-
বিটকয়েন মার্কিন ডলারের বিপরীতে $38,800 রেজিস্ট্যান্স জোনের উপরে একটি উল্টো পথ ধরার চেষ্টা করছে। $37,400 এর উপরে থাকতে ব্যর্থ না হলে বিটকয়েন এর দাম আরও বাড়তে পারে। যদিও বিটকয়েন একটি নতুন বৃদ্ধি শুরু করেছে এবং $38,000 প্রতিরোধের অঞ্চলটি পরিষ্কার করতে সক্ষম হয়েছে। দাম এখন $37,500 এর উপরে এবং 100 ঘন্টায় সরল মুভিং এভারেজের উপরে ট্রেড করছে। বিটিসি/ইউএসডি পেয়ারে প্রতি ঘণ্টার চার্টে $37,450 এর কাছাকাছি রেজিস্ট্যান্স সহ একটি প্রধান বিয়ারিশ ট্রেন্ড লাইনের উপরে একটি বিরতি ছিল। $38,800 রেজিস্ট্যান্স জোনের উপরে একটি স্পষ্ট পদক্ষেপ থাকলে এই জুটি বাড়তে পারে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1346654522.png[/IMG]
-
বিটকয়েন এর দাম নতুন করে বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। বিটকয়েন ডলারের বিপরীতে $38,800 রেজিস্ট্যান্স জোনের উপরে দাম বেড়েছে। যা এখন $39,200 এর কাছাকাছি যাবার জন্য লড়াই করছে এবং কিছু পয়েন্ট সংশোধন করতে পারে। বিটিসি/ইউএসডি পেয়ারের প্রতি ঘণ্টার চার্টে (ক্র্যাকেন থেকে ডেটা ফিড) $37,650 এর কাছাকাছি সমর্থন সহ একটি মূল বুলিশ ট্রেন্ড লাইন তৈরি হয়েছে। নিকটবর্তী মেয়াদে $37,500 সমর্থন অঞ্চলের উপরে থাকলে এই পেয়ারটি বাড়তে পারে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/161358863.png[/IMG]
-
প্যারালাক্স ডিজিটালের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী রবার্ট ব্রিডলভ বলেছেন যে আগামী কয়েক বছরে বিটকয়েনের দাম কমপক্ষে চার থেকে পাঁচ গুণ বৃদ্ধি পাবে। ব্রিডলভের মতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলি শেষ পর্যন্ত বিটকয়েন কেনা শুরু করবে এবং এটি মূল্যের উপর লক্ষণীয় মুদ্রাস্ফীতির চাপ সৃষ্টি করবে। মার্কিন মুদ্রাস্ফীতি 40 বছরের সর্বোচ্চ স্তরে এবং সর্বশেষ ভোক্তা মূল্য সূচক 7% বলে তিনি মন্তব্য করেছেন। ব্রিডলভ আগে বলেছিল যে মুদ্রাস্ফীতি বাস্তবিক অর্থে চুরি, এবং অতিরিক্ত টাকা ছাপানো ও জাল টাকা বানানোর কোন পার্থক্য নেই। শুধুমাত্র এগুলো আইনিভাবে বৈধ। ব্রিডলভ বলেছেন, "শুরুতে বলতে চাও, মুদ্রাস্ফীতি আসলে খুব বিভ্রান্তিকর শব্দ। মানুষ সাধারণত এটিকে মূল্যস্ফীতি বলে কারণ আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে এটির মুখোমুখি হই। কিন্তু বাস্তবে, এটি ফিয়াট বা কাগজের মুদ্রার সরবরাহের নির্বিচারে সম্প্রসারণ করার বৈধ উপায় ছাড়া আর কিছুই নয়"। তিনি আরও যোগ করেছেন যে 2035 সালের মধ্যে মার্কিন ডলারের ব্যাপক মূল্যস্ফীতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সময়ে, ডলারের পরিপ্রেক্ষিতে বিটকয়েনের দাম আকাশচুম্বী হবে। বিটকয়েনের দাম 1, 5 এবং এমনকি 10 মিলিয়ন ডলারও হতে পারে। এটি ঘটলে, মার্কিন ডলার তার মূল্য হারাবে। অতএব, তিনি উল্লেখ করেছেন যে বিটকয়েনকে যেকোন অ্যাকাউন্টের জমাকৃত অর্থ হিসেবে গণ্য করা অকল্পনীয় কিছু নয়। বিটকয়েনের নেতিবাচক ঝুঁকির জন্য, বিশ্বের এই বৃহত্তম ক্রিপ্টোকারেন্সি স্বল্প সংখ্যক অস্তিত্বগত হুমকির সম্মুখীন হতে পারে। এটি হতে পারে এলিপ্টিক্যাল কার্ভে ক্রিপ্টোগ্রাফি হ্যাক করা, এবং সম্ভবত, বিশাল বিপর্যয় বা ইলেক্ট্রোম্যাগনে িক পালস যা দীর্ঘ সময়ের জন্য বিশ্বের ইলেকট্রনিক সবকিছু বন্ধ রাখবে৷ ব্রিডলাভ বলেছেন যে এসবই সত্যিকারের হুমকি। তবে, বিটকয়েনের সবচেয়ে বড় হুমকি হচ্ছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। বিটকয়েনের প্রতি ব্রিডলভের আস্থার পরিবর্তন করতে পারে এমন আরেকটি জিনিস হল "ব্ল্যাক সোয়ান" (স্পেকুলেটিভ বাবল বা অপ্রত্যাশিত ঘটনা) এর মতো কোন ঘটনা, যা হ্যাশ রেটের তীব্র পতন নিয়ে আসতে পারে। হ্যাশ রেট হল বিটকয়েন উৎপাদন এবং নিরাপত্তার জন্য কত মূলধন এবং শক্তি ব্যয় করা হয় তার হিসাব যা বিটকয়েনের দামে প্রতিফলিত হয়। কয়েক মাস আগে চীন বিটকয়েন মাইনিং নিষিদ্ধ করেছে। এরপর হ্যাশের হার 40% কমেছে, এবং পরবর্তীতে, এটি মূল সর্বোচ্চ স্তর ছাড়িয়ে গেছে, চীনে মাইনিং নিষিদ্ধ করার আগে যেরকম ছিল।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/519720805.jpg[/IMG]
-
মার্কিন ডলারের বিপরীতে বিটকয়েন $40,000 এর উপরে স্থির হয়েছে। দাম $40,000 এর উপরে এবং ১০০ ঘন্টায় সিম্পল মুভিং এভারেজ এর উপরে ভালভাবে ট্রেড করছে। বিটকয়েন $40,000 প্রতিরোধ অঞ্চলের উপরে একটি শক্তিশালী বৃদ্ধি শুরু করেছে। দাম এখনও বাড়ছে এবং $42,650 রেজিস্ট্যান্স জোনের উপরে আরও বৃদ্ধি পেতে পারে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/565834582.png[/IMG]
-
মার্কিন ডলারের বিপরীতে বিটকয়েন $42,000 উপরে একটি শক্তিশালী বৃদ্ধি শুরু করেছে। বিটকয়েন ১০০ ঘন্টায় সিম্পল মুভিং এভারেজের উপরে ট্রেড করছে। দাম এখন বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং নিকটবর্তী মেয়াদে $44,500 রেজিস্ট্যান্স জোন সাফ করলে এই পেয়ারটির দাম আরো বাড়তে পারে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/151594208.png[/IMG]
-
মার্কিন ডলারের বিপরীতে $42,700 সাপোর্ট লেভেলের কাছাকাছি বিটকয়েন ভালভাবে জায়গা করেছিল। বিটকয়েন এর দাম ক্রমশ বাড়ছে এবং নিকটবর্তী মেয়াদে এটা $44,850 এর উপরে উচ্চতর ত্বরান্বিত হতে পারে। BTC/USD পেয়ারটি প্রতি ঘণ্টার চার্টে $44,000 এর কাছাকাছি সাপোর্ট লেভেলে একটি মূল রাইজিং চ্যানেল তৈরি হচ্ছে। ১০০ ঘন্টায় SMA এর নীচে একটি স্পষ্ট পদক্ষেপ থাকলে এই পেয়ারটির দাম তীব্রভাবে হ্রাস পেতে পারে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/600996958.png[/IMG]
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/372082038.png[/IMG]
বিটকয়েন মার্কিন ডলারের বিপরীতে $44,000 লেভেলটির উপরে থেকে একটি নতুন করে দরপতন শুরু করেছে। দাম $42,500 এর সাপোর্ট লেভেল ভেঙ্গেছে এবং আরও নিম্নমুখী হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। বিটকয়েন একটি গুরুত্বপূর্ণ সাপোর্ট জোনের নিচে লেনদেন করেছে $42,500।
দাম $42,500 এর নিচে এবং 100 ঘন্টায় সরল মুভিং এভারেজের নিচে ট্রেড করছে। BTC/USD পেয়ারের প্রতি ঘণ্টার চার্টে $42,200 এর কাছাকাছি প্রতিরোধের সাথে একটি মূল বিয়ারিশ ট্রেন্ড লাইন তৈরি হয়েছে। $42,800 জোনের উপরে পুনরুদ্ধার করতে ব্যর্থ হলে এই পেয়ারটির দাম আরও কমতে পারে।
-
বিটকয়েন $45,000 এর দিকে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল কিন্তু মার্কিন ডলারের বিপরীতে ব্যর্থ হয়ে কম সংশোধন করছে, কিন্তু দাম $42,800 এর নিচে সীমাবদ্ধ হতে পারে। দাম $43,500 এর উপরে এবং 100 ঘন্টায় সরল মুভিং এভারেজের উপরে ট্রেড করছে। BTC/USD পেয়ারটি প্রতি ঘণ্টার চার্টে $44,200 এর কাছাকাছি সাপোর্ট লেভেলে একটি স্বল্প-মেয়াদী রাইজিং চ্যানেলের নীচে বিরতি নিয়েছিল। এই পেয়ারটি $43,000 বা $42,800 এ নেমে যেতে পারে, যেখানে বুল একটি অবস্থান নিতে পারে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1666968020.png[/IMG]
-
বিটকয়েন মার্কিন ডলারের বিপরীতে $45,000 এর রেজিস্টন্স জোনের নিচে লড়াই করছে। নিকটবর্তী মেয়াদে একটি বড় দরপতন এড়াতে মুল্যতালিকায় দাম অবশ্যই $43,180 এর উপরে থাকতে হবে। বিটকয়েন $45,000 এবং $44,500 এর নিচে কিছু বিয়ারিশ লক্ষণ দেখাচ্ছে এবং দাম $43,500 এর উপরে এবং 100 ঘন্টায় সরল মুভিং এভারেজের উপরে ট্রেড করছে।
BTC/USD পেয়ারের প্রতি ঘণ্টার চার্টে (Kraken থেকে ডেটা ফিড) $43,800 এর কাছাকাছি সমর্থন সহ একটি মূল বুলিশ ট্রেন্ড লাইন তৈরি হয়েছে।
$43,180 এর নিচে একটি স্পষ্ট মুভমেন্ট থাকলে এই পেয়ারটি বিয়ারিশ মুভমেন্ট হতে পারে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/420412860.png[/IMG]
-
1 Attachment(s)
ক্রিপ্টো মার্কেটে ১ ট্রিলিয়ন ডলারের দরপতন: ডিজিটাল মুদ্রার ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ।
বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা ও সাম্প্রতিক নানা ইস্যুতে বড় ধরনের দরপতনের মুখে পড়েছে ডিজিটাল মুদ্রাভিত্তিক ক্রিপ্টো মার্কেট। ফলে বাজারে প্রচলিত ক্রিপ্টোকারেন্সি ুলোর দর কমেছে আগের তুলনায় উল্লেখযোগ্য হারে। এমন অবস্থায় ক্রিপ্টো মার্কেটে বিনিয়োগ করা নিয়ে শঙ্কায় আছেন অনেক বিনিয়োগকারী। অনেকে আবার শিগগিরই এর উত্থানের সম্ভাবনাও দেখছেন। খবর সিএনএন বিজনেস।
টালমাটাল এমন পরিস্থিতিতে বুধবার ক্রিপ্টো মার্কেটের বৈশ্বিক বাজারদর কমেছে প্রায় ১ ট্রিলিয়ন ডলার, যা এক সপ্তাহ আগেও ২ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন ডলার সমপরিমাণ ছিল। বৈশ্বিক ক্রিপ্টো মার্কেটের ৪০ শতাংশের প্রতিনিধিত্বকারী বিটকয়েনের দাম ৩০ শতাংশ কমে বিটকয়েন প্রতি ৩০ হাজার ডলারে পৌঁছেছে, যা জানুয়ারির পর থেকে সর্বনিম্ন। এর পরই শুক্রবার সামান্য দর ফিরে পেয়েছে বিটকয়েন। এদিন প্রতি বিটকয়েনের দাম বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়ায় ৩৭ হাজার ডলারে। ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রতি বিভিন্ন নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর ক্রমাগত উদ্বেগের ফলে এমন মূল্য হ্রাস পেয়েছে বলে মন্তব্য সংশ্লিষ্টদের। এর এক মাস আগেও প্রতি বিটকয়েনের দাম ছিল ৬৪ হাজার ডলার।
নতুন শুরু হওয়া ডিজিটাল মুদ্রার বাজারে বর্তমানে অস্থির অবস্থা চললেও এক বছর আগে অপেশাদার ও নিয়মিত বিনিয়োগকারীদের জন্য দ্রুত মুনাফা অর্জনে একটি আকর্ষণীয় খাত ছিল ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট। ফলে শুরুতে দ্রুতই জনপ্রিয়তা ও মূল্য পেতে থাকে ডিজিটাল মুদ্রাগুলো। এর মধ্যে অনেকেই এর ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার জন্য বিনিয়োগ করেছেন এবং পরে লোকসানের মুখোমুখি হয়েছেন।
বুধবার অস্বাভাবিক এ মূল্যহ্রাসের আগে থেকেই এক সপ্তাহ ধরে ক্রিপ্টো মার্কেটের অবস্থা অনেকটা নড়বড়ে ছিল। চলতি সপ্তাহে বিভিন্ন কারণে এবং ক্রিপ্টো মার্কেটের নীতিমালা নিয়ে সরকারের সতর্কতামূলক নির্দেশনা এবং ক্রিপ্টো মার্কেটের অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তি ইলোন মাস্কের টুইটের পর আরো অস্থিরতা দেখা দেয়।
এর আগে বিটকয়েনের মাধ্যমে টেসলার গাড়ি ক্রয়ের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার পরই ডিজিটাল এ মুদ্রার দাম ১২ শতাংশ কমে যায়। ডিজিটাল মুদ্রা তৈরিতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ কার্বন নিঃসরণের কারণে জলবায়ু সচেতনতার অংশ হিসেবে এমন সিদ্ধান্ত নেন মাস্ক। এছাড়া বিটকয়েন নিয়ে মাস্কের পরস্পরবিরোধী কিছু টুইট বিনিয়োগকারীদের বেশ অস্বস্তির মধ্যে ফেলেছে।
এরই মধ্যে চীনে ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞার ইঙ্গিত দেয়ার পর বুধবার সবচেয়ে বড় ধরনের দরপতন ঘটেছে ডিজিটাল মুদ্রার বাজারে। বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও ব্যাংকগুলোর প্রতি যেকোনো ধরনের সেবার বিনিময়ে ক্রিপ্টোকারেন্সি ে মূল্য গ্রহণ করতে নিষেধাজ্ঞা দেয় চীনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এমন সতর্কতার পর স্বাভাবিকভাবেই ক্রিপ্টো মার্কেটে তৈরি হয়েছে নানা অস্থিরতা। বিটকয়েনসহ অন্য ক্রিপ্টোকারেন্সি ুলো ব্যাপক দরপতনের মুখে পড়েছে। ইথোরিয়ামের দাম আগের তুলনায় কমেছে অন্তত ৪০ শতাংশ, ডোজকয়েন ও বাইনান্সের দাম কমেছে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত।
বৃহস্পতিবার কিছুটা ক্ষতি কাটিয়ে উঠেছে ক্রিপ্টো মার্কেটের অন্যতম প্রতিযোগী বিটকয়েন। ফলে ডিজিটাল এ মুদ্রার দাম পৌঁছেছে প্রতি বিটকয়েন ৪১ হাজার ডলার। তবে শুক্রবার ক্রিপ্টোকারেন্সি ে চীনের নিষেধাজ্ঞার পর আবার আগের অবস্থানে ফিরে গেছে বিটকয়েনের দাম। এদিন দুপুরের পর থেকে প্রতি বিটকয়েনের দাম দাঁড়িয়েছে ৩৭ হাজার ডলার। অন্যান্য ডিজিটাল মুদ্রার দামও কমেছে অনেকটাই।
অনেক আগে থেকেই ক্রিপ্টো মার্কেটের ওপর চীনের নানা নিষেধাজ্ঞা ছিল। এর আগে দেশটি ঘোষণা দেয় ক্রিপ্টোকারেন্সি কোনো আসল মুদ্রা নয় এবং যেকোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠানে এটির ব্যবহার করা যাবে না। তবে ব্যক্তিগত পর্যায়ে ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়। তবে শুক্রবারের এমন বিবৃতি ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে দেশটির নেতিবাচক মনোভাব স্পষ্ট করে তোলে। যদিও ডিজিটাল মুদ্রার বাজারে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ রাখতেও যথেষ্ট সচেতনভাবেই পদক্ষেপ নিচ্ছে তারা। রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণে নতুন ডিজিটাল ইউয়ান চালু করেছে দেশটি। একই সঙ্গে এর মুদ্রাপ্রবাহ কড়া নজরদারির মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
বৃহস্পতিবার ফেডারেল রিজার্ভ চেয়ারম্যান জোরেমি পাওয়েলও অর্থনৈতিক খাতে ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্ভাব্য ক্ষতিগুলো নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। পলওয়েল বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চলতি গ্রীষ্মের মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব ডিজিটাল মুদ্রা উন্নয়ন ব্যবস্থা নিয়ে একটি প্রতিবেদন তৈরি করা উচিত।
মার্কিন রাজস্ব বিভাগও এরই মধ্যে ক্রিপ্টো মার্কেটের দিকে নজরদারি বৃদ্ধি করেছে। বৃহস্পতিবার রাজস্ব বিভাগ জানায় ১০ হাজার ডলার বা তার বেশি মূল্যের ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেনে অভ্যন্তরীণ রাজস্ব বিভাগকে বাধ্যতামূলকভাবে অবগত করতে হবে।
চলতি সপ্তাহের এ টালমাটাল পরিস্থিতি ক্রিপ্টো মার্কেটের সত্যিকার বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি বিশ্বস্ততা প্রমাণের সময়। আসল বিনিয়োগকারীরা এক ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার দিকে তাকিয়ে আছেন। গত বছরের শুরুর দিকে প্রতি বিটকয়েনের মূল্য যেখানে ৭ হাজার ডলার পরিমাণ ছিল, বর্তমানে তা দরপতনের পরও সেই সময়ের চেয়ে ৪০০ শতাংশ বেশি রয়েছে।
ক্রিপ্টোকারেন্সি িত্তিক একটি বিনিয়োগ তহবিলের কর্মকর্তা উইলিয়াম কুইগলি বলেন, আমরা প্রতিদিন প্রতি সপ্তাহে এর ওপর পর্যবেক্ষণ অব্যাহত রাখি। তবে অধিকাংশ লোকই এমন পরিস্থিতিতে ক্রিপ্টোকারেন্সি ক্রয় বা সঞ্চয় করবেন না।
তবে কি ক্রিপ্টোকারেন্সি একটি বাবল এমন প্রশ্নের জবাবে ইথোরিয়ামের সহ-তৈরিকারক ভাইটালিক বুটারিন এমন সম্ভাবনার কথা উড়িয়ে দেন না। তিনি জানান, সাম্প্রতিক এমন দরপতনে তিনি মোটেও বিস্মিত হননি। কারণ তিনি এর আগে এমনটা দেখেছেন।[ATTACH=CONFIG]16791[/ATTACH]