-
কারেন্সি পেয়ার না হয় তাহলে ট্রেড করা সম্ভব নয় । আমরা মূলত একটি কারেন্সির সাথে অন্য একটি কারেন্সির ক্রয়মূল্যের পার্থক্য ট্রেড করি । সাধারনত ফরেক্স এ দুই ধরনের কারেন্সি পেয়ার দেখা যায় । যথাঃ মেজর কারেন্সি পেয়ার এবং ক্রস কারেন্সি পেয়ার । আর এই দুটি মূদ্রার মূলের পার্থক্য কে ভিত্তি ধরে আমরা পূর্বানুমান করে থাকি এবং একেই নির্ভর করে মূদ্রার পার্থক্যের পরিবর্তন ট্রেড করি ।
-
কৌশলটি যে কোনও ব্যবসায়ীর পক্ষে সূক্ষ্ম / সর্বোত্তমভাবে কাজ করে সে অন্য ব্যবসায়ীর পক্ষে উপযুক্ত নাও হতে পারে কারণ তার প্রত্যাশা এবং প্রয়োজনগুলি এটি অনুসারে হয় না। সুতরাং যে পরিকল্পনা / কৌশলগুলি নিজের জন্য উপযুক্ত। ফরেক্সে আমরা যে ট্রেড করে থাকি তা কিভাবে করি সেটা যদি আপনার জানা থাকে তাহলে আপনি কারেন্সি পেয়ার বুঝতে পারবেন। ফরেক্সে একটি দেশের কারেন্সি অন্য একটি দেশের কারেন্সির উপর ওঠানামার ব্যবধানটাকে কাজে লাগনো হয় যদি কারেন্সি দুটি জোড় আকারে না থাকে তবে আপনি ট্রেড করতে পারবেন না।
-
ফরেক্স মার্কেট আমার একটা মার্কেট যেখানে বিভিন্ন দেশের মুদ্রা ক্রয় বিক্রয় করা হয়।লক্ষ্য করলে দেখবেন ফরেক্স একটি দেশের মুদ্রা কে অন্য একটি দেশের মুদ্রার সাথে বিবেচনা করে কেনা বেচা করা হয়। ফরেক্সে একটি দেশের কারেন্সি অন্য একটি দেশের কারেন্সির উপর ওঠানামার ব্যবধানটাকে কাজে লাগনো হয় যদি কারেন্সি দুটি জোড় আকারে না থাকে তবে আপনি ট্রেড করতে পারবেন না। এটি নির্দিষ্ট মুদ্রার চাহিদা এবং সরবরাহের উপর নির্ভর করে।
-
আপনার জানা থাকে তাহলে আপনি কারেন্সি পেয়ার বুঝতে পারবেন। ফরেক্সে একটি দেশের কারেন্সি অন্য একটি দেশের কারেন্সির উপর ওঠানামার ব্যবধানটাকে কাজে লাগনো হয় যদি কারেন্সি দুটি জোড় আকারে না থাকে। বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে যে বাজার গড়ে উঠে সেটাকে কারেন্সি পেয়ার বলে। মূলত কারেন্সি পেয়ারের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে একটি দেশের মুদ্রার সাথে আরেকটি দেশের মুদ্রার বিনিময়কে বুঝায়। যখন আপনি ফরেক্স মার্কেটে একটি কারেন্সি পেয়ার ক্রয় করবেন তখন তার বিপরীতে অন্য আরেকটি পেয়ারকে বিক্রয় করা হবে।
-
ফরেক্স মার্কেট আমার একটা মার্কেট যেখানে বিভিন্ন দেশের মুদ্রা ক্রয় বিক্রয় করা হয়।লক্ষ্য করলে দেখবেন ফরেক্স একটি দেশের মুদ্রা কে অন্য একটি দেশের মুদ্রার সাথে বিবেচনা করে কেনা বেচা করা হয়। যেমন যুক্তরাষ্ট্রের কারেন্সি পেয়ার হল ইউএসডি এবং জাপানের কারেন্সি হল জাপানি ইয়েন। এ দুই দেশের কারেন্সি মিলে আমরা যে পেয়ার পায় সেটি হল ইউএসডি জেপিওয়াই। এটি হলো একটি পেয়ার। এছাড়াও রয়েছে ইউরো ইউএসডি, জিবিপি ইউএসডি, সিএডি ইউএসডি এছাড়াও অনেক পেয়ার রয়েছে। উভয় অবস্থানের গতি একই যেখানে সেখানে ক্রেতা এবং বিক্রেতা রয়েছে। ক্রেতা যদি বিক্রেতার চেয়ে অনেক বেশি বড় হয় তবে দামটি সরাসরি উপরে চলে যাবে। সুতরাং এটি নির্দিষ্ট মুদ্রার চাহিদা এবং সরবরাহের উপর নির্ভর করে।
-
আমার জানা মতে, ফরেক্স মার্কেট আমার একটা মার্কেট যেখানে বিভিন্ন দেশের মুদ্রা ক্রয় বিক্রয় করা হয়।লক্ষ্য করলে দেখবেন ফরেক্স একটি দেশের মুদ্রা কে অন্য একটি দেশের মুদ্রার সাথে বিবেচনা করে কেনা বেচা করা হয়।ফরেক্সে এই দুটি ভিন্ন মুদ্রার একত্র যুগলকেই কারেন্সি পেয়ার বলা হয়।ফরেক্স মার্কেটে শতাধিক কারেন্সি পেয়ার রয়েছে তবে তাদের মধ্যে মেজর কারেন্সি পেয়ার প্রায় ৪০ টার মত।খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও মুল ভিত্তি হল কারেন্সি পেয়ার।ফরেক্সে আমরা যে ট্রেড করে থাকি তা কিভাবে করি সেটা যদি আপনার জানা থাকে তাহলে আপনি কারেন্সি পেয়ার বুঝতে পারবেন। ফরেক্সে একটি দেশের কারেন্সি অন্য একটি দেশের কারেন্সির উপর ওঠানামার ব্যবধানটাকে কাজে লাগনো হয় যদি কারেন্সি দুটি জোড় আকারে না থাকে তবে আপনি ট্রেড করতে পারবেন না অর্থাত ট্রেডের সময় আমরা যে দেখতে পাই দুটি কারেন্সি একসাথে জোড় আকারে এটিই হল কারেন্সি পেয়ার।
-
দুটি দেশের কারেন্সি মুদ্রা জোড়া জোড়া থাকে যাকে কারেন্সি পেয়ার বলে।ফরেক্স মার্কেটের মূল ভিত্তি হলো কারেন্সি পেয়ার।ফরেক্সের ক্ষেএে কারেন্সি পেয়ার জানা একজন সফল ট্রেডারের মূল মন্ত্র। মেজর কারেন্সি পেয়ার প্রায় ৪০টার মতো হবে।দুটি ভিন্ন ভিন্ন মুদ্রার একএে যুগল কেই কারেন্সি পেয়ার বলে।বিভিন্ন দেশের মুদ্রা ক্রয় বিক্রয় করা যায়।এর দ্বারা কারেন্সি বা মুদ্রাগুলো একটি তিনটি বর্ণে উল্লেখ করা যায়। ১ম ২টা বর্ণ হলো দেশকে এবং ৩য় বর্ণ টা হলো মুদ্রার নাম নিদেশ করে।মার্কিন ডলার,ইউরো,জাপানী মুদ্রা, ব্রিটিশ পাউন্ড।কারেন্সি পেয়ার দুই ধরণের মেজর এবংক্রয় কারেন্সি পেয়ার।সকলেই জানি যে ফরেক্স মার্কেট হল পর্যায়ক্রমে একটা মুদ্রা ক্রয় এবং ওপর মুদ্রা বিক্রয় করার একটা কার্যক্রম। এবং ফরেক্স হল একটা বড় আর্থিক মার্কেট যা স্টক মার্কেটের চেয়েও অনেক বড়ো। এবং এখানে প্রতিদিনের লেনদেনের পরিমান প্রায় ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি।যা অন্য কোন স্টক এক্সচেঞ্জেরও লেনদেন হয় না। এবং এর লেনদেন চলে দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা এবং সপ্তাহে ৫ দিন। আর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এখানে ব্রোকারদের সাহায্যে, প্রায় সব মুদ্রা লেনদেন করা যায়। মুদ্রাগুলো, একটা নিয়ম হিসেবে, তিনটি বর্ণে উল্লেখ করা হয়, প্রথম দুই বর্ণ দেশকে এবং তৃতীয় বর্ণ-মুদ্রার নাম নির্দেশ করে। সবচেয়ে বেশি আস্ক এবং বিড প্রস্তাব এবং কম উদ্বায়ীতা বিবেচনা করা হয় মার্কিন ডলার (usd), ইউরো(eur), জাপানি মুদ্রা(jpy), ব্রিটিশ পাউন্ড(gbp) এবং সুইচ ফ্রাঙ্ক (chf) মুদ্রাসমূহে।