-
1 Attachment(s)
মহামারীর প্রাদুর্ভাব থাকলেও অর্থনীতি পুনরায় সচল হচ্ছে। এ কারণে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে জ্বালানি তেলের চাহিদা। এ বছরের জুলাইয়ে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম সর্বোচ্চ সূচক স্পর্শ করে। ৬ জুলাই আন্তর্জাতিক বাজার আদর্শ ব্রেন্টের দাম ব্যারেলপ্রতি ৭৭ ডলার ৮৪ সেন্টে উন্নীত হয়। তবে সম্প্রতি পণ্যটির দামে নিম্নমুখিতা অব্যাহত আছে।
[ATTACH]15208[/ATTACH]
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/360687600.jpg[/IMG]
প্রথমবারের মতো অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের মজুদ উন্মুক্ত করার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে চীন। নির্দিষ্ট পরিশোধকদের কাছে উন্মুক্ত নিলামের মাধ্যমে এসব জ্বালানি তেল বিক্রি করা হবে। কাঁচামাল ও উৎপাদন ব্যয় হ্রাসের লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেইজিং। চীনের ন্যাশনাল ফুড অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক রিজার্ভ অ্যাডমিনিস্ট্রেশ এ ঘোষণা দিয়েছে। গত বছর করোনা মহামারীর প্রভাবে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের চাহিদায় ভাটা পড়ে। তবে এ বছর চাহিদায় গতির সঞ্চার হয়েছে। ঊর্ধ্বমুখী চাহিদার কারণে বাড়ছে দাম। চলতি বছর অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের বাজার আদর্শ ব্রেন্টের দাম প্রায় ৪০ শতাংশ বেড়েছে। বৃহস্পতিবার ব্রেন্টের দাম ২ শতাংশ কমলেও শুক্রবার ঊর্ধ্বমুখিতায় বাজার শেষ হয়। এদিকে চীনে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের ভবিষ্যৎ সরবরাহ মূল্য গত বছরের তুলনায় প্রায় ৮০ শতাংশ বেড়েছে।
মূলত ঊর্ধ্বমুখী বাজারে লাগাম টেনে ধরতেই নিলামের এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে চীন।
-
চীনে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের ব্যবহার ২০২৬ সালের মধ্যে রেকর্ড পরিমাণ বাড়তে পারে। ওই সময় পণটির ব্যবহারের পরিমাণ দাঁড়াবে দৈনিক ১ কোটি ৬০ লাখ ব্যারেলে। একই মাত্রায় বাড়বে প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যবহারও। চায়না পেট্রোকেমিক্যাল করপোরেশন (সিনোপেক) সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। সিনোপেকের মতো একই রকম পূর্বাভাস দিয়েছে জ্বালানি তেলের বাজারবিষয়ক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান রেইস্ট্যাড এনার্জি। প্রতিষ্ঠানটি জানায়, পাঁচ বছরের মধ্যে জ্বালানি তেলের চাহিদা অন্য যেকোনো সময়ের তুলনায় সবচেয়ে বেশি বাড়বে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1026562914.jpg[/IMG]
-
আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের চাহিদা ও দামেও এখন ব্যাপক ঊর্ধ্বগতি দেখা যাচ্ছে। এরই মধ্যে সব বাজার আদর্শে পণ্যটির দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ব্যারেলপ্রতি ৮০ ডলারের কাছাকাছি। উল্লেখ্য যে হারিকেন আইডার প্রভাবে চলতি বছর ইতিহাসের সর্বোচ্চ ক্ষতির শিকার হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের মেক্সিকো উপসাগরীয় অপরিশোধিত জ্বালানি তেল উত্তোলন। হারিকেনের ধাক্কায় এ অঞ্চলের প্রায় সব কেন্দ্রেই উত্তোলন বন্ধ হয়ে পড়ে। ১৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন কোটি ব্যারেল অপরিশোধিত জ্বালানি তেল উত্তোলন বন্ধ ছিল। শীর্ষ জ্বালানি তেল ও গ্যাস উত্তোলন কোম্পানি রয়েল ডাচ শেলের একটি কেন্দ্র ভয়াবহভাবে ক্ষতির শিকার হয়েছে। কোম্পানিটি বলছে, এ বছরের শেষ সময় পর্যন্ত কেন্দ্রটি বন্ধ থাকবে। এ ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে কেন্দ্রটির অন্তত দুই বছর সময় লাগতে পারে। এছাড়া পরিশোধন কেন্দ্রগুলোও সহসাই ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পারছে না।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2038283264.jpg[/IMG]
-
বর্তমানে দেশে দেশে নভেল করোনাভাইরাস ভ্যাকসিন কর্মসূচি জোরদার হচ্ছে। লকডাউনসহ নানা বিধিনিষেধ শিথিল করছে দেশগুলোর সরকার। ফলে বিশ্বজুড়ে বাড়ছে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের চাহিদা। ক্রমবর্ধমান চাহিদা মোকাবেলায় উত্তোলন কোটা শিথিল করেছে জ্বালানি তেল রফতানিকারক দেশগুলোর জোট ওপেক প্লাস। এটি রাশিয়ায় উত্তোলন প্রবৃদ্ধিতে প্রধান ভূমিকা রেখেছে। এদিকে শুধু উত্তোলন নয়, বরং জ্বালানি পণ্যটির রফতানিও বাড়িয়েছে ওপেক প্লাসের নেতৃস্থানীয় দেশ রাশিয়া। আগস্টে দেশটি বিশ্ববাজারে ১ কোটি ৭৬ লাখ ৬০ হাজার টন অপরিশোধিত জ্বালানি তেল রফতানি করে। সেপ্টেম্বরে রফতানি বেড়ে ১ কোটি ৭৮ লাখ ১০ হাজার টনে পৌঁছায়। অর্থাৎ এক মাসের ব্যবধানে রফতানি বেড়েছে ৪ শতাংশ।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1831037021.jpg[/IMG]
-
বিশ্ববাজারে ক্রমাগত বাড়ছে জ্বালানির দাম। লতি বছর আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানির দাম ৮০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে। এমনটা উল্লেখ করে বিশ্বব্যাংক জানায়, আগামী বছরও শক্তিশালী চাহিদা অব্যাহত থাকবে। ফলে ওই বছর জ্বালানির দাম আরো ২ শতাংশেরও বেশি বাড়তে পারে। কমোডিটি মার্কেট আউটলুক: আরবানাইজেশন অ্যান্ড কমোডিটি ডিমান্ড শীর্ষক প্রতিবেদনে এসব বিষয় উঠে এসেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, বর্তমানে তীব্র সংকট থাকলেও দুই বছরের মধ্যে বাজারের চিত্র পাল্টাবে। ২০২৩ সালের মধ্যে জ্বালানি পণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক হয়ে উঠবে। আশা করা যাচ্ছে, ওই সময় দাম অনেকটাই কমবে। বিশ্বব্যাংক বলছে, আন্তর্জাতিক পণ্যবাজার বর্তমানে লাগাম ছাড়া। রেকর্ড মাত্রায় বাড়ছে সব ধরনের পণ্যের দাম। মূল্যবৃদ্ধির এ ঊর্ধ্বগতি যদি স্থায়ী হয়, তাহলে জ্বালানি আমদানিনির্ভর দেশগুলোর অর্থনীতি স্থবির হয়ে পড়তে পারে। স্বল্প আয়ের দেশগুলোয় মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে খাদ্যনিরাপত্তাহী তা। ইউরোপের বাজারে স্মরণকালের ভয়াবহ জ্বালানি সংকট চলছে। শুধু অক্টোবরেই এ অঞ্চলে প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম বেড়েছে প্রায় পাঁচ গুণ। ফলে বিদ্যুৎ, শিল্প, খাদ্যসহ সব খাতেই উৎপাদন ব্যয় বাড়ছে। ভোক্তা পর্যায়ে ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছে পণ্যের দাম।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/945829110.jpg[/IMG]
-
জ্বালানি তেলের দাম সাত বছরে সর্বোচ্চ! সরবরাহসংকটে বিশ্ববাজারে অব্যাহতভাবে বাড়ছে জ্বালনি তেলের দাম। এবার দাম বেড়ে সাত বছরে সর্বোচ্চ হয়েছে। গত সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের অশোধিত তেলের দাম ১.২ শতাংশ বেড়ে প্রতি ব্যারেল হয় ৮৫.০৭ ডলার, যা ২০১৪ সালের পর সর্বোচ্চ দাম। এর পাশাপাশি লন্ডনের ব্রেন্ট তেলের দামও ১ শতাংশ বেড়ে হয় ৮৬.৫১ ডলার, যা তিন বছরে সর্বোচ্চ। সব মিলিয়ে এ মাসে তেলের দাম বেড়েছে ১৩ শতাংশ এবং এক বছরে বেড়েছে ১২০ শতাংশ। তেলের পাশাপাশি প্রাকৃতিক গ্যাস ও কয়লার দামও টানা বাড়ছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1118172985.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
আন্তর্জাতিক বাজারে দুই সপ্তাহের সর্বোচ্চে উঠেছে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম। গতকাল সর্বশেষ কার্যদিবসে জ্বালানি পণ্যটির মূল্য বৃদ্ধি পায়। কারণ হিসেবে বিশ্লেষকরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র কভিড-১৯ জনিত সব ধরনের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে। ফলে বেড়েছে চাহিদা। একই সঙ্গে মহামারীর প্রভাব শিথিল হতে থাকায় সামগ্রিক চাহিদা পরিস্থিতির উন্নতি ঘটছে। কিন্তু জ্বালানি পণ্যটির সরবরাহ সে অনুপাতে বাড়েনি। এ কারণেই অব্যাহতভাবে বাড়ছে দাম। তথ্য বলছে, সর্বশেষ কার্যদিবসে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের আন্তর্জাতিক বাজার আদর্শ ব্রেন্টের ভবিষ্যৎ সরবরাহ চুক্তিমূল্য ১ দশমিক ৬ শতাংশ বা ১ ডলার ৩৫ সেন্ট বেড়েছে। প্রতি ব্যারেল লেনদেন হয়েছে ৮৪ ডলার ৭৮ সেন্টে। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের বাজার আদর্শ ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের (ডব্লিউটিআই) দাম ২ দশমিক ৭ শতাংশ বা ২ ডলার ২২ সেন্ট বেড়েছে। প্রতি ব্যারেল লেনদেন হয়েছে ৮৪ ডলার ১৫ সেন্টে। চলতি বছর ব্রেন্টের দাম ৬০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে। ২৫ অক্টোবর এ বাজার আদর্শের দাম ব্যারেলপ্রতি ৮৬ ডলার ৭০ সেন্টে পৌঁছেছিল, যা তিন বছরের সর্বোচ্চ। ওপেক প্লাসের সীমিত সরবরাহের বিপরীতে চাহিদার উল্লম্ফনই দামকে আকাশছোঁয়া করে তোলে বলে জানান বিশ্লেষকরা।
[ATTACH=CONFIG]15929[/ATTACH]
-
নতুন বছর ২০২২ সালের শুরুতে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম বেশ চাঙ্গা হয়ে উঠেছে। বছরের প্রথম সপ্তাহের মতো দ্বিতীয় সপ্তাহেও বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামে বড় উত্থান হয়েছে। এতে ২০১৪ সালের অক্টোবরের পর অর্থাৎ প্রায় সাত বছর তিন মাস পর সর্বোচ্চ দামে উঠে এসেছে জ্বালানি তেল। গেল এক সপ্তাহে বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম বেড়েছে প্রায় ৭ শতাংশ। নতুন বছরের প্রথম সপ্তাহে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ বেড়ে ৭৮ দশমিক ৯৩ ডলারে উঠে আসে। বছরের দ্বিতীয় সপ্তাহে ৬ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়ে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম দাঁড়িয়েছে ৮৪ দশমিক ২৬ ডলারে। এতে এক মাসের ব্যবধানে অপরিশোধিত তেলের দাম বেড়েছে ১৯ দশমিক ২৫ শতাংশ। এর মাধ্যমে ২০১৪ সালের অক্টোবরের পর এখন বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত জ্বালানি তেল সর্বোচ্চ দামে অবস্থান করছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/269970815.jpg[/IMG]
এর আগে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়া মহামারি করোনাভাইরাসের প্রকোপ ভয়াবহ রূপ নিলে ২০২০ সালের ২০ এপ্রিল বিশ্ববাজারে ইতিহাসের সর্বোচ্চ দরপতনের মধ্যে পড়ে তেল। সেদিন প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ঋণাত্মক ৩৭ ডলারের নিচে নেমে যায়। রেকর্ড এই দরপতনের পরেই অবশ্যই তেলের দাম বাড়তে থাকে। এতে রেকর্ড দরপতনের ধকল সামলে ২০২০ সালের বেশিরভাগ সময় প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ৪০ ডলারে আশেপাশে ঘুরপাক খাচ্ছিল। কিন্তু বিশ্বজুড়ে মহামারি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নতুন করে বৃদ্ধি পাওয়া এবং লিবিয়ার তেল উত্তোলন বৃদ্ধি পাওয়ায় মাঝে বিশ্ববাজারে তেলের বড় দরপতন হয়। ২০২০ সালের অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে অপরিশোধিত ও ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের দাম প্রায় ১০ শতাংশ কমে যায়।
তবে এই পতনের ধকল কাটিয়ে ওই বছরের নভেম্বর থেকে আবার তেলের দাম বাড়তে শুরু করে। অবশ্য প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ৫০ ডলারের নিচে থেকেই ২০২০ সাল শেষ হয়। ২০২১ সালের শুরুতেই তেলের দাম বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা যায়। কয়েক দফা দাম বেড়ে করোনার মধ্যে প্রথমবার ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ৬০ ডলারে উঠে আসে। এর মাধ্যমে মহামারি শুরু হওয়ার আগের দামে ফিরে যায় তেল।n তবে গত বছরের জুন থেকে তেলের দাম বৃদ্ধির প্রবণতায় নতুন হাওয়া লাগে। ২০১৮ সালের অক্টোবরের পর গত বছরের জুনে করোনার প্রকোপের মধ্যে প্রথমবারের মতো অপরিশোধিত তেলের ব্যারেল ৭৫ ডলারে উঠে আসে। জ্বালানি তেলের এই দাম বাড়ার প্রবণতা অব্যাহত থাকে পরের কয়েক মাস। এতে গত বছরের অক্টোবরে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ৮০ ডলার স্পর্শ করে। যার মাধ্যমে ২০১৪ সালের নভেম্বরের পর আবারও অপরিশোধিত তেলের ব্যারেল ৮০ ডলারের দেখা পায়।
-
1 Attachment(s)
ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের ফলে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম বর্তমান অবস্থানের চেয়েও আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকরা। মার্কিন বিনিয়োগ ব্যাংক গোল্ডম্যান স্যাকসের শীর্ষ কমোডিটি স্ট্রাটেজিস্ট জেফরি কুরি বলেন, দ্রুত ক্রমবর্ধমান পরিস্থিতির ফলে সৃষ্ট অনিশ্চয়তার কোনো সমাধান না হওয়া পর্যন্ত পণ্যমূল্য ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার ঝুঁকি বাড়তে থাকবে। এ পরিস্থিতি আরো বাড়ার ফলে ইউরোপের প্রাকৃতিক গ্যাস, গম, ভুট্টা ও তেলের দাম বর্তমান উচ্চস্তর থেকে আরো বাড়তে পারে। তিনি বলেন, চলতি বছরের গ্রীষ্মে ভারসাম্য তৈরির জন্য বৈশ্বিক বাজারে যে পরিমাণ তেলের প্রয়োজন তার দাম ব্যারেলপ্রতি ১২৫ ডলার পর্যন্ত স্পর্শ করতে পারে। আমরা এ-সংক্রান্ত পরিষ্কার ঝুঁকি দেখতে পাচ্ছি। আমরা মনে করি, তেলের বৈশ্বিক বাজারে ভারসাম্য বাজার রাখতে হলে চাহিদার পরিমাণও কমিয়ে আনতে হবে। ফেব্রুয়ারিতে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম ১০০ ডলার ছাড়িয়ে যায়। এখনো প্রতি ব্যারেল ১০০ ডলারের বেশি দামেই বিক্রি হচ্ছে।
[ATTACH=CONFIG]16890[/ATTACH]