দুইটা কোরেন্সি মাধ্যমে যে কোরেন্সি জোড় হয় তাকে কোরেন্সি পেয়ার বলে এর প্রথম টাকে বলে বেস কোরেন্সি আর পারেরটাকে বলে কিউটো কোরেন্সি আসলে একটা মুদ্রার বিপরীদে আরেকটা মুদ্রার বর্তমান মুল্য কি তা কোরেন্সি পেয়ারের মাধ্যমে বোঝা যায়।
Printable View
দুইটা কোরেন্সি মাধ্যমে যে কোরেন্সি জোড় হয় তাকে কোরেন্সি পেয়ার বলে এর প্রথম টাকে বলে বেস কোরেন্সি আর পারেরটাকে বলে কিউটো কোরেন্সি আসলে একটা মুদ্রার বিপরীদে আরেকটা মুদ্রার বর্তমান মুল্য কি তা কোরেন্সি পেয়ারের মাধ্যমে বোঝা যায়।
শেয়ার মার্কেটের নিয়ম হচ্ছে,,,, কোনো শেয়ারের মূল্য সে দেশের মুদ্রার বিপরীতে নির্ধারিত হবে,,,, যেমন, আমাদের দেশের শেয়ার মার্কেটে কোনো শেয়ারের মূল্য নির্ধারন করা হয় টাকা দিয়ে ।কিন্তু ফরেক্স মার্কেটে এভাবে কোন দেশের মূদ্রা বা কারেন্সির মান নির্ধারন করা অসম্ভব হয়ে পড়ে । শুধুমাত্র ইউরো বা ডলারের কোন মূল্য থাকতে পারে না। যেমন : ১ ডলার দিয়ে আমরা বাংলাদেশী টাকা পায় ৮৪ টাকা । এবার ১ ডলার দিয়ে মাত্র ০.৯০ ইউরো অথবা ১.৪৬ অস্ট্রেলিয়ান ডলার পাওয়া সম্ভব। তাহলে, ডলারর মূল্য আসলে কোনটি? বিভিন্ন দেশের মানুষই তো ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করে,,,,তাহলে কোন দামে তারা ডলার কিনবে । সে জন্য তো ফরেক্স মার্কেটে বিভিন্ন কারেন্সি পেয়ারের মাধ্যমে ট্রেড করা হয়ে থাকে,,, ধন্যবাদ ।
একটি দেশের টাকার মান এর সাথে আরেকটি দেশের টাকার মান তুলনা করার উপরই আমার মূলত ফরেক্স এ ট্রেড করে থাকি অর্থাৎ একটি দেশের অর্থনীতি আরেকটি দেশের অর্থনীতি ভাল হবে না খারাপ হবে এর ভিত্তিতেই ট্রেড করা হয় । আর এই দুইটি দেশের কারেন্সি বা টাকা দুটি একত্র করে আমরা সেটিকে কারেন্সি পেয়ার বলে থাকি । যেমন জিবিপি-ইউসডি হল ব্রিটেন এবং আমেরিকা এই দুই দেশের টাকা বা কারেন্সি । আশা করি বিষয়টি বুঝাতে পেরেছি ।
ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করার জন্য বিভিন্ন উপকরন আছে । কারেঞ্চি পেয়ার তাদের মধ্যে একটি । আমরা ফরেক্স মার্কেটে কারেঞ্চি পেয়ার , মেটাল , cfd ইত্যাদি উপকরণ ব্যাবহার করে ট্রেড করতে পারি । আসলে এদের মধ্যে আমি মনে করি কারেঞ্চি পেয়ারে ট্রেড করতে রিস্ক অনেক কম । কারেঞ্চি পেয়ার বলতে একটা দেশের কারেঞ্চি এর বিপরীতে অন্য দেশের কারেঞ্চি এর দরপতন নির্ধারণ করে সেট করা থাকে । এটাই কারেঞ্চি পেয়ার আর এটাতেই আমরা ট্রেড করতে পারি ।
ফরেক্স মার্কেটের নিয়ম হচ্ছে এক দেশের কারেন্সি বিক্রয় এবং অন্য দেশের কারেন্সি ক্রয়। অর্থাৎ ফরেক্স মার্কেটে ট্রেডিং হচ্ছে এক জোড়া কারেন্সির মাধ্যমে ক্রয়-বিক্রয় হয়। এক পেয়ার কারেন্সির মধ্যে প্রথম কারেন্সির দাম যদি কমে, তবে ২য় কারেন্সির দাম বাড়বে, মুলত এভাবেই কারেন্সির দামের সাথে বায়ার এবং সেলারদের মাধ্যমেই ট্রেডিং করা হয়।
ফরেক্স মার্কেটের নিয়ম হচ্ছে এক দেশের কারেন্সি বিক্রয় করে আরেক দেশের কারেন্সি ক্রয়। অর্থাৎ ফরেক্স মার্কেটে ট্রেডিং এক জোড়া কারেন্সির মাধ্যমে করা হয়। একেই কারেন্সি পেয়ার বলে।
পোস্টটি লেখার জন্য ধন্যবাদ। ফরেক্স মার্কেটে সবই কারেন্সি পেয়ার এর মাধ্যমে ট্রেড হয়। ফরেক্স ট্রেডিং হল একই সাথে একটি কারেন্সির ক্রয় এবং অন্য কারেন্সির বিক্রয়। কারেন্সি কোন ব্রোকার অথবা ডিলারের মাধ্যমে এবং Pair বা জোড়ায় ট্রেড করা হয়। উদাহারনসরূপঃ ইউরো ও ইউ. এস. ডলার এর জোড়। আপনি যখন ফরেক্স ট্রেডিং করবেন, আপনাকে Pair বা জোড় এর মাধ্যমে ক্রয়/বিক্রয় করতে হবে।
সমস্ত যুক্তি উপস্থাপন এবং ইইউতে থাকার বিষয়ে সমস্ত গণ-মিছিলের পরে, ব্রেসিত বিরোধীরা প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের নির্বাচনী জয়ের কঠোর বাস্তবতার মুখোমুখি হয়েছেন। কনজারভেটিভরা সাল থেকে তাদের বৃহত্তম সংসদীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছে এবং এটি জনসনকে সংসদে বিবাহ বিচ্ছেদের চুক্তির মাধ্যমে পদক্ষেপ নিতে দেবে এবং যুক্তরাজ্য পরের মাসে ইইউ ছাড়তে পারবে।এটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূ-রাজনৈতিক পদক্ষেপ হবে।
কারেন্সী এবং পেয়ার দুটো আলাদা জিনিস। মুলত কারেন্সী হলো সিংগেল যেমন জিবিপি, ইউএসডি,ইউরো, জেপি ওয়াই এগুলো হলো এক একটি কারেন্সী। আর যখন দুটি কারেন্সী একত্রিত হয়ে তখন তাকে পেয়ার বলে যেমন জিবিপি-ইউএসডি, ইউরো -ইউএসডি এগুলো হলো এক একটি পেয়ার। এখান থেকেই মুলত একটি কারেন্সীর বিপরীতে আর একটি কারেন্সীর দর উঠানামার মধ্যে হয়।
ফরেক্স মার্কেটে একটি মুদ্রার বিপরীতে আরেকটি মুদ্রা ক্রয়-বিক্রয় হয়। আমরা মেটাট্রেডার 4 ওপেন করলে দেখি usdcad, gbpusd, eurousd সহ বেশ কিছু কারেন্সি পেয়ার এবং প্রত্যেকটি পেয়ারের একটা এক্সচেঞ্জ ভ্যালু থাকে। বিভিন্ন পেয়ারের এক্সচেঞ্জ ভ্যালু বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। যেমন বর্তমান সময়ে gbpusd পেয়ারের এক্সচেঞ্জ ভ্যালু 1.2264। gbpusd পেয়ারের এক্সচেঞ্জ ভ্যালু বলতে বোঝায় এক পাউন্ড গ্রেট ব্রিটেনের পাউন্ডের প্রাইস 1.2264 ইউ এস ডলার। এক্সচেঞ্জ ভ্যালু স্থির নয়। এটা প্রতিনিয়ত ওঠানামা করে। কারেন্সি পেয়ারের এই ওঠানামা মূলত নির্ভর করে দেশের অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক ইত্যাদি অবস্থার উপর নির্ভর করে।