সাত দিনের সর্বনিন্ম 1.2910 প্রাইসের অবস্থান করছে। ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন এবং যুক্তরাজ্য ব্রেক্সিট সমঝোতায় আসার পরবর্তীতে মার্কিন ডলার দুর্বল অবস্থানে থাকলেও বর্তমানে শক্তিশালী হচ্ছে। আজকে জানুয়ারি মাসের রিটেইল সেলস রিপোর্ট প্রকাশ করা হবে।রিপার্টটি মার্কেটের মুভমেন্ট বৃদ্ধি করতে পারে। রিটেইল সেলস রিপোর্টকে কেন্দ্র করে পেয়ারটির প্রাইস বাড়লেও পুনরায় কমতে পারে। পেয়ারটির বর্তমান সাপোর্ট লেভেল 1.2885 হতে পারে। পরবর্তী সাপোর্ট লেভেল হতে পারে 1.2855। অপরদিকে পেয়ারটির প্রাইস বাড়তে শুরু হলে ৫০ দিনের এসএমএ অনুযায়ী 1.3060 রেজিস্ট্যান্স লেভেল আসতে পারে। পরবর্তী রেজিস্ট্যান্স লেভেল হতে পারে এ মাসের সর্বোচ্চ প্রাইস 1.3070।
সবাইকে শুভ বিকাল!
গতকাল থেকে পাউন্ড/ডলার পেয়ারটি ডাউনসাইডে রির্ভাসাল হয়েছে এবং এখন আমরা পুলব্যাক করছি, তাই আমাদের শর্ট ডিলগুলি পর্যবেক্ষণ করতে হবে (যদি পরিস্থিতি ইউরোর মতো না হয়)।
আমি সন্দেহ করিছি যে দাম ৩০ তম চিত্রে যাবে, যদিও বর্তমানে মেন্ডাটরি জোনটি 2980 এবং ডেইলী ব্যালেন্স 2946 তে রয়েছে এবং দামটি এখানে পৌঁছানোর খুব সম্ভাবনা রয়েছে। যাইহোক, গতকাল এই সময়ে দামগুলি বুলিশ মুভে সাপোর্ট লেভেলে এসে হিট করার প্রবণতা পরিবর্তন করেছে। এখন দামটি পিছনে চলতে শুরু করেছে। আমি আগামীকাল ব্যক্তিগতভাবে এটি করব এবং আজ আমি 2873 এর লেভেলে নিচের চ্যানেলে ফ্ল্যাট থাকব।
[ATTACH=CONFIG]10138[/ATTACH]
আমরা যেমন চার্টটিতে দেখতে পাচ্ছি, কারেক্টশন মুভমেন্টটি আজই হতে পারে, যদি আমরা 2908 এবং 2928 এর মধ্যে জমে থাকা জোনটি নির্ধারণ করি। এদিকে, এশিয়ান ট্রেডিংয়ের সময় এই পেয়ারটি তার নীচের দাম পরীক্ষা করেছে এবং এখনও নিচের লেভেলে ট্রেডিং করছে যা এখন রেসিস্টেন্স লেভেলে হিসাবে কাজ করবে। সে কারণেই কেবল যখন দাম এই লেভেলের উপরে দেখা যাবে তখন আমরা 2942 এবং 2963 লক্ষ্য করে স্টপ লস সেট করতে পারি।
[ATTACH=CONFIG]10139[/ATTACH]
[attach]10162[/attach]
gbp/usd পেয়ারটির ১ঘন্টার চার্টে সাইডওয়ে ট্রেন্ড চলছে, তাই এতে এখনেও কিছুটা অনিশ্চয়তা আছে। আর ট্রেন্ডগুলো খুব তাড়াতাড়ি পরিবর্তন হচ্ছে। সেল পজিশন নেওয়া যেতে পারে, যদিও মার্কেট শান্ত হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করা ভাল হবে। সাপোর্ট লেভেল: 1.2910 ও রেজিস্ট্যান্স লেভেল:1.2960
পাউন্ডের পরিস্থিতি কীভাবে এটা হল তা দেখে আমি শুধু অবাক হয়েছি: প্রথমদিকে এটি বেশ আশা দিয়েছিল, আমার আরও ভাল কোন দৃশ্যের আশা ছিল, বিশেষত যখন দামটি 1.2222 এর লেভেল থেকে নেমে আসার পরে একটি আপওয়ার্ড কারেক্টশন হয়েছিল, 15 পিপস মুভমেন্ট। যাইহোক যারা লং পজিশন খোলা রেখে এই দামের জন্য অপেক্ষা করছিলেন তাদের কাছে ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। আমি আজকের দামটি 1.288 এর সিগন্যালের জন্য অপেক্ষা করছি।
যদিও কিছুই করা যায় না। একটি ফলস্ সিগন্যাল আমাদের 30+ পিপস নামিয়ে এনএছ এবং বুলটিকে 1.2915 এর লেভেলে হিট করেছে। স্টপ-লস অর্ডার ঠিক 1.299 + - 5 পিপসের নিকটে সেট করা হয়েছিল। এখন যারা নিজেদের পজিশনগুলি খোলা রেখেছেন তাদের একই পরিস্থিতি অনুসরণ করা উচিত এবং প্রথম লক্ষ্য হিসাবে 1.3028 এবং দ্বিতীয় লক্ষ্য হিসাবে 1.3083 পর্যন্ত দাম আসতে অন্য সিগন্যালের জন্য অপেক্ষা করা উচিত।
[attach=config]10177[/attach]
ট্রেডিং ভলিউম:
আমরা দেখতে পাচ্ছি যে বুলের সংখ্যা কম হচ্ছে কারণ তারা সম্ভবত ১.২৮৮ এর উপরে পৌঁছে যাওয়ার পরে লোকসান বাড়িয়েছে। বিয়ার তার পজিশনগুলিও সংশোধন করা দরকার। আমরা সম্ভবত এটি ইউরোপীয় ট্রেডিং সেশনে দেখতে পাব। অন্যথায়, গতকালকের পরিস্থিতি হওয়অ সম্ভব যখন দামটি 1.28-6 এর লেভেলে চলে যায় এবং তার পরে প্রাথমিক বিন্দুতে চলে যায়। পাউন্ড আজকাল পাগল আচরণ করে। সুতরাং, স্টপ-লস অর্ডার সেট করার সময়, মনে রাখবেন যে আজকের দৃশ্যটি আগের মতোও হতে পারে।
ট্রেডিং টিপস:
1.292 এ লং অর্ডার নিন;
ভলিউম এ যুক্ত করুন: 1.2875
১ম টেক প্রফিট নিন 1: 1.3030, ২য় টেক প্রফিট নিন 2: 1.3080 তে
স্টপ-লস: - 1.2850 এ 1\8 বিডকে ওঠানামা করতে পারে।
[attach=config]10178[/attach]
একদিকে gbp/usd ডাউনট্রেন্ডটি শুরু করেছিল এবং ট্রেডারদের অবাক করে দিয়ে 1.288 এর লেভেলে অনেক বেশি মুভমেন্ট ছিল। যেখানে থেকে এই পেয়ারটি পুনরায় প্রত্যাবর্তিত হয়েছিল। আমি মনে করি যে আজকের একই পরিস্থিতিটিতে দামটি 1.2877 এর কাছাকাছি পৌঁছে এবং সেখান থেকে পিছনে আসতে পারে। তবে আমি মনে করি আমেরিকান সেশন চলাকালীন এই ট্রাজেক্টোরিটি সম্ভবত ঘটবে কারণ দামটি বর্তমানে 1.2877 এ ধারণ করে যা সাপোর্ট লেভেল হিসাবে কাজ করে। সুতরাং দামটি উপরে উঠে যাবে কিনা সে সম্পর্কে আপনার যদি সন্দেহ থাকে তবে দামটি 1.2877 এর চিহ্নটি পরীক্ষা না করা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন এবং তারপরে আপনি লং ডিল খুলতে পারবেন।
[attach=config]10179[/attach]
[attach]10188[/attach]
gbp/usd পেয়ারটির এশিয়ান সেশনের ট্রেডিয়ের শেষ দিকে অন্য কারেন্সীগুলোর বিপরীতে দুর্বল হয়ে 1.2990 এর কাছাকাছি ট্রেডিং করছে। মুলত ব্রেক্সিট আলোচনা নিয়ে দুয়াশা এবং করোনাভাইরাস পেয়ারটিকে ডাউনট্রেন্ডে রেখেছে। তাই পেয়ারটির 1.2960 সাপোর্ট লেভেলে আসতে পারে এবং পরবর্তী সাপোর্ট লেভেল 1.2900 হতে পারে । যদিও কিছুটা অনিশ্চয়তা আছে।
[ATTACH=CONFIG]10205[/ATTACH]
সবাই কেমন আছেন,
আজ হল বৃহস্পতিবার, তাই মার্কেটে আমি অনেক মুভমেন্ট এর আশা করছি না। তার পরিবর্তে, এই পেয়ারটি সম্ভবত গতকালের ডাউনট্রেন্ডটি কারেক্টশন করবে।
আজকে পাউন্ড অনেকটাই আটকে গেছে এবং আমারা মেন্ডাটরি জোনে একটি প্যাটার্ন দেখছি - বর্তমান লিক্যুইডি রেশিও লেভেল, যার অর্থ আমারা উভয় লেভেলে পৌঁছাতে পারি। গতকালের থেকে নিচের লেভেলটি পরিবর্তিত হয়নি এবং 2885 তে দাঁড়িয়েছে, মেন্ডাটরি জোনটি হ্রাস পেয়েছে এবং 2945-50 এর ক্ষেত্রটি এখন রেসিস্টেন্স হিসাবে কাজ করছে। দামটি আজকের দিনের ব্যালেন্স ফিরে পেয়েছে (2914) এবং এটি বুলের জন্য খুবই ভাল। সুতরাং ইস্ট্রাডে ট্রেডিংয়ে ৭০ পয়েন্টের রেঞ্জ ব্যবসায়ের জন্য যথেষ্ট হবে। তবে এই পেয়ারটি কোন লেভেলগুলিতে এই লেভেলে পৌঁছবে এবং কোথায় দিনটি বন্ধ থাকবে তা আমি জানি না।
[attach=config]10221[/attach]
gbp/usd পেয়ারটি কারেকশন করছে তা হবে কি না তা বলা যাচ্ছে না তবে পেয়ারটি এই সপ্তাহ বাই মুডে থাকবে, কারণ কমিটমেন্ট ওফ ট্রেডার ট্রেন্ডিং উন্ডও ক্রয়েট করেছে, ওপেন ইন্টারেষ্ট মোর ১০% গ্রো করেছে, এটা দূর্বল ফলিং, লং ট্রাম জিবিপি বাড়বে। বিগ ব্যাংক তা করার জন্য প্রস্তুত। যদিও পেয়ারটির মুভমেন্ট অনেকটাই*ভোলাটাইল তাই এখানে ট্রেড করলে স্টপ লস হিট হবে। বাই সেল আপনার সিদ্ধান্ত।*ইলিয়ট ওয়েভ অনুযায়ী আমি মার্কেট এটা আপ*মুভ বলে মনে হচ্ছে।
পাউন্ড আপাতত বাই না করাই ভালো পাউন্ড 1.2870 পযন্ত উঠতে পারে আর আমার ব্যক্তিগত মতামত পাউন্ড 1.2550 আমার টাগেট আপাতত আমার পাউন্ড আমার বাই করার ইচ্ছা না । মাকেট কিছুটা রেটেস্ট করে সেল যাবে
[attach]10242[/attach]
gbp/usd পেয়ারটি সপ্তাহের শুরু থেকেই ডাউনট্রেন্ডে আছে এবং বর্তমানে এশিয়ান সেশনে 1.2800 এর কাছাকাছি ট্রেডিং করছে। করোনাভাইরাস এর প্রভাবে বিশ্ব মার্কেটে ভাল না থাকায় মার্কিন ডলার দুর্বল হচ্ছে, যদিও পাউন্ড তাকে টেক্কা দিতে পারছে না। কেননা যুক্তরাজ্য এবং ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন এর ব্রেক্সিট আলোচনা ব্যর্থ হয়েছে। ফলে মরার উপর খাড়ার ঘা এর মত gbp/usd পেয়ারটি গত কয়েক সপ্তাহের নিন্ম প্রাইস থেকে রিবাউন্ড করতে পারছে না। তাই এই সপ্তাহেও পেয়ারটিতে অনেকটাই অনিশ্চয়তা থেকে যাচ্ছে। যদি পেয়ারটির প্রাইস বাড়তে শুরু হলে তাহলে 1.2900 এর রেজিস্ট্যান্স লেভেলে আসতে পারে। পেয়ারটির পরবর্তী রেজিস্ট্যান্স লেভেল হতে পারে সেপ্টেম্বর মাসের সর্বোচ্চ প্রাইস 1.3000 । অপরদিকে বিগত কয়েক সপ্তাহের সর্বনিন্ম প্রাইজ 1.2580 সাপোর্ট লেভেল হিসেবে কাজ করবে।
[attach=config]10268[/attach]
gbp/usd পেয়ারটি এই*সপ্তাহ ওপেন হবার পর থেকেই*আপট্রেন্ড*চল ছে এবং বর্তমানে*এশিয়ান সেশনে*1.28900 কে লক্ষ্য করে এগিয়ে যাচ্ছে।*২১ দিনের এসএমএ অনুযায়ী পেয়ারটির পরবর্তী রেজিস্ট্যান্স লেভেল হতে পারে 1.2920 এবং 1.2940। অপরদিকে পেয়াটির প্রাইস কমতে শুরু হলে বর্তমান সাপোর্ট লেভেল*1.2700। পেয়ারটির পরবর্তী সাপোর্ট লেভেল হতে পারে 1.2585।
[attach=config]10305[/attach]
gbp/usd পেয়ারটি*এই সপ্তাহের পূর্বে *আপট্রেন্ডে *ছিল কিন্তু গতকাল থেকে ডাউনট্রেন্ড শুরু হয়েছে।*গতকাল 1.2880 *প্রাইসে ক্লোজ হয়েছে, আর*আজ *যুক্তরাজ্যের জিডিপি এবং মেনুফেকচারিং প্রডাকশন রিপোর্ট নেগেটিভ থাকার সম্ভাবনার কারনে পেয়ারটির প্রাইস আরো কমছে।**এদিকে যুক্তরাষ্ট্রে কোভিড-১৯ করোনাভাইরাসের প্রভাব বাড়ার কারণে তাদের ইকোনমি কিছুটা স্থবিরতার মধ্যে কয়েছে।বিবেচনা করা হচ্ছে, আজকের সেশনে পাউন্ডের বিপরীতে মার্কিন ডলার শক্তিশালী অবস্থানে থাকতে পারে। সুতরাং ফরেক্স যেহেতু অনিশ্চয়তার বিষয়। সেহেতু পেয়ারটি সম্পর্কে নিশ্চিতভাবে কিছু বলা যাচ্ছে না। সেক্ষেত্রে নিচে কিছু সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল দেওয়া হলো। বর্তমানে পেয়ারটি ১.২৯০০ প্রাইসের কাছাকাছি অবস্থান করছে। ১০০ দিনের এসএমএ অনুযায়ী পেয়ারটির পরবর্তী রেজিস্ট্যান্স লেভেল হতে পারে ১.২৯৯০ এবং ৫০ দিনের এসএমএ অনুযায়ী ১.৩০০০ রেজিস্ট্যান্স লেভেলে আসতে পারে। অপরদিকে পেয়ারটি ডাউনট্রেন্ডে আসতে শুরু হলে ১.২৮৫৫ সাপোর্ট লেভেলে আসতে পারে। *২০০ দিনের এসএমএ অনুযায়ী ১.২৭১০ থেকে ১.২৭০০ সাপোর্ট লেভেলে আসতে পারে।*
[attach=config]10353[/attach]
gbp/usd পেয়ারটি এক সপ্তাহ ধরে ডাউনট্রেন্ড চলছে। গতকাল 1.2250 প্রাইসে ক্লোজ হয়েছে, আর পেয়ারটিরে প্রাইস কমার পিছনে ইউরো জোনে করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) এর প্রভাব কাজ করছে। তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পেয়ারটি আপ কারেক্টশন করা শুরু করতে পারে।
[attach]10400[/attach]
gbp/usd পেয়ারটি কয়েক সপ্তাহ ধরে চলা ডাউনট্রেন্ডটির প্রতিযোগীতা চলছে। গতকাল 1.1400 প্রাইসে ক্লোজ হয়েছে, আর পেয়ারটিরে প্রাইস কমার পিছনে করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) এর প্রভাব কাজ করছে। তবে এই সপ্তাহে ব্রিটিশ মুদ্রাস্ফীতি (cpi), রিটেইল সেলস এবং ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের রেট ডিসিশন পেয়ারটিকে প্রভাবিত হয়ে আপ কারেক্টশন শুরু হতে পারে। পেয়ারটির বর্তমান সাপোর্ট লেভেল 1.1500 আর পেয়ারটির রেজিস্ট্যান্স লেভেল 1.1680.
সবাই কেমন আছেন.
GBP/USD পেয়ারটির ২৪শে মার্চ, ২০২০ এর এনালাইসিস
এই পেয়ারটি আমেরিকান সেশনে একটি নিখুঁত সংশোধন করেছে। এশিয়ান সেশন চলাকালীন সময়ে GBP/USD পেয়ারটি আজকে সাইডওয়ে ট্রেন্ড চলছে। 1.1410 এর লেভেলে পৌঁছানো পর একটি রিভার্সেল হতে পারে। তবে এই বিষয়টা নাও হতে পারে।
যাইহোক, গতকাল থেকে বরিস জনসন সামাজিক দূরত্বের বজায় রাখতে তার সরকারের কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে অর্থাৎ লকডাউন চালু করার হুমকি দিয়েছিল। তিনি ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে পরের ২৪ ঘন্টার মধ্যে তিনি সমস্ত বাসিন্দাকে বাড়ি ছেড়ে যেতে নিষেধ করতে পারেন। আজ, আমরা তার সিদ্ধান্তের সংবাদটি পাব। সুতরাং দিনটি আকর্ষণীয় হওয়ার আশা দিচ্ছে।
[ATTACH=CONFIG]10416[/ATTACH]
খা গেল, বোরিস জনসন যুক্তরাজ্যে একটি লকডাউন ঘোষণা করেছেন। সুতরাং, আজ, এই জুটি আরও কমবে বলে আশা করা হচ্ছে। মূল লক্ষ্য হবে 1.1000 লেভেলে।
[ATTACH=CONFIG]10417[/ATTACH]
আমি বুঝতে পেরেছিলাম যে আমাদের নীচের দিকে লক্ষ্য বের করা প্রয়োজন, সম্ভবত 1.14xx এর নীচেও যাবে, তাই আমি 1.149x তে বাই অর্ডা র ওপেন করেছিলাম। আমি এটি ইউরোপীয় সেশণ পর্যন্ত রাখার চেষ্টা করব। সম্ভবত এই পেয়ারটি 1.1180 এর দিকে কিছুটা আকর্ষণীয় হয়ে আবারও ডাউনওয়ার্ড মুভমেন্নিট করবে।।
[attach]10476[/attach]
gbp/usd পেয়ারটি ডাউনট্রেন্ডটি রিকোভার করেছিল। গতকাল 1.2310 প্রাইসে ক্লোজ হয়েছে, আর পেয়ারটিরে বাড়ার পিছনে কিছু নিউজ ইভেন্ট কাজ করলেওে করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) এর প্রভাবে কিছুটা নেতিবাচক কাজ করছে। তবে এই সপ্তাহে gbpusd পেয়ারটির প্রাইস কমার সম্ভাবনা রয়েছে। গত সপ্তাহে মার্কিন বেকারত্বের হার অপ্রত্যাশিতভাবে বাড়ার কারণে পাউন্ড ভাল অবস্থান তৈরি করেছিল।সংকট সময় বিনিয়োগকারীদের কাছে মার্কিন ডলার নিরাপদ কারেন্সি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। প্রত্যাশা করা হচ্ছে, এ সপ্তাহে পেয়ারটির প্রাইস কমতে পারে।
Gbpusd পেয়ারটি ১.২৪৫০ স্হানে পৌছানোর কিছুটা ডাউনট্রেন্ড ক্রিয়েট করেছে। এবং ১.২৪০০ রেন্জ থেকে একটা সেল এন্ট্রি আশা করেছিলাম। মার্কেট হয়তো ১.২১০০ চলে আসবে এবং এখান থেকে আবার আপট্রেন্ড হিসেবেই মুভ করতে থাকবে এমনটাই আমার প্রত্যাশা।
এক সপ্তাহ আগে জিবিপি / ইউএসডি পরীক্ষাগুলি সর্বোচ্চ 1.2480 এর কাছাকাছি এবং প্রত্যাহার করে
[ATTACH=CONFIG]10490[/ATTACH]
মঙ্গলবার মার্কিন ডলার মিশ্রিত, ওয়াল স্ট্রিট বিনীতভাবে কম।শুক্রবারের শেষের দিক থেকে পরিস্থিতি হওয়ায় জিবিপি / মার্কিন ডলারটি 1.2400 অঞ্চলটির কাছে রয়েছে
আমেরিকান সভা শুরুর পরে জিবিপি / ইউএসডি আরও বাউন্স করেছে এবং এক সপ্তাহ আগে উচ্চতার চেষ্টা করেছে। এটি 1.2472 এ শীর্ষে ছিল এবং তারপরে পিছনে টানল। রচনা হিসাবে, বিকেলে সমস্ত অভিপ্রায় এবং উদ্দেশ্য স্তরের জন্য 1.2410 / 15 এ ট্রেড করা হয়েছিল।
ইতিবাচক শক্তিটি 1.2480 (উচ্চতর এক সপ্তাহ আগে) এর বেশি ভাঙ্গতে সক্ষম না হওয়ার জন্য পরবর্তী সময়ে সহায়তা করেছিল। ওয়াল স্ট্রিটে মূল্য ব্যয়ের মতো গ্রিনব্যাক একটি অনিচ্ছাকৃত কোর্স ছাড়াই চলছিল। ডাউন জোনস 0.70% হ্রাস পাচ্ছিল, তবে ইতিবাচক দিকে, এটির একটি বড় অংশ ধরে দেরিতে লাভ রয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রাপ্ত তথ্য গ্রাহক আত্মবিশ্বাসে একটি স্বাভাবিক হ্রাস এবং ইচ্ছার উপরে শিকাগো পিএমআই সম্পর্কে উপলব্ধি দেখায়। ভিউপয়েন্টটি বেসিক থাকায় আর্থিক সদস্যরা বিজ্ঞাপনের সদস্যদের দ্বারা উপেক্ষা করা অব্যাহত থাকে। বৃহস্পতিবার বেকার ক্ষেত্রে এবং শুক্রবার অপ্রত্যাশিত আর্থিক প্রতিবেদনটি অবশ্যই ইচ্ছাকৃতভাবে পালন করা হবে। জিবিপি / ইউএসডি জুটি তৃতীয় মাস থেকে মাসের পরপর হ্রাস পোস্ট করতে চলেছে, প্রায় 400 পিপস হারিয়েছে। নীচ থেকে কাছাকাছি একটি দীর্ঘ পথ পাউন্ডের জন্য নিশ্চিত। লিঙ্কটি 1.1409 এ বোতলযুক্ত এবং তারপরে এক হাজার পিপস ছাড়িয়ে ফিরে ফিরে আসে। বিশেষায়িত দৃষ্টিকোণ থেকে, জিবিপি-র জন্য নেতিবাচক হ'ল 20-সপ্তাহের স্বাভাবিক চলার অধীনে স্লাইড হয়, তবে ইতিবাচকটি 1.20 / 1.21 লম্বা দুরত্বের সমর্থনে ফিরে আসে।
[attach=config]10498[/attach]
gbp/usd পেয়ারটি এখন বুলিশ ট্রেন্ড ধরে 1.2355 এর উপরে ট্রেডিং করছে, সম্প্রতি পেয়ারটি কিছু পজেটিভ নিউজের কারনে ডাউনট্রেন্ডটি রিকোভার করে আপট্রেন্ড ধরে রেখেছে, তাই আমার লক্ষ্য 1.2440 ও 1.2480 । আর এই সপ্তাহ জুড়ে gbpusd পেয়ারটির প্রাইস বড়ার সম্ভাবনা থাকায় আশি কিছুটা লং পজিশনে ট্রেড করবো। অবশ্য পেয়ারটির সাপোর্ট 1.2355
হ্যালো ট্রেডার ভাইয়েরা,
আজ ৪ই এপ্রিল ২০২০ এর GBP/USD পেয়ার এলালাইসিস
পাউন্ড/ ডলারের পেয়ারটি কমপক্ষে 1.2200 এবং তারপরে 1.18-17 এ নেমে গেল কেন, তা আমি এখনও বুঝতে পারছি না। গত কয়েক দিন ধরে এটা টিকে থাকার জন্য তীব্র লড়াই করছে এবং আপনি দেখতে পাচ্ছেন, ক্রেতারা এখন মার্কেটে ভরে আছে। তবে মূল জিনিসটি আলাদা। ৩০ শে মার্চ এশিয়ান সেশনে আমি আপনাকে ১৩০ পিপস্ এর মুভমেনইট সম্পর্কে মনে করে দিই। ৯৯% ক্ষেত্রে দামটি তার মুভমেন্ট এর দিকে আবারও ফিরে যাবে আজ এেই পয়েন্ট এ আসবে, তা না হলেও অদূর ভবিষ্যতে আমরা এই পেয়ারটিকে আমরা 1.2200 এর লেভেলে দেখতে পাব।
[ATTACH=CONFIG]10525[/ATTACH]
ভলিউম:
এখন ভলিউম জমা করার দরকার নেই। সুতরাং, পাউন্ড/ডলারের পেয়ারটি এশিয়ান সেশনে নীচের দিকে 1.2300 এ যেতে শুরু করবে, তারপরে ইউরোপীয় অধিবেশনে কিছুটা সংশোধন করে আবার 1.2200 এর দিকে নামবে।
আমি এশীয়ান সেশনে শেষে দাম 1.242x এর চেয়ে বেশি বাড়াতে চাই না, অন্যথায় ব্রিটিশ কারেন্সীতে পুরো ডাউনট্রেন্ডটি ভেস্তে যাবে। তবে স্পষ্টতই, একটি উল্লেখযোগ্য মুভমেন্ট এর জন্য, দাম প্রভাবিত হওয়া দরকার এবং আমি এটি 1.2480 এর বেশি মুভমেন্ট এর পক্ষে নই।
[ATTACH=CONFIG]10529[/ATTACH]
[attach]10546[/attach]
gbp/usd পেয়ারটি গত সপ্তাহে বিয়ারিশ ট্রেন্ড এ থাকলেও এই সপ্তাহের শুরুরে কনস্ট্রাকশন পিএমআই রিপোর্টে এই সূচকটি ফেব্রুয়ারির 52.6 থেকে কমে মার্চ মাসে এই সূচকটি 44.0 হবার জের ধরে বুলিশ পজিশনে 1.2291 লেভেলে ট্রেড করছে। টেকনিক্যাল অ্যনালাইসিস অনুসারে পেয়ারটির সাপোর্ট লেভেল 1.1944 এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল 1.2600। যদিও ধারনা করছি পেয়ারটি এ সপ্তাহেও বিয়ারিশ মেুডে চলে যেতে পারে।
সবাই কেমন আছেন.
আসুন পাউন্ডের একটি সংক্ষিপ্ত বিশ্লেষণ করা যাক।
আজ কী আশা করবেন?
আগামীকালের পর একটি ছুটির দিন. সুতরাং আমরা লম্বা সাপ্তাহিক ছুটির আগে মুভমেন্ট এ কিছুটা অস্থিরতা দেখতে পাব এবং প্রচুর লিক্যুইডি আশা করতে পারি।
যদিও, আজকের ইকোনমি ক্যালেন্ডারে গুরুত্বপূর্ণ নিউজ অনেক।
সুতরাং আসুন নিউজগুলো দিয়েই শুরু করা যাক:
যুক্তরাজ্য সরকার এবং লন্ডন হাসপাতালের সর্বশেষ আপডেট অনুযায়ী এখনো প্রধানমন্ত্রী নিবিড় যত্নে রয়েছেন।যুক্তরাজ যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন "ভাল আছেন" এবং "তার চিকিৎসার অগ্রগতি হয়েছে", একই সাথে, ব্রিটেনের কর্মকর্তারা যুক্তরাজ্যে ক্রমবর্ধমান করোনাভাইরাস মহামারী নিয়ন্ত্রণের জন্য লকডাউন বৃদ্ধি করার পরিকল্পনা করছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে আরও ৭০৯৭ জন মারা যাওয়ার পরে যুক্তরাজ্যে নতুন করে ৯৩৮ জন করোনভাইরাসে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে, স্বাস্থ্য ও সামাজিক পরিচর্যা অধিদপ্তর গত বুধবার ৮ ই এপ্রিল জানিয়েছে, এ পর্যন্ত প্রতিদিনের সর্বোচ্চ মৃত্যুর বৃদ্ধিতে থামাতে যুক্তরাজ্যের সরকার কোভিড-১৯ ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করছে।
মনে হচ্ছে মহামারী যুক্তরাজ্যে ঠিক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মত সর্বোচ্চ লেভেলে পৌঁছেছে। অতএব, অস্থিরতা আজ খুব কমই হবে, যেহেতু সামষ্টিক অর্থনৈতিক পরিসংখ্যানে করোনভাইরাস মহামারীটি ইতিমধ্যে একটি পিছনের আসন গ্রহণ করেছে।
টেকনিক্যাল এনালাইসিসঃ
[ATTACH=CONFIG]10598[/ATTACH]
গ্রিনব্যাক দুর্বল এবং এটি পেয়ারটি নীচে পৌঁছাতে পারে। এশিয়ান সেশনেই প্রাইস নতুন করে সর্বোচ্চ পজিশনে হিট করার চেষ্টা করেছে তবে ব্যর্থ হতে পারে। 1.2418 এর লেভেলটি সম্ভবত ইউরোপীয় অধিবেশন শুরুর পরে পরীক্ষা করবে।
ইস্ট্রাডে লেভেল এবং শেষ পয়েন্ট:
প্রকৃতপক্ষে, দামটি গতকালকের ৩০ মিনিটের টাইমফ্রেমের পয়েন্টের মধ্যে আটকে রয়েছে:
নিচের লেভেলটি 1.2360।
উপরের লেভেলটি 1.2407।
সুতরাং, এই রেঞ্জ এর মধ্যেই পেয়ারটির ট্রেডিং চলছে।
অতএব, দামটি যদি 2360 এর লেভেলে কোন ব্রেক হয় তবে আপট্রেন্ডটি ভেঙে যাবে।
2407 এর ব্রেকআউট পেয়ারটিকে আপওয়ার্ড ট্রেন্ডটিকে আরো জোরদার করবে।
[ATTACH=CONFIG]10599[/ATTACH]
টিসিসি - 1.2360। এখানে আমি শর্ট অর্ডার খুলব এবং লং পজিশনগুলো বন্ধ করব।
এছাড়াও, আপনি পেয়ারটিকে 1.2370 এর মধ্যে পরীক্ষা জন্য বাই করতে পারেন।
ফরেক্স ট্রেডিং-এ জিবিপি/ইউএসডি কারেন্সি পেয়ার খুবই ভাল। কারণ এই কারেন্সি পেয়ারটি খুবেই উঠানামা করে। তাই খুব অল্প সময়ে মধ্যে ভাল প্রফিট করা যায়। তাছাড়া এই কারেন্সি পেয়ারের ভাল একটি দিক হল এটি যখন উপরে উঠে তখন উঠেতেই থাকে আবার যখন নীচে নামতে থাকে তখন নামেতেই থাকে। তাই খুব সহজেই ট্রেড করে আয় করা যায়।
Gbp/usd পেয়ারটির টেকনিক্যাল অ্যানালাইসিস
হ্যালো ফোরাম ট্রেডাররা,
আমি মনে করি gbp/usd পেয়ারটি এই এই টাইমফ্রেমে এর মধ্যে তার মিড-টার্ম মুভমেন্ট বন্ধ করেছে। ফ্র্যাক্টাল ইন্ডিকেটরটি প্রায় একই লেভেলে দুটি ক্যান্ডেলস্টিক তৈরী করেছিল: একটি হল বিয়ারিশ (লাল) এবং দ্বিতীয়টি বুলিশ (নীল), টেকনিক্যাল অ্যানালাইসিস অনুযায়ী পরিস্থিতি কিছুটা আকর্ষণীয়। আমাদের শুধু একটি শক্তিশালী হবার সিগন্যালের জন্য অপেক্ষা করতে হবে এবং এখন ইন্ট্রাডে ট্রেডিংয়ের মূল বিষয়গুলি: ডেইলি চার্টে 1.2449 বুলিশ 1.2482 এবং বিয়ারিশটি 1.2398 এবং 1.2365 তে রয়েছে (প্রাইস এই লেভেলগুলো পরীক্ষা করেছে)। সুতরাং, লেভেলগুলি একটি অনুভূমিক চ্যানেল তৈরী করেছে। টেকনিক্যাল অ্যানালাইসিস ব্যবহার করার সময় আমি এই সকল বিষয়গুলো বিবেচনা করার জন্য পরামর্শ দেব কারণ এটি হিসাব করার উপর প্রফিট নির্ভর করছে। যদিও সকল হিসাব অনুসারে আগের প্রাইস মুভমেন্ট এর উপর ভিত্তি করে।
[attach=config]10685[/attach]
ফান্ডামেন্টাল অ্যনালাইসিস অনুসারে আজ কিছু ইকোনমিক নিউজ রিলিজ হবার পর উল্লেখযোগ্য পরিবর্ ন দেখা যাবে। আজ, পাউন্ডের নিউজটি শুরুর দিকে 6:00 gmt সময়ে প্রকাশিত হয়েছিল। উদাহরণস্বরূপ, বোনাস সহ গড় উপার্জনের ডেটা (ফেব্রুয়ারি), প্রাথমিক বেকারত্বের হার (মার্চ) রিলিজ করা হয়েছে। এবং পরে 17:00 সময়ে আরো নতুন কিছু নিউজ আসবে যা এইবার ডলারকে প্রভাবিত করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, বিদ্যমান বাড়ি বিক্রয় এর তথ্য। এই সকল নিউজগুলেঅর কারনে প্রাইস কিছুটা প্রভাবিত হতে পারে।
আমার কাছে মনে হয় gbpusd উপরে উঠতে অনেক সময় লাগবে তবে আপনি যেটা বললেন নিউজ এর ব্যাপারে আর কারনেও ইফেক্ট তৈরী হতে পারে এই খানে কিন্তু এই পুরা সপ্তাহ জুড়ে মার্কেট প্রাইজ একটু কম থাকবে মানে সারি বেঁধে চলবে খুব কম উঠবে এবং খুব কম নামবে তাই আমি মনে করি যে এটি স্বাভাবিক থাকবে
গতকালের আপট্রেন্ডটির কারনে এই পেয়ারটি 1.2307 এর রেজিস্টেন্স লেভেলটি ব্রেক করে এবং আজকে আরও কিছুটা পথ সামনে এগিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছিল। যাইহোক, দাম 1.2373 এর লেভেলে পৌঁছেয় বিক্রেতাদের আনাগোনা শুরু হয়েছে। স্পষ্টতই, আমরা এই লেভেলে এড়িয়াতে জমে থাকা সেল অর্ডারগুলিকে স্পর্শ করেছি, যার ফলে পরবর্তী হ্রাস পাচ্ছে। আপাতত, এই অবস্থানগুলি ইতিমধ্যে কাজ করতে শুরু করেছে এবং আমরা এখনও 1.2307 এর লেভেলের উপরে। এটা এটাই ইঙ্গিত দেয় যে পাউন্ড আরো শক্তিশালী হবার ভাল সুযোগ রয়েছে।
[ATTACH]10727[/ATTACH]
সুতরাং আমার কাছে বাই ডিলগুলি অগ্রাধিকার পাচ্ছে। আজকে আমি আশা করছি এই পেয়ারটি 1.2307 এর সাপোর্ট লেবেল থেকে রিবাউন্ড হবে এবং তারপর আপওয়ার্ড মুভমেন্টটি 1.2373 এর কাছাকাছি রেজিস্টেন্স লেভেলকে টার্গেট করে পুনরায় মুভ করতে শুরু করবে। দামটি খুব বেশি প্রচেষ্টা ছাড়াই 1.2373 এর লেবেলটি ব্রেক করবে এবং আরও বেশি এগিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, যেহেতু পেয়ারটি ইতিমধ্যে এই লেভেলটির চারপাশে রেজিস্টেন্স ব্রেক করেছে।
আজকের সামষ্টিক অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডার গ্রেট ব্রিটেনের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নিউজ রিলিজ হবে। ইকোনমিক ইন্ডিকেটরগুলি পূর্বের মানগুলির চেয়ে খারাপ হবে বলে আশা করা হচ্ছে, তবে প্রত্যেকে এটির জন্য প্রস্তুত আছে। সুতরাং, পরিসংখ্যানের প্রকাশের মধ্যে দামটি নেমে যাবার সম্ভাবনা রয়েছে, বিশেষত যুক্তরাজ্যের তুলনায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পরিস্থিতি আরও খারাপ এবং ফেডের অর্থনীতির মধ্যে অর্থ ছড়িয়ে দেওয়ার নীতি কেবল ডলারকে দূর্বল করছে।
ভাই আপনার পোষ্টটি সুন্দর । কিন্তু মার্কেট কি আগামী একসপ্তাহ একই জায়গায় মুভ করবে । আমার কেন জানি এমনটা মনে হচ্ছে। অনুগ্রহ করে জানাবেন।
নতুনদের এই কারেন্সী পেয়ারে লাইভ ট্রেড না করাই ভালো। অস্থিতিশীল থাকার কারনে এই কারেন্সী পেয়ারটিকে ক্যাবল বলা হয়। যখন এই কারেন্সী পেয়ারটিরি কোন নিউজ প্রকাশ পায় তখন পাউন্ড-ডলারের লেনদেন ইউরো-মার্কিন ডলার থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন হয়।খবর প্রকাশ করা হবে এবং যদি তারা পাউন্ড পক্ষে না হয়, দাম নিচে নেমে যাবে। দ্বিতীয় অপশনটি হল যদি দাম এই দুটি লেভেলের মধ্যে থাকে এবং একটি ব্যালেন্স আঁকা হবে। মূল্য এখন নিম্ন লেভেরের কাছাকাছি, তাই আমাদের সব মনোযোগ সেখানে দেওয়া উচিত, এটি একটি মুল লেভেল। কিন্তু আমি মনে করি মূল্য সম্ভবত খবরের জন্য অপেক্ষা করবে এবং শুধুমাত্র তারপর একটি হিট করবে।
সবাই কেমন আছেন,
gbp/usd বা পাউন্ড/ডলারের পেয়ারটির অ্যানালাইসিস করা যাক।
ইতিপূর্বে, আমি এই পেয়ারটি সেলস করার হিসাবে প্রাইস বৃদ্ধি প্রত্যাশা করেছিলাম। সত্য বলতে কি, আমি সোমবার থেকেই এই পেয়ারটি সেল করার চেষ্টা করেছি এবং গতকাল আমি পাউন্ডের কোন ট্রেড করিনি। অবশ্যই এই পেয়ারটির ভবিষ্যতের মুভমেন্ট সম্পর্কে আমার সন্দেহ আছে। সে কারণেই আমি এই কারেন্সী পেয়ারটির বাইরে রয়েছি, তবে আমি এখনও এটি সেল করতে চাই।
[attach]10821[/attach]
আমি মনে করি যে এই জুটিটি যখন রেজিস্টেন্স লেভেল 1.2476 এর নিচে ট্রেড করবে, তখন এটি উপরের দিকে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। লং টাইমফ্রেম অনুসারে, আমি 1.2490 এর লেভেল এবং 1.2476 - 1.2490 এর রেঞ্জটিকে হাইলাইট করব। এই রেঞ্জ এর মধ্যেই ক্রেতারা ট্রেডিং করবে বলে আশা করছি এবং যদিও এই পেয়ারটি আরও মুভমেন্ট নাও করতে পারে।
[attach=config]10866[/attach]
যুক্তরাজ্যে লকডাউন শিথিল হবার পর থেকেই পাউন্ডের প্রাইস বাড়াতে শুরু করছে। বর্তমানে gbp/usd পেয়ারটি 1.2500 প্রাইসকে টার্গেট করে আপট্রেন্ড চলছে। যাচ্ছে। যদিও মার্কেটে বিনিয়োগকারীদের নজর ব্রিটিশ সার্ভিস পিএমআই রিপোর্টের দিকে, যা আজকে রিলিজ হবে। আর গত কয়েকবারের রিপোর্টে সার্ভিস পিএমআই বেশ খারাপ অবস্থানে ছিল। মার্চে সার্ভিস পিএমআই থেকে1.2300 পয়েন্ট এসেছিল।প্রত্যাশা করা হচ্ছে, এপ্রিলে গতবারের থেকে কিছুটা কমে 1.2000 পয়েন্ট আসতে পারে। পিএমআই প্রত্যাশিত লেভেলে আসলে পেয়ারটির প্রাইস কিছুটা কমলেও পরবর্তীতে বাড়তে পারে। তবে প্রত্যাশিত লেভেল থেকে অনেক নিচে আসলে পেয়ারটির প্রাইস কমার সম্ভাবনা রয়েছে।
এছাড়াও লকডাউন শিথিলতাকে কেন্দ্র করে পেয়ারটির প্রাইস বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। পেয়ারটির বর্তমান রেজিস্ট্যান্স লেভেল 1.2578। অপরদিকে gbp/usd পেয়ারটির প্রাইস কমতে শুরু হলে পেয়ারটি 1.2850 প্রাইসের কাছাকাছি আসতে পারে।
[attach]11013[/attach]
gbp/usd পেয়ারটি গত সপ্তাহে কিছুটা প্রাইস কমেছিল। আর এ সপ্তাহে ব্রিটিশ এমপ্লোয়মেন্ট,মুদ্ াস্ফীতি এবং রিটেইল সেলস রিপোর্টসহ আরও কয়েকটি ইভেন্ট পেয়ারটিকে প্রভাবিত করতে পারে। এ সপ্তাহে gbpusd পেয়ারটির প্রাইস কমতে পারে। ফলে পেয়ারটির বর্তমান সাপোর্ট লেভেল ১.২০৮০।পেয়ারটি পরবর্তীতে ১.২০ সাপোর্ট লেভেলের দিকে যেতে পারে।