-
বিটকয়েন হল ওপেন সোর্স ক্রিপ্টোগ্রাফিক প্রোটকলের মাধ্যমে লেনদেন হওয়া সাংকেতিক মুদ্রা। বিটকয়েন লেনদেনের জন্য কোন ধরনের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান, নিয়ন্ত্রনকারী প্রতিষ্ঠান বা নিকাশ ঘরের প্রয়োজন হয় না। ২০০৮ সালে সাতোশি নাকামোতো এই মুদ্রাব্যবস্থার প্রচলন করেন। বিটকয়েনের লেনদেন হয় পিয়ার টু।এটা সম্পূর্ণ একটি আলাদা কারেন্সি। আমি মনে করি এটা ফরেক্সের জন্যে এত জরুরী কিছুই না বিশেষ করে আমাদের বাংলাদেশে।
-
বিটকয়েন হল বর্তমান বিশ্বের সবথেকে জনপ্রিয় ডিজিটাল মুদ্রা বা ভার্চুয়াল মুদ্রা। ডিজিটাল মুদ্রা বলার কারণ এর লেনদেন শুধুমাত্র অনলাইন সিস্টেমে হয়ে থাকে। বিটকয়েনের কোন অবকাঠামোগত মুদ্রা নেই এ কারণে হাতে হাতে লেনদেন করা যায় না। তার বিটকয়েন ডিজিটাল মুদ্রা হওয়ায় বিশ্বের কোন দেশে এর নিয়ন্ত্রনকারী কোন সংস্থা বা কর্তৃপক্ষ নেই। এ কারণে অপরাধ জগতে অনেক লেনদেন বিটকয়েনের মাধ্যমে হয়ে থাকে যাতে করে ট্রানজেকশনের কোন হিসাব না থাকে। দিনদিন বিট কয়েনের মূল্য বৃদ্ধি পেয়ে যাচ্ছে। বর্তমানে 1 বিটকয়েন বাংলাদেশি মুদ্রায় 3,241,987.26 টাকা।
-
বিটকয়েন এটি মূলত একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি যার ক্ষুদ্রতম ইউনিট বা একক হল সাতোশি। পৃথিবীর অর্থনৈতিক ব্যবস্থা আরো বেশি সুসংহত এবং নিরাপদ করার জন্য বিশ্ব অর্থনীতিতে এই ক্রিপ্টোকারেন্সি অর্থাৎ বিটকয়েন দিনকে দিন একটু একটু করে গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করে নিচ্ছে। বিটকয়েন সম্পর্কে আপনি অনেক তথ্যই দিয়েছেন কিবন্তু এই বিটকয়েন দিয়ে আমাদের কি কাজ আমি এটা এখনও বুঝি নি ।
-
আমরা অনেকেই জানি আধুনিক বিশ্বে ভার্চুয়াল জগতে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টিকারী একটি কারেন্সির নাম হল বিটকয়েন এটি মূলত একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি যার ক্ষুদ্রতম ইউনিট বা একক হল সাতোশি। পৃথিবীর অর্থনৈতিক ব্যবস্থা আরো বেশি সুসংহত এবং নিরাপদ করার জন্য বিশ্ব অর্থনীতিতে এই ক্রিপ্টোকারেন্সি অর্থাৎ বিটকয়েন দিনকে দিন একটু একটু করে গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করে নিচ্ছে। বিটকয়েনের লেনদেন ব্যবস্থা একটা নির্দিষ্ট নিরাপত্তা সিস্টেমের মধ্যে দিয়ে নিয়ন্ত্রিত হয় যার মাধ্যমে অর্থব্যবস্থা অনেক বেশি নিরাপদ রাখা সম্ভব বলে অনেক অর্থনীতি বিশ্লেষক ইতিমধ্যেই মতামত প্রদান করেছে।এমনও শোনা যাচ্ছে ভবিষ্যৎ পৃথিবীর অর্থব্যবস্থাই নাকি হবে এই বিটকয়েন বা এই ক্রিপ্টোকারেন্সি ফরেক্স মার্কেটে এই বিটকয়েন ব্যবহার করে ট্রেড করতে হলে অনেক বেশি সর্তকতা অবলম্বন এর কোন বিকল্প নেই কারণ বিটকয়েনের স্পেড অনেক বেশি হয়ে থাকে এবং এটি বিভিন্ন সময় পরিবর্তিত হয়।
-
বিটকয়েন লেনদেন করতে হয় শুধুমাত্র অনলাইন মাধ্যমে। বিটকয়েন ভার্চুয়াল কারেন্সি হওয়ায় সরাসরি কোন ব্যাংক কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে বিটকয়েনের নিয়ন্ত্রণ হয় না। এ কারণে ফরেক্স মার্কেট বন্ধ থাকলেও বিটকয়েন সহ অন্যান্য কিছু ক্রিপ্টোকারেন্সি ট্রেড নেয়া যায়। কাগজের মুদ্রা বাঁধা দূর করতে বিট কয়েনের ব্যবহার করা হয়। এটাকে অনলাইন মুদ্রাও বলা যায়। বিভিন্ন উন্নত দেশ মুদ্রা বিনিময়ের জন্য করতে বিট কয়েনের ব্যবহার করে থাকে।
-
আপনি হয়তো বা ট্রেড করতে গিয়ে বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সি নামে একটি পেয়ার দেখতে পেয়েছেন। বিটকয়েন মূলত অনলাইন ভিত্তিক একটি কারেন্সি যেখানে আমরা টাকার মতো লেনদেন করে থাকি। আর অনলাইন ভিত্তিক কারেন্সি হওয়ার চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। যেখানে খুব সহজে আমরা এর লেনদেন সম্পাদন করতে পারি। এক বিটকয়েন এর মান হলো বাংলাদেশি টাকায় ৩৬,৪৩,৩৩৪ টাকা। বিশ্বের প্রায় বড় ধরনের লেনদেন বিটকয়েনের মাধ্যমে হয়ে থাকে। তবে এটি আন্তর্জাতিকভাবে এখনো আইনগত ভাবে স্বীকৃত হয়নি। এটা যদি স্বীকৃতি লাভ করে তাহলে লেনদেনে বড় ধরনের পরিবর্তন হতে পারে।
-
কয়েন হলো একধরনের ডিজিটাল কারেন্সি।এটি দেখা যায় না বা ছোঁয়া যায় না।এই কারেন্সি বর্তমানে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে।১ বিটকয়েন = ২০০০ ডলার । এবং ১০ কোটি সাতোশি = ১ বিটকয়েন।আমার জানা মতে বিটকয়েন অনলাইন লেনদেনের জন্য ব্যবহার করা হয়। এই ডিজিটাল মুদ্রা টি অর্থ স্থানান্তের জন্য কৌশলে পরিচালনা করা হয়। কিন্তু বর্তমানে জুয়াড়িদের কাছে এই ডিজিটাল মুদ্রাটি একটি জনপ্রিয় জিনিস।
-
বিটকয়েন হলো এক ধরনের ভার্চুয়াল ও ডিজিটাল কারেন্সি যেটা শুধু ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে ক্রয়-বিক্রয় করা যায় কিন্তু ধরা ছোঁয়া যায় না। এটি হলো ক্রিপ্টোকারেন্সি একটি ওপেনসোর্স যেটা সতোশি নামক এক ব্যক্তি প্রথম আবিষ্কার করেছিলেন। এবং ২০০৮/৯ সালের দিকে এটি অনলাইন মার্কেটে মোটামুটি ভাবে ক্রয় বিক্রয় শুরু হয়। এটি শুধুমাত্র কম্পিউটার টু কম্পিউটার বা ইন্টারনেট ইমেইলের মাধ্যমে ক্রয়-বিক্রয় করা যায়। যদিও ইতোমধ্যে ভার্চুয়াল মার্কেটে ক্রিপ্টোকারেন্সি অনেকগুলো ভার্শন বের হয়েছে। তবে এদের মধ্য থেকে সবথেকে বহুল ব্যবহৃত ভালো বিটকয়েন। যদিও এটা এখনও কোন দেশের প্রচলিত মুদ্রা নয় তবে বর্তমানে উন্নত বিশ্বের প্রায় প্রতিটা দেশেই বিটকয়েন ক্রয়-বিক্রয়ের বৈধতা দিয়েছে।
-
বিটকয়েন এটি মূলত একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি যার ক্ষুদ্রতম ইউনিট বা একক হল সাতোশি। পৃথিবীর অর্থনৈতিক ব্যবস্থা আরো বেশি সুসংহত এবং নিরাপদ করার জন্য বিশ্ব অর্থনীতিতে এই ক্রিপ্টোকারেন্সি অর্থাৎ বিটকয়েন দিনকে দিন একটু একটু করে গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করে নিচ্ছে। বিটকয়েনের লেনদেন ব্যবস্থা একটা নির্দিষ্ট নিরাপত্তা সিস্টেমের মধ্যে দিয়ে নিয়ন্ত্রিত হয় যার মাধ্যমে অর্থব্যবস্থা অনেক বেশি নিরাপদ রাখা সম্ভব বলে অনেক অর্থনীতি বিশ্লেষক ইতিমধ্যেই মতামত প্রদান করেছে।
-
বিটকয়েন হল ওপেন সোর্স ক্রিপ্টোগ্রাফিক প্রোটকলের মাধ্যমে লেনদেন হওয়া ভার্চুয়াল মুদ্রা। বিটকয়েন কে ডিজিটাল কারেন্সি ও বলা হয়। সাতসি নাকামটো ছদ্দ নামের কোন বাক্তি বা গ্রুপ এই ভার্চুয়াল মুদ্রার জনক। বিটকয়েন লেনদেনের জন্য কোন ধরনের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান, নিয়ন্ত্রনকারী প্রতিষ্ঠান বা নিকাশ ঘরের প্রয়োজন হয় না। মাইনিং এর মাধ্যমে বিটকয়েন উৎপাদিত হয় এবং কম্পিউটার প্রসেসিং ক্ষমতার ভিত্তিতে এর লেনদেন লিপিবদ্ধ করা হয়। মোট কত বিটকয়েন লেনদেন থেকে উৎপাদিত হবে তা প্রতি চার বছর পর পর হ্রাস পায়। ২১৪০ সাল পর্যন্ত এভাবে মোট দুই কোটি দশ লক্ষ বিটকয়েন তৈরি হবে এবং পরবর্তীতে আর কোন নতুন বিটকয়েন তৈরি হবে না। তবে বৈধ লেনদেনের পাশাপাশি মাদক, চোরাচালান, অস্ত্র ব্যবসা ও অর্থ পাচারের কাজেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশে বিটকয়েনের লেনদেন বৈধ নয়। ২০১৪ সালে বাংলাদেশ ব্যাংক বিটকয়েনের লেনদেনকে অবৈধ বলে ঘোষণা করে।