-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১২ মার্চ
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1304812346.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের উল্লেখযোগ্য উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0918 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা আমার মতে, এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণেই, আমি ইউরো কেনার সিদ্ধান্ত নেইনি। কিছুক্ষণ পর, 1.0918 লেভেল পুনরায় টেস্ট করা হয়, সেসময় MACD সূচকটি ওভারবট জোনে অবস্থান করছিল, যা এই পেয়ার বিক্রির জন্য পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের সুযোগ তৈরি করেছিল। তবে, 20-পিপস কারেকশনের পর ইউরোর চাহিদা পুনরায় ফিরে আসে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউক্রেনের মধ্যে আলোচনার খবর এবং অস্থায়ী যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বৃদ্ধি করেছে। মার্কেটের ট্রেডাররা রাশিয়া ও ইউক্রেনের সামরিক উত্তেজনা কমার সম্ভাবনাকে ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করেছে, যার ফলে ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে এবং মার্কিন ডলারের দুর্বলতা দেখা গিয়েছে। তবে, এই আশাবাদ দীর্ঘস্থায়ী নাও হতে পারে। আলোচনার ফলাফল এবং রাশিয়ার গৃহীত কার্যকর পদক্ষেপ মূল বিষয় হবে। যদি এই শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হয়, তাহলে ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদগুলো বিক্রির প্রবণতা দেখা যেতে পারে। আজকের ট্রেডিং সেশনে, ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ECB) প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দের বক্তব্য ছাড়া আর কোনো গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন নির্ধারিত নেই। যেহেতু কারেন্সি মার্কেটে লাগার্ডের বক্তব্যের উল্লেখযোগ্য প্রভাব রয়েছে, তাই তার বক্তব্য বাজার পরিস্থিতিকে প্রভাবিত করতে পারে। ইউরোজোনের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায়, যদি তিনি কঠোর মুদ্রানীতি বজায় রাখার ইঙ্গিত দেন, তাহলে এটি ইউরোর শক্তিশালী হওয়ার অনুঘটক হিসেবে কাজ করতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি প্রধানত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 অনুসরণ করব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.0945-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0908-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0945-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0890-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0908 এবং 1.0945-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0890-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0860-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। লাগার্ডের বক্তব্যে ডোভিশ বা নমনীয় অবস্থান গ্রহণের ইঙ্গিত প্রতিফলিত হলে এই পেয়ার বিক্রির প্রবণতা ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0908-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0890 এবং 1.0860-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/3DM7Wlj
-
EUR/USD: ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৩ মার্চ
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/747778288.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের উল্লেখযোগ্য নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0899 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা আমার মতে, এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণেই, আমি ইউরো বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নেইনি। কিছুক্ষণ পর, MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0899 লেভেলের আরেকটি টেস্ট হয়েছিল। এটি এই পেয়ার ক্রয়ের জন্য পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের সুযোগ তৈরি করেছিল, যার ফলে এই পেয়ারের মূল্য 25 পিপসেরও বেশি বৃদ্ধি পায়। মার্কিন মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনের ফলাফলের প্রতি ইউরোর ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া দুর্বল ছিল, যা EUR/USD পেয়ারের মূল্যের স্বল্পমেয়াদী বৃদ্ধির সম্ভাবনা নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে। গত চার মাসের মধ্যে ফেব্রুয়ারিতে মার্কিন ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI) সবচেয়ে কম বৃদ্ধি পেয়ে, যা ট্রাম্পের বাণিজ্য নীতির সম্ভাব্য প্রভাব সম্পর্কে উদ্বিগ্ন আমেরিকানদের জন্য কিছুটা স্বস্তি বয়ে এনেছে। তবে, মুদ্রাস্ফীতি এখনও ফেডারেল রিজার্ভের 2%-এর লক্ষ্যমাত্রার উপরে রয়েছে, যার ফলে দ্রুতই মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হকিশ বা কঠোর নীতিমালা সরে আসার সম্ভাবনা নেই। একই সময়ে, ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক (ECB) আরও ডোভিশ বা নমনীয় মুদ্রানীতি প্রণয়নের পথে রয়েছে, যা ইউরোর দর বৃদ্ধিকে সীমিত করছে। ফেড এবং ইসিবির ভিন্ন নীতিগত অবস্থান ডলারের বিপরীতে ইউরোর দুর্বল হওয়ার জন্য অনুকূল পরিস্থিতি তৈরি করছে। আজ, দিনের প্রথম ভাগে ইউরোজোনের শিল্প উৎপাদন পরিবর্তন এবং ইতালির প্রান্তিক ভিত্তিক বেকারত্বের হার সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। বিশ্ববাজারে চলমান অনিশ্চয়তা, ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি মন্থর হওয়ার শঙ্কার কারণে এই মার্কেটে প্রতিবেদনগুলোর প্রভাব আরও বেশি হতে পারে। কেবলমাত্র প্রত্যাশার চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে শক্তিশালী ফলাফলই পুনরায় ইউরোর দর বৃদ্ধি শুরু করতে সহায়তা করতে পারে। অন্যথায়, ইউরোর মূল্যের নিম্নমুখী কারেকশনের জন্য প্রস্তুত থাকাই সর্বোত্তম কৌশল হবে। দৈনিক কৌশলের জন্য, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 এর উপর নির্ভর করবো।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.0939-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0898-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0939-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্যে দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0875-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0898 এবং 1.0939-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0875-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0839-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। ইউরোজোনের সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের বিক্রির প্রবণতা ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0898-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0875 এবং 1.0839-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/3DBygia
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৪ মার্চ
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1908783572.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের উল্লেখযোগ্য নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0865 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা আমার মতে, এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণেই, আমি ইউরো বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নেইনি। শেষ পর্যন্ত আমি দরপতনটি কাজে লাগাতে পারিনি, তার পর 1.0831 এর লেভেল থেকে রিবাউন্ডের সময় একটি চমৎকার ক্রয়ের সুযোগ তৈরি হয়েছিল, যা আমি গতকালের পূর্বাভাসে উল্লেখ করেছিলাম। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য 30 পিপসেরও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। মার্কিন উৎপাদক মূল্য সূচক প্রকাশের পর খুব বেশি মার্কিন ডলারের মূল্যের খুব বেশি ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতা দেখা যায়নি, কারণ সূচকটির বৃদ্ধির প্রত্যাশা সত্ত্বেও প্রকৃত ফলাফলে কোনো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যায়নি। সম্ভবত, মার্কেটের ট্রেডাররা ইতোমধ্যেই ফেডারেল রিজার্ভ কঠোর অবস্থান গ্রহণের প্রত্যাশা মূল্যায়ন করেছিল, তাই এই প্রতিবেদনের নিরপেক্ষ ফলাফল কোনো চমক সৃষ্টি করেনি। ইউরোজোনের প্রধান দেশগুলোর নেতিবাচক অর্থনৈতিক প্রবণতা ইউরোর মূল্যের স্থিতিশীলতার জন্য ঝুঁকি সৃষ্টি করছে। আজকের জার্মানি এবং ফ্রান্সের মুদ্রাস্ফীতি সংক্রান্ত প্রতিবেদন, যা ভোক্তা মূল্য সূচকে প্রতিফলিত হবে, লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি হতে পারে, যা ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জন্য মুদ্রানীতি কঠোর করার চাপ বৃদ্ধি করতে পারে। একই সময়ে, ইতালির শিল্প উৎপাদনের পতন অর্থনৈতিক দুর্বলতার সংকেত দিচ্ছে, যা পুরো ইউরোজোনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। ফলে, ইসিবি এখন মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি উদ্দীপনার মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করার কঠিন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 এর উপর নির্ভর করবো।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.0904-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0861-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0904-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। ইউরোজোনের আসন্ন প্রতিবেদনের ফলাফল চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হলে দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0837-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0861 এবং 1.0904-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0837-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0791-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। ইউরোজোনের সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের হতাশাজনক ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0861-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0837 এবং 1.0791-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4bTlR5C
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৭ মার্চ
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/910312027.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0887 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো বিক্রির জন্য সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য মাত্র ২০ পিপস হ্রাস পেয়েছিল, এর পর মার্কেটে এই পেয়ার বিক্রির প্রবণতা কমে যায়। হাউজ অব রিপ্রেজেন্টিটিভে পর একইভাবে মার্কিন সিনেট সরকারী তহবিল সম্প্রসারণের অনুমোদন দিয়েছে, যা চলতি বছরের সেপ্টেম্বরের শেষ পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। তবে, এই ঘোষণাটি মার্কেটে উল্লেখযোগ্য অস্থিরতা সৃষ্টি করেনি। এটি এই ইঙ্গিত দেয় যে মার্কেটের ট্রেডাররা ইতোমধ্যেই এই ফলাফল মূল্যায়ন করেছিল। এখন, ট্রেডাররা ফেডারেল রিজার্ভের ভবিষ্যত নীতিমালা এবং অন্যান্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুদ্রানীতি সংক্রান্ত সংকেতগুলোর দিকে দৃষ্টিপাত করবে। ভূরাজনৈতিক ঝুঁকি এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাঁধাগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনাও বিনিয়োগকারীদের মনোভাবকে প্রভাবিত করছে, যা মার্কিন কংগ্রেসের সিদ্ধান্তের স্বল্পমেয়াদী ইতিবাচক প্রভাবকে ভারসাম্যপূর্ণ করছে। আজকের অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডারে দিনের প্রথমার্ধে শুধুমাত্র বুন্ডেসব্যাংকের মাসিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এই প্রতিবেদনে সাধারণত জার্মানির অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এবং ভবিষ্যৎ দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিশদ তথ্য অন্তর্ভুক্ত থাকে। বিশ্লেষক এবং বিনিয়োগকারীরা বুন্ডেসব্যাংকের মুদ্রাস্ফীতি, সুদের হার, ভোক্তা চাহিদা এবং শিল্প উৎপাদন সংক্রান্ত মন্তব্যের দিকে বিশেষভাবে মনোযোগ দেয়। বিশেষ করে, এই প্রতিবেদনটি ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভবিষ্যত মুদ্রানীতির দিকনির্দেশনার ব্যাপারে মূল্যবান অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের উপর নির্ভর করবো।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.0937-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0895-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0937-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হলে দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0873-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0895 এবং 1.0937-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0873-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0833-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। জার্মানির ব্যাংকিং সংক্রান্ত প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0895-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0873 এবং 1.0833-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4izfKpx
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৮ মার্চ
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1181925175.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0893 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো বিক্রির জন্য সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। তবে, প্রত্যাশিত নিম্নমুখী মুভমেন্ট না হওয়ায় এই ট্রেড থেকে লোকসান হয়েছে। এর আগে প্রকাশিত মার্কিন খুচরা বিক্রয় প্রতিবেদনের হতাশাজনক ফলাফলের প্রভাবে স্পষ্টভাবেই মার্কিন ডলারের দরপতন ঘটেছিল, যা ইউরোর বিক্রির জন্য এন্ট্রি কার্যকর হওয়া থেকে বিরত রেখেছে। মার্কেটের ট্রেডাররা এই প্রতিবেদনকে মার্কিন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি মন্থর হওয়ার লক্ষণ হিসেবে ব্যাখ্যা করেছে, যা ফেডারেল রিজার্ভের কঠোর মুদ্রানীতি বজায় রাখার সম্ভাবনাকে হ্রাস করেছে। যেহেতু এটি মার্কিন সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রথম দুর্বল ফলাফল নয়, তাই ডলার ক্রমাগত ইউরোর বিপরীতে মূল্য হারাচ্ছে, এটি কোনো বিস্ময়কর বিষয় নয়। আজ, ইউরোজোনে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। ইউরোজোনের ট্রেড ব্যালেন্স এবং জার্মানি ও ইউরোজোনের জন্য ZEW ইকোনোমিক সেন্টিমেন্ট বা অর্থনৈতিক মনোভাব সূচক, যার মধ্যে বর্তমান পরিস্থিতির সূচকও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, যা ইউরো ক্রেতাদের মনোভাবের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। এই সূচকগুলোর শক্তিশালী ফলাফল EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাকে আরও দৃঢ় করবে, অন্যদিকে হতাশাজনক ফলাফলে মূল্যের কারেকশন ঘটাতে পারে, যা স্পেকুলেটিভ ট্রেডিংয়ের সুযোগ সৃষ্টি করবে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের উপর নির্ভর করবো।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.0969-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0924-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0969-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়, বিশেষত যদি জার্মানির সামষ্টিক প্রতিবেদনের ফলাফলের প্রভাবে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকে।গুরুত্বপূর্ ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0904-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0924 এবং 1.0969-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0904-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0868-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। জার্মানির সামষ্টিক প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0924-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0904 এবং 1.0868-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4iz3NAn
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৯ মার্চ
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/545847757.jpg[/IMG]
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের উল্লেখযোগ্য নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0932 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল, বিশেষ করে মার্কেটে চলমান বুলিশ প্রবণতার মধ্যে। এই কারণেই, আমি ইউরো বিক্রি করিনি। তবে, 1.0906 লেভেল থেকে রিবাউন্ডের সময় এই পেয়ার ক্রয় করা হলে প্রায় ৩০ পিপস লাভ হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আবাসন বাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদনের প্রতিশ্রুতিশীল ফলাফল সত্ত্বেও, ইউরোর প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ হ্রাস পায়নি। বিনিয়োগকারীরা সতর্কতা অবলম্বন করছে এবং জার্মানির নতুন আর্থিক নীতিমালা এবং ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ECB) আঞ্চলিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে উদ্দীপিত করার পরিকল্পনার দিকে নজর রেখে ইউরো বিক্রি করতে তাড়াহুড়ো করছে না। একই সময়ে, সাম্প্রতিক জিডিপি এবং মুদ্রাস্ফীতির ফলাফল অনুযায়ী মার্কিন অর্থনীতির সম্ভাব্য মন্দার আশঙ্কায় মার্কিন ডলার চাপের মধ্যে রয়েছে। ফলস্বরূপ, একাধিক উপাদান—ট্রাম্পের বাণিজ্য নীতির কারণে ভূরাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, ইউরোজোনের শক্তিশালী অর্থনৈতিক সূচক এবং ইসিবির নীতিমালা সংক্রান্ত প্রত্যাশা—ইউরোর চাহিদাকে সমর্থন করছে। আজ দিনের প্রথমার্ধে ইউরোজোন থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, বিশেষ করে ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI) এবং কোর CPI। এই সূচকগুলো নিঃসন্দেহে ইসিবির ভবিষ্যৎ মুদ্রানীতি নির্ধারণ করবে, যা ইউরোর মূল্যের ওপর প্রভাব ফেলবে। মুদ্রাস্ফীতির ফলাফল এখনো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তগুলোর মূল চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করে। যদি ইউরোজনের মুদ্রাস্ফীতি ধারাবাহিকভাবে মন্থর হয়, তাহলে ইসিবি আরও ডোভিশ বা নমনীয় অবস্থান গ্রহণ করতে পারে, যা সুদের হার আরও কমানোর সম্ভাবনা তৈরি করবে। অন্যদিকে, যদি মুদ্রাস্ফীতির চাপ উচ্চ মাত্রায় বজায় থাকে, তাহলে ইসিবি সম্ভবত কঠোর অবস্থান অব্যাহত রাখবে এবং মুদ্রানীতি শিথিল করার সিদ্ধান্ত থেকে বিরত থাকবে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করবো।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.0967-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0937-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.096-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়, বিশেষত যদি ইউরোজোনের সামষ্টিক প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফলের প্রভাবে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকে।গুরুত্বপূর্ ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0920-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0937 এবং 1.0967-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0920-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0891-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। মুদ্রাস্ফীতি তীব্রভাবে হ্রাস পেলে আজ এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0937-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0920 এবং 1.0891-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4kYmuiA
-
২০ মার্চ কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/517734610.jpg[/IMG]
বুধবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বুধবার, EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্য সামান্য নিম্নমুখী হয়েছে, যা পুরোপুরি কাকতালীয় হিসেবে বিবেচনা করা যায়, কারণ পাউন্ড স্টার্লিংয়ের মূল্য মঙ্গলবারের তুলনায় নিম্নমুখী হয়েছে। এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের সম্ভাবনা বজায় রয়েছে, যা একটি নতুন অ্যাসেন্ডিং চ্যানেল গঠনের মাধ্যমে প্রতিফলিত হচ্ছে। এই পেয়ারের মূল্য বর্তমানে এই চ্যানেলের নিচের রেঞ্জের কাছাকাছি অবস্থান করছে, এবং যদি মূল্য এই রেঞ্জ ব্রেক করে নিচের দিকে যায়, তাহলে এটি দীর্ঘদিন ধরে প্রত্যাশিত দরপতন ঘটাতে পারে। মার্কিন ডলার বিভিন্ন কারণদ্বারা প্রভাবিত হওয়া সত্ত্বেও, এটির মূল্য ইতোমধ্যেই অতিরিক্ত নিম্নমুখী হয়েছে। ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক কার্যকর হতে এখনও সময় লাগবে, এবং মার্কিন অর্থনীতি শক্তিশালী অবস্থায় রয়েছে, যা গতকাল জেরোম পাওয়েলও স্বীকার করেছেন। তাই ব্যাপকভাবে মার্কিন ডলার বিক্রির যৌক্তিকতা নেই। ট্রাম্পের বাণিজ্য নীতির ডলারের দরপতন কারণে ঘটছে, তবে এটি দীর্ঘস্থায়ী হবে না। ফলে, আমরা আশা করছি এই পেয়ারের মূল্য অ্যাসেন্ডিং চ্যানেল ব্রেক করে নিচের দিকে যাবে এবং মার্কিন ডলারের পুনরুদ্ধার করবে।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে বুধবার তিনটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল, তবে সন্ধ্যায় ফেডারেল রিজার্ভের বৈঠকের পরে এই পেয়ারের মূল্যের মূল মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে। সেই সময় ট্রেডিং করা ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। তাই নতুন ট্রেডারদের জন্য কেবল দুটি কার্যকর সিগন্যাল ছিল, যা ইউরোপীয় ট্রেডিং সেশনে গঠিত হয়েছিল। প্রথমটি 1.0940-1.0952 এরিয়ায় বাউন্সের ফলে গঠিত হয়েছিল, যা লাভজনক ছিল, এবং দ্বিতীয়টি 1.0888-1.0896 এরিয়ায় বাউন্সের ফলে গঠিত হয়েছে, যা কম স্পষ্ট ছিল এবং ব্রেক-ইভেনে ক্লোজ করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, এখনো মধ্যমেয়াদে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে, তবে এই প্রবণতা অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা কমছে। মৌলিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট এখনও ইউরোর তুলনায় মার্কিন ডলারকে বেশি সমর্থন করছে, তাই আমরা এখনও এই পেয়ারের দরপতনের প্রত্যাশা করছি। তবে, ট্রাম্পের বাণিজ্য নীতিমালা ডলারের মূল্যকে নিম্নমুখী করছে, যা সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের চেয়ে বেশি প্রভাব ফেলছে। বৃহস্পতিবার, ইউরোর মূল্য যেকোনো দিকে মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে, কারণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক ও মৌলিক উপাদানগুলো বর্তমানে এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টের উপর ধারাবাহিকভাবে প্রভাব ফেলছে না। তাই ট্রেডারদের ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে অ্যাসেন্ডিং চ্যানেলের নিচের রেঞ্জ থেকে ট্রেডিংয়ের ওপর দৃষ্টি দেয়া উচিত। ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হল: 1.0433-1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, 1.0845-1.0851, 1.0888-1.0896, 1.0940-1.0952, 1.1011, 1.1048। বৃহস্পতিবারের মূল ইভেন্ট হিসেবে ইউরোজোনে ক্রিস্টিন লাগার্দের বক্তৃতা অনুষ্ঠিত হবে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কয়েকটি স্বল্প গুরুত্বসম্পন্ন সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। আমরা মনে করি ইউরো অতিরিক্ত ক্রয় করা হয়েছে, এবং একটি কারেকশন হতে যাচ্ছে। এই পেয়ারের মূল্য অ্যাসেন্ডিং চ্যানেল ব্রেক করে নিচের দিকে গেলে সেটি কারেকশনের সংকেত হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/4bL2IDc
-
২১ মার্চ কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/600696088.jpg[/IMG]
বৃহস্পতিবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বৃহস্পতিবার ফেডারেল রিজার্ভের বৈঠকের ফলাফল ঘোষণার পর EUR/USD কারেন্সি পেয়ার দরপতনের সম্মুখীন হয়। অবশেষে, আমরা মার্কিন ডলারকে কিছুটা শক্তিশালী হতে দেখতে পেলাম এবং শেষ পর্যন্ত মার্কেটের ট্রেডাররা কিছুটা যুক্তিসঙ্গত প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। মনে করিয়ে দিতে চাই যে, FOMC-এর বৈঠকটির ফলাফলকে হকিশ বা কঠোর হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে, মার্কেটে আতঙ্ক বিরাজ করছিল—সবকিছু একসাথে শুরু হয়েছিল: যুক্তরাষ্ট্রে অর্থনৈতিক মন্দা, ফেডের আগ্রাসীভাবে সুদের হার হ্রাস, উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি এবং আরও অনেক কিছু। তবে, জেরোম পাওয়েল এবং FOMC স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে যে উদ্বেগের কিছু নেই: যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি স্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছে, শ্রমবাজারও শক্তিশালী রয়েছে, ফেড ২০২৫ সালে মাত্র দুইবার সুদের হার হ্রাসের প্রত্যাশা করছে, এবং মুদ্রাস্ফীতি হ্রাসই তাদের প্রধান অগ্রাধিকার হবে। হ্যাঁ, জিডিপির পূর্বাভাস কমানো হয়েছে, তবে মুদ্রাস্ফীতির পূর্বাভাস বাড়ানো হয়েছে—এবং উচ্চতর মুদ্রাস্ফীতি এই ইঙ্গিত দেয় যে সুদের হার দীর্ঘ সময় ধরে উচ্চ থাকবে অথবা ধীরগতিতে হ্রাস পাবে।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট বৃহস্পতিবার ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে দুটি কার্যকর ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। প্রথমে, পেয়ারটির মূল্য 1.0888–1.0896 জোন ব্রেক করে এবং পরে 1.0845–1.0851 জোনও ব্রেক করে। দুর্ভাগ্যবশত, বিক্রেতারা মূল্যকে 1.0797–1.0804 জোনে নিয়ে যেতে ব্যর্থ হয়, ফলে মূল্য দ্বিতীয় জোনে ফিরে আসে, যেখানে নতুন ট্রেডাররা শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে পারতো। এতে প্রায় ৩০ পিপস লাভ করা সম্ভব ছিল। শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, এখনো মধ্যমেয়াদে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে, তবে এই প্রবণতা অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা কমছে। যেহেতু মৌলিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট এখনো ইউরোর তুলনায় মার্কিন ডলারকে বেশি সমর্থন করছে, আমরা এখনো দরপতনের প্রত্যাশা করছি। তবে, ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রায়শই শুল্ক সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত ও বৈশ্বিক নিয়মনীতি নিয়ে বক্তব্যের মাধ্যমে ডলারকে ক্রমাগত চাপের মধ্যে ফেলছেন। এর ফলে, মৌলিক এবং সামষ্টিক উপাত্তগুলো রাজনীতি ও ভূ-রাজনীতির ছায়ায় ঢাকা পড়ে যাচ্ছে, যা ডলারের ধারাবাহিক দুর্বলতার প্রধান কারণ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। শুক্রবার, ইউরোর মূল্য আরও কমে যেতে পারে, কারণ দীর্ঘদিন পর মার্কেটের ট্রেডাররা মৌলিক উপাত্তের প্রতি যথাযথ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। টেকনিক্যাল দৃষ্টিকোণ থেকে, পেয়ারটির মূল্য ঊর্ধ্বমুখী চ্যানেল থেকে বেরিয়ে এসেছে। ডলার বর্তমানে অতিরিক্ত বিক্রির শিকার হয়েছে এবং যথাযথ কারণ ছাড়াই এটির মূল্য কম বৃদ্ধি পেয়েছে— অন্তত যৌক্তিকভাবে কারেকশন হতে পারে। ৫-মিনিটের চার্টে ট্রেডিংয়ের জন্য বিবেচ্য লেভেলগুলো হলো: 1.0433–1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726–1.0733, 1.0797–1.0804, 1.0845–1.0851, 1.0888–1.0896, 1.0940–1.0952, 1.1011, 1.1048। শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোজোনে কোনো বড় ইভেন্ট নেই, যা মার্কেটে স্বল্প মাত্রার অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে; তবে ইউরোর সামান্য দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/4bJHWnj
-
২৪ মার্চ কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1201892067.jpg[/IMG]
শুক্রবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট শুক্রবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মন্থর নিম্নমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত ছিল। কয়েকদিন আগেই এই পেয়ারের মূল্য অ্যাসেন্ডিং চ্যানেলের নিচে নেমে গিয়েছিল, তাই ইউরোর দরপতন প্রত্যাশিত ছিল। শুক্রবার ইউরোজোন বা যুক্তরাষ্ট্রে কোনো উল্লেখযোগ্য ইভেন্ট ছিল না, তাই মার্কেটে স্বল্প মাত্রার ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতা বিরাজ করছে। তবে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে সাধারণভাবে এই পেয়ারের মূল্যের স্বল্প মাত্রার ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতা পরিলক্ষিত হয়েছে। মার্কেটের ট্রেডাররা ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত "মূল্যায়ন" করেছে এবং এখন আর অন্ধের মতো ডলার বিক্রি করছে না। বুধবার সন্ধ্যায় জেরোম পাওয়েল বলেন যে, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিতে কোনো সমস্যা নেই। এটি মার্কেটের ট্রেডারদের কিছুটা শান্ত করেছে এবং ফেড পূর্ববর্তী হকিশ বা কঠোর অবস্থান ধরে রেখেছে, যা ২০২৫ সালে দুইবারের বেশি সুদের হার সম্ভাবনার ইঙ্গিত দেয় না। যদিও বাণিজ্য যুদ্ধের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি মন্থর হয়ে যেতে পারে, একই কথা যুক্তরাজ্য এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। মূলত, আমরা আবেগের কারণে ডলারের বিক্রয় হতে দেখেছি, এটি কোনো নির্দিষ্ট মৌলিক বা সামষ্টিক অর্থনৈতিক কারণে ঘটেনি। এখন একটি কারেকশন প্রয়োজনীয় হয়ে পড়েছে।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে শুক্রবার একাধিক সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল, তবে এই পেয়ারের মূল্যের দৈনিক মুভমেন্ট দুর্বল ছিল। এখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0845–1.0851 এরিয়া থেকে 1.0859–1.0861-এ গিয়েছে। এর আগে শুক্রবারের বাই এবং সেল সিগন্যাল উভয়ই কার্যকর করা গিয়েছিল। বাই সিগন্যালটি ভুল ছিল, কিন্তু সেল সিগন্যালটি লাভজনক ছিল, কারণ মূল্য নিকটতম টার্গেটে পৌঁছেছিল। ফলে, নতুন ট্রেডাররা শুক্রবার লোকসানের সম্মুখীন না হলেও, এমন দুর্বল মুভমেন্ট থেকে লাভ করা বেশ কঠিন ছিল। সোমবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, মধ্যমেয়াদে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে, তবে এটি অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা এখন কমছে। যেহেতু মৌলিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট এখনো ইউরোর তুলনায় মার্কিন ডলারকে বেশি সমর্থন করছে, আমরা এখনো দরপতনের প্রত্যাশা করছি। তবে ডোনাল্ড ট্রাম্প ধারাবাহিকভাবে শুল্ক সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত এবং যুক্তরাষ্ট্রের বৈশ্বিক আধিপত্যের দৃষ্টিভঙ্গির মাধ্যমে ডলারের মূল্যকে করছেন। মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট এখনো রাজনীতি ও ভূ-রাজনৈতিক কারণের ছায়ায় ঢাকা পড়ে আছে, তাই আপাতত ডলারের মূল্যের শক্তিশালী বৃদ্ধির আশা করা যাচ্ছে না। সোমবার ইউরোর দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে, কারণ অনেকদিন পর ট্রেডাররা মৌলিক বিশ্লেষণের প্রতি সঠিকভাবে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে (ফেডের বৈঠক), এবং টেকনিক্যালি, এই পেয়ারের মূল্য অ্যাসেন্ডিং চ্যানেল ব্রেক করে নিচের দিকে গেছে। ডলার অতিরিক্ত বিক্রি করা হয়েছে এবং পর্যাপ্ত ভিত্তি ছাড়াই এটির দরপতন হয়েছে। তাই এখন ডলারের মূল্যের কারেকশনের সম্ভাবনা রয়েছে। ৫ মিনিটের চার্টে নিম্নোক্ত লেভেলগুলোর দিকে দৃষ্টি রাখুন: 1.0433–1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726–1.0733, 1.0797–1.0804, 1.0859–1.0861, 1.0888–1.0896, 1.0940–1.0952, 1.1011, 1.1048। সোমবার জার্মানি, ইউরোজোন এবং যুক্তরাষ্ট্রে পরিষেবা ও উৎপাদন খাতের মার্চ মাসের প্রাথমিক PMI প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এগুলো মাঝারি গুরুত্বসম্পন্ন প্রতিবেদন, তবে এগুলোর প্রভাবে মার্কেটে কিছুটা প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/4iW4m7b
-
USD/JPY। বিশ্লেষণ ও পূর্বাভাস
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2105741471.jpg[/IMG]
সপ্তাহের শুরুতে, জাপানের PMI প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশের পর ইয়েনের ওপর চাপ তৈরি হয়। এর সঙ্গে যুক্ত হয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষিত তুলনামূলকভাবে সীমিত ও কম আগ্রাসী পাল্টা শুল্ক সংক্রান্ত সংবাদ, যা বিনিয়োগকারীদের আস্থাকে বাড়িয়ে তুলেছে এবং নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে ইয়েনের চাহিদা কমিয়ে দিয়েছে। তবে, ব্যাংক অব জাপান সুদের হার বাড়াতে থাকবে এমন প্রত্যাশা ইয়েনের অতিরিক্ত দরপতন রোধ করছে। প্রাথমিক পূর্বাভাস অনুযায়ী, জাপানের অ-জিবুন ব্যাংক উৎপাদন খাতের PMI প্রতিবেদনের ফলাফল মার্চ মাসে 49.0 থেকে কমে 48.3-এ নেমে এসেছে, যা মার্চ 2024 সালের পর সর্বনিম্ন এবং গত ৯ মাসের সর্বনিম্ন। একইসঙ্গে, পরিষেবা খাতেও পতন দেখা যাচ্ছে, যা গত পাঁচ মাসে প্রথমবারের মতো সংকোচনের ইঙ্গিত দিয়েছে। এই প্রতিবেদনগুলো ইয়েনের ওপর চাপ সৃষ্টি করছে। তবে এমন কিছু কারণ আছে যা ইয়েনকে কিছুটা সমর্থন দিচ্ছে এবং বড় ধরণের দরপতন থেকে রক্ষা করছে— যেমন ব্যাংক অব জাপানের গভর্নর কাজুয়ো উয়েদা নিশ্চিত করেছেন যে, মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক তাদের নমনীয় মুদ্রানীতির নীতি পুনর্বিন্যাস করতে প্রস্তুত। ব্যাংক অব জাপানের ডেপুটি গভর্নর শিনিচি উচিদাও বলেছেন, জাপানের কেন্দ্রীয় ব্যাংক অর্থনৈতিক ও মূল্যস্ফীতির পরিস্থিতি ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করবে। এটি ইঙ্গিত দেয় যে, ব্যাংক অব জাপান পরিস্থিতি অনুযায়ী পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। অন্যদিকে, ফেডারেল রিজার্ভ মূল্যস্ফীতি সংক্রান্ত পূর্বাভাস বৃদ্ধি করেছে, তবে বছরের শেষ নাগাদ দুই দফায় ২৫ বেসিস পয়েন্ট সুদের হারের পূর্বাভাস বজায় রেখেছে। এর ফলে মার্কিন ডলারের পুনরুদ্ধার সীমিত হয়ে পড়েছে এবং USD/JPY পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট 150.00 এর সাইকোলজিক্যাল লেভেলের কাছাকাছি আটকে গেছে। আজ ট্রেডিংয়ের আরও ভালো সুযোগ পাওয়ার জন্য ট্রেডারদের যুক্তরাষ্ট্রের বিজনেস অ্যাক্টিভিটি সূচক এবং ফেডারেল রিজার্ভের FOMC-এর সদস্যদের বক্তব্যের দিকে নজর রাখা উচিত, যা USD/JPY পেয়ারের মূল্যের অতিরিক্ত মোমেন্টাম সৃষ্টি করতে পারে। তবে, ট্রেডারদের দৃষ্টি মূলত শুক্রবার প্রকাশিতব্য টোকিওর ভোক্তা মূল্য সূচক এবং মার্কিন কোর PCE মূল্য সূচকের দিকে থাকবে। টেকনিক্যাল দৃষ্টিকোণ থেকে, USD/JPY পেয়ারের ক্রেতাদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য হলো ৪-ঘণ্টার চার্টে ২০০-পিরিয়ডের সিম্পল মুভিং অ্যাভারেজ (SMA)-এর ওপরে ব্রেক করা, যা বর্তমানে 150.00 সাইকোলজিক্যাল লেভেলের ওপরে অবস্থিত। যদি এই লেভেল ব্রেক করে ফেলা যায়, তাহলে এই পেয়ারের স্পট মূল্য 151.00 এর রাউন্ড ফিগারের দিকে এবং তারপর মাসিক সর্বোচ্চ 151.30 লেভেলের দিকে অগ্রসর হতে পারে। তবে, দৈনিক চার্টের অসিলেটরগুলো এখনো পজিটিভ মোমেন্টাম দেখাচ্ছে না, ফলে এশিয়ান সেশনের সর্বনিম্ন লেভেল 149.33 এখন তাৎক্ষণিক সাপোর্ট হিসেবে কাজ করছে, যা 149.00 এর রাউন্ড লেভেলের ঠিক আগে অবস্থান করছে। যদি এই পেয়ারের মূল্য এই সাপোর্ট ব্রেক করে, তাহলে 148.60 এর এরিয়া ব্রেক হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হবে, যা আরও বড় দরপতনের সম্ভাবনা উন্মুক্ত করতে পারে — সম্ভাব্যভাবে আগের সপ্তাহের সুইং লো 148.20 এবং শেষ পর্যন্ত 148.00 রাউন্ড লেভেল বা তারও নিচে দরপতন হতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/4c4sYbR