-
গুজবের কারণে গতকাল মঙ্গলবার শেষ ঘণ্টায় শেয়ারবাজারে লেনদেনে বড় ধরনের দরপতনের ঘটনা ঘটে। তবে সেই রেশ কাটিয়ে আজ বুধবার সকাল থেকে ইতিবাচক ধারায় শুরু হয়েছে লেনদেন। প্রথম দুই ঘণ্টা পর্যন্ত সেই ধারা অব্যাহত রয়েছে। আজ সকাল থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) তিনটি সূচকেই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা গেছে। এর মধ্যে দুপুর ১২টা পর্যন্ত প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট। এ ছাড়া ডিএসইএস সূচক বেড়েছে ২ দশমিক ৭৪ পয়েন্ট এবং ডিএস ৩০ সূচক বেড়েছে ১ দশমিক শূন্য ৫ পয়েন্ট। বুধবার লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ২ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৩১৮ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ১ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১৩৭৩ ও ২১৮৯ পয়েন্টে রয়েছে। এ সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ১৪০ কোটি ১১ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট।[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/747410132.jpg[/IMG]
বুধবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৬টির, কমেছে ৭০টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ৮৮টি কোম্পানির শেয়ার।
বুধবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো- মেঘনা লাইফ, ইন্ট্রাকো, সোনালি লাইফ, প্রগতি লাইফ, জেমেনী সী ফুড, আলিফ ইন্ডাস্ট্রি, রূপালি লাইফ, নাভানা ফার্মা, লাফার্জহোলসিম ও লিগ্যাসি ফুটওয়্যার।
এর আগে আজ লেনদেন শুরুর প্রথম ৫ মিনিটে ডিএসইএক্স সূচক বাড়ে ১০ পয়েন্ট। সকাল ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে আরও ৪ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। লেনদেন শুরুর ৩০ মিনিট পর সকাল সাড়ে ১০টায় সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৭ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৩৩৩ পয়েন্টে অবস্থান করে। অপরদিকে লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ২৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৮ হাজার ৬৯৩ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়।
এদিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৬৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ সময়ের ২৫টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৩টি কোম্পানি শেয়ারের দর।
-
1 Attachment(s)
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখীতার দেখা মিলেছে। দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সবকয়টি মূল্যসূচক বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। তবে ডিএসইতে দাম বাড়ার থেকে দাম কামার তালিকায় বেশি প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৮ জুন) শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসই’র প্রধান সূচক ১২ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের ১১ মিনিটের মাথায় সূচকটি বাড়ে ১৯ পয়েন্ট। তবে বেলা ১১টার পর বেশকিছু প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম কমে যায়। এতে এক পর্যায়ে সূচক ঋণাত্মক হয়ে পড়ে।
অবশ্য লেনদেনের শেষদিকে আবার দরপতনের তালিকা থেকে কিছু প্রতিষ্ঠান বেরিয়ে আসে। এতে একদিকে দাম বাড়ার তালিকা বড় হয়। অন্যদিকে সবকয়টি সূচক বেড়ে দিনের লেনদেন শেষ হয়। একই সঙ্গে বাড়ে লেনদেনের পরিমাণ।
দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে সব খাত মিলিয়ে ৮২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৯৭টির। এছাড়া ১৬৬টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
এতে ডিএসই’র প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ১৩ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৩৫২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ আগের দিনের তুলনায় ৩ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ৩৭৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় ৩ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ১৯২ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সবকয়টি মূল্যসূচক বাড়ার পাশাপাশি ডিএসইতে বেড়েছে লেনদেনের গতি। বাজারটিতে দিনভর লেনদেন হয়েছে এক হাজার ৬৩ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ৭৮২ কোটি ৮০ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ২৮০ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার। কোম্পানিটির ৪৩ কোটি ৯৭ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশনের লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ১২ লাখ টাকার। ৩৭ কোটি ৪২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স।
[ATTACH=CONFIG]19547[/ATTACH]
-
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দরপতনের পর দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে লেনদেনে বেশ ভালো গতিও রয়েছে। পাশাপাশি দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে ৮ পয়েন্ট। দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ৪৫ শতাংশ প্রতিষ্ঠান। লেনদেন হয়েছে প্রায় ২০০ কোটি টাকা। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সবকটি মূল্যসূচক ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে। সেই সঙ্গে দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। এ বাজারটিতেও লেনদেনে ভালো গতি রয়েছে। এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসই’র প্রধান সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে যায়।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/874823530.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহ পার না হতেই আবারও বড় দরপতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। গতকাল সোমবার ফ্লোর প্রাইসের ওপরে থাকা প্রায় ৮২ শতাংশ শেয়ারের দর কমেছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স হারিয়েছে প্রায় ৩১ পয়েন্ট। যদিও ফ্লোর প্রাইসের ওপরে থাকা শেয়ারগুলো ফ্রি-ফ্লোট মার্কেট শেয়ারের ৩০ শতাংশেরও কম। গত ৬ জুনও সূচকের পতন হয়েছিল ৪০ পয়েন্টের বেশি। এমন দরপতনের জন্য আয়কর আইন নিয়ে নানা বিভ্রান্তিকে দায়ী করছেন কেউ কেউ। তবে বীমা খাত, বিশেষ করে জীবন বীমা কোম্পানিগুলো শেয়ার বিক্রি করে মুনাফা তুলে নেওয়ার প্রবণতায় পুরো বাজার নেতিবাচক ধারায় গেছে বলে মনে করেন শীর্ষ কয়েকজন ব্রোকার। [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/630055191.gif[/IMG]
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সমকালকে বলেন, নতুন আয়কর আইনের কারণে ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের মূলধনি মুনাফায় কর বসানোর কথা বলা হয়েছে। তবে আইনটি পাস হলেও ২০১৫ সালের ১ জুলাই জারি করা এ সংক্রান্ত এসআরওটি বহাল থাকবে। নতুন আইনের একটি ধারায় তা সুস্পষ্ট করা হয়েছে। শেয়ারবাজার ‘জুয়াড়ি চক্র’ এ নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াতে পারে বলে মনে করেন তিনি। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের এ নিয়ে উদ্বিগ্ন না হওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।
-
টানা চার দিন দরপতনের পর অবশেষে সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে সূচক বাড়ল পুঁজিবাজারে। তবে দুই মাস পর লেনদেন নেমে গেল পাঁচশ কোটি টাকার নিচে। বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রি করে দিতে চাইছেন। তবে কম দামেও ক্রেতার দেখা মিলছে না। ঈদুল ফিতরের আগে থেকে একটু একটু করে গতি ফিরতে থাকা পুঁজিবাজারের এই ‘উল্টো যাত্রা’ বিনিয়োগকারীদের আবার হতাশ করছে। আগের চার দিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৭৮ পয়েন্ট। আগের দুই মাস ধরে একটু একটু করে গতি ফেরা বাজারে তৈরি হওয়া স্বপ্ন এই চার দিনের পতনেই ‘ফিকে’ হয়ে যায়।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1331866865.jpg[/IMG]
-
মুদ্রানীতি ঘোষণার পরপরই গতি ফিরল শেয়ারবাজারে। কয়েক দিন ধরে মুদ্রানীতি আতঙ্কে শেয়ারবাজারে লেনদেন কমে গিয়েছিল। এরপর গতকাল বাজার আবার ছন্দে ফিরেছে। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩৩ পয়েন্ট বেড়েছে। আর লেনদেন আগের দিনের চেয়ে ১১৫ কোটি টাকা বেড়েছে। সামনে ঈদুল আজহার ছুটি শুরু হবে। তার আগে বিনিয়োগকারীদের অনেকেই হয়তো বাজার থেকে মুনাফা তুলবেন। তাই বেশির ভাগ বিনিয়োগকারী অল্প কয়েক দিনে বাড়তি কিছু মুনাফার আশায় বাজারে সক্রিয় হয়েছেন।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1937464664.jpg[/IMG]
-
ঈদুল আজহার পর সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার (২ জুলাই) পুঁজিবাজারে সূচকের মিশ্র প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন কমেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, রোববার ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ১ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৩৪৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১৩৭৬ ও ২১৯১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন ডিএসইতে ৫১৫ কোটি ৭৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে, যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে প্রায় ২৫৫ কোটি টাকা কমেছে। আগের দিন ডিএসইতে ৭৭০ কোটি ৪৩ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছিল। রোববার ডিএসইতে ৩৬৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৮০টি কোম্পানির, কমেছে ১১৬টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর। এদিন লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো- ফুওয়াং সিরামিক, খান ব্রাদার্স, ইন্ট্রাকো, রূপালি লাইফ, মেঘনা লাইফ, অ্যাডভেন্ট ফার্মা, প্রাইম লাইফ, সিমটেক্স, জেএমআই হসপিটাল ও ডোমেনেজ স্টিল।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক সিএএসপিআই রোববার ৩২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৭৩৪ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ১৮৯টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৭৮টির, কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৩টি কোম্পানির শেয়ার দর। রোববার সিএসইতে ১১ কোটি ৫৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে ২৩ কোটি টাকার লেনদেন কমেছে। আগের দিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৩৪ কোটি ৪০ লাখ টাকার।
-
ঈদুল আজহার পর সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (৫ জুলাই) পুঁজিবাজারে সূচকের মিশ্র প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন বেড়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, বুধবার ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিসইএক্স ২ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৩৩৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১ হাজার ৩৭৪ ও ২ হাজার ১৯২ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এদিন ডিএসইতে ৮৯০ কোটি ৬৯ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে, যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ২৯০ কোটি টাকা বেশি। আগের দিন ডিএসইতে ৬০০ কোটি ২৮ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছিল।
বুধবার ডিএসইতে ৩৭২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে ৮৩টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে, কমেছে ১০৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮০টির দর। এদিন লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো- ফুওয়াং ফুড, ড্রাগন সোয়েটার, সি পার্ল, ম্যাকসন স্পিনিং, খান ব্রাদার্স, বিবিএস, অক্সিজেন অ্যাসোসিয়েট, ডেল্টা লাইফ, জেএমআই হসপিটাল ও আলিফ ইন্ডাস্ট্রি।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৭২৭ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাতবদল হওয়া ২২৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৬৯টির শেয়ারদর বেড়েছে, কমেছে ৬৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৯১টির।
বুধবার সিএসইতে ২১ কোটি ৪৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৩ কোটি টাকা বেশি। আগের দিন সিএসইতে ১৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/730215084.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
ঢাকার শেয়ারবাজারে আজ সূচকের উত্থানপতন হচ্ছে। দিনের লেনদেনের প্রথম ৪৫ মিনিট পর্যন্ত সূচক ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর কিছুটা পতন হয়। এরপর ১১টা ২০ মিনিটের পর সব কটি সূচকই ঊর্ধ্বমুখী ধারায় ফিরে আসে। তবে আজ অনেক কোম্পানির শেয়ারের দাম কমলেও লেনদেনে গতি আছে। ঈদুল আজহার ছুটির পর যেসব কোম্পানি ফ্লোর প্রাইস বা সর্বনিম্ন মূল্যস্তর থেকে বেরিয়ে এসেছিল, গত কয়েক দিন সেই সব কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে। কিন্তু আজ সেই সব কোম্পানির শেয়ারের মূল্য সংশোধন হয়েছে। এতে অনেকে যেমন শেয়ার বিক্রি করে দিচ্ছেন, তেমনি অনেকে কিনছেনও। সে কারণে লেনদেনে গতি আছে।
[ATTACH=CONFIG]19721[/ATTACH]
-
ঈদের পর থেকে প্রতিদিনই লেনদেন বাড়তে বাড়তে এবার হাজার কোটি টাকার ঘর অতিক্রম করেছে। তবে এক মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ এই লেনদেনের দিন হাসিমুখে ছিলেন না বিনিয়োগাকারীরা। ঢালাও দরপতন হয়েছে পুঁজিবাজারে। সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস সোমবার সকালে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে শেয়ারদর বেড়ে গিয়েও শেষ বেলায় বিক্রয়চাপে দরপতন হয়। সূচকে প্রভাব ফেলে বড় মূলধনী এমন শতাধিক কোম্পানি ফ্লোর প্রাইসে আটকে থাকার মধ্যেও ১৩ পয়েন্ট পতনে আর্থিক ক্ষতিই হয়েছে বিনিয়োগকারীদের। [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/69142052.jpg[/IMG]
এমন কোনো খাত ছিল না যেখানে দরপতন হয়নি। সকালে বেড়ে গিয়ে দিন শেষে পতনে এক দিনেই ক্ষতির শিকার হয়েছে বিনিয়োগকারীরা। এক দিনে শেয়ারের সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ দরপতন বা উত্থান সম্ভব। তবে সকালে বেড়ে গিয়ে পরে দরপতনের কারণে এক দিনেই ১০ শতাংশের বেশি টাকা হারিয়েছেন বহু বিনিয়োগকারী। দরপতনের দিনটিতে লেনদেনে সবাইকে ছাড়িয়ে গেছে খাদ্য খাত। আগের কয়েক দিন শীর্ষে থাকা বস্ত্রকে তৃতীয় স্থানে নামিয়ে এনেছে তারা। দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে মাসের পর মার তলানিতে পড়ে থাকা বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত।
ঈদুল ফিতরের পর বাজারের নিয়ন্ত্রকের ভূমিকায় থানা বীমা খাতের আরও পতন হয়েছে। লেনদেনের হিসাবে চতুর্থ অবস্থানে থাকা এই খাতটি আরও তলানিতে নেমেছে।