-
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের বেশ অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে লেনদেনে ধীরগতি রয়েছে। পাশাপাশি দাম বাড়ার তালিকায় যে কয়টি প্রতিষ্ঠান নাম লিখিয়েছে তার থেকে বেশি দাম কমার তালিকায় রয়েছে। প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ২১ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক কমেছে ৩ পয়েন্ট। আর লেনদেন হয়েছে ৫০ কোটি টাকার কিছু বেশি।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে সূচক নিম্নমুখী রয়েছে। সেই সঙ্গে এ বাজারটিতেও লেনদেনে ধীরগতি দেখা যাচ্ছে। পাশাপাশি দাম বাড়ার থেকে দাম কমার তালিকায় বেশি প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের শুরুতে দেখা দেওয়া এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা প্রথম ১০ মিনিট অব্যাহত থাকে। এতে লেনদেনের ১০ মিনিটের মাথায় ডিএসইর প্রধান সূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে যায়।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1662319432.png[/IMG]
-
শেয়ার বিক্রির চাপের মধ্যদিয়ে সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার (১৯ জানুয়ারি) দেশের পুঁজিবাজারে লেনদেন হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক কমেছে ৪৪ পয়েন্ট। সূচকের পাশাপাশি কমেছে লেনদেন ও অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম। এর ফলে বৃহস্পতিবার সূচক বৃদ্ধির পর রোববার পুঁজিবাজারে দরপতন হয়েছে। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে মাত্র ২৮৫ কোটি টাকা। যা গত এক মাস ১১ দিনের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন। এর আগে গত ৮ জানুয়ারি ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ২৮৪ কোটি ২০ লাখ ৩ হাজার টাকা। ডিএসইর তথ্যমতে, রোববার বাজারটিতে ৩০৮টি প্রতিষ্ঠানের ৩ কোটি ৭১ লাখ ৭৯ হাজার ৯৪২টি শেয়ার ও ইউনিট কেনা-বেচা হয়েছে। এ কেনা-বেচা থেকে মোট লেনদেন হয়েছে ২৮৫ কোটি ১৫ লাখ ৭৬ হাজার টাকা। আগের কর্মদিবস বৃহস্পতিবার লেনদেন হয়েছিল ৩৪০ কোটি ৩৩ লাখ ১ হাজার টাকা। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১৮টি কোম্পানির শেয়ারের, বিপরীতে কমেছে ১৪৮টির, আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৩২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/958819714.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বৃহস্পতিবার লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৫ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ২১২ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ২ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১৩৫৬ ও ২২২১ পয়েন্টে রয়েছে। এ সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ৩৪ কোটি ৯৯ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। বৃহস্পতিবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১১টির, কমেছে ১১৫ টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ৬৭টি কোম্পানির শেয়ার।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো- সী পার্ল, বিএসসি, রূপালি লাইফ, জেনেক্স, জেমেনী সী ফুড, ইন্ট্রাকো, আমরা নেটওয়ার্কস, বসুন্ধরা পেপার, শাইনপুকুর সিরামিক ও এপেক্স ফুট।
এর আগে, আজ লেনদেন শুরুর প্রথম ৫ মিনিটে ডিএসইএক্স সূচক কমে ২ পয়েন্ট। সকাল ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে ১ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সূচকের গতি নিম্নমুখী দেখা যায়। লেনদেন শুরুর ২০ মিনিট পর সকাল ১০টা ২০ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ২১৪ পয়েন্টে অবস্থান করে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1320362265.jpg[/IMG]
অপরদিকে লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ৬ পয়েন্ট কমে ১৮ হাজার ৩৫৪ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। এদিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ সময়ের ৫টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ১৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪টি কোম্পানি শেয়ারের দর।
-
টানা দরপতন আর লেনদেন খরার বৃত্তে আবদ্ধ হয়ে পড়েছে দেশের শেয়ারবাজার। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার দেশের শেয়ারবাজারে বড় ধরনের দরপতন হয়েছে। এ পতনের বাজারে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে মাত্র চারটি প্রতিষ্ঠান। সেই সঙ্গে লেনদেন হয়েছে ২৫০ কোটি টাকার কম। এর আগে গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া চার কার্যদিবসেই শেয়ারবাজারে দরপতন হয়। ফলে শেষ কার্যদিবসেই শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীদের দরপতন দেখতে হলো। শেয়ারবাজারে এমন দরপতন হওয়ায় রোববার মতিঝিলের রাস্তায় নেমে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন সাধারণ বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পাশাপাশি অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) বড় দরপতন হয়েছে। বাজারটিতে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লেখাতে পেরেছে মাত্র ২টি প্রতিষ্ঠান। সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/888412923.jpg[/IMG]
এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যেই শেয়ারবাজারে বড় দরপতনের আভাস পাওয়া যায়। লেনদেন শুরু হতেই একের পর এক প্রতিষ্ঠানের দরপতন হতে থাকে। ফলে লেনদেনের আধাঘণ্টার মাথায় ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ৭ পয়েন্ট কমে যায়। লেনদেনের সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে পতনের মাত্র। এক পর্যায়ে দুপুর পৌনে ১টার দিকে ‘বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ’র ব্যানারে বিনিয়োগকারীদের একটি দল ব্রোকারেজ হাউজ ছেড়ে রাস্তায় নেমে আসেন। মতিঝিলে অবস্থিত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের আগের কার্যালয়ের সামনে এক ঘণ্টার বেশি সময় অবস্থান নিয়ে তারা দরপতনের প্রতিবাদ জানান। ব্রোকারেজ হাউজ ছেড়ে বিনিয়োগকারীরা রাস্তায় নেমে আসলেও দরপতনের ধারা অব্যাহত থাকে। ফলে মূল্যসূচকের বড় পতন দিয়েই শেয়ারবাজারের লেনদেন শেষ হয়।
দিনের লেনদেন শেষে মাত্র চারটি প্রতিষ্ঠান দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৪৯টির। আর ১৩১টির দাম অপরবর্তিত রয়েছে। এ ধ্বংসস্তূপের মধ্যে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লেখাতে পারা চার প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে- আলহাজ্ব টেক্সটাইল, বাটা সু, প্রগতি লাইফ ইনস্যুরেন্স এবং রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স।
অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের দরপতন হওয়ায় ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ২৩ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ১৮২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় ৬ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ২১৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় ৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৩৫০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
সবকটি মূল্যসূচক কমলেও ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে। অবশ্য লেনদেন ২৫০ কোটি টাকার নিচে রয়েছে। দিনভর বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ২৩১ কোটি ৪১ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ২২২ কোটি ৯৯ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ৮ কোটি ৪২ লাখ টাকা। এ লেনদেন খরার বাজারে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে শাইনপুকুর সিরামিকসের শেয়ার। কোম্পানিটির ১৭ কোটি ৫১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা জেনেক্স ইনফোসিসের ১৬ কোটি ৪৮ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ১৫ কোটি ৩৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে সি পার্ল বিচ রিসোর্ট।
এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন, ওরিয়ন ফার্মা, আমরা নেটওয়ার্ক, আলহাজ্ব টেক্সটাইল, ওরিয়ন ইনফিউশন, জেমিনি সি ফুড এবং ইস্টার্ন হাউজিং।
-
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন বেড়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, সোমবার ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ১৭ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ১৯৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৫ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১৩৫৬ ও ২২১৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
[IMG]https://forex-bangla.com/attachment.php?attachmentid=17379&d=1649263497[/IMG]
এদিন ডিএসইতে ২৬১ কোটি ৭৩ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৩০ কোটি টাকা বেড়েছে। আগের দিন ডিএসইতে ২৩১ কোটি ৪১ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছিল। সোমবার ডিএসইতে ৩১০টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৬টি কোম্পানির, কমেছে ৯৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর। এদিন লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো— বিএসসি, জেনেক্স, সী পার্ল, এডিএন টেলিকম, শাইনপুকুর সিরামিক, ইস্টার্ন হাউজিং, মুন্নু এগ্রো, জেমেনী সী ফুড, ইন্ট্রাকো ও আলহাজ্ব টেক্সটাইল।
-
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (১ মার্চ) লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেইসঙ্গে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। পাশাপাশি লেনদেনে ভালো গতি দেখা যাচ্ছে। তবে, এর মধ্যেও প্রায় ১০০ প্রতিষ্ঠান ক্রেতা সংকটের মধ্যে পড়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দিনের সর্বনিম্ন দামে বিপুল বিক্রির আদেশ এলেও ক্রয় আদেশের ঘরশূন্য হয়ে পড়েছে। শেয়ারবাজারে এমন ক্রেতা সংকট দেখা দেওয়া নিয়মিত ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সপ্তাহের প্রথম দুই কার্যদিবস ২০০ বেশি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের ক্রয় আদেশের ঘরশূন্য হয়ে পড়ে। আর তৃতীয় কার্যদিবসে ক্রয় আদেশের ঘরশূন্য হয়ে পড়ে পৌনে ২০০ প্রতিষ্ঠানের। একদিকে, ক্রয় আদেশের ঘরশূন্য হয়ে পড়া, অন্যদিকে দিনের সর্বনিম্ন দামে এসব প্রতিষ্ঠানের বিপুল বিক্রির আদেশ আসায় যাদের কাছে এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট আছে তারা তা বিক্রি করতে পারছেন না। এমন ক্রেতা সংকট দেখা দেওয়ায় লেনদেনেও ধীরগতি দেখা যাচ্ছে। সপ্তাহের প্রথম দুই কার্যদিবস প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩০০ কোটি টাকার কম লেনদেন হয়। তবে, তৃতীয় কার্যদিবসে লেনদেন বেড়ে ৪০০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যায়। এমন পরিস্থিতিতে বুধবার ডিএসইতে লেনদেনের শুরুতে মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেইসঙ্গে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। পাশাপাশি লেনদেনে ভালো গতি দেখা যাচ্ছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1095805539.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে সূচক ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে। এ বাজারটিতেও লেনদেনে ভালো গতি দেখা যাচ্ছে। আর দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৪ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হয়েছে ৬১ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেওয়া ৪১ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ২২টির, কমেছে ৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১১টির।
-
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সবকটি মূল্যসূচকের বড় উত্থান হয়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠানের দাম। পাশাপাশি লেনদেনের পরিমাণও বেড়েছে। ডিএসইতে লেনদেন বেড়ে সাড়ে ছয়শ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে, যা প্রায় একমাসের মধ্যে সর্বোচ্চ।
মূল্যসূচকের বড় উত্থানের পাশাপাশি লেনদেন বাড়লেও এদিন তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের ক্রেতা সংকট দেখা যায়। ক্রেতা সংকটে পড়ে লেনদেনের শেষ দিকে প্রায় দুইশ প্রতিষ্ঠানের ক্রয় আদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়ে। অন্যদিকে দিনের সর্বনিম্ন দামে এসব প্রতিষ্ঠানের বিপুল বিক্রির আদেশ আসে। ফলে যাদের কাছে এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট রয়েছে ক্রেতা সংকটে তারা তা বিক্রি করতে পারেননি। এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই মূল্যসূচকের বড় উত্থানের আভাস পাওয়া যায়। প্রায় সবকটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে লেনদেন শুরু হওয়ায় প্রথম মিনিটেই ডিএসই’র প্রধান সূচক ১০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের শুরুতে দেখা দেওয়া এই বড় উত্থান প্রবণতা লেনদেনের শেষ পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। এমনকি লেনদেনের সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বাড়ে। সেই সঙ্গে বড় হয় দাম বাড়ার তালিকা।
দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে ১৫২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লেখাতে পেরেছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৪টির। দাম অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭৪টির। দাম বাড়ার তালিকায় থাকায় ৭টির দাম দিনের সর্বোচ্চ পরিমাণ বেড়েছে। এছাড়া ৩ শতাংশের ওপরে দাম বেড়েছে ৭৪টির। এর মধ্যে ৩৪টির দাম বেড়েছে ৫ শতাংশের ওপরে। এমন বাজারেও ১৭৮টি প্রতিষ্ঠানের ক্রেতা সংকট দেখা দেয়। ক্রেতা সংকটে পড়া এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৭৪টি আগে থেকেই ফ্লোর প্রাইসে আটকে রয়েছে। ৩টি প্রতিষ্ঠানের দাম কমে নতুন করে ফ্লোর প্রাইসে এসে ঠেকেছে। আর একটির দাম দিনের সর্বোচ্চ পরিমাণ কমেছে।
এতে দিনের লেনদেন শেষে ডিএসই’র প্রধান সূচক ডিএসই-এক্স আগের দিনের তুলনায় ৩৬ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ২৫০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় ৯ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ২২৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় ৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৩৬২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সবকটি মূল্যসূচক বাড়ার পাশাপাশি ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণও বেড়েছে। দিনভর বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৬৬২ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ৪২৭ কোটি ৭২ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন বেড়েছে ২৩৪ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। এর মাধ্যমে ৮ ফেব্রুয়ারির পর ডিএসইতে সর্বোচ্চ লেনদেন হলো।
টাকার অঙ্কে বাজারটিতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের শেয়ার। কোম্পানিটির ৪৮ কোটি ১২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা জেনেক্স ইনফোসিসের ৩৭ কোটি ৪৯ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ২৭ কোটি ২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে এডিএন টেলিকম। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- সি পার্ল বিচ রিসোর্ট, ইস্টার্ন হাউজিং, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ, লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ, বসুন্ধরা পেপার, ওরিয়ন ফার্মা এবং শাহিনপুকুর সিরামিকস।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1887654102.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ১২০ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ১৬ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৪৯টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১০৮টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ২৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪টির দাম।
-
সপ্তাহের প্রথম দুই কার্যদিবস ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (৭ মার্চ) লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে সূচকের বেশ অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে। তবে লেনদেনে ভালো গতি দেখা যাচ্ছে। বাজারটিতে প্রায় ১০০ প্রতিষ্ঠান ক্রেতা সংকটের মধ্যে পড়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দিনের সর্বনিম্ন দামে বিপুল বিক্রির আদেশ এলেও ক্রয় আদেশের ঘরশূন্য হয়ে পড়েছে। একদিকে ক্রয় আদেশের ঘরশূন্য হয়ে পড়া, অন্যদিকে দিনের সর্বনিম্ন দামে এসব প্রতিষ্ঠানের বিপুল বিক্রির আদেশ আসায় যাদের কাছে এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট আছে তারা তা বিক্রি করতে পারছেন না। [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/107866241.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেইসঙ্গে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। পাশাপাশি লেনদেনে ভালো গতি দেখা যাচ্ছে।
-
ক্রেতা সংকটের মধ্যে পড়েছে দেশের শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত অর্ধেকের বেশি প্রতিষ্ঠান। ফলে বড় দরপতন দিয়ে সপ্তহ শুরু করেছে শেয়ারবাজার। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার (১২ মার্চ) সবকটি মূল্যসূচকের বড় পতনের পাশাপাশি কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। সেই সঙ্গে দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। দিনের সর্বোচ্চ পরিমাণ দাম কমে বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ফ্লোর প্রাইসে (সর্বনিম্ন দাম) এসে ঠেকেছে। ফলে ফ্লোরে আটকানো প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা আরও বড় হয়েছে। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) নতুন করে ফ্লোর প্রাইসে এসে ঠেকেছে ৩১টি প্রতিষ্ঠান। ফ্লোর প্রাইসে আটকে যাওয়া এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট বিক্রি করতে পারছেন না বিনিয়োগকারীরা। প্রতিদিন দিনের সর্বনিম্ন দামে বা ফ্লোর প্রাইসে এসব প্রতিষ্ঠানের বিপুল পরিমাণ শেয়ার ও ইউনিট বিক্রির আদেশ আসছে। বিপরীতে শূন্য পড়ে থাকছে ক্রয় আদেশের ঘর। ফলে যারা দিনের সর্বনিম্ন দামে বিক্রির চেষ্টা করছেন তাদের সিংহভাগ ব্যর্থ হচ্ছেন। এতে শেয়ারবাজারের লেনদেনেও নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1781668054.jpg[/IMG]
অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ৫৪ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন অংশ নেওয়া ১৪৯টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১০টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৬৪টির এবং ৭৫টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২০ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ৯ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।
-
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে লেনদেনে বেশ ভালো গতি রয়েছে। পাশাপাশি দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। তবে এর মধ্যেও প্রায় একশ প্রতিষ্ঠান ক্রেতা সংকটে পড়েছে।
প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৪৮ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। আর লেনদেন হয়েছে প্রায় একশ কোটি টাকা। অবশ্য এরপরও বাজারটিতে প্রায় ১০০ প্রতিষ্ঠান ক্রেতা সংকটের মধ্যে পড়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দিনের সর্বনিম্ন দামে বিপুল বিক্রির আদেশ আসলেও ক্রয় আদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়েছে। একদিকে ক্রয় আদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়া, অন্যদিকে দিনের সর্বনিম্ন দামে এসব প্রতিষ্ঠানের বিপুল বিক্রির আদেশ আসায় যাদের কাছে এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট আছে- তারা তা বিক্রি করতে পারছেন না।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/970346216.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। তবে এ বাজারটিতে লেনদেনে কিছুটা ধীরগতি দেখা যাচ্ছে। এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক ১ হয়ে পড়ে। লেনদেনের শুরুতে দেখা দেয়া এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা প্রথম আধাঘণ্টা জুড়েই অব্যাহত থাকে এবং সময়ের সঙ্গে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী বাড়তে দেখা যাচ্ছে। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১০টা ৩৬ মিনিটে ডিএসইতে ১০৭টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৯টির। আর ৯৭টির দাম অপরিবর্তিত। এর মধ্যে ক্রয় আদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়েছে ৮৩ প্রতিষ্ঠানের।