ট্রেডিং পারফরম্যান্সের রেকর্ড রাখার মাধ্যমে কৌশল উন্নয়ন। পূর্বের ট্রেড বিশ্লেষণ করে কীভাবে ট্রেডিং উন্নত করা যায় তা বোঝা যায়।
Printable View
ট্রেডিং পারফরম্যান্সের রেকর্ড রাখার মাধ্যমে কৌশল উন্নয়ন। পূর্বের ট্রেড বিশ্লেষণ করে কীভাবে ট্রেডিং উন্নত করা যায় তা বোঝা যায়।
যখন দাম মুভিং এভারেজের উপরে বা নিচে ক্রস করে, তখন ট্রেডাররা এন্ট্রি বা এক্সিট সিগন্যাল পেতে পারেন। এটি ট্রেডিংয়ের জন্য একটি সহজ ও কার্যকর কৌশল
চার্টে ট্রেন্ড লাইন আঁকলে বাজারের প্রবণতা বোঝা যায়। এটি ট্রেডারদের সঠিক এন্ট্রি ও এক্সিট পয়েন্ট নির্ধারণ করতে সহায়ক হয়।
বাজারের পরিবর্তনের সাথে সাথে কৌশল সমন্বয় করা প্রয়োজন। এটি ট্রেডিং সিস্টেমকে আরও কার্যকর করে এবং সফলতার হার বাড়ায়।
দাম ও ইন্ডিকেটরের মধ্যে ডাইভারজেন্স ট্রেন্ড রিভার্সাল নির্দেশ করে। এটি বাজারের বিপরীতমুখী প্রবণতার সংকেত প্রদান করে, যা ট্রেডারদের নতুন এন্ট্রি নির্ধারণে সাহায্য করে।
দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের জন্য ট্রেডিং সিস্টেম তৈরি করা হয়, যা ভবিষ্যতে লাভজনক হতে পারে। এটি বিশেষভাবে স্টক ও ফরেক্স মার্কেটে ব্যবহৃত হয়।
ট্রেডের তথ্য রেকর্ড করার জন্য নির্দিষ্ট অ্যাপ বা সফটওয়্যার ব্যবহার করে ট্রেডিং পারফরম্যান্স ট্র্যাক করা।
বাজারের প্রধান প্রবণতা (ট্রেন্ড) চিহ্নিত করে ট্রেড নেওয়া। উদাহরণস্বরূপ, একটি প্রবণতা উপরের দিকে থাকলে বাই করা যেতে পারে, আর নিচের দিকে থাকলে সেল করা। ট্রেন্ড ফলো করে চললে বাজারের বিপরীতে ট্রেড করার ঝুঁকি কমে।
মুভিং এভারেজ ট্রেন্ড শনাক্তে সাহায্য করে। উদাহরণস্বরূপ, যদি মূল্য মুভিং এভারেজের উপরে থাকে, তাহলে এটি বুলিশ সিগন্যাল হতে পারে। অন্যদিকে, মূল্য মুভিং এভারেজের নিচে থাকলে সেটি বিয়ারিশ সিগন্যাল হতে পারে।
ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন দেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। উদাহরণস্বরূপ, বুলিশ এঙ্গালফিং হলে বাই সিগন্যাল এবং বিয়ারিশ এঙ্গালফিং হলে সেল সিগন্যাল পাওয়া যায়। এটি বাজারের মুভমেন্ট বুঝতে সহায়ক।