-
ফের টানা দরপতনের ধারায় শেয়ারবাজার। নতুন ৩৪টিসহ গতকাল রোববার দিনের লেনদেন শেষে ফ্লোর প্রাইসে নেমে আসা শেয়ার সংখ্যা ২৭৯টিতে দাঁড়ায়, যা তালিকাভুক্ত মোট শেয়ারের প্রায় ৭২ শতাংশ। অধিকাংশ শেয়ার ফ্লোর প্রাইসে নেমে আসার পরও সর্বশেষ সাত কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসইতে প্রধান মূল্য সূচক ১৫৬ পয়েন্ট হারিয়েছে। সূচক পতনের হার প্রায় আড়াই শতাংশ।
সূচক পতনের মূল কারণ হলো- সাম্প্রতিক সময়ে যেসব শেয়ারের অস্বাভাবিক দরবৃদ্ধির ওপর ভর করে সূচক বেড়েছিল, এখন সেসব শেয়ারের দরও কমতে শুরু করেছে। গতকাল ডিএসই-এক্স সূচক ৪৮ পয়েন্ট হারিয়ে ৬৩৪৪ পয়েন্টে নেমেছে। বেক্সিমকো লিমিটেড, ওরিয়ন ফার্মা, জেএমআই হসপিটাল রিক্যুইজিট, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ এবং কহিনূর কেমিক্যালসের কারণে সূচক হারিয়েছে ২২ পয়েন্ট।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/668538903.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে বড় উত্থান প্রবণতা দেখা দিয়েছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বাড়ার পাশাপাশি বেড়েছে সবকটি মূল্যসূচক। তবে লেনদেনে ধীরগতি দেখা যাচ্ছে। প্রথম আধঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৫ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে প্রায় ৪০ পয়েন্ট। আর লেনদেনে হয়েছে ১০০ কোটি টাকার কিছু বেশি।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশিসংখ্যক প্রতিষ্ঠান। অবশ্য দুই বাজারেই দাম বাড়া বা কমার তুলনায় দাম অপরিবর্তিত থাকা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেশি। এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের তুলনায় ৫ পয়েন্ট বেড়ে যায়।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/122250295.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকে দেখা দিয়েছে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা। লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বাড়ার পাশাপাশি বেড়েছে সবকটি মূল্যসূচক। সেই সঙ্গে লেনদেনে ভালো গতি দেখা যাচ্ছে। প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৪ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে প্রায় ২০ পয়েন্ট। আর লেনদেন হয়েছে প্রায় দেড়শ কোটি টাকা।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। অবশ্য দুই বাজারেই দাম বাড়া বা কমার তুলনায় দাম অপরিবর্তিত থাকা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেশি।
এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসই’র প্রধান সূচক আগের দিনের তুলনায় ১৫ পয়েন্ট বেড়ে যায়। তবে লেনদেনের সময় পাঁচ মিনিট পার হতেই বেশ কয়েকটি কোম্পানির শেয়ার দাম কমে যায়। এতে কমে আসে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা। এমনকি লেনদেনের ১৬ মিনিটের মাথায় ডিএসই’র প্রধান সূচক ঋণাত্মক হয়ে পড়ে। অবশ্য এরপর আবার সূচক বাড়তে থাকে। লেনদেনের আধাঘণ্টার মাথায় ডিএসই’র প্রধান সূচক প্রায় ২০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। কিন্তু এরপর সূচক আবার কমতে দেখা যাচ্ছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1915881371.jpg[/IMG]
-
লেনদেন শুরু হয়েছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসইতে। আজ সকাল ১১টায় দিনের লেনদেন শুরু হয়। যদিও অন্যান্য দিনের মত আজ সকাল সাড়ে ৯টায় দিনের লেনদেন শুরুর কথা ছিল। বিলম্বে লেনদেন শুরু হওয়ায় স্বাভাবিক লেনদেন শেষ হওয়ার সময়ও কিছুটা পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। অন্যান্য দিন স্বাভাবিক লেনদেন শেষ হয় দুপুর ১টা ৫০ মিনিটে। আজ তা শেষ হবে দুপুর আড়াইটায়। তাছাড়া ক্লোজিং সেশনের লেনদেন চলবে আরও ৫ মিনিট।
টানা তিন কার্যদিবস ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর দেশের শেয়ারবাজারে আবার বড় দরপতন হয়েছে। এদিকে লেনদেন শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ৩১৪ শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড লেনদেনে এসেছে। এর মধ্যে ৫৭টি দর বেড়ে কেনাবেচা হতে দেখা গেছে। বাকিগুলোর মধ্যে ৮৫টি দর হারিয়ে এবং ১৭২টি দর অপরিবর্তিত অবস্থায় কেনাবেচা হচ্ছে। দুপুর ১২টায় অধিকাংশ শেয়ার দর হারিয়ে কেনাবেচা হওয়ার প্রেক্ষাপটে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩৬ পয়েন্ট হারিয়ে ৬৩৪১পয়েন্টে অবস্থান করতে দেখা গেছে।
প্রথম ঘণ্টা পর্যন্ত এ বাজারে ৩৪৫ কোটি ৮৯ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1390557351.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
ইন্সুরেন্স সেক্টর নিয়ে আলোচনা।
2021 সালের মার্চ থেকে ইন্সুরেন্স একটা বড় মুভমেন্ট করে 2022 সালের জুন প্রর্যন্ত চলমান থাকে। মার্কেট এ বিভিন্ন PSI দিয়ে বাজার এ পাবলিক শেয়ার এ আকর্ষণীয় ভাবে বাই করতে থাকে। এখন বাজার এ ইন্সুরেন্স এর মানি ফলও নাই। ইন্সুরেন্স এ মামুরা বের হয়ে গেছে , সাধারণ বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করে ভুগছে। আগামী দুই ফিনান্সিয়াল কোয়াটার প্রর্যন্ত ইন্সুরেন্স গুলা একুমুলেশন হয়ে কিছু শেয়ার হয়ে কিছু ইন্সুরেন্স Price করবে। তবে সব গুলা না।
[ATTACH=CONFIG]18474[/ATTACH]
-
চেক নগদায়ন হওয়ার আগেই শেয়ার কেনার সুযোগ দেওয়ার পর শেয়ারবাজারে মূল্যসূচক বাড়ার পাশাপাশি লেনদেনের গতি বেড়েছে। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (৩ নভেম্বর) লেনদেনের শুরুতে মূল্যসূচকে কিছুটা অস্থিরতা থাকলেও লেনদেনে বেশ ভালো গতি ছিল। প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩০ শতাংশের বেশি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে ১২ পয়েন্ট। আর লেনদেন ছুঁয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। একই সঙ্গে দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। অবশ্য দুই বাজারেই দাম বাড়া বা কমার তুলনায় দাম অপরিবর্তিত থাকা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেশি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1036490681.jpg[/IMG]
-
টানা গত চার কার্যদিবস ঊর্ধ্বমুখী ছিল দেশের শেয়ারবাজার। কিন্তু চলতি সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (৭ নভেম্বর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সবকটি মূল্যসূচক কমেছে। সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। মূল্যসূচক ও লেনদেন কমার পাশাপাশি দুই বাজারেই যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে, তার থেকে কমেছে বেশি। অবশ্য দাম বাড়া বা কমার তুলনায় দাম অপরিবর্তিত থাকা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যাই বেশি। দাম অপরিবর্তিত থাকা এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম ফ্লোর প্রাইসে (দাম কমার সর্বনিম্ন সীমা) আটকে রয়েছে। বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের তুলনায় ২ পয়েন্ট বেড়ে যায়। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই বড় হয় দরপতনের তালিকা। যা অব্যাহত থাকে লেনদেনের শেষ পর্যন্ত।
ফলে দরপতনের তালিকা বড় হওয়ার পাশাপাশি সবকটি মূল্যসূচক কমে দিনের লেনদেন শেষ হয়। লেনদেন শেষে ডিএসইতে মাত্র ৪৮ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার তালিকায় নাম লেখায়। বিপরীতে দাম কমে ৯৮টির। আর ২০৮টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
এতে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ২২ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৩৯৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় ১২ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ২৪৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় ৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪০১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সবকটি মূল্যসূচক কমার পাশাপাশি ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ আগের কার্যদিবসের তুলনায় কমেছে। দিনভর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ২৩৫ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ২৭৫ কোটি ৩১ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন কমেছে ৪১ কোটি ৬৬ লাখ টাকা।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/179946998.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ৩৯ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ২২ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেওয়া ২৩৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৪৯টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৬৫টির এবং ১২১টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/726033873.jpg[/IMG]
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস (বুধবার) লেনদেনের শুরুতে মূল্যসূচকে নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে লেনদেনে ধীরগতি রয়েছে। পাশাপাশি দাম বাড়ার তুলনায় দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ১৫ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক কমেছে ১২ পয়েন্ট। আর লেনদেন হয়েছে ২০০ কোটি টাকার কম।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)-ও প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে মূল্যসূচক নিম্নমুখী রয়েছে। সেই সঙ্গে দাম কমার তালিকায় রয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় প্রায় সবকটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের তুলনায় ৪ পয়েন্ট বেড়ে যায়।
লেনদেনের শুরুতে দেখা দেয়া এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা প্রথম ১২ মিনিট অব্যাহত থাকে। তবে এরপর একের পর এক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম কমতে থাকে। এতে দেখতে দেখতে ঋণাত্মক হয়ে পড়েছে সূচক।
-
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস বড় দরপতনের পর দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (১৪ নভেম্বর) লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেইসঙ্গে লেনদেনে ধীরগতি রয়েছে। প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ১৭ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক কমেছে ৬ পয়েন্ট। আর লেনদেন হয়েছে প্রায় ২০০ কোটি টাকা। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে মূল্যসূচক নিম্নমুখী রয়েছে। সেইসঙ্গে দাম বাড়ার তুলনায় দাম কমার তালিকায় রয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান।
অবশ্য দুই বাজারেই দাম বাড়া বা কমার তুলনায় দাম অপরিবর্তিত থাকা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেশি। এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম ফ্লোর প্রাইসে (দাম কমার সর্বনিম্ন সীমা) আটকে রয়েছে। ক্রেতা না থাকায় যাদের কাছে এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট আছে তারা বিক্রি করতে পারছেন না। এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম কমার মাধ্যমে। ফলে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের তুলনায় ৫ পয়েন্ট কমে যায়।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/778375895.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সবকটি মূল্যসূচকের বড় পতন হয়েছে। এর মাধ্যমে চলতি সপ্তাহের প্রথম দুই কার্যদিবসেই শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের বড় পতন হলো।মুল্যসূচক কমার পাশাপাশি শেয়ারবাজারে দেখা দিয়েছে লেনদেন খরা। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন কমে ৩০০ কোটি টাকার ঘরে নেমে গেছে। সেই সঙ্গে দুই বাজারেই দাম বাড়ার তুলনায় দাম কমার তালিকায় স্থান করে নিয়েছে বেশিসংখ্যক প্রতিষ্ঠান। অবশ্য দাম বাড়া বা কমার তুলনায় দাম অপরিবর্তিত থাকা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যাই বেশি। দাম অপরিবর্তিত থাকা এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম ফ্লোর প্রাইসে (দাম কমার সর্বনিম্ন সীমা) আটকে রয়েছে। ফ্লোর প্রাইসে আটকে থাকা এসব প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগকারীরা ক্রেতার অভাবে তাদের কাছে থাকা শেয়ার বিক্রি করতে পারছেন না।
বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, সোমবার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের তুলনায় ৫ পয়েন্ট কমে যায়। লেনদেনের শুরুতে দেখা দেওয়া এই নিম্নমুখী প্রবণতা লেনদেনের শেষ পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। এমনকি লেনদেনের শেষদিকে সূচকের পতনের মাত্রা বেড়ে যায়। ফলে মোটামুটি বড় পতন দিয়েই দিনের লেনদেন শেষ হয়। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে মাত্র ১৩ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৭২টির। আর ২১৯টির দাম অপরবর্তিত রয়েছে। এতে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ২৪ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ১৯০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর *দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় ২ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ১৭৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় ৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৩৪২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
সবকটি মূল্যসূচক কমার দিনে ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ আগের কার্যদিবসের তুলনায় কমেছে। দিনভর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫১ কোটি ৯০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ৪২২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন কমেছে ৭০ কোটি ৯৮ লাখ টাকা।
বাজারটিতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে জেনেক্স ইনফোসিসের শেয়ার। কোম্পানিটির ৪৭ কোটি ৯১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ওরিয়ন ফার্মার ২৪ কোটি ৭ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ১৯ কোটি ২৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে নাভানা ফার্মা। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- ইস্টার্ন হাউজিং, বসুন্ধরা পেপার, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল , বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন, আমরা নেটওয়ার্ক, পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্স এবং সামিট এলায়েন্স পোর্ট।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1566037456.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ৬১ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ১৩ কোটি ১৪ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেওয়া ১৩৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৩টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৫০টির এবং ৭১টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।