-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৪ জুলাই
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1576681729.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডিংয়ের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচের দিকে নামতে শুরু করে তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1678-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, — যা ইউরো বিক্রি করার একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। তবে, এই পেয়ারের দরপতন ঘটেনি, যার ফলে এই ট্রেড থেকে লোকসান গুনতে হয়েছে। সপ্তাহান্তে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে আমদানিকৃত পণ্যের ওপর 30% শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন, যা তাৎক্ষণিকভাবে কারেন্সি মার্কেটকে প্রভাবিত করে। ইউরো তীব্র চাপের মুখে পড়ে, বিপরীতে ডলার সমর্থন পায় এবং শক্তিশালী হয়। মার্কিন প্রেসিডেন্টের এই সিদ্ধান্ত ইউরোপের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মহলে ব্যাপক সমালোচনা ও উদ্বেগের জন্ম দেয়। অনেক বিশেষজ্ঞ আশঙ্কা করছেন, এই পদক্ষেপটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইইউ-র মধ্যে একটি পূর্ণমাত্রার বাণিজ্যযুদ্ধের সূচনা করতে পারে, যা বৈশ্বিক অর্থনীতির ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। ব্রাসেলস ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে, যদি মার্কিন শুল্ক কার্যকর হয়, তাহলে তারা পাল্টা ব্যবস্থা নিতে প্রস্তুত। আগামী দিনগুলোতে বাণিজ্য সংক্রান্ত এই বিরোধ সমাধানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইইউ-র প্রতিনিধি দলের মধ্যে আলোচনা শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই আলোচনা থেকেই নির্ধারিত হবে বিশ্বের দুই বৃহত্তম অর্থনৈতিক ব্লকের ভবিষ্যৎ সম্পর্কের দিকনির্দেশনা। আজ খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশের কথা নেই, এবং ইউরোগ্রুপের বৈঠকই প্রধান মনোযোগের বিষয় হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। সেখানে মার্কিন শুল্ক নীতির বিরুদ্ধে সম্ভাব্য পাল্টা ব্যবস্থা এবং ভবিষ্যৎ বাণিজ্যিক সহযোগিতার সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হতে পারে। এই ইস্যুটিই স্বল্পমেয়াদে ইউরোর মূল্যের মুভমেন্ট নির্ধারণে মুখ্য ভূমিকা রাখবে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1262971395.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1717-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1672-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1717-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের পুলব্যাকের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র কারেকশনের অংশ হিসেবে ইউরোর দর বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1651-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1672 এবং 1.1717-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1651-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1610-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1672-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1651 এবং 1.1610-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4nI4g6x
-
ইউরোপীয় ইউনিয়নের পাল্টা শুল্কের দ্বিতীয় তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/493296716.jpg[/IMG]
ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) মার্কিন পণ্যের ওপর পাল্টা শুল্কের দ্বিতীয় তালিকা চূড়ান্ত করেছে, যার মোট পরিমাণ 72 বিলিয়ন ইউরো। এই পদক্ষেপটি ইউরোপ এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার চলমান বাণিজ্য উত্তেজনার প্রেক্ষিতে নেয়া হয়েছে, যা ইউরোপীয় স্টিল ও অ্যালুমিনিয়ামের ওপর আরোপিত মার্কিন শুল্ক এবং গাড়ির ওপর সম্ভাব্য শুল্ক নিয়ে উদ্বেগ থেকে শুরু হয়েছিল। ব্রাসেলসের সূত্রমতে, নতুন তালিকায় কৃষিপণ্য ও টেক্সটাইল থেকে শুরু করে শিল্পপণ্য এবং হাইটেক যন্ত্রপাতিসহ বিস্তৃত পরিসরের পণ্য অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এই নিষেধাজ্ঞার লক্ষ্য হচ্ছে মার্কিন অর্থনীতির ওপর সর্বোচ্চ চাপ প্রয়োগ করা, বিশেষত দেশটির সেইসকল অঙ্গরাজ্যগুলোর ওপর যারা মার্কিন প্রশাসনের সুরক্ষাবাদী নীতিকে সমর্থন করে। একই সঙ্গে ইইউ জোর দিয়ে বলছে, তারা এখনও সংলাপ ও আপসের জন্য প্রস্তুত রয়েছে। তবে ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লেয়েন বলেছেন, "ইউরোপ ভয় পাবে না এবং আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে তার স্বার্থ রক্ষার জন্য সর্বদা প্রস্তুত রয়েছে।" এই পাল্টা শুল্ক 1 আগস্ট থেকে কার্যকর হতে পারে এবং বাণিজ্য যুদ্ধকে আরও তীব্র করে তুলতে পারে, যা বৈশ্বিক অর্থনীতির ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। সবচেয়ে সংবেদনশীল পণ্যের তালিকায় রয়েছে বোয়িং কোম্পানির বিমান, গাড়ি এবং বার্বন হুইস্কি। ইঞ্জিনিয়ারিং পণ্য, রাসায়নিক ও প্লাস্টিকসামগ্রী, চিকিৎসা সরঞ্জাম, বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি, মদ এবং অন্যান্য কৃষিপণ্যের ওপরও অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করা হবে। সম্পূর্ণ তালিকাটি ইউরোপীয় কমিশনের প্রস্তুত করা 206 পৃষ্ঠার একটি নথিতে রয়েছে। প্রাথমিকভাবে, তালিকাটিতে 95 বিলিয়ন ইউরো মূল্যের মার্কিন পণ্যকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল, তবে পরবর্তীতে এটি হ্রাস করা হয়েছে। তবে এই তালিকা কার্যকর করতে এখনও সদস্য রাষ্ট্রগুলোর অনুমোদন প্রয়োজন। এই পদক্ষেপ ইইউ-এর প্রতিক্রিয়া হিসেবে এসেছে, যা প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প পূর্বে অধিকাংশ পণ্যের ওপর 25% পাল্টা শুল্ক এবং গাড়ি ও গাড়ির যন্ত্রাংশের ওপর অতিরিক্ত 25% শুল্ক আরোপ করেছিলেন। আলোচনার সুযোগ দিতে সাধারণ শুল্কহার সাময়িকভাবে 10%-এ নামিয়ে আনা হয়েছিল। তবে গত সপ্তাহের শেষে ট্রাম্প ঘোষণা করেন, ইইউ যদি 1 আগস্টের মধ্যে কোনো চুক্তিতে না আসে, তাহলে সব পণ্যের ওপর শুল্ক 30%-এ উন্নীত করা হবে। সপ্তাহান্তে, ইইউ ঘোষণা করেছে যে তারা প্রথম তালিকাভুক্ত 21 বিলিয়ন ইউরো মূল্যের মার্কিন পণ্যের ওপর শুল্ক স্থগিতাদেশ বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে, যা ট্রাম্পের স্টিল ও অ্যালুমিনিয়ামের ওপর শুল্কের প্রতিক্রিয়ায় দেওয়া হয়েছিল। ইইউ-এর নতুন শুল্কের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত মার্কিন শিল্পপণ্যের মূল্য 65 বিলিয়ন ইউরোরও বেশি, যার মধ্যে প্রধানত বিমান (প্রায় 11 বিলিয়ন ইউরো), যন্ত্রপাতি (9.4 বিলিয়ন ইউরোরও বেশি) এবং গাড়ি (প্রায় 8 বিলিয়ন ইউরো) রয়েছে। শুল্কের আওতায় থাকা মার্কিন কৃষি ও খাদ্যপণ্যের পরিমাণ 6 বিলিয়ন ইউরোর বেশি, যার মধ্যে ফল ও শাকসবজি (প্রায় 2 বিলিয়ন ইউরো) এবং অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় (1.2 বিলিয়ন ইউরো) বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। বিস্তৃত এই প্যাকেজে আরও রয়েছে সুনির্দিষ্ট যন্ত্রপাতি (প্রায় 5 বিলিয়ন ইউরো), খেলনা ও শখের সামগ্রী (500 মিলিয়ন ইউরোর বেশি), স্পোর্টিং ফায়ারআর্মস (প্রায় 300 মিলিয়ন ইউরো) এবং বাদ্যযন্ত্র (প্রায় 200 মিলিয়ন ইউরো)। যদি মার্কিন-ইইউ বাণিজ্য সম্পর্কের আরও অবনতি ঘটে, তাহলে ঝুঁকিপূর্ণ অ্যাসেটের ওপর—বিশেষত ইউরোর ওপর—চাপ আরও বেড়ে যেতে পারে। বর্তমানে EUR/USD-এর টেকনিক্যাল চিত্র অনুযায়ী, ক্রেতাদের এখন এই পেয়ারের মূল্যকে 1.1700 লেভেলে পুনরুদ্ধারের দিকে মনোযোগ দিতে হবে। কেবল এই লেভেলে পুনরুদ্ধার হলেই 1.1720-এর লেভেল টেস্ট করা সম্ভব হবে। সেখান থেকে এই পেয়ারের মূল্যের 1.1750 লেভেলে পৌঁছানো সম্ভব হতে পারে, যদিও মার্কেটের বড় ট্রেডারদের সমর্থন ছাড়া তা করা বেশ চ্যালেঞ্জিং হবে। চূড়ান্ত লক্ষ্যমাত্রা হলো 1.1790-এর সর্বোচ্চ লেভেল। যদি দরপতন ঘটে, তাহলে মূল্য 1.1660 লেভেলের কাছাকাছি থাকা অবস্থায় উল্লেখযোগ্য ক্রয়ের প্রবণতা দেখা যেতে পারে। সেখানে যদি ক্রেতারা সক্রিয় না হয়, তাহলে 1.1625-এর সর্বনিম্ন লেভেল পর্যন্ত দরপতনের জন্য অপেক্ষা করা যেতে পারে অথবা 1.1595 লেভেল থেকে লং পজিশন বিবেচনা করা যেতে পারে। বর্তমানে GBP/USD-এর টেকনিক্যাল চিত্র অনুযায়ী পাউন্ডের ক্রেতাদের প্রথমে এই পেয়ারের মূল্যের 1.3455-এর রেজিস্ট্যান্স ব্রেক করাতে হবে। কেবল তখনই তারা এই পেয়ারের মূল্যের 1.3490-এর দিকে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করতে পারে, যদিও মূল্যের ওই লেভেলের ওপরে উঠা পারা কঠিন হবে। বুলিশ প্রবণতা অব্যাহত থাকার ক্ষেত্রে সবচেয়ে দূরবর্তী লক্ষ্যমাত্রা হলো 1.3530-এর লেভেল। যদি এই পেয়ারের দরপতন হয়, তাহলে বিক্রেতারা মূল্যকে 1.3410-এর লেভেলে পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করবে। যদি তারা এতে সফল হয়, তাহলে মূল্য এই রেঞ্জ ব্রেক করে GBP/USD পেয়ারের মূল্য 1.3375-এর সর্বনিম্ন লেভেল পর্যন্ত নেমে যেতে পারে এবং আরও দরপতনের ক্ষেত্রে মূল্যের 1.3346 লেভেলের দিকে ধাবিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।
Read more: https://ifxpr.com/452NjMx
-
১৬ জুলাই কীভাবে GBP/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/585066698.jpg[/IMG]
মঙ্গলবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ GBP/USD পেয়ারের 1H চার্ট মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন প্রকাশের পরপরই GBP/USD কারেন্সি পেয়ারেরও তীব্র দরপতন ঘটেছে। সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে, ব্রিটিশ পাউন্ডের দরপতনের মাত্রা ইউরোর তুলনায় বেশি ছিল; তবে, দুটি কারেন্সি পেয়ারের ক্ষেত্রেই মূল্যের মুভমেন্ট এখনো একটি বিস্তৃত টেকনিক্যাল কারেকশনের মধ্যেই রয়েছে, যা হায়ার টাইমফ্রেমগুলোতে বিশেষভাবে দৃশ্যমান। ফলে, আমরা মনে করি না যে ট্রেডারদের মনোভাবের পরিবর্তন হয়েছে। ডোনাল্ড ট্রাম্পের অবস্থানে কোনো পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে না, যার ফলে গত পাঁচ মাস ধরে ডলার দুর্বল হয়েছে। যদি এখন কোনো অলৌকিক উপায়ে মার্কিন কারেন্সির দর বৃদ্ধি পায়, তবে সেটি কেবল একটি বিষয়ই নির্দেশ করে—ট্রেডাররা ডলার বিক্রি করতে করতে ক্লান্ত হয়ে পড়েছে এবং এখন কেবল মুনাফা গ্রহণ করা হচ্ছে। অর্থাৎ, ট্রেডাররা EUR/USD এবং GBP/USD পেয়ারের লং পজিশন ক্লোজ করছে, যার ফলে ইউরো ও পাউন্ডের চাহিদা হ্রাস পাচ্ছে এবং এর ফলস্বরূপ ডলারের দর পুনরায় বৃদ্ধি পাচ্ছে।
GBP/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে মঙ্গলবার মাত্র একটি সেল সিগন্যাল গঠিত হয়েছে। 1.3458 একটি নতুন লেভেল, যা পূর্ববর্তী বিশ্লেষণের অংশ ছিল না। মার্কিন সেশনে, এই পেয়ারের মূল্য 1.3413–1.3421 এরিয়ার নিচে কনসোলিডেট করে, যার ফলে নতুন ট্রেডাররা শর্ট পজিশন ওপেন করার সুযোগ পায়। তবে, এই দরপতন দীর্ঘস্থায়ী হয়নি।
বুধবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘন্টাভিত্তিক চার্টে এখনও GBP/USD পেয়ারের মূল্যের শক্তিশালী নিম্নমুখী মুভমেন্ট দেখা যাচ্ছে। আমাদের বিশ্বাস, এই পেয়ারের এই দরপতন নিছক একটি টেকনিক্যাল কারেকশন, কারণ মার্কিন ডলারের দর বৃদ্ধির পক্ষে কোনো মৌলিক কারণ বিদ্যমান নেই। তবুও, ট্রেডাররা শুধুমাত্র টেকনিক্যাল প্রেক্ষাপটের ভিত্তিতেও ট্রেড করতে পারে, এবং এখন আমরা সেটাই দেখছি। যতক্ষণ না মূল্য ট্রেন্ডলাইনের উপরে কনসোলিডেট করছে, ততক্ষণ পর্যন্ত গত ছয় মাসব্যাপী চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা পুনরায় শুরু হওয়ার জন্য কোনো টেকনিক্যাল ভিত্তি নেই। বুধবার GBP/USD পেয়ারের আরও দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে, তবে ট্রেডারদের উচিত মার্কেটের সামগ্রিক পরিস্থিতি ও বৈশ্বিক মৌলিক উপাদানগুলো বিবেচনায় নেওয়া, কারণ সেগুলো এখনো স্পষ্টভাবে মার্কিন ডলারকে কোনো সমর্থন প্রদান করছে না। ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে বর্তমানে গুরুত্বপূর্ণ ট্রেডিং লেভেলগুলো হলো: 1.3203–1.3211, 1.3259, 1.3329–1.3331, 1.3413–1.3421, 1.3458, 1.3518–1.3532, 1.3574–1.3590, 1.3643–1.3652, 1.3682, 1.3763, 1.3814–1.3832। বুধবার যুক্তরাজ্যের মুদ্রাস্ফীতি সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। যদিও মার্কিন মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনের তুলনায় এটি ট্রেডারদের জন্য কম গুরুত্বপূর্ণ, তথাপি সকালের দিকেই এই প্রতিবেদনের প্রভাবে একটি অস্থির মুভমেন্ট দেখা দিতে পারে। গতকাল যেমনটা দেখা গেছে, অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রতি ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া সবসময় একরকম হয় না।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/202502935.jpg[/IMG]
Read more: https://ifxpr.com/3ItRhoR
-
স্বর্ণের (XAU/USD) ট্রেডিং সিগন্যাল (১৭-২১ জুলাই, ২০২৫)
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1351107893.jpg[/IMG]
মূল্য $3,329 (200 EMA - 5/8 মারে) এর উপরে থাকা অবস্থায় স্বর্ণ ক্রয় করা যেতে পারে।
স্বর্ণ বর্তমানে 3,335 এর আশেপাশে ট্রেড করছে, যেখানে 3,320 এর সর্বনিম্ন এবং গতকাল মার্কিন সেশনে 3,377 এর সর্বোচ্চ লেভেল থেকে রিবাউন্ড করছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প পাওয়েলকে বরখাস্ত করার ইঙ্গিত দিয়েছেন, তার পরই স্বর্ণের মূল্যের ব্যাপক অস্থিরতা দেখা যায়। H4 চার্ট অনুযায়ী, স্বর্ণের মূল্য এখন আপট্রেন্ড চ্যানেলের মধ্যে অবস্থান করছে এবং আসন্ন ঘণ্টাগুলোতে 3,329 এ অবস্থিত 200 EMA-র আশেপাশে একটি টেকনিক্যাল রিবাউন্ড হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, অথবা স্বর্ণের মূল্য আপট্রেন্ড চ্যানেলের বটম প্রান্ত 3,310 পর্যন্তও নেমে আসতে পারে। সম্ভাব্যভাবে আগামী দিনগুলোতে স্বর্ণের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যেতে পারে এবং মূল্য 3,398 লেভেলের 7/8 মারে লেভেল পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে, যা আপট্রেন্ড চ্যানেলের টপ লেভেলের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। অন্যদিকে, যদি স্বর্ণের মূল্য আপট্রেন্ড চ্যানেল তীব্রভাবে ব্রেক নিম্নমুখী হয়, তাহলে আমরা 3/8 মারে সাপোর্ট 3,242 লেভেলের দিকে একটি শক্তিশালী দরপতন দেখতে পারি। আগামী কয়েক দিনে স্বর্ণের মূল্য ঊর্ধ্বমুখী থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, কারণ ঈগল ইন্ডিকেটর একটি পজিটিভ সিগন্যাল দেখাচ্ছে, যা নির্দেশ করে যে যেকোনো টেকনিক্যাল রিবাউন্ডকে ক্রয় অব্যাহত রাখার সুযোগ হিসেবে দেখা হবে।
Read more: https://ifxpr.com/3GQUwGb
-
১৮ জুলাই কীভাবে GBP/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1487895486.jpg[/IMG]
বৃহস্পতিবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ GBP/USD পেয়ারের 1H চার্ট বৃহস্পতিবার GBP/USD পেয়ারের মূল্যের খুবই সীমিত মাত্রার অস্থিরতা পরিলক্ষিত হয়েছে। আশ্চর্যের বিষয় হলো, ব্রিটিশ পাউন্ড এবং মার্কিন ডলারের ক্ষেত্রে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হলেও, আগেই যেমনটি বলা হয়েছে, মার্কেট বর্তমানে নিজের নিয়মে চলছে। সপ্তাহের শুরুতে আমরা ইতোমধ্যেই দেখেছি যে মার্কিন মুদ্রাস্ফীতি দুর্বল হওয়া সত্ত্বেও ডলারের মূল্য শক্তিশালীভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে, যুক্তরাজ্যের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন সম্পূর্ণ উপেক্ষিত হয়েছে, জেরোম পাওয়েলকে বরখাস্ত করার গুজবের পর মার্কেটে 'ঝড়' সৃষ্টি হয়েছে, এবং ব্রিটিশ বেকারত্ব সংক্রান্ত প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফলের প্রতি ট্রেডাররা সম্পূর্ণভাবে উদাসীন ছিল। তাই, আমরা এখনও মনে করি যে, এই পেয়ারের সাম্প্রতিক দরপতন কেবলমাত্র একটি টেকনিক্যাল কারেকশন। কেন এটি হওয়া প্রয়োজন? যাতে বিনিয়োগকারীরা—বি েষ করে মার্কেট মেকাররা—লং পজিশন থেকে কিছু প্রফিট গ্রহণ করতে পারে এবং নতুন লং পজিশন গঠন শুরু করতে পারে। আমাদের মতে, "2025 সালের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা" চলতে থাকবে। এই পেয়ারের মূল্য ট্রেন্ডলাইন ব্রেক করে ঊর্ধ্বমুখী হলে সেটি স্বল্পমেয়াদে ট্রেন্ড রিভার্সালের ইঙ্গিত দেবে।
GBP/USD পেয়ারের 5M চার্ট বৃহস্পতিবার ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে দুটি সেল সিগন্যাল গঠিত হয়। এই পেয়ারের মূল্য 1.3413–1.3421 জোন থেকে দুইবার রিবাউন্ড করে, কিন্তু কোনো উল্লেখযোগ্য মুভমেন্ট শুরু করতে ব্যর্থ হয়। এই পেয়ার 1.3413–1.3421-এর উপরে কনসোলিডেটও করতে পারেনি। ফলে, নতুন ট্রেডাররা শর্ট পজিশন ওপেন করতে পারেন, কিন্তু এর ফলে লাভ বা লোকসান কিছুই হয়নি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/775760423.jpg[/IMG]
শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘন্টাভিত্তিক চার্টে এখনও GBP/USD পেয়ারের মূল্যের শক্তিশালী নিম্নমুখী মুভমেন্ট দেখা যাচ্ছে। আমাদের বিশ্বাস, এই পেয়ারের এই দরপতন নিছক একটি টেকনিক্যাল কারেকশন, কারণ মার্কিন ডলারের দর বৃদ্ধির পক্ষে কোনো মৌলিক কারণ বিদ্যমান নেই। তবুও, ট্রেডাররা শুধুমাত্র টেকনিক্যাল প্রেক্ষাপটের ভিত্তিতেও ট্রেড করতে পারে, এবং এখন আমরা সেটাই দেখছি। যতক্ষণ না মূল্য ট্রেন্ডলাইনের উপরে কনসোলিডেট করছে, ততক্ষণ পর্যন্ত গত ছয় মাসব্যাপী চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা পুনরায় শুরু হওয়ার জন্য কোনো টেকনিক্যাল ভিত্তি তৈরি হবে না। শুক্রবার আবারও GBP/USD পেয়ারের দরপতন হতে পারে, কারণ সপ্তাহের শেষ দিনের ট্রেডিংয়ে এমন কোনো শক্তিশালী অনুঘটক নেই যা মার্কেটে বুলিশ বা বিয়ারিশ প্রবণতা সৃষ্টি করবে—যদি না, অবশ্যই, ট্রাম্প আবার নতুন শুল্ক ঘোষণা করেন বা "বিশবারের মতো পাওয়েলকে বরখাস্ত করেন।" ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে, এখন নিম্নলিখিত লেভেলগুলোতে ট্রেডিং করা যেতে পারে: 1.3203–1.3211, 1.3259, 1.3329–1.3331, 1.3413–1.3421, 1.3458, 1.3518–1.3525, 1.3574–1.3590, 1.3643–1.3652, 1.3682, 1.3763, 1.3814–1.3832। শুক্রবার যুক্তরাজ্যের অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডারে কিছুই নেই, আর যুক্তরাষ্ট্রে প্রকাশিতব্য একমাত্র উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন হচ্ছে ইউনিভার্সিটি অব মিশিগান থেকে কনজিউমার সেন্টিমেন্ট ইনডেক্স বা ভোক্তা মনোভাব সূচক। যদিও এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক, তবে এই সূচকের প্রভাবে মার্কেটে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।
Read more: https://ifxpr.com/4kJ2v68
-
২১ জুলাই কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/964305252.jpg[/IMG]
শুক্রবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট শুক্রবার, EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্য 1.1563 লেভেল থেকে দুইবার রিবাউন্ড করার পর ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত ছিল। দিনের শেষ নাগাদ এই পেয়ারের মূল্য 1.1666 এর গুরুত্বপূর্ণ লেভে; এবং ডিসেন্ডিং ট্রেন্ডলাইনের কাছাকাছি পৌঁছে যায়। তবে, সপ্তাহের শেষে ট্রেডাররা এই পেয়ারের মূল্যকে এই দুটি বাধা অতিক্রম করাতে ব্যর্থ হয়। শুক্রবারের গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্টগুলোর মধ্যে কেবল ইউনিভার্সিটি অব মিশিগানের কনজিউমার সেন্টিমেন্ট ইনডেক্স বা ভোক্তা মনোভাব সূচকের কথা উল্লেখ করা যায়, যা জুলাই মাসে 61.8-এ পৌঁছেছে, যা পূর্বাভাসের চেয়ে সামান্য বেশি। একই সময়ে, মার্কিন ডলারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা কিছুটা বেড়ে যায়, তবে আমাদের মতে, ডিসেন্ডিং ট্রেন্ডলাইন এবং শক্তিশালী 1.1666 লেভেলটি ডলারের দরপতন প্রতিরোধ করতে বড় ভূমিকা পালন করেছে। ফলে, এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা এখনো সক্রিয় রয়েছে এবং নতুন সপ্তাহে মূল্যের কমপক্ষে 1.1563 লেভেলে ফিরে আসার সম্ভাবনা রয়ে গেছে। মার্কিন ডলারের দর শুধুমাত্র এই পেয়ারের মূল্যের বিয়ারিশ প্রবণতা ওপর ভিত্তি করে বৃদ্ধি পাচ্ছে, কারণ মৌলিক প্রেক্ষাপট এখনো ডলারের পক্ষে নেই। ডিসেন্ডিং ট্রেন্ডলাইনের ওপরে মূল্যের কনসোলিডেশন ঘটলে, ডলারের মূল্যের তিন সপ্তাহব্যাপী চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সমাপ্তির ইঙ্গিত পাওয়া যাবে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1485964749.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে, শুক্রবার মাত্র একটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। মার্কিন ট্রেডিং সেশনের সময়, ইউরোর মূল্য 1.1655–1.1666 এরিয়া টেস্ট করে এবং সেখান থেকে তীব্রভাবে রিবাউন্ড করে। এতে একটি সেল সিগন্যাল গঠিত হয়, যার ফলে পেয়ারটির মূল্য 20–25 পিপস হ্রাস পায়। এই ট্রেডিং সিগন্যালটি এড়িয়ে যাওয়া যেত, কারণ এটি মার্কেটে লেনদেন শেষ হওয়ার কয়েক ঘণ্টা আগে তৈরি হয়েছিল। তবে, যদি নতুন ট্রেডাররা এটি অনুসরণ করতেন, তাহলে তারা সামান্য লাভ করতে পারতেন। সোমবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, এখনও EUR/USD পেয়ারের মূল্যের কারেকশনের হচ্ছে; তবে এটি সামগ্রিক ছয় মাসব্যাপী চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাকে প্রভাবিত করছে না। আমরা মনে করি না যে ডলারের দীর্ঘমেয়াদি দরপতন শেষ হয়েছে। মার্কিন ডলার ছয় মাস ধরে দরপতনের মধ্যে রয়েছে এবং কেবল কয়েক সপ্তাহ ধরে কারেকশন শুরু হয়েছে। ডোনাল্ড ট্রাম্পের অবস্থান অপরিবর্তিত রয়েছে, তাই এখনই মধ্যমেয়াদে ডলারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা প্রত্যাশা করা যৌক্তিক নয়। সোমবার, EUR/USD পেয়ারের মূল্য আবার 1.1563 লেভেলের দিকে মুভমেন্ট শুরু করতে পারে, কারণ মূল্য ট্রেন্ডলাইন কিংবা 1.1666-এর রেজিস্ট্যান্স কোনোটিই ব্রেক করতে পারেনি। তবে, আমরা মনে করি বর্তমান নিম্নমুখী প্রবণতা শেষ করার একটি নতুন প্রচেষ্টার সম্ভাবনা রয়েছে, বিশেষ করে যখন বর্তমান মৌলিক প্রেক্ষাপট অনুযায়ী ডলারের মূল্যের স্থায়ী ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা নিয়ে গুরুতর অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়েছে।
৫-মিনিট টাইমফ্রেমে, নিচের লেভেলগুলো বিবেচনায় রাখা উচিত: 1.1198–1.1218, 1.1267–1.1292, 1.1354–1.1363, 1.1413, 1.1455–1.1474, 1.1527, 1.1563–1.1571, 1.1655–1.1666, 1.1740–1.1745, 1.1808, 1.1851, 1.1908। সোমবার ইউরোজোন কিংবা যুক্তরাষ্ট্রে কোনো গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট বা প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত নেই। যদি না ট্রাম্প মার্কেটে আরেকটি "ঝড়" সৃষ্টি করেন, আমরা সারাদিন জুড়ে এই পেয়ারের মূল্যের শান্ত মুভমেন্ট এবং স্বল্প মাত্রার অস্থিরতার প্রত্যাশা করছি।
Read more: https://ifxpr.com/3GYtRY5
-
২২ জুলাই কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1212126193.jpg[/IMG]
সোমবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট সোমবার, সম্ভবত EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের তিন সপ্তাহব্যাপী চলমান নিম্নমুখী প্রবণতার সমাপ্তি ঘটেছে। মনে করিয়ে দিই, অন্তত গত দুই সপ্তাহ ধরে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ব্যাপক পরিমাণ প্রতিবেদন এসেছে, যা আমেরিকান কারেন্সি শক্তিশালী হওয়ার পক্ষে কোনো যৌক্তিকতা দেয়নি। বিশেষ করে, ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন ফেডারেল রিজার্ভের ভবন পুনর্নির্মাণ প্রকল্পে জেরোম পাওয়েলকে প্রতারণার অভিযোগে অভিযুক্ত করেছে এবং ১ আগস্ট থেকে নতুন হারে শুল্ক কার্যকর হতে চলেছে। তদুপরি, গত তিন সপ্তাহে কোনো বাণিজ্য চুক্তিও স্বাক্ষরিত হয়নি। অতএব, ডলারের দর বৃদ্ধির পেছনে কোনো মৌলিক ভিত্তি ছিল না। একই সঙ্গে, আমরা আগেও একাধিকবার উল্লেখ করেছি, এমন নেতিবাচক মৌলিক প্রেক্ষাপটেও বিনিয়োগকারীরা অনির্দিষ্টকালের জন্য ডলার বিক্রি করতে পারে না। আমরা যা দেখেছি, তা ছিল নিছকই একটি টেকনিক্যাল কারেকশন, যা এখন যৌক্তিকভাবে শেষ হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। সোমবার, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র—কোথ ও কোনো গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট ছিল না, শুধু ট্রাম্প আবারও ইইউ থেকে আমদানিকৃত সকল পণ্যের ওপর সম্ভাব্যভাবে শুল্ক বৃদ্ধির ঘোষণা দিয়েছেন।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1345659545.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে, সোমবার একটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। মার্কিন সেশনের শুরুতেই এই পেয়ারের মূল্য 1.1655–1.1666 এরিয়া ব্রেক করে উপরের দিকে প্রায় 40–50 পিপস অগ্রসর হয়। সিগন্যালটি খুবই স্পষ্ট ছিল, এবং নতুন ট্রেডাররাও সহজেই এটি বুঝে শান্তিপূর্ণ "সোমবারে" মুনাফা করতে পারত। মঙ্গলবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেম অনুযায়ী, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের সম্ভবত তিন সপ্তাহ ধরে চলা কারেকশন সম্পন্ন হয়েছে। যেহেতু ট্রাম্পের অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হয়নি এবং পাওয়েল ও বাণিজ্য যুদ্ধকে কেন্দ্র করে দ্বন্দ্ব আরও তীব্র হয়েছে, তাই মাঝারি মেয়াদে ডলারের শক্তিশালী হওয়ার এখনও কোনো ভিত্তি নেই। ট্রেন্ডলাইনটি ব্রেক করা হয়েছে, ফলে ইউরোর মূল্যের নতুন ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের প্রত্যাশা করা যেতে পারে। মঙ্গলবার, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত থাকতে পারে, কারণ 1.1666 এর গুরুত্বপূর্ণ লেভেল এবং ট্রেন্ডলাইনটি ব্রেক করে এই পেয়ারের মূল্য ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র থেকে এখনো এমন প্রতিবেদন আসছে যা বিনিয়োগকারীদের ডলার বিক্রি অব্যাহত রাখতে উৎসাহিত করছে। ৫-মিনিটের টাইমফ্রেম অনুযায়ী ট্রেডিংয়ের জন্য বিবেচনাযোগ্য লেভেলগুলো হলো: 1.1198–1.1218, 1.1267–1.1292, 1.1354–1.1363, 1.1413, 1.1455–1.1474, 1.1527, 1.1563–1.1571, 1.1655–1.1666, 1.1740–1.1745, 1.1808, 1.1851, 1.1908। মঙ্গলবার কেবল একটিমাত্র মাঝারি গুরুত্বসম্পন্ন ইভেন্ট নির্ধারিত আছে: ফেডের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলের ভাষণ অনুষ্ঠিত হবে। আমরা আর্থিক নীতিমালার ব্যাপারে কোনো গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্যের আশা করছি না, তবে পাওয়েল তাঁর বিরুদ্ধে আনা আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ সম্পর্কে কথা বলতে পারেন।
Read more: https://ifxpr.com/4o26uO8
-
EUR/USD: ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৩ জুলাই
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1851746786.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডিংয়ের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচের দিকে যাওয়া শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1693-এর লেভেল টেস্ট করেছিল —যা ইউরো বিক্রির জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলস্বরূপ, এই পেয়ারের মূল্য মাত্র 10 পিপস কমে যায়, তারপর আবার ইউরোর চাহিদা ফিরে আসে। গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন না হওয়ায় ইউরো আরও শক্তিশালী হয়েছে এবং ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান পাওয়েলের সম্ভাব্য পদত্যাগ নিয়ে জল্পনা মার্কিন ডলারের উপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করেছে। আজ ইউরোজোন থেকে একমাত্র প্রতিবেদন হিসেবে কনজ্যুমার কনফিডেন্স ইনডেক্স বা ভোক্তা আস্থা সূচক প্রকাশিত হবে। এই প্রতিবেদনের ফলাফল মার্কেটে কোনো বড় ধরনের পরিবর্তন আনবে বলে মনে হচ্ছে না। তবে এটি মনে রাখা জরুরি যে, মার্কেটে হঠাৎ রিভার্সাল ঘটার প্রবণতা দেখা যায়—বিশেষ করে যখন পরিস্থিতি শান্ত মনে হয়। যদিও এটি কোনো গুরুত্বপূর্ণ সূচক নয়, তারপরও ভোক্তাদের আস্থার ফলাফল মার্কেটের সামগ্রিক পরিস্থিতিতে প্রভাব ফেলতে পারে। যদি এই পরিসংখ্যানের ফলাফল প্রত্যাশার তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে নেতিহাচক হয়, তাহলে এটি ইউরো বিক্রির প্রবণতা সৃষ্টি করতে পারে এবং কারেকশন শুরু হতে পারে। তাছাড়া, বাহ্যিক প্রভাবগুলোও বিবেচনায় রাখতে হবে। ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সুদের হার সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে চলমান বাণিজ্য আলোচনা আগামী দিনগুলোতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। দৈনিক কৌশলের হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1794-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1749-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1794 point-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সাথে সঙ্গতি রেখে আজ ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1725-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1749 এবং 1.1794-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/72919693.jpg[/IMG]
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1725-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1684-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ যেকোনো সময় এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1749-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1725 এবং 1.1684-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/44Jp3Pv
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৪ জুলাই
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/22582697.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডিংয়ের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের অনেক নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য প্রথমবারের মতো 1.1723-এর লেভেল টেস্ট করে, যার ফলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনা সীমিত হয়ে পড়ে। 1.1723-এর লেভেলের দ্বিতীয়বার টেস্টের সময় MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে ছিল, যা বাই সিগন্যালের পরিকল্পনা #2 কার্যকর করার সুযোগ দেয় এবং এর ফলস্বরূপ এই পেয়ারের মূল্য 35 পয়েন্টেরও বেশি ঊর্ধ্বমুখী হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিদ্যমান আবাসন বিক্রয়ের বড় ধরনের পতন ডলারের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে, যার ফলে ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যায়। মার্কিন আবাসন বাজার বিশেষত সেকেন্ডারি মার্কেটে সক্রিয় কার্যক্রমের পতন সাধারণত একটি মন্দার ইঙ্গিত হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এমন পরিস্থিতিতে, বিনিয়োগকারীরা নেতিবাচক অর্থনৈতিক পূর্বাভাস নিয়ে শঙ্কিত হয়ে ডলার থেকে বিনিয়োগ তুলে নিয়ে অন্যান্য মুদ্রায় স্থানান্তর করেন, যার ফলে ডলারের দর ও বিনিয়োগের আকর্ষণ উভয়ই কমে যায়। বর্তমানে বিনিয়োগকারীদের দৃষ্টি ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ইসিবি) আসন্ন বৈঠকের দিকে কেন্দ্রীভূত হয়েছে, যেখানে মূল সুদের হার সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত প্রকাশ করা হবে। এরপর ক্রিস্টিন লাগার্ডের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিতব্য প্রেস কনফারেন্সটি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ হবে। বিশ্লেষকরা একমত যে ইসিবি বক্তব্য—বিশেষ করে ভবিষ্যতে আর্থিক নীতিমালা নমনীয়করণ বিষয়ক দিকনির্দেশনা—ইউর র বিনিময় হারের ওপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে। যদি ইসিবি স্পষ্ট বার্তা দেয় যে সুদের হার কমানোর চক্রের সমাপ্তি ঘটেছে, তবে তা ইউরোর মূল্যের আরও একটি ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা সৃষ্টি করতে পারে। অন্যথায়, ইউরোর চাহিদা কমে যেতে পারে। এছাড়াও, আজ ইউরোজোনে জুলাই মাসের উৎপাদন সংক্রান্ত PMI, পরিষেবা সংক্রান্ত PMI এবং কম্পোজিট PMI প্রকাশিত হবে। এগুলো ইউরোজোনের অর্থনীতির প্রধান সূচক এবং ইউরোর মূল্যে তাৎপর্যপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে। উৎপাদন সংক্রান্ত PMI শিল্প উৎপাদনের প্রবণতা নির্দেশ করে, পরিষেবা সংক্রান্ত PMI পরিষেবা খাতের অবস্থা তুলে ধরে, আর কম্পোজিট PMI দুই খাতের ফলাফল একত্র করে ইউরোজোনের অর্থনীতির সামগ্রিক চিত্র তুলে ধরে। এই সূচকগুলোর বৃদ্ধি সাধারণত অর্থনৈতিক গতিশীলতা বৃদ্ধির ইতিবাচক সংকেত হিসেবে ধরা হয়। এই ক্ষেত্রে, বিনিয়োগকারীরা ইউরো ক্রয় করে প্রতিক্রিয়া জানাতে পারেন। তবে PMI-এর পতন অর্থনৈতিক মন্দা বা প্রবৃদ্ধিতে ধীরগতির ইঙ্গিত দিতে পারে, যা বিনিয়োগকারীদের ইউরো বিক্রির দিকে নিয়ে যাবে, কারণ তারা মনে করতে পারেন ইসিবিকে অর্থনীতিকে প্রণোদনা দেয়ার জন্য পদক্ষেপ নিতে হতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/262580435.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1819-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1785-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1819-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সাথে সঙ্গতি রেখে আজ ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1756-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1785 এবং 1.1819-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1756-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1725-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। ইসিবির বৈঠকের পর এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসার সম্ভাবনা রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1785-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1756 এবং 1.1725-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। চার্টে কী আছে:
Read more: https://ifxpr.com/46r6zVd
-
২৫ জুলাই কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/913815992.jpg[/IMG]
বৃহস্পতিবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বৃহস্পতিবার EUR/USD পেয়ারের মূল্যের উল্লেখযোগ্য কোনো মুভমেন্ট দেখা যায়নি এবং সপ্তাহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিন হওয়া সত্ত্বেও স্বল্প মাত্রার অস্থিরতার মধ্যেই এই পেয়ারের মূল্য স্থবির ছিল। এদিন জার্মানি, ইউরোজোন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পরিষেবা ও উৎপাদন খাতের ব্যবসায়িক কার্যকলাপ সূচক (PMI) প্রকাশিত হয়; তবে সেগুলোর ফলাফল উল্লেখযোগ্য ছিল না, তাই এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট বা সামগ্রিক প্রবণতায় এর কোনো প্রভাব পড়েনি। ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ইসিবি) বৈঠকও ট্রেডারদের মনোভাবে তেমন কোনো পরিবর্তন আনতে পারেনি, কারণ ইসিবি কোনো উল্লেখযোগ্য সিদ্ধান্ত নেয়নি এবং বৈঠক-পরবর্তী চূড়ান্ত বিবৃতিতেও কোনো তাৎপর্যপূর্ণ বা মার্কেটে ব্যাপক মুভমেন্ট সৃষ্টি করতে পারে এমন কোনো বক্তব্য ছিল না। টেকনিক্যাল দৃষ্টিকোণ থেকে, এই পেয়ারের মূল্য রাতভর অ্যাসেন্ডিং ট্রেন্ডলাইনটির নিচে কনসোলিডেশন করে। তবে আমরা মনে করি, এই পরিস্থিতিকে সতর্কতার সঙ্গে মূল্যায়ন করা উচিত। গতকাল এই পেয়ারের মূল্য কার্যত একটি ফ্ল্যাট রেঞ্জে ছিল। এবং যখন মূল্য রেঞ্জের ভেতর থাকে, তখন সিগনালগুলো অনেক সময় ভুল বলে প্রমাণিত হয়। এই মুহূর্তে আমরা এটি বলতে পারছি না যে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা শেষ হয়ে গেছে।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট 5 মিনিটের টাইমফ্রেমে, বৃহস্পতিবার মাত্র একটি ট্রেডিং সিগনাল গঠিত হয়। ইউরোপীয় সেশনের শুরুতেই—যখন ইসিবি বৈঠকের ফলাফল প্রকাশ করা হচ্ছিল—এই পেয়ারের মূল্য 1.1740–1.1745 এরিয়া থেকে কিছুটা উপরে বাউন্স করে, যদিও সেটি খুব একটা নির্ভুল বাউন্স ছিল না। আমরা এই সিগনালকে সঠিক মনে করি না, কারণ এটি ইসিবির বৈঠকের ফলাফল ঘোষণার সময় গঠিত হয়েছিল—যে সময় হঠাৎ ও আবেগতাড়িতভাবে মুভমেন্টের দিক পরিবর্তনের সম্ভাবনা খুব বেশি থাকে।
শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের তিন সপ্তাহব্যাপী কারেকশন সম্ভবত শেষ হয়েছে। যেহেতু সম্প্রতি ট্রাম্পের অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হয়নি এবং পাওয়েলের সঙ্গে দ্বন্দ্ব ও বাণিজ্য যুদ্ধ আরও তীব্র হয়েছে, তাই মাঝারি মেয়াদে ডলারের দর বৃদ্ধি পাওয়ার কোনো কারণ এখনো দেখা যাচ্ছে না। এই মুহূর্তে আমরা এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সমাপ্তির ঘটেছে বলে মনে করছি না। শুক্রবার, পুনরায় EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট শুরু হতে পারে, এবং আমরা নতুন ট্রেডারদের পরামর্শ দেব 1.1740–1.1745 এরিয়া নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করতে। আজকের সেশনেও এই পেয়ারের মূল্য ফ্ল্যাট রেঞ্জে থাকতে পারে, কারণ আজও খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট নেই এবং সাম্প্রতিক সময়ে মার্কেটে উল্লেখযোগ্য অস্থিরতা দেখা যায়নি। তবুও, 1.1740–1.1745 এর আশপাশে বাই ও সেল—দুই ধরনের ট্রেড সিগনাল গঠিত হতে পারে। 5 মিনিট টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হলো: 1.1198–1.1218, 1.1267–1.1292, 1.1354–1.1363, 1.1413, 1.1455–1.1474, 1.1527, 1.1563–1.1571, 1.1655–1.1666, 1.1740–1.1745, 1.1808, 1.1851, 1.1908। শুক্রবার ইউরোজোনে কোনো গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট নির্ধারিত নেই, তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আজ ডিউরেবল গুডস বা টেকসই পণ্যের অর্ডার সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে।
Read more: https://ifxpr.com/3IIBr9T
-
২৮ জুলাই কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/177150308.jpg[/IMG]
শুক্রবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট শুক্রবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্য সামান্য নিম্নমুখী হয়েছে। দিনের শেষ দিকে ইউরোর মূল্য অ্যাসেন্ডিং ট্রেন্ড লাইনের নিচে স্থির হয়, তবে আমরা এখনই মনে করছি না যে এই পেয়ারের মূল্যের চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা শেষ হয়ে গেছে। ঘণ্টাভিত্তিক চার্টে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে যে, সপ্তাহজুড়ে এই পেয়ারের মূল্য ধীরে ধীরে বেড়েছে, তবে স্পষ্ট কোনো এক্সট্রিম লেভেল গঠিত হয়নি। বর্তমানে দ্বিতীয় লোয়ার এক্সট্রিম লেভেল গঠিত হতে পারে, যা একটি নতুন অ্যাসেন্ডিং ট্রেন্ড লাইনের ভিত্তি হিসেবে কাজ করতে পারে। স্মরণ করিয়ে দিই, গত সপ্তাহে ডলারের জন্য খুবই সীমিত সংখ্যক ইতিবাচক খবর ছিল। শুক্রবার কেবল একটি গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল — ডিউরেবল গুডস বা টেকসই পণ্যের অর্ডার সংক্রান্ত প্রতিবেদন। এই প্রতিবেদনের নেতিবাচক ফলাফলের পরও তা এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টে তেমন কোনো প্রভাব ফেলেনি। জেরোম পাওয়েলের বক্তব্যেও গুরুত্বপূর্ণ কিছু ছিল না, আর ডোনাল্ড ট্রাম্প একটি বাণিজ্য চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছেন এবং আরও কয়েক ডজন বা কয়েক শত পণ্যের উপর নতুন শুল্ক বৃদ্ধির ঘোষণা দিয়েছেন। সুতরাং, এখন সর্বোচ্চ ডলারের মূল্যের একটি কারেকশনের আশা করা যেতে পারে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/864983667.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট শুক্রবার ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে দুটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। তবে উভয় সিগন্যালই ভুল প্রমাণিত হয়েছে, কারণ দিনের বেলায় এই পেয়ারের মূল্যের কার্যত কোনো উল্লেখযোগ্য মুভমেন্ট দেখা যায়নি এবং অস্থিরতার মাত্রাও আবারও কম ছিল। নতুন ট্রেডারদের মনে করিয়ে দিই, মূল্য ফ্ল্যাট রেঞ্জে থাকলে ট্রেডিং সিগন্যাল থেকে বেশি মুনাফা পাওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। শুক্রবার শুরুতে এই পেয়ারের মূল্য 1.1740–1.1745 এরিয়ার উপরে উঠেছিল, কিন্তু পরে আবার এই রেঞ্জের নিচে নেমে আসে। দ্বিতীয় সিগন্যালের ক্ষেত্রে, মূল্য কাঙ্ক্ষিত দিকে প্রায় 15 পিপস মুভমেন্ট প্রদর্শন করেছিল, তাই ওই ট্রেড থেকে কোনো ক্ষতি হয়নি।
সোমবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের তিন সপ্তাহব্যাপী কারেকশন সম্ভবত শেষ হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে ট্রাম্পের অবস্থানে কোনো পরিবর্তন আসেনি — বরং ফেডের চেয়ারম্যান পাওয়েলের সঙ্গে তাঁর দ্বন্দ্ব এবং চলমান বাণিজ্য যুদ্ধ আরও তীব্র হয়েছে — সুতরাং আমরা এখনই মাঝারি-মেয়াদে ডলারের দর বৃদ্ধি পাওয়ার মতো কোনো কারণ দেখছি না। এই মুহূর্তে, আমরা মনে করি না যে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা শেষ হয়ে গেছে। সোমবার স্থানীয় পর্যায়ে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী কারেকশন চলমান থাকতে পারে। নতুন ট্রেডারদের জন্য 1.1740–1.1745 এরিয়া নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। সোমবারও এই পেয়ারের মূল্য ফ্ল্যাট রেঞ্জে থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, কারণ গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট থাকবে না এবং সম্প্রতি মূল্যের অস্থিতার মাত্রাও আশানুরূপ ছিল না। তবুও, 1.1740–1.1745 এরিয়ার আশেপাশে বাই ও সেল সিগন্যাল গঠিত হতে পারে। ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে যে লেভেলগুলো পর্যবেক্ষণ করা উচিত: 1.1198–1.1218, 1.1267–1.1292, 1.1354–1.1363, 1.1413, 1.1455–1.1474, 1.1527, 1.1563–1.1571, 1.1655–1.1666, 1.1740–1.1745, 1.1808, 1.1851, 1.1908। সোমবার ইউরোজোন বা যুক্তরাষ্ট্রে কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনের প্রকাশনা বা ইভেন্ট নির্ধারিত নেই।
Read more: https://ifxpr.com/3IMduyx
-
২৯ জুলাই কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1084573510.jpg[/IMG]
সোমবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট সোমবার একেবারে স্পষ্ট, যুক্তিসঙ্গত ও ধারাবাহিক কারণে EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের দরপতন ঘটে। সারাদিনের মূল ইভেন্টটি ছিল ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে একটি বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর, যা প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লায়েন ঘোষণা দিয়েছেন। ঠিক এই চুক্তির প্রাথমিক বিবরণ প্রকাশিত হওয়ার পরপরই ইউরোর মূল্য ধস নামে। এই দরপতনের পেছনে অন্তত দুটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ রয়েছে। প্রথমত, বাণিজ্য যুদ্ধ তীব্র হওয়ার কারণে আগে ডলার দুর্বল হয়েছিল, ফলে বাণিজ্যযুদ্ধ প্রশমিত হলে ডলারের শক্তিশালী হওয়া স্বাভাবিক। দ্বিতীয়ত, এই চুক্তি শুধুমাত্র একটি পক্ষের জন্যই লাভজনক ছিল—এবং সেটি ইউরোপীয় ইউনিয়ন নয়। প্রকাশিত শর্তগুলো এতটাই কড়াকড়িভাবে ব্রাসেলসের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে যে এই তথাকথিত "রূপকথার চুক্তি" স্বাক্ষর করার মাত্র ১৫ মিনিটের মধ্যেই উরসুলা ভন ডার লায়েন ইউরোপে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েন। এর ফলেই দৈনিক টাইমফ্রেমে এই পেয়ারের মূল্যের একটি নতুন নিম্নমুখী কারেকশন শুরু হয়, যা লোয়ার টাইমফ্রেমগুলোতে নতুন স্থানীয় নিম্নমুখী প্রবণতা হিসেবে প্রতীয়মান হয়। যদি এই পেয়ারের মূল্য 1.1563 লেভেলের নিচে স্থায়ীভাবে স্থির হয়, তাহলে ইউরোর দরপতনের ধারাবাহিকতা বজায় থাকার ইঙ্গিত মিলবে।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে সোমবার দুটি চমৎকার সেল সিগন্যাল তৈরি হয় এবং এই পেয়ারের মূল্যের দৈনিক মুভমেন্ট যথেষ্ট শক্তিশালী ছিল। ইউরোপীয় সেশনের শুরুতে, এই পেয়ারের মূল্য 1.1740–1.1745 এরিয়ার নিচে স্থির হয় এবং মার্কিন সেশনের শুরুতে মূল্য 1.1655–1.1666 এরিয়ার নিচে নেমে আসে। ফলে, নতুন ট্রেডাররা যেকোনো একটি সিগন্যাল থেকে শর্ট পজিশনে এন্ট্রি করে সন্ধ্যার মধ্যেই লাভ নিশ্চিত করতে পারতেন।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1793650757.jpg[/IMG]
মঙ্গলবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, আবার EUR/USD পেয়ারের নিম্নমুখী মুভমেন্ট শুরু হয়েছে, যা মূলত কারেকশন হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে এবং এটি ইইউ-যুক্তরাষ্ট্র চুক্তির সংবাদের প্রতিক্রিয়া হিসেবে গণ্য করা হচ্ছে। যেহেতু ট্রাম্পের অবস্থানে কোনো পরিবর্তন আসেনি এবং ফেডের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলের সাথে দ্বন্দ ও বাণিজ্য যুদ্ধের বিষয়গুলো এখনো প্রাসঙ্গিক, সেহেতু দীর্ঘমেয়াদে ডলার শক্তিশালী হওয়ার মতো কোনো মধ্য-মেয়াদী মৌলিক কারণ আমরা এখনো দেখতে পাচ্ছি না। তাই স্বল্পমেয়াদে ডলারের দর কিছুটা বাড়লেও, দীর্ঘমেয়াদে এটি টেকসই হবে না বলেই মনে হচ্ছে। মঙ্গলবার স্থানীয় পর্যায়ে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের বিয়ারিশ কারেকশন আরও প্রসারিত করতে পারে, এবং আমরা নতুন ট্রেডারদের 1.1563–1.1571 এরিয়াটি ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণের পরামর্শ দিচ্ছি। এই এরিয়া থেকে বাউন্স হলে মূল্যের 1.1655–1.1666-এর দিকে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে লং পজিশন ওপেন করা যেতে পারে। কিন্তু যদি এই পেয়ারের মূল্য এই এরিয়ার নিচে কনসোলিডেট করে, তাহলে আবার শর্ট পজিশনের কথা বিবেচনা করা যেতে পারে—এক্ষেত্রে থাকবে 1.1527 এবং 1.1474-এর লেভেল। ৫-মিনিটের চার্টে পর্যবেক্ষণযোগ্য গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হলো: 1.1198–1.1218, 1.1267–1.1292, 1.1354–1.1363, 1.1413, 1.1455–1.1474, 1.1527, 1.1563–1.1571, 1.1655–1.1666, 1.1740–1.1745, 1.1808, 1.1851, 1.1908। মঙ্গলবারের একমাত্র উল্লেখযোগ্য সামষ্টিক প্রতিবেদন হবে যুক্তরাষ্ট্রের JOLTs থেকে প্রকাশিতব্য প্রতিবেদন, যা খুব বেশি প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে না বলেই ধারণা করা হচ্ছে। তবে, মার্কেটের বিনিয়োগকারীরা এখনো সোমবারের বাণিজ্য চুক্তির প্রভাব মূল্যায়ন করছে এবং FOMC-এর আসন্ন বৈঠক ও গুরুত্বপূর্ণ মার্কিন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের অপেক্ষায় রয়েছে।
Read more: https://ifxpr.com/4lNMNI9
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৩০ জুলাই।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1839836164.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডিংয়ের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের অনেক নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1541-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, — যার ফলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনা সীমিত হয়ে যায়। এই কারণেই আমি ইউরো বিক্রি করিনি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভোক্তা আস্থা সূচকের শক্তিশালী ফলাফল ডলারের জন্য সহায়ক বলে প্রমাণিত হয়েছে। জুলাই মাসে কনফারেন্স বোর্ড কনজিউমার কনফিডেন্স বা ভোক্তা আস্থা সূচকের ফলাফল প্রত্যাশার চেয়েও ভালো এসেছে। এই ইতিবাচক ফলাফল নির্দেশ করে যে, মুদ্রাস্ফীতির চাপ এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের গৃহীত কঠোর অবস্থানের মধ্যেও আমেরিকান ভোক্তারা আশাবাদী এবং ব্যয় করতে আগ্রহী রয়েছেন। এমন আস্থা মার্কিন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধরে রাখার জন্য একটি মূল চালিকা শক্তি — কারণ ভোক্তাদের ব্যয়ই যুক্তরাষ্ট্রের জিডিপির একটি বড় অংশ জুড়ে রয়েছে। ফরেক্স মার্কেটের ট্রেডাররা তাৎক্ষণিকভাবে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। EUR/USD পেয়ার চাপের মুখে পড়ে, কারণ ডলারের শক্তিশালী হলে সেটি ইউরোর প্রতি আকর্ষণ কমিয়ে দেয়। বিনিয়োগকারীরা অনুকূল অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রেক্ষিতে তাদের অবস্থান পুনর্মূল্যায়ন করে সক্রিয়ভাবে ইউরো বিক্রি করতে শুরু করে, যার ফলে এই পেয়ারের আরও দরপতন ঘটে। সামগ্রিকভাবে, ভোক্তা আস্থা সূচক মার্কিন ডলারের ইতিবাচক পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। তবে, এই প্রবণতা কতটা স্থায়ী হবে তা আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদন এবং ফেডারেল রিজার্ভের সুদের হার নিয়ে সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করবে। আজ জার্মানির খুচরা বিক্রয় ও জিডিপি এবং ইউরোজোনে জিডিপি সম্পর্কিত প্রতিবেদনের অত্যন্ত দুর্বল ফলাফল প্রকাশের প্রত্যাশা করা হচ্ছে। এই তিনটি প্রতিবেদনের ফলাফলের সম্মিলিত ধাক্কা ইউরোজোনের মৌলিক অর্থনীতিতে অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করবে। জার্মানির খুচরা বিক্রয়ের দুর্বল ফলাফল — এমন যা ইউরোপের অর্থনৈতিক ইঞ্জিন হিসেবে বিবেচিত — ভোক্তা চাহিদা কমে যাওয়ার একটি উদ্বেগজনক সংকেত হতে পারে। এই উপাদানটি জার্মানি ও ইউরোজোনের সামগ্রিক অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গিকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করবে। খুচরা বিক্রয়ের পতন সাধারণত ভোক্তা আস্থা হ্রাসের ইঙ্গিত দেয় — যার পেছনে থাকে মুদ্রাস্ফীতির চাপ, উচ্চ জ্বালানি মূল্য এবং সামগ্রিক অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা। একইভাবে গুরুত্বপূর্ণ হলো জার্মানির জিডিপি পরিসংখ্যান। উৎপাদন খাতে নেতিবাচক প্রবণতা এবং ব্যবসায়িক মনোভাবের অবনতি দুর্বল জিডিপির পূর্বাভাসকে আরও জোরদার করেছে। জার্মানির অর্থনৈতিক সংকোচন ইউরোজোনের সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির ওপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে — কারণ জার্মানি এই অঞ্চলের বৃহত্তম অর্থনীতি। দৈনিক কৌশলের হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপরই মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/244869780.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1635-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1572-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1635-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরো ক্রয় করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1536-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1572 এবং 1.1635-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1536-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1495-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ যেকোনো সময় এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1572-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1536 এবং 1.1495-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/44SURl5
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৩১ জুলাই
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1038803364.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডিংয়ের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের বেশ অনেকটা নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1536-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করে দেয়। এই কারণে, আমি ইউরো বিক্রি করিনি এবং পুরো নিম্নমুখী মুভমেন্টটি এড়িয়ে গেছি। ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলের বক্তব্যের পর মার্কিন ডলার শক্তিশালী হয়েছে। মনে করিয়ে দিই, ফেড সুদের হার অপরিবর্তিত রেখেছে এবং পাওয়েল প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রশাসনের চাপ উপেক্ষা করে, কমিটির কিছু সদস্যের সুদের হার হ্রাসের আহ্বান এড়িয়ে গেছেন। এমনকি কিছু বিশ্লেষক যারা ফেডের আরও ডোভিশ বা নমনীয় অবস্থানের প্রত্যাশা করেছিলেন, তাদের প্রত্যাশার বিপরীতে পাওয়েলের অবস্থান বৈশ্বিকভাবে ডলারকে সমর্থন দিয়েছে। বিনিয়োগকারীরা তার মন্তব্যকে ফেডের পক্ষ থেকে সক্রিয়ভাবে মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন, যদিও এতে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধীর হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই কঠোর অবস্থান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বায়ত্তশাসন এবং মূল্যস্ফীতির স্থিতিশীলতাকে অগ্রাধিকার দেয়ার বার্তা বহন করে। ডলারের মূল্যের ভবিষ্যত মুভমেন্ট এখন নির্ভর করবে আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফল ও ফেডের মুদ্রানীতির ভারসাম্য রক্ষার সক্ষমতার উপর। ভবিষ্যত মুদ্রানীতি সংক্রান্ত দিকনির্দেশনা নির্ধারণের জন্য মার্কেটের বিনিয়োগকারীরা মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিটি বিবৃতি ও সিদ্ধান্ত গভীরভাবে বিশ্লেষণ করবে। স্বল্পমেয়াদে, ইউরো চাপের মধ্যে থাকতে পারে। ফ্রান্স ও জার্মানির মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফলের কারণে নেতিবাচক প্রভাব আসতে পারে, সেইসাথে জার্মানিতে বেকারত্বের হার বৃদ্ধির পাশাপাশি ইউরোজোনে বেকারত্ব বৃদ্ধির বিষয়টিও এতে ভূমিকা রাখতে পারে। বিনিয়োগকারীরা এই প্রধান অর্থনৈতিক সূচকগুলোর দিকেই মনোযোগ দেবে। এগুলোর ফলাফল যেকোনো নেতিবাচক চমক—যেমন এই সূচকগুলোর একটিতে অবনতি—নতুন করে ইউরো বিক্রির প্রবণতা সৃষ্টি করতে পারে, কারণ এতে ইউরোজোনে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হ্রাস পাওয়া নিয়ে উদ্বেগ বাড়বে। ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI), যেটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মুদ্রাস্ফীতি সূচক, বিশেষভাবে গুরুত্ব পাবে। বেশি নিম্ন মূল্যস্ফীতি দেখা গেলে ইসিবি মুদ্রানীতির দৃষ্টিভঙ্গি পুনর্বিবেচনা করতে এবং সম্ভবত অতিরিক্ত প্রণোদনা পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হতে পারে, যা ইউরোর ওপর আরও চাপ সৃষ্টি করবে। বেকারত্বের হার বৃদ্ধি, বিশেষ করে জার্মানিতে—যা ইউরোজোনের বৃহত্তম অর্থনীতি—আরও একটি উদ্বেগজনক সংকেত হতে পারে। কর্মসংস্থান হ্রাস পেলে সেটি শিল্পখাতে সংকট এবং ভোক্তা ব্যয়ের পতনের ইঙ্গিত দিতে পারে। এই বিষয়গুলো অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে এবং ইসিবির ওপর মুদ্রানীতি নমনীয় করার চাপ বাড়াতে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/826555818.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1489-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1452-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1489-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরো ক্রয় করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1421-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1452 এবং 1.1489-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1421-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1365-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ যেকোনো সময় এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1452-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1421 এবং 1.1365-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4m4qvCf
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১ আগস্ট
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/92043210.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডিংয়ের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের অনেক নিচে অবস্থান করছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1413-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করে দেয়। এই কারণেই আমি ইউরো বিক্রি করিনি। কোর পারসোনাল এক্সপেন্ডিচার্স (PCE) সূচকের বৃদ্ধির তথ্য প্রকাশের পর মার্কিন ডলারের মূল্য বৃদ্ধি পায়। বিনিয়োগকারীরা এই প্রতিবেদনের ফলাফলের যুক্তরাষ্ট্রের ইতিবাচক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির ইঙ্গিত হিসেবে ব্যাখ্যা করেছে, ফলে তাদের মধ্যে ফেডারেল রিজার্ভের কাছ থেকে নিকটবর্তী সময়ে মুদ্রানীতি নমনীয়করণের প্রত্যাশা হ্রাস পেয়েছে। PCE সূচকের এই বৃদ্ধি—যা মুদ্রাস্ফীতি পরিমাপে ফেডের কাছে মুখ্য সূচক হিসেবে বিবেচিত— মুদ্রাস্ফীতির স্থায়ী চাপ নিয়ে উদ্বেগ বাড়িয়ে তোলে। এর ফলে মার্কেটে এই ধারণা আরও জোরদার হয়েছে যে, ফেড হয়তো পূর্বানুমানের চেয়েও দীর্ঘ সময় উচ্চ সুদের হার বজায় রাখতে পারে। এটি বুধবারের ফেডের বৈঠক-পরবর্তী ফেডের চেয়ারম্যানের বক্তব্যের সঙ্গেও সামঞ্জস্যপূর্ণ। আজ ইউরোজোনের উৎপাদন সংক্রান্ত PMI ও ভোক্তা মূল্য সূচক প্রকাশিত হবে, যার মধ্যে রয়েছে কোর CPI-ও প্রকাশ করা হবে। এই প্রতিবেদনগুলো ইউরোপীয় অর্থনীতির বর্তমান অবস্থা বোঝার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং তা ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভবিষ্যৎ মুদ্রানীতি সংক্রান্ত সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করতে পারে। PMI, বা পারচেজিং ম্যানেজার্স ইনডেক্স, উৎপাদন খাতের পরিস্থিতি নির্দেশ করে। এই সূচকের ৫০-এর নিচে মান উৎপাদনে সংকোচনের সংকেত দেবে এবং এটি ইউরোকে দুর্বল করতে পারে। ভোক্তা মূল্য সূচকও গুরুত্বপূর্ণ। হেডলাইন CPI-এ বিস্তৃত পরিসরে পণ্য ও সেবার দামের পরিবর্তন তুলে ধরা হয়, আর কোর CPI—যেখানে খাদ্য ও জ্বালানির মতো অস্থির উপাদান বাদ দেওয়া হয়—মুদ্রাস্ফীতির প্রকৃত পরিস্থিতি সম্পর্কে আরও স্পষ্ট ধারণা দেয়। CPI-এর বৃদ্ধি ঘটলে ইসিবি মুদ্রানীতি কঠোর করতে বাধ্য হতে পারে, যা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে মন্থর করে দিতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1490-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1446-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1490-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরো ক্রয় করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1413-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1449 এবং 1.1490-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1604538866.jpg[/IMG]
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1413-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1365-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ যেকোনো সময় এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1446-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1413 এবং 1.1365-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4fdX5Pk
-
৪ আগস্ট কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
শুক্রবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট শুক্রবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের শক্তিশালী বৃদ্ধি পরিলক্ষিত হয়েছে, যা পুরোপুরিভাবে যৌক্তিক ছিল—যা গত সপ্তাহে মার্কেটে সৃষ্ট সব মুভমেন্টের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। মনে করিয়ে দেওয়া যাক, গত সপ্তাহের বেশিরভাগ সময় (চার দিন) দৃঢ়ভাবে ডলারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বজায় ছিল, কারণ প্রায় সব খবর ডলারের পক্ষে সহায়ক ছিল। এর মধ্যে ছিল যুক্তরাষ্ট্রে দ্বিতীয় প্রান্তিকে শক্তিশালী জিডিপি, ডোনাল্ড ট্রাম্পের চমকপ্রদ কিন্তু লাভজনক বাণিজ্য চুক্তিসমূহ, এবং ফেডারেল রিজার্ভ বৈঠকে জেরোম পাওয়েলের হকিশ বা কঠোর অবস্থান। শুক্রবার যখন ননফার্ম পেরোল প্রতিবেদন প্রকাশিত হয় এবং ট্রাম্প 60টি দেশের ওপর নতুন করে শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন তখন এই পুরো "তাসের ঘর" ভেঙে পড়ে। তখনই বোঝা যায় যে, যুক্তরাষ্ট্রে দ্বিতীয় প্রান্তিকে যে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে, তার বাস্তব কোনো ভিত্তি ছিল না। মুদ্রাস্ফীতি বাড়ছে, আর শ্রমবাজার সঙ্কুচিত হচ্ছে। অর্থাৎ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি বা ব্যবসায় বিনিয়োগ বৃদ্ধির মাধ্যমে নয়, বরং শুল্ক আরোপ এবং আমদানি-রপ্তানি ভারসাম্যে কৃত্রিম বিকৃতি ঘটিয়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি প্রদর্শন করানো হচ্ছে। এভাবে, বিনিয়োগকারীরা অবশেষে সেই সরল সত্যটি বুঝতে পেরেছে যা আমরা আগেই বলেছিলাম: ট্রাম্পের গৃহীত নীতিমালা কাগজে-কলমে ভালো মনে হলেও বাস্তবতা ততটা আশাব্যঞ্জক নয়।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1928936385.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট শুক্রবার 5 মিনিটের টাইমফ্রেমে বেশ কয়েকটি সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল, কিন্তু আমরা সেগুলো চিহ্নিত করার ব্যাপারেও আগ্রহী ছিলাম না। যুক্তরাষ্ট্রের সামষ্টিক প্রতিবেদন প্রকাশের আগে এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট অত্যন্ত শান্ত ছিল, এবং কার্যত কোনো ট্রেডিং সিগন্যালও গঠিত হয়নি। ননফার্ম পেরোল প্রতিবেদন প্রকাশের আগে মার্কেটে প্রবেশ এন্ট্রির কোনো যৌক্তিকতা ছিল না। এই প্রতিবেদন প্রকাশের পর মার্কেটে এই পেয়ারের মূল্যের এলোমেলো মুভমেন্ট শুরু হয়, এবং ট্রেডাররা সেসময় কোনো টেকনিক্যাল লেভেলকেই গুরুত্ব দেয়নি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1278228158.jpg[/IMG]
সোমবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, সামনে আবারও EUR/USD পেয়ারের মূল্যের চলতি বছরের শুরু থেকে সৃষ্ট ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা পুনরায় শুরু করার সম্ভাবনা রয়েছে। মার্কিন ডলারের বাজারদর "তাসের ঘরের" মতো করে ভেঙে পড়েছে। আমরা আগেই সতর্ক করেছিলাম যে, আমেরিকান মুদ্রার দীর্ঘমেয়াদি দর বৃদ্ধির কোনো মৌলিক কারণ নেই এবং ট্রাম্পের গৃহীত অবস্থানের থেকে তৈরি হওয়া "আশাবাদ"-এর ভিত্তি দুর্বল। শুক্রবারের ঘটনাপ্রবাহ আমাদের সেই মূল্যায়নই সঠিক বলে প্রমাণ করেছে। সোমবার EUR/USD পেয়ারের মূল্য যেকোনো দিকেই মুভমেন্ট করতে পারে, কারণ ট্রেডাররা এখনও শুক্রবার প্রকাশিত প্রতিবেদনের ফলাফল "বিশ্লেষণ" করছে। শ্রমবাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদনের হতাশাজনক ফলাফল ছাড়াও, আমরা আরও উল্লেখ করতে চাই যে ট্রাম্প নতুন করে শুল্ক আরোপ করেছেন—যার সঙ্গে বেশ কিছু দেশকে হুমকি-ধামকিও দিয়েছেন। আমাদের বিশ্বাস, ডলারের দরপতন অব্যাহত থাকবে। সোমবার, 5 মিনিটের টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য নিম্নোক্ত লেভেলগুলো বিবেচনায় রাখা যেতে পারে: 1.1198–1.1218, 1.1267–1.1292, 1.1354–1.1363, 1.1413, 1.1455–1.1474, 1.1527, 1.1563–1.1571, 1.1655–1.1666, 1.1740–1.1745, 1.1808, 1.1851, 1.1908। সোমবার ইউরোজোন বা যুক্তরাষ্ট্রে কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনের প্রকাশনা বা ইভেন্ট নির্ধারিত নেই, তবে যেহেতু ট্রাম্প "নির্বিচারে বিভিন্ন সক্রিয় পদক্ষেপ নিয়ে যাচ্ছেন," তাই কিছু না কিছু খবর আসার প্রত্যাশা রাখা যেতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/45mJOzz
-
৬ আগস্ট কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1642828567.jpg[/IMG]
মঙ্গলবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট মঙ্গলবার স্বল্প মাত্রার অস্থিরতার সাথে EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের সাইডওয়েজ ট্রেডিং অব্যাহত ছিল। দিনের মধ্যে কেবল একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হয় — সেটি হচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ISM পরিষেবা সংক্রান্ত PMI। আমাদের প্রত্যাশানুযায়ী, এই প্রতিবেদনটির ফলাফল পূর্বাভাসের চেয়ে দুর্বল ছিল — যা জুলাই মাসে 50.1 পয়েন্টে নেমে এসেছে। এর ফলে আমরা দুটি তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারি। প্রথমত, মার্কিন পরিষেবা খাতও বাণিজ্যযুদ্ধ এবং ট্রাম্পের নীতির প্রভাবে ভুগছে। দ্বিতীয়ত, ISM পরিষেবা সূচক ইতোমধ্যেই আগস্টে 50.0-এর নিচে চলে যাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। সামগ্রিকভাবে আমরা দেখতে পাচ্ছি: দুর্বল শ্রমবাজার, বেকারত্ব বৃদ্ধি, দুটি ব্যবসায়িক কার্যক্রম সূচকের পতন হচ্ছে, অথচ আরেকদিকে জিডিপি প্রবৃদ্ধিও হচ্ছে। আমাদের দৃষ্টিতে, সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রে প্রকাশিত সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফল নতুন করে ডলারের দরপতনের ইঙ্গিত দিচ্ছে। মৌলিক প্রেক্ষাপটের বিষয়টি আমরা আবার পুনরাবৃত্তি করবো না – কারণ আমাদের মতে, এখনও ডলারের জন্য চরমভাবে নেতিবাচক মৌলিক প্রেক্ষাপট বিরাজ করছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1350147022.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট মঙ্গলবার ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে ISM পরিষেবা PMI প্রকাশের পরই কিছুটা মুভমেন্ট দেখা গেছে। ঠিক তখনই এই পেয়ারের মূল্য একটি স্পষ্ট ঊর্ধ্বমুখী মোমেন্টাম প্রদর্শন করে। মার্কেটে সাম্প্রতিক প্রবণতার ধরন বিবেচনায়, চার্টে এমন চারটি লেভেল রয়েছে যেগুলোর মধ্যে ট্রেড করা অর্থহীন। দিনের শেষে, এই পেয়ারের মূল্য এই সমস্ত লেভেলের উপরে কনসোলিডেট করেছে, তাই আমরা এখনও ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি।
বুধবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের চলতি বছরের শুরু থেকে সৃষ্ট ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা পুনরায় শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। মার্কিন ডলারের "তাসের ঘর" ভেঙে পড়েছে। আমরা আগেই সতর্ক করেছিলাম যে মার্কিন মুদ্রার দীর্ঘমেয়াদি দর বৃদ্ধির জন্য কোনো শক্তিশালী চালিকা শক্তি নেই, এবং ট্রাম্পের নীতিমালা ঘিরে যে "আত্মবিশ্বাস" তৈরি হয়েছিল, তা নিয়েও আমরা প্রশ্ন তুলেছিলাম। শুক্রবারের ঘটনাগুলো আমাদের অবস্থানকে সঠিক প্রমাণ করেছে। বুধবার আবারও EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মোমেন্টাম শুরু হতে পারে। সোমবার ও মঙ্গলবার বিনিয়োগকারীরা ভালোভাবেই বিশ্রাম নিয়েছে, তাই এখন সময় এসেছে মার্কিন ডলার বিক্রয়ের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার। শ্রমবাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদনের হতাশাজনক ফলাফল ছাড়াও, উল্লেখযোগ্য বিষয় হচ্ছে মার্কিন প্রেসিডেন্টের নতুন একগুচ্ছ শুল্ক — সাথে রয়েছে নতুন দফায় হুমকি-ধামকি। এই পেয়ারের মূল্য বৃদ্ধি শুরু হওয়ার জন্য একটি সাপোর্ট জোন হিসেবে আমরা 1.1527–1.1571 রেঞ্জটি ব্যবহার করার পরামর্শ দিচ্ছি। ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হলো: 1.1198–1.1218, 1.1267–1.1292, 1.1354–1.1363, 1.1413, 1.1455–1.1474, 1.1527, 1.1552–1.1563–1.1571, 1.1655–1.1666, 1.1740–1.1745, 1.1808, 1.1851, 1.1908. বুধবারের জন্য, ইউরোপীয় ইউনিয়নে খুচরা বিক্রয় সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশের কথা রয়েছে, সেইসাথে মার্কিন অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডার অনুযায়ী তেমন কিছুই প্রকাশের কথা নেই। ফলে, আজ আবারও এই পেয়ারের মূল্যের স্বল্প মাত্রার অস্থিরতা বিরাজ করতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/4lgu3jw
-
ডলার চাপের সম্মুখীন হয়েছে
গতকাল যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমবাজার নিয়ে ফেডারেল রিজার্ভের তিনজন কর্মকর্তার শঙ্কা প্রকাশের পর মার্কিন ডলার প্রধান মুদ্রাগুলোর বিপরীতে দরপতনের শিকার হয়। ফেডের কর্মকর্তারা সেপ্টেম্বর মাসে সুদের হার কমানোর সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করেন। বিনিয়োগকারীরা যারা মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে ফেডের আরও আগ্রাসী অবস্থানের প্রত্যাশা করছিলেন, তাদের পজিশন পুনর্বিবেচনা করতে বাধ্য হওয়ায় ডলারের চাহিদা দুর্বল হয়ে পড়ে। বিশেষ মনোযোগ ছিল ফেডের কর্মকর্তাদের বক্তব্যে, যেখানে তারা কর্মসংস্থান বৃদ্ধির মাত্রা হ্রাস এবং বেকার ভাতার দাবির পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার বিষয়টি তুলে ধরেন। সাম্প্রতিক প্রতিবেদন ইঙ্গিত দিচ্ছে যে যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমবাজার চাপের মধ্যে পড়ছে, যার ফলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে আরও নমনীয় আর্থিক নীতিমালা প্রণয়ন করার প্রয়োজন হতে পারে। সুদের হার কমানোর মাধ্যমে মূলত অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে প্রণোদনা দেওয়া এবং কর্মসংস্থান খাতকে সহায়তা করার চেষ্টা করা হয়। তবে, এটি নিশ্চিত কোনো সিদ্ধান্ত নয়। মূল অর্থনৈতিক সূচকগুলোর—বিশেষ করে মুদ্রাস্ফীতি ও শ্রমবাজার—গতি প্রকৃতির উপর নির্ভর করেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। যদি মুদ্রাস্ফীতি লক্ষ্যমাত্রার উপরে থেকে যায় এবং শ্রমবাজার শক্তিশালী থাকে, তবে ফেড সুদের হার কমাতে দেরি করতে পারে অথবা আবারও আর্থিক নীতিমালা কঠোর করতে পারে। সান ফ্রান্সিসকো ফেডের প্রেসিডেন্ট ম্যারি ডেলি বলেন, শ্রমবাজার পরিস্থিতির আরও অবনতি ঠেকাতে আগামী মাসগুলোতে নীতিমালা সামঞ্জস্য করার প্রয়োজন হতে পারে। আলাস্কার আঙ্করেজে এক ইভেন্টে দেওয়া বক্তব্যে তিনি বলেন, "শ্রমবাজার পরিস্থিতি দুর্বল হয়েছে। আমি চাই না এটি আরও দুর্বল হোক। এ কারণে আগামী মাসগুলোতে নীতিমালায় সামঞ্জস্যের সম্ভাবনা রয়েছে।" ফেডের গভর্নর লিসা কুক বস্টনে একই ধরনের উদ্বেগ প্রকাশ করেন। জুলাইয়ের কর্মসংস্থান সংক্রান্ত প্রতিবেদনে গত তিন মাসের সংখ্যাগুলো বড় পরিসরে সংশোধন করে নিম্নমুখী করা হয়, যা তাকে চিন্তিত করে তুলেছে। কুকের মতে, অর্থনীতির বাঁকবদলের সময় এ ধরনের সংশোধন প্রায়ই দেখা যায়। মিনিয়াপলিস ফেড প্রেসিডেন্ট নিল কাশকারিও বুধবার বলেন যে শ্রমবাজারে মন্থরতার বিভিন্ন ইঙ্গিত উঠে এসেছে, যা তাকে উদ্বিগ্ন করছে। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, "অর্থনীতি মন্থর হয়ে পড়ছে।" তিনি আরও বলেন, "নিকট ভবিষ্যতে ফেডারেল সুদের হারে পরিবর্তন আনা প্রয়োজন হতে পারে,"—ফেডের মূল সুদের হারকে নির্দেশ করে তিনি এই কথা বলেন। কাশকারি আরও জানান, তিনি এখনও আশা করছেন ফেড 2025 শেষ হওয়ার আগেই দুইবার সুদের হার কমাবে। মনে করিয়ে দেওয়া যেতে পারে, গত সপ্তাহে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী শ্রমবাজারের কর্মকাণ্ডে গত কয়েক মাসে দৃশ্যমান মন্থরতা দেখা গেছে। জুলাইয়ে নিয়োগ হয়েছে মাত্র 73,000, যা প্রত্যাশার চেয়ে অনেক কম এবং আগের দুই মাসের চাকরির সংখ্যা প্রায় 260,000 কমিয়ে সংশোধন করা হয়েছে। জুনে বেকারত্বের হার ছিল 4.1%, যা জুলাইয়ে বেড়ে 4.2%-এ পৌঁছেছে। জুলাই মাসের শেষদিকে ফেড সুদের হার অপরিবর্তিত রেখেছিল। পরবর্তী বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে সেপ্টেম্বর মাসে। এরপর 2025 সালে আরও দুটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/647061012.jpg[/IMG]
EUR/USD-এর টেকনিক্যাল পূর্বাভাস বর্তমানে ক্রেতাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত এই পেয়ারের মূল্যকে 1.1690 লেভেলে পুনরুদ্ধার করা। কেবল তখনই 1.1730 টেস্টের সুযোগ তৈরি হবে। সেখান থেকে এই পেয়ারের মূল্য 1.1760 পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে, যদিও বড় বিনিয়োগকারীদের সমর্থন ছাড়া এটি কঠিন হতে পারে। সবচেয়ে দূরবর্তী লক্ষ্যমাত্রা হিসেবে 1.1800-এর লেভেল নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে, যদি দরপতন দেখা দেয়, তাহলে মূল্য 1.1655 লেভেলের কাছাকাছি থাকা অবস্থায় উল্লেখযোগ্য ক্রয়ের আগ্রহের আশা করা যায়। যদি সেই জায়গায় কোনো ক্রয় কার্যক্রম না দেখা যায়, তাহলে এই পেয়ারের মূল্যের 1.1610 লেভেল পুনরায় টেস্টের জন্য অপেক্ষা করাই যুক্তিযুক্ত হবে, অথবা 1.1565 থেকে লং পজিশনের পরিকল্পনা করা যেতে পারে। GBP/USD-এর টেকনিক্যাল পূর্বাভাস পাউন্ডের ক্রেতাদের এখন মূল্যকে নিকটবর্তী রেজিস্ট্যান্স 1.3380 লেভেলে পুনরুদ্ধার করতে হবে। কেবল তখনই তারা এই পেয়ারের মূল্যকে 1.3425-এর লক্ষ্যমাত্রার দিকে নিয়ে যেতে পারবে, যার ব্রেকআউট করে মূল্যের উর্ধ্বমুখী হওয়ার বেশ কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। সর্বোচ্চ লক্ষ্যমাত্রা হলো 1.3450 লেভেল। অন্যদিকে, যদি পুলব্যাক দেখা যায়, তাহলে বিক্রেতারা এই পেয়ারের মূল্যকে 1.3330 লেভেল পুনরুদ্ধার করার চেষ্টা করবে। তারা সফল হলে, সেই রেঞ্জের ব্রেক করে মূল্য নিম্নমুখী হলে সেটি GBP/USD ক্রেতাদের ওপর বড় আঘাত হবে এবং এই পেয়ারের মূল্য 1.3280 পর্যন্ত নেমে যেতে পারে, যার পর 1.3250 পর্যন্ত দরপতন বিস্তৃত হতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/4mwzcVG
-
৮ আগস্ট কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/928395985.jpg[/IMG]
বৃহস্পতিবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বৃহস্পতিবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের সামান্য পুলব্যাক হয়েছে, তবে এই দরপতন ক্ষণস্থায়ী ও তুলনামূলকভাবে দুর্বল ছিল। মূলত, এখনও ডলারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার তেমন কোনো কারণ নেই, এবং কারেন্সি মার্কেট ক্রিপ্টো মার্কেটের মতো নয় — এখানে মূল্যের ওঠানামা অনেক কম অস্থিরতার সাথে হয় এবং মাঝে মাঝে কারেকশন হওয়াটা স্বাভাবিক। সুতরাং, আজ আমরা আরও একবার সামান্য পুলব্যাক হতে দেখতে পারি, বিশেষ করে যখন আজকের ক্যালেন্ডারে কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক বা মৌলিক অনুঘটক নেই। তবে মধ্যমেয়াদি দৃষ্টিকোণ থেকে, আমরা এখনো EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার আশা করছি। বৃহস্পতিবারের সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের মধ্যে কেবল জার্মানির শিল্প উৎপাদন সংক্রান্ত প্রতিবেদন উল্লেখযোগ্য — এবং এটির ফলাফল প্রত্যাশিতভাবেই হতাশাজনক ছিল। তবে এটা মনে করিয়ে দেওয়া প্রয়োজন যে, এই সপ্তাহে ট্রাম্প নতুন করে আরও এক দফা শুল্ক আরোপ করেছেন, এবং পরিসংখ্যান ব্যুরো প্রধানের বরখাস্তের পর ট্রেডাররা এখন ফেডারেল রিজার্ভের স্বতন্ত্রতা ও ভবিষ্যৎ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফলের নির্ভরযোগ্যতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2064009483.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে বৃহস্পতিবার এই পেয়ারের দুটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছে। ইউরোপীয় সেশনে, এই পেয়ারের মূল্য 1.1655–1.1666 এর উপরে কনসোলিডেট করেছে, আর মার্কিন সেশনে মূল্য ওই এরিয়ার নিচে নেমে গেছে। উভয় ক্ষেত্রেই মূল্য প্রত্যাশিত দিকেই কমপক্ষে ২০ পিপস মুভমেন্ট প্রদর্শন করেছে। প্রথম ট্রেডে সম্ভবত ব্রেকইভেনে স্টপ লস ট্রিগার হয়েছে। দ্বিতীয় ট্রেডে, নতুন ট্রেডাররা সন্ধ্যায় ম্যানুয়ালি পজিশন ক্লোজ করে সামান্য লাভ করতে পেরেছেন।
শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের চলতি বছরের শুরু থেকে সৃষ্ট ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা পুনরায় শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। মার্কিন ডলারের "তাসের ঘর" ভেঙে পড়েছে। আমরা আগেই সতর্ক করেছিলাম যে মার্কিন মুদ্রার দীর্ঘমেয়াদি দর বৃদ্ধির জন্য কোনো শক্তিশালী চালিকা শক্তি নেই, এবং ট্রাম্পের নীতিমালা ঘিরে যে "আত্মবিশ্বাস" তৈরি হয়েছিল, তা নিয়েও আমরা প্রশ্ন তুলেছিলাম। শুক্রবারের ঘটনাগুলো আমাদের অবস্থানকে সঠিক প্রমাণ করেছে। শুক্রবার EUR/USD পেয়ারের মূল্য যেকোনো দিকেই মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে, কারণ আজ তেমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। যদি ট্রাম্প আবার এমন কোনো উচ্চ-প্রভাবসম্পন্ন সিদ্ধান্ত নেন যা মার্কেটে আলোড়ন সৃষ্টি করে তাহলে আলাদা বিষয়। আজ নতুন ট্রেডাররা 1.1655–1.1666 এরিয়া থেকে ট্রেডিং করার বিষয়টি বিবেচনা করতে পারেন, যদিও এই পেয়ারের মূল্যের সার্বিক মুভমেন্ট বৃহস্পতিবারের মতোই হতে পারে। ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ে বিবেচনার জন্য প্রাসঙ্গিক লেভেলগুলো হলো: 1.1198–1.1218, 1.1267–1.1292, 1.1354–1.1363, 1.1413, 1.1455–1.1474, 1.1527, 1.1552–1.1563–1.1571, 1.1655–1.1666, 1.1740–1.1745, 1.1808, 1.1851, 1.1908। আজ ইউরোজোন ও যুক্তরাষ্ট্রে কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন বা ইভেন্ট নির্ধারিত নেই। সুতরাং, আপাতত সমস্ত আশা নির্ভর করছে ট্রাম্পের উপর।
Read more: https://ifxpr.com/46OhRTE
-
১১ আগস্ট কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
শুক্রবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট শুক্রবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ার প্রায় সম্পূর্ণ ফ্ল্যাট রেঞ্জের মধ্যে ট্রেড করেছে। সেদিন কোনো গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়নি, তাই ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া জানানোর মতো কিছু ছিল না। অবশ্যই, মার্কেটের বিনিয়োগকারীরা হোয়াইট হাউস থেকে ধারাবাহিক তথ্যপ্রবাহ উপেক্ষা করতে পারেন না। এ সপ্তাহে ডোনাল্ড ট্রাম্প বিপুল সংখ্যক নতুন শুল্ক আরোপ করেছেন, ভবিষ্যতে আরও শুল্ক বৃদ্ধির পরিকল্পনা ঘোষণা করেছেন এবং ভ্লাদিমির পুতিন ও ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে ইউক্রেনে সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা করতে বৈঠকের আয়োজন করেছেন। এসব কারণ কোনোভাবেই ডলারের পক্ষে নয়। ইউক্রেন সংকটের সমাধান ঝুঁকিপূর্ণ অ্যাসেটকে সমর্থন দেবে। নতুন শুল্ক বৈশ্বিক বাণিজ্য যুদ্ধে নতুন মাত্রা যোগ করছে। এর পাশাপাশি, এখনো ডলারের ওপর চাপ সৃষ্টি করা অন্যান্য বৈশ্বিক কারণ রয়েছে, যেমন ফেডারেল রিজার্ভের ওপর ট্রাম্পের চাপ প্রয়োগ এবং যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি পরিসংখ্যানের প্রতি মার্কেটের বিনিয়োগকারীদের আস্থার তীব্র পতন। আমাদের বিশ্বাস, মার্কিন মুদ্রার দরপতন অব্যাহত থাকবে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1203290012.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট শুক্রবার 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে তিনটি সেল সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। এই পেয়ারের মূল্য 1.1655–1.1666 এরিয়া থেকে তিনবার রিবাউন্ড করেছিল, তবে দিনের মোট অস্থিরতার পরিমাণ ছিল মাত্র 50 পিপস। সুতরাং, সমস্যাটি সিগন্যাল বা লেভেলের নয়, বরং সেদিন মার্কেটেই ট্রেডিংয়ের প্রতি আগ্রহের অভাব ছিল। তবে কোনো সিগন্যালেই লোকসান হয়নি, কারণ এই পেয়ারের মূল্য 1.1655–1.1666 এরিয়ার উপরে উঠতে পারেনি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/363078331.jpg[/IMG]
সোমবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের এ বছরের শুরু থেকে গঠিত ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা পুনরায় শুরু হওয়ার পূর্ণ সম্ভাবনা রয়েছে। গত শুক্রবার মার্কিন ডলারের "তাসের ঘর" ধসে পড়েছিল। তারপর থেকে আমরা একাধিক সংবাদ দেখেছি, যা ডলারের জন্য আরও সংকট তৈরি করেছে। আমরা পূর্বেও সতর্ক করেছিলাম যে মার্কিন মুদ্রার দীর্ঘমেয়াদি দর বৃদ্ধির কোনো চালিকা শক্তি নেই এবং ট্রাম্পের গৃহীত নীতিমালা ও তার অর্থনৈতিক ফলাফলের সঙ্গে যুক্ত "আশাবাদ" নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলাম। সর্বশেষ প্রতিবেদনের ফলাফল ও ঘটনাপ্রবাহ নিশ্চিত করেছে যে এই সমস্যাগুলোর অস্তিত্ব বাস্তবেই রয়েছে। সোমবার EUR/USD পেয়ারের মূল্য যেকোনো দিকে মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে, কারণ আজ খুব কম সংবাদ থাকবে — যদি না ট্রাম্প নতুন কোনো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়ে আবার মার্কেটে অস্থিরতা সৃষ্টি করেন। আজ নতুন ট্রেডাররা 1.1655–1.1666 এরিয়া থেকে ট্রেড করতে পারেন। 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য যেসব লেভেল বিবেচনা করা উচিত: 1.1198–1.1218, 1.1267–1.1292, 1.1354–1.1363, 1.1413, 1.1455–1.1474, 1.1527, 1.1552–1.1563–1.1571, 1.1655–1.1666, 1.1740–1.1745, 1.1808, 1.1851, 1.1908। সোমবার ইউরোজোন বা যুক্তরাষ্ট্রে কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন বা ইভেন্ট নির্ধারিত নেই। সুতরাং, একমাত্র সম্ভাব্য অনুঘটক হিসেবে থাকছেন ট্রাম্প।
Read more: https://ifxpr.com/4mCqNjJ
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১২ আগস্ট
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/874002840.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিং টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের উল্লেখযোগ্যভাবে নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1633 লেভেল টেস্ট করে, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণে আমি ইউরো বিক্রি করিনি। আমি অন্য কোনো এন্ট্রি পয়েন্টও পাইনি। গতকাল একটি কারেকশনের অংশ হিসেবে ইউরোর বিপরীতে ডলার শক্তিশালী হয়েছে, তবে পরবর্তী পরিস্থিতি সম্পূর্ণরূপে আজকের আসন্ন প্রতিবেদনের ফলাফলের ওপর নির্ভর করবে। ইউরোজোনের ZEW অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সংক্রান্ত সূচক এবং জার্মানির বর্তমান পরিস্থিতির সূচক সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশের প্রত্যাশা করা হচ্ছে। এই সূচকগুলো ইউরোপীয় অর্থনীতির বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে ধারণা দেবে। বিশেষ মনোযোগ দেওয়া হচ্ছে জার্মানির বর্তমান পরিস্থিতির সূচকের দিকে, কারণ দেশটি ইউরোপের সবচেয়ে বড় অর্থনীতি। প্রকাশিত প্রতিবেদন বিনিয়োগকারী ও বিশ্লেষকদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হবে, যারা বর্তমান চ্যালেঞ্জিং সময়ে ইউরোপীয় অর্থনীতির স্থিতিশীলতা মূল্যায়ন করতে চান। বর্তমানে ভূ-রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ব্যবসায়িক কার্যক্রম ও ভোক্তা ব্যয়ের ওপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলছে। উল্লিখিত সূচকের বৃদ্ধি ইঙ্গিত দিতে পারে যে জার্মান অর্থনীতি ধীরে ধীরে নতুন বাস্তবতার সাথে খাপ খাইয়ে নিচ্ছে, বিপরীতে সূচকটির পতন ঘটলে সেটি আসন্ন অর্থনৈতিক মন্দা নিয়ে উদ্বেগ বাড়িয়ে দেবে। দৈনিক কৌশল হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1896723122.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিং টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের উল্লেখযোগ্যভাবে নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1633 লেভেল টেস্ট করে, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণে আমি ইউরো বিক্রি করিনি। আমি অন্য কোনো এন্ট্রি পয়েন্টও পাইনি। গতকাল একটি কারেকশনের অংশ হিসেবে ইউরোর বিপরীতে ডলার শক্তিশালী হয়েছে, তবে পরবর্তী পরিস্থিতি সম্পূর্ণরূপে আজকের আসন্ন প্রতিবেদনের ফলাফলের ওপর নির্ভর করবে। ইউরোজোনের ZEW অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সংক্রান্ত সূচক এবং জার্মানির বর্তমান পরিস্থিতির সূচক সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশের প্রত্যাশা করা হচ্ছে। এই সূচকগুলো ইউরোপীয় অর্থনীতির বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে ধারণা দেবে। বিশেষ মনোযোগ দেওয়া হচ্ছে জার্মানির বর্তমান পরিস্থিতির সূচকের দিকে, কারণ দেশটি ইউরোপের সবচেয়ে বড় অর্থনীতি। প্রকাশিত প্রতিবেদন বিনিয়োগকারী ও বিশ্লেষকদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হবে, যারা বর্তমান চ্যালেঞ্জিং সময়ে ইউরোপীয় অর্থনীতির স্থিতিশীলতা মূল্যায়ন করতে চান। বর্তমানে ভূ-রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ব্যবসায়িক কার্যক্রম ও ভোক্তা ব্যয়ের ওপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলছে। উল্লিখিত সূচকের বৃদ্ধি ইঙ্গিত দিতে পারে যে জার্মান অর্থনীতি ধীরে ধীরে নতুন বাস্তবতার সাথে খাপ খাইয়ে নিচ্ছে, বিপরীতে সূচকটির পতন ঘটলে সেটি আসন্ন অর্থনৈতিক মন্দা নিয়ে উদ্বেগ বাড়িয়ে দেবে। দৈনিক কৌশল হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1656-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1629-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1656-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সাথে সঙ্গতি রেখে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1609-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1629 এবং 1.1656-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1609-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1583-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর উল্লেখযোগ্য চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1629-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1609 এবং 1.1583-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/46P02E5
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৩ আগস্ট
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিং টিপস যখন MACD সূচকটি সবেমাত্র শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1620 লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো কেনার জন্য সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছে এবং এর ফলে এই পেয়ারের মূল্য 40 পিপসের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রাস্ফীতি অপরিবর্তিত থাকার খবর প্রকাশের পর এই পেয়ারের দর বৃদ্ধি পায়, যা মার্কিন মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির গতিতে সম্ভাব্য মন্থরতার ইঙ্গিত দেয়। এই পরিস্থিতি ডলারের উপর চাপ সৃষ্টি করে, যা ইউরোর বিপরীতে কিছুটা দুর্বল হয়। সার্বিক পরিস্থিতি এই ইঙ্গিত দিচ্ছে যে ফেডারেল রিজার্ভ সম্ভবত অর্থনৈতিক সূচকগুলো নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা অব্যাহত রাখবে এবং মুদ্রাস্ফীতি ধারাবাহিকভাবে 2%-এর লক্ষ্যমাত্রার কাছাকাছি পৌঁছাতে শুরু করলে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত থাকবে। আজকের দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টে একটি বিরতি দেখা যেতে পারে, কারণ জার্মানির ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI) এবং হারমোনাইজড ইনডেক্স অব কনজিউমার প্রাইসেস (HICP) ছাড়া কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত নেই। জার্মানির CPI এবং HICP সংক্রান্ত প্রতিবেদন ছাড়া অন্যান্য অর্থনৈতিক সূচকের অনুপস্থিতি দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর দর বৃদ্ধিতে সম্ভাব্য মন্থরতার ইঙ্গিত দিচ্ছে। জার্মান মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনের ফলাফল সচরাচর পূর্বাভাস থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে বিচ্যুত হয় না, তাই শক্তিশালী মুভমেন্টের সম্ভাবনা কম। বিনিয়োগকারীরা সম্ভবত অপেক্ষা ও পর্যবেক্ষণের কৌশল অবলম্বন করবেন, যাতে জার্মানির অর্থনৈতিক অবস্থা এবং ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভবিষ্যৎ মুদ্রানীতি সংক্রান্ত পদক্ষেপ সম্পর্কে আরও স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1829019893.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1734-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1692-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1734-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সাথে সঙ্গতি রেখে ইউরো ক্রয় করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1673-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1692 এবং 1.1734-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1450347537.jpg[/IMG]
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1673-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1631-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর উল্লেখযোগ্য চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1692-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1673 এবং 1.1631-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/3JePKDk
-
USD/JPY: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৪ আগস্ট
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/60197086.jpg[/IMG]
জাপানিজ ইয়েনের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের অনেক নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 147.17-এর প্রাইস লেভেল টেস্ট করেছিল, যা জোড়ার নিম্নমুখী সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণেই আমি ডলার বিক্রি করিনি। 147.17-এর দ্বিতীয় টেস্টের সময় MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে ছিল, যা বাই সিগন্যালের পরিকল্পনা 2 বাস্তবায়নের সুযোগ দেয় এবং এই পেয়ারের মূল্য 30 পয়েন্ট বৃদ্ধি পায়। আজ সকালে, মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট-এর মন্তব্যের পর ইয়েনের দর সব প্রধান মুদ্রাকে ছাড়িয়ে যায়, যেখানে তিনি ইঙ্গিত দেন যে ফেডারেল রিজার্ভ এবং ব্যাংক অব জাপান সুদের হার সমন্বয় করবে। জাপানি মুদ্রার দর 0.7% বৃদ্ধি পেয়ে প্রতি ডলারে 146.38-এ পৌঁছে। এর আগে বেসেন্ট ফেডকে 150 বেসিস পয়েন্ট বা তার বেশি হারে সুদের হার কমানোর আহ্বান জানান এবং উল্লেখ করেন যে ব্যাংক অব জাপান মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে পিছিয়ে রয়েছে, যা সুদের হার বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তার ইঙ্গিত দেয়। ট্রেডাররা তাৎক্ষণিকভাবে ট্রেজারি সেক্রেটারির মন্তব্যকে উভয় দেশের মুদ্রানীতি পরিবর্তনের সম্ভাব্য সংকেত হিসেবে গ্রহণ করে। বিনিয়োগকারীরা, যারা আগে ফেড এবং ব্যাংক অব জাপানের পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে অনিশ্চিত ছিলেন, বেসেন্টের বক্তব্যকে সংকেত হিসেবে ধরে, সম্প্রতি অতিবিক্রিত অবস্থায় থাকা ইয়েন ব্যাপকভাবে কেনা শুরু করেন। বিশ্বের দুই বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের একযোগে সুদের হার সমন্বয়ের সম্ভাবনা ফিন্যান্সিয়াল মার্কেটে ডমিনো ইফেক্ট সৃষ্টি করে। ফেড কঠোর আর্থিক নীতিমালা নমনীয় করতে পারে এবং ব্যাংক অব জাপান অতিমাত্রায় নমনীয় অবস্থান ত্যাগ করতে পারে—এই প্রত্যাশা অ্যাসেটে বিনিয়োগের পুনর্বিন্যাস ও অস্থিরতা বৃদ্ধির দিকে নিয়ে যায়। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/459031042.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 147.42-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 146.72-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছালে আমি USD/JPY পেয়ার কেনার পরিকল্পনা করছি। এই পেয়ারের মূল্য প্রায় 147.42-এর লেভেলে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করব এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করব (এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি)। USD/JPY পেয়ারের মূল্যের কারেকশন এবং উল্লেখযোগ্য দরপতনের সময় এই পেয়ার ক্রয় করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 146.31-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি USD/JPY পেয়ার কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 146.72 এবং 147.42-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 146.31-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর USD/JPY পেয়ার বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা এই পেয়ারের দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 145.70-এর লেভেল, যেখানে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, সেই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস বাউন্সের আশা করছি। এই পেয়ারের মূল্য উচ্চ লেভেলে থাকা বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: আজ MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময় 146.72-এর লেভেলে পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি USD/JPY পেয়ার বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 146.31 এবং 145.70-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4llpZhX
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৫ আগস্ট।
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1671-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো বিক্রির সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল এবং এর ফলে এই পেয়ারের 30 পয়েন্ট দরপতন হয়েছে। মার্কিন উৎপাদক মূল্য সূচক হঠাৎ 0.9% বৃদ্ধি পাওয়ায় ইউরোর বিপরীতে মার্কিন ডলারের বিনিময় হারে একই ধরনের বৃদ্ধি পরিলক্ষিত হয়েছে। মার্কেটের ট্রেডাররা এই ফলাফলকে এই ইঙ্গিত হিসেবে দেখেছেন যে ফেডারেল রিজার্ভ মূল সুদের হারের বিষয়ে আরও কঠোর পদক্ষেপ নিতে পারে। তবে, ইউরোর বিপরীতে ডলারের শক্তিশালী হওয়ার বিষয়টি একাধিক উপাদানের জটিল মিথস্ক্রিয়ার ফল, এবং মার্কিন মুদ্রাস্ফীতির প্রতিবেদনের ফলাফল কেবল ইতিমধ্যেই গড়ে ওঠা প্রবণতাগুলোকে আরও জোরদার করেছে। সামনের দিকে তাকালে, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট নির্ধারিত হবে ফেড ও ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরবর্তী পদক্ষেপ, পাশাপাশি ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতির অগ্রগতির ওপর। আজ, গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশের কথা না থাকায়, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের অস্থিরতার মাত্রা হ্রাস পেতে পারে। সুতরাং, ট্রেডারদের মনোযোগ ইইউ-এর অর্থমন্ত্রীদের আসন্ন বৈঠকের দিকে স্থানান্তরিত হচ্ছে। আশা করা হচ্ছে, এই সম্মেলনে ইউরোজোনে মুদ্রাস্ফীতির চাপ এবং ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার সম্পর্কিত বিষয়গুলো আলোচিত হবে। ইইউ-এর অর্থমন্ত্রীদের যেকোনো বিবৃতি বা সিদ্ধান্ত ইউরোর মূল্যের উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। বিনিয়োগকারীরা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবেন ইইউ সরকারগুলো বর্তমান সংকট সমাধানে সহযোগিতা অব্যাহত রাখতে কতটা প্রস্তুত। এছাড়া, ইসিবি কর্তৃক ভবিষ্যতে আরও সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা সম্পর্কিত যেকোনো মন্তব্যের দিকেও বিশেষ নজর দেওয়া হবে। ইসিবির আরও আক্রমণাত্মক অবস্থান ইউরোকে শক্তিশালী করতে পারে, অন্যদিকে মুদ্রানীতির মাধ্যমে অর্থনৈতিক সহায়তা অব্যাহত রাখার ইঙ্গিতবাহী সতর্ক মন্তব্য ইউরোর মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা সৃষ্টি করতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2053398861.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1705-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1675-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1705-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সাথে সঙ্গতি রেখে ইউরোর দর বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1655-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1675 এবং 1.1705-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1451021322.jpg[/IMG]
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1655-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1621-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। গতকালের প্রবণতার সাথে সঙ্গতি রেখে আজ এই পেয়ারের উপর উল্লেখযোগ্য চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1675-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1655 এবং 1.1621-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/3JfTDI7
-
EUR/USD পেয়ারের সাপ্তাহিক পর্যালোচনা।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1619516151.jpg[/IMG]
আসন্ন সপ্তাহটি বেশ অস্থিতিশীল হতে পারে। এ সপ্তাহের—এবং বলা চলে এ মাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট—হচ্ছে ওয়াইওমিংয়ের জ্যাকসন হোল স্কি রিসোর্টে অনুষ্ঠেয় অর্থনৈতিক সিম্পোজিয়াম। সবাই ফেডের চেয়ারম্যানের বক্তৃতার দিকে দৃষ্টি রাখবে, যা হয় বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা নিশ্চিত করবে নয়তো তা খণ্ডন করবে। জেরোম পাওয়েল হয় সম্প্রতি গৃহীত ডোভিশ বা নমনীয় অবস্থানের বিষয়টি আরও জোরদার করতে পারেন অথবা বিপরীতভাবে সেপ্টেম্বরের সূদের হার কমানোর সম্ভাবনা নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করতে পারেন। সিম্পোজিয়ামটি বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) শুরু হবে, তবে এটিই একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট নয়।
মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিল্ডিং পারমিট বা নির্মাণ অনুমোদন সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক সূচক এবং EUR/USD-এর ওপর প্রভাব ফেলতে পারে, বিশেষ করে যদি মূল ফলাফল পূর্বাভাসের তুলনায় অনেক বেশি বা কম হয়। জুন মাসে সূচকটি 0.2%-এ ছিল, যা টানা দুই মাস নেতিবাচক ফলাফল প্রদর্শনের পর ইতিবাচক ফলাফল প্রদর্শন করেছে। জুলাইয়ে সূচকটির 0.1% বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা হচ্ছে। ডলারের ক্রেতাদের জন্য এই সূচকের ইতিবাচক ফলাফল অত্যন্ত জরুরি।
এছাড়া মঙ্গলবার ফেডারেল রিজার্ভের গভর্নর মিশেল বোম্যান বক্তব্য দেবেন। মনে করিয়ে দেওয়া দরকার যে, জুলাই বৈঠকে তিনি ফেডের সুদের হার 25 বেসিস পয়েন্ট কমানোর পক্ষে ভোট দিয়েছিলেন (ক্রিস্টোফার ওয়ালারের মতোই)। যদি বোম্যান তার ডোভিশ বা নমনীয় অবস্থান বজায় রাখেন (যদিও কোর CPI এবং PPI দ্রুত বেড়েছে), তাহলে ডলারের ওপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি হবে।
বুধবারের মূল ইভেন্ট হিসেবে ফেডারেল ওপেন মার্কেট কমিটির সর্বশেষ বৈঠকের কার্যবিবরণী প্রকাশিত হবে। এটি মনে রাখা দরকার যে, ঐ বৈঠকে নীতিনির্ধারকরা ফেডারেল সূদের হার অপরিবর্তিত রেখেছিলেন। তবে পাওয়েল স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন যে, সেপ্টেম্বরের সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা অত্যন্ত অনিশ্চিত। একইসাথে, কমিটির দুইজন সদস্য (পূর্বে উল্লেখ করা হয়েছে—ওয়ালার ও বোম্যান) সুদের হার হ্রাসের পক্ষে ভোট দেন। এছাড়াও, জুনের তুলনায় জুলাইয়ের বিবৃতির কিছু শব্দচয়ন পরিবর্তন করা হয়। যেমন, জুনে ফেড উল্লেখ করেছিল যে, সামষ্টিক অর্থনৈতিক সূচকগুলো "দৃঢ়ভাবে বাড়ছে।" অথচ জুলাইয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক তাদের মূল্যায়ন হ্রাস করে জানায় যে, "সাম্প্রতিক প্রতিবেদনগুলোর ফলাফল বছরের প্রথমার্ধে অর্থনৈতিক কার্যক্রম মন্থর হওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে।"
কার্যবিবরণীর মাধ্যমে কমিটির ভেতরে ডোভিশ বা নমনীয় অবস্থান গ্রহণকারীদের প্রভাব মূল্যায়ন করা যাবে। নথিটির ওপর ভিত্তি করে ডলার হয় সমর্থন পেতে পারে নয়তো অতিরিক্ত চাপের মুখে পড়তে পারে। তবে মনে রাখতে হবে, ফেডের কার্যবিবরণী সাধারণত EUR/USD-এর ওপর সীমিত প্রভাব ফেলে, কারণ এগুলো বৈঠকের দুই সপ্তাহ পর প্রকাশিত হয় (যখন অনেক সদস্য ইতোমধ্যেই নিজেদের অবস্থান প্রকাশ করে ফেলেন)। তাছাড়া, জুলাইয়ের বৈঠকের কার্যবিবরণী জ্যাকসন হোল সিম্পোজিয়ামের ঠিক এক দিন আগে প্রকাশিত হবে।
বৃহস্পতিবার PMI সূচক (আগস্টের ফ্ল্যাশ অনুমান) প্রকাশিত হবে। পূর্বাভাস অনুযায়ী, জুলাইয়ের তুলনায় সূচকটিতে সামান্য পরিবর্তন দেখা যেতে পারে। বিশেষভাবে, জার্মানির উৎপাদন সংক্রান্ত PMI নেতিবাচক ফলাফল প্রদর্শন করবে বলে আশা করা হচ্ছে, যা 49.1 থেকে সামান্য কমে 48.8 হবে। পরিষেবা সংক্রান্ত PMI 50 পয়েন্ট সীমার উপরে (50.5) থাকার কথা। তবে ইউরোজোনের পরিষেবা PMI আবার নেতিবাচক ফলাফল প্রদর্শন করতে পারে, যা জুলাইয়ের 51.0 থেকে কমে 50.5 হওয়ার পূর্বাভাস রয়েছে। মার্কিন উৎপাদন সংক্রান্ত PMI জুলাইয়ের 49.8 থেকে প্রায় অপরিবর্তিত থেকে আগস্টে 49.9 হওয়ার পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে। ডলারের ক্রেতাদের জন্য এই সূচকটি নেতিবাচক ফলাফল থেকে বেরিয়ে 50-এর উপরে ওঠা জরুরি। এছাড়া বৃহস্পতিবার জ্যাকসন হোল সিম্পোজিয়াম শুরু হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর অবস্থানের "ব্যারোমিটার" হিসেবে পরিচিত এই বার্ষিক ইভেন্টে প্রতি বছর একটি নির্দিষ্ট এবং সময়োপযোগী বিষয়কে কেন্দ্র করে আলোচনা হয়। উদাহরণস্বরূপ, 2015 সালে সেখানে আলোচনার কেন্দ্র ছিল সাংহাই স্টক মার্কেটের ধস, আর মহামারির সময়ে তা ছিল COVID-19-এর অর্থনৈতিক প্রভাব। এ বছরের মূল আলোচ্য বিষয় হলো শ্রমবাজার (সরকারি শিরোনাম: "Labor Markets in Transition: Demographics, Productivity, and Macroeconomic Policy")। বিষয়টি অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক, বিশেষ করে জুলাইয়ের নন ফার্ম পেরোল প্রতিবেদনের ফলাফলের প্রেক্ষাপটে, যেখানে কর্মসংস্থানের সংখ্যা 73,000 বেড়েছে তবে পূর্ববর্তী মাসগুলোতর ফলাফল উল্লেখযোগ্য সংশোধন করে নিম্নমুখী করা হয়েছে—যেখানে মোট 258,000 কর্মসংস্থান কম দেখানো হয়েছে। এটি উল্লেখ করা প্রয়োজন যে CME ফেডওয়াচের তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বরের বৈঠকে সুদের হার 25 বেসিস পয়েন্ট হার কমানোর সম্ভাবনা বর্তমানে 92%-এ পৌঁছেছে। অক্টোবরের বৈঠকে এই সম্ভাবনা দাঁড়িয়েছে 55% (ধরা হচ্ছে সেপ্টেম্বরেই সুদের হার কমানো হবে)। এটি এই ইঙ্গিত দেয় যে, যদি জেরোম পাওয়েল আবারও সতর্ক ও মাঝারিভাবে "হকিশ বা কঠোর" অবস্থান গ্রহণের ইঙ্গিত দেয়, তাহলে মার্কেটে ডলারের চাহিদা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাবে, এমনকি ইউরোর বিপরীতেও। তবে যদি ফেডের চেয়ারম্যান আগামী মাসে সুদের হার কমানোর পক্ষে ইঙ্গিত দেন (যদিও কোর CPI ও হেডলাইন ও কোর PPI উভয়ই দ্রুত বেড়েছে), তাহলে মার্কিন গ্রিনব্যাক বড় ধরনের চাপের মুখে পড়বে। জ্যাকসন হোল সিম্পোজিয়ামে পাওয়েলের বক্তৃতা আসন্ন সপ্তাহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট। অন্যান্য মৌলিক বিষয়গুলো গৌণ ভূমিকা পালন করবে।
টেকনিক্যাল দৃষ্টিকোণ থেকে, চার-ঘণ্টার চার্টে বলিঙ্গার ব্যান্ডের মধ্যম ও উপরের লাইনের মধ্যে এই পেয়ারের ট্রেডিং পরিলক্ষিত হচ্ছে, যা একইসাথে ইচিমোকু কুমো ক্লাউড এবং টেনকান-সেন ও কিজুন-সেন লাইনের উপরে অবস্থান করছে। ইচিমোকু সূচক একটি বুলিশ "প্যারেড অব লাইন্স" সিগন্যাল তৈরি করেছে। এই পরিস্থিতি লং পজিশন ওপেন করার সংকেত দিচ্ছে। এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার ক্ষেত্রে প্রথম লক্ষ্যমাত্রা হলো 1.1750 (H4-এ বলিঙ্গার ব্যান্ডের উপরের লাইন), এবং মূল লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে 1.1830 (D1-এ বলিঙ্গার ব্যান্ডের উপরের লাইন)।
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৯ আগস্ট
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1638998370.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিং টিপস যখন MACD সূচকটি সবেমাত্র শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1674-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো বিক্রি করার জন্য সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছে। ফলস্বরূপ, এই পেয়ারের মূল্য 20 পয়েন্ট কমেছে। গতকাল যুক্তরাষ্ট্র থেকে কোনো গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশ না হওয়া সত্ত্বেও ইউরোপীয় মুদ্রার বিপরীতে ডলার শক্তিশালী হয়েছে। এই ধরনের মুভমেন্টের সম্ভাব্য কারণ ছিল ডোনাল্ড ট্রাম্প, ভলোদিমির জেলেনস্কি এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিদের মধ্যে ত্রিপক্ষীয় বৈঠক। মার্কেটের ট্রেডাররা এই বৈঠককে বৈশ্বিক ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতির সম্ভাব্য উন্নতির ইঙ্গিত হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন, যা মার্কিন ডলারকে নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে। তবে পরবর্তী দিকনির্দেশনা নির্ধারিত হবে আসন্ন প্রতিবেদনের ফলাফল এবং গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক প্রেক্ষাপটের ভিত্তিতে। মার্কেটের ট্রেডাররা এখন যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভের প্রতিনিধিদের আসন্ন বক্তৃতার দিকেও সজাগ দৃষ্টি রাখবে। দিনের প্রথমার্ধে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যালান্স সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এই সূচকটি, যা মূলধন প্রবাহ ও বহির্গমনের পার্থক্য প্রতিফলিত করে, ইউরোজোনের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি পরিমাপের একটি গুরুত্বপূর্ণ মানদণ্ড। ইতিবাচক ব্যালান্স, যেখানে ইনফ্লো আউটফ্লোকে ছাড়িয়ে যায়, ইউরোজোনে বিনিয়োগ আকর্ষণীয়তা নির্দেশ করে এবং সাধারণত ইউরোকে সহায়তা করে। অপরদিকে, নেতিবাচক ব্যালান্স ইউরোপীয় মুদ্রাকে দুর্বল করতে পারে। অর্থনীতিবিদরা পূর্ববর্তী প্রতিবেদনের তুলনায় ইতিবাচক ব্যালান্সের সামান্য বৃদ্ধির পূর্বাভাস দিচ্ছেন। তবে, এই প্রতিবেদনের ফলাফলে সামান্য পতন পরিলক্ষিত হলেও তা ইউরোর তীব্র দরপতনের কারণ হবে না। মূল বিষয় হবে প্রকাশিত প্রতিবেদনের ফলাফলের প্রতি মার্কেটের ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া। যদি ফলাফল প্রত্যাশার চেয়ে ভালো আসে, তাহলে সাময়িকভাবে ইউরোর দর বৃদ্ধি পেতে পারে। অন্যথায়, ইউরোর মূল্যের বিয়ারিশ প্রবণতা বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্ব দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2069094180.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1687-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1667-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1687-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1652-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1667 এবং 1.1687-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1652-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1631-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ এই পেয়ারের উপর চাপ বজায় থাকতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1667-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1652 এবং 1.1631-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/45EE44d
-
২০ আগস্ট কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/748392648.jpg[/IMG]
মঙ্গলবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট মঙ্গলবার, EUR/USD পেয়ারের মূল্য উভয় দিকেই মুভমেন্ট প্রদর্শন করেছে, তবে মূল্যের অস্থিরতার মাত্রা খুবই কম ছিল। সামষ্টিক অর্থনৈতিক ও মৌলিক প্রেক্ষাপটের অনুপস্থিততে মার্কেটে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টির মতো কোনো কারণ ছিল না। গতকাল যুক্তরাষ্ট্রের নির্মাণ খাত সংশ্লিষ্ট কয়েকটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হলেও, প্রত্যাশিতভাবেই সেগুলোর ফলাফল ট্রেডারদের মধ্যে কোনো প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারেনি। ফলে আমরা বর্তমানে প্রায় ফ্ল্যাট মুভমেন্ট লক্ষ্য করছি। আমরা এখনও মনে করি যে সাম্প্রতিক ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সমাপ্তি ঘটেনি, যদিও এই পেয়ারের মূল্য ট্রেন্ডলাইনের ব্রেক করেছে। আমাদের দৃষ্টিতে, ফ্ল্যাট মুভমেন্টটি কেবল মার্কেটে ট্রেডিংয়ের বিরতি, এবং ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা সম্পন্ন হয়েছে বলে মনে করার কোনো কারণ নেই। অবশ্যই, এর মানে এই নয় যে আগামী কয়েক দিনে এই পেয়ারের মূল্য কমতে পারবে না। শুক্রবার জেরোম পাওয়েল বক্তব্য দেবেন, এবং ফেডারেল রিজার্ভ চেয়ারম্যান মার্কেটে কী বার্তা দেবেন, তা কেউ জানে না। তার অবস্থান অপরিবর্তিত থাকতে পারে, যা মার্কিন ডলারের ক্রেতাদের সহায়তা করতে পারে।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট 5-মিনিট টাইমফ্রেমে, মঙ্গলবার দুটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল, তবে সেগুলো থেকে কোনো লাভ আসেনি। সিগন্যালগুলো যথেষ্ট কার্যকর ছিল, কিন্তু মার্কেটে কার্যত তেমন কোনো মুভমেন্ট দেখা যায়নি।
বুধবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের এই বছরের শুরু থেকে গঠিত ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এই পেয়ারের মূল্য বর্তমানে ফ্ল্যাট রেঞ্জে রয়েছে, তাই প্রথমে মূল্যের এই রেঞ্জ থেকে বেরিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। আমরা এখনও মধ্যমেয়াদে মার্কিন ডলার শক্তিশালী হওয়ার জন্য কোনো ভিত্তি দেখছি না, তাই আমাদের ধারণা ডলারের মূল্যের কেবল ছোটখাটো টেকনিক্যাল কারেকশন হতে পারে। বুধবার EUR/USD পেয়ারের মূল্য আবারও ফ্ল্যাট রেঞ্জের মধ্যে থাকতে পারে, কারণ কোনো উল্লেখযোগ্য সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট থাকবে না। মূল্য 1.1655–1.1666 এরিয়ায় থাকা অবস্থায় ট্রেডিং করা যেতে পারে, তবে মঙ্গলবার দেখা গেছে যে সিগন্যাল তৈরি হলেও শক্তিশালী মুভমেন্ট নাও তৈরি হতে পারে। 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য নিম্নোক্ত লেভেলগুলো বিবেচনা করা উচিত: 1.1198–1.1218, 1.1267–1.1292, 1.1354–1.1363, 1.1413, 1.1455–1.1474, 1.1527, 1.1552–1.1563–1.1571, 1.1655–1.1666, 1.1740–1.1745, 1.1808, 1.1851, 1.1908। বুধবার ইউরোজোনে জুলাই মাসের ভোক্তা মূল্য সূচকের দ্বিতীয় অনুমান প্রকাশিত হবে। সাধারণত দ্বিতীয় অনুমান প্রথমটির থেকে আলাদা হয় না, এবং মূলত বর্তমানে মুদ্রাস্ফীতির হার ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুদ্রানীতিতে তেমন কোনো প্রভাব ফেলছে না, কারণ কেন্দ্রীয় ব্যাংক কার্যত সুদের হার হ্রাসের চক্র সম্পন্ন করেছে।
Read more: https://ifxpr.com/4fGLR6g
-
ডলারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/13001867.jpg[/IMG]
অনেক ট্রেডার গতকাল ফেডারেল রিজার্ভের গভর্নর মিশেল বোম্যানের বক্তব্যের অপেক্ষায় ছিলেন। তবে তার বক্তব্যে মূলত ব্যাংক, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি বিষয়ক আলোচনা উঠে এসেছে, যা কারেন্সি মার্কেটে কার্যত কোনো উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলেনি। বোম্যানের মতে, ব্যাংক ও নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোকে অবশ্যই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও ক্রিপ্টোকারেন্সি মতো নতুন প্রযুক্তির সুবিধা কাজে লাগাতে হবে, নতুবা তারা অর্থনীতিতে তাদের প্রাসঙ্গিকতা হারানোর ঝুঁকিতে পড়বে। ওয়াইওমিং-এ অনুষ্ঠিত একটি ব্লকচেইন বিষয়ক সিম্পোজিয়ামে প্রস্তুত বক্তৃতায় তিনি বলেন, "পরিবর্তন আসছে। আদর্শভাবে, নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর উচিত ব্যাংকিং সিস্টেমের উপকারে আসবে এমন উপায়ে ব্লকচেইনের নতুন ব্যবহার সম্প্রসারণের অনুমতি দেওয়া।" তিনি আরও যোগ করেন, "যদি আমরা এই পথে এগোতে ব্যর্থ হই, তবে ব্যাংকিং সিস্টেম ভোক্তা, ব্যবসা এবং সামগ্রিক অর্থনীতির জন্য কম গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়তে পারে।" ফেডের বোর্ড অব গভর্নরসে তার অভিজ্ঞতার আলোকে সমর্থিত এই বার্তাটি আর্থিক খাতে প্রচলিত দৃষ্টিভঙ্গি পুনর্বিবেচনার আহ্বানের মতো শোনায়। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উন্নয়নের মাধ্যমে ব্যাংকগুলো ঋণ প্রদানের প্রক্রিয়া আরও উন্নত করতে পারে, ঝুঁকি আরও সঠিকভাবে মূল্যায়ন করতে পারে এবং ব্যক্তিগতকৃত আর্থিক সেবা দিতে পারে। এসব সুযোগ উপেক্ষা করলে প্রতিযোগিতামূলক অবস্থান হারানোর ঝুঁকি রয়েছে, কারণ আরও দ্রুত ও প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত কোম্পানিগুলো মার্কেট শেয়ার দখল করে নিতে পারে। মূল্যের অস্থিরতা ও নিয়ন্ত্রণ কাঠামো সংক্রান্ত অনিশ্চয়তা সত্ত্বেও ক্রিপ্টোকারেন্সি একটি নতুন অ্যাসেট ক্লাস, যা উপেক্ষা করা বুদ্ধিমানের কাজ হবে না। এগুলো আন্তর্জাতিক পেমেন্ট, উদ্ভাবনী আর্থিক পণ্য এবং বৃহত্তর আর্থিক অন্তর্ভুক্তির সুযোগ প্রদান করে। তাই এটা আশ্চর্যের নয় যে বোম্যান শিল্পখাতকে উৎসাহিত করেছেন যাতে তারা নিয়ন্ত্রণ সংস্থাগুলোকে ব্লকচেইন ও ডিজিটাল অ্যাসেট সম্পর্কে আরও ভালোভাবে বুঝতে সহায়তা করে, পাশাপাশি প্রতারণার মতো সমস্যার সমাধানে নতুন প্রযুক্তির সম্ভাবনা কাজে লাগাতে পারে। তিনি আরও জানান, তিনি সুনামের ঝুঁকির সাথে সম্পর্কিত নিয়ন্ত্রণ কাঠামোর তদারকি সীমিত করার চেষ্টা করবেন এবং নতুন নিয়ম প্রণয়নের সম্ভাবনার কথাও উল্লেখ করেন। এর আগে, ফেড ও অন্যান্য ব্যাংকিং সংস্থা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল যে তাদের পরীক্ষকরা আর সুনামের ঝুঁকিকে তদারকি পর্যালোচনার অংশ হিসেবে গণ্য করবে না। এটি কিছু ব্যাংকিং গ্রুপ এবং রিপাবলিকান আইন প্রণেতাদের আহ্বানের প্রেক্ষিতে এসেছিল, যারা এই প্রক্রিয়াটিকে অন্যায্য বলে সমালোচনা করেছিলেন। বোম্যান বলেন, "আমি আরও উৎসাহ দেব যাতে শিল্পখাত নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর সাথে সম্পৃক্ত হোক, যাতে আমরা ব্লকচেইন এবং অন্যান্য সমস্যার সমাধানে এর সম্ভাবনা সম্পর্কে আরও ভালোভাবে বুঝতে পারি।" তিনি আরও যোগ করেন, "আমি আমাদের সংস্কৃতি এবং দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যাতে প্রযুক্তি, নতুন পণ্য ও সেবার গ্রহণ ও একীভূতকরণ সম্ভব হয়।"
যদিও বোম্যান সরাসরি সুদের হার নিয়ে কিছু বলেননি, তবুও তার বক্তব্যের পর বেশ কয়েকটি ঝুঁকিপূর্ণ অ্যাসেটের বিপরীতে ডলার শক্তিশালী হতে থাকে। অন্যদিকে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে আরও একটি বড় দরপতন দেখা গেছে। EUR/USD-এর টেকনিক্যাল পূর্বাভাস ক্রেতাদের এই পেয়ারের মূল্যকে 1.1670 লেভেলে পুনরুদ্ধার করতে হবে, এরপর 1.1700 টেস্ট করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা সম্ভব হবে। সেখান থেকে এই পেয়ারের মূল্য 1.1730-এর দিকে অগ্রসর হতে পারে, যদিও বড় ট্রেডারদের শক্তিশালী সহায়তা ছাড়া এটি অর্জন করা কঠিন হবে। সর্বোচ্চ লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে 1.1768-এর লেভেল। অন্যদিকে, কেবলমাত্র মূল্য 1.1625-এর কাছাকাছি থাকা অবস্থায় আমি ক্রেতাদের সক্রিয় কার্যক্রম প্রত্যাশা করছি। যদি তারা সক্রিয় না থাকে, তবে 1.1600 লেভেলের রিটেস্ট হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করাই ভালো অথবা 1.1565 থেকে লং পজিশন ওপেন করার কথা বিবেচনা করা যেতে পারে।
GBP/USD-এর টেকনিক্যাল পূর্বাভাস পাউন্ডের ক্রেতাদের এই পেয়ারের মূল্যকে নিকটবর্তী রেজিস্ট্যান্স 1.3530-এ নিয়ে যেতে হবে। কেবলমাত্র এই লেভেল ব্রেকআউট করে মূল্য ঊর্ধ্বমুখী হলে 1.3560-এর দিকে যাওয়ার সম্ভাবনা উন্মুক্ত হবে, যদিও এর পর আরও মূল্য বৃদ্ধি সম্ভবত কঠিন হবে। পরবর্তী লক্ষ্যমাত্রা 1.3590-এ অবস্থান করছে। দরপতনের, বিক্রেতারা এই পেয়ারের মূল্যকে 1.3480-এ পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করবে। যদি তারা সফল হয়, তবে এই রেঞ্জ ব্রেকআউট করলে ক্রেতাদের উপর বড় আঘাত আসবে এবং GBP/USD পেয়ারের মূল্য 1.3445 পর্যন্ত এবং পরবর্তীতে 1.3405 পর্যন্ত নেমে যেতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/3HM32qq
-
কর থেকে বাড়তি আয়ের কারণে যুক্তরাজ্যের বাজেট ঘাটতি সামান্য কমেছে
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1676662253.jpg[/IMG]
যুক্তরাজ্যের বাজেট ঘাটতি জুলাই মাসে প্রত্যাশার তুলনায় বেশি হ্রাস পাওয়ার খবরে পাউন্ডের দর সামান্য বৃদ্ধি পায়। স্ব-মূল্যায়িত আয়কর প্রদানের ফলে ট্রেজারি বিভাগ অতিরিক্ত রাজস্ব পেয়েছে, যা অর্থমন্ত্রী র্যাচেল রিভসকে সাময়িকভাবে স্বস্তি দিয়েছে। জাতীয় পরিসংখ্যান দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, জুলাইয়ে সরকারি ব্যয়ের পরিমাণ আয়ের পরিমাণকে মাত্র 1.1 বিলিয়ন পাউন্ডে অতিক্রম করেছে, যা এক বছর আগে 3.4 বিলিয়ন পাউন্ড ছিল। এটি নভেম্বরের পর সরকারি বাজেট ঘাটতির প্রথম বার্ষিক হ্রাস এবং গত তিন বছরে জুলাই মাসের সর্বনিম্ন ঋণগ্রহণ। বাজেট দপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী 2.1 বিলিয়ন পাউন্ড ঘাটতি হওয়ার কথা ছিল। ঘাটতির এই হ্রাস রাজস্ব বৃদ্ধির পাশাপাশি সরকারি ব্যয় কমানোর ফলে রাষ্ট্রের আর্থিক অবস্থার উন্নতি প্রতিফলিত করছে। তবে, এই পরিবর্তনগুলো যেসব প্রেক্ষাপটে ঘটছে তা বিবেচনা করা জরুরি। উদাহরণস্বরূপ, কর রাজস্বের বৃদ্ধি মুদ্রাস্ফীতির সাথে সম্পর্কিত হতে পারে, অন্যদিকে ব্যয় হ্রাস কৃচ্ছ্রসাধনের ফল হতে পারে, যা সামাজিক কর্মসূচি ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। তা সত্ত্বেও, জুলাইয়ে ঋণগ্রহণের পরিমাণ হ্রাস একটি ইতিবাচক সংকেত, যা ব্রিটিশ অর্থনীতির প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়াতে সহায়ক হতে পারে। পাশাপাশি এটি দেশটির সরকারকে আর্থিক নীতিমালা বাস্তবায়নে বাড়তি স্বাচ্ছন্দ্যও প্রদান করছে। তবে মনে রাখতে হবে, জুলাইয়ের প্রতিবেদনে কেবল এক মাসের ফলাফল প্রতিফলিত হয় এবং এই প্রবণতা স্থায়ী হবে কিনা তা মূল্যায়নের জন্য আরও প্রতিবেদনের প্রয়োজন। বাজেট ঘাটতির এই হ্রাস রিভসের জন্য স্বস্তির খবর, যিনি শরৎকালীন বাজেট নিয়ে একাধিক কঠিন সিদ্ধান্তের সম্মুখীন হবেন। পূর্ববর্তী মাসগুলো হতাশাজনক হলেও জুলাইয়ের উন্নতি সার্বিক পরিস্থিতির কিছুটা পরিবর্তন করতে সহায়তা করেছে।
বছরের প্রথম চার মাসে বাজেট ঘাটতি প্রায় লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে ছিল — 60 বিলিয়ন পাউন্ড, যেখানে বাজেট দপ্তর মার্চে পূর্বাভাস দিয়েছিল 59.9 বিলিয়ন পাউন্ড। এই তথ্য প্রকাশের পর মার্কেটে প্রায় কোনো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যায়নি। অর্থনীতিবিদদের মতে, জুলাই যুক্তরাজ্যের সরকারি আর্থিক অবস্থার জন্য অন্যতম শক্তিশালী মাস, কারণ এই সময়ে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানগুলো সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরের দ্বিতীয় স্ব-মূল্যায়িত আয়কর প্রদান করে থাকে।
GBP/USD পেয়ারের ক্ষেত্রে, ক্রেতাদের এই পেয়ারের মূল্যকে 1.3480-এর নিকটতম রেসিস্ট্যান্স অতিক্রম করাতে হবে। কেবল তখনই এই পেয়ারের মূল্য 1.3530 এর দিকে অগ্রসর হওয়া সম্ভব হবে, যদিও সেই লেভেলের ওপরে ওঠা বেশ কঠিন হবে। ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকার ক্ষেত্রে চূড়ান্ত লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে 1.3560-এর লেভেল। দরপতনের ক্ষেত্রে, মূল্য 1.3440-এ থাকা অবস্থায় বিক্রেতারা নিয়ন্ত্রণ ফিরে পাওয়ার চেষ্টা করবে। যদি তারা সফল হয়, তাহলে এই রেঞ্জ ব্রেকআউট করলে সেটি ক্রেতাদের জন্য বড় আঘাত হবে এবং GBP/USD পেয়ারের মূল্য 1.3410 পর্যন্ত নেমে যাবে, যার পরবর্তী সম্ভাব্য লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে 1.3375-এর লেভেল।
EUR/USD পেয়ারের বর্তমান টেকনিক্যাল চিত্র অনুযায়ী, ক্রেতাদের এখন এই পেয়ারের মূল্যকে 1.1660 এর ওপরে নিয়ে যেতে হবে। কেবল তখনই 1.1700 এর লেভেল টেস্ট করা সম্ভব হবে। সেখান থেকে এই পেয়ারের মূল্য 1.1730 পর্যন্ত উঠতে পারে, যদিও বড় ট্রেডারদের সমর্থন ছাড়া এটি করা বেশ কঠিন হবে। ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকার ক্ষেত্রে চূড়ান্ত লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে 1.1768-এর লেভেল। দরপতনের ক্ষেত্রে, আমি মূল্য 1.1625 এর আশেপাশে থাকা অবস্থায় ক্রেতাদের উল্লেখযোগ্য সক্রিয়তার প্রত্যাশা করছি। যদি সেখানেও ক্রেতারা সক্রিয় না হয়, তাহলে 1.1600 লেভেলের রিটেস্ট পর্যন্ত অপেক্ষা করা বা 1.1565 থেকে লং পজিশন বিবেচনা করা উচিত হবে।
more: https://ifxpr.com/3JqPSzF
-
ডলারের বিপরীতে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1226112813.jpg[/IMG]
শনিবার ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ডের ভাষণ আজ ইউরোর ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রাখতে সহায়তা করেছে। জ্যাকসন হোল সিম্পোজিয়ামে তার বক্তব্যে লাগার্ড নীতিনির্ধারক ও তাদের প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বাধীনতা নিয়ে প্রশ্ন না তোলার আহ্বান জানিয়েছেন এবং উল্লেখ করেছেন যে সরকার যদি সুদের হার নির্ধারণে হস্তক্ষেপ করে, তবে অর্থনীতি অকার্যকর হয়ে পড়ার ঝুঁকি রয়েছে। লাগার্ড বলেন, "যেকোনো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের জবাবদিহি করতে হবে, আমাদের প্রতিবেদন পেশ করতে হবে এবং সব প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে, সেটা মার্কিন কংগ্রেস হোক বা ইউরোপীয় পার্লামেন্ট। তবে সবচেয়ে জরুরি হলো কেন্দ্রীয় ব্যাংককে অবশ্যই স্বাধীন থাকতে হবে।" তার এই মন্তব্য এমন এক প্রেক্ষাপটে এসেছে যেখানে বিশ্বজুড়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর উপর আর্থিক ও রাজস্ব নীতি আরও ঘনিষ্ঠভাবে সমন্বয় করার জন্য চাপ বাড়ছে। লাগার্ড জোর দিয়ে বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতাই একটি স্থিতিশীল ও পূর্বানুমানযোগ্য অর্থনৈতিক পরিস্থিতির মূলভিত্তি। রাজনৈতিক প্রভাব থেকে স্বাধীন থাকলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো কেবল সামষ্টিক অর্থনৈতিক সূচক ও পূর্বাভাসের উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নিতে পারে, স্বল্পমেয়াদি রাজনৈতিক লক্ষ্য এতে কোনো ভূমিকা রাখে না। সরকারি হস্তক্ষেপ সুদের হারকে তাৎক্ষণিক সুবিধার জন্য ব্যবহার করতে পারে, যেমন নির্বাচনী জনতুষ্টি নীতি, যা শেষ পর্যন্ত মুদ্রার প্রতি আস্থা দুর্বল করে এবং মুদ্রাস্ফীতি বাড়ায়। লাগার্ড উল্লেখ করেছেন, "ঐতিহাসিক অভিজ্ঞতা এটি প্রমাণ করে যে যেসব দেশে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা রয়েছে সেসব দেশে মুদ্রাস্ফীতি কম এবং দেশগুলোর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিও বেশি স্থিতিশীল হয়।" তিনি আরও বলেন, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে তিনি প্রত্যক্ষ করেছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা খর্ব হলে কী ঘটে। লাগার্ড বলেন, "নিয়ন্ত্রণ অকার্যকর হয়ে যায়, কর্তৃপক্ষ এমন কাজ শুরু করে যা তাদের করা উচিত নয়, যার পরবর্তী ধাপ হলো অর্থনীতির ভঙ্গুর পরিস্থিতি। সেটিই হলো অস্থিতিশীলতা, যদি আরও খারাপ কিছু না হয়। এই কারণেই আমি মনে করি যে এটি কখনোই আলোচনার বিষয় হওয়া উচিত নয়।" EUR/USD পেয়ারের টেকনিক্যাল চিত্র অনুযায়ী: বর্তমানে ক্রেতাদের 1.1740 লেভেলের উপরে নিয়ন্ত্রণ নিতে হবে। শুধুমাত্র তখনই তারা এই পেয়ারের মূল্যকে 1.1780-এর লেভেল টেস্টের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করতে পারবে। সেখান থেকে 1.1830 পর্যন্ত ঊর্ধ্বমুখী হওয়া সম্ভব, যদিও বড় ট্রেডারদের সমর্থন ছাড়া এটি কঠিন হবে। ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকার ক্ষেত্রে চূড়ান্ত লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে 1.1865-এর লেভেল। দরপতনের ক্ষেত্রে, আমি 1.1700 লেভেলের আশেপাশে উল্লেখযোগ্য ক্রয়ের আগ্রহ আশা করছি। যদি তা না ঘটে, তবে 1.1655-এর লো পুনরায় টেস্ট হওয়ার জন্য অপেক্ষা করা ভালো হবে বা 1.1625 থেকে লং পজিশন ওপেন করার কথা বিবেচনা করা যেতে পারে। GBP/USD পেয়ারের টেকনিক্যাল চিত্র অনুযায়ী: পাউন্ডের ক্রেতাদের মূল্যকে নিকটতম রেজিস্ট্যান্স 1.3530-এর লেভেল অতিক্রম করাতে হবে। শুধুমাত্র তখনই তারা 1.3560-এর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করতে পারবে, যার উপরে ব্রেকআউট আরও চ্যালেঞ্জিং হবে। সবচেয়ে দূরবর্তী ঊর্ধ্বমুখী লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে 1.3590 লেভেল। দরপতনের ক্ষেত্রে, এই পেয়ারের মূল্য 1.3490-এ থাকা অবস্থায় বিক্রেতারা নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চেষ্টা করবে। যদি তারা সফল হয়, তবে এই রেঞ্জের ব্রেকআউট হলে সেটি ক্রেতাদের উপর বড় আঘাত হবে এবং GBP/USD পেয়ারের মূল্যকে 1.3455-এর দিকে নিয়ে যাবে, সম্ভাব্যভাবে 1.3425 পর্যন্ত দরপতন সম্প্রসারিত হতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/4g2L67N
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৬ আগস্ট
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1950670286.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরে ওঠা শুরু করে তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1702-এর লেভেল টেস্ট করে, যা ইউরো ক্রয় করার জন্য সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। তবে, এই পেয়ারের মূল্য উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পায়নি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নতুন আবাসন বিক্রয় সূচকের পতন সত্ত্বেও, মার্কিন মুদ্রা শুক্রবার ফেডের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলের বক্তব্যে ডোভিশ বা নমনীয় অবস্থান গ্রহণের ইঙ্গিতের পর হওয়া সমস্ত দরপতন পুনরুদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে। মার্কেটের বিনিয়োগকারীরা সম্ভবত মুদ্রাস্ফীতি এবং সুদের হার উচ্চ পর্যায়ে ধরে রাখার বিষয়ে আরও দৃঢ় অবস্থান প্রত্যাশা করেছিলেন, কিন্তু পাওয়েল সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে সতর্ক পদক্ষেপের প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেন। প্রাথমিকভাবে, এই সতর্ক অবস্থান বিনিয়োগকারীদের মধ্যে অসন্তোষ তৈরি করেছিল, যারা আশঙ্কা করেছিল যে ফেড হয়তো সুদের হার কমানো শুরু করতে পারে। তবে বিশ্লেষণে দেখা গেছে যে এই বিষয় নিয়ে আলোচনা এখনো বাস্তবিক অর্থে নীতিমালা নমনীয়করণের পর্যায়ে পৌঁছায়নি। আজ ইউরোজোন থেকে কোনো অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না, যা EUR/USD পেয়ারের মূল্যের সামান্য কারেকশনের সুযোগ তৈরি করছে। তবুও, এই পেয়ারের মূল্যের শক্তিশালী ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সম্ভাবনা কম, বরং নির্দিষ্ট রেঞ্জের ভেতরে ট্রেডিং হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। দৈনিক কৌশল হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1684-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1652-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1684-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র কারেকশনের অংশ হিসেবে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1629-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1652 এবং 1.1684-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/261878086.jpg[/IMG]
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1629-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1598-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ এই পেয়ারের মূল্য নিম্নমুখী হতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1652-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1629 এবং 1.1598-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4mYthJh
-
২৭ আগস্ট কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1526820980.jpg[/IMG]
মঙ্গলবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ: EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট মঙ্গলবার মূলত সাইডওয়েজ চ্যানেলের মধ্যে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং পরিলক্ষিত হয়েছে, কারণ তেমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়নি। আগের বিশ্লেষণে আমরা উল্লেখ করেছিলাম যে দিনের একমাত্র উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন — মার্কিন ডিউরেবল গুডস বা টেকসই পণ্যের অর্ডারের ফলাফল — কেবল তখনই মার্কেটে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে যদি মূল ফলাফল পূর্বাভাস থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে ভিন্ন হয়। বাস্তবে, জুলাইয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অর্ডার 2.8% হ্রাস পেয়েছে, যেখানে 2.5% থেকে 4.0% হ্রাস পাওয়ার পূর্বাভাস দেয়া হয়েছিল। ফলে প্রকৃত ফলাফল পূর্বাভাসের মধ্যেই থাকায় মার্কেটে কোনো প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়নি। সামগ্রিকভাবে, এই পেয়ারের মূল্য একটি নতুন ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা গঠনের প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে, তবে বিনিয়োগকারীরা এখনই সক্রিয়ভাবে এই পেয়ার ক্রয়ের দিকে ঝুঁকছে না। এটির কারণ হতে পারে কোনো উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না এবং ট্রেডাররা ডলারের ভবিষ্যত নির্ধারণ করবে এমন ইভেন্টগুলোর জন্য অপেক্ষা করছে। তবে আমাদের দৃষ্টিতে, ডলারের ভাগ্য ইতোমধ্যেই নির্ধারিত হয়েছে। যেভাবেই হোক, এই পেয়ারের মূল্য এখনো 1.1655–1.1666 এরিয়া ব্রেক করতে পারছে না, যার মানে ইউরোর সম্ভাব্য দর বৃদ্ধির প্রবণতা সাময়িকভাবে স্থগিত রয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1793494966.jpg[/IMG]
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট মঙ্গলবার 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে দুটি যথেষ্ট মানসম্মত সেল সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল, তবে দিনের পুরোটা সময় জুড়ে অস্থিরতার মাত্রা বেশ কম ছিল। ফলে সর্বোচ্চ, কয়েক ডজন পিপস আয় করা সম্ভব ছিল। মূল্য 1.1655–1.1666 এরিয়া থেকে দুইবার রিবাউন্ড করেছিল, যা শর্ট পজিশন ওপেন করার সুযোগ দেয়। শেষ সিগন্যালটি সন্ধ্যায় গঠিত হয়েছিল এবং স্টপ লস ব্রেকইভেনে সেট করে ট্রেডটি আজকে পর্যন্ত হোল্ড করে রাখা সম্ভব ছিল।
বুধবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, এখনও EUR/USD পেয়ারের মূল্যের এই বছরের শুরু থেকে গঠিত ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা পুনরায় শুরু হওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। ফ্ল্যাট মুভমেন্ট শেষ হয়েছে এবং একটি নতুন বুলিশ প্রবণতা তৈরি হচ্ছে, অন্যদিকে মার্কিন ডলারের ক্ষেত্রে মৌলিক ও সামষ্টিক প্রেক্ষাপট এখনও নেতিবাচক। তাই আগের মতোই, মার্কিন মুদ্রা কেবল টেকনিক্যাল কারেকশনের উপর নির্ভর করতে পারে। বুধবার, আবারও স্বল্প মাত্রার অস্থিরতার সাথে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, কারণ আজকের তেমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট নেই। এই পেয়ারের মূল্য 1.1655–1.1666 এরিয়া ব্রেক করার পর এবং সেখান থেকে রিবাউন্ড হওয়ার পর স্থানীয় পর্যায়ে 1.1571 লেভেলের দিকে দরপতনের প্রত্যাশা করা যেতে পারে। 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হলো: 1.1198–1.1218, 1.1267–1.1292, 1.1354–1.1363, 1.1413, 1.1455–1.1474, 1.1527, 1.1552–1.1563–1.1571, 1.1655–1.1666, 1.1740–1.1745, 1.1808, 1.1851, 1.1908। বুধবারের ক্যালেন্ডারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোজোন—কোনো দিক থেকেই উল্লেখযোগ্য ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হবে না বা কোনো প্রতিবেদনও প্রকাশিত হবে না, তাই অস্থিরতার মাত্রা কম থাকার সম্ভাবনাই বেশি। এর মানে হলো, কার্যকর ট্রেডিং সিগন্যাল থাকলেও মুনাফার পরিমাণ সীমিত হতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/47gTrCC
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৮ আগস্ট
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1734847615.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি সবেমাত্র শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করে তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1599-এর লেভেল টেস্ট করেছিল। এটি ইউরো কেনার জন্য সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছে। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য 1.1635-এর লক্ষ্যমাত্রার দিকে বৃদ্ধি পেয়েছে। এর আগের দিন মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভ কর্মকর্তাদের বক্তব্য স্পষ্টভাবে ইঙ্গিত দিয়েছে যে সেপ্টেম্বরের বৈঠকে একটি প্রাণবন্ত আলোচনা হতে পারে, যেখানে সুদের হার হ্রাসের মাধ্যমে মুদ্রানীতি নমনীয় করার সিদ্ধান্ত নেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ ধরনের মন্তব্য ডলারের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে এবং ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি ঘটিয়েছে। স্বল্পমেয়াদে, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট বিভিন্ন বিষয়ের ওপর নির্ভর করবে, যার মধ্যে রয়েছে ফেড ও ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত, সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফল এবং বৈশ্বিক ভূ-রাজনৈতিক ঘটনা। বিনিয়োগকারীদের সতর্ক থাকার এবং সম্ভাব্য বিভিন্ন পরিস্থিতি বিবেচনা করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। দিনের প্রথমার্ধে, ইউরোজোনে বেসরকারি খাতের ঋণ প্রদান এবং M3 মানি সাপ্লাই সূচক সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে। কিছুক্ষণ পরে, ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক (ECB) মুদ্রানীতি বিষয়ক বৈঠকের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করবে। এই সূচকগুলো ইউরোপীয় অর্থনৈতিক পরিস্থিতি মূল্যায়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ব্যবসা ও ভোক্তা ঋণ প্রদানের বৃদ্ধি অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের ত্বরান্বিত হওয়ার এবং ভোক্তা ব্যয় বৃদ্ধির ইঙ্গিত দিতে পারে। আর M3 মানি সাপ্লাইয়ের সম্প্রসারণ অর্থনীতিতে বেশি অর্থ প্রবাহিত হওয়াকে নির্দেশ করে। বিশ্লেষক ও বিনিয়োগকারীরা ইসিবির প্রতিবেদনটিও নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবেন। এই প্রতিবেদনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ মতামত ও আলোচনার বিস্তারিত তথ্য থাকবে, পাশাপাশি বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ও সম্ভাব্য নীতিমালা সংক্রান্ত দিকনির্দেশনার মূল্যায়ন থাকবে। সম্ভাব্য সুদের হার সমন্বয় সংক্রান্ত সংকেতগুলোর দিকে সবচেয়ে বেশি মনোযোগ দেওয়া হবে। এই প্রতিবেদনের প্রতি ইউরোর প্রতিক্রিয়া নির্ভর করবে প্রকৃত ফলাফল ট্রেডারদের প্রত্যাশার সাথে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ তার ওপর। প্রত্যাশার চেয়ে শক্তিশালী ফলাফল ইউরোকে সহায়তা করতে পারে, যা ইউরোপীয় অর্থনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আশাবাদ প্রতিফলিত করবে। বিপরীতে, দুর্বল ফলাফল ইউরোর ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে, যা ট্রেডারদের ইসিবির ভবিষ্যৎ পদক্ষেপের ব্যাপারে প্রত্যাশা সংশোধন করতে বাধ্য করবে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/933396812.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1675-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1652-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1675-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে।গুরুত্বপূর্ ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1632-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1652 এবং 1.1675-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1632-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1606-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে।গুরুত্বপূর্ ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1652-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1632 এবং 1.1606-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/3UPYand
-
২৯ আগস্ট কীভাবে GBP/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
বৃহস্পতিবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ: GBP/USD পেয়ারের 1H চার্ট বৃহস্পতিবার, GBP/USD পেয়ারের মূল্য প্রায় পুরো দিন একটি সংকীর্ণ রেঞ্জে ছিল, অস্থিরতার মাত্রা খুবই সীমিত ছিল। দ্বিতীয় প্রান্তিকের মার্কিন জিডিপি প্রতিবেদনের (দ্বিতীয় অনুমান) ফলাফল পর্যন্তও মার্কিন ডলারকে সহায়তা করতে পারেনি। আমাদের পূর্বাভাস অনুযায়ী, ট্রেডাররা মূলত এই প্রতিবেদনকে উপেক্ষা করেছে, কারণ দ্বিতীয় অনুমান সবগুলোর মধ্যে সবচেয়ে কম গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং, যদিও মার্কিন অর্থনীতি 3.3% হারে প্রবৃদ্ধি প্রদর্শন করেছে, সবাই বুঝতে পারছে যে এটি কেমন ধরনের প্রবৃদ্ধি এবং এর অর্থ কী। আমাদের মতে, প্রথমত, ইউরো এবং পাউন্ডের মূল্যের ফ্ল্যাট মুভমেন্ট অব্যাহত থাকতে পারে। দ্বিতীয়ত, এখনো মাঝারি-মেয়াদী ডলারের দর বৃদ্ধির কোনো ভিত্তি নেই। সামনে এমন কোনো ইভেন্টও নেই যা মার্কিন মুদ্রাকে সমর্থন করতে পারে। শুক্রবারও সামষ্টিক অর্থনৈতিক পটভূমির প্রভাব দুর্বলই থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে, যদিও বেশ কিছু প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে। তবে, ট্রেডাররা স্পষ্টতই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে নতুন মুদ্রাস্ফীতি এবং শ্রমবাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদনের জন্য অপেক্ষা করছে, যাতে ১৭ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠেয় ফেডের বৈঠকের ফলাফল ব্যাপারে আরও সঠিক পূর্বাভাস তৈরি করা যায়।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/729562443.jpg[/IMG]
GBP/USD পেয়ারের 5M চার্ট 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে বৃহস্পতিবার চারটি অভিন্ন ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। পেয়ারটির মূল্য 1.3518–1.3532 এরিয়া থেকে চারবার রিবাউন্ড করেছে, যা সাইডওয়েজ চ্যানেলের উপরের সীমানা হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। আমরা এখনো এই পেয়ারের মূল্যের কোনো শক্তিশালী নিম্নমুখী মুভমেন্ট দেখিনি, তবে সিগন্যালগুলো ভুল ছিল না এবং কোনো লোকসানও হয়নি। সুতরাং, আজ এই পেয়ারের দরপতনের ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকতে পারে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1689106007.jpg[/IMG]
শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, GBP/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতার সমাপ্তির এবং একটি নতুন ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা শুরু হওয়ার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। মৌলিক বা সামষ্টিক অর্থনৈতিক পটভূমি এখনও মার্কিন ডলারের ক্ষেত্রে তেমন একটা ইতিবাচক হয়নি যা এটির আরও শক্তিশালী মূল্য বৃদ্ধির সম্ভাবনাকে ন্যায্যতা দিতে পারে। সুতরাং, আগের মতোই, আমরা কেবল এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার প্রত্যাশা করছি। বাণিজ্য যুদ্ধের উত্তেজনা বৃদ্ধি, ইউক্রেনে সামরিক উত্তেজনার প্রশমন, অথবা ফেডের ওপর ট্রাম্পের চাপ সম্পর্কিত যেকোনো খবর মার্কিন মুদ্রার নতুন দরপতনের সংকেত হতে পারে। শুক্রবার, GBP/USD পেয়ারের মূল্যের একটি নতুন নিম্নমুখী প্রবণতা শুরু হতে পারে, কারণ মূল্য 1.3518–1.3532 এরিয়া থেকে চারবার রিবাউন্ড করেছে। তবে একই সময়ে, এই এরিয়া ব্রেক করে মূল্য ঊর্ধ্বমুখী হলে সেটি আরও ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সম্ভাবনার ইঙ্গিত দেবে এবং 1.3574–1.3590 লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে নতুন লং পজিশন ওপেন করার সুযোগ তৈরি হবে। 5-মিনিট টাইমফ্রেমে বর্তমানে ট্রেডিংয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হলো: 1.3102–1.3107, 1.3203–1.3211, 1.3259, 1.3329–1.3331, 1.3413–1.3421, 1.3466–1.3475, 1.3518–1.3532, 1.3574–1.3590, 1.3643–1.3652, 1.3682, 1.3763। শুক্রবার যুক্তরাজ্যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনের প্রকাশনা বা ইভেন্ট নির্ধারিত নেই। যুক্তরাষ্ট্রে PCE এবং কনজিউমার সেন্টিমেন্ট সূচক প্রকাশিত হবে, পাশাপাশি ব্যক্তিগত আয় এবং ব্যয় সংক্রান্ত প্রতিবেদনও প্রকাশিত হবে।
Read more: https://ifxpr.com/45PEne9
-
ইউরো এবং পাউন্ডের বিপরীতে মার্কিন ডলার ধারাবাহিকভাবে দুর্বল হচ্ছে
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1734572446.jpg[/IMG]
শুক্রবার, মার্কিন পারসোনাল কনজাম্পশন এক্সপেন্ডিচার (PCE) সূচকের ফলাফল অর্থনীতিবিদদের পূর্বাভাস অতিক্রম করতে ব্যর্থ হওয়ার পর মার্কিন ডলার আরও দরপতনের শিকার হয়েছে, যা ফেডারেল রিজার্ভকে এ মাসেই সুদের হার হ্রাসের আরও এক ধাপ কাছে নিয়ে এসেছে। এখন সবকিছু নির্ভর করছে মার্কিন শ্রমবাজারের সংক্রান্ত প্রতিবেদনের উপর। বহু অর্থনীতিবিদের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগস্ট মাসে নিয়োগদাতারা নতুন কর্মী নিয়োগে খুব একটা আগ্রহ দেখাননি, যার ফলে বেকারত্বের হার প্রায় চার বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছাতে পারে। এটি শ্রমবাজারের স্থবিরতার সরাসরি প্রমাণ হিসেবে বিবেচিত হবে। অর্থনীতিবিদরা ধারণা করছেন যে আগস্টে প্রায় 75,000 নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে, যেখানে বেকারত্বের হার বেড়ে 4.3%-এ পৌঁছাতে পারে। টানা চার মাস ধরে কর্মসংস্থান সৃষ্টির সংখ্যা 100,000-এর নিচে থাকলে তা 2020 সালের মহামারির পর থেকে সবচেয়ে দুর্বল ফলাফল হিসেবে চিহ্নিত হবে। তবে কেবল প্রতিবেদনের ফলাফল বিবেচনা না করে এই পরিস্থিতির কারণগুলো বিশ্লেষণ করাও জরুরি। বিশেষজ্ঞরা একাধিক বিষয়ের দিকে ইঙ্গিত দিয়েছেন, যার মধ্যে ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং শুল্ক সংক্রান্ত অনিশ্চয়তা অন্যতম। অনেক কোম্পানি, বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসা খাতের প্রতিষ্ঠানগুলো, সতর্ক অবস্থান গ্রহণ করেছে এবং সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি স্পষ্ট না হওয়া পর্যন্ত কর্মী নিয়োগ সম্প্রসারণে দেরি করছে। ফেডারেল রিজার্ভের কঠোর অবস্থান শ্রমবাজারের উপর চাপ সৃষ্টি করছে। এজন্যই শুক্রবার শ্রম দপ্তর থেকে প্রকাশিতব্য কর্মসংস্থান সম্পর্কিত প্রতিবেদন ফেডের নীতিনির্ধারকদের সেপ্টেম্বরের বৈঠকের আগে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন হিসেবে বিবেচিত হবে। ইতোমধ্যেই ফেডের কয়েকজন কর্মকর্তা উল্লেখ করেছেন যে সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ধীরগতির নিয়োগ প্রক্রিয়া এই বছর কমিটির প্রথম সুদের হার হ্রাস বাস্তবায়নের জন্য যথেষ্ট কারণ হতে পারে। এই সপ্তাহে ট্রেডাররা ফেডের কর্মকর্তাদের বক্তব্যের বিশ্লেষণ চালিয়ে যাবেন, যার মধ্যে রয়েছেন সেন্ট লুইসের আলবার্তো মুসালেম, নিউইয়র্কের জন উইলিয়ামস এবং শিকাগোর অস্টান গুলসবী। কর্মসংস্থানের প্রবৃদ্ধি শক্তিশালী করতে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শুল্ককে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করার চেষ্টা করছেন, যার মাধ্যমে তিনি বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে, দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ উৎসাহিত করতে এবং গুরুত্বপূর্ণ পণ্য ও উপকরণের দেশীয় উৎপাদনকে প্রণোদিত করতে চান। এছাড়াও, ফেডারেল আপিল কোর্ট ট্রাম্পের বেশিরভাগ শুল্ককে বেআইনি হিসেবে ঘোষণা করেছে ও উল্লেখ করেছে যে জরুরি আইন প্রয়োগ করে তিনি তার ক্ষমতার সীমা ছাড়িয়েছেন। তবে, বিচারকরা মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত শুল্ক বহাল রাখার অনুমতি দিয়েছেন। ফলে মার্কেটের ট্রেডাররা মার্কিন প্রশাসনের পরবর্তী পদক্ষেপের দিকে নজর রাখবে। আসন্ন ছুটির কারণে সংক্ষিপ্ত সপ্তাহে প্রকাশিতব্য অন্যান্য প্রতিবেদনের মধ্যে রয়েছে ইনস্টিটিউট ফর সাপ্লাই ম্যানেজমেন্ট কর্তৃক আগস্টে পরিচালিত উৎপাদন এবং সেবা খাতের সমীক্ষা। বৃহস্পতিবার প্রকাশিতব্য সরকারি প্রতিবেদনে পণ্য ও সেবা খাতে জুলাই মাসের বাণিজ্য ঘাটতির তীব্র বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে, কারণ প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী শুল্ক বৃদ্ধির আগে আমদানির পরিমাণ ব্যাপকভাবে বেড়েছিল।
বর্তমান টেকনিক্যাল চিত্র EUR/USD: ক্রেতাদের এখন এই পেয়ারের মূল্যকে 1.1715 লেভেল ব্রেক করাতে হবে। কেবল তখনই পেয়ারটির মূল্য 1.1750 লেভেল টেস্ট করার লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারবে। সেখান থেকে 1.1780-এর দিকে মূল্যের মুভমেন্টের সম্ভাবনা রয়েছে, যদিও বড় বিনিয়োগকারীদের সহায়তা ছাড়া এটি করা বেশ কঠিন হবে। চূড়ান্ত লক্ষ্যমাত্রা হলো 1.1820 লেভেল। যদি এই পেয়ারের মূল্য মূল্য হ্রাস পায়, তবে আমি কেবলমাত্র মূল্য 1.1685 লেভেলের আশেপাশে থাকা অবস্থায় বড় ক্রেতাদের সক্রিয়তার প্রত্যাশা করব। যদি সেই লেভেলে কোনো ক্রেতারা সক্রিয় না হয়, তবে পুনরায় এই পেয়ারের মূল্যের 1.1655 লেভেলের টেস্ট হওয়ার জন্য অপেক্ষা করা উচিত হবে, অথবা 1.1630 থেকে লং পজিশন ওপেন করার কথা বিবেচনা করা যেতে পারে।
GBP/USD: পাউন্ডের ক্রেতাদের এই পেয়ারের মূল্যের নিকটতম রেজিস্ট্যান্স 1.3540 ব্রেক করাতে হবে। কেবল তখনই মূল্যের 1.3565-এর দিকে যাওয়ার সম্ভাবনা উন্মুক্ত হবে, যার ব্রেকআউট করে উপরের দিকে যাওয়া চ্যালেঞ্জিং হবে। চূড়ান্ত লক্ষ্যমাত্রা হলো 1.3590। যদি পেয়ারটির মূল্য হ্রাস পায়, তবে মূল্য 1.3495 লেভেলে থাকা অবস্থায় বিক্রেতারা মার্কেটের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চেষ্টা করবে। এই রেঞ্জ ব্রেক করা হলে তা ক্রেতাদের নিয়ন্ত্রণে গুরুতর আঘাত হানবে এবং GBP/USD পেয়ারের মূল্যকে 1.3470 লেভেলে নামিয়ে আনবে, যেখান থেকে 1.3440 পর্যন্ত দরপতন প্রসারিত হতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/426Wfi7
-
-
USD/JPY: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৩ সেপ্টেম্বর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/697427368.jpg[/IMG]
জাপানিজ ইয়েনের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের বেশ খানিকটা নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 148.38-এর লেভেল টেস্ট করে, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমাবদ্ধ করেছিল। এই কারণে আমি ডলার বিক্রি করিনি। তবে, 147.97 লেভেল থেকে বাউন্সের পর চলমান প্রবণতার সাথে সঙ্গতি রেখে এই পেয়ার ক্রয় করার পর, যেটির কথা আমি আমার পূর্বাভাসে উল্লেখ করেছিলাম, মার্কেট থেকে 50 পয়েন্টেরও বেশি মুনাফা করা সম্ভব হয়েছে। দিনের দ্বিতীয়ার্ধে যুক্তরাষ্ট্রের উৎপাদন খাত সংক্রান্ত প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশের প্রেক্ষাপটে USD/JPY পেয়ারের মূল্যের কারেকশন ঘটেছে। তবে অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রভাবে ডলারের সাময়িক দরপতন USD/JPY পেয়ারের মূল্যের পরিলক্ষিত শক্তিশালী ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাকে বদলাতে পারেনি। USD/JPY পেয়ারের মূল্য বৃদ্ধির প্রধান কারণ হচ্ছে মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভ ও জাপানের ব্যাংকের মুদ্রানীতির পার্থক্য। ফেড মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কঠোর অবস্থান অব্যাহত রেখেছে, অন্যদিকে জাপানের কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃক বছর শেষভাগে সুদের হার বৃদ্ধির ব্যাপারে ট্রেডারদের প্রত্যাশা থাকা সত্ত্বেও এখনো ব্যাংকটি নমনীয় নীতি বজায় রেখেছে। আজ জাপানের পরিষেবা খাতের PMI সূচক 53.1-এ শক্তিশালী প্রবৃদ্ধির তথ্য ইয়েনকে সহায়তা করেছে। 50 পয়েন্টের উপরের ফলাফল এই খাতের সম্প্রসারণ নির্দেশ করে এবং জাপানি অর্থনীতির অবস্থার জন্য আশাবাদ তৈরি করেছে। পরিষেবা সূচকের এই উন্নতি ইয়েনভিত্তিক ঝুঁকি গ্রহণের প্রবণতার জন্য ইতিবাচক। উল্লেখযোগ্য যে পরিষেবা খাতের PMI একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক, কারণ এটি ভোক্তা চাহিদার প্রবণতা, ব্যবসায়িক মনোভাব এবং দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি প্রতিফলিত করে। ইতিবাচক ফলাফল অর্থনৈতিক কার্যক্রম বৃদ্ধির ইঙ্গিত দেয়, যা কর্মসংস্থান বৃদ্ধি এবং পরিবারিক আয়ের উন্নতির জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করে। দৈনিক কৌশল হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর গুরুত্ব দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1848462654.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 149.35-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 148.80-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছালে আমি USD/JPY পেয়ার কেনার পরিকল্পনা করছি। এই পেয়ারের মূল্য প্রায় 149.35-এর লেভেলে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করব এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করব (এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি)। USD/JPY পেয়ারের মূল্যের কারেকশন এবং উল্লেখযোগ্য পুলব্যাকের সময় এই পেয়ার ক্রয় করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 148.46-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি USD/JPY পেয়ার কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 148.80 এবং 149.35-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 148.46-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেলে পৌঁছানোর পর USD/JPY পেয়ার বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা এই পেয়ারের দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 147.97-এর লেভেল, যেখানে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, সেই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস রিবাউন্ডের আশা করছি। এই পেয়ারের মূল্য যতটা সম্ভব উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় এটি বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময় 148.80-এর লেভেলে পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি USD/JPY পেয়ার বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 148.46 এবং 147.97-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/46bmLs6
-
USD/JPY: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৪ সেপ্টেম্বর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1540325573.jpg[/IMG]
জাপানিজ ইয়েনের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচের দিকে নামা শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 148.46-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ডলার বিক্রির সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। ফলস্বরূপ, এই পেয়ারের মূল্য 147.97-এর লক্ষ্যমাত্রার দিকে নেমে যায়। মার্কিন শ্রম পরিসংখ্যান ব্যুরোর কর্মসংস্থানের সুযোগ ও শ্রমিক পরিবর্তন সংক্রান্ত প্রতিবেদনের হতাশাজনক ফলাফল প্রকাশের পর জাপানি ইয়েনের দর ডলারের বিপরীতে কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রকাশিত ফলাফল মার্কেটের বিনিয়োগকারীদের জন্য অপ্রত্যাশিত ছিল এবং তা ফেডারেল রিজার্ভের ভবিষ্যৎ মুদ্রানীতি সংক্রান্ত প্রত্যাশার পুনর্মূল্যায়নের দিকে নিয়ে গেছে। কর্মসংস্থানের সুযোগ হ্রাস শ্রম চাহিদার হ্রাসের ইঙ্গিত দিচ্ছে, যা মার্কিন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সম্ভাব্য মন্থরতার সংকেত বহন করছে। একই সঙ্গে শ্রমিক পরিবর্তনের বৃদ্ধি—অর্থাৎ কর্মীরা আরও ঘন ঘন চাকরি পরিবর্তন করছে—সাধারণত শ্রমবাজারের স্থিতিশীলতা নিয়ে অনিশ্চয়তা এবং আরও ভালো সুযোগের চাহিদা প্রতিফলিত করে। তবে, উল্লেখযোগ্য যে USD/JPY পেয়ারের মূল্যের দীর্ঘমেয়াদী গতিশীলতা বিভিন্ন উপাদান নির্ধারণ করবে। এর মধ্যে রয়েছে ফেডের ভবিষ্যৎ সুদের হার সম্পর্কিত সিদ্ধান্ত, যুক্তরাষ্ট্র ও জাপান উভয়ের অর্থনৈতিক সূচক এবং সার্বিক বৈশ্বিক ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতি। দৈনিক কৌশল হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর গুরুত্ব দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 148.80-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 148.37-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছালে আমি USD/JPY পেয়ার কেনার পরিকল্পনা করছি। এই পেয়ারের মূল্য প্রায় 148.80-এর লেভেলে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করব এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করব (এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি)। USD/JPY পেয়ারের মূল্যের কারেকশন এবং উল্লেখযোগ্য পুলব্যাকের সময় এই পেয়ার ক্রয় করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 148.11-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি USD/JPY পেয়ার কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 148.37 এবং 148.80-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/124545458.jpg[/IMG]
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 148.11-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেলে পৌঁছানোর পর USD/JPY পেয়ার বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা এই পেয়ারের দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 147.64-এর লেভেল, যেখানে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, সেই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস রিবাউন্ডের আশা করছি। এই পেয়ারের মূল্য যতটা সম্ভব উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় এটি বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময় 148.37-এর লেভেলে পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি USD/JPY পেয়ার বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 148.11 এবং 147.64-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/464z8pM
-
USD/JPY: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৫ সেপ্টেম্বর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1428578751.jpg[/IMG]
জাপানিজ ইয়েনের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 148.45-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ডলার কেনার জন্য সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য 30 পিপসেরও বেশি বৃদ্ধি পায়। আজ মজুরি বৃদ্ধি সংক্রান্ত প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল এবং জাপানের লিডিং ইকোনমিক ইন্ডিকেটরস ইনডেক্স প্রকাশিত হয়েছে, যেগুলোর ফলাফল ইয়েনকে সহায়তা করেছে। মজুরি বৃদ্ধি ভোক্তা আস্থার উন্নতি এবং ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধিকে প্রতিফলিত করে, যা টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। অন্যদিকে, লিডিং ইন্ডিকেটরস ইনডেক্স ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক কার্যকলাপ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ ধারণা প্রদান করে এবং অর্থনীতির সম্ভাব্য পরিবর্তনের পূর্বাভাস দিতে সহায়তা করে। প্রকাশিত পরিসংখ্যানগুলোর ফলাফল ইঙ্গিত দিয়েছে যে জাপানের অর্থনীতি এখনো পুনরুদ্ধারের লক্ষণ দেখাচ্ছে। তবে, এসব ইতিবাচক প্রতিবেদনের মাধ্যমে ইয়েনের মূল্যের যে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা তৈরি হয়েছে তা হয়তো স্বল্পস্থায়ী হবে, কারণ সামনে গুরুত্বপূর্ণ মার্কিন শ্রমবাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যা পুরো পরিস্থিতির পরিবর্তন ঘটাতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/634271429.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 148.65-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 148.30-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছালে আমি USD/JPY পেয়ার কেনার পরিকল্পনা করছি। এই পেয়ারের মূল্য প্রায় 148.65-এর লেভেলে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করব এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করব (এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি)। USD/JPY পেয়ারের মূল্যের কারেকশন এবং উল্লেখযোগ্য পুলব্যাকের সময় এই পেয়ার ক্রয় করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 148.08-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি USD/JPY পেয়ার কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 148.30 এবং 148.65-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 148.08-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর USD/JPY পেয়ার বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা এই পেয়ারের দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 147.76-এর লেভেল, যেখানে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, সেই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস রিবাউন্ডের আশা করছি। এই পেয়ারের মূল্য যতটা সম্ভব উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় এটি বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময় 148.30-এর লেভেলে পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি USD/JPY পেয়ার বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 148.06 এবং 147.76-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/466t2Fo
-
USD/JPY: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৮ সেপ্টেম্বর
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/636878636.jpg[/IMG]
জাপানিজ ইয়েনের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 148.08 লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ডলার সেল করার জন্য সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য 120 পিপস নিম্নমুখী হয়েছে। 146.84 লেভেল থেকে রিবাউন্ডের ফলে এই পেয়ার ক্রয় করার মাধ্যমে মার্কেট থেকে প্রায় 60 পিপস অতিরিক্ত লাভ করা সম্ভব হয়েছে। আগস্টে মার্কিন নন-ফার্ম সেক্টরে কর্মসংস্থান মাত্র 22,000 বৃদ্ধি পেয়েছে, যা ডলারের তীব্র দরপতন এবং জাপানি ইয়েনের দর বৃদ্ধি পাওয়ার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই অপ্রত্যাশিত দুর্বল ফলাফল পূর্বাভাসের সাথে ব্যাপকভাবে বৈপরীত্যপূর্ণ ছিল, যেখানে প্রায় 75,000 নতুন কর্মসংস্থান তৈরির প্রত্যাশা করা হয়েছিল। এর ফলে ফিন্যান্সিয়াল মার্কেটে উদ্বেগের ঢেউ ছড়িয়ে পড়ে এবং বিনিয়োগকারীরা ব্যাপকভাবে ডলারভিত্তিক অ্যাসেট থেকে সরে যেতে শুরু করে। বর্তমান পরিস্থিতি ফেডারেল রিজার্ভকে এক ধরনের দ্বিধার মধ্যে ফেলেছে। একদিকে, কর্মসংস্থান সংক্রান্ত প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার সমর্থনের জন্য নমনীয় আর্থিক নীতিমালায় ফেরার প্রয়োজনীয়তা নির্দেশ করছে। অন্যদিকে, মুদ্রাস্ফীতির প্রভাবে অর্থনীতিকে অতিরিক্ত অস্থিতিশীল হওয়া থেকে রোধ করতে কঠোর নীতিমালার প্রয়োজন দাবি করছে। ফেডের ভবিষ্যৎ পদক্ষেপ নির্ভর করবে আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফল এবং বর্তমান অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মন্থরতা কতটা স্থায়ী হয় তার ওপর। দৈনিক কৌশল হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1488151823.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 148.86-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 148.30-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছালে আমি USD/JPY পেয়ার কেনার পরিকল্পনা করছি। এই পেয়ারের মূল্য প্রায় 148.86-এর লেভেলে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করব এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করব (এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি)। USD/JPY পেয়ারের মূল্যের কারেকশন এবং উল্লেখযোগ্য পুলব্যাকের সময় এই পেয়ার ক্রয় করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 147.98-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি USD/JPY পেয়ার কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 148.30 এবং 148.86-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 147.98-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিম্নমুখী হওয়ার পর USD/JPY পেয়ার বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা এই পেয়ারের দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 147.43-এর লেভেল, যেখানে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, সেই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস রিবাউন্ডের আশা করছি। এই পেয়ারের মূল্য যতটা সম্ভব উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় এটি বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: আজ MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময় 148.30-এর লেভেলে পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি USD/JPY পেয়ার বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 147.98 এবং 147.43-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/41HnHmw