Rsi (রিলেটিভ স্ট্রেন্থ ইনডেক্স) ব্যবহার করে ওভারবট বা ওভারসোল্ড লেভেল চিহ্নিত করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, rsi ৭০ এর ওপরে থাকলে এটি ওভারবট এবং ৩০ এর নিচে থাকলে এটি ওভারসোল্ড নির্দেশ করে, যা এন্ট্রি ও এক্সিট সিগন্যাল দিতে পারে
Printable View
Rsi (রিলেটিভ স্ট্রেন্থ ইনডেক্স) ব্যবহার করে ওভারবট বা ওভারসোল্ড লেভেল চিহ্নিত করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, rsi ৭০ এর ওপরে থাকলে এটি ওভারবট এবং ৩০ এর নিচে থাকলে এটি ওভারসোল্ড নির্দেশ করে, যা এন্ট্রি ও এক্সিট সিগন্যাল দিতে পারে
মূল্য পুনরায় ফিরে আসার স্তর চিহ্নিত করতে ফিবোনাচ্চি ব্যবহার করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, মূল্য যদি ফিবোনাচ্চি ৬১.৮% স্তরে আসে, তবে সেখান থেকে বাই বা সেল এন্ট্রির সুযোগ থাকতে পারে।
বড় ক্ষতি এড়ানোর জন্য ট্রেডে স্টপ লস সেট করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, যদি মূল্য স্টপ লস লেভেলে পৌঁছায়, তাহলে ট্রেড স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হবে এবং বড় ক্ষতি এড়ানো যাবে।
নির্দিষ্ট লভ্যাংশে পৌঁছালে ট্রেড বন্ধ করতে টেক প্রফিট ব্যবহার করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, একটি লাভজনক অবস্থানে পৌঁছালে ট্রেড বন্ধ হয়ে লাভ নিশ্চিত হয়, যা লাভ ধরে রাখতে সাহায্য করে।
বিভিন্ন সময়ের ফ্রেমে মূল্য পর্যবেক্ষণ করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, দৈনিক চার্টে ট্রেন্ড বুঝে ছোট সময়ের ফ্রেমে ট্রেড নেওয়া গেলে ভালো এন্ট্রি পাওয়া যায়।
প্রফিট ও লসের ভারসাম্য রাখতে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা প্রয়োজন। উদাহরণস্বরূপ, ট্রেডের আকার ছোট রাখা এবং নির্দিষ্ট রিস্ক রেশিও অনুসরণ করা, যাতে বড় ক্ষতির সম্ভাবনা কমে।
কোনো নির্দিষ্ট সাপোর্ট বা রেসিস্ট্যান্স লেভেল ভাঙলে ট্রেড নেওয়া হয়। উদাহরণস্বরূপ, মূল্য যদি কোনো গুরুত্বপূর্ণ রেসিস্ট্যান্স লেভেল ভাঙে, তবে এটি আপট্রেন্ডে যাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ায়, এবং সেক্ষেত্রে বাই এন্ট্রি নেওয়া যায়।
একাধিক ইন্ডিকেটর বা লেভেল একই দিকে সিগন্যাল দিলে সেখানে ট্রেড নেওয়া হয়। উদাহরণস্বরূপ, ফিবোনাচ্চি এবং সাপোর্ট লেভেল একই স্থানে থাকলে, সেটি একটি শক্তিশালী লেভেল হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।
মূল ট্রেন্ডে পুলব্যাক বা মূল্য ফিরে আসার সময় ট্রেড নেওয়া হয়। উদাহরণস্বরূপ, মূল্য যদি আপট্রেন্ডে থাকে এবং সাময়িকভাবে নিচে নামে, তবে তা একটি ভালো বাই এন্ট্রির সুযোগ দিতে পারে।
বাজারের মোমেন্টাম দেখে ট্রেড নেওয়া হয়। উদাহরণস্বরূপ, macd ব্যবহার করে ট্রেন্ডের মোমেন্টাম দেখা যায়। যদি মোমেন্টাম শক্তিশালী থাকে, তাহলে সেই ট্রেন্ডে থাকা নিরাপদ।