-
সোমবার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে সূচকের কিছুটা নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার। তবে লেনদেনে বেশ ভালো গতি দেখা যাচ্ছে। প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মাত্র ২১ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক কমেছে ২ পয়েন্ট। আর লেনদেনে হয়েছে ৩০০ কোটি টাকার কিছু বেশি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পাশাপাশি অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) দাম বাড়ার তুলনায় কমার তালিকায় রয়েছে বেশি প্রতিষ্ঠান। সেই সঙ্গে কমেছে মূল্যসূচক। এর আগে গত সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে তিন কার্যদিবস ঊর্ধ্বমূখী থাকে শেয়ারবাজার। এর মধ্যে সপ্তাহের শেষ দুই কার্যদিবসেই সূচক বাড়ে। আর ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির কারণে চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার শেয়ারবাজারে লেনদেন বন্ধ থাকে। এ পরিস্থিতিতে সোমবার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের তুলনায় ২২ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের শুরুতে দেখা দেওয়া এই বড় উত্থান স্থায়ী হয়নি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1910672080.jpg[/IMG]
-
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বুধবার মূল্য সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে। আজ ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর অপরিবর্তিত রয়েছে। এদিন বেলা ১০টা ২৫ মিনিট পরযন্ত ডিএসইতে ২৫৩ কোটি ২৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিএসই প্রধান বা ডিএসইএক্স সূচক ১৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৪৬৯ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪২০ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক দশমিক ৯৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৩১০ পয়েন্টে। আজ ডিএসইতে ৩০৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৯৮টির, কমেছে ৩৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬৬টির।
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে। আজ সিএসইতে ২ কোটি ৩২ লাখ ৮৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1637911007.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে সূচকের বেশ অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে। তবে লেনদেনে বেশ ভালো গতি রয়েছে। সেই সঙ্গে দাম কমার তুলনায় বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। অবশ্য দাম বাড়া বা কমার তুলনায় দাম অপরিবর্তিত থাকার তালিকায় রয়েছে বেশি প্রতিষ্ঠান। প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৪০ শতাংশের বেশি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এরপরও প্রধান মূল্যসূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। আর লেনদেন হয়েছে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পাশাপাশি অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেরও (সিএসই) মূল্যসূচকে অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে। তবে এ বাজারটিতেও দাম কমার তুলনায় দাম বাড়ার তালিকায় বেশি প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
এর আগে গত সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে তিন কার্যদিবস ঊর্ধ্বমূখী থাকে শেয়ারবাজার। এর মধ্যে সপ্তাহের শেষ দুই কার্যদিবসেই সূচক বাড়ে। তবে চলতি সপ্তাহের প্রথম লেনদেনের দিন বা সোমবার বড় দরপতন হয়। ডিএসইর প্রধান সূচক ১১৯ পয়েন্ট পড়ে যায়। পরের কার্যদিবস মঙ্গলবার লেনদেনের শুরুতে সূচকের বড় উত্থান হলেও শেষ পর্যন্ত সূচক বাড়ে ১ পয়েন্টের কম। সেই সঙ্গে লেনদেন কমে দুই মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে যায়। আর বুধবার লেনদেন কমে দুই মাস পর হাজার কোটি টাকার কম লেনদেন হয়। এ পরিস্থিতিতে বৃহস্পতিবার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় প্রায় সবকটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসই’র প্রধান সূচক আগের দিনের তুলনায় প্রায় ১০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের ১৪ মিনিটের মাথায় ডিএসই’র প্রধান সূচক বাড়ে ১৪ পয়েন্ট। তবে এরপর বেশকিছু প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম কমে যায়। এতে লেনদেনের আধাঘণ্টার মাথায় ডিএসই’র প্রধান সূচক ৫ পয়েন্ট কমে যায়। তবে অল্প সময়ের মধ্যে আবার সূচক বাড়তে দেখা যাচ্ছে। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১০টা ৮ মিনিটে ডিএসইতে ১০৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৫১টির। আর ১২৮টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতে ডিএসই’র প্রধান সূচক বেড়েছে ৪ পয়েন্ট। তবে অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ৩ পয়েন্ট। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক দশমিক ৮১ পয়েন্ট কমেছে। এ সময় পর্যন্ত ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৪২ কোটি ৩৭ লাখ টাকা।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৭ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হয়েছে ২ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেওয়া ৮৭ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯টির, কমেছে ১৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টির।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/946819928.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেই লেনদেনে ভালো গতি রয়েছে। পাশাপাশি দাম কমার তুলনায় দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৪৫ শতাংশের বেশি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্য সূচক বেড়েছে ১৬ পয়েন্ট। আর লেনদেনে হয়েছে ২০০ কোটি টাকার বেশি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পাশাপাশি অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) মূল্যসূচকে ঊর্ধ্বগতি প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। এ বাজারটিতেও দাম কমার তুলনায় দাম বাড়ার তালিকায় বেশি প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় প্রায় সবকটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের তুলনায় ১৬ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের চার মিনিটের মাথায় ডিএসইর প্রধান সূচক বাড়ে ২২ পয়েন্ট।
এরপর সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা কিছুটা কমে। লেনদেনের ১৬ মিনিটের মাথায় ডিএসইর প্রধান সূচক বাড়ে ৬ পয়েন্ট। অবশ্য এরপর সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা আবার বাড়তে দেখা যাচ্ছে। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১০টা ১০ মিনিটে ডিএসইতে ১২৭টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৫৯টির। আর ১৩৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতে ডিএসইর প্রধান সূচক বেড়েছে ২৫ পয়েন্ট। তবে অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই-৩০ সূচক বেড়েছে ৭ পয়েন্ট। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। এ সময় পর্যন্ত ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৬৭ কোটি ৬০ লাখ টাকা।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1730384832.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩৩ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হয়েছে দুই কোটি ২১ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭০ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৫টির, কমেছে ১৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬টির।
-
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে দাম কমার তুলনায় দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। পাশাপাশি লেনদেনে কিছুটা ভালো গতি দেখা যাচ্ছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ২৮ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে ৫ পয়েন্ট। আর লেনদেনে হয়েছে ২৫০ কোটি টাকার বেশি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পাশাপাশি চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)-ও মূল্যসূচকে নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। এ বাজারটিতেও দাম বাড়ার তুলনায় দাম কমার তালিকায় বেশি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় প্রায় সবকটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের তুলনায় ১০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের ৫ মিনিটের মাথায় ডিএসইর প্রধান সূচক বাড়ে ১৭ পয়েন্ট। এরপর সূচক নিচের দিকে নামতে থাকে। লেনদেনের আধাঘণ্টা পার হতেই ঋণাত্মক হয়ে পড়ে সূচক। লেনদেনের ৩৫ মিনিটের মাথায় ডিএসইর প্রধান সূচক ৭ পয়েন্ট কমে যায়। অবশ্য এরপর আবার সূচক বাড়তে দেখা যাচ্ছে। ডিএসইতে ৮৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৮১টির। আর ১৫৪টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1441706910.jpg[/IMG]
এতে ডিএসইর প্রধান সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই-৩০ সূচক বেড়েছে ১ পয়েন্ট। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়েছে। এ সময় পর্যন্ত ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৪ কোটি ৭ লাখ টাকা।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৪ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪ কোটি ১৯ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০০ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৮টির, কমেছে ২৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টির।
-
দরপতন আতঙ্কের মধ্যদিয়ে সপ্তাহের তৃতীয় কর্মদিবস মঙ্গলবারও (১৮ অক্টাবর) দেশের পুঁজিবাজারে লেনদেন হয়েছে। ফলে বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বিক্রির চাপে এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক কমেছে ১২ পয়েন্ট। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক কমেছে ৪১ পয়েন্ট পয়েন্ট। সূচকের পাশাপাশি কমেছে লেনদেন হওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
আজ ডিএসইতে ৩৬৯টি প্রতিষ্ঠানের মোট ১৩ কোটি ২৪ লাখ ১৬ হাজার ২৩২টি শেয়ার ও ইউনিট কেনাবেচা হয়েছে, যার মূল্য ১ হাজার ৫ কোটি ৯৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ২৯৭ কোটি ৮৩ লাখ ১৪ হাজার টাকা। অর্থাৎ আগের দিনের চেয়ে লেনদেন কমেছে। ৪৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে, কমেছে ১০০টির। অপরিবর্তিত রয়েছে ২২০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। লেনদেন হওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমায় ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১২ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৪০০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। প্রধান সূচকের পাশাপাশি ডিএসইএস শরিয়াহ সূচক দশমিক ৬ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪০৬ পয়েন্টে এবং ডিএস-৩০ সূচক দশমিক ১০ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ২৭৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আজ লেনদেনের শীর্ষে ছিল ওরিয়ন ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেডের শেয়ার। দ্বিতীয় স্থানে ছিল ওরিয়ন ইস্টার্ন হাউজিংয়ের শেয়ার। তৃতীয় স্থানে ছিল জেএমআই সিরিঞ্জের শেয়ার। এরপর যথাক্রমে লেনদেনের শীর্ষে ছিল বেক্সিমকো লিমিটেডর শেয়ার, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, বাংলাদেশ মনোস্পুল পেপার ম্যানুফ্যাকচারিং, জেএমআই হসপিটাল, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন এবং বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমের শেয়ার।
সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৪১ পয়েন্ট কমে ১৮ হাজার ৮৫৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এই বাজারে ২০০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ৩৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে, কমেছে ৮০টির। অপরিবর্তিত রয়েছে ৮৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দর। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪১ কোটি ৬৫ লাখ ৬৩ হাজার ৮৪২ টাকার শেয়ার। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৬৯ কোটি ৬৩ লাখ ৯ হাজার টাকার শেয়ার।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/946819928.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় ডিএসইর লেনদেন কমেছে।
[ATTACH=CONFIG]18396[/ATTACH]
আমরা যদি ঢাকা স্টক মার্কেটের নিউজ গুলো ফলো করি তবে দেখতে পাবো গতকাল মঙ্গলবার চলতি সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সিংহভাগ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিটদর অপরিবর্তিত থাকলেও লেনদেন কমেছে। একই সঙ্গে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে। তবে অন্য দুই সূচকের সামান্য উত্থান হয়েছে। বাজার পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, গতকাল লেনদেনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। গতকাল দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১২ দশমিক ৩১ পয়েন্ট বা দশমিক ১৯ শতাংশ কমে ছয় হাজার ৪০০ দশমিক ৭০ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসইএস বা শরিয়াহ সূচক দশমিক ০৬ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ৪০৬ দশমিক ৮৩ পয়েন্টে অবস্থান করে। আর ডিএস৩০ সূচক দশমিক ১০ পয়েন্ট বেড়ে দুই হাজার ২৭৭ দশমিক ৪৪ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসইতে লেনদেন হয় ১ হাজার ৫ কোটি ৯৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ২৯৭ কোটি ৮৩ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ হিসাবে লেনদেন কমেছে ২৯১ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। এদিন ১৩ কোটি ২৪ লাখ ১৬ হাজার ২৩২টি শেয়ার ১ লাখ ৮১ হাজার ১৬৮ বার হাতবদল হয়। লেনদেন হওয়া ৩৬৯ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৪৯টির, কমেছে ১০০টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ২২০টির দর। অন্যদিকে সিএসইতে গতকাল সিএসসিএক্স মূল্যসূচক ২৪ দশমিক ৬৬ পয়েন্ট বা দশমিক ২১ শতাংশ কমে ১১ হাজার ৩০০ দশমিক ৮৭ পয়েন্টে এবং সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৪১ দশমিক ১৮ পয়েন্ট বা দশমিক ২১ শতাংশ কমে ১৮ হাজার ৮৫৪ দশমিক ১৭ পয়েন্টে অবস্থান করে। গতকাল সর্বমোট ২০০টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৩৬টির কমেছে ৮০টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৮৪টির দর। সিএসইতে এদিন ৪১ কোটি ৬৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৬৯ কোটি ৬৩ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট।
-
দরপতনের বৃত্তে আটকে গেছে শেয়ারবাজার। প্রতিদিনই লেনদেনে অংশ নেওয়া যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ছে, কমছে তার থেকে বেশি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। এতে বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ করা পুঁজি ধারাবাহিকভাবে কমে চলেছে। দাম কমতে কমতে অর্ধেকের বেশি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম ফ্লোর প্রাইসে (দাম কমার সর্বনিম্ন সীমা) চলে এসেছে। এতে অনেকে লোকসানে শেয়ার বিক্রির চেষ্টা করলেও ক্রেতা না থাকায় বিক্রি করতে পারছেন না। ফলে একদিকে বিনিয়োগকারীদের লোকসানের পাল্লা ভারি হচ্ছে, অন্যদিকে বাড়ছে হতাশা। আগের কার্যদিবসের ধারাবাহিকতায় চলতি সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবারও প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) মূল্যসূচকের পতন হয়েছে। এর মাধ্যমে চলতি সপ্তাহের চার কার্যদিবসেই শেয়ারবাজারে দরপতন হলো। আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসেও শেয়ারবাজারে দরপতন হয়। ফলে টানা পাঁচ কার্যদিবস দরপতন হলো।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/946819928.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের প্রথম চার কার্যদিবস টানা দরপতনের পর শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। একই সঙ্গে দাম বাড়ার তুলনায় দাম কমার তালিকায় রয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। পাশাপাশি লেনদেনে ধীরগতি দেখা যাচ্ছে। বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর) দিনের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ২০ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট। আর লেনদেনে হয়েছে ২০০ কোটি টাকার কম। অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) মূল্যসূচকের নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। একই সঙ্গে দাম বাড়ার তুলনায় দাম কমার তালিকায় রয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় প্রায় সবকটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের তুলনায় ৯ পয়েন্ট বেড়ে যায়।
তবে বেশি সময় সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকেনি। লেনদেনের ২০ মিনিটের মাথায় ডিএসইর প্রধান সূচক ১৭ পয়েন্ট কমে যায়। অবশ্য এরপর আবার সূচক উপরের দিকে উঠতে দেখা যাচ্ছে। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সকাল ১০টা ৮ মিনিটে ডিএসইতে ৫৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৬৬টির। আর ১৫৬টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতে ডিএসইর প্রধান সূচক কমেছে ১ পয়েন্ট। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে দশমিক ৯৫ পয়েন্ট। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক দশমিক শূন্য ৪ পয়েন্ট কমেছে। এ সময় পর্যন্ত ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২০৩ কোটি ২৯ টাকা।
অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৬ পয়েন্ট কমেছে। লেনদেন হয়েছে ১ কোটি ২১ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেওয়া ৫৭ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ১২টির, কমেছে ২৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির। এর আগে সপ্তাহের প্রথম চার কার্যদিবস শেয়ারবাজারে টানা দরপতন হয়। এতে চার কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান মূল্যসূচক ১০৪ পয়েন্ট কমেছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/285319702.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
একদিন সূচকের সামান্য উত্থান আর চার দিন সূচক পতনের মাধ্যমে অক্টোবর মাসের আরও একটি সপ্তাহ পার করেছে দেশের পুঁজিবাজার। বিদায়ী সপ্তাহে সূচক এবং অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। তাতে বিনিয়োগকারীদের বাজার মূলধন অর্থাৎ পুঁজি কমেছে চার হাজার ৩২ কোটি ৪১ হাজার ৯৮১ টাকা। তবে লেনদেন কিছুটা বেড়েছে। সাপ্তাহিক বাজার বিশ্লেষণে এ চিত্র দেখা গেছে।
বাজারের চিত্রে দেখা গেছে, গত সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার লেনদেনের শুরুতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মূলধন ছিল ৭ লাখ ৭৩ হাজার ৯৩৯ কোটি টাকা। আর শেষ দিন বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে মূলধন ছিল ৭ লাখ ৬৯ হাজার ৯০৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ টাকার অংকে পুঁজি কমেছে ৪ হাজার ৩২ কোটি টাকা। শতাংশের হিসাবে মূলধন কমেছে দশমিক ৫২ শতাংশ। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) একই অবস্থায় লেনদেন হয়েছে।
[ATTACH=CONFIG]18411[/ATTACH]
বিদায়ী (১৬-২০ অক্টোবর) সপ্তাহে পুঁজিবাজারে মোট পাঁচ কর্মদিবস লেনদেন হয়েছে। এ পাঁচ দিনের মধ্যে সপ্তাহের প্রথম চার কর্মদিবস দরপতনের মাধ্যমে লেনদেন হয়েছে। এরপর সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে লেনদেন হয়েছে সূচকের বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে। আলোচিত এ সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৮৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ৪১টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে, কমেছে ১৭১টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭৪টির।