-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1382446069.jpg[/IMG]
সপ্তাহের শেষ দিন সূচক বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩৯ দশমিক ৬০ পয়েন্ট বা দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়ে পাঁচ হাজার ১১ দশমিক ২৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এই সূচক এক বছরের মধ্যে বেশি। সবশেষ গত বছরের ৮ সেপ্টেম্বর ডিএসইএক্স সূচক ছিল পাঁচ হাজার ৩৩ দশমিক ৭৯ পয়েন্ট। এ বাজারে বৃহস্পতিবার এক হাজার ২৪ কোটি ৫৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়; আগের কর্মদিবসে এক হজার ৭৭ কোটি ৯৮ লাখ লেনদেন হয়েছিল। ডিএসইতে এদিন লেনদেন হয়েছে ৩৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৯০টির, কমেছে ১১৭টির। অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১২ দশমিক ০৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে এক হাজার ১৫৮ দশমিক ৫৩ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৩ দশমিক ৩৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে এক হাজার ৭৪০ দশমিক ২৩ পয়েন্টে।
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১০০ দশমিক ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ২৯৫ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৭১ শতাংশ বেশি।
সিএসইতে ২৯ কোটি ২২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে; আগের লেনদেন হয় ৩৮ কোটি ৮২ লাখ টাকার শেয়ার। বৃহস্পতিবার এ বাজারে লেনদেন হয়েছে ২৭৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১১৯টির, কমেছে ১৩২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টির দর।
-
সপ্তাহের প্রথম দিন সূচক ও লেনদেন বেড়েছে বাংলাদেশের দুই শেয়ারবাজারে। রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৮২ দশমিক ৭৬ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৬৫ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ৯৪ দশমিক ০৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এই সূচক প্রায় সাড়ে ১২ মাসের মধ্যে বেশি। এর আগে ২০১৯ সালের ২৯ অগাস্ট সূচক ছিল ৫ হাজার ৯৫ দশমিক ৭৭ পয়েন্ট। এ বাজারে বুধবার ১ হাজার ৩২৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ১ হজার ২৪ কোটি ৫৫ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২২৬টির, আর কমেছে ১০৬টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১২ দশমিক ১৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৭০ দশমিক ৬৬ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৬ দশমিক ৬৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৭৫৬ দশমিক ৮৯ পয়েন্টে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1177560039.jpg[/IMG]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২৩৯ দশমিক ৪২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ৫৩৪ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় ১ দশমিক ৬৭ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ৪৭ কোটি ৯৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ২৯ কোটি ২২ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৮৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৭৭টির, কমেছে ৮৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টির দর।
-
1 Attachment(s)
পাঁচ হাজার পয়েন্টের মাইলফলক অতিক্রম করার পর শেয়ারবাজারের সূচক ও লেনদেনে যেন নতুন করে গতি এসেছে। তাতে সূচকের বড় উত্থান হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে। লেনদেনেও ছিল বেশ গতি। দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স গতকাল রোববার এক দিনেই ৮৩ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৬৫ শতাংশ বেড়েছে। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচকটি বেড়েছে ২৩৯ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৬৭ শতাংশ। বড় উত্থানের ফলে ঢাকার বাজারের প্রধান সূচকটি গতকাল দিন শেষে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৯৪ পয়েন্টে। এক বছরের বেশি সময় পর সূচকটি এ উচ্চতায় উঠেছে। এর আগে সর্বশেষ গত বছরের ২৯ আগস্ট ডিএসইএক্স সূচকটি ৫ হাজার ৯৬ পয়েন্টের সর্বোচ্চ উচ্চতায় ছিল। সেখান থেকে নামতে নামতে এ সূচকটি গত মার্চে ৩ হাজার ৬০০ পয়েন্টে নেমে গিয়েছিল।
[ATTACH=CONFIG]12228[/ATTACH]
-
সপ্তাহের চতুর্থ দিন সূচক ও লেনদেন বেড়েছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৬ দশমিক ২৬ পয়েন্ট বা দশমিক ৩২ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ১১৬ দশমিক ৮১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এই সূচক এক বছরের মধ্যে বেশি। সবশেষ গত বছরের ২৮ অগাস্ট ডিএসইএক্স সূচক ছিল পাঁচ হাজার ১৩৯ দশমিক ৯৯ পয়েন্ট। এ বাজারে বুধবার ১ হাজার ১৪৭ কোটি ২৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৯৯৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৮৫টির, আর কমেছে ১২০টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৫১টির দর।
ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১ দশমিক ৭৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৬৮ দশমিক ৮৪ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ২ দশমিক ৭৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৭৬৪ পয়েন্টে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1274814016.jpg[/IMG]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৬০ দশমিক ৩০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ৫৮৭ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক শূণ্য ৪২ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ৩৫ কোটি ১৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ২৬ কোটি ১৩ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৮২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৪টির, কমেছে ৯০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টির দর।
-
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) পুঁজিবাজারে সূচক কমেছে। একইসঙ্গে এ দিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেনও কিছুটা কমেছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, বৃহস্পতিবার ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ১২ পয়েন্ট কমে পাঁচ হাজার ১০৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ দিন অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরীয়াহ সূচক ৫ পয়েন্ট কমে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১১৬৩ ও ১৭৬১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। বৃহস্পতিবার ডিএসইতে এক হাজার ১৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১৩৪ কোটি টাকা কম। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল এক হাজার ১৪৭ কোটি ২৫ লাখ টাকার। বৃহস্পতিবার ডিএসইতে ৩৫৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৭টি কোম্পানি কমেছে ২১০টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর।বৃহস্পতিবার লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো- মুন্নু সিরামিক, ব্রাক ব্যাংক, বেক্সিমকো ফার্মা, ডেল্টা হাউজিং, নিটল ইন্স্যুরেন্স, বেক্সিমকো লিমিটেড, আইএফআইসি ব্যাংক, লংকাবাংলা, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স ও সায়হাম কটন।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1518675633.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এ দিন ১৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৫৭৩ পয়েন্টে। বৃহস্পতিবার সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৭৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৮৯টির, কমেছে ১৪৭টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টির কোম্পানির শেয়ার দর। বৃহস্পতিবার সিএসইতে ২৭ কোটি ৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে ৮ কোটি টাকা কম। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৩৫ কোটি ১৮ লাখ টাকার।
-
1 Attachment(s)
একটা কোয়াটারলি হিসাব করলাম, তিন মাসের ব্যবধানে মার্কেটে কি কি হয়েছে। আমাদেরে ইনডেক্স রিটার্ন দিয়েছে ২৮.৮৪ %, ৩৯৬১.৯০ পয়েন্ট থেকে ৫১০৪.৬৫ পয়েন্টে ইনডেক্স অবস্থান করেছে, তাহলে আমরা পেলাম ইনডেক্স মুভ করেছে ১১৪২.৭৫ পয়েন্ট, এই মুভমেন্ট এর মধ্যে অনেকেই অনেক বেশি মুভ দিয়েছে , যা ইনডেক্স থেকে অনেক অনেক গুন বেশি, এখন প্রশ্ন আসতেই পারে কারা ইনডেক্স থেকে এই বেশি মুভ দিয়েছে ... তার উত্তর খুজে বের করতে গিয়ে যা দেখলাম।*মার্কেট যদি কারেকশন হয় তাহলে কি হতে পারে,প্রাকৃতিক ভাবে যদি চিন্তা করি তাহলে কি হয় , সাধারণত ঝড় আসলে কি হয় ... বেশি ক্ষতি কাদের হয় , ঝড় আসলে বড় গাছপালার উপর ই প্রভাব বেশি ফেলে থাকে । তাহলে যারা বেশি বেড়েছে তাদের উপর কি বেশি প্রভাব পরতে পারে ?*নাকি যারা বেশি বাড়েনাই তাদের উপর বেশি প্রভাব পরতে পারে ? এবার আশি অন্য ভাবনায় । মার্কেট যদি এখান থেকে আবার নতুন করে উপরের দিকে উঠতে চায় বা উঠতে থাকে তাহলে কাদের বাঁড়ার সম্ভাবনা আছে ...? যারা ইতিমদ্ধে বেশি বৃদ্ধি পেয়ে বসে আছে , তাদের বাঁড়ার সুযোগ বেশি আছে ? নাকি যারা এখন ও বেশি বাড়েনাই তাদের বাঁড়ার সুযোগ বেশি আছে ? তাহলে এবার আশি কে বেশি ঝুকিতে/সেইফ আছে? যারা ইতিমদ্ধে বেশি বৃদ্ধি পেয়ে বসে আছে ? নাকি যারা এখন ও বেশি বাড়েনাই ? এবার আপনারাই নিজেদের মত নিজেরাই বিচার বিশ্লেষণে বসে জান
[ATTACH=CONFIG]12302[/ATTACH]
-
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে ঝুঁকি কমাতে শেয়ারের সূচকের অবস্থান বিবেচনায় মার্জিন ঋণের সুযোগকে চার ধাপে ভাগ করে নিয়মে সংশোধন এনেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা। সোমবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এ বিষয়ে একটি নির্দেশনা জারি করেছে। পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের বিপরীতে ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার সুযোগকে মার্জিন ঋণ বলা হয়। এখন বিনিয়োগের ৫০ শতাংশ মার্জিন ঋণ নেওয়া যায়। অর্থাৎ কারো ১ টাকা বিনিয়োগ থাকলে তিনি ৫০ পয়সা ঋণ নিতে পারেন।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/139867330.jpg[/IMG]
নতুন নিয়মে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্সের অবস্থান যত কম হবে মার্জিন ঋণের সুযোগ ততো বাড়বে। সূচক যতো উপরের দিকে উঠতে থাকবে ঋণের সুযোগ ততো কমতে থাকবে।শুরুর ধাপে ডিএসইএক্স ৪ হাজার পয়েন্টের নিচে থাকলে বিনিয়োগের অনুপাতে ১০০ শতাংশ ঋণ নেওয়া যাবে। অর্থাৎ কারো ১ টাকার বিনিয়োগ থাকলে তিনি শেয়ার কিনতে আরও ১ টাকা ঋণ নিতে পারবেন।দ্বিতীয় ধাপে ডিএসইএক্স ৪ হাজার থেকে ৫ হাজার পয়েন্টের মধ্যে থাকলে ৭৫ শতাংশ মার্জিন ঋণ পাবেন বিনিয়োগকারী। অর্থাৎ ১ টাকার বিনিয়োগে ৭৫ পয়সা ঋণ মিলবে। তৃতীয় ধাপে ডিএসইএক্স ৫ হাজার থেকে ৬ হাজার পয়েন্টের মধ্যে থাকলে বিনিয়োগের ৫০ শতাংশ ঋণ মিলবে। অর্থাৎ ১ টাকার বিনিয়োগে ৫০ পয়সা মার্জিন ঋণ নেওয়া যাবে। চতুর্থ ধাপে ডিএসইএক্স ৬ হাজার পয়েন্টের উপরে থাকলে বিনিয়োগের ২৫ শতাংশ ঋণ নেওয়া যাবে। অর্থাৎ তখন ১ টাকার বিনিয়োগে মাত্র ২৫ পয়সা মার্জিন ঋণ পাবেন বিনিয়োগকারী।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/22342969.jpg[/IMG]
সপ্তাহের চতুর্থ দিন বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারেই সূচক এবং লেনদেন বেড়েছে। বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ২ দশমিক ০৩ পয়েন্ট বা দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৯৭২ দশমিক ১৩ পয়েন্ট হয়েছে। এ বাজারে ৮৮১ কোটি ৮১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয় এদিন, যা আগের কর্মদিবসে ৭২৯ কোটি ৯২ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৭৪টির, কমেছে ১৩৭টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৫টির দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1034260595.jpg[/IMG]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই এদিন ১১ দশমিক ৮৪ পয়েন্ট বা দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ বেড়ে ১৪ হাজার ১৮১ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে ২১ কোটি ২২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে এদিন, যা আগের দিন ১৭ কোটি ১৬ লাখ টাকা ছিল। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৯৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে ১৩৬টির দর বেড়েছে, ১১২টির কমেছে এবং ৪৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
সপ্তাহের শেষ দিন বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারেই সূচক সামান্য বেড়েছে। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৬ দশমিক ৬৫ পয়েন্ট বা দশমিক ১৩ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৯৭৮ দশমিক ৭৮ পয়েন্ট হয়েছে। এ বাজারে বুধবার ৮৮০ কোটি ৫২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৮৮১ কোটি ৮১ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৭২টির, কমেছে ১২৮টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৬টির দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/695535952.jpg[/IMG]
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৩৭ দশমিক ৮০ পয়েন্ট বা দশমিক ২৭ শতাংশ বেড়ে ১৪ হাজার ২১৯ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে এদিন ২৭ কোটি ৪৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ২১ কোটি ২২ লাখ টাকা। এ বাজারে লেনদেন হওয়া ২৮১টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফাণ্ডের ইউনিটের মধ্যে দর বেড়েছে ১৫১টির, কমেছে ৯২টির এবং ৩৮টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
সপ্তাহের দ্বিতীয় দিন দেশের দুই পুঁজিবাজারে সূচক বেড়েছে, তবে লেনদেন কমেছে। সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩২ দশমিক ০১ পয়েন্ট বা দশমিক ৬৪ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ৩ দশমিক ৬৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে সোমবার ৮৭৯ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ১ হাজার ৩৪ কোটি ৪২ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৪টির, কমেছে ১৫১টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ৫১টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৯ দশমিক ৪৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৩১ দশমিক ০৬ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ২১ দশমিক ৮২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৭১২ দশমিক ৬১ পয়েন্টে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1283160973.jpg[/IMG]
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১১২ দশমিক ৫৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ২৯৯ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৭৯ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ২০ কোটি ১০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৩১ কোটি ৪২ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৭৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৩৩টির, কমেছে ১০৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টির দর।
-
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (২৯ সেপ্টেম্বর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। মঙ্গলবার লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ২৪ পয়েন্ট বেড়ে পাঁচ হাজার ২৭ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ৩ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১১৩৪ ও ১৭২১ পয়েন্টে রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ১৫২ কোটি ৭৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। মঙ্গলবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানি গুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১টির, কমেছে ৫১টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ার। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো-প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল, বেক্সিমকো ফার্মা, বেক্সিমকো লিমিটেড, সন্ধানী ইন্সুরেন্স, এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্স, ইস্টল্যান্ড ইন্সুরেন্স, ফু-ওয়াং ফুড, বিডি ফাইন্যান্স, ডেল্টা হাউজিং ও ইস্টার্ণ ইন্স্যুরেন্স। এর আগে মঙ্গলবার লেনদেন শুরু প্রথম পাঁচ মিনিটে ডিএসইর সূচক বাড়ে ২৩ পয়েন্ট। এরপর ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে ৬ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সূচকের গতি কিছুটা নিম্নমুখী দেখা যায়। সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৬ পয়েন্ট বেড়ে চার হাজার ২০ পয়েন্টে অবস্থান করে।
অপরদিকে লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ২৪ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৩২৩ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। এদিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ কোটি ৪০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এসময়ের ৫৭টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ১৩টি কোম্পানির দর। অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪টি কোম্পানি শেয়ারের দর।
-
ঊর্ধ্বমুখী সূচক নিয়ে সপ্তাহ শেষ পুঁজিবাজারে, বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩২ পয়েন্ট বা দশমিক ৬৫ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৯৯৫ পয়েন্ট হয়েছে। এ বাজারে বৃহস্পতিবার ৮৭৩ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৯১৪ কোটি টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে দর বেড়েছে ১৯৪টির, কমেছে ১০৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৫টির দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/61942732.jpg[/IMG]
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই এদিন ১২০ দশমিক ২৯ পয়েন্ট বা দশমিক ৮৫ শতাংশ বেড়ে ১৪ হাজার ২৮৭ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে এদিন ৪২ কোটি ৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৬০ কোটি ৭ লাখ টাকা। লেনদেন হওয়া ২৭০টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে দর বেড়েছে ১৬৬টির, কমেছে ৬৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টির দর।
-
সপ্তাহের প্রথম দিন বাংলাদেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক ও লেনদেন বাড়লেও বিপরীত প্রবণতা ছিল চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। রোববার দিন শেসে ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৯৯৭ দশমিক ৯৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। বাজারে রোববার ৮৮৯ কোটি ৩৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৮৭৩ কোটি ৪৯ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৩৩টির, আর কমেছে ১৭১টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৫১টির দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1475232930.jpg[/IMG]
ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৩ দশমিক ৫৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ১২৩ দশমিক ০৫ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৩ দশমিক ২২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৭০৭ দশমিক ৪৯ পয়েন্টে। এদিকে সিএসইর প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২ দশমিক ২৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ২৮৫ পয়েন্টে, যা আগের দিনের চেয়ে দশমিক ০২ শতাংশ কম। সিএসইতে ২৯ কোটি ২৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৪২ কোটি শূণ্য ৫ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৬৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০১টির, কমেছে ১২৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টির দর।
-
সপ্তাহের দ্বিতীয় দিন সূচক কমেছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে, তবে বেড়েছে লেনদেন। সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৫১ দশমিক ৩২ পয়েন্ট বা ১ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ কমে ৪ হাজার ৯৪৬ দশমিক ৬৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে রোববার ৯৬৫ কোটি ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৮৮৯ কোটি ৩৭ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৬৫টির, আর কমেছে ২৬৩টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/753887764.jpg[/IMG]
ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১০ দশমিক ২৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ১১২ দশমিক ৭৭ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ২২ দশমিক ২৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৬৮৫ দশমিক ২৫ পয়েন্টে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১৩৮ দশমিক ৪৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ১৪৭ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৯৬ শতাংশ কম। সিএসইতে ৩৬ কোটি ৪৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ২৯ কোটি শূন্য ২৩ লাখ টাকা।
সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৮০টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৬২টির, কমেছে ১৯০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টির দর।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]12468[/ATTACH]
কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে শেয়ারবাজারে সাত কার্যদিবসেই ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজের দাম প্রায় ৪ গুণ বাড়ানো হল। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ারের সর্বশেষ বাজারমূল্য ৮১৩ টাকা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির ৩০ কোটি ২৯ লাখ শেয়ারের মধ্যে মাত্র ৪৩ হাজার ৫১৪টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর এর বাজারমূল্য ছিল ২ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। অর্থাৎ এই প্রক্রিয়ায় ৩ কোটিরও কম টাকা লেনদেন করে কৃত্রিম সংকটের কারণে কোম্পানির বাজারমূল্য দাঁড়িয়েছে ২৪ হাজার কোটি টাকা। আর এখন উদ্যোক্তারা চাইলেই বাজার থেকে ১৭ হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিতে পারে। এটি আরও বৃদ্ধির আশঙ্কা রয়েছে। বিষয়টি নিয়ে এখন নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনও (বিএসইসি) বিব্রত। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ওয়ালটনের এই দাম অসম্ভব, অবাস্তব এবং অকল্পনীয়। তাদের মতে, এই কোম্পানির ব্যাপারে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত। না হলে বিনিয়োগকারীদের মরণ-ফাঁদ এবং শেয়ারবাজারের গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে ওয়ালটন। জানতে চাইলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালক মো. রকিবুর রহমান যুগান্তরকে বলেন, ওয়ালটনের এই দাম অসম্ভব এবং অবাস্তব। এ ধরনের ঘটনা শেয়ারবাজারের জন্য অকল্পনীয়। তিনি বলেন, কোম্পানিটি বাজারে মাত্র দশমিক ৯৭ শতাংশ শেয়ার ছেড়েছে। এরপর কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে বাজার থেকে টাকা নেয়ার হাতিয়ার হয়েছে এটি। তিনি বলেন, যে কোম্পানির মূল্য ২ হাজার কোটি টাকাও নয়, সেই কোম্পানির দাম ২৪ হাজার কোটি টাকায় উঠানো হয়েছে। কয়েক দিন পর দেখা যাবে এটি ৩০ হাজার কোটি টাকায় নেয়া হয়েছে। এভাবে বাজারটাকে পাগলামির পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এটি এখনই বন্ধ করতে হবে। এক্ষেত্রে দুটি সিদ্ধান্ত নিতে হবে। প্রথমত, ভালো কোনো অডিট কোম্পানি দিয়ে ওয়ালটনের আর্থিক রিপোর্ট পুনঃনিরীক্ষা করাতে হবে। দ্বিতীয়ত, কোম্পানিকে কমপক্ষে ১০ শতাংশ শেয়ার ছাড়তে বাধ্য করতে হবে। না হলে এই বাজার অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ............যুগান্তর রিপোর্ট
-
সপ্তাহের চতুর্থ দিন সূচক বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে, তবে কমেছে লেনদেন। বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৫ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট বা দশমিক ১১ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৯৩৪ দশমিক ৪৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে বুধবার ৮৮৮ কোটি ৭১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ১ হাজার ৬৭ কোটি ৭২ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২০৪টির, কমেছে ১০৬টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৫টির। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১ দশমিক ৯৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১১১ দশমিক ৯৩ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক দশমিক ৮২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৬৭৭ দশমিক ৬৭ পয়েন্টে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1609619001.jpg[/IMG]
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২৭ দশমিক ৯০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ১১৩ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ২০ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ২৬ কোটি ৪৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৩৬ কোটি ২ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৮৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৭০টির, কমেছে ৭৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টির।
-
সপ্তাহের শেষ দিন সূচক এবং লেনদেন দুটোই কমেছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে।
বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৭ দশমিক ৪৯ পয়েন্ট বা দশমিক ৩৫ শতাংশ কমে ৪ হাজার ৯১৬ দশমিক ৯৭ পয়েন্ট হয়েছে। এ বাজারে ৭৯৩ কোটি ৮১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের কর্মদিবসে ৮৮৮ কোটি ৭১ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০৬টির, কমেছে ২০২টির; আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৭টির দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/330812033.jpg[/IMG]
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই এদিন ৮৩ দশমিক ৫৪ পয়েন্ট বা দশমিক ৫৯ শতাংশ কমে ১৪ হাজার ২৯ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে ২০ কোটি ৮৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ২৬ কোটি ৪২ লাখ টাকা ছিল। এ বাজারে লেনদেন হওয়া ২৭৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে দর বেড়েছে ৭৯টির, কমেছে ১৫৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টির দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1945248886.jpg[/IMG]
-
প্রতিটি টপ ২০ হাউজের নিজস্ব লোন রেশিও লিষ্ট থাকে যা প্রতিদিন head of research দিয়ে ট্রেড শুরু হওয়ার আগ মুহূর্তে আপডেট করে মেইল এর মাধ্যমে সমস্ত ট্রেডার কিনবা ক্লাইন্ট দের দেওয়া হয়। একটু খোজ নিলেই দেখবেন ভালো হাউজ গুলো পিই রেশিও ৪০ কেন ৩৬ গেলেই লোন সুবিধা বন্ধ করে দেয়। এখানে দোষের কিছু নেই কারণ লোন সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে হাউজ আপনার সাথে (০. ৫০) রেশিও তে ইনভেস্টমেন্ট করলো সে ক্ষেত্রে হাউজের নিজস্ব মতামত থাকবেই। আপনার এতো যদি লাগে তাহলে হাউজের কাছে লোন চান কেন? ক্যাশ কোড পুরোটাই আপনার তাই যা খুশি করেন তখন তো আর হাউজ আপনাকে আটকাবে না। ইউসিবি আজ যা করছে এক্ষেত্রে তার ১০০% অধিকার কাছে। কমিশন কিছুই করতে পারবে না। কমিশন লোন দেয় না দেয় হাউজ তাই তাদের টাকার নিরাপত্তা দেওয়ার অধিকার একান্ত তাদের। কমিশনের খেয়ে দেয়ে কাম নেই ইউসিবি কে বলতে যাবে লোন সুবিধা চালু করার জন্য। বিদ্র: আজ ইউসিবি করেছে কাল টপ অন্য কোন হাউজ করবে এটাই নরমাল। তাদের টাকা দিয়ে আপনার সাথে খামখেয়ালী ডিসিশনে কেন থাকবে।
-
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (১৪ অক্টোবর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক বাড়ার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। এ দিন লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১১ পয়েন্ট বেড়ে চার হাজার ৮৫১ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ২ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১১০৬ ও ১৬৫৪ পয়েন্টে রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ৯১ কোটি ১২ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট।বুধবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪১টির, কমেছে ৯৭টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ৬৯টি কোম্পানির শেয়ার।
বুধবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো-এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্স, ওয়ালটন হাইটেক, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স, ন্যাশনাল ফিড, বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, বেক্সিমকো ফার্মা, বিএসসিএল, বিডি ফাইন্যান্স, রূপালী ইন্স্যুরেন্স, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স ও বিডি থাই।
এর আগে বুধবার লেনদেন শুরু প্রথম পাঁচ মিনিটে ডিএসইর সূচক বাড়ে ১৫ পয়েন্ট। এরপর ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে আরও ৩ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। সকাল ১০টা ১৫মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ২০ পয়েন্ট বেড়ে চার হাজার ৮৬০ পয়েন্টে অবস্থান করে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/538821151.jpg[/IMG]
অপরদিকে লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ১৮ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৮৫৫ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়।
এ দিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এসময়ের ৩৩টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ১৬টি কোম্পানির দর। অপরিবর্তিত রয়েছে ১৩টি কোম্পানি শেয়ারের দর।
-
পুঁজিবাজারে খাদ্য খাতে তালিকাভুক্ত সরকারি চিনিকল জিল বাংলা সুগার মিলসের শেয়ার লেনদেন বন্ধের মেয়াদ ১৫ দিন বাড়িয়েছে বিএসইসি। জিল বাংলা সুগার মিলসের শেয়ারের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়ার কারণে গত ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে পুঁজিবাজারে এই শেয়ারের লেনদেন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। গত ৯ জুলাই জিল বাংলার শেয়ারের দাম ছিল ৩১ টাকা ৬০ পয়সা, যা বাড়তে বাড়তে ১৪ সেপ্টম্বর ২১৩ টাকা ১০ পয়সায় ওঠে। সে হিসেবে দুই মাসে প্রায় ৫৭৫ শতাংশ দাম বেড়েছিল। জিল বাংলা সুগার মিলস লিমিটেডের মৌল ভিত্তির অনুপাতে দাম বৃদ্ধির গতি বেশি হওয়ায় ডিএসই এর আগে চিঠি দিয়েছিল। কিন্তু যৌক্তিক কোনো কারণ তারা দেখাতে পারেনি।
১৯৮৮ সালে দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া জিল বাংলা সুগার মিলস লিমিটেডের শেয়ার পুঁজিবাজারে লেনদেন হচ্ছে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে। পুঁজিবাজারে এ কোম্পানির ৬০ লাখ শেয়ার আছে। এর মধ্যে ৫১ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সরকারের হাতে। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে ১৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ শেয়ার এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে ৩৫ দশমিক ০৭ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। জিল বাংলা সুগার মিলস লিমিটেডের বর্তমান বাজার মূলধন ১২৭ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৬ কোটি টাকা; রিজার্ভের পরিমাণ ঋনাত্মক ৩৭০ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। ২০১৭ সালে এ কোম্পানিটি লোকসান করেছে ৩২ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। ২০১৮ সালে লোকসান করেছে ৪৮ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। ২০১৯ সালে এ কোম্পানিটি লোকসান করেছে ৬২ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। তিন বছর কোনো লভ্যাংশ দেয়নি কোম্পানিটি।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]12596[/ATTACH]
সূচকের উত্থানে লেনদেন হচ্ছে দেশের দুই শেয়ারবাজারে। আজ রোববার সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস প্রথম এক ঘণ্টায় দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টকএক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৩০ পয়েন্ট, অবস্থান করছে ৪ হাজার ৯০২ পয়েন্টে। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ৬৭ পয়েন্ট। ডিএসইতে প্রথম এক ঘণ্টায় লেনদেন হয়েছে ১৮৪ কোটি ৭২ লাখ টাকার। হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৯০টির, কমেছে ৭৭টির, অপরিবর্তিত আছে ৭৬টির দর। গত কার্যদিবস লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স সূচক বাড়ে ৩৩ পয়েন্ট। মোট লেনদেন হয় ৫৪৮ কোটি টাকার। ডিএসইতে আজ লেনদেনের শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো—এশিয়া প্যাসিফিক ইনস্যুরেন্স, কন্টিনেন্টাল ইনস্যুরেন্স, নর্দান ইনস্যুরেন্স, বাংলাদেশ জেনারেল ইনস্যুরেন্স কোম্পানি, নিটল ইনস্যুরেন্স, সোনার বাংলা ইনস্যুরেন্স, ব্র্যাক ব্যাংক, ওয়ালটন হাইটেক লিমিটেড, এশিয়া ইনস্যুরেন্স ও লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ।
অপরদিকে বেলা ১১টা পর্যন্ত সিএসইতে হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৬২টির, কমেছে ২৪টির, অপরিবর্তিত আছে ২৫টির দর।
-
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (১৯ অক্টোবর) পুঁজিবাজারে সূচক বেড়েছে। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন বাড়লেও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) কমেছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, সোমবার ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ২৪ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৯০২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন অন্য ২ সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরীয়াহ সূচক ৩ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৪ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১১১৪ ও ১৬৯০ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সোমবার ডিএসইতে ৭৮৪ কোটি ১৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১২৭ কোটি টাকা বেশি। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৬৫৭ কোটি ৩০ লাখ টাকার। এদিন ডিএসইতে ৩৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৪টি কোম্পানির, কমেছে ১২৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর।সোমবার লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো- বেক্সিমকো ফার্মা, বেক্সিমকো লিমিটেড, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স, বিএসসিসিএল, ব্র্যাক ব্যাংক, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স, এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্স, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্স ও বিজিআইসি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/877881297.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ৯৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৩১ পয়েন্টে। সোমবার সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৫৩টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১১১টির, কমেছে ৯৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টি কোম্পানির শেয়ার দর। এদিন সিএসইতে ১৯ কোটি ৪৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে ৭ কোটি টাকা কম। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২৬ কোটি ৬ লাখ টাকার।
-
সপ্তাহের তৃতীয় দিন মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৫ দশমিক শূন্য ৯ পয়েন্ট বা দশমিক ৩১ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৯১৭ দশমিক ২৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে ৯১৫ কোটি ৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৭৮৪ কোটি ১৫ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৬০টির, আর কমেছে ১৩৯টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৬টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৪ দশমিক ৫২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১১৯ দশমিক শূণ্য ৯ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৪ দশমিক ১১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৬৯৪ দশমিক ৩৯ পয়েন্টে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1350841237.jpg[/IMG]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২৯ দশমিক ৮৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ৬১ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ২১ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ২১ কোটি ৬৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ১৯ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৬৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৩৩টির, কমেছে ৯২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টির দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1365013798.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের চুতুর্থ দিনে সূচক প্রায় অপরিবর্তি থাকলেও লেনদেন কমেছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে। বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের দশমিক শূন্য ৪০ পয়েন্ট বা দশমিক শূন্য ১ শতাংশ কমে ৪ হাজার ৯১৬ দশমিক ৮৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে ৮৫৫ কোটি ২৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৯১৫ কোটি ৫ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০৯টির, আর কমেছে ১৭৮টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৭টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ২ দশমিক ৩৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ১১৬ দশমিক শূণ্য ৭৫ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক দশমিক ৬৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৬৯৫ দশমিক ০৭ পয়েন্টে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/603896150.jpg[/IMG]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২৬ দশমিক ৮৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ৩৪ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ১৯ শতাংশ কম। সিএসইতে ২৩ কোটি ৪২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ২১ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৬৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৮১টির, কমেছে ১৩৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫০টির দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1371234366.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের শেষদিন সূচক সামান্য কমলেও বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে দুই দশমিক ৮১ পয়েন্ট বা দশমিক শূন্য পাঁচ শতাংশ কমে চার হাজার ৯১৪ দশমিক ০৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে বৃহস্পতিবার এক হাজার ২৯ কোটি তিন লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। আগের কর্মদিবসে ৮৫৫ কোটি ২৫ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০৬টির আর কমেছে ১৯২টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৪টির দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1917586059.jpg[/IMG]
ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক দুই দশমিক ৫৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে এক হাজার ১১৪ দশমিক শূণ্য ১৭ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক দুই দশমিক ৬৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে এক হাজার ৬৯২ দশমিক ৪৩ পয়েন্টে।
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই চার দশমিক ৫৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ২৯ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক শূন্য তিন শতাংশ কম।
সিএসইতে ২৫ কোটি ৫১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আগের দিন লেনদেন হয়েছে ২৩ কোটি ৪২ লাখ টাকা।সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৬৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৯৪টির, কমেছে ১৩৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টির দর।
-
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত তিনটি কোম্পানি চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক বিবরণী প্রকাশ করেছে।
লংকা বাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেডঃ
বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক খাতে তালিকাভুক্ত লংকা বাংলা ফাইন্যান্স ২০২০ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টম্বর) প্রতি শেয়ারে ৭৪ পয়সা মুনাফা দেখিয়েছে। আগের বছর একই সময়ে প্রতি শেয়ারে তাদের দশমিক শূন্য ২ পয়সা লোকসান হয়েছিল।নয় (জানুয়ারি-সেপ্টম্বর) মাসে এ কোম্পানির প্রতি শেয়ারে মুনাফা হয়েছে ৮৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ৪৮ পয়সা ছিল।
ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং ফাইন্যান্সঃ
ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক খাতের প্রতিষ্ঠান ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং ফাইন্যান্স লিমিটেড ২০২০ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টম্বর) প্রতি শেয়ারে ১ টাকা ৭৯ পয়সা মুনাফা দেখিয়েছে। আগের বছর একই সময়ে প্রতি শেয়ারে তাদের ১ টাকা ৫৩ পয়সা মুনাফা হয়েছিল।নয় (জানুয়ারি-সেপ্টম্বর) মাসে এ কোম্পানির প্রতি শেয়ারে মুনাফা হয়েছে ৩ টাকা ৫৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ৫ টাকা ৩২ পয়সা ছিল।
সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডঃ
বীমা খাতের প্রতিষ্ঠান সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড ২০২০ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টম্বর) প্রতি শেয়ারে ৫০ পয়সা মুনাফা দেখিয়েছে। আগের বছর একই সময়ে প্রতি শেয়ারে তাদের ৩২ পয়সা মুনাফা হয়েছিল। নয় (জানুয়ারি-সেপ্টম্বর) মাসে এ কোম্পানির প্রতি শেয়ারে মুনাফা হয়েছে ৭৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ৯৩ পয়সা ছিল।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/169573846.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের শেষ দিন সূচক বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৭ দশমিক ৫৮ পয়েন্ট বা দশমিক ১৬ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৮৪৬ দশমিক ১০ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে বৃহস্পতিবার ৯৬৩ কোটি ৩৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। আগের কর্মদিবসে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার কোটি ১১২ কোটি ৩ লাখ টাকা। ডিএসইতে এদিন লেনদেন হয়েছে ৩৫৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৪টির, কমেছে ১৩৫টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৫টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৪ দশমিক ৫২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৯৮ দশমিক ৮০ পয়েন্টে আর ডিএস৩০ সূচক ১৪ দশমিক ৬৩ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬৮০ দশমিক ১৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/983137265.jpg[/IMG]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৩ হাজার ৮২৪ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ২০ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ৩৫ কোটি ৪৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আগের দিন ছিল ২৮ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০৫টির, কমেছে ১০১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫০টির দর।
-
রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের ৫০ দশমিক ৫৮ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ০৪ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৮৯৬ দশমিক ৬৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে ৭৮৫ কোটি ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৯৬৩ কোটি ৩৬ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২০৩টির, আর কমেছে ৮১টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৪টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১২ দশমিক ১০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১১০ দশমিক ৯০ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৯ দশমিক ৮৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৭০০ দশমিক ০১ পয়েন্টে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১৫৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৩ হাজার ৯৮১ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় ১ দশমিক ১৪ শতাংশ বেশি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1660403438.jpg[/IMG]
সিএসইতে ২৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৩৫ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৬৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৩টির, কমেছে ৬২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টির দর।
-
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (৪ নভেম্বর) সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে পুঁজিবাজারের লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে(সিএসই) লেনদেন বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, বুধবার ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৮ পয়েন্ট কমে চার হাজার ৯১৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আজ অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরীয়াহ সূচক ১ পয়েন্ট কমে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১১১৪ ও ১৭০৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসইতে এদিন ৮২০ কোটি ৭৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসের চেয়ে ২৫ কোটি টাকা বেশি। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৭৯৫ কোটি ১২ লাখ টাকার। ডিএসইতে ৩৫৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৫টি কোম্পানির, কমেছে ১৮৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর।
বুধবার লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো- বেক্সিমকো ফার্মা, এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্স, অ্যাসোসিয়েট অক্সিজেন, পিপলস ইন্স্যুরেন্স, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স, শাইনপুকুর সিরামিক, বেক্সিমকো লিমিটেড, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স ও গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/561843038.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ১১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ১১৪ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৫৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৭০টির, কমেছে ১৪২টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টির কোম্পানির শেয়ার দর।সিএসইতে ৪২ কোটি ৮৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে ১৪ কোটি টাকা বেশি। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২৮ কোটি ৫২ লাখ টাকার।
-
সপ্তাহের শেষ দিন সূচক বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের ২২ দশমিক ৫১ পয়েন্ট বা দশমিক ৪৫ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৯৪২ দশমিক ১২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে এদিন ৯২৮ কোটি ৮৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৮২০ কোটি ৭৭ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১২০টির, কমেছে ১৪৬টির। অপরিবর্তিত রয়েছে ৯২টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৫ দশমিক ৬২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১২০ দশমিক ৪৭ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৯ দশমিক ২১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৭২৫ দশমিক ৬৪ পয়েন্টে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/100333704.jpg[/IMG]
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৭৪ দশমিক শূন্য ৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ১৮৮ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৫২ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ৩৩ কোটি ২১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৪২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০০টির, কমেছে ১০৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টির দর।
-
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) আজ লেনদেন চলছে সূচকের ওঠানামার মধ্য দিয়ে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে, সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস আজ রবিবার (৮ নভেম্বর) লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টা পর অর্থাৎ বেলা ১১টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৬ পয়েন্ট বেড়ে চার হাজার ৯৪৮ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ১ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১১২০ ও ১৭২৭ পয়েন্টে রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ২৪৯ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট।
এইসময়ে লেনদেন হওয়া কম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৮টির, কমেছে ৯৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৯৪টি কম্পানির শেয়ার। সকাল ১১টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কম্পানি হলো বেক্সিমকো ফার্মা, বেক্সিমকো লিমিটেড, অ্যাসোসিয়েট অক্সিজেন, নর্দার্ন ইন্স্যুরেন্স, ন্যাশনাল ফিড, ওয়ালটন হাইটেক, ব্রাক ব্যাংক, শাইনপুকুর সিরামিক, পিপলস ইন্স্যুরেন্স ও এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্স। লেনদেন শুরুর প্রথম ১০ মিনিটে ডিএসইর সূচক বাড়ে ২০ পয়েন্ট। এরপর ১০টা ১৫ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে ৭ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সূচক কিছুটা নিম্নমুখী দেখা যায়। সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ৫ পয়েন্ট বেড়ে চার হাজার ৯৪৬ পয়েন্টে অবস্থান করে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1654109594.jpg[/IMG]
এদিকে, লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টা পর সকাল ১১টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ১০ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ১৯৮ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়।
সকাল ১১টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৩ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এইসময়ের ৫১টি কম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ৩৮টি কম্পানির দর। আর ২০টি কম্পানির শেয়ারের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (৯ নভেম্বর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের মিশ্র প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। এদিন লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১ পয়েন্ট বেড়ে চার হাজার ৯২৩ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১১১৬ ও ১৭১৮ পয়েন্টে রয়েছে। এ সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ১৩৪ কোটি ৪৩ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। সোমবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৬টির, কমেছে ৭১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৮টি কোম্পানির শেয়ার। এদিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো- অ্যাসোসিয়েট অক্সিজেন, বেক্সিমকো ফার্মা, ওয়ালটন হাইটেক, এস এস স্টিল, বেক্সিমকো লিমিটেড, নর্দান ইন্স্যুরেন্স, ন্যাশনাল ফিড, ফরচুন, এডিএন টেলিকম, পিপলস ইন্স্যুরেন্স ও এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্স। এর আগে সোমবার লেনদেন শুরুর প্রথম ৫ মিনিটে ডিএসইর সূচক বাড়ে ১৫ পয়েন্ট। এরপর ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে ৫ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সূচক কিছুটা নিম্নমুখী দেখা যায়। সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ৫ পয়েন্ট কমে চার হাজার ৯৩৮ পয়েন্টে অবস্থান করে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1105038381.jpg[/IMG]
অপরদিকে লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএএসপিআই সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ১৪২ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। এদিন বেলা ১১টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩ কোটি ৯০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ সময় ৩৪টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ১৩টি কোম্পানির দর। অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬টি কোম্পানি শেয়ারের দর।
-
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (১০ নভেম্বর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের ওঠানামার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। মঙ্গলবার লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টা পর অর্থাৎ বেলা ১১টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১ পয়েন্ট কমে চার হাজার ৯২৭ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১১১৮ ও ১৭১৪ পয়েন্টে রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ২২৩ কোটি ৮৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। মঙ্গলবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১২২টির, কমেছে ১১২টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ৯৫টি কোম্পানির শেয়ার। মঙ্গলবার বেলা ১১টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো-অ্যাসোসিয়েট অক্সিজেন, বেক্সিমকো ফার্মা, নিটল ইন্স্যুরেন্স, ব্রাক ব্যাংক, বিডি ফাইন্যান্স, এসএস স্টিল, ন্যাশনাল ফিড, এসিআই, এডিএন টেলিকম ও এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্স। এর আগে মঙ্গলবার লেনদেন শুরু প্রথম ১০ মিনিটে ডিএসইর সূচক বাড়ে ১০ পয়েন্ট। এরপর ১০টা ২০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে ৭ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সূচক কিছুটা নিম্নমুখী দেখা যায়। সকাল ১০ টা ৪৫ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ১ পয়েন্ট বেড়ে চার হাজার ৯২৯ পয়েন্টে অবস্থান করে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1374868912.jpg[/IMG]
অপরদিকে লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টা পর বেলা ১১টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ১ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ১১৮ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। এদিন বেলা ১১টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৬ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এসময়ের ৫৩টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ৩৫টি কোম্পানির দর। অপরিবর্তিত রয়েছে ৪১টি কোম্পানি শেয়ারের দর।
-
সপ্তাহের চতুর্থ দিন সূচক কমেছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে। আজ বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের ১৫ দশমিক ৯৪ পয়েন্ট বা দশমিক ৩৩ শতাংশ কমে ৪ হাজার ৮৮৩ দশমিক ৬৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে ৯৭৫ কোটি ২৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৯২৫ কোটি ১১ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৭৯টির, আর কমেছে ১৮৬টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৮৮টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ২ দশমিক ২৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১১৫ দশমিক ৫৩ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৭ দশমিক ১০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৭১০ দশমিক ৪৩ পয়েন্টে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৫৮ দশমিক পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ৭ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৪১ শতাংশ কম।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/398914918.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের শেষ দিন সূচক বেড়েছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের ২১ দশমিক ৩৩ পয়েন্ট বা দশমিক ৪৩ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৯০৫ দশমিক ০৩ পয়েন্ট হয়েছে। এ বাজারে বৃহস্পতিবার ৯৮৮ কোটি ৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৯৭৫ কোটি ২৭ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৭টির, কমেছে ১২০টির; ৮৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই এদিন ৬০ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট বা দশমিক ৪৩ শতাংশ বেড়ে ১৪ হাজার ৬৭ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে ২৭ কোটি ৯৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ২৯ কোটি ২৭ লাখ টাকা। এ বাজারে লেনদেন হওয়া ২৬৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে দর বেড়েছে ১১১টির, কমেছে ৮০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৬টির দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/366893719.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত চারটি কোম্পানি লভ্যাংশের খবর এবং ১৪টি কোম্পানি বিভিন্ন প্রান্তিকের লাভ-লোকসানের তথ্য প্রকাশ করেছে । বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ওয়বসাইটে এ তথ্য জানানো হয়।
লভ্যাংশ দেবে না বিএসএল: সোনালী আঁশ লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।
সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ বিনিয়োগকারীদের জন্য ৫ শতাংশ নগদ এবং ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।
বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।
ভ্রমণ খাতে তালিকাভুক্ত বাংলাদেশ সার্ভিসেস লিমিটেড এবার লভ্যাংশ দেবে না।
৯ কোম্পানি মুনাফায়, লোকসানে ৫
তিতাস গ্যাস তাদের প্রথম প্রন্তিকে (জুলাই- সেপ্টেম্বর) ৬৭ পয়সা মুনাফা দেখিয়েছে আগের বছর এই সময় তাদের মুনাফা ছিল ৭২ পয়সা।
জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেড তাদের প্রথম প্রন্তিকে (জুলাই- সেপ্টেম্বর) ৭৩ পয়সা মুনাফা দেখিয়েছে আগের বছর এই সময় তাদের মুনাফা ছিল ৪৬ পয়সা।
কাসেম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড তাদের প্রথম প্রন্তিকে (জুলাই- সেপ্টেম্বর) ৯৮ পয়সা মুনাফা দেখিয়েছে আগের বছর এই সময় তাদের মুনাফা ছিল ৩৯ পয়সা।
মতিন স্পিনিং মিলস তাদের প্রথম প্রন্তিকে (জুলাই- সেপ্টেম্বর) ৮৬ পয়সা মুনাফা দেখিয়েছে আগের বছর এই সময় তাদের মুনাফা ছিল ১৮ পয়সা।
রহিম টেক্সটাইল মিলস তাদের প্রথম প্রন্তিকে (জুলাই- সেপ্টেম্বর) ৮২ পয়সা মুনাফা দেখিয়েছে আগের বছর এই সময় তাদের মুনাফা ছিল ১ টাকা ৭০ পয়সা।
মোজাফ্ফর হোসেন স্পিনিং মিলস লিমিটেড তাদের প্রথম প্রন্তিকে (জুলাই- সেপ্টেম্বর) ৪২ পয়সা লোকসান দেখিয়েছে আগের বছর এই সময় তাদের লোকসান ২৯ পয়সা।
এপেক্স স্পিনিং এন্ড নিটিং মিলস তাদের প্রথম প্রন্তিকে (জুলাই- সেপ্টেম্বর) ৭১ পয়সা মুনাফা দেখিয়েছে আগের বছর এই সময় তাদের মুনাফা ছিল ৫০ পয়সা।
সাভার রিফ্র্যাক্টরিজ লিমিটেড তাদের প্রথম প্রন্তিকে (জুলাই- সেপ্টেম্বর) ২৫ পয়সা লোকসান দেখিয়েছে আগের বছর এই সময় তাদের লোকসান ২১ পয়সা।
খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড তাদের প্রথম প্রন্তিকে (জুলাই- সেপ্টেম্বর) ৬ পয়সা লোকসান দেখিয়েছে আগের বছর এই সময় তাদের লোকসান ৫ পয়সা।
বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন লিমিটেডের তাদের প্রথম প্রন্তিকে (জুলাই- সেপ্টেম্বর) ৫৮ পয়সা মুনাফা দেখিয়েছে আগের বছর এই সময় তাদের মুনাফা ছিল ১ টাকা ৪৬ পয়সা।
এপেক্স ট্যানারি লিমিটেডের তাদের প্রথম প্রন্তিকে (জুলাই- সেপ্টেম্বর) ২ টাকা ২৫ পয়সা লোকসান দেখিয়েছে আগের বছর এই সময় তাদের মুনাফা ছিল ৩৫ পয়সা।
সোনালী পেপারস অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেড তাদের প্রথম প্রন্তিকে (জুলাই- সেপ্টেম্বর) ৬৯ পয়সা মুনাফা দেখিয়েছে আগের বছর এই সময় তাদের মুনাফা ছিল ৮৬ পয়সা।
ফাইন ফুডস লিমিটেড তাদের প্রথম প্রন্তিকে (জুলাই- সেপ্টেম্বর) ১৩ পয়সা লোকসান দেখিয়েছে আগের বছর এই সময় তাদের মুনাফা ছিল ৩৪ পয়সা।
সিলভা ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড তাদের প্রথম প্রন্তিকে (জুলাই- সেপ্টেম্বর) ৩৫ পয়সা মুনাফা দেখিয়েছে আগের বছর এই সময় তাদের মুনাফা ছিল ২৯ পয়সা।
[ATTACH=CONFIG]12861[/ATTACH]
-
সপ্তাহের তৃতীয় দিন বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে সূচক বেড়েছে। মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ৩৩ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট বা দশমিক ৬৯ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৯০৫ দশমিক শূণ্য ৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে ৭৯০ কোটি ৯১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৭৯০ কোটি ১৫ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৪৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৯টির, আর কমেছে ১২৭টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৭১টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৩ দশমিক ৯৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১২৬ দশমিক ৯৫ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৭ দশমিক ২২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৭০৪ দশমিক ০৩ পয়েন্টে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১১৫ দশমিক ৪০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ৪৬ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৮৩ শতাংশ বেশি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1464261432.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের প্রথম দিন বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে সূচক ও লেনদেন কমেছে। রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ৩৪ দশমিক ৮৭ পয়েন্ট বা দশমিক ৭১ শতাংশ কমে ৪ হাজার ৮৪৫ দশমিক ০৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে রোববার ৪৮৪ কোটি ৫১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৫৮৫ কোটি ৩১ লাখ টাকা ছিল।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পরিচালক শাকিল রিজভী বলেছেন, অনেক বিনিয়োগকারী শেয়ার বিক্রি করে রবির প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) আবেদনের টাকা যোগাড় করছেন। রোববার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৪৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৭০টির, আর কমেছে ১৯৬টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৮টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৪ দশমিক ৯৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ১২৩ দশমিক ৯২ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৩ দশমিক ৫৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৬৮৭ দশমিক ৭৮ পয়েন্টে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1431977024.jpg[/IMG]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১০৪ দশমিক ৫৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৩ হাজার ৮৬৩ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৭৫ শতাংশ কম। সিএসইতে ১৬ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ১৪ কোটি ৮০ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৪১টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৪৭টির, কমেছে ১৪৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৫টির দর।
-
1 Attachment(s)
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবারও (২৩ নভেম্বর) পুঁজিবাজারে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন বাড়লেও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) কমেছে। রোববারও পুঁজিবাজারে সূচকের পতন হয়। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, সোমবার ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ২৪ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৮১৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সোমবার অন্য ২ সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরীয়াহ সূচক ১৩ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৫ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১১০৭ ও ১৬৬৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন ডিএসইতে ৬১৯ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১২৪ টাকা বেশি। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৪৯৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকার। সোমবার ডিএসইতে ৩৪৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১২২টি কোম্পানি কমেছে ১৩৪টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর।
সোমবার লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো- বেক্সিমকো ফার্মা, স্কয়ার ফার্মা, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স, নিটোল ইন্স্যুরেন্স, এশিয়া ইন্স্যুরেন্স, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স, ব্রাক ব্যাংক, এডিএন টেলিকম, নর্দার্ন ইন্স্যুরেন্স ও পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স।
[ATTACH=CONFIG]12944[/ATTACH]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ৫৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৮১০ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৩১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৮২টির, কমেছে ৯৪টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫১টির কোম্পানির শেয়ার দর। সোমবার সিএসইতে ১৩ কোটি টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৩ কোটি টাকা কম। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১৬ কোটি টাকার।
-
চালু হতে যাচ্ছে ব্রোকারেজের নিজস্ব প্লাটর্ফম বা অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। বিশ্বের অন্যান্য স্টক এক্সচেঞ্জের সঙ্গে সংগতি রেখে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রাম ইন্টারফেস (এপিআই) চালুর উদ্যোগ নিয়েছে। এজন্য ২৪টি ব্রোকারেজ হাউজ নাসডাকের ম্যাচিং ইঞ্জিনে এপিআই সংযোগ নিয়ে নিজস্ব অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের (ওএমএস) মাধ্যমে লেনদেন করার জন্য ডিএসইতে আবেদন করে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল প্রোডাক্ট অ্যান্ড মার্কেট ডেভেলপমেন্ট বিভাগের প্রধান সৈয়দ আল আমিন রহমানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ লিমিটেড, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) লিমিটেড এবং ডিরেক্ট এফএন লিমিটেডের মধ্যে এপিআই ইউএটি চালুর জন্য ত্রিপাক্ষিক একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/510728239.jpg[/IMG]