-
গত সপ্তাহে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ হারানোর শীর্ষ স্থানটি দখল করেছে সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড। বিনিয়োগকারীরা কোম্পানিটির শেয়ার কিনতে আগ্রহী না হওয়ায় সপ্তাহজুড়েই দাম কমেছে। এতে গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দাম কমার শীর্ষ স্থানটি দখল করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
গত সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম কমেছে ৯ দশমিক ৫৯ শতাংশ। টাকার অঙ্কে প্রতিটি শেয়ারের দাম কমেছে ৬ টাকা ৭০ পয়সা। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম দাঁড়িয়েছে ৬৩ টাকা ২০ পয়সা, যা আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস শেষে ছিল ৬৯ টাকা ৯০ পয়সা।
বিজ্ঞাপন
শেয়ারের এমন দাম কমা কোম্পানিটি গত আগস্ট ২০২১ সালের সমাপ্ত বছরের লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানায়। সমাপ্ত বছরটিতে কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের কোনো ধরনের লভ্যাংশ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আগের বছর কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের এক শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়।
দাম কমে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ কোম্পানিটির শেয়ার বিক্রি করে দিয়েছেন। ফলে সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১০ কোটি ৪০ হাজার টাকা। এতে প্রতি কার্যদিবসে গড়ে লেনদেন হয়েছে ২ কোটি ৮ হাজার টাকা।
বিজ্ঞাপন
সানলাইফের পরেই গত সপ্তাহে দাম কমার তালিকায় ছিল সিমেটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ। সপ্তাহজুড়ে এই কোম্পানিটির শেয়ার দাম কমেছে ৮ দশমিক ৩৭ শতাংশ। ৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ দাম কামার মাধ্যমে পরের স্থানে রয়েছে ঢাকা ডাইং।
এছাড়া গত সপ্তাহে দাম কমার শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় থাকা- ফারইস্ট নিটিংয়ের ৮ দশমিক ২৯ শতাংশ, আমান কটনের ৮ দশমিক ১১ শতাংশ, ওরিয়ন ফার্মার ৭ দশমিক ৭০ শতাংশ, ফু-ওয়াং সিরামিকের ৭ দশমিক ৩৩ শতাংশ, সিলভা ফার্মাসিউটিক্যাল ের ৭ দশমিক ১১ শতাংশ, সিলকো ফার্মাসিউটিক্যাল ের ৬ দশমিক ৭৪ শতংশ এবং ইফাদ অটোসের ৬ দশমিক ৪৬ শতাংশ দাম কমেছে।
-
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে বড় ধরনের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা দিয়েছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার পাশাপাশি বেড়েছে মূল্যসূচক। একই সঙ্গে লেনদেনে বেশ ভালো গতি দেখা যাচ্ছে। প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৫০ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে ৪০ পয়েন্ট। আর লেনদেন হয়েছে তিনশ কোটি টাকার বেশি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পাশাপাশি অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) মূল্যসূচকে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। একই সঙ্গে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট।
এর আগে ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের ক্যাপিটাল গেইন ট্যাক্স নিয়ে গুজব ছড়ালে গত সপ্তাহে শেয়ারবাজারে দরপতন দেখা দেয়। তবে সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হওয়ার আগেই বিষয়টি গুজব তা জেনে যান বিনিয়োগকারীরা। এতে বৃহস্পতিবার শেয়ারবাজারে বড় উত্থান হয়।
এ পরিস্থিতিতে চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার (১৮ সেপ্টেম্বর) ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতে ডিএসইর প্রধান সূচক ২০ পয়েন্ট বেড়ে যায়।
লেনদেনের সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা। এতে লেনদেনের ১৪ মিনিটের মাথায় ডিএসইর প্রধান সূচক ৫৫ পয়েন্ট বেড়ে যায়। তবে এরপর সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা কমতে দেখা যাচ্ছে।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১০টা ১০ মিনিটে ডিএসইতে ১৫৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৭৭টির। আর ১১৯টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতে ডিএসইর প্রধান সূচক বেড়েছে ৩১ পয়েন্ট। তবে অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই-৩০ সূচক বেড়েছে ১৫ পয়েন্ট। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৭ পয়েন্ট বেড়েছে। এ সময় পর্যন্ত ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৭৬ কোটি ৮ লাখ টাকা।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/596218178.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৭৪ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হয়েছে ৭ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেওয়া ১২৬ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৫২টির, কমেছে ৪২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টির।
-
দেশের পুঁজিবাজারে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে আজ সোমবার লেনদেন শুরুর প্রথম দুই ঘণ্টায় সব সূচক বেড়েছে। এ সময় পর্যন্ত প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্স*চে*ঞ্জে (ডিএসই) প্রায় হাজার কোটি টাকার সিকিউরিটিজ লেনদেন হয়েছে। বাজার পর্যবেক্ষ*ণে দেখা যায়, এদিন সকাল সাড়ে ৯টায় লেনদেন শুরুর পর থেকেই সূচক বাড়তে থাকে। বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত ডিএসইর সার্বিক সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৫১ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৫৮৬ পয়েন্টে দাঁড়ি*য়েছে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএস-৩০ সূচক এ সময় পর্যন্ত ৩০ প*য়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৩৯৩ ও শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস ১৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪৫০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/703416659.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে বড় ধরনের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা দিয়েছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার পাশাপাশি বেড়েছে মূল্যসূচক। সেই সঙ্গে লেনদেনে বেশ ভালো গতি দেখা যাচ্ছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রায় ৫০ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে প্রায় ৬০ পয়েন্ট। আর লেনদেনে হয়েছে সাড়ে ৫০০ কোটি টাকার বেশি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পাশাপাশি অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)-ও মূল্যসূচকে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। এর আগে ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের ক্যাপিটাল গেইন ট্যাক্স নিয়ে গুজব ছড়ালে গত সপ্তাহে শেয়ারবাজারে দরপতন দেখা দেয়। তবে সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হওয়ার আগেই বিষয়টি গুজব তা জেনে যান বিনিয়োগকারীরা। এতে বৃহস্পতিবার শেয়ারবাজারে বড় উত্থান হয়। চলতি সপ্তাহের প্রথম দুই কার্যদিবস রোববার ও সোমবারও ঊর্ধ্বমুখীতার দেখা মিলে শেয়ারবাজারে।
এ পরিস্থিতিতে মঙ্গলবার ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় প্রায় সবকটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক ৪৮ পয়েন্ট বেড়ে যায়।
লেনদেনের সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বাড়তে দেখা যাচ্ছে। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১০টা ৮ মিনিটে ডিএসইতে ১৬৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৭৮টির। আর ১১৯টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
এতে ডিএসইর প্রধান সূচক বেড়েছে ৫৯ পয়েন্ট। তবে অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই-৩০ সূচক বেড়েছে ১৮ পয়েন্ট। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক ৯ পয়েন্ট বেড়েছে। এ সময় পর্যন্ত ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৬৩৪ কোটি ৬২ লাখ টাকা। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৬৪ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হয়েছে ৬ কোটি ১১ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেওয়া ১১৭ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৬১টির, কমেছে ১৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪১টির।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1853777201.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (২১ সেপ্টেম্বর) লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে ব্যাপক অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে। সূচক একটু উঠছে তো পরক্ষণেই আবার পড়ে যাচ্ছে। তবে দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। একই সঙ্গে লেনদেনে বেশ ভালো গতিও দেখা যাচ্ছে। দিনের লেনদেন শুরুর প্রথম আধঘণ্টার মধ্যেই প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৪০ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়ে যায়। এতে প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে ৭ পয়েন্ট। আর লেনদেনে হয়েছে সাড়ে ৩০০ কোটি টাকার বেশি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পাশাপাশি অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা রয়েছে। একই সঙ্গে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। এর আগে ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের ক্যাপিটাল গেইন ট্যাক্স নিয়ে গুজব ছড়ালে গত সপ্তাহে শেয়ারবাজারে দরপতন দেখা দেয়। তবে সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হওয়ার আগেই বিষয়টি যে ‘গুজব’ তা জেনে যান বিনিয়োগকারীরা।
এতে গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার শেয়ারবাজারে বড় উত্থান হয়। চলতি সপ্তাহের প্রথম দুই কার্যদিবস গত রোববার ও সোমবারও ঊর্ধ্বমুখী ধারায় ছিল শেয়ারবাজার। মঙ্গলবার লেনদেনের শুরুতে বড় উত্থান হলেও শেষ পর্যন্ত মূল্যসূচকের পতনে শেষ হয় দিন।
এ পরিস্থিতিতে বুধবার ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে যায়। তবে লেনদেনের ৮ মিনিটের মাথায় সূচক ঋণাত্মক হয়ে পড়ে। এরপর লেনদেনের ১৫ মিনিটের মাথায় মূল্যসূচক আবার কিছুটা বাড়ে। এ দফাতেও সূচক বেশি সময় ঊর্ধ্বমুখী থাকেনি। ২০ মিনিটের মধ্যেই সূচক আবার ঋণাত্মক হয়ে পড়ে। তবে লেনদেনের আধাঘণ্টার মাথায় সূচক আবার কিছুটা বাড়ে।
অবশ্য এ দফাতেও সূচক বেশি সময় ঊর্ধ্বমুখী থাকেনি। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১০টা ১২ মিনিটে ডিএসইতে ১১৭টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৯০টির। আর ১২৭টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতে ডিএসইর প্রধান সূচক কমেছে ১০ পয়েন্ট। তবে অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক ৩ পয়েন্ট কমেছে। এসময় পর্যন্ত ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪৩৪ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪ কোটি ৫২ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ৯১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৪টির, কমেছে ২৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টির।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/624780745.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে। আজ ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ শেয়ারের দর অপরিবর্তিত। এদিন বেলা সাড়ে ১০টা পরযন্ত ডিএসইতে ৫৫৭ কোটি ৫১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিএসই প্রধান বা ডিএসইএক্স সূচক ৩০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৫৮১ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪৪১ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৩৮০ পয়েন্টে। আজ ডিএসইতে ৩৫১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৪টির, কমেছে ৫১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে টির।
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে। আজ সিএসইতে ৬ কোটি ৯৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1367213308.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার লেনদেনের শুরুতে দেশের শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা দিলেও শেষ পর্যন্ত মূল্যসূচকের বড় পতন হয়েছে। ডিএসই-সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সবকটি মূল্যসূচক কমেছে। পাশাপাশি লেনদেনে অংশ নেওয়া যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বেড়েছে, কমেছে তার থেকে বেশি। অবশ্য দাম কমা ও বাড়ার তালিকার তুলনায় দাম অপরিবর্তিত থাকা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেশি। প্রায় অর্ধেক সংখ্যক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম অপরিবর্তিত। এর মধ্যেই দুই বাজারে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ।
প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন বেড়ে ১৮’শ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে এক’শ কোটি টাকার ওপরে লেনদেন হয়েছে। দিনের লেনদেন শেষে দাম বাড়ার তালিকা ছোট হলেও লেনদেন শুরুর চিত্র ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। প্রায় সবকটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক ২০ পয়েন্টের ওপরে বেড়ে যায়। লেনদেনের শুরুতে দেখা দেওয়া এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা প্রথম ৪০ মিনিটজুড়েই অব্যাহত। এতে লেনদেনের এক পর্যায়ে ডিএসইর প্রধান সূচক ৩৫ পয়েন্ট বেড়ে যায়। কিন্তু শেষ দুই ঘণ্টার লেনদেনে একের পর এক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম কমতে থাকে। ফলে সূচকের বড় উত্থান দেখতে দেখতে বড় পতনে রূপ নেয়। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে ৯৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১১৭টির। আর ১৬০টির দাম অপরবর্তিত রয়েছে।
এতে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৪৮ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৫১৫ পয়েন্টে নেমে গেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় ৩৫ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৩২৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় ১৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪২১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
দিনভর বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৮১০ কোটি ৫২ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ১ হাজার ৬৬৬ কোটি ১৩ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন বেড়েছে ১৪৪ কোটি ৩৯ লাখ টাকা।
ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে ওরিয়ন ফার্মার শেয়ার। কোম্পানিটির ১৭৯ কোটি ১৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বেক্সিমকোর ১১৪ কোটি ৫৯ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৯৭ কোটি ৬৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ইউনিক হোটেল।এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- বিডিকম অনলাইন, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন, জেএমআই হসপিটাল অ্যান্ড রিকুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিং, ইস্টার্ন হাউজিং, শাহজিবাজার পাওয়ার, বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেম এবং ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1853777201.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ১৬১ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ১২৬ কোটি ১৪ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৪০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭৪টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৮৩টির এবং ৮৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/703416659.jpg[/IMG]
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (২৭ সেপ্টম্বর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) মূল্যসূচক কমেছে। সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম। এর মাধ্যমে চলতি সপ্তাহে লেনদেন হওয়া তিন কার্যদিবসেই শেয়ার বাজারে দরপতন হলো। শেয়ারবাজারে এমন টানা দরপতন দেখা দেওয়ায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। তবে বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এখন যে দরপতন হচ্ছে তাতে বিনিয়োগকারীদের আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। কয়েকদিনের টানা উত্থানের কারণে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বেশ বেড়ে গেছে। এ কারণে বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ শেয়ার বিক্রি করে মুনাফা তুলে নেওয়ার চেষ্টা করছেন। এ কারণে বিক্রির চাপ বেড়ে যাওয়ায় কিছুটা মূল্য সংশোধন হয়েছে।
তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, মঙ্গলবার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ২০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদনের প্রথম দুই ঘণ্টা সূচকের ঊর্ধ্বমুখী ধারা অব্যাহত থাকে।
তবে দুপুর সাড়ে ১২টার পর লেনদেন অংশ নেওয়া বেশকিছু প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম কমে যায়। এ দাম কমার প্রবণতা অব্যাহত থাকে লেনদেনের শেষ পর্যন্ত। ফলে দিনের লেনদেন শেষ একদিকে দাম কমার পাল্লা বড় হয়, অন্যদিকে পতন হয় সবকটি মূল্যসূচকের।
দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে ৬০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৬টির। আর ১৭৪টির দাম অপরবর্তিত রয়েছে। এতে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ২১ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৪৮৯ পয়েন্টে নেমে গেছে। এর মাধ্যমে নয় কার্যদিবস পর ডিএসইর প্রধান সূচক সাড়ে পাঁচ হাজার পয়েন্টের নিচে নামলো।
অন্য দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় ১৫ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৩১৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় ৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪১৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
এদিকে সবকটি মূল্যসূচক কমলেও ডিএসইতে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। দিনভর বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৪৯৪ কোটি ৬ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ১ হাজার ৩০০ কোটি ১৭ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন বেড়েছে ১৯৩ কোটি ৮৯ লাখ টাকা।
ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে ওরিয়ন ফার্মার শেয়ার। কোম্পানিটির ১১৯ কোটি ২১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বেক্সিমকোর ৯৪ কোটি ১০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৬৭ কোটি ৪৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে সাইফ পাওয়ার টেক।
এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- ইস্টার্ন হাউজিং, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন, বিডিকম অনলাইন, জেএমআই হসপিটাল অ্যান্ড রিকুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিং, ইউনিক হোটেল, শাহিনপুকুর সিরামিক এবং এডিএন টেলিকম।
অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ১৮ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ১০৩ কোটি ৪০ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেওয়া ২৫৩টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৬০টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৯৪টির এবং ৯৯টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1367213308.jpg[/IMG]
টানা তিন কার্যদিবস দরপতনের পর সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচক কিছুটা বেড়েছে। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) মূল্যসূচক বেড়েছে। তবে মূল্যসূচক বাড়লেও দুই বাজারেই যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে, কমেছে তার থেকে বেশি। একই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। এর আগে সপ্তাহের প্রথম তিন কার্যদিবস শেয়ারবাজারে টানা দরপতন হয়। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা আতঙ্ক দেখা দেয়। তবে এই দরপতনকে স্বাভাবিক মূল্য সংশোধন উল্লেখ করে বিনিয়োগকারীদের আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ দেন বিশ্লেষকরা। তিন কার্যদিবস টানা দরপতনের পর বুধবার (২৮ সেপ্টেম্বর) শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ১১ পয়েন্ট বেড়ে যায়।
লেনদনের শুরুতে দেখা দেওয়া সূচকের এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা শেষ পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। তবে লেনদেনের শেষদিকে বেশকিছু প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম কমে যায়। অবশ্য দাম বাড়ার ধারা ধরে রাখে বড় মূলধনের বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। ফলে দরপতনের তালিকা বড় হলেও মূল্যসূচক ঊর্ধ্বমুখী থেকেই দিনের লেনদেন শেষ হয়।
বুধবার লেনদেন শেষে ডিএসইতে ৭১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১১৪টির। আর ১১৮৬টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৭ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৪৯৬ পয়েন্টে উঠে এসেছে।
অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় ৬ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৩২৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় ২ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ৪১৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ১৬ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ১০১ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেওয়া ২৪৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৬০টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৭৭টির এবং ১০৯টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। মূল্যসূচক বাড়ার পাশাপাশি দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার। তবে লেনদেনে কিছুটা ধীরগতি দেখা যাচ্ছে। প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রায় ৫০ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট। আর লেনদেনে হয়েছে ২০০ কোটি টাকার কম। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পাশাপাশি অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) মূল্যসূচক ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে। এ বাজারটিতেও সূচক ঊর্ধ্বমুখী থাকার পাশাপাশি দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার। এদিন ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বাড়ার মাধ্যমে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1261517964.jpg[/IMG]